মায়ানগরী মুম্বই গিয়েছেন অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। ফলে মুম্বইয়ে উড়ে যাওয়ার আগেই বিমানবন্দরেই নিজের এক ছবি শেয়ার করেন, যেখানে দেখা যাচ্ছে, তাঁরা মাথা ভর্তি সিঁদুর। আর সেই ছবি দেখতেই ধেয়ে আসে একাধিক প্রশ্ন। তিনি দ্বিতীয়বার বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন কিনা, তা নিয়ে শুরু হয় জল্পনা। কিন্তু ছবির ক্যাপশনেই পুরোটা জানিয়ে দেন তিনি।
শ্রীলেখা জানিয়েছেন, তিনি মুম্বই যাচ্ছেন, মুম্বই ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে অংশ নেওয়ার জন্য। জানা গিয়েছে, তাঁর ছবি ‘ওয়ান্স আপন অ্যা টাইম ইন মুম্বই’ প্রদর্শিত হবে সেখানে। ফলে তাঁর জন্যই তাঁর মুম্বই যাত্রা। কিন্তু মুম্বইয়ে উড়ে যাওয়ার আগেই তাঁর ছবি নিয়ে শুরু হয়ে সমালোচনা। তাঁর মাথা ভর্তি সিঁদুর দেখতেই অনেকের মনেই প্রশ্ন আসবে যে, তিনি দ্বিতীয় বিয়ে করেছেন কিনা। ফলে ক্যাপশনেই পুরোটা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়ে লিখেছেন, 'মুম্বইয়ে যাচ্ছি মুম্বই চলচ্চিত্র উৎসবে যোগ দিতে। যদি মনে হয় সিঁদুর কেন পরেছি, তবে জানিয়ে রাখি, না, আমি আবার বিয়ে করিনি। সিঁদুর খেলেছিলাম। হয়েছে শান্তি?'
টলিউড অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্রকে (Sreelekha Mitra) চেনেন না, এমন বাঙালি বোধহয় কম আছে। কয়েক দশক ধরে বাংলা সিনেমা জগতে অবাধ বিচরণ করেছেন অভিনেত্রী। তবে বর্তমানে তাঁকে যতটা সিনেমার পর্দায় দেখা যায়, তার থেকে বেশি পাওয়া যায় সামাজিক মাধ্যমে। অভিনেত্রী মাঝেমধ্যেই নিজের মনের কথা প্রকাশ করে থাকেন সামাজিক মাধ্যমে। একেবারে আনকাট, অকপটভাবে।
বৃহস্পতিবার সামাজিক মাধ্যমে অভিনেত্রী আবারও ছুড়ে দিলেন তাঁর বাক্যবাণ। এবার শ্রীলেখা লিখলেন অভিনেত্রীদের বয়স কমিয়ে রাখার প্রবণতা নিয়ে। নেট দুনিয়ায় শ্রীলেখা লিখেছেন, 'শুনলাম হিরোইনদের নাকি বয়স বাড়ে না। কেন তাঁরা কি অন্য গ্রহের প্রাণী? বয়স বাড়া প্রাকৃতিক বিষয়। শুধু এই পরিবর্তন উপভোগ করতে হবে এবং নিজেকে নিয়ে দৃঢ় হতে হবে।'
৩০ অগাস্ট জন্মদিন ছিল শ্রীলেখার। ৫০ শেষ করে ৫১ বছরে পা দিয়েছেন অভিনেত্রী ,যদিও তাঁর মনের বয়স ১৫ বলেই দাবি করছেন। জন্মদিনে শ্রীলেখার বোধহয় এই অনুভূতি হয়েছে। অভিনেত্রী লিখেছেন, 'কষ্ট হয়, যখন দেখি কোনও মহিলা মিথ্যে বলছেন, বা সত্যি চাপা দিচ্ছেন। নিজেকে শক্তিশালী বলে দাবি করবেন না। আপনাদের দেখলে দুঃখ হয়। তুমি অবশ্যই নারীর সংজ্ঞা না।'
