একেই কন্যা সন্তান তার ওপর ঠোঁট কাটা। দোষ ছিল শুধু এইটুকুই।ত্রুটিযুক্ত ঠোঁট নিয়ে জন্মানোর কারণে ২ মাসের কন্যা সন্তানকে নদীর জলে ভাসিয়ে দিল এক দম্পতি। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর ঘাটালের রামচক গ্রামে। ঘটনার কয়েকদিন পর বিষয়টি জানাজানি হতেই নিজেদের কুকর্মের কথা স্বীকার করে নেয় ওই শিশু কন্যার বাবা-মা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ঘাটাল থানার পুলিস গিয়ে শিশুকন্যার দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য় নিয়ে যায়।
জানা যায় গত মঙ্গলবার খোকন হাজরা নামে এক ব্যক্তি তাঁর তৃতীয় কন্যা সন্তানকে ঝুমি নদীর জলে ফেলে দেয়। বৃহস্পতিবার আইসিডিএস কর্মীরা শিশুকে টিকাকরণের জন্য বাড়িতে গিয়ে জানতে পারেন গোটা ঘটনা। তৎক্ষণাৎ খবর দেওয়া হয় স্থানীয় পঞ্চাতের প্রধান ও পুলিসকে। ঘাটাল থানার ওসি সমস্ত দিক খতিয়ে দেখে আটক করে ওই শিশুর বাবা ও মাকে। ঘটনাটি চাউর হতেই শুরু হয় নিন্দার ঝড়।
যখন তিনি জ্যাভলিন ছুড়ছিলেন, তখন নীরজ, নীরজ (Niroj) চিৎকারে নিজে আচম্বিত হয়ে পড়েছিলেন, আত্মবিশ্বাস সঙ্গে ছিল, এত মানুষের ভালোবাসা ও ভরসার জোরেই হয়ত ডায়মন্ড লিগে জ্যাভলিন ছুড়ে ফের ইতিহাস লিখলেন তিনি। সোনার ছেলে নীরজ চোপড়া। শুক্রবার রেকর্ড ব্রেক করলেও এবারও তাঁর ৯০ মিটারের স্বপ্নপূরণ হল না। দোহায় তাঁর জ্যাভলিন (javelin throw) থামল ৮৮.৬৭ মিটার দূরত্ব অতিক্রম করে।
গতবছরও এই লিগে প্রথম পদক জিতেছিলেন নীরজ। সামনে এশিয়ান গেমস, তার আগে এই সাফল্য নিঃসন্দেহে নীরজকে বাড়তি অক্সিজেন জোগাবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। শুক্রবার দোহার সুহেম বিন হামাদ স্টেডিয়ামে প্রথমবার জ্যাভলিন ছুড়েই চমক দেন নীরজ। প্রথমবারেই তাঁর জ্যাভলিন চলে যায় ৮৮.৬৭ মিটার। ২০২২ সালে জুরিখের ডায়মন্ড লিগে সফলতা পেয়েছিলেন নীরজ।
শুক্রবার মোট ৬ বার জ্যাভলিন ছোড়েন। প্রথমবার সেটা যায় ৮৮.৬৭ মিটার। বাকিগুলো অতিক্রম করে যথাক্রমে ৮৬.০৪ মিটার, ৮৫.৪৭ মিটার, ৮৪.৩৭ মিটার ও ৮৬.৫২ মিটার। ম্যাচ শেষে সোনার ছেলে নীরজ বলেন, ‘ এখনও আমি নিজের সেরা ফর্মে পৌঁছতে পারিনি। তবে এই সোনা আমাকে আমার লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।’
নীরজের এই সাফল্যে উদ্বেলিত গোটা দেশ। এই নিয়ে ম্যাচ শেষে নীরজ বলেন, ‘অনেক মানুষ আজ আমায় সমর্থন জানাতে গ্যালারিতে এসেছিলেন। তাঁদের আনন্দ দিতে পেরে আমি খুশি।’