Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Teaparty

TMC: চায়ের আড্ডা, ২১ জুলাইয়ের আগে

প্রসূন গুপ্তঃ ১৯৯৩-এ বামফ্রন্ট জমানায় ২১ জুলাই ধর্মতলার সন্নিকটে যুব কংগ্রেসের মহাকরণ অভিযান হয়েছিল এবং আজ ইতিহাসের পাতায় কলকাতার বুকে এক কালো দিনে পরিণত হয়েছে ওই দিনটি। একটা সময়ে চারিদিক থেকে আসা মিছিল আটকাতে না পেরে মেওয়া রোডের কাছে পুলিস গুলি চালালে ১৩ জন কংগ্রেসির মৃত্যু হয়। নেতৃত্বে ছিলেন তৎকালীন বিরোধী মুখ আজকের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই থেকে প্রতি বছর এই দিনটিতে শহীদ দিবস পালন করে তৃণমূল কংগ্রেস (আগে যারা যুব কংগ্রেস ছিল)। আলাদা ভাবে অনেকদিন প্রদেশ কংগ্রেসও দিনটি পালন করতো কিন্তু ২০১৬ তে কংগ্রেস ও সিপিএমের জোট হওয়ার পর বন্ধ হয় গিয়েছে কংগ্রেসের শহীদ দিবস পালন। ৩০ বছর হয়ে পার হয়ে গিয়েছে। আজকের দিনে তৃণমূলের আক্রমণের লক্ষ আর বাম বা সিপিএম নেই, এখন টার্গেটে বিজেপি।

বেশ কয়েক বছর আর তথাকথিত শোক অনেকটাই ফিকে হয়ে গিয়েছে। এখন মঞ্চে গান সম্বর্ধনা এবং ভাষণ ইত্যাদি হয়ে থাকে। কিন্তু এই ২১ জুলাইকে কেন্দ্র করে ২০ জুলাই তৃণমূলের সোশ্যাল নেটওয়ার্ক গ্রুপ চায়ের আড্ডা বসায় বিভিন্ন প্রান্তে অনেকটা গেটটুগেদারের মতোই। সেখানে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের তৃণমূল ভক্তদের হাজিরা থাকে। মূল অনুষ্ঠানটি হয় মধ্য কলকাতার গনেশ এভিনিউতে। মাঝে কয়েক বছর করোনার কারণে বন্ধ থাকলেও গত বছর থেকে ফের শুরু হয়েছে এই চায়ের আড্ডা। এই সোশ্যাল নেটের কর্মীরা একেবারেই সাদামাঠা কিছু দিদি ভক্ত মানুষ। এদের ফেসবুকে দলের প্রচার করাটা একটি নেশা। যদিও বিজেপি বা সিপিএমের মতো কোনও সংগঠিত সংগঠন এদের নেই, দলের তরফ থেকে কোনও সাহায্য এরা আশাই করে না। নিজেদের পয়সায় তারা প্রচার করে এবং চায়ের আড্ডাটিও চাঁদা তুলে নিজেরাই করে থাকে। অবিশ্যি এ বছর অরূপ চক্রবর্তী, জুঁই বিশ্বাস, সাংসদ শুভাশীষ চক্রবর্তী, দেবাংশু ভট্টাচার্য প্রমুখরাও উপস্থিত ছিলেন। এই দলপ্রিয় মানুষগুলির কথা কেউ জানে না।


10 months ago