Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

SarabjitSingh

Sarabjit Singh: ভারতীয় বন্দি সরবজিৎ সিং-এর হত্যাকারী সরফরাজকে গুলি করে খুন লাহোরে

পাকিস্তানে ফের এক টার্গেট কিলিং। সেখানে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় বন্দি সরবজিৎ সিংকে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত আমির সরফরাজ তম্বাকে লাহোরে গুলি করে হত্যা করেছে অজ্ঞাত পরিচয় বন্দুকধারীরা। আমির সরফরাজ তম্বা লস্কর-ই-তৈবার প্রতিষ্ঠাতা এবং ছাব্বিশ এগারোয় মুম্বই সন্ত্রাসবাদী হামলার মাস্টার মাইন্ড হাফিজ সইদের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। পাকিস্তানের লাহোরের ইসলামপুরা এলাকায় আমির সরফরাজ তম্বার ওপরে হামলা চালায় বেশ কয়েকজন বাইক আরোহী হামলাকারী।

আমির সরফরাজ তম্বাকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়। আমির সরফরাজ তম্বার বাবা সরফরাজ জাভেদও লস্কর প্রতিষ্ঠাতার ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন। সেখানকার লক্ষপত কারাগারে থাকা সরবজিৎ সিংয়ের ওপরে আমির সরফরাজ তম্বা এবং অন্য বন্দিরা হামলা চালিয়েছিল। ইট ও লোহার রড দিয়ে সেই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ ছিল। প্রায় একসপ্তাহ সংজ্ঞাহীন থাকার পরে ২০১৩ সালের ২ মে লাহোরের জিন্না হাসপাতালে সরবজিৎ সিংয়ের মৃত্যু হয়।

প্রসঙ্গত, পঞ্জাবের ভিখিবিন্দের বাসিন্দা সরবজিৎ সিং দুর্ঘটনাবশত নেশাগ্রস্ত অবস্থায় পাকিস্তানে চলে গিয়েছিলেন। যদিও তাঁকে ১৯৯০ সালে পঞ্জাব প্রদেশে হওয়া বোমা মামলায় অভিযুক্ত হিসেবে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। যদিও সেই অভিযোগ বারে বারে অস্বীকার করেছে ভারত সরকার। পাকিস্তানের জেলে ২০ বছরের বেশি সময় কাটিয়েছিলেন সরবজিৎ সিং। তাঁর বোন দলবীর কাউর ভাইকে সেখান থেকে মুক্ত করতে আইনি লড়াই করেছিলেন। তিনি বারে বারেই বলেছিলেন, সরবজিৎ সিং নির্দোষ। ভুল বশত পাকিস্তানে চলে যাওয়ায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। দলবীর কাউরও ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করতে পাকিস্তানে গিয়েছিলেন।

মৃত্যুর আগে সরবজিৎ সিং আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন, তাঁকে জেলের মধ্যে স্লো পয়জনিং করা হচ্ছে। ব্যথার ওষুধ চাইলে, জেল কর্তৃপক্ষ তাঁকে নিয়ে ঠাট্টা করে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। জেলে তাঁকে নির্জন সেলে রাখার অভিযোগও করেছিলেন সরবজিৎ সিং।

4 weeks ago