জীবনের সবচেয়ে সুন্দর মুহূর্ত কাটাচ্ছেন বলিউড অভিনেত্রী ইলিয়ানা ডিক্রুজ (Ileana D'cruz)। তিনি বর্তমানে সন্তানসম্ভবা। নিজের মধ্যে ধীরে ধীরে যে বীজ বড় হচ্ছে, তাঁর স্পন্দন শুনেই সময় কাটছে অভিনেত্রীর। সকলকে অবাক করে নিজের সন্তানসম্ভবা হওয়ার খবর দিয়েছিলেন অভিনেত্রী (Actress)। বিয়ে করেননি তিনি, ফলে নেটিজেনরা সন্তানের পিতৃপরিচয় জানতে চেয়ে ছয়লাপ করেছিলেন নেট মাধ্যম। এবার নিজের প্রেমিকের সঙ্গে ছবি পোস্ট করলেন অভিনেত্রী।
নিজের ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট থেকে প্রেমিকার সঙ্গে একটি ঝাঁপসা ছবি আপলোড করেছেন অভিনেত্রী। তিনি যেন সামাজিক মাধ্যমে নিজের প্রেমের আভাস দিতে চাইছেন, কিন্তু নাগাল দিতে চাইছেন না। প্রেমিকের ছবি পোস্ট করে নিজের মনের কথাগুলি ক্যাপশনে লিখেছেন ইলিয়ানা।
অভিনেত্রী লিখেছেন, 'যে দিনগুলোতে আমি নিজের প্রতি দয়ালু হতে ভুলে যায়, এই ভালোবাসার মানুষটি আমার সঙ্গে থাকে। আমি যখন ভেঙে পড়ি সে আমাকে জোড়া লাগায় এবং চোখের জল মুছে দেয়। বোকা বোকা জোক শোনায় আমাকে হাসানোর জন্য। বা শুধুই জড়িয়ে ধরতে চায়, কারণ সে জানে সেই সময় আমার শুধু এতটুকুই প্রয়োজন।'
অভিনেত্রী প্রেম নিয়ে এখনও কোনও স্পষ্ট ঘোষণা করেননি। সন্তানের আগমণ কীভাবে হচ্ছে তাঁর জীবনে তা নিয়েও কোনও স্পষ্ট বার্তা দেননি। অভিনেত্রী মাতৃত্বের এই যাত্রা উপভোগ করতে চাইছেন একান্তে।
মিঠাই ধারাবাহিকের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে সিদ্ধার্থ মোদকের ভূমিকায় অভিনয় করতেন আদৃত (Adrit Roy)। মিঠাই চরিত্রটি তাঁকে মিষ্টি করে ডাকত 'উচ্ছেবাবু'। অন্যদিকে ওই ধারাবাহিকে সিদ্ধার্থের পিসতুতো দিদির চরিত্রে অভিনয় করতেন কৌশাম্বি চক্রবর্তী (Koushambi Chakraborty)। ধারাবাহিকে আদৃত-কৌশাম্বীকে যতই 'দিদিয়া' বলে সম্বোধন করুক না কেন, বাস্তবে যে তাঁদের ভাই বোনের সম্পর্ক নয়, তা আগেই টের পেয়েছিলেন নেটিজেনরা।
