পাকিস্তানে (Pakistan) থেকে ভারতে চলে আসেন পাকিস্তানি 'গৃহবধূ' সীমা হায়দার (Seema Haider)। তিনি দাবি করেছেন, তিনি তাঁর প্রেমিক সচিন মীনার ভালোবাসার টানেই চার ছেলে-মেয়েকে নিয়ে এদেশে এসেছেন। আর তাঁর এই জীবনকাহিনী নিয়েই ছবি তৈরি করতে চলেছেন প্রযোজক অমিত জানি (Amit Jani)। ইতিমধ্যেই জানা গিয়েছে, তাঁর প্রযোজিত ছবি 'করাচি টু নয়ডা'-র (Karachi To Noida) গান মুক্তি পেয়েছে। জানা গিয়েছে, ২০ অগাস্ট এই ছবির গান মুক্তি পেয়েছে।
পাকিস্তানে থেকে ভারতে আসায় স্বাভাবিকভাবেই সীমার উপর সন্দেহ রয়েছে। তিনি কোনও গুপ্তচর কিনা, তা নিয়ে সমালোচনা তুঙ্গে। ফলে সীমা সহ তাঁর স্বামী সচিন ও পরিবারের সদস্যদের দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদও করছে উত্তরপ্রদেশ এটিএস। কিন্তু এর মধ্যেই এক প্রযোজক অমিত জানি সীমা জীবনের উপর ভিত্তি করেই বানাতে চলেছেন ছবি। সিনেমার নাম 'করাচি টু নয়ডা'।
জানা গিয়েছে, এই ছবিতে সীমার চরিত্রে অভিনয় করবেন ফারহীন ফালাক। আর এবারে খবরে এসেছে এই ছবির থিম সং 'চল পড়ে হে হাম' মুক্তি পেয়েছে। এই গান গেয়েছেন প্রীতি সরোজ। আর এই গানটি লিখেছেন খোদ প্রযোজক অমিত জানি। সূত্রে খবর, এই গানটি ৫০০ টি মিউজিক প্ল্যাটফর্মে লঞ্চ করা হয়েছে। এছাড়াও দিল্লির সংস্কার ভারতীয় অডিটোরিয়ামে গানটিকে লঞ্চ করা হয়েছে। এই লঞ্চিং অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, ছবির পরিচালক, প্রযোজক, অভিনেত্রী সহ পুরো টিম। জানা গিয়েছে, গান মুক্তির পর দর্শকরা উত্তেজিত হয়ে পড়েন ও গানের মাঝেই স্লোগান উঠতে থাকে 'হিন্দুস্তান জিন্দাবাদ পাকিস্তান মুর্দাবাদ।' ছবির পোস্টারও মুক্তি পাবে ২৭ অগাস্ট।
পাকিস্তান (Pakistan) থেকে গৃহবধূ সীমা হায়দার (Seema Haider) ভারতে বেআইনিভাবে প্রবেশ করেন। আর এই নিয়েই শুরু জোর চর্চা। সীমা কোনও পাকিস্তানি গুপ্তচর কিনা, তাই নিয়ে রয়েছে সন্দেহ। ফলে দফায় দফায় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদও করছে উত্তরপ্রদেশ এটিএস। কিন্তু এরই মধ্যে খবর এসেছে, সীমা ও সচিনের প্রেম কাহিনীর উপর তৈরি করা হবে সিনেমা 'করাচি টু নয়ডা' (Karachi To Naidu)। আর এই ছবি তৈরির জন্য প্রযোজক কথা বলতে চাইছেন সীমার প্রাক্তন স্বামীর সঙ্গে। সূত্রের খবর, প্রযোজক অমিত জানি ইতিমধ্যেই সীমার প্রাক্তন স্বামী গুলাম হায়দারকে ভারতে আসার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
সূত্রের খবর, 'করাচি টু নয়ডা' ছবি তৈরির জন্য ইতিমধ্যেই অডিশন শুরু হয়ে গিয়েছে। কিছুদিন পরই জানা যাবে, কোন অভিনেতা ও কোন অভিনেত্রী সীমা ও সচিনের চরিত্রে অভিনয় করবেন। প্রযোজক অমিত জানি এক সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, তিনি গুলাম হায়দারকে মুম্বই বা দিল্লিতে আসার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। আর তিনি যদি ভারতে না আসতে পারেন, তবে তাঁর ছবির চিত্রনাট্য লেখকের সঙ্গে গুলামকে দুবাইয়ে সাক্ষাৎ করার কথা জানিয়েছেন।
অমিত জানি আরও জানিয়েছেন, এই ছবি তৈরি করার আগে সীমার ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চান তিনি। কীভাবে তিনি পাবজির মাধ্যমে ভালোবাসায় পড়লেন, কীভাবে ভারতীয় যুবকের প্রেমে পড়লেন, সবটাই তিনি জানতে চান। তাই প্রাক্তন স্বামী গুলাম হায়দারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চান।
মোটা অঙ্কের টাকা ও চাকরির প্রস্তাব আগেই পেয়েছিলেন। এরপর ছবিতে অভিনয় করার প্রস্তাবও পেয়েছেন পাকিস্তানের 'গৃহবধূ' সীমা হায়দার (Seema Haider)। গুঞ্জন রটে যে, সম্প্রতি ছবিতে অভিনয় করার জন্য সীমার অডিশনও নেওয়া হয়েছে। এমনটাই সূত্রের খবর। আর এবারে এক সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, সীমা ও সচিনের (Sachin Meena) প্রেম কাহিনীর উপর ভিত্তি করেই বানানো হবে সিনেমা (Cinema)। ছবির নামও ঠিক হয়ে গিয়েছে বলে খবর।
সূত্রের খবর, এর আগে জনপ্রিয় প্রযোজক অমিত জানি সীমা হায়দারকে ছবিতে অভিনয় করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। এরপর খবরে এসেছে, 'জানি ফায়ারফক্স'-এর তরফেই সীমা ও সচিনের প্রেম কাহিনীর উপর ছবি তৈরি করা হবে। অর্থাৎ সীমা এবং সচিনের প্রেম কাহিনী নিয়ে ছবি বানাতে চলেছেন 'জানি ফায়ারফক্স' প্রোডাকশনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অমিত জানি। ছবির নাম রাখা হবে 'করাচি টু নয়ডা'। আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই হইহই পড়ে গিয়েছে
পাকিস্তান থেকে বেআইনিভাবে ভারতে প্রবেশ করেছেন পাকিস্তানের নাগরিক সীমা হায়দার। তিনি দাবি করেন, প্রেমিক সচিনের ভালোবাসার টানেই তিনি ভারতে এসেছেন। কিন্তু তিনি এদেশে বেআইনিভাবে আসায় তিনি কোনও গুপ্তচর কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে। ফলে তাঁকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করছে উত্তরপ্রদেশের এটিএস। কিন্তু এর মধ্যেই সিনেমা করার, চাকরির মতো প্রস্তাব পেয়েছেন। ফলে অনেকেই এই বিষয়টিকে ভালো চোখে দেখছেন না।
সীমা হায়দারের (Seema Haider) ভারতে বেআইনিভাবে প্রবেশ করার মামলায় এবারে দুই কনস্টেবলকে (Constable) সাসপেন্ড করা হল। পাকিস্তান থেকে ভারতে প্রবেশ করেছেন সীমা হায়দার। তিনি দাবি করেন, প্রেমিক সচিনের ভালোবাসার টানে তিনি তাঁর সন্তানদের নিয়ে ভারতে এসেছেন ও সারাজীবন এখানেই থাকতে চান। কিন্তু তিনি ভারত-নেপাল সীমান্তে সঠিক পরিচয়পত্র না দিয়েই বেআইনিভাবে প্রবেশ করেছেন, সূত্রের খবর। আর সেদিন সেখানে তাঁদের পরিচয়পত্র ঠিক মতো না দেখার অভিযোগ উঠেছে দুই এসএসবি আধিকারিকের বিরুদ্ধে। তাই সশস্ত্র সীমা বল (এসএসবি)-এর দুই আধিকারিককে কর্তব্যের গাফিলতির অভিযোগে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
সূত্রের খবর, ১৩ মে পাকিস্তান থেকে নেপাল হয়ে ভারতে আসেন সীমা ও তাঁর চার সন্তান। এসএসবি সূত্রে খবর, নেপাল থেকে উত্তরপ্রদেশের সীমান্ত জেলা সিদ্ধার্থনগর হয়ে অনেক গাড়ি ঢোকে। আর সেদিনও এই রাস্তা দিয়েই এসেছিলেন সীমা। আর সেখানকার গাড়িগুলোর দায়িত্বে ছিলেন সুজিত কুমার বর্মা ও চন্দ্রকমল কলিতা। কিন্তু সেদিন তাঁরা তাঁদের দায়িত্ব ঠিকমতো পালন করেননি বলে অভিযোগ। কেন তাঁদের পরিচয় ঠিক ভাবে খতিয়ে দেখা হয়নি, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই দুই আধিকারিকের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করল এসএসবি। তাঁদের সাসপেন্ডের সময় ২ অগাস্ট থেকে শুরু হয়েছে।
সিনেমাতে কাজ করার প্রস্তাব আগেই পেয়েছেন সীমা হায়দার (Seema Haider), এবারে পেলেন চাকরির (Job) প্রস্তাবও। এমনটাই সূত্রের খবর। জানা গিয়েছে, গুজরাটের (Gujarat) এক ব্যবসায়ী পাকিস্তানি গৃহবধূ সীমা হায়দারকে চাকরি দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, সীমাকে বলা হয়েছে, তাঁর সুবিধামতো যে কোনও দিন তিনি চাকরিতে যোগ দিতে পারবেন। আর চাকরিতে যোগ দিলেই মাসে ৫০ হাজার টাকা দেওয়া হবে তাঁকে।
প্রেমিক সচিনের ভালোবাসার টানে পাকিস্তান থেকে ভারতে এসেছেন সীমা হায়দার। কিন্তু এদেশে তিনি আসতেই একাধিক প্রশ্ন উঠতে থাকে। তিনি কোনও পাকিস্তানি গুপ্তচর কিনা, তা জানতে দফায় দফায় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে উত্তরপ্রদেশ এটিএস। ফলে এখনও ভারত আসার পিছনের আসল কারণ প্রকাশ্যে আসেনি। কিন্তু তার আগেই খবর এসেছে, সীমাকে সিনেমায় কাজ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এখন আবার খবরে এসেছে, তাঁকে চাকরি দেওয়ারও প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, জানা গিয়েছে, সীমার পাশাপাশি সচিনকেও এই চাকরি দেবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
সূত্রের খবর, সোমবার সন্ধ্যায় সচিন মীনার বাড়িতে এক চিঠি পৌঁছয়। আর সেই চিঠি খুলতেই দেখা যায়, গুজরাটের এক ব্যবসায়ী সচিন ও সীমাকে ৫০ হাজার টাকার চাকরি দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন। সেখানে আরও জানানো হয়েছে, পরবর্তীতে যদি অন্য কোনও সাহায্যও লাগে, তাতেও তিনি এগিয়ে আসবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।
প্রেমের টানে সীমানার কাঁটাতার পেরিয়ে এসেছেন পাকিস্তানি (Pakistan) 'গৃহবধূ'। তবে তাঁকে নিয়ে সন্দেহ আরও বেড়েই চলেছে যে, এদেশে আসার পিছনে তাঁর কী উদ্দেশ্য রয়েছে। তিনি কোনও পাকিস্তানি গুপ্তচর কিনা, সেই রহস্য উদঘাটন করতেই দফায় দফায় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হচ্ছে। কিন্তু এসব বিতর্কের মাঝেই এবারে সীমার জন্য এসেছে সিনেমায় অভিনয় করার প্রস্তাব। সূত্রের খবর, তিনি নাকি এরই মধ্যে সিনেমার জন্য অডিশনও দিয়েছেন। উল্লেখ্য, বি-টাউনের প্রযোজক অমিত জানি (Amit Jani) নিজের ছবিতে অভিনয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন সীমাকে (Seema Haider)।
সূত্রের খবর, জানি ফায়ারফক্স প্রোডাকশন হাউসের তরফে ইতিমধ্যেই সীমা হায়দারের সঙ্গে দেখা করা হয়েছে। মঙ্গলবার গ্রেটার নয়ডায় তাঁর অডিশনও নেওয়া হয়। তিনি যেই ছবিতে অভিনয় করতে চলেছেন তার নাম 'এ টেলর মার্ডার স্টোরি'। আরও জানা গিয়েছে, এই সিনেমাটি উদয়পুরে কানাইয়া লাল নামে এক দর্জির খুন নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে। কানাইয়া লালের খুন ঘিরে দেশজুড়ে যে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছিল, তার উপরই ভিত্তি করে মূলত তৈরি করা হচ্ছে এই সিনেমা। প্রযোজনা সংস্থা সূত্রে খবর, সীমা সিনেমায় 'র' (RAW) অফিসারের ভূমিকায় অভিনয় করবেন।
বেশ কিছুদিন ধরেই সীমার সিনেমায় কাজ করা নিয়ে গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল। আর এবারে প্রকাশ্যে এল যে, তিনি কোন ছবিতে কাজ করতে চলেছেন। কিন্তু অবশেষে সমস্ত জিজ্ঞাসাবাদের পর সীমাকে নিয়ে কী নতুন তথ্য বেরিয়ে আসে, সেদিকে তাকিয়েই দেশবাসী।
প্রেমিক সচিনের (Sachin Meena) ভালোবাসার টানে বেআইনিভাবে ভারতে (India) প্রবেশ করেছেন পাকিস্তানি 'গৃহবধূ' সীমা হায়দার (Seema Haider)। এদেশে আসার পর থেকেই তাঁকে নিয়ে হইহই পড়ে গিয়েছে। তিনি পাকিস্তানি গুপ্তচর নাকি শুধুই ভালোবাসার টানে ভারতে এসেছেন, তা নিয়ে সন্দেহে রয়েছে উত্তরপ্রদেশের পুলিস। ফলে তাঁকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদও করছে উত্তরপ্রদেশ এটিএস। কিন্তু এই বিতর্কের মাঝেই এবারে প্রকাশ্যে এল আরও এক তথ্য। সূত্রের খবর, বলিউডের (Bollywood) এক প্রযোজক সীমাকে সিনেমায় অভিনয়ের জন্য প্রস্তাব দিয়েছেন।
সূত্রের খবর, মিরাটের জনপ্রিয় প্রযোজক অমিত জানি সীমা হায়দারকে এই প্রস্তাব দিয়েছেন। মুম্বইয়ে তাঁর নিজস্ব প্রযোজনা সংস্থা রয়েছে। সম্প্রতি তাঁর এক ভিডিও সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে সেখানেই তিনি জানিয়েছেন, সীমা হায়দারকে আর্থিকভাবে সাহায্য করার জন্যই সিনেমায় কাজ করার প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি। তবে তিনি ভিডিওতে এও জানিয়েছেন যে, সীমা হায়দারের বেআইনিভাবে প্রবেশ কোনও মতেই সমর্থন করেন না তিনি। ফলে এই বিষয়ই এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে।
তদন্ত চলায় ঘরবন্দি সীমা (Seema Haider) ও সচিন (Sachin Meena), তাঁদের দিন চলছে খুবই কষ্টের মধ্যে দিয়ে। এমনটাই দাবি করলেন সীমা, সচিন ও তাঁর বাব নেত্রপাল। প্রেমিকের ভালোবাসার টানে ভারতে এসেছেন পাকিস্তানি (Pakistan) মহিলা সীমা হায়দার। তিনি দাবি করেছেন, তিনি বিয়ে করেছেন প্রেমিক সচিনকে ও তাঁকেই স্বামী হিসাবে মানেন। তবে তাঁকে নিয়ে একাধিক রহস্য দানা বাঁধছে। কারণ ভারতে আসার পিছনে তাঁর আর কোনও কারণ রয়েছে কিনা, তা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠছে। তিনি পাকিস্তানি কোনও গুপ্তচর কিনা, তার জন্য দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা যাচ্ছে।
সচিনের বাবা নেত্রপাল সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, তাঁদের বর্তমানে আগের বাড়ি ছাড়তে হয়েছে ও গ্রেটার নয়ডার রবুপুরার আরেকটি বাড়িতে গিয়ে উঠতে হয়েছে। এছাড়াও তাঁদের বাড়ির সামনে সংবাদমাধ্যমের ভিড়, ফলে তাঁদের বাড়ি থেকে বেরনো কঠিন হয়ে পড়েছে। এদিকে বাড়ির মজুত খাবারও শেষ। আবার উপার্জনের জন্য কোনও কাজও নেই। ফলে খুবই দুর্অবস্থা তাঁদের।
এরপরই এই অবস্থায় ঘটনার দ্রুত তদন্তের জন্য রবুপুরা পুলিসের কাছে লিখিত আর্জিও জানিয়েছেন তিনি। এরপরই পুলিস স্টেশন থেকে সচিন ও তাঁর বাবা নেত্রপালকে কাজের জন্য বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
প্রেমিক সচিনের (Savhin) ভালোবাসার টানে ভারতে এসেছিলেন পাকিস্তানি (Pakistan) যুবতী সীমা হায়দার (Seema Haider)। তাঁরা দাবি করেন, তাঁরা মন্দিরে গিয়ে বিয়ে করেছেন। কিন্তু এবারে তাঁদের বিয়ের জন্য ভুয়ো নথি তৈরি করার অভিযোগে দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল নয়ডা পুলিস। জানা গিয়েছে, অভিযুক্তরা সচিন ও সীমার ভুয়ো পরিচয়পত্র বানিয়েছেন। ফলে তাদের গ্রেফতার করেছে পুলিস। পাকিস্তান থেকে আসায় সীমাকে নিয়ে একাধিক প্রশ্ন ওঠে। তিনি শুধুই ভালোবাসার টানে এখানে, নাকি তিনি কোনও গুপ্তচর, এই নিয়ে একাধিক রহস্য। আর এরই মধ্যে ভুয়ো নথি তৈরি করার অভিযোগে গ্রেফতার হল দুই যুবক।
সূত্রের খবর, দুই যুবকই বুলন্দশহরের বাসিন্দা ও তাঁদের নাম পুষ্পেন্দ্র ও পবন। তাঁদের থেকে আরও ১৫ টি ভুয়ো আধারকার্ড পাওয়া গিয়েছে। এছাড়াও পুলিস দাবি করেছে, সীমা ও সচিনের জন্য ভুয়ো নথি বানানো ছাড়াও তারা ভুয়ো নথি বানানোর একটি চক্র চালাত।
উত্তরপ্রদেশের এটিএস সূত্রে খবর, সীমা ভারতে আসার পর তাঁকে বুলন্দশহরে নিয়ে গিয়েছিলেন সচিন। সীমা ও সচিন বুলন্দশহরে কোথায় গিয়েছিলেন, তা খোঁজ শুরু করেছিল পুলিস। আর সেই সূত্রেই পুষ্পেন্দ্র ও পবনের খোঁজ পায় তাঁরা। এরপরই পবন ও পুষ্পেন্দ্রকে গ্রেফতার করা হয়। এছাড়াও আরও ১৫ টি ভুয়ো আধারকার্ড বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
পাকিস্তানের (Pakistan) 'গৃহবধূ' সীমা হায়দারকে (Seema Haider) ঘিরে রহস্য বেড়েই চলেছে। ফলে সেই রহস্য উদঘাটন করতে গিয়ে দফায় দফায় সীমা ও তাঁর বর্তমান স্বামী সচিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। কিন্তু এই জেরা করার ফলেই নাকি তাঁরা আর ঝক্কি নিতে পারছেন না। ফলে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তাঁরা, এমনটাই খবর।
মে মাসে সীমানার কাঁটাতার পেরিয়ে এদেশে বেআইনিভাবে প্রবেশ করেন সীমা। প্রেমিক সচিনের টানে তিনি তাঁর চার সন্তানদের নিয়ে এদেশে চলে আসেন বলে দাবি করেছেন তিনি। কিন্তু সীমার সঙ্গে পাক সেনা ও আইএসআই-এর যোগ রয়েছে কিনা, তা জানতেই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে উত্তরপ্রদেশের এটিএস আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, ১৮ জুলাই সীমা ও সচিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে প্রায় ৮ ঘণ্টা। এরপরেও একদিন রাত সাড়ে ১০ টা পর্যন্ত জেরা করা হয় তাঁদের।
এরপরেই সচিনের পরিবার দাবি করেছে, বারবার জেরা করার ফলেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন সীমা। ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন তিনি। শুধু সীমাই নয়, তাঁর বর্তমান স্বামী সচিনও অসুস্থ হয়ে পড়ছেন বলে খবর। এরপর তাঁদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে সীমাকে কেন্দ্র করে যে যে প্রশ্ন উঠছে, তার উত্তর না পাওয়া পর্যন্ত এমন জেরা চলবেই বলে জানিয়েছে এটিএস।
পাকিস্তানি (Pakistan) 'গৃহবধূ' সীমা হায়দারকে (Seema Haider) নিয়ে সমালোচনা তুঙ্গে। ভারতীয় যুবকের প্রেমের টানে সীমান্ত পেরনো যুবতীর সঙ্গে আইএসআইয়ের (ISI) যোগ থাকতে পারে। এমনটাই সন্দেহ করছেন উত্তরপ্রদেশের এটিএস আধিকারিকরা। এই পরিস্থিতিতে সেই পাক মহিলা সীমা হায়দার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের (Yogi Adityanath) কাছে আর্জি জানালেন, তাঁকে যেন পাকিস্তানে ফেরত না পাঠানো হয়। আর এরপরই সীমা ও সচিনের বিয়ের কিছু ছবি প্রকাশ্যে এসেছে, যা দেখে অবাক দেশবাসী। সাদা-কালো রংয়ের ছবিতে দেখা যাচ্ছে সীমা ও সচিনকে। আর তাঁরা সেজে রয়েছেন বিয়ের পোশাকে।
যে ছবিগুলো বর্তমানে ভাইরাল হচ্ছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে, সীমা ও সচিন বিয়ের পোশাকে রয়েছেন ও একে অপরকে গলায় মালা পরিয়ে দিচ্ছেন। সীমাকে সচিনের পায়ে হাত দিয়ে আশীর্বাদ নিতে দেখা যাচ্ছে ছবিগুলোতে। আবার সীমার চার সন্তানদের সঙ্গেও ছবি রয়েছে তাঁদের। এই ছবিগুলো ঘিরে ফের হইহই পড়ে গিয়েছে।
পাকিস্তানের (Pakista) 'গৃহবধূ' সীমা হায়দারকে (Seema Haider) নিয়ে রহস্যের শেষ নেই। প্রেমিক সচিনের (Sachin Meena) ভালোবাসার টানে ভারতে বেআইনিভাবে প্রবেশ করার পর থেকেই তাঁকে ঘিরে একাধিক প্রশ্ন উঠছে। প্রশ্ন উঠছে, তাঁর পাক সেনা ও আইএসআই-এর সঙ্গে যোগ নিয়ে। দফায় দফায় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদও করেছে উত্তরপ্রদেশের এটিএস-এর আধিকারিকরা। এহেন পরিস্থিতিতে সংবাদ মাধ্যমের সাহায্যে দেশের প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর (Yogi Adityanath) কাছে আর্জি জানালেন সীমা। তিনি বললেন, 'তিনি কোনও গুপ্তচর, তাঁকে যেন পাকিস্তানে ফিরিয়ে না দেওয়া হয়।'
শুক্রবার এক সংবাদ মাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সীমা হায়দার জানিয়েছেন, তিনি কোনও গুপ্তচর নন, তবে সত্যিটা নিশ্চয় সামনে আসবে। তিনি বলেন, 'পাকিস্তানে কেই যদি জানতেন যে আমি ভারতে যেতে চলেছি, তবে তারা আমাকে মেরে ফেলত। আমি কোনও গুপ্তচর নই, সত্যিটা সামনে আসবেই। তাই প্রধানমন্ত্রী মোদী ও মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে অনুরোধ করছি আমাকে যাতে পাকিস্তানে ফিরিয়ে দেওয়া না হয়।' তিনি আরও বলেন, 'আমি শুধু বেআইনিভাবে প্রবেশ করেছি, এর পিছনে অন্য কোনও কারণ ছিল না। আমি পাকিস্তানে থাকতে চাইনি। এছাড়াও আমি আমার অতীতের কোনও কিছুই লুকোয়নি।'
ফলে সীমা হায়দারের এই আর্জিতে দেশের প্রধানমন্ত্রী ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী কোনও প্রতিক্রিয়া দেন কিনা, সেটাই দেখার।
পাকিস্তান (Pakistan) থেকে আসা 'গৃহ বধূ' সীমা হায়দারকে (Seema Haider) নিয়ে সমালোচনা তুঙ্গে। প্রেমিক সচিনের (Sachin Meena) ভালোবাসার টানে কাঁটাতার পেরিয়ে আসেন তিনি। বেআইনিভাবেই ভারতে প্রবেশ করেন। কিন্তু এখানেই থেমে নয়, তিনি আসার পর থেকেই প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে, তিনি কি শুধুই সচিনের জন্য এসেছেন নাকি তিনি কোনও পাকিস্তানি গুপ্তচর? এমন প্রশ্ন ওঠায় তাঁকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করছে উত্তরপ্রদেশের এটিএস-এর আধিকারিকরা। কিন্তু এর মধ্যেই আরও এক তথ্য উঠে এসেছে। জানা গিয়েছে, ভারতে প্রবেশ করার সময় নাকি 'প্রীতি' নাম বলে প্রবেশ করেছিলেন সীমা।
জানা গিয়েছে, মে মাসে নেপালের পোখরা হয়ে ভারতে বেআইনিভাবে প্রবেশ করেছিলেন সীমা হায়দার। আর পোখরা থেকে তিনি একটি বাসে করেই ভারতে প্রবেশ করেছিলেন, এমনটাই জানিয়েছেন বাস সংস্থার ম্যানেজার। তিনি জানিয়েছেন, সীমা তাঁর চার সন্তানদের নিয়ে যখন পোখরা থেকে বাসে উঠেছিলেন, তখন তিনি নিজেকে প্রীতি নামেই সবাইকে পরিচয় দিয়েছিলেন। এমনকি তাঁর কাছে সেই নামের আধার কার্ডও ছিল। ফলে তিনি নিজেকে ভারতীয় বলেই পরিচয় দিয়েছিলেন।
সেই বাস সংস্থার ম্যানেজার প্রসন্ন গৌতম জানিয়েছেন, সীমা বাসের জন্য চারটি টিকিট কেটেছিলেন। কিন্তু সেসময় তাঁর কাছে নেপালের টাকা কিছু কম থাকায় তিনি ভারতের কোনও এক বন্ধুকে ফোন করেছিলেন, সম্ভবত তিনি সচিনই ছিলেন। এরপর ইউপিআই-এর মাধ্যমে নেপালের মুদ্রায় ৬০০০ টাকা দিয়েছিলেন সেই 'বন্ধু'। সীমা মোট ১২হাজার নেপালের টাকা দিয়েছিলেন পোখরা থেকে গ্রেটার নয়ডা যাওয়ার জন্য। প্রসন্ন গৌতম আরও জানিয়েছেন, সীমা তাঁরই অফিসের ওয়াইফাই ব্যবহার করেছিলেন ইউপিআই-এর মাধ্য়মে টাকা ট্রান্সফারের জন্য।
ফলে সীমা, সচিন ও তাঁর বাবা নেত্রপালকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হলেও অন্যদিকে সীমাকে ঘিরে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে উঠে আসছে। ফলে এখন এটাই দেখার, পরবর্তীতে আর কী কী তথ্য পাওয়া যায় সীমাকে কেন্দ্র করে।
পাকিস্তানি (Pakistan) গৃহবধূ সীমা হায়দারকে (Seema Haider) নিয়ে সমালোচনা তুঙ্গে। তাঁকে নিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরেই নতুন নতুন তথ্য উঠে আসছে। এবারেও এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে এটিএস আধিকারিকদের কাছে। জানা গিয়েছে, ভারতে প্রবেশ করার আগেই মার্চ মাসে সচিনের (Sachin Meena) সঙ্গেই নেপালের (Nepal) এক হোটেলে ছিলেন সীমা। তবে তখন তাঁর সঙ্গে তাঁর সন্তানরা ছিল না বলেই দাবি এটিএস আধিকারিকদের।
চলতি বছরের মে মাসে বেআইনিভাবে ভারতে প্রবেশ করেন পাকিস্তানি নাগরিক সীমা। এরপর প্রেমিক সচিনের সঙ্গে থাকতে শুরু করেন নয়ডায়। ভারতে বেআইনিভাবে অনুপ্রবেশের কথা পুলিসের কাছে যেতেই সীমা ও তাঁর প্রেমিককে গ্রেফতার করে পুলিস। কিন্তু পরে তাঁরা জামিনও পেয়ে যান। কিন্তু এখানেই শেষ নয়, এরপর বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে এটিএস আধিকারিকদের কাছে। সীমার সঙ্গে পাক সেনা ও আইএসআই-এর যোগ রয়েছে কিনা, তা জানতে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁদের।
এরপরই জানা যায় যে, চলতি বছরের মার্চ মাসেই সচিন অন্য নামে পরিচয় দিয়ে নেপালের কাঠমান্ডুর এক হোটেলে ছিলেন ও তাঁর সঙ্গে ছিলেন সীমাও। তাঁকে স্ত্রী বলেই পরিচয় দিয়েছিলেন সচিন। কিন্তু সেসময় সীমার সন্তানরা তাঁদের সঙ্গে ছিল না। সেই হোটেলের মালিক গণেশ জানিয়েছেন যে, সীমা ও সচিন তাঁর হোটেলে আলাদা এসেছিলেন ও একই সঙ্গে রুম নম্বর ২০৪-এ প্রায় ৭ দিন ধরে ছিলেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, তাঁরা অন্য নামে পরিচয় দিয়ে হোটেলে ছিলেন ও প্রায় সারাক্ষণই তাঁরা ঘরের মধ্যেই থাকতেন। ফলে সীমা হায়দারের মামলায় আর কী কী তথ্য উঠে আসে, তারই তদন্তে এটিএস আধিকারিকরা।
পাকিস্তান (Pakistan) থেকে ভারতে আসা গৃহবধূ সীমা হায়দারের (Seema Haider) সঙ্গে পাক সেনা (Pakistani Army) ও আইএসআই-এর যোগ রয়েছে? এমনটাই প্রশ্ন উঠছে। এবারে এই সন্দেহেই সীমা হায়দার ও তাঁর বর্তমান স্বমী সচিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে উত্তরপ্রদেশ পুলিসের এটিএস (ATS)। তবে কি সীমা কোনও পাক গুপ্তচর, সেই প্রশ্ন ক্রমেই জোরালো হচ্ছে। ফলে এবারে তাঁকে নয়ডার সেক্টর ৫৮ এলাকায় আইএসআই-এর যোগ নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
নয়ডায় যেখানে বর্তমানে সীমা ও তাঁর স্বামী সচিন থাকছেন, সেখানকার বাসিন্দারা জানিয়েছিলেন, তাঁরা নাকি নিখোঁজ। কিন্তু এবারে জানা গিয়েছে, তাঁদের হেফাজতে নিয়েছে উত্তরপ্রদেশ পুলিসের এটিএস বা অ্যান্টি টেটোরিস্ট স্কোয়াড। কারণ সীমাকে জেরা করেই নাকি জানা গিয়েছে যে, তাঁর ভাই ও কাকা পাকিস্তানি সেনার সঙ্গে যুক্ত। ফলে এক্ষেত্রে সীমার কোনও পাক সেনা ও আইএসআই-এর যোগ রয়েছে কিনা তার জন্য এটিএস তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। শুধু সীমা নয়, জানা গিয়েছে তাঁর বর্তমান স্বামী সচিন ও তাঁর বাবা নেত্রপাল সিং-কেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
সূত্রের খবর, সোমবারও প্রায় ৭ ঘণ্টা ধরে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ফলে তাঁদেরকে দেখা যায়নি বাড়িতে ও তাঁদের 'নিখোঁজ' বলে জানিয়েছিলেন স্থানীয়রা। সীমার পাসপোর্ট, মোবাইল ফোনের তথ্য, পরিচয়পত্র ও তাঁর সন্তানদের বিভিন্ন তথ্য পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে দেখা হচ্ছে। আবার আজ, মঙ্গলবার সকালে সীমা, তাঁর স্বামী সচিন এবং তাঁর বাবাকে জেরার জন্য নিয়ে যায় এটিএস। ফলে পরবর্তীতে কী তথ্য বেরিয়ে আসে সীমাকে নিয়ে, তারই অপেক্ষায় রয়েছে দেশবাসী।