১৯ মে দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (Reserve Bank Of india) তরফে ঘোষণা করা হয়েছিল, বাজার থেকে তুলে নেওয়া হবে ২০০০ টাকার নোট (2000 Notes)। আর এই নিয়েই হইহই পড়ে যায়। এরই মধ্যে গুঞ্জন রটেছে,বাজার থেকে নাকি ৫০০ টাকার নোটও তুলে নেওয়া হবে। আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই সাধারণ মানুষের কপালে হাত। তবে এই খবরকে উড়িয়ে দিয়ে আসল খবর প্রকাশ্যে আনল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। আরবিআই-এর গভর্নর শক্তিকান্ত দাস (Governor Shaktikanta Das) জানালেন, ৫০০ টাকার নোট বাজার থেকে তুলে নেওয়া হবে এটি পুরোপুরিই ভুল কথা। এমনটা কোনও সিদ্ধান্তই নেয়নি আরবিআই।
২০০০ টাকার নোট বাজার থেকে তুলে নেওয়া হবে, এমনটা ঘোষণা করা হতেই ২০০০ টাকার নোটের কী হবে, সেগুলো আর বাজারে চলবে কিনা, তা নিয়ে মানুষের মনে নানা প্রশ্ন ওঠে। যদিও ২০০০-এর নোট প্রত্যাহারের ঘোষণা করার সময় আরবিআই নোটগুলি ব্যাঙ্কে জমা দেওয়ার বা বদলে নেওয়ার জন্য ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় দিয়েছে। কিন্তু এখন খবরে এসেছে যে, ৫০০ টাকার নোট তুলে নেওয়া হবে ও ১০০০ টাকার নোট বাজারে ফের ফিরিয়ে আনা হবে। কিন্তু আরবিআই-এর গভর্নর ৮ জুন, বৃহস্পতিবার ঘোষণা করলেন, '৫০০ টাকার নোট তুলে নেওয়া হচ্ছে না। ১০০০ টাকার নোটও ফিরিয়ে আনা হচ্ছে না। জনসাধারণকে অনুরোধ, তাঁরা যেন কোনও গুজবে কান না দেন।'
এদিন আরবিআই গভর্নর আরও জানিয়েছেন, বাজারে যত ২০০০ টাকার নোট রয়েছে তার ৫০ শতাংশই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের হাতে এসেছে। যে পরিমাণ ২০০০ টাকার নোট ব্যাঙ্কের হাতে এসেছে, তার মূল্য ১ লক্ষ ৮২ হাজার কোটি টাকা।
চলতি বছরের ২৮ মে, রবিবার নতুন সংসদ ভবন (Parliament) উদ্বোধন হতে চলেছে। এই উদ্বোধন উপলক্ষে আরও এক বিশেষ চমক এনেছে কেন্দ্রীয় সরকার। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক (Finance Ministry) ঘোষণা করেছে, রবিবার সংসদ ভবনের পাশাপাশি ৭৫ টাকার বিশেষ মুদ্রাও (75 Rupee Coin) উদ্বোধন করা হবে। কিছুদিন আগেই ২০০০ টাকা নোট বাজার থেকে তুলে নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া। কিন্তু এরপরই বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রকের তরফে এই ৭৫ টাকার মুদ্রার চালু করার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। নতুন সংসদ ভবনের উদ্বোধনের দিনই এই মুদ্রা প্রকাশ্যে আনা হবে।
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক সূত্রে খবর, ৭৫ টাকার বিশেষ কয়েনটি ৪৪ মিলিমিটার ব্যাসযুক্ত বৃত্তাকার হবে। এই মুদ্রার মাঝখানে অশোক স্তম্ভও থাকবে ও তার পাশে 'ইন্ডিয়া' ও 'ভারত' লেখা থাকবে। নীচেই লেখা থাকবে 'সত্যমেব জয়তে'। এই কয়েনে নতুন সংসদ ভবনের ছবিও থাকবে। আবার নতুন সংসদ ভবনের ছবির নীচে ২০২৩ উল্লেখ করা থাকবে।
জানা গিয়েছে, ৭৫ টাকার বিশেষ মুদ্রাটির ওজন ৩৫ গ্রাম। এই কয়েনটি কয়েকটি ধাতুর সংমিশ্রণে তৈরি করা হবে। ৫০ শতাংশ রূপা, ৪০ শতাংশ কপার, ৫ শতাংশ নিকেল ও ৫ শতাংশ জিঙ্ক দিয়ে তৈরি করা হবে ৭৫ টাকার বিশেষ মুদ্রা। নতুন সংসদ ভবনের উদ্বোধনকে স্মরণীয় করতেই এই বিশেষ মুদ্রা চালু করা হচ্ছে। রবিরার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাত ধরেই এই মুদ্রার উদ্বোধন হবে।
হাজার কোটির (Crore) বেশি টাকা (Rupee) নিয়ে চেন্নাইয়ের (Chennai) রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (Reserve Bank) থেকে ভিলুপুরমের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল দু’টি ট্রাক। কিন্তু মাঝরাস্তায় খারাপ হয়ে যায় একটি ট্রাক। তার ফলে হুলস্থুল কাণ্ড ঘটে জাতীয় সড়কে। পুলিস সূত্রে খবর, দু’টি ট্রাক চেন্নাইয়ের আরবিআই অফিস থেকে জেলার ব্যাঙ্কগুলিতে টাকা পৌঁছে দেওয়ার জন্য ভিলুপুরমের উদ্দেশ্য়ে রওনা দিয়েছিল। যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে তাম্বারামে একটি ট্রাক খারাপ হয়ে যায়।
জানা গিয়েছে, ওই ট্রাকটিতে মোট ৫৩৫ কোটি টাকা ছিল। ১৭ জন পুলিস আধিকারিকরা মিলে ট্রাকগুলিকে পাহারা দিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। খবর পেয়ে পুলিসবাহিনী নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন তাম্বারামের সহকারী এসপি। নিরাপত্তার কারণে সেটিকে চেন্নাইয়ের তাম্বারামের একটি স্থানীয় স্কুলের ভিতরে নিয়ে যাওয়া হয়। ভিতর থেকে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয় সেই স্কুলগেটে।
সাইকেলের টিউবের মধ্যে বাংলাদেশী টাকা পাচার(Money Smuggling), গ্রেফতার এক। উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটের স্বরূপনগর থানার ভারত-বাংলাদেশ আরশিকারি সীমান্তের ঘটনা। উদ্ধার হয়েছে প্রায় দেড় লক্ষ টাকা।
জানা গিয়েছে, অভিযুক্তর নাম মনসুর মোল্লা(৬০)। স্বরুপনগর বিথারী হাকিমপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের আরশিকারি গ্রামের বাসিন্দা মনসুর। এদিন সাইকেলে চেপে স্বরূপনগরের দিকে আসছিল মনসুর। সেই সময়ই মনসুরকে দেখে ১১২ নম্বর ব্যাটেলিয়নের সীমান্তরক্ষী বাহিনী জওয়ানদের সন্দেহ হয়। জওয়ানরা প্রথমে জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং তারপর অভিযুক্তের সাইকেলে তল্লাশি করে। তল্লাশিতে
মনসুরের সাইকেলের টায়ারের ভিতরে টিউবের মধ্যে রোল করে রাখা সাতটি টাকার ব্যান্ডিল পাওয়া যায়। বান্ডিল খুলতেই দেখা যায় সেগুলি বাংলাদেশী টাকা।
প্রায় দেড় লক্ষ টাকা উদ্ধার হয়েছে অভিযুক্তের কাছ থেকে। পাচাকারী মনসুর মোল্লাকে স্বরূপনগর থানার পুলিসের হাতে তুলে দেয় বিএসএফ। বিএসএফ-র তরফে প্রাথমিকভাবে জানানো হয়, পাচারকারীকে জেরা করছে পুলিস ও সীমান্তরক্ষী বাহিনী। শনিবার মনসুর মোল্লাকে বসিরহাট মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে। বিএসএফ-র প্রাথমিক অনুমান, সীমান্ত সুরক্ষার নজরে এড়িয়ে বাংলাদেশ থেকে এই টাকা এদেশে ঢুকেছে।
টাকার বৃষ্টি! তাও আবার উড়ালপুল থেকে। বিশ্বাস হচ্ছে না, তাইতো? সত্যি সত্যি এমন ঘটনা ঘটেছে বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) কেআর মার্কেটে সেতুর (flyover) নিচে। সঙ্গে সঙ্গেই নোট কুড়োনোর হিড়িক পড়ে গেল রাস্তায়। স্বাভাবিক ভাবেই যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। মঙ্গলবার আজব ঘটনার সাক্ষী থাকল পথচলতি মানুষ। এক ব্যক্তিকে উড়ালপুল থেকে ১০ টাকা (10 Rupees) ছড়াতে দেখে অবাক নেটপাড়ার বাসিন্দারা। ইতিমধ্যে সেই ভিডিও ভাইরাল সোশাল মিডিয়ায়।
ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, এক যুবক গলায় একটি দেওয়াল ঘড়ি ঝুলিয়ে রেখেছেন। তিনি মুঠো মুঠো নোট ছড়িয়ে দিচ্ছেন নীচের দিকে। এই টাকা বৃষ্টি দেখে এক মুহূর্তের জন্য হতভম্ব হয়ে যান সবাই। তারপরই টাকা সংগ্রহের হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। যে যেভাবে পারছে টাকা নিয়ে পকেটে ভরছেন। ঘটনার ভিডিও করে সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন সেখানে উপস্থিত কেউ। যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল।
It's literally raining money in Blr😂Unidentified man in #Bengaluru showers #money from KR Market flyover. Comes in with a bag of money consisting of 10 rupee currency, throws notes down the flyover and leaves. People swarm in large numbers to collect the money. pic.twitter.com/rbHB0ugsiR
— Akshara D M (@Aksharadm6) January 24, 2023
নোট কুড়োনোর হিড়িকে, বাস, গাড়ি সব দাঁড়িয়ে টাকা কুড়োতে থাকে। এর ফলে অল্প সময়ের জন্য হলেও যানজট সৃষ্টি হয়। বেঙ্গালুরুর ওয়েস্ট ডিভিশনের ডিএসপি লক্ষ্মণ নিম্বারগি বলেন, যে ব্যক্তি টাকা ছড়াচ্ছিলেন তাঁর সম্পর্কে কোনও তথ্য এখনও মেলেনি। কী উদ্দেশ্যে এ কাজ তিনি করেছেন তা জিজ্ঞাসাবাদের পরই জানা যাবে। ওই যুবকের খোঁজ চলছে বলে জানিয়েছেন লক্ষ্মণ নিম্বারগি।
যে নোট তিনি ছড়িয়ে দিয়েছেন, তা আদৌ আসল কিনা, সে বিষয়েও নিশ্চিত নয় পুলিস।
জাতীয় চলচ্চিত্র(National cultural day) দিবস উপলক্ষে ঘোষণা করা হয়েছিল, মাত্র ৭৫ টাকায় টিকিট বিক্রি করবে দেশের বহু সিনেমা হল।জলের দামে মিলবে টিকিট এই দিনে।১৬ই সেপ্টেম্বর পালিত হবে ভারতীয় জাতীয় চলচ্চিত্র দিবস।
মাল্টিপ্লেক্স অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়া ওই দিনেই সস্তায় টিকিট অর্থাৎ মাত্র ৭৫ টাকায় দর্শকদের আমন্ত্রন জানাচ্ছেন।এই ওটিটির যুগে যারা হলে এসে সিনেমা দেখতে পছন্দ করেন, কোভিড পরবর্তী সময়ে যদি তারা হলে এসে সিনেমা দেখেন তাই এই ব্যবস্থা।
সেই ক্ষেত্রে দর্শকদের কাছে হল কর্তাদের অনুরোধ এই দিনটিকে সাফল্ করলে তারা উৎসাহিত হবেন।
সিএন-এর অন্তর্তদন্তে গরুপাচারে (Cow Smuggling) চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল। সিবিআইয়ের একটি সূত্রে জানা গিয়েছে, গরুপাচারের ছাড়পত্র ছিল ১ টাকার নোট (One Rupee Note)। ১ টাকার নোটে থাকত বিশেষ চিহ্ন। রাস্তায় পুলিস ধরলে ১ টাকার নোট দেখালেই মিলত ছাড়। সীমান্তে গরুর সাথে হাত বদল হল ওই ১ টাকা নোটটিও। ইলামবাজার হাট থেকে গাড়িতে উঠত গরু, নিয়ে যাওয়া হত মুর্শিদাবাদ সীমান্তে। একটি গাড়িতে থাকত ২০ থেকে ২২টি গরু। গাড়ি পিছু চালক ও খালাসি পেতেন ১৫০০ টাকা।
এক গাড়ি গরুর বদলে এক গাড়ি মার্বেল (Marble)। এই চুক্তিতেই ব্যাবসা করত আব্দুল লতিফ। বছর চারেক আগেই এই মার্বেল শো-রুমের উদ্বোধন করেছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়, জানাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দা। শো-রুমের নাম নাজ মার্বেল। এখানেই দেখা যেত গরু পাচারের মূল পান্ডা এনমুল হককে। এনামুলের মেয়ের নাম নাজ, তার নামেই এই মার্বেল শো-রুম খুলেছেন আব্দুল লতিফ। এসবই সিবিআই তাদের প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছে।
অন্যদিকে, সিবিআই আরও জানতে পেরেছে, অ্যাকাউন্ট থেকে অ্যাকাউন্টে লেনদেনেও ছিল শতাংশর খেলা। যাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে গরু পাচারের টাকা নিজের, মেয়ে ও পরিবারের সদ্যদের অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার হয়েছে, সেই অ্যাকাউন্ট হোল্ডারকে দেওয়া হত একটা পার্সেন্টেজ টাকা, সিবিআই সূত্রে এমনই খবর। পার্সেন্টেজ নির্ভর করত কত টাকা অ্যাকাউন্ট থেকে অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করা হত, তার ওপর। এবার সেই সকল অ্যাকাউন্ট হোল্ডাররা সিবিআই স্ক্যানারে।
আগামী ২৫ বছরের মধ্যে দেশের উন্নয়নের (Development) ধারা কেমন হবে, তার পথ নির্ধারণ করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। ওই সময়ের আগেই দেশে পাঁচটি বড় প্রকল্প সম্পূর্ণ করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। সরকারি ভাষায় এই সময়কালকে বলা হচ্ছে 'অমৃত কাল'।
কিন্তু বিগত দিনগুলিতে দেশের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য কী পরিবর্তন এসেছে? বিশেষত, কোনও একটি দেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য যেখানে তার বিদেশি মুদ্রার (Foreign Currency) নিরিখে দেশের টাকার (Rupee) মূল্যের উপর অনেকাংশেই নির্ভরশীল, সেখানে সেই টাকার দাম কতটা পড়েছে (Devaluation) এবং কীভাবে পড়েছে?
স্বাধীনতার ৭৫ তম বর্ষপূর্তি সারা দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে উত্সাহ ও উদ্দীপনার সঙ্গে। এর মাঝে দেশে অনেক ঝড় বয়ে গিয়েছে। ১৯৬০ এর সংকটের পর ইন্দো-পাকিস্তান এবং ইন্দো-চিন সম্পর্কের সঙ্গে আবর্তিত হয়েছে আর্থিক মন্দার বিষয়টি।
ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যাচ্ছে, স্বাধীনতার সময়ই ডলারের নিরিখে দেশীয় মুদ্রার মূল্য ছিল মাত্র ৪ টাকা। কিন্তু রফতানি সূত্রে দেনার বোঝা বেড়ে যেতে থাকায় বিদেশি মুদ্রার ভাণ্ডার তলানিতে এসে ঠেকেছিল। ইন্দিরা গান্ধীর নেতৃত্বাধীন সরকার টাকার অবমূল্যায়ন ঘটাতে বাধ্য হয়েছিল। ডলারের নিরিখে ৪ টাকা বেড়ে হয়েছিল সাড়ে ৭ টাকা। ১৯৯১ সালে পরিস্থিতি আরও প্রতিকূল জায়গায় চলে যায়। সরকারের কাছে তখন বিদেশি ঋণ বা দেনা শোধ করা বড়সড় সমস্যার জায়গায় পৌঁছে যায়। ফলে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ফের দুদফায় টাকার অবমূল্যায়ন ঘটাতে বাধ্য হয়। একবার ৯ শতাংশ, একবার ১১ শতাংশ। ফলে এরপর ডলারের নিরিখে টাকার মূল্য কমে দাঁড়ায় ২৬ এ।
বর্তমানে সেই মূল্য অনেকেই জানেন ঘোরাফেরা করছে ৭৯ থেকে ৮০ টাকার মধ্যে। অর্থাত্, গত ৭৫ বছরে টাকার মূল্য কমেছে ৭৫ টাকা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, টাকা এতটা দুর্বল হয়ে যাওয়ার প্রধান কারণই হল ট্রেড ডেফিসিট, যা এখন পৌঁছে গিয়েছে সর্বোচ্চস্তরে, ৩১ বিলিয়ন ডলারে। অথচ স্বাধীনতা প্রাপ্তির সময় এই অঙ্কটাই ছিল শূন্য।