ধারাবাহিক যখন মাঝপথে তখনই প্রাক্তন প্রেমিকার সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছিল আদৃতের। শোনা গিয়েছিল অভিনেতা নতুন কারও প্রেমে মজেছেন বিচ্ছেদের পরে। অনেকে মনে করেছিলেন মিঠাই অর্থাৎ সৌমিতৃষার প্রেমে পড়েছেন অভিনেতা। যদিও সেই জল্পনায় জল ঢেলেছিলেন পর্দার মিঠাই। পরবর্তীতে সামাজিক মাধ্যমে দুইয়ে দুইয়ে চার করে নেটিজেনরা বুঝতে পেরেছেন আদৃতের সঙ্গে আসলে প্রেমে রয়েছেন কৌশাম্বী। ধারাবাহিক শেষ হয়ে যাওয়ার পর কৌশাম্বী এই প্রথম জনসমক্ষে নিজের প্রেম স্বীকার করলেন।
সম্প্রতি জনপ্রিয় অনুষ্ঠান দিদি নম্বর ওয়ানে গিয়েছিলেন কৌশাম্বী। যারা অনুষ্ঠান দেখেন তাঁরা ভালো করেই জানেন, সঞ্চালিকা রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় মনের কথা মুখে আনতে একেবারে এক্সপার্ট। রচনা কৌশাম্বীকে রূপকের অর্থে জিজ্ঞেস করেন, 'কৌশাম্বী উচ্ছে করলা খেতে ভালো লাগে?' কৌশাম্বী হেসে উত্তর দেন, 'হ্যাঁ, আমার তো তেতো খেতে ভালোই লাগে।' কারোর বুঝতে আর বাকি থাকেনি যে এই উচ্ছে আসলে 'উচ্ছেবাবু'। আরও খোলসা করে বললে, আদৃত রায়।
অভিনেতা নওয়াজুদ্দিনের (Nawazuddin) স্ত্রী আলিয়া সিদ্দিকী (Aaliya Siddiqui) বেশ কিছুদিন ধরেই সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছেন। নওয়াজের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নিয়ে বেশ টানাপোড়েন চলেছে। একাধিক অভিযোগে স্বামীকে বিদ্ধ করেছেন আলিয়া। এমনকি তাঁদের সম্পর্ক এগিয়েছে বিচ্ছেদের দিকে। ইতিমধ্যেই আদালতে বিচ্ছেদের আবেদন জমা দিয়েছেন তিনি। সেই সম্পর্কের বিচ্ছেদে আদালত মান্যতা দেওয়ার আগেই আলিয়ার জীবনে নতুন বন্ধুর আগমন।
সম্প্রতি নিজের ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট থেকে একটি ছবি পোস্ট করেছেন আলিয়া। ছবিতে থাকা ব্যক্তিকে নিয়ে যতটা চর্চা হচ্ছে, তার থেকেও বেশি চর্চা হচ্ছে ছবির সঙ্গে আলিয়ার লেখা ক্যাপশন নিয়ে। তিনি লিখেছেন, 'যে সম্পর্ককে যত্নে রেখেছিলাম, সেই সম্পর্ক থেকে বেরোতে ১৯ বছর সময় লেগে গিয়েছে। কিন্তু আমার জীবনে আমার সন্তানেরা গুরুত্ব এবং সবসময় থাকবে। যাইহোক এমন কিছু সম্পর্ক থাকে যা বন্ধুত্বের থেকেও বেশি হয় এবং এই সম্পর্কটি ঠিক তেমনই। আমি খুশি তাই আমার আনন্দ সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিলাম। আমি কি আনন্দে থাকতে পারি না?'
আলিয়া নিজের জীবনে যতই 'মুভ অন' করুন না কেন, অতীত সম্পর্কে তিনি এখনও আবদ্ধ। এখনও আলিয়ার নামের পাশে জ্বলজ্বল করছে নওয়াজুদ্দিন। দুজনে এখন তাঁদের সন্তানকে নিজেদের কাছে রাখার লড়াই লড়ছেন। শেষ পর্যন্ত মামলায় কি হয়, তাই-ই দেখার।
বাংলার জনপ্রিয় রিয়েলিটি শোয়ের মঞ্চ থেকে উত্থান হয়েছিল অনন্যা চক্রবর্তীর (Ananya Chakraborty)। পশ্চিমবঙ্গে প্রবল জনপ্রিয়তা পেয়ে তিনি পা বাড়িয়েছিলেন জাতীয় স্তরে। সেখানেও বাজিমাত করেছিলেন বঙ্গসন্তান। কেরিয়ারে যেমন উন্নতি ঘটেছে, একইসঙ্গে ব্যক্তিগত জীবনেও নতুন ধাপে পা দিয়েছেন গায়িকা (Singer)। সামাজিক মাধ্যমে গুঞ্জন, অনন্যার নাকি মন মজেছে প্রেমে। কোনওরকম লুকোচুরি রাখেননি। নিজের প্রেমের (Relationship) ঘোষণা একপ্রকার করেই ফেলেছেন সামাজিক মাধ্যমে।
গায়িকার সাম্ভাব্য প্রেমিকের নাম বিশাল সিং। তাঁর ইনস্টাগ্রামে নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, ফিটনেস এবং স্পোর্টস পার্সন। সামাজিক মাধ্যমে বিশালের ছবি দেখলে এর স্বপক্ষে প্রমাণ পাওয়া যায়। সামাজিক মাধ্যমে নিজে অনেক ছবি আপলোড করার পাশাপাশি, প্রেমিকা অর্থাৎ অনন্যার ছবিও তিনি পোস্ট করে থাকেন সামাজিক মাধ্যমে। কখনও গঙ্গার পাড়ে, কখনও রেস্তোরাঁয়, কখনও গাড়িতে আবার কখনও বাড়িতে অনন্যার সঙ্গে তোলা নিজস্বী পোস্ট করে থাকেন সামাজিক মাধ্যমে। বিশাল সামাজিক মাধ্যমে এও স্বীকার করেছেন, যে অনন্যাই তাঁর মনের মালিক।
বি-টাউনের চর্চিত দম্পতি মালাইকা অরোরা (Malaika Arora) এবং অর্জুন কাপুর (Arjun Kapoor)। অভিনেতা সলমান খানের ভাই আরবাজ খানের সঙ্গে দীর্ঘ বৈবাহিক সম্পর্কে ছিলেন 'ছাইয়া ছাইয়া' অভিনেত্রী। ১৮ বছর একসঙ্গে কাটিয়ে ২০১৭ সালে বিচ্ছেদ ঘোষণা করেন তাঁরা। এরপর মালাইকার জীবনে শুরু হয় নতুন অধ্যায়। ২০১৯ সালে সামাজিক মাধ্যমে মালাইকে অর্জুন কাপুরের সঙ্গে সম্পর্কের (Affair) ঘোষণা করেন।
'মালাইকা একেই ডিভোর্সি, তার উপর সম্পর্কে গেলেন নিজের থেকে বয়সে ছোট একজনের সঙ্গে!' এমন মন্তব্যে ছয়লাপ হয়েছিল নেট দুনিয়া। যদিও এই সামাজিক মাধ্যমের সংলাপ প্রভাব ফেলতে পারেনি মালাইকা-অর্জুন সম্পর্কে। তাঁদের সম্পর্ক এগিয়ে চলেছে আগের মতোই। তাঁদের একসঙ্গে দেখা যায় মাঝেমধ্যেই। প্রেম যাপন যে ভালোই চলছে তা বোঝা যায়। এরই মধ্যে নেট মাধ্যমে গুঞ্জন, মালাইকা নাকি সন্তানসম্ভবা। এই গুঞ্জনে কী প্রতিক্রিয়া অর্জুনের?
অর্জুন সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, 'নেগেটিভিটি ছড়ানো খুব সহজ। এতে মানুষের আকর্ষণ পাওয়া যায়। কিন্তু আমরা জনগণের উপর ভরসা করি। তাই যা খুশি বলার আগে একটু ভেবে দেখা উচিৎ। যেকোনও বিষয় মনগড়া ভাবনা দিয়ে না ভেবে, সত্যি কি তা খুঁজে দেখা উচিত।' অর্থাৎ অর্জুন একপ্রকার বলেই দিয়েছেন মালাইকার সন্তানসম্ভবা হওয়ার খবর ভুয়ো।
গীতিকার জাভেদ আখতারের (Javed Akhtar) সঙ্গে শাবানা আজমির (Shabana Azmi) বৈবাহিক সম্পর্ক বেশ কয়েক বছর পেরিয়ে গিয়েছে। একদিকে যখন বলিউডে (Bollywood) সেলেবদের মধ্যে অহরহ সম্পর্কের ভাঙন লক্ষ্য করা যায়, তখন এই জুটি এখনও অটুট। কিন্তু ঠিক কোন সূত্রে নিজেদের বেঁধে রেখে সম্পর্কের এতগুলো বসন্ত পেরোলেন ষাটোর্ধ্ব এই যুগল? সম্প্রতি এই নিয়ে মুখ খুলেছেন শাবানা আজমি। তিনি জানিয়েছেন, জাভেদের সঙ্গে মাঝে-মধ্যেই তাঁর ঝগড়া হলেও দিন শেষে দু'জনের মধ্যে থাকা পারস্পরিক সম্মান ও সম্ভ্রমই এই সম্পর্ককে এখনও টিকিয়ে রেখেছে।
এক সাক্ষাৎকারে শাবানা বলেছেন, 'শুরুর দিকে আমি একেবারেই রোম্যান্টিক ছিলাম না। এখনকার কমবয়সী মেয়েরা বেশ রোম্যান্টিক হলেও আমাদের সময়ে রোম্যান্সের ধারণাটাই ছিল অন্যরকম। আমরা ভাবতাম রোম্যান্স গল্পের বই, পরীদের কাহিনি, বা কার্টুনে যে রকম দেখা যায় তেমন হবে। কিন্তু আমার জন্য গোটা বিষয়টা অন্য রকমের ছিল কারণ আমি আমার বাবা-মায়ের বিয়ে দেখেছিলাম। ওঁদের সম্পর্কের শুরুটা হয়েছিল রোম্যান্স দিয়ে এবং পরবর্তী সময়ে সেটা বন্ধুত্বের রূপ নেয়। তাই আমার মনে হয় বন্ধুত্বটাই আসল। পারস্পরিক সম্মান ছাড়া ভালবাসা সম্ভবত কোনও ভাবেই সম্ভব না।'
জাভেদ আখতার ও তাঁর সম্পর্ক নিয়ে কথা বলতে গিয়ে শাবানা আরও যোগ করেন, 'আমার মতে ভালবাসার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশই হল সম্মান। সেই সঙ্গে আমি বিশ্বাস করি যে সঙ্গীকে স্পেস দেওয়া উচিত। ভালবাসার গণ্ডির বাইরে নিজেদের স্পেস থাকাটা ভীষণ জরুরি বলে মনে করি, না হলে দমবন্ধ হওয়ার উপক্রম হতে পারে। কিন্তু যদি কেউ ভালবাসার সম্পর্কে খুশি থাকেন, তাহলে এর থেকে ভাল সম্পর্ক আর কিছু হয় না।'
শাবানার কথায়, 'জাভেদ ও আমার মাঝে-মধ্যে এত ঝগড়া হয় যে ইচ্ছে করে ওকে মেরে ফেলি। কিন্তু দিনের শেষে একজন আরেকজনকে সম্মান করাটাই আসল। বেশিরভাগ জিনিসের ক্ষেত্রে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি একই রকম। আমাদের দুজনেরই বাবা বামপন্থী আদর্শে বিশ্বাসী এবং দুজনেই কবি ও বলিউডের গীতিকার ছিলেন। জাভেদ সবসময়ই বলতে ভালবাসে যে শাবানা ওঁর বেস্ট ফ্রেন্ড। আর আমাদের বন্ধুত্ব এতটাই গভীর যে বিয়েও সেটাকে নষ্ট করতে পারেনি।'
