ওমিক্রনের নতুন উপরূপ উদ্বেগের কারণ হতে চলেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার। কারণ চিনের করোনা পরিস্থিতি আরও উদ্বেগজনক হতে চলেছে! এমন আশঙ্কার কথা শোনাচ্ছে এক গবেষণা সংস্থা। ইংরাজি নতুন বছরে সে দেশে সংক্রমণ আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা। এমনকি দৈনিক মৃত্যুও চিন্তার কারণ হতে পারে শি জিংপিং সরকারের।
লন্ডনের এক গবেষণা সংস্থার দাবি, জানুয়ারির শেষ দিকে চিনে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ছুঁতে পারে ২৫ হাজার। ২৩ জানুয়ারি করোনায় মৃত্যুর হার শিখর ছুঁতে পারে।
এদিকে, করোনার নতুন উপরূপে হু হু করে সংক্রমণ ছড়াচ্ছে চিনে। কোভিড তথ্য যাতে শি জিনপিংয়ের সরকার প্রকাশ করে, আশাপ্রকাশ করেছিলেন হু প্রধান টেড্রস গেব্রিয়েসাস। কিন্তু কোভিড তথ্য প্রকাশ বন্ধ করেছে বেজিং। এ নিয়ে শুক্রবার উদ্বেগ প্রকাশ করেন হু প্রধান।
ইতিমধ্যে চিনফেরত যাত্রীদের উপর বিধিনিষেধ জারি করেছে আমেরিকা, দক্ষিণ কোরিয়া-সহ বিভিন্ন দেশ। চিনফেরত যাত্রীদের উপর এই নিষেধাজ্ঞা স্বাভাবিক বলেই মন্তব্য করেছেন হু প্রধানের।
চিনে সংক্রমণ (Covid19) ছড়ানো করোনার নতুন উপপ্রজাতি যাতে ভারতে সংক্রামক না হয়, সেই লক্ষে কোভিড ঠেকাতে আরও কড়া পদক্ষেপ মোদী সরকারের (Modi Government)। অন্য দেশ থেকে যারা ভারতে নামছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে আরও সাবধান হওয়ার নীতি গ্রহণ করছে কেন্দ্র। সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, অবিলম্বে বিশ্বের ছয় দেশ থেকে ভারতে আসা যাত্রীদের উপর জারি হবে নতুন বিধি (Strict Restriction)। ওই দেশগুলি থেকে আসা যাত্রীদের কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ বাধ্যতামূলক করছে মোদী সরকার। সম্প্রতি স্বাস্থ্য মন্ত্রকের বিশেষ রিপোর্টে উদ্বিগ্ন বিশেষজ্ঞরা। জানা গিয়েছে, গত ২ দিনে বিদেশ থেকে ভারতে আসা ৩৯ পর্যটকের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গিয়েছে। ভারত মহাসাগর সংলগ্ন জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং, তাইল্যান্ড এবং সিঙ্গাপুরে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। পিটিআই জানিয়েছে, এই ৬টি দেশ থেকে আসা পর্যটক অথবা এই দেশ ঘুরে দেশে ফেরা যাত্রীরা নেগেটিভ রিপোর্ট নিয়েই ভারতে ঢুকবে আগামী সপ্তাহ থেকেই চালু হতে পারে এই নতুন নিয়ম।
চিনে সংক্রমণ (Covid19) ছড়ানো করোনার নতুন উপপ্রজাতি যাতে ভারতে সংক্রামক না হয়, সেই লক্ষে কোভিড ঠেকাতে আরও কড়া পদক্ষেপ মোদী সরকারের (Modi Government)। অন্য দেশ থেকে যারা ভারতে নামছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে আরও সাবধান হওয়ার নীতি গ্রহণ করছে কেন্দ্র। সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, অবিলম্বে বিশ্বের ছয় দেশ থেকে ভারতে আসা যাত্রীদের উপর জারি হবে নতুন বিধি (Strict Restriction)। ওই দেশগুলি থেকে আসা যাত্রীদের কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ বাধ্যতামূলক করছে মোদী সরকার।
সম্প্রতি স্বাস্থ্য মন্ত্রকের বিশেষ রিপোর্টে উদ্বিগ্ন বিশেষজ্ঞরা। জানা গিয়েছে, গত ২ দিনে বিদেশ থেকে ভারতে আসা ৩৯ পর্যটকের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গিয়েছে। ভারত মহাসাগর সংলগ্ন জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং, তাইল্যান্ড এবং সিঙ্গাপুরে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। পিটিআই জানিয়েছে, এই ৬টি দেশ থেকে আসা পর্যটক অথবা এই দেশ ঘুরে দেশে ফেরা যাত্রীরা নেগেটিভ রিপোর্ট নিয়েই ভারতে ঢুকবে আগামী সপ্তাহ থেকেই চালু হতে পারে এই নতুন নিয়ম।
ফের চোখ রাঙাচ্ছে করোনাভাইরাস। চিনে নতুন করে কোভিড ১৯ সংক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু চিন নয়, আমেরিকা,জাপান, জার্মানি, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রাজিলেও করোনার কেস বাড়তে শুরু করেছে। ফের করোনার গ্রাফ ঊর্দ্ধগামী হতেই সজাগ হতে শুরু করেছে ভারতও। নতুন করে নির্দেশিকা জারি করেছে ভারত সরকার। প্রত্যেকটি বিমানবন্দরে করা হচ্ছে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট। আর তাতে করোনোভাইরাস ভারত এবং অন্য দেশের নাগরিক মিলিয়ে ৩৯ জন বিমানযাত্রীর রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্র মারফত খবর, চিনে কোভিড সংক্রমণ বাড়ার পরেই বিমানবন্দরে বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের কোভিড পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়। আর তা শুরু হয়েছে মাত্র দু’দিন হয়েছে। আর তাতে মোট ৩৯ জনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।
আগামী বৃহস্পতিবার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাবেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। ইতিমধ্যেই করোনার ওমিক্রন ভেরিয়েন্টের নয়া সাবভেরিয়েন্ট বিএফ.৯ ধরা পড়েছে এই দেশেই। ফলে করোনার নতুন রূপ ভারতের জন্য কতটা বিপজ্জন হতে পারে, সেই নিয়ে নতুন করে আলোড়ন তৈরি হয়েছে। চিকিত্সাবিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়ত এই বিষয়ে সতর্কবার্তা দিচ্ছেন। উল্লেখ্য, জানা গিয়েছে, জানুয়ারি শেষে ভারতে বাড়তে পারে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা।