গ্রুপ-ডি নিয়োগ (Group D) দুর্নীতি মামলায় সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে পার্টি করতে নির্দেশ হাইকোর্টের। এসএসসি-র (SSC) প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে অবিলম্বে জানাতে হবে কার বা কাদের নির্দেশে তিনি এই দুর্নীতি (Corruption) করেছেন। যদি না জানান, তাহলে তিনিই দোষী বলে ধরা হবে। তিনি তাঁর ডিগ্রি আপাতত ব্যবহার করতে পারবেন না, যত দিন না সিবিআইয়ের আনা অভিযোগ ভুল প্রমাণিত হয়। তিনি যদি আদালতের নির্দেশে এসে জানান কারা কারা যুক্ত ছিল, তাহলে প্রয়োজনে পরিবারকেও কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা দেওয়া হবে। শুক্রবার পর্যবেক্ষণে জানান বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Ganguly)।
জানা গিয়েছে, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এসএসসি-র প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে কঠোর ‘সাজা’র কথা শোনালেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। গ্রুপ-ডি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ। যত দিন না এই মামলার নিষ্পত্তি হচ্ছে, ততদিন নিজের ‘ডক্টরেট’ উপাধি ব্যবহার করতে পারবেন না সুবীরেশ।
শুক্রবার এসএসসি কোর্টকে জানিয়েছে, সুবীরেশ ভট্টাচার্য এই দুর্নীতির আমলে কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। কমিশনের ডাটা রুম তিনি ব্যবহার করতে না দিলে এই কাজ সম্ভব ছিল না।
গ্রুপ সি মামলায় (Group C Case) তদন্তের স্বার্থে পাঁচ দিনের সিবিআই হেফাজতে (CBI Custody) স্কুল সার্ভিস কমিশনের (SSC) প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্য। ২২ তারিখ ফের তাঁকে তুলতে হবে আলিপুর আদালতে। শনিবার এই মর্মে নির্দেশ দেন আলিপুর বিশেষ আদালতের বিচারক অর্পণ চট্টোপাধ্যায়। এদিন শুনানিতে আদালতকে সিবিআই জানায়, 'এই মামলায় চার্জশিট পেশ হয়েছে। কিন্তু তদন্ত যে গুরুত্বপূর্ণ নথি হাতে এসেছে, তার থেকে এই মামলায় সুবীরেশের (Subiresh Bhattacharya) যোগসূত্র পাওয়া গিয়েছে। সেই সব নথি সামনে রেখে তাঁকে জেরার প্রয়োজন রয়েছে।'
যদিও সিবিআইয়ের আবেদনের বিরোধিতা করেন এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যানের আইনজীবী। তিনি জানান, 'আমার মক্কেলকে আবার জেরার কথা বলছে সিবিআই। আমার মক্কেল কলকাতা হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেছেন। আগামী ২২ ডিসেম্বর শুনানি। তার মধ্যে আবার সিবিআই হেফাজতে চেয়ে আবেদন করেছে হাইকোর্টে। আমার মক্কেল তদন্তে সহযোগিতা করছে, তারপরেও কেন আবার হেফাজতে চায় সিবিআই?'
এদিকে, সুবীরেশের হাজিরা নিয়ে সম্প্রতি উষ্মা প্রকাশ করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। তাঁকে আলিপুর আদালতে হাজিরার জন্য ১০ দিন সময় দিয়েছিলেন বিচারক। সেই বিচারকের সিদ্ধান্তে অসন্তোষ প্রকাশ করেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শুক্রবার সিবিআই অবশ্য উচ্চ আদালতকে জানিয়েছে, শনিবার এসএসসি-র প্রাক্তন কর্তাকে আদালতে হাজির করানো হবে। সেই মোতাবেক এদিন প্রাক্তন শিক্ষাকর্তাকে আলিপুর বিশেষ আদালতে তোলা হলে ৫ দিনের সিবিআই হেফাজত মঞ্জুর হয়েছে। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার সুবীরেশের হেফাজত পেল কেন্দ্রীয় সংস্থা।
এসএসসি দুর্নীতি-কাণ্ডে (SSC Case) সিবিআইয়ের হাতে ধৃত সুবীরেশ ভট্টাচার্য (Subiresh Bhattacharya) জামিন চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ। নিম্ন আদালতের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতের বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন (Bail Plea)। এসএসসি দুর্নীতি-কাণ্ডে সিবিআইয়ের তদন্তের অগ্রগতি সংক্রান্ত রিপোর্ট আগামি ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে তলব হাইকোর্টের। এদিন জামিন মামলার শুনানিতে এসএসসি-র প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্যের আইনজীবী সওয়ালে বলেন, '৮৮ দিন হয়ে গিয়েছে আমার মক্কেল জেলে। এখন তদন্তও শেষ। তদন্ত চলাকালীন জিজ্ঞাসাবাদ পর্বে আমার মক্কেল, তাঁর অবগতির মধ্যে থাকা সব প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। অর্থাৎ তদন্তে সাহায্য করছেন সুবীরেশ ভট্টাচার্য।'
এসএসসি-র প্রাক্তন চেয়ারম্যানের তরফে তাঁর আইনজীবীর দাবি, 'শারীরিকভাবে অসুস্থ তাঁর মক্কেল এবং দীর্ঘদিন জেলে থাকায় তাঁর সামাজিক ভাবমূর্তি ক্ষয় হচ্ছে। তাই সুবীরেশ ভট্টাচার্য আদালতের কাছে জামিন চেয়ে আবেদন করছেন। যেহেতু চার্জশিট দাখিল হয়েছে আর তদন্তের প্রয়োজন নেই। আর তদন্তের প্রয়োজন হলেও, জামিনের পর কোনও অসুবিধার হওয়ার কথা নয়। তাই আমার মক্কেলের জামিনের আবেদন মঞ্জুর করুক মহামান্য আদালত।'
তবে সুবীরেশ ভট্টাচার্যের এই জামিনের আবেদনের বিরোধিতায় সিবিআই। কেন্দ্রীয় সংস্থা জানায়, 'কোনওভাবেই সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে জামিন দেওয়া যাবে না। কারণ এই মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত তিনি। তাঁর কাছে এমন কিছু তথ্য রয়েছে, সেই তথ্য সূত্র ধরে এসএসসি দুর্নীতি-কাণ্ডের মূল কাঠামোর কাছে পৌঁছে যাওয়া সম্ভব।' সিবিআইয়ের যুক্তি, 'এই মুহূর্তে সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে জামিন দিলে প্রমাণ লোপাটের সম্ভাবনা আছে।' এরপরেই হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, ২০ ডিসেম্বর অবধি এসএসসি দুর্নীতি-কাণ্ডের তদন্তের অগ্রগতি কী, ২১ ডিসেম্বর রিপোর্ট দাখিল করে জানাবে সিবিআই। এরপরেই সুবীরেশ ভট্টাচার্যর জামিন ভাগ্য স্থির হবে আদালতে, এমনটাই সূত্রের খবর।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জেল হেফাজতে স্কুল সার্ভিস কমিশনের (SSC) প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্য (Subiresh Bhattacjharya)। সোমবার তাঁর জামিনের আবেদন (Bail Plea) খারিজ করেছে আলিপুরের বিশেষ আদালত। এদিন সুবীরেশের জামিনের বিরোধিতা করে সিবিআই জানিয়েছে, সুবীরেশ ভট্টাচার্য পরীক্ষার্থীদের নম্বর পরিবর্তনের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তাঁর নির্দেশে এই ধরনের কাজ হতো। তার প্রমাণ আমাদের কাছে রয়েছে। আরও কিছু প্রমাণের প্রয়োজন, তাই তাঁকে জেরা করতে হবে। এই মুহূর্তে তাকে জামিন দেওয়ার কোন অর্থ হয় না।