'হাওয়া' খ্যাত অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী (Chanchal Chowdhury) কেবল ওপার বাংলার অভিনেতা নয়, তাঁর অভিনয় ব্যাপ্তি সীমানার কাঁটাতার পেরিয়ে এই বাংলার দর্শকদের মন ছুঁয়েছে। বাদ যাননি টলিউড অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র (Sreelekha Mitra)। অভিনেতার প্রতি নিজের ভালোলাগা ব্যক্ত করলেন সামাজিক মাধ্যমেই। চঞ্চলকে নিয়ে তাঁর মনের সুপ্ত বাসনার কথাও জানালেন সোচ্চারে, সকলের সামনে।
শুক্রবার কলকাতায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল এক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। দুই বাংলার বহু তারকা উপস্থিত ছিলেন সেই অনুষ্ঠানে। বাংলাদেশ থেকে এসেছিলেন চঞ্চল চৌধুরী। আমন্ত্রিত ছিলেন শ্রীলেখা মিত্র। ঘটনাচক্রে তাঁরা একই মঞ্চে একে ওপরের পাশে দাঁড়ান। সেই ছবি নিজের সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছেন অভিনেত্রী। ক্যাপশনে লিখেছেন, 'কুছ কুছ হোতা হ্যায়, আমাদের একসাথে প্লিজ কেউ কাস্ট করো।'
শ্রীলেখার আপলোড করা ছবিতে দেখা গিয়েছে, সবুজ রঙের শাড়ি পরেছিলেন অভিনেত্রী। ঘটনাচক্রে চঞ্চল চৌধুরীও একটি সবুজ রঙের পাঞ্জাবি পরেছিলেন। অনতিদূরে দাঁড়িয়েছিলেন দুই বাংলার তারকা। শ্রীলেখার চেহারায় মুগ্ধতার হাসি। মনের ইচ্ছে তো জানালেন সামাজিক মাধ্যমে, সেই ইচ্ছে কী বাস্তবায়িত হবে? বলবে সময়।
শান্তিপূর্ণ অবস্থানে থাকা চাকরিপ্রার্থীদের (TET 2014 Job Aspirants) মধ্যরাতে জোর করে পুলিস বাসে তুলেছে বিধাননগর পুলিস (Bidhannagar Police)। ইতিমধ্যে পুলিসের 'অতি সক্রিয়তার' বিরুদ্ধে সরব হয়েছে শাসক-বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। সামাজিক মাধ্যমে সোচ্চার অপর্ণা সেন (Aparna Sen), সোহিনী সরকার, শ্রীলেখা মিত্ররা (Sreelekha Mitra)। এই পরিস্থিতিতে নিয়োগ জট কাটাতে সরকারকে আলোচনায় বসার আর্জি জানালেন বিদ্বজ্জনেরা (Intellectuals)। এমনকি মধ্যরাতে পুলিসি বলপ্রয়োগে আন্দোলন ভাঙার চেষ্টাকে ধিক্কার জানিয়েছেন অপর্ণা সেন, অনির্বাণ ভট্টাচার্য, বিনায়ক সেনরা।
তাঁরা লিখেছেন, 'সংবাদ মাধ্যমে আমরা দেখেছি যে অনশনরত চাকরিপ্রার্থীদের সরিয়ে দেওয়ার জন্য কীভাবে বিধাননগর পুলিশ বলপ্রয়োগ করে আন্দোলনকে ভাঙার চেষ্টা করেছে। এই ঘটনাকে আমরা ধিক্কার জানাই এবং পশ্চিমবঙ্গের নাগরিকের গণতান্ত্রিক অধিকারে হস্তক্ষেপ বলে মনে করি। ১৪৪ ধারা বলবৎ করার আদেশ দিতে গিয়ে মাননীয় বিচারক মন্তব্য করেন, "পুলিশ কি পাওয়ার লেস?" এই মন্তব্য অসাংবিধানিক এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নাগরিক সুরক্ষার বিরোধী বলে মনে করি। অবিলম্বে সরকারকে আলোচনার মাধ্যমে এই জটিলতা কাটিয়ে ওঠার আবেদন জানাচ্ছি এবং আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের যাতে না করা হয়, সে বিষয়ে দৃষ্টি দিতে অনুরোধ করছি।'
এই বিবৃতির নিচে সই করেন-- ডাক্তার বিনায়ক সেন, অপর্ণা সেন, ডাক্তার কুণাল সরকার, বিভাস চক্রবর্তী, সুমন মুখোপাধ্যায়, সুজন মুখোপাধ্যায়, অনির্বাণ ভট্টাচার্য, রেশমি সেন, কৌশিক সেন, ঋদ্ধি সেন, বোলান গঙ্গোপাধ্যায় এবং দেবলীনা দত্ত।
প্রসূন গুপ্ত: রবি ঠাকুরের গান আছে 'মরি হায় বয়ে যায়, বসন্তেরও দিন বয়ে যায়।' কবি বলতে চেয়েছেন যে, একটা সময়ে সবারই যৌবন চলে যায় এবং তখনই হতাশা আসে। সেলিব্রেটিদের তো বেশি করে আসে। আজ যে নায়িকা, কাল তাঁকে টিকে থাকতে হলে মায়ের চরিত্রে অভিনয় করতে হবে, এটাই বাস্তব। অনেকেই করতে চান না। একসময়ে সন্ধ্যারানি, ছায়া দেবীরা নায়িকার চরিত্রে অভিনয় করেন। কিন্তু এঁরা দুজনেই বেশি নাম করেছিলেন মা-পিসির চরিত্রে অভিনয় করে। মুম্বইয়ের এক সময়ের সুন্দরী নায়িকা ওয়াহিদা রেহমান থেকে রাখি গুলজার, অনেকেই চুটিয়ে বয়স্ক চরিত্রে অভিনয় করেছেন। কিন্তু বয়সের ভারে কেন্দ্রীয় চরিত্র না পেয়ে আশা পারেখ থেকে মৌসুমী চট্টোপাধ্যায় এমনকি শর্মিলা ঠাকুরের মতো অভিনেত্রীরা বড়পর্দাকে বিদায় জানিয়েছেন।
ধকধক গার্ল মাধুরী দীক্ষিত থেকে জুহি চাওলাও এক প্রকার বিদায় নিয়েছেন প্রবীণ চরিত্রে অভিনয় করবেন না বলে। বাংলাতে অবশ্য এতো বাতিক নেই। এমনিতেই টলিউডে কাজ পেতে বেজায় ঝক্কি, এমন একটা সমালোচনা রয়েছে। তাই চরিত্র নিয়ে পছন্দ অপছন্দের প্রশ্নই নেই। সিনেমা ছেড়ে দেবশ্রী রায়, ইন্দ্রাণী হালদারের মতো অনেকে ছোট পর্দায় ঢুকেছেন। কেউ কেউ আবার রিয়ালিটি শোয়ের সঞ্চালক।
