ভালোবাসা (Love) যে সীমানার কাঁটাতার, ধর্ম, ভাষা কিছুই মানে না, তা একাধিকবার প্রমাণিত। এর মধ্যেই পাকিস্তানি গৃহবধূ সীমা হায়দার তাঁর সংসার-স্বামী ছেড়ে প্রেমিকের ভালোবাসার টানে ভারতে এসেছেন। তাঁরা দাবি করেন, বিয়েও করেছেন তাঁরা। এরপরও দেখা যায় রাজস্থানের অঞ্জুকে। তিনি ভালোবাসার জন্য পৌঁছে গিয়েছেন 'শত্রুদেশ' পাকিস্তানে। আর এবারে ফের এক যুগলের প্রেমের কাহিনী প্রকাশ্যে এল। জানা গিয়েছে, প্রেমিকের ভালোবাসার টানে ভারতের উত্তরপ্রদেশে (UttarPradesh) ছুটে এসেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার (South Korea) এক মহিলা। এমনকি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন তাঁরা। এবারে আইনি বিয়েও সেরে ফেলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাঁরা।
সূত্রের খবর, সাত সমুদ্র পার করে যেই মহিলা এদেশে এসেছেন তাঁর নাম কিম বোহ নি। উত্তরপ্রদেশের শাহজানপুরের উড়না গ্রামের যুবক সুখজিৎ সিং-এর সঙ্গে তাঁর ভালোবাসার সম্পর্ক। তাঁরা জানিয়েছেন, তাঁদের সম্পর্ক শুরু হয় এক ক্যাফে থেকে। সুখজিৎ কাজের সূত্রে পাড়ি দেন দক্ষিণ কোরিয়ায়। সেখানে গিয়েই এক ক্যাফেতে কাজ পান। আর সেই ক্য়াফেতেই প্রায়ই যেতেন কিম বোহ। এরপর তাঁদের একে অপরকে পছন্দ হতে থাকে। তাঁরা একে অপরের প্রতি ভালোবাসার টান অনুভব করতেই লিভ-ইনে থাকা শুরু করেন। আর এতে তাঁদের পরিবারেরও সহমত ছিল বলে জানিয়েছেন তাঁরা। তাঁরা প্রায় ৪ বছর লিভ-ইনে ছিলেন। তারপর সুখজিৎ ভারতে ফিরে আসলে তখন তাঁর পিছু পিছু ভারতে চলে আসেন তাঁর প্রেমিকা কিমও। এরপরেই তাঁরা এক গুরুদ্বারে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। আর আইনি বিয়ের জন্য প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
গত কয়েক মাস ধরে সুখজিৎ ও তাঁর স্ত্রী কিম উড়ান গ্রামেই রয়েছেন। সুখজিৎ জানিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ভাষার বাধাও কমে এসেছে। কারণ তিনি কোরিয়া ভাষা ধীর ধীরে শিখছেন ও অন্যদিকে কিমও তাঁদের ভাষা, সংস্কৃতি বোঝার চেষ্টা করছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, পরের মাসেই ভিসা শেষ হতে চলেছে কিমের। ফলে ফের তাঁরা দক্ষিণ কোরিয়ায় ফিরে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছেন ও সেখানে এক নতুন করে সংসার শুরু করার কথা ভেবেছেন।
অনেক পশুপ্রেমী রয়েছেন, যাঁরা পথকুকুরদের (stray dog) খাবার খাওয়ান। আবার অনেকে অসুস্থ পথকুকুরদের সেবা-শুশ্রুষা করেন। তেমনই এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে দেখাশোনার নামে কুকুরদের আটকে রেখে না খাইয়ে মারার (Murder) অভিযোগ উঠল। এক হাজার কুকুরের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে তাঁর কাছ থেকে। ঘটনাটি দক্ষিণ কোরিয়ার (South Korea)।
কোরিয়ান-এর এক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, পথকুকুরের দেখাশোনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল এক ব্যক্তিকে। এর জন্য তাঁকে ন্যায্য মূল্যও দেওয়া হত। ২০২০ সালে থেকে এই দেখাশোনার কাজ করা শুরু করেন। কিন্তু অভিযোগ, কুকুরগুলিকে একটি ঘরে আটকে রেখে দিতেন, খাবার দিতেন না। ঠিক মতো চিকিৎসাও করানো হত না। ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে এক ব্যক্তির মাধ্যমে। তাঁর কুকুর হারিয়ে যাওয়ায় তিনি বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করতে শুরু করেন। এরপর তিনি ওই ‘ডগ শেল্টারে’ খোঁজ করতে যান। সেখানে গিয়ে আঁতকে ওঠেন ওই ব্যক্তি।