সিবিআইয়ের যুক্তি, এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রভাবশালী। তাঁর প্রমাণ লোপাটের সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার সুবীরেশের জামিনের আবেদন করে তাঁর আইনজীবী জানান, কোনও তথ্যপ্রমাণ জোগার করতে পারেনি সিবিআই। তারপরেও বেআইনিভাবে আটকে রেখেছে। তাকে তাই জামিন দিয়ে দেওয়া হোক। আমার মক্কেলের বয়স হয়েছে।
ওর শিক্ষাগত যোগ্যতা বিচার করুন। মেডিক্যাল দিকটা দেখুন, হাই সুগার, প্রেসার আছে। বৃহত্তর ষড়যন্ত্রে আমার মক্কেলকে প্রভাবশালী হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে। কিন্তু এখনও কোনও প্রমাণ জোগার করতে পারেনি। জেলের খাবার খেতে পারছেন না আমার মক্কেল। ওকে নিজস্ব ডায়েট মেনে চলার অনুমতি দিক আদালত। পাল্টা সিবিআইয়ের দাবি, আমরা জেল হেফাজত বাড়ানোর আবেদন করেছি। প্রার্থীদের নম্বর পাল্টানো হয়েছে সুবীরেশের কথায়। জামিনের আবেদন খারিজ করে জেল হেফাজতে পাঠানো হোক। বিভিন্ন নথি পরীক্ষা করা বাকি আছে। এই পর্যায়ে জামিন সম্ভব না।
নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে ((SSC recruitment scam) ধৃত সুবীরেশ ভট্টাচার্যর ১০ অক্টোবর পর্যন্ত জেল হেফাজত (Jail Custody)। তাঁর সিবিআই (CBI) হেফাজতের আর্জি খারিজ করেছে আদালত। উলটে কেন্দ্রীয় সংস্থাকে সোমবার আদালতের (COurt Order) ভর্ৎসনা মুখে পড়তে হয়েছে। এদিন বিচারক সিবিআইয়ের আইওকে প্রশ্ন করেন, 'সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে আদালতে আনতে এত দেরি কেন? নিজাম প্যালেস থেকে হেঁটে আসলেও এরকম হয় না।' সিবিআইয়ের আইনজীবীর জবাব, 'রাস্তায় ট্র্যাফিক জ্যাম ছিল।'
তিনি জানান,এসএসসি-র প্রাক্তন চেয়ারম্যান তদন্তে কোনও সহযোগিতা করেনি। তাঁকে জেরায় অদ্ভুত উত্তর মিলছে। দুর্নীতিকাণ্ডে কে কে জড়িত,কে নিয়োগের নির্দেশ দিত? এ বিষয়ে কিছুই বলছেন না তিনি। সেই কারণে আরও একবার সিবিআই হেফাজতের দাবি করছি। এই সওয়ালের পাল্টা আদালতের প্রশ্ন, '৬ দিন পেয়েছিলেন, কী করলেন এতদিন? এই মামলায় এখনও পর্যন্ত কতজন গ্রেফতার?
সিবিআইয়ের জবাব, ৪ জন গ্রেফতার, তাঁদের মধ্যে এক পুলিস হেফাজতে রয়েছেন। বাকিরা রয়েছেন জেল হেফাজতে। এরপরেই সিবিআই হেফাজতের আবেদন খারিজ করে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে জেল হেফাজতে পাঠায় আদালত।
এদিকে, নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে একসপ্তাহ আগে গ্রেফতার স্কুল সার্ভিস কমিশনের প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্য। উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুবীরেশবাবুকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। এই নিয়ে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে মোট ছ'জনকে গ্রেফতার করলো এই কেন্দ্রীয় সংস্থা। ইতিমধ্যে শান্তিপ্রসাদ সিনহা, কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়, প্রসন্ন সাহা-সহ একাধিক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ইডির হাত ঘুরে সম্প্রতি সিবিআই হেফাজতে এসেছেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
এবার গ্রেফতার হলেন আরও এক শিক্ষাকর্তা তথা এসএসসি-র প্রাক্তন চেয়ারম্যান। শিক্ষাবিদরা বলছেন, এই প্রথম কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে গ্রেফতার করল সিবিআই। সূত্রের খবর, তদন্তে সহযোগিতা করছিলেন না তিনি। তথ্য গোপন করছিলেন এবং ভুল তথ্য দিয়ে তদন্তকে অন্যদিকে পরিচালনার চেষ্টা করেছেন সুবীরেশ ভট্টাচার্য। ইতিমধ্যে গত মাসে তাঁর বাঁশদ্রোণীর ফ্ল্যাট সিল করে দিয়ে যায় কেন্দ্রীয় সংস্থা। সস্ত্রীক উত্তরবঙ্গ থেকে এসে ফ্ল্যাটের ছাদে কাটাতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। সেখান থেকেই সাংবাদিক বৈঠক করেন এসএসসি-র প্রাক্তন চেয়ারম্যান।
