Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

SuvendhuAdhikari

BJP: এজলাস ছেড়ে রাজনীতিতে, শুভেন্দু- সুকান্তর হাত ধরে পদ্মে চাকরিপ্রার্থীদের 'ভগবান' অভিজিৎ

মঙ্গলবার দুপুরে বিচারপতির পদ থেকে ইস্তফা দিলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। পদত্যাগের পরই সাংবাদিক বৈঠকে জানিয়েছিলেন, তিনি বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন ৭ই মার্চ। পূর্বা ঘোষণা মতোই বৃহস্পতিবার রাজ্য বিজেপির সদর দফতর সল্টলেকের অফিসে পৌঁছন প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। অফিসের সামনে যেতেই তাঁকে পুষ্পবৃষ্টি, সঙ্গে শঙ্খ ও ঊলুধ্বনি নিয়ে সাদর আমন্ত্রণ জানান বিজেপি নেতৃত্বরা। এদিন শুভেন্দু অধিকারী ও সুকান্ত মজুমদারের উপস্থিতিতে বিজেপিতে যোগদান করেন।

বিজেপিতে যোগ দিয়ে তৃণমূলের প্রতি তীব্র ক্ষোভ উগড়ে দেন তিনি। বলেন, দুর্নীতিগ্রস্ত দলের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য তিনি বিজেপিতে এসেছেন। দল যা কাজ দেবেন তিনি সেই দায়িত্ব পালন করবেন।

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার ইস্তফা পত্র দিয়ে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেছিলেন, 'শাসক দল আমাকে নানাভাবে অপমান করেছে। তৃণমূল আর বেশিদিন নেই, ভিতরে ভিতরে ভাঙছে। তৃণমূল মানেই দুর্নীতি। দুর্নীতিগ্রস্ত দল। এটা একটা যাত্রাপার্টির দল। কয়েকজন ভালোমানুষ রয়েছেন তৃণমূল দলে, তাঁরা না বুঝেই ঢুকে পড়েছেন।'

2 months ago
BJP: প্রার্থী বাছতে বিজেপির জন মন সমীক্ষা

প্রসূন গুপ্তঃ লোকসভা দোরগোড়ায়। যে কোনও সময়ে হয়তো প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভোট ঘোষণার জন্য নির্বাচন কমিশনারের কাছে বার্তা পাঠাতে পারেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কারা  প্রার্থী হবে এবং প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা কী? বর্তমানে মোদীর বয়স সত্তরোর্ধ্ব। আর দু'বছরে মধ্যে ৭৫ পার হয়ে যাবেন। তাঁদেরই নিয়ম অনুযায়ী, ৭৫ বছরের পরে বিজেপি সাংসদ বা বিধায়কদের এক প্রকার বিশ্রামে পাঠানো হয়ে থাকে, যথা লালকৃষ্ণ আদবানি কিংবা মুরলি মনোহর জোশি ইত্যাদি। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে জানা যাচ্ছে মোদীর বিষয়ে কোনও নিয়ম নাস্তি। তিনিই ফের প্রধানমন্ত্রীর মুখ হতে চলেছেন। এখানে গুঞ্জনে আরএসএসের ভূমিকা যাই থাকুক না কেন, মোদীই দলের শেষ কথা। এছাড়া ২০২৫ আরএসএসের শতবর্ষ, কাজেই যদি কাজিয়া থাকেও তবুও মোদী ছাড়া আর দ্বিতীয় মুখ কোথায়?

অন্যদিকে, এবারে শোনা যাচ্ছে অনেক পুরোনো প্রার্থী বাদ পড়তে পারে। নতুন মুখের সন্ধানে কিন্তু মোদীর বিজেপি। একটি অ্যাপ চালু রয়েছে যার নাম 'নমো অ্যাপ'। এছাড়া শুরু করা হয়েছে 'জন মন সমীক্ষা'। এই সমীক্ষা অভিনব। প্রত্যেক বিজেপি কার্যকর্তার কাছে এই ধরণের নেট প্রক্রিয়া থাকবে। দেখা হবে ২০১৯-এ জিতে আসা সাংসদ বা মন্ত্রীরা নিজ নিজ এলাকার জন্য কতটা কাজ করেছেন এবং তাঁর জনপ্রিয়তার মাপকাঠি কী। এ ছাড়াও যাঁরা হেরেছিলেন বিগত ভোটে তাঁদের মাপকাঠিও মেপে দেখা হবে। এটি সারা ভারতেই প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে পরীক্ষা করা হবে বলেই অন্দরের খবর। যদিও মোদী বিরোধীদের একটি অংশ বলা শুরু করেছে যে, মোদীর অনুগত না হলে টিকিট পাওয়া মুশকিল। এই দলের মধ্যে কী শিবরাজ সিং চৌহান থেকে বসুন্ধরা রাজে ইত্যাদিরা নাকি রয়েছেন। অন্যদিকে গুঞ্জনে নির্বাচন কমিটি থেকে বাতিল হওয়া নীতিন গডকড়ি বা যোগী আদিত্যনাথেরও নাকি কোনও ভূমিকা থাকবে না নিজেদের অনুগতদের টিকিট পাইয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে।

পাশাপাশি এ রাজ্যেও চিন্তায় সুকান্ত মজুমদার থেকে লকেট চ্যাটার্জি, দিলীপ ঘোষ থেকে নিশীথ অধিকারী নিজেদের জনপ্রিয়তার ভাবনায়। এবারে বাংলা থেকে অনেকেই টিকিট পাবে না নিশ্চিত। এরই সাথে গুঞ্জনে শুভেন্দু অধিকারীকে নাকি কাঁথিতে প্রার্থী করা হতে পারে এবং জিতলে নিশ্চিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। যদিও এতটা সরলীকরণ বোধহয় ঠিক নয়।

5 months ago