তিনি দেখেন, খাঁচার ভিতরে কুকুরের মৃতদেহগুলি পড়ে। কিছু কুকুরের দেহ ঘরের এক জায়গায় স্তূপ করে রাখা। এরপরই পুলিসে খবর দেন তিনি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিস। প্রাথমিক ভাবে পুলিসের ধারণা, কুকুরগুলিকে দীর্ঘ দিন না খাইয়ে রাখায় অনাহারে মৃত্যু হয়েছে। ৪টি কুকুরকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিস। সেগুলি চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ফের ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়ল উত্তর কোরিয়া (North Korea)। শনিবারের উত্তর কোরিয়ার এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার জেরে নতুন করে দক্ষিণ চিন সাগরে ছড়াল যুদ্ধের আতঙ্ক। এই ক্ষেপণাস্ত্র গিয়ে পড়ল জাপান সাগরে। রবিবার আন্তর্মহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়ে উত্তর কোরিয়ার সর্বাধিনায়ক কিম জং-উন একপ্রকার হুঁশিয়ারি দিলেন আমেরিকা (US) ও দক্ষিণ কোরিয়াকে (South Korea)।
সফল উৎক্ষেপণের পরই নাম না করে আমেরিকাকে কিম হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করে প্রমাণ করে দিলাম, আমাদের ক্ষমতা কতটা। হামলা করলে, পাল্টা পরমাণু হামলা করতেও প্রস্তুত আমরা।” উত্তর কোরিয়া প্রশাসন সূত্রে খবর, শনিবার স্থানীয় সময় সকাল ৮টা নাগাদ হঠাৎই সামরিক মহড়ার নির্দেশ দেন কিম।
জানা গিয়েছে, মিসাইলটি পরীক্ষা করার জন্য রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ের বিমানবন্দর ব্যবহার করা হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রায় ৬৬ মিনিট আকাশে ছিল। পরে সেটি উড়ে গিয়ে জাপান সাগরে পড়ে। ২০১৭-য় শেষবার এই মিসাইল পরীক্ষা করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের শুরুই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেন কিম। এর মাধ্যমে কিম বোঝাতে চাইছেন, তিনি পরমাণু হামলা করতেও পিছপা হবেন না।
উজ্জ্বল একঝাঁক পায়রা। বিশ্বকাপে (Qatar World Cup 2022) পায়রায় মজেছে সেলেকাও। দক্ষিণ কোরিয়াকে (South Korea) হারিয়েছে ব্রাজিল (Brazil)। গোলের পর আলাদা আলাদা নেচে গ্যালারি পাগল করে দিয়েছেন নেইমার, পাকুয়েতা, রাফিনহা-রা। চার গোলে চার রকম নাচ। প্রবল জনপ্রিয় হয়েছে পিজিওন ডান্স। কোচ তিতেও ওই পিজিওন নাচে কোমর দুলিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। উঠে আসছে মজার গল্প।
কোরিয়া ম্যাচের আগের দিন বিভিন্ন ধরণের নাচে নেচেছিলেন ফুটবলাররা। চাপ কমিয়ে মন ফুরুফুরে রাখতে নাচের থিওরি বরাবর অনুসরণ করে এসেছে ব্রাজিলিয়ান সাজঘর। রোনাল্ডিনহো তো বাজনা বাজাতে বাজাতে টিম নিয়ে বাস থেকে নামতেন। পা মেলাতো গোটা দল। এবার নেইমার, রিচার্লিসন, ভিনিয়া সবাই নাচতে পারেন। কিন্তু কোচ তিতে ওঁদের সঙ্গে তাল মেলাতে পারছিলেন না। ফলে ঠিক হয় 'পায়রা ডান্স' করা হবে। সেটাই সুপার হিট কাতার ছাড়িয়ে সর্বত্র।
ALERTA DE VÍDEO F*DA PASSANDO NA TIMELINE! 🚨 Simplesmente Ronaldo fazendo a dança do Pombo com o Pombo. 9️⃣🐦🇧🇷 #TNTSportsNoQatar
— TNT Sports BR (@TNTSportsBR) December 6, 2022
Crédito: FIFA e Ronaldo TV pic.twitter.com/TrQpCyy2GZ
শোনা যাচ্ছে অন্তত দশ রকম নাচ পকেটে নিয়ে কাতারে এসেছে সেলেকাও। পিজিওন কাহিনী অবশ্য এখানেই শেষ হয়নি। ম্যাচের পর কিংবদন্তি রোনাল্ডোর সঙ্গে ইন্টারভিউ সেশন ছিল রিচার্লিসনের। দুজনকেই দেখা গিয়েছে পিজিয়ন স্টাইলে পোজ দিয়ে কোমর দোলাতে। সামনে এবার ক্রোয়েশিয়া। ম্যাচ হবে সেয়ানে সেয়ানে। কিন্তু নতুন নাচ কি দেখা যাবে? নজর তো রাখতেই হবে।
বদলা নিল দক্ষিণ কোরিয়া (South Korea)? উত্তর কোরিয়ার (North Korea) ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রের বদলা ক্ষেপণাস্ত্র (Missile Launche) দিয়েই নিল সিওল। যা নিয়ে দু'দেশের মধ্যে তৈরি হয়েছে উত্তেজনামূলক পরিস্থিতি। কেন দু'দেশের মধ্যে শুরু এমন মরণ খেলা? বুধবার উত্তর কোরিয়ার ছোড়া একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দক্ষিণ কোরিয়া উপকূলের ৬০ কিলোমিটারের মধ্যে পড়ে। এরপরই কোনওরকম দেরি না করে পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে দক্ষিণ কোরিয়া। ভয়ংকর উত্তেজনা তৈরি হয়েছে কোরিয়া পেনিনসুলায়। আতংকিত হয়ে পড়েন কোরিয়ার উপদ্বীপ অঞ্চলের বাসিন্দারা। দক্ষিণ কোরিয়া সরকার উপকূলবর্তী বিভিন্ন অঞ্চলে যান চলাচল সাময়িক ভাবে বন্ধ করে দেয়। বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যায়। এমনকি দক্ষিণ কোরিয়ায় উপকূলের বাসিন্দাদের দ্রুত বাসস্থান ছেড়ে সুরক্ষিত এলাকায় সরে যাওয়ার বার্তা দেওয়া হয়।
সূত্রের খবর, উত্তর কোরিয়া বুধবার পরীক্ষামূলকভাবে বেশ কয়েকটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষপণ করে। তার মধ্যে একটি গিয়ে পড়ে দক্ষিণ কোরিয়ার উলেংডোর দ্বীপের জলসীমার অদূরে। যা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নয় বলেই দাবি করেছে পিয়ংইয়ং। আর এর পাল্টা জবাব দেয় সিওল। উত্তর কোরিয়ার জলসীমা ঘেঁষে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। উল্লেখ্য, পঞ্চাশের দশকে কোরিয়া যুদ্ধের পর এই প্রথমবার বিতর্কিত সমুদ্রসীমায় অস্ত্র নিক্ষেপের ঘটনা। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইওলের অভিযোগ, 'উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন দক্ষিণ কোরিয়ার জলসীমা দখলের চেষ্টা চালাচ্ছেন। কারণ যে জায়গায় পিংয়ংইয়ংয় ক্ষেপণাস্ত্রটি ছোড়ে, সেখানের জলসীমা নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে দু’দেশের বিরোধ রয়েছে।'
করোনা মহামারীর জন্য গত দু'বছর হ্যালোউইন পার্টি করতে পারেননি। তাই এবারে মহামারীর দাপট কমতেই সকলেই মেতে উঠেছিলেন আনন্দ উৎসবে। কিন্তু কেউ এক মুহূর্তের জন্য ভাবতে পারেননি, সেই আনন্দ শোকে পরিণত হবে। কাছের মানুষকে হারিয়ে এখন কেবল হাহাকারের শব্দ দক্ষিণ কোরিয়ার (South Korea) রাজধানী সিওলে (Seoul)। শনিবার গভীর রাতে সেখানে হ্যালোউইন উৎসব চলাকালীন পদপিষ্ট (Halloween stampede) হয়ে মৃত্যু হল কমপক্ষে ১৫১ জনের। আহত হয়েছেন ১৫০ জন। মৃতদের মধ্যে অধিকাংশই কিশোর-কিশোরী ও যুবক-যুবতী। এমনকি ১৯ জন বিদেশী নাগরিকও রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আহতদের অনেকের অবস্থাই সংকটজনক। ফলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা কীভাবে ঘটল, তা বুঝে উঠতেই পারছে না সিওল প্রশাসন।
সিউলের ইয়ংসান ফায়ার ডিপার্টমেন্টের প্রধান চোই সিওং-বিওম বলেছেন, শনিবার সিওলের হ্যামিলটন হোটেলের কাছে একটি ছোটো গলিতে প্রচুর মানুষ ভিড় জমাতে শুরু করেন। সিওলের সে এলাকা পার্টির জন্য বিখ্যাত। সেই পরিস্থিতিতে ভিড়ের মধ্যেই ঠেলাঠেলি শুরু হয়। সামনের দিকে ধাক্কা দেওয়া হতে থাকে। তার জেরে পদপিষ্ট হয়ে প্রচুর মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া জানা গিয়েছে ভিড়ের মধ্যে অনেকের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। যার জেরে তাঁরা মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।
ঘটনাস্থল থেকে সিসিটিভি ফুটেজ এবং ফটোতে দেখা গিয়েছে যে, অ্যাম্বুলেন্স গাড়িগুলো রাস্তায় সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছে। পুলিস এবং জরুরিভিত্তিক কর্মীরা আহতদের স্ট্রেচারে করে নিয়ে যাচ্ছেন। উদ্ধারকাজে হাত লাগায় স্থানীয় মানুষ জনও। রাস্তায় পড়ে থাকা আহতদের সিপিআর করতে দেখা গিয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি ইউন সুক ইওল একটি বিবৃতি জারি করে বলেছেন, আহতদের যেন দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা হয়, সে বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রককে দ্রুত বিপর্যয়কালীন চিকিৎসা সহায়তা দল মোতায়েন করার এবং আহতদের চিকিৎসার জন্য নিকটবর্তী হাসপাতালে বেড সুরক্ষিত করার নির্দেশও দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, দক্ষিণ কোরিয়ার স্থানীয় মিডিয়া সূত্রে খবর, হ্যালোউইন উৎসবের জন্য প্রায় ১ লক্ষ লোক ইটাওনের রাস্তায় ভিড় করেছিল। যা এখনও অবধি সর্বাধিক ভিড় হ্যালোউইন পার্টিতে।
সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়ার (South Korea) প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ইউএস ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। যৌথ নৌ মহড়ায় অংশ নিয়েছে ওয়াশিংটন-সিওল। এই পরিস্থিতিতে ফের উত্তাপ বাড়ল কোরিয়া পেনিনসুলা অঞ্চলে। উত্তর কোরিয়ার (North Korea) ছোড়া ব্যালিস্টিক মিসাইল (Missile Fire) জাপানের আকাশসীমার উপর দিয়ে গিয়ে পড়ে প্রশান্ত মহাসাগরে। আর এই ঘটনায় চরম সর্তকতা অবলম্বন জাপ (Japan) সরকারের। এএনআই সূত্রে খবর, কিমের দেশের ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার ঘটনায় হোকাইডো ও আয়োমরির বাসিন্দাদের বাড়িতে থাকার পরামর্শ দিয়েছে প্রশাসন।
জাপান সরকারের এক শীর্ষকর্তা জানান, স্থানীয় সময় সকাল ৭টা ৪৪ মিনিট নাগাদ উত্তর-পূর্ব জাপান অতিক্রম করে ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রশান্ত মহাসাগরে গিয়ে পড়ে। মূলত যাকে উদ্দেশ্য করে উত্তর কোরিয়ার এই আস্ফালন, সেই দক্ষিণ কোরিয়ার তরফে জানানো হয়েছে, মাঝারি পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে উত্তর কোরিয়া।
রয়টার্স সূত্রে খবর, ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের জেরে উত্তর জাপানে ট্রেন চলাচল সাময়িক ভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। ২০১৭ সালের পর এই প্রথম জাপানে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল উত্তর কোরিয়া।