এসএসসি নিয়োগ (SSC) দুর্নীতি-কাণ্ডে অন্যতম চক্রী সুবীরেশ ভট্টাচার্য, আদালতে দাবি সিবিআইয়ের (CBI)। তাঁর দশ দিনের হেফাজত চেয়ে কোর্টে সওয়াল সিবিআইয়ের আইনজীবীর। কেন্দ্রীয় সংস্থা দাবি করেছে, এসএসসি-কাণ্ডে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন সুবীরেশ। এই মামলার তদন্তে অন্য ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে সুবীরেশ ভট্টাচার্যের নাম পেয়েছে সিবিআই। তদন্তের গতি ঘোরানোর চেষ্টা করছেন অভিযুক্ত। তিনি আর্থিক দুর্নীতির মামলাতেও অভিযুক্ত। সুবীরেশ ভট্টাচার্যের (Subiresh Bhattacharya) ১০ দিনের পুলিস হেফাজত চাইছি।
কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, ৩০০-র বেশী নিয়োগ করিয়েছেন সুবীরেশ ভট্টাচার্য। পাল্টা এসএসসি-র প্রাক্তন চেয়ারম্যানের আইনজীবী জানান, জামিনের আবেদন করছি কারণ সুবীরেশ ভট্টাচার্য যখন চেয়ারম্যান ছিলেন, তখন এই ধরনের ঘটনা ঘটেনি। তিনি ডায়মন্ড হারবার কলেজের প্রিন্সিপাল ছিলেন ২০১৩ সালে। তারপর উপাচার্য উত্তরবঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ গ্রুপ-c ও গ্রুপ-d নিয়োগে দুর্নীতি।
সিবিআইয়ের মামলায় নির্দিষ্ট দিন বলা নেই। বছর ধরে বলা আছে, এসএসসি সুবীরেশবাবুকে এককভাবে কাজের নির্দেশ দেয় না। যদি এটা করতাম, তাহলে আমার মক্কেলকে কারও থেকে অনুমোদন নিতে হতো। তিনি এই দুর্নীতি করেননি। কোনও অভিযোগপত্রে আমার নাম নেই। সুবীরেশের বাড়ি এবং অফিস থেকে কিছু পাওয়া যায়নি। তাও গ্রেপ্তার হয়েছে। তিনি সৎ ব্যক্তি, যা সম্পত্তি আছে তার বেশিরভাগ স্ত্রীয়ের নামে।
নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে (recruitment scam) এবার গ্রেফতার স্কুল সার্ভিস কমিশনের (SSC) প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্য। উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুবীরেশবাবুকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই (CBI)। এই নিয়ে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে মোট ছ'জনকে গ্রেফতার করলো এই কেন্দ্রীয় সংস্থা। ইতিমধ্যে শান্তিপ্রসাদ সিনহা, কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়, প্রসন্ন সাহা-সহ একাধিক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ইডির হাত ঘুরে সম্প্রতি সিবিআই হেফাজতে এসেছেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Parth Chatterjee)।
এবার গ্রেফতার হলেন আরও এক শিক্ষাকর্তা তথা এসএসসি-র প্রাক্তন চেয়ারম্যান। শিক্ষাবিদরা বলছেন, এই প্রথম কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে গ্রেফতার করল সিবিআই। সূত্রের খবর, তদন্তে সহযোগিতা করছিলেন না তিনি। তথ্য গোপন করছিলেন এবং ভুল তথ্য দিয়ে তদন্তকে অন্যদিকে পরিচালনার চেষ্টা করেছেন সুবীরেশ ভট্টাচার্য। ইতিমধ্যে গত মাসে তাঁর বাঁশদ্রোণীর ফ্ল্যাট সিল করে দিয়ে যায় কেন্দ্রীয় সংস্থা। সস্ত্রীক উত্তরবঙ্গ থেকে এসে ফ্ল্যাটের ছাদে কাটাতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। সেখান থেকেই সাংবাদিক বৈঠক করেন এসএসসি-র প্রাক্তন চেয়ারম্যান।
এদিকে, নিয়োগ দুর্নীতিতে নাম উঠে আসতেই উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়-সহ তাঁর একাধিক জায়গায় দফায় দফায় চলে সিবিআই তল্লাশি। যদিও কলকাতায় সংবাদ মাধ্যমকে সুবীরেশবাবু জানিয়েছিলেন তাঁর আমলে নিয়োগে কোনও দুর্নীতি হয়নি।