পাকিস্তানে (Pakistan) থেকে ভারতে চলে আসেন পাকিস্তানি 'গৃহবধূ' সীমা হায়দার (Seema Haider)। তিনি দাবি করেছেন, তিনি তাঁর প্রেমিক সচিন মীনার ভালোবাসার টানেই চার ছেলে-মেয়েকে নিয়ে এদেশে এসেছেন। আর তাঁর এই জীবনকাহিনী নিয়েই ছবি তৈরি করতে চলেছেন প্রযোজক অমিত জানি (Amit Jani)। ইতিমধ্যেই জানা গিয়েছে, তাঁর প্রযোজিত ছবি 'করাচি টু নয়ডা'-র (Karachi To Noida) গান মুক্তি পেয়েছে। জানা গিয়েছে, ২০ অগাস্ট এই ছবির গান মুক্তি পেয়েছে।
পাকিস্তানে থেকে ভারতে আসায় স্বাভাবিকভাবেই সীমার উপর সন্দেহ রয়েছে। তিনি কোনও গুপ্তচর কিনা, তা নিয়ে সমালোচনা তুঙ্গে। ফলে সীমা সহ তাঁর স্বামী সচিন ও পরিবারের সদস্যদের দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদও করছে উত্তরপ্রদেশ এটিএস। কিন্তু এর মধ্যেই এক প্রযোজক অমিত জানি সীমা জীবনের উপর ভিত্তি করেই বানাতে চলেছেন ছবি। সিনেমার নাম 'করাচি টু নয়ডা'।
জানা গিয়েছে, এই ছবিতে সীমার চরিত্রে অভিনয় করবেন ফারহীন ফালাক। আর এবারে খবরে এসেছে এই ছবির থিম সং 'চল পড়ে হে হাম' মুক্তি পেয়েছে। এই গান গেয়েছেন প্রীতি সরোজ। আর এই গানটি লিখেছেন খোদ প্রযোজক অমিত জানি। সূত্রে খবর, এই গানটি ৫০০ টি মিউজিক প্ল্যাটফর্মে লঞ্চ করা হয়েছে। এছাড়াও দিল্লির সংস্কার ভারতীয় অডিটোরিয়ামে গানটিকে লঞ্চ করা হয়েছে। এই লঞ্চিং অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, ছবির পরিচালক, প্রযোজক, অভিনেত্রী সহ পুরো টিম। জানা গিয়েছে, গান মুক্তির পর দর্শকরা উত্তেজিত হয়ে পড়েন ও গানের মাঝেই স্লোগান উঠতে থাকে 'হিন্দুস্তান জিন্দাবাদ পাকিস্তান মুর্দাবাদ।' ছবির পোস্টারও মুক্তি পাবে ২৭ অগাস্ট।
মোটা অঙ্কের টাকা ও চাকরির প্রস্তাব আগেই পেয়েছিলেন। এরপর ছবিতে অভিনয় করার প্রস্তাবও পেয়েছেন পাকিস্তানের 'গৃহবধূ' সীমা হায়দার (Seema Haider)। গুঞ্জন রটে যে, সম্প্রতি ছবিতে অভিনয় করার জন্য সীমার অডিশনও নেওয়া হয়েছে। এমনটাই সূত্রের খবর। আর এবারে এক সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, সীমা ও সচিনের (Sachin Meena) প্রেম কাহিনীর উপর ভিত্তি করেই বানানো হবে সিনেমা (Cinema)। ছবির নামও ঠিক হয়ে গিয়েছে বলে খবর।
সূত্রের খবর, এর আগে জনপ্রিয় প্রযোজক অমিত জানি সীমা হায়দারকে ছবিতে অভিনয় করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। এরপর খবরে এসেছে, 'জানি ফায়ারফক্স'-এর তরফেই সীমা ও সচিনের প্রেম কাহিনীর উপর ছবি তৈরি করা হবে। অর্থাৎ সীমা এবং সচিনের প্রেম কাহিনী নিয়ে ছবি বানাতে চলেছেন 'জানি ফায়ারফক্স' প্রোডাকশনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অমিত জানি। ছবির নাম রাখা হবে 'করাচি টু নয়ডা'। আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই হইহই পড়ে গিয়েছে
পাকিস্তান থেকে বেআইনিভাবে ভারতে প্রবেশ করেছেন পাকিস্তানের নাগরিক সীমা হায়দার। তিনি দাবি করেন, প্রেমিক সচিনের ভালোবাসার টানেই তিনি ভারতে এসেছেন। কিন্তু তিনি এদেশে বেআইনিভাবে আসায় তিনি কোনও গুপ্তচর কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে। ফলে তাঁকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করছে উত্তরপ্রদেশের এটিএস। কিন্তু এর মধ্যেই সিনেমা করার, চাকরির মতো প্রস্তাব পেয়েছেন। ফলে অনেকেই এই বিষয়টিকে ভালো চোখে দেখছেন না।
তদন্ত চলায় ঘরবন্দি সীমা (Seema Haider) ও সচিন (Sachin Meena), তাঁদের দিন চলছে খুবই কষ্টের মধ্যে দিয়ে। এমনটাই দাবি করলেন সীমা, সচিন ও তাঁর বাব নেত্রপাল। প্রেমিকের ভালোবাসার টানে ভারতে এসেছেন পাকিস্তানি (Pakistan) মহিলা সীমা হায়দার। তিনি দাবি করেছেন, তিনি বিয়ে করেছেন প্রেমিক সচিনকে ও তাঁকেই স্বামী হিসাবে মানেন। তবে তাঁকে নিয়ে একাধিক রহস্য দানা বাঁধছে। কারণ ভারতে আসার পিছনে তাঁর আর কোনও কারণ রয়েছে কিনা, তা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠছে। তিনি পাকিস্তানি কোনও গুপ্তচর কিনা, তার জন্য দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা যাচ্ছে।
সচিনের বাবা নেত্রপাল সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, তাঁদের বর্তমানে আগের বাড়ি ছাড়তে হয়েছে ও গ্রেটার নয়ডার রবুপুরার আরেকটি বাড়িতে গিয়ে উঠতে হয়েছে। এছাড়াও তাঁদের বাড়ির সামনে সংবাদমাধ্যমের ভিড়, ফলে তাঁদের বাড়ি থেকে বেরনো কঠিন হয়ে পড়েছে। এদিকে বাড়ির মজুত খাবারও শেষ। আবার উপার্জনের জন্য কোনও কাজও নেই। ফলে খুবই দুর্অবস্থা তাঁদের।
এরপরই এই অবস্থায় ঘটনার দ্রুত তদন্তের জন্য রবুপুরা পুলিসের কাছে লিখিত আর্জিও জানিয়েছেন তিনি। এরপরই পুলিস স্টেশন থেকে সচিন ও তাঁর বাবা নেত্রপালকে কাজের জন্য বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
প্রেমিক সচিনের (Savhin) ভালোবাসার টানে ভারতে এসেছিলেন পাকিস্তানি (Pakistan) যুবতী সীমা হায়দার (Seema Haider)। তাঁরা দাবি করেন, তাঁরা মন্দিরে গিয়ে বিয়ে করেছেন। কিন্তু এবারে তাঁদের বিয়ের জন্য ভুয়ো নথি তৈরি করার অভিযোগে দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল নয়ডা পুলিস। জানা গিয়েছে, অভিযুক্তরা সচিন ও সীমার ভুয়ো পরিচয়পত্র বানিয়েছেন। ফলে তাদের গ্রেফতার করেছে পুলিস। পাকিস্তান থেকে আসায় সীমাকে নিয়ে একাধিক প্রশ্ন ওঠে। তিনি শুধুই ভালোবাসার টানে এখানে, নাকি তিনি কোনও গুপ্তচর, এই নিয়ে একাধিক রহস্য। আর এরই মধ্যে ভুয়ো নথি তৈরি করার অভিযোগে গ্রেফতার হল দুই যুবক।
সূত্রের খবর, দুই যুবকই বুলন্দশহরের বাসিন্দা ও তাঁদের নাম পুষ্পেন্দ্র ও পবন। তাঁদের থেকে আরও ১৫ টি ভুয়ো আধারকার্ড পাওয়া গিয়েছে। এছাড়াও পুলিস দাবি করেছে, সীমা ও সচিনের জন্য ভুয়ো নথি বানানো ছাড়াও তারা ভুয়ো নথি বানানোর একটি চক্র চালাত।
উত্তরপ্রদেশের এটিএস সূত্রে খবর, সীমা ভারতে আসার পর তাঁকে বুলন্দশহরে নিয়ে গিয়েছিলেন সচিন। সীমা ও সচিন বুলন্দশহরে কোথায় গিয়েছিলেন, তা খোঁজ শুরু করেছিল পুলিস। আর সেই সূত্রেই পুষ্পেন্দ্র ও পবনের খোঁজ পায় তাঁরা। এরপরই পবন ও পুষ্পেন্দ্রকে গ্রেফতার করা হয়। এছাড়াও আরও ১৫ টি ভুয়ো আধারকার্ড বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
পাকিস্তানের (Pakistan) 'গৃহবধূ' সীমা হায়দারকে (Seema Haider) ঘিরে রহস্য বেড়েই চলেছে। ফলে সেই রহস্য উদঘাটন করতে গিয়ে দফায় দফায় সীমা ও তাঁর বর্তমান স্বামী সচিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। কিন্তু এই জেরা করার ফলেই নাকি তাঁরা আর ঝক্কি নিতে পারছেন না। ফলে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তাঁরা, এমনটাই খবর।
মে মাসে সীমানার কাঁটাতার পেরিয়ে এদেশে বেআইনিভাবে প্রবেশ করেন সীমা। প্রেমিক সচিনের টানে তিনি তাঁর চার সন্তানদের নিয়ে এদেশে চলে আসেন বলে দাবি করেছেন তিনি। কিন্তু সীমার সঙ্গে পাক সেনা ও আইএসআই-এর যোগ রয়েছে কিনা, তা জানতেই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে উত্তরপ্রদেশের এটিএস আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, ১৮ জুলাই সীমা ও সচিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে প্রায় ৮ ঘণ্টা। এরপরেও একদিন রাত সাড়ে ১০ টা পর্যন্ত জেরা করা হয় তাঁদের।
এরপরেই সচিনের পরিবার দাবি করেছে, বারবার জেরা করার ফলেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন সীমা। ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন তিনি। শুধু সীমাই নয়, তাঁর বর্তমান স্বামী সচিনও অসুস্থ হয়ে পড়ছেন বলে খবর। এরপর তাঁদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে সীমাকে কেন্দ্র করে যে যে প্রশ্ন উঠছে, তার উত্তর না পাওয়া পর্যন্ত এমন জেরা চলবেই বলে জানিয়েছে এটিএস।
পাকিস্তানি (Pakistan) 'গৃহবধূ' সীমা হায়দারকে (Seema Haider) নিয়ে সমালোচনা তুঙ্গে। ভারতীয় যুবকের প্রেমের টানে সীমান্ত পেরনো যুবতীর সঙ্গে আইএসআইয়ের (ISI) যোগ থাকতে পারে। এমনটাই সন্দেহ করছেন উত্তরপ্রদেশের এটিএস আধিকারিকরা। এই পরিস্থিতিতে সেই পাক মহিলা সীমা হায়দার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের (Yogi Adityanath) কাছে আর্জি জানালেন, তাঁকে যেন পাকিস্তানে ফেরত না পাঠানো হয়। আর এরপরই সীমা ও সচিনের বিয়ের কিছু ছবি প্রকাশ্যে এসেছে, যা দেখে অবাক দেশবাসী। সাদা-কালো রংয়ের ছবিতে দেখা যাচ্ছে সীমা ও সচিনকে। আর তাঁরা সেজে রয়েছেন বিয়ের পোশাকে।
যে ছবিগুলো বর্তমানে ভাইরাল হচ্ছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে, সীমা ও সচিন বিয়ের পোশাকে রয়েছেন ও একে অপরকে গলায় মালা পরিয়ে দিচ্ছেন। সীমাকে সচিনের পায়ে হাত দিয়ে আশীর্বাদ নিতে দেখা যাচ্ছে ছবিগুলোতে। আবার সীমার চার সন্তানদের সঙ্গেও ছবি রয়েছে তাঁদের। এই ছবিগুলো ঘিরে ফের হইহই পড়ে গিয়েছে।
পাকিস্তানি (Pakistan) গৃহবধূ সীমা হায়দারকে (Seema Haider) নিয়ে সমালোচনা তুঙ্গে। তাঁকে নিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরেই নতুন নতুন তথ্য উঠে আসছে। এবারেও এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে এটিএস আধিকারিকদের কাছে। জানা গিয়েছে, ভারতে প্রবেশ করার আগেই মার্চ মাসে সচিনের (Sachin Meena) সঙ্গেই নেপালের (Nepal) এক হোটেলে ছিলেন সীমা। তবে তখন তাঁর সঙ্গে তাঁর সন্তানরা ছিল না বলেই দাবি এটিএস আধিকারিকদের।
চলতি বছরের মে মাসে বেআইনিভাবে ভারতে প্রবেশ করেন পাকিস্তানি নাগরিক সীমা। এরপর প্রেমিক সচিনের সঙ্গে থাকতে শুরু করেন নয়ডায়। ভারতে বেআইনিভাবে অনুপ্রবেশের কথা পুলিসের কাছে যেতেই সীমা ও তাঁর প্রেমিককে গ্রেফতার করে পুলিস। কিন্তু পরে তাঁরা জামিনও পেয়ে যান। কিন্তু এখানেই শেষ নয়, এরপর বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে এটিএস আধিকারিকদের কাছে। সীমার সঙ্গে পাক সেনা ও আইএসআই-এর যোগ রয়েছে কিনা, তা জানতে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁদের।
এরপরই জানা যায় যে, চলতি বছরের মার্চ মাসেই সচিন অন্য নামে পরিচয় দিয়ে নেপালের কাঠমান্ডুর এক হোটেলে ছিলেন ও তাঁর সঙ্গে ছিলেন সীমাও। তাঁকে স্ত্রী বলেই পরিচয় দিয়েছিলেন সচিন। কিন্তু সেসময় সীমার সন্তানরা তাঁদের সঙ্গে ছিল না। সেই হোটেলের মালিক গণেশ জানিয়েছেন যে, সীমা ও সচিন তাঁর হোটেলে আলাদা এসেছিলেন ও একই সঙ্গে রুম নম্বর ২০৪-এ প্রায় ৭ দিন ধরে ছিলেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, তাঁরা অন্য নামে পরিচয় দিয়ে হোটেলে ছিলেন ও প্রায় সারাক্ষণই তাঁরা ঘরের মধ্যেই থাকতেন। ফলে সীমা হায়দারের মামলায় আর কী কী তথ্য উঠে আসে, তারই তদন্তে এটিএস আধিকারিকরা।
পাকিস্তান (Pakistan) থেকে ভারতে আসা গৃহবধূ সীমা হায়দারের (Seema Haider) সঙ্গে পাক সেনা (Pakistani Army) ও আইএসআই-এর যোগ রয়েছে? এমনটাই প্রশ্ন উঠছে। এবারে এই সন্দেহেই সীমা হায়দার ও তাঁর বর্তমান স্বমী সচিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে উত্তরপ্রদেশ পুলিসের এটিএস (ATS)। তবে কি সীমা কোনও পাক গুপ্তচর, সেই প্রশ্ন ক্রমেই জোরালো হচ্ছে। ফলে এবারে তাঁকে নয়ডার সেক্টর ৫৮ এলাকায় আইএসআই-এর যোগ নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
নয়ডায় যেখানে বর্তমানে সীমা ও তাঁর স্বামী সচিন থাকছেন, সেখানকার বাসিন্দারা জানিয়েছিলেন, তাঁরা নাকি নিখোঁজ। কিন্তু এবারে জানা গিয়েছে, তাঁদের হেফাজতে নিয়েছে উত্তরপ্রদেশ পুলিসের এটিএস বা অ্যান্টি টেটোরিস্ট স্কোয়াড। কারণ সীমাকে জেরা করেই নাকি জানা গিয়েছে যে, তাঁর ভাই ও কাকা পাকিস্তানি সেনার সঙ্গে যুক্ত। ফলে এক্ষেত্রে সীমার কোনও পাক সেনা ও আইএসআই-এর যোগ রয়েছে কিনা তার জন্য এটিএস তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। শুধু সীমা নয়, জানা গিয়েছে তাঁর বর্তমান স্বামী সচিন ও তাঁর বাবা নেত্রপাল সিং-কেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
সূত্রের খবর, সোমবারও প্রায় ৭ ঘণ্টা ধরে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ফলে তাঁদেরকে দেখা যায়নি বাড়িতে ও তাঁদের 'নিখোঁজ' বলে জানিয়েছিলেন স্থানীয়রা। সীমার পাসপোর্ট, মোবাইল ফোনের তথ্য, পরিচয়পত্র ও তাঁর সন্তানদের বিভিন্ন তথ্য পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে দেখা হচ্ছে। আবার আজ, মঙ্গলবার সকালে সীমা, তাঁর স্বামী সচিন এবং তাঁর বাবাকে জেরার জন্য নিয়ে যায় এটিএস। ফলে পরবর্তীতে কী তথ্য বেরিয়ে আসে সীমাকে নিয়ে, তারই অপেক্ষায় রয়েছে দেশবাসী।