রূপা গঙ্গোপাধ্যায় বা শ্রীলেখা মিত্র এক সময়ে যথেষ্ট আকর্ষনীয়া এবং সুন্দরী তো বটেই। অথচ এঁরা দু'জনই তেমন ভাবে নায়িকার চরিত্রে সুযোগ পাননি। রূপা খুব ভালো অভিনেত্রী কিন্তু তাঁর জমানায় রঙিন দুনিয়া দখল করে রেখেছিলেন শতাব্দী রায়, দেবশ্রী রায় পরে ঋতুপর্ণা, রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়রা। কাজেই রূপাকে বেশিরভাফ পার্শ্বচরিত্রে থাকতে হয়েছে। পরে তো তিনি ছবির জগৎকে বিদায় জানিয়ে রাজনীতিতে আসেন। শ্রীলেখা বামপন্থী রাজনীতিতে বিশ্বাসী। ওই জমানায় অনেক কাজ পেয়েছিলেন কিন্তু এই জমানাতে কাজ কমেছে বয়সের ভারে। মীরাক্কেলের মতো জনপ্রিয় টিভি শোয়ে দীর্ঘদিন বিচারকের আসন অলঙ্কৃত করেছেন শ্রীলেখা।
এখন তিনি পশুপ্রেম থেকে নানা ইস্যুতে সোশাল মিডিয়ায় বেস জনপ্রিয়। নিয়মিত লাইভ শো করেন। সম্প্রতি বিতর্কে জড়িয়েছে তাঁর জন্মদিনের পার্টি ঘিরে। কিন্তু সেই বিতর্কে নজর দিতে নারাজ শ্রীলেখা। মজার বিষয় ৫০ বছরের শ্রীলেখা এসবে পাত্তা দিচ্ছেন না বরং নিজে লক্ষ্মী সেজে সোশাল মিডিয়ায় সেই ছবি পোস্ট করেন। তাতেও ট্রোলড হলেন তিনি।
প্রসূন গুপ্ত: কখন যে কে সোশ্যাল নেটওয়ার্কে খবর হন আগে থেকে কেউ বলতে পারে কি? তবে নেতা থেকে অভিনেতারা যখন বিতর্কিত কিছু বলে ফেলেন তখন তার কথার টুকরো এডিট করে ছড়িয়ে যায় সোশ্যাল মাধ্যমে। এ বিষয়ে পারদর্শী এ রাজ্যে মদন মিত্র থেকে শ্রীলেখা মিত্র। এঁরা নিজেরাই ট্রোল বা ভাইরাল হতে পছন্দ করেন। ইদানিং এই জগতে নাম করছেন রুদ্রনীল ঘোষ। অন্যদিকে বিতর্কিত মন্তব্য করে ভেসে থাকতে চান এক সময়ে বিজেপির সভাপতি ও প্রাক্তন ত্রিপুরার রাজ্যপাল তথাগত রায়। এবং ইদানিংকালে তাঁর ভাই সৌগত রায়ও সেই ট্রেন্ডে গা ভাসিয়েছেন। সৌগতবাবু তো গতকাল এক সভায় সিএন চ্যানেলকে বন্ধ করার হুমকিও দেন।
উল্লেখিত এঁরা সকলেই ইচ্ছাকৃত ভাবে আলোচিত বা সমালোচিত হতে চান। রেজিস্টার্ড মিডিয়া এঁদের হয়তো খুব একটা পাত্তা দেয় না তাই মুঠো ফোনেই এঁদের চলা ফেরা।
শুক্রবার তেমনটি না হলেও মিডিয়া এবং সোশ্যাল নেটে ভাইরাল হলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আসলে ইডি দফতর থেকে বেরিয়ে তাঁর জোরালো বক্তব্য ছড়িয়ে গেল ফেসবুকে। তিনি ৭ ঘন্টা ওই দফতরে ইডির অফিসারদের কথার মুখোমুখি হয়ে বেরিয়ে দাপটে মিডিয়ার সামনে তুলোধোনা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দপ্তরকে। জানালেন তিনি কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে সহযোগিতা করছেন কিন্তু ওই এজেন্সি অন্য কাউকে ডাকছে না কেন? ইঙ্গিতটি অবশ্যই শুভেন্দু।
রাতের মধ্যে ছড়িয়ে যায় ফেসবুকে এই চোখা মন্তব্যগুলি। অন্যদিকে শুক্রবার সিপিএমের নানা শাখার আন্দোলন ছিল ধর্মতলায়। বর্ধমানের পর কলকাতা, এখানে এসএফআইয়ের নেত্রী দিপ্সিতা ধর সরাসরি সমালোচনা করেন তৃণমূল এবং বিজেপির। তিনি মিডিয়ার সামনে জানান অদূর ভবিষ্যতে তিনি বা তাঁরা নবান্নের ১৪ তলায় যাবেনই। সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল এবং ট্রোলড। রাতারাতি দিপ্সিতা লাইম লাইটে চলে এলেন। অন্যদিকে চ্যানেল তুলে দেওয়ার সৌগত হুমকিও ছড়িয়ে গিয়েছে সোশ্যাল নেটে।
ঠোঁটকাটা স্বভাবের জন্য সর্বদা চর্চায় থাকেন এই টলিউড (Tollywood) অভিনেত্রী। মঙ্গলবার ৫০ বছরে পা রাখেন তিনি। সেখানেও রেহাই নেই। সোশাল মিডিয়ায় জন্মদিনের (Birthday Celebration) পার্টির একাধিক ছবি শেয়ার করে সমালোচনার মুখে পড়েন শ্রীলেখা মিত্র (Sreelekha Mitra)। মেয়ে মাইয়্যা, ঘনিষ্ঠ বন্ধু ত্র্যম্বক রায়চৌধুরী-সহ কাছের মানুষদের সঙ্গে নিয়েই জন্মদিনে হুল্লোড়ে মেতেছিলেন তিনি। সেই পার্টিতে অভিনেত্রীকে মদ্যপান করতেও দেখা গিয়েছে। যা নিয়ে শুরু হয়েছে ট্রোলিং। শ্রীলেখার জন্মদিনের একাধিক ভিডিও ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media)। যা নিয়ে বেজায় চটেছেনও তিনি। বুধবার সকাল সকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় নিন্দুকদের সপাটে জবাব দিলেন অভিনেত্রী।
মঙ্গলবারে পোস্ট করা এক ভিডিওতে অভিনেত্রীকে বন্ধুদের সঙ্গে টেবিলে বসে টাকিলা শট নিতে দেখা যায়। সেই ভিডিওটি ভাইরাল করা হয়েছে বলে অভিযোগ শ্রীলেখার। ফেসবুকে নিজের ক্ষোভ উগরে দিয়ে লেখেন, 'আমার টাকিলা শট নেওয়া ভিডিও তৃণমূলের ছানাপোনারা ভাইরাল করেছে। বেচারাদের চুরির পয়সায় সস্তা বাংলা খেতে হয়তো খুব কষ্ট পেয়েছে আমার দামি মদ খাওয়া দেখে। আহারে… নিজের বাড়িতে নিজের পয়সায় নিজের জন্মদিনে খেয়েছি… বেশ করেছি, কারও অনুপ্রেরণায় খাই না আর ঘোমটার নিচে খ্যামটা নাচি না বুঝলি চোরের দল?'
উল্লেখ্য, রাত ১২টা বাজতেই ফেসবুক লাইভে এসে ভক্তদের সঙ্গে ভাগ করে নেন একাধিক কথা। সেদিন প্রথম তিনি তাঁর বয়স বলেন। এবারে জন্মদিনে পঞ্চাশ বছরে পা দিয়েছেন তিনি। নিজের ফ্ল্যাটে নাচ, গান, খাওয়া দাওয়া সব মিলিয়ে জমিয়ে সেলিব্রেশন করেছেন অভিনেত্রী।
এদিন তিনি ভিডিওতে বলেন, 'আগে বলা হত মেয়েরা কুড়িতেই বুড়ি। আমরা বয়সের বাধাটাকে অনেক দূরে সরিয়ে দিয়েছে। বয়স শুধু একটা সংখ্যা। এটা শুধু আমাদের মনে রয়েছে। হাড়ের চিকিৎসকরাও এটাই বলেন। আমার এখন কোমরে ব্যথা হয়েছে।'