পুরুলিয়া থেকে উদ্ধার হল প্রাচীন বুদ্ধ মূর্তি। উদ্ধার এই মূর্তি মনে করা হচ্ছে ,এটা নির্বাণ লাভের মূর্তি। পুরুলিয়া জেলার তথ্য ও সাংস্কৃতিক বিভাগের আধিকারিক সিদ্ধার্থ চক্রবর্তীর দাবি, উদ্ধার এই মূর্তি ‘সারনাথ’ মূর্তি নামেও পরিচিত। উত্তরপ্রদেশের সারনাথে এমন মূর্তি প্রথম পাওয়া গিয়েছিল বলেও দাবি তাঁর।
জেলার 'মুক্ত জাদুঘর’ বলে পরিচিত জৈন ক্ষেত্র পাকবিড়রা। তারই সামনের ফাঁকা মাঠ থেকে উদ্ধার হয়েছে প্রাচীন এই বুদ্ধ মস্তক। ইতিমধ্যেই এই মূর্তি নিয়ে গবেষণার কাজ শুরু হয়েছে, তাতে মনে করা হচ্ছে , এই মূর্তি খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতাব্দীর হতে পারে। ওই গবেষণায় দাবি, বুদ্ধদেব দেহ রাখার পরেই এই মূর্তি তৈরী করা হয়েছে।
সোমবার বিকেলে পুরুলিয়া জেলা পুলিশের কাছ থেকে খবর পাওয়ার পর পুঞ্চা ব্লক থেকে এই মূর্তিকে নিজেদের কাছে নিয়ে আসেন জেলা তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের আধিকারিকরা। আনুমানিক প্রায় ৬০০ বছর আগের এই মূর্তি জৈন ভূমি পুরুলিয়ায় মেলায় বিস্ময় আরও বাড়ছে বলেই দাবি সরকারি আধিকারিক সিদ্ধার্থ চক্রবর্তীর।
১ জুন ২০২২, সঙ্গীতশিল্পী কেকে-র (KK) মৃত্যুর পরের দিন সকাল। কয়েক ঘন্টা পেরিয়ে গেলেও সে এক অবিশ্বাস্য-বিষণ্ণ সকাল। সেই সকালে আকাশ আছে, আলো আছে, গান আছে, শুধু সেই গানে প্রাণ নেই, কারণ কেকে নেই। সেই সকালে সারা দেশের সঙ্গীত অনুরাগীরা শিল্পীর (Singer) প্রয়াণ-বেদনায় আচ্ছন্ন। পশ্চিমবঙ্গবাসী (WestBengal) আরও একটু বেশি সে কষ্ট অনুভব করেছে। কারণ তাঁদের সকলের ভীষণ পছন্দের কেকে-র প্রাণ গিয়েছে এই কলকাতাতেই। সঙ্গীতশিল্পীর প্রয়াণের জন্য নিজেদের কাঠগড়ায় তুলেছিল পশ্চিমবঙ্গবাসী। ১ জুন ২০২৩ এর সকালেও সেই অভিঘাত কি পুরোপুরি মুছে ফেলতে পেরেছেন তাঁরা? বোধহয় না।
তবু নিয়তি কে বদলাতে পারে! কেকে চলে গেলেও তাঁর দশকের পর দশক গেয়ে চলা সব গানগুলি রয়ে গিয়েছে হৃদয়ে। স্মৃতিকাতর হৃদয় সেই গানের স্পন্দন শোনে। ২০২২ সালের কলকাতায়, শহরতলিতে, মফঃস্বলে বেশ কয়েকটি জায়গায় দুর্গাপুজোর থিম ছিল কেকে। এবার একেবারে রেখে দেওয়ার মতো মূর্তি স্থাপন করা হল কলকাতায়। তাও আবার সেই কলেজে, যাদের আমন্ত্রণে কলকাতায় এসেছিলেন কেকে। গান গেয়েছিলেন শেষবার। তারপরেই হোটেলে ফিরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছিলেন গায়ক। তাঁর স্মরণে কলকাতার গুরুদাস মহাবিদ্যালয়ে বসল মূর্তি।
প্রসঙ্গত ৩১ মে, এই কলেজের ফেস্টে নজরুল মঞ্চে এসেছিলেন কেকে। একের পর এক গানে বুঁদ হয়ে গিয়েছিল কলেজের ছাত্র-ছাত্রী ও প্রাক্তনীরা। কিন্তু কে জানত, এই শেষবার তিনি মঞ্চে গাইছেন, হেঁটে চলে বেড়াচ্ছেন। অনুষ্ঠান শেষে শরীরে অস্বস্তি নিয়ে হোটেলে ফিরেছিলেন গায়ক। এরপরেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। এক বছর পর তাঁর মৃত্যু মেনে নিয়েছেন ভক্তরা। তবে সকলে জানেন, তিনি আজও মনে রয়ে গিয়েছেন অক্ষত।
'ও আন্তাভা' গার্ল সামান্থার (Samantha Ruth Prabhu) ভক্ত সংখ্যা কেবল বাড়ছে। শুধুমাত্র দক্ষিণ ভারত নয়, সারা দেশে জনপ্রিয় সামান্থা। সেই ব্যাপ্তি আরও বাড়ছে তাঁর অভিনয় দক্ষতায়। তাঁর প্রতি ভক্তি এতটাই বেড়েছে যে তাঁর জন্য মন্দির বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এক ভক্ত। এত বড় পদক্ষেপ কি আর গোপন থাকে! তাই এই খবরও ছয়লাপ হল চারদিকে। চলতি বছরের এপ্রিলের ২৮ তারিখ ৩৬-এ পা দিয়েছেন সামান্থা। জন্মদিনের উপহার স্বরূপ, সুদীপ নামক এক ভক্ত এই মন্দির (Temple) উপহার দিয়েছেন সামান্থাকে। অন্ধ্রপ্রদেশের বাপাতলায় এই মন্দির তৈরী হয়েছে।
সামান্থার অভিনয় জীবন যতই অপ্রতিরোধ্য দেখাক না কেন, ব্যক্তিগত জীবনে সামান্থাকে বেশ লড়তে হয়েছে। সিনেমা জগতে নিজেকে প্রতিষ্ঠার লড়াই, স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের লড়াই, বিরল-কঠিন রোগের সঙ্গে লড়াই, এমনকি চরিত্রের জনও প্রতি মুহূর্তে কত ভাঙা-গড়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে তাঁকে। নিজের সামাজিক মাধ্যমে সেই লড়াইয়ের কথাও তুলে ধরেছেন সামান্থা। অভিনয় জগতের পাশাপাশি সামান্থার জীবন থেকেও অনুপ্রেরণা খুঁজে পান তাঁর ভক্তরা। এত সংগ্রামের উপহার স্বরূপ এই মন্দির পেয়ে নিশ্চয়ই খুশি সামান্থা।
আদানি-কাণ্ডের জেরে (Adani Row) বাজেট অধিবেশনের ৫ দিন পরেও বিরোধী হল্লায় উত্তপ্ত সংসদ। সোমবার সূচি মেনেই গান্ধীমূর্তির (Gandhi Statue) কাছে প্রতিবাদ বিক্ষোভে শামিল হয়েছিলেন বিরোধী সাংসদরা। ইতিমধ্যে হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের (Hindenburg Report) রিপোর্টের ভিত্তিতে আদানি গোষ্ঠীর উপর ওঠা অভিযোগ নিয়ে সংসদে (Parliament) আলোচনা চায় বিরোধীরা।
আর একই দাবিতেই সোমবার কংগ্রেস, সিপিএম এবং বিআরএস-এর মতো দলগুলির সাংসদরা সংসদের উভয়কক্ষে মুলতবি প্রস্তাব এনেছে। মুলতবি প্রস্তাব জমা দিয়েই বিরোধী সাংসদরা এদিন সকালে গান্ধীমূর্তির পাদদেশে ধর্নায় বসেন। সংসদের বাজেট অধিবেশনের কৌশল স্থির করতে সোমবার কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের চেম্বারে বেশ কয়েকটি বিরোধী দলের সদস্যরা বৈঠকে বসেন।
Opposition MPs Protesting on Adani issue in Parliament House In front of Gandhi Statue #BudgetSession pic.twitter.com/4n6RMfhdAv
— Siddharth sharma (@siddharthjourno) February 6, 2023
সেই বৈঠকে কংগ্রেস সাংসদদের পাশাপাশি, ডিএমকে, এনসিপি, বিআরএস, জেডিইউ, এসপি, সিপিএম, সিপিআই, জেএমএম, আরএলডি, আরএসপি, আপ, আইইউএমএল, আরজেডি এবং উদ্ধব-পন্থী শিবসেনা সাংসদরা উপস্থিত ছিলেন। তবে সেই বৈঠকে তাৎপর্যপূর্ণভাবে অনুপস্থিত ছিলেন তৃণমূল সাংসদরা। তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন টুইট করে জানানা, 'প্রতিবাদ প্রতিবাদের জায়গায় ঠিক আছে এবং চলবে। তবে এই নিয়ে সাংসদ অধিবেশন মুলতুবি করলে চলবে না। কোনও দল যদি এই নিয়ে অধিবেশন মুলতুবি করার চেষ্টা করে, তাহলে জানতে হবে যে, তারা আদপে বিজেপিকে সাহায্য করছে।'
বৈঠকে না যোগ দিলেও গান্ধীমূর্তির পাদদেশে চলা প্রতিবাদ কর্মসূচিতে যোগ দেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। সোমবার গান্ধীমূর্তির নীচে তৃণমূলের মহুয়া ছাড়াও কংগ্রেস নেতা খাড়গে, অধীররঞ্জন চৌধুরী, শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত এবং অন্য দলের সদস্যদের বিক্ষোভে শামিল হতে দেখা গিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) রাজধানী দিল্লির ইন্ডিয়া গেটের (India Gate) কাছে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর (Subhash Chandra Bose) ২৮ ফুট উঁচু মূর্তির আবরণ উদ্বোধন করলেন। একটি গ্রানাইট শিলাকে কেটে ২৮০ মেট্রিক টনের ওই মূর্তি তৈরি করা হয়েছে। একই সঙ্গে মোদী রাজপথ অ্যাভিনিউয়ের নাম পরিবর্তন করে কর্তব্য পথ নামকরণ করেন।
দেশবাসীর উদ্দেশ্যে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী মনে করিয়ে দেন, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতাজির ভূমিকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি দাবি করেন, স্বাধীনতা উত্তর ভারতে নেতাজির প্রতি যথোচিত সম্মান প্রদর্শন করেনি কোনও সরকারই। মোদী বলেন,'আজ, ইন্ডিয়া গেটে জাতীয় নেতা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর এই সুবিশাল মূর্তি প্রতিষ্ঠিত হল।' এই মূর্তিকে শক্তিশালী ভারতের প্রতীক হিসেবেও অভিহিত করেন তিনি। মোদীর খোঁচা পূর্বতন সরকারের দিকেও। তিনি বলে, দূর্ভাগ্যজনকভাবে স্বাধীনতার পরই আমরা আমাদের এই মহান নেতাকে ভুলে গেলাম, তাঁর দেখানো পথ, এমনকি তাঁর সঙ্গে সম্পর্কিত চিহ্নকেও উপেক্ষা করা হল।'
এই প্রসঙ্গেই মোদীর ভাষণে উঠে আসে লালকেল্লায় তেরঙ্গা পতাকা উত্তোলনের কথাও। তিনি বলেন, 'নেতাজি স্বপ্ন দেখেছিলেন লালকেল্লায় জাতীয় পতাকা উত্তোলনের। আমি ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তিতে লালকেল্লায় তেরঙ্গা পতাকা উত্তোলনের সৌভাগ্য অর্জন করেছি।' ইন্ডিয়া গেটের যে জায়গায় নেতাজির মূর্তি বসেছে সেখানে আগে ছিল অমর জওয়ান জ্যোতি। এই প্রসঙ্গেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'ব্রিটিশ রাজের সময় এখানে ব্রিটেনের প্রতিনিধির মূর্তি ছিল। আজ, একই জায়গায় নেতাজির মূর্তি স্থাপন করা হল। যা শক্তিশালী ভারতের প্রতীক।'
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রবেশ করার পরই প্রধানমন্ত্রীকে হাসি গল্পে মেতে উঠতে দেখা যায় ওই মূর্তি স্থাপনে অংশ নেওয়া শ্রমিকদের সঙ্গে। তাঁদের প্রত্যেককে আগামী বছরের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে তাঁর অতিথি হিসাবে নিমন্ত্রণও করেন প্রধানমন্ত্রী। নেতাজির পথে চললে ভারত অনেক উঁচুতে পৌঁছতে পারত। তিনি এখন সেই পথেই চলছেন বলে বার্তা দিয়েছেন মোদী।
ইন্ডিয়া গেট থেকে রাইসিনা হিল পর্যন্ত রাজপথ ও তার দু’পাশের এলাকা— সেন্ট্রাল ভিস্টা ঢেলে সাজানোর পরে আজ প্রধানমন্ত্রী তার উদ্বোধন করেছেন। রাজপথের নাম বদলে করেছেন 'কর্তব্য পথ'। স্বাধীনতার পরে সুভাষচন্দ্র বসু পথে চলার চেষ্টা করলে অনেকখানি উচ্চতায় পৌঁছতে পারত। দুর্ভাগ্য হল, এই মহান নায়ককে ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে।' নেতাজিকে 'অখণ্ড ভারতের প্রথম প্রধান' বলেও উল্লেখ করেছেন মোদী।
গত ২৩ জানুয়ারি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর (Netaji Subhash Chandra Bose) ১২৫ তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে দিল্লির ইন্ডিয়া গেটে বসানো হয়েছিল নেতাজির হলোগ্রাম মূর্তি (Netaji Hologram Statue) উদ্বোধন করেছিলেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)। প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন, দেশের প্রতি নেতাজির অবদানের কথা মাথায় রেখেই শীঘ্রই সেখানে দেশনায়কের গ্রানাইটের মূর্তি বসাবে কেন্দ্র। কথা মতন, বুধবার বিকেলেই ইন্ডিয়া গেটে (India Gate) পঞ্চম জর্জের ক্যানোপিতে বসল নেতাজী সুভাষ বসুর গ্রানাইটের সুউচ্চ মূর্তি। বৃহস্পতিবার ৭টা নাগাদ এর আনুষ্ঠানিক উন্মোচন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)।
পাশাপাশি, এদিন রাজধানীর ‘কর্তব্য পথের' আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। কথা ছিল, গত ১৫ অগাস্টের মধ্যে গ্রানাইটের মূর্তটির উদ্বোধন করা হবে। যদিও কাজ সম্পূর্ণ না হওয়ায় তা হয়নি। মাঝে হলোগ্রামেরও খোঁজ মিলছিল না। যা নিয়ে সরব হয়েছিলেন বিরোধীরা।
উল্লেখ্য যে, নেতাজির মূর্তি তৈরির প্রধান ভাস্কর হলেন অরুণ যোগীরাজ। মোট ২৮ ফুট উঁচু মূর্তিটি গ্রানাইট পাথর দিয়ে খোদাই করা হয়েছে। পাশাপাশি, এটির ওজন হল ৬৫ মেট্রিক টন। জানা গিয়েছে, এই অনুষ্ঠানকে স্মরণীয় করতে মণিপুরী শঙ্খ বাদ্যম বা শঙ্খধ্বনি ও তার সঙ্গে কেরলের চন্দা ও পঞ্চবাদ্যমের আয়োজন করা হয়েছে। নেতাজী মূর্তি উন্মোচনের সময় গোটা অঞ্চলে বাজানো হবে আইএনএ মার্চিং সং-‘কদম কদম বড়ায়ে যা’। পরে ‘কর্তব্যপথ’ উদ্বোধনের পর এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে ভাষণও দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনজন সাংসদকে নিয়ে লাতিন আমেরিকা ঘুরে এলেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা।
৩১ অগাস্ট তিনি মেক্সিকোতে পৌঁছন।লোকসভার মহাসচিব এবং লোকসভার সচিবালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মীরাও সঙ্গে ছিলেন।
এই প্রথম লাতিন আমেরিকার মেক্সিকোতে স্থাপিত হল স্বামীজির মূর্তি।ওই মূর্তি উদ্বোধন করে ওম বিড়লা বলেন,বিবেকানন্দের বাণী কালোত্তীর্ণ। তাঁর কথা সব যুগেই সমান প্রাসঙ্গিক।
মেক্সিকোর পার্লামেন্ট হাউস চত্বরে ‘ইন্ডিয়া-মেক্সিকো ফ্রেন্ডশিপ গার্ডেন’-এরও উদ্বোধন করেন তিনি। শুক্রবার সফর শেষ করে ভারতে ফেরেন স্পিকার।
গোটা বিশ্বে এক মৈত্রীর বন্ধন আছে।আরও মজবুত হোক সেই বন্ধন। আর এই দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্ব আরও প্রগাঢ় হবে।ওম বিড়লার বক্তব্যে স্পষ্ট,এই মূর্তি মানুষের মধ্যে শুভ বুদ্ধির উদয় ঘটাবে এবং সকলকে অনুপ্রাণিত করবে।