বলিউডের (Bollywood) জনপ্রিয় এবং চর্চিত দম্পতি ছিলেন রাজেশ খান্না (Rajesh Khanna) এবং ডিম্পল কাপাডিয়া (Dimple Kapadia)। 'ববি' সিনেমার শ্যুটিংয়ে প্রথম ডিম্পলকে দেখেছিলেন রাজেশ। মাথা থেকে আজানু ডুবে গিয়েছিলেন অভিনেত্রীর প্রেমে। কিন্তু সেসময় ডিম্পল, ববি সিনেমার সহ অভিনেতা ঋষি কাপুরের প্রেমে মজেছিলেন। তাই রাজেশ মুখ ফুটে কিছু বলেননি ডিম্পলকে। এমন সময় ডিম্পলের সঙ্গে ঋষির প্রেমে বিচ্ছেদ আসে। এইবার সুযোগ হাতছাড়া করেননি রাজেশ খান্না।
ডিম্পলকে একেবারে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে বসেছিলেন রাজেশ। এদিকে ডিম্পল কাপাডিয়া, অভিনেতা রাজেশ খান্নার বিরাট ভক্ত। তাই তাঁর প্রস্তাব মেনে নিয়েছিলেন। ১৯৭৩ সালে, ১৬ বছরের ডিম্পল বিয়ে করেছিলেন তাঁর থেকে ১৫ বছরের বড় রাজেশকে। সুখে সংসার করছিলেন দু'জনে। রাজেশ খান্না যতদিন বক্স অফিসে সাফল্যের সিঁড়িতে ছিলেন, ততদিন তাঁদের সম্পর্কও ভালো ছিল।
অভিনেতা রাজেশের কেরিয়ার যখন অস্তাচলের পথে, তখন ডিম্পলের সঙ্গেও তাঁর সম্পর্কের অবনতি ঘটতে থাকে। শোনা গিয়েছিল, রাজেশ অত্যাধিক মদ পান করতেন। সম্পর্ক তিক্ত হয়ে যাওয়ায় ১৯৮২ সালে তাঁরা আলাদা থাকতে শুরু করেন। কিন্তু ২০১২ সালে তাঁরা আইনি বিবাহ বিচ্ছেদ করেন।
সমস্ত জল্পনাকে সত্যি করে ১৩ মে বাগদান সারেন অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া (Parineeti Chopra) এবং আপ সাংসদ রাঘব চাড্ডা (Raghav Chadha)। বাগদানে উপস্থিত ছিলেন পরিণীতি এবং রাঘবের ঘনিষ্ঠ মহলের ব্যক্তিত্বরা। যে নেটিজেন এতদিন তাঁদের প্রেম নিয়ে কেবল জল্পনা বুনে গিয়েছেন, তাঁরা এই প্রথম প্রকাশ্যে দেখতে পেয়েছেন রাঘব পরীর প্রেম। তাঁরা একে অপরের হাত ধরেছেন প্রকাশ্যে। আদর চুম্বন এঁকেছেন গালে। বাগদানে যে তাঁরা ভীষণ খুশি সেই ঝলক দেখেছে অনুরাগীরা।
তবে বাগদানের পাট চুকে গিয়েছে শনিবারে। ভীষণ ব্যস্ত রাঘব-পরিণীতি। তাই কিছুটা সময় একসঙ্গে কাটিয়ে এবার ফিরতে হবে কাজে। রাঘব আবারও রাজনীতির চর্চা শুরু করবেন। অন্যদিকে পরিনীতিকেও ফিরতে হবে শ্যুটিংয়ে। বুধবার সকালে দিল্লি থেকে বিমানে উড়ে যাচ্ছেন পরিণীতি। তবে হৃদয় ভারাক্রান্ত। তাই উড়ে যাওয়ার সময় দিল্লি বিমানবন্দরের ছবি তুলেছেন। দিল্লিকে বিদায় জানিয়েছেন, একইসঙ্গে রাঘবের জন্য রেখে গিয়েছেন প্রণয়ের চিহ্ন।
পরিণীতি নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে সেই ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, 'বিদায় দিল্লি, হৃদয় রেখে যাচ্ছি।' নেটিজেনদের আর বুঝতে বাকি নেই, পরীর হৃদয় আসলে রাঘব। তাঁকে ছেড়ে যেতেই মন কাঁদছে পরীর।
কিং খান বলে ডাকতে ভালোবাসে অগণিত দর্শক। আবার কেউ কেউ ডাকেন বাদশাহ বলেও। সে যায় হোক না কেন শেষ পর্যন্ত তিনি শাহরুখ খান। অভিনেতা তো বটেই সেরাদের অন্যতম বললেও অতুক্তি হবে না। বাংলার মানুষের বিশেষ ভালোবাসা ছিল শাহরুখের উপর দুটি কারণে। প্রথমত, তিনি মুখ্যমন্ত্রীর অনুরোধে বাংলার 'ব্র্যান্ড এম্বাস্যাডোর' ছিলেন। এছাড়া আইপিএলের অন্যতম দল কলকাতা নাইট রাইডার্সের মালিকও বটে। আইপিএল শুরুর সময়ে যে যে দলগুলি তৈরি হয়েছিল কেকেআর তার অন্যতম, যা কিনা প্রথম থেকেই শাহরুখের পছন্দের ছিল। কিন্তু গুঞ্জনে এমন কিছু কথা বাজারে ঘুরে বেড়াচ্ছে যে সাধারণ বঙ্গবাসীর মনে হতেই পারে শাহরুখের সঙ্গে বাংলার সম্পর্কের ছেদ হয়েছে। অন্তত সম্পর্ক যে শীতল তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
কিন্তু এই অদ্ভুত গুঞ্জন কেন বাজারে? অনেকেই বলে যা রটে তার কিছু তো বটে। প্রশ্ন, কী ঘটেছে এমন যে সম্পর্ক শীতল হলো শাহরুখের সঙ্গে বাংলার বা বাংলার দিদির? এই তো সেদিনও শাহরুখকে কলকাতা ফিল্ম উৎসবের সূচনায় দেখা গিয়েছিলো। সঙ্গে ছিলেন রানী মুখোপাধ্যন। লোকে বলছে তিনি নাকি ওই সময়ে তাঁর আসন্ন ছবি পাঠান-এর প্রমোশন করতে এসেছিলেন। আজকাল এই কাজ তো চলেই। দর্শকের নিশ্চয় মনে আছে রানী তাঁর ভাষণে শাহরুখকে মেরে পাঠান বলে ডেকেছিলেন। সেদিনও তো কিছু বোঝা যায় নি।
আসলে জানা যাচ্ছে যে, শাহরুখ নাকি বিনা পয়সাতে এম্বাসেডর থাকতে রাজি নন এমনকি ছবি তুলতে দিতেও রাজি ছিলেন না। কার্যত সেই কারণেই কি বঙ্গ সন্তান দেবকে নতুন এম্বাসেডর করা হয়েছে। সে কারণেই কি শনিবার আর এক সুলতান সলমন খানকে মমতার বাড়িতে দেখা গিয়েছে। মমতা দিদি নাকি সলমনকে পরের বারের ফিল্ম উৎসবে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। দেখুন তো সত্যি টা কী?
অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া (Parineeti Chopra) এবং আপ সাংসদ রাঘব চাড্ডার (Raghav Chadda) সম্পর্কের ভবিষ্যত জানতে বোধহয় আর খুব বেশি অপেক্ষা করতে হবে না। দিন দুই বাদেই তাঁদের সম্পর্কের গতিপথ জানা যেতে পারে। আজকাল তাঁদের প্রেমের চর্চা নেটিজেনদের মুখে মুখে। বিদেশে একসঙ্গে পড়াশোনা করে, ভারত ফেরত এই দুই বন্ধুর মধ্যে নাকি রসায়ন জমে ক্ষীর হয়েছে। আজকাল প্রায়শই তাঁদের জনসমক্ষে দেখা যাচ্ছে, কখনও রেস্টুরেন্টের বাইরে কখনও আইপিএলের গ্যালারিতে। এই মাসের ১৩ তারিখ নাকি ঘটতে চলেছে কিছু।
পরিণীতি চোপড়ার অনামিকায় কিছুদিন আগেই একটি প্ল্যাটিনামের আংটি আবিষ্কার করেছিলেন পাপারাৎজিরা। এবার আমি আদমি পার্টির নেতা রাঘব চাড্ডার অনামিকায় একইরকম আংটি দেখা গিয়েছে। ইদানিং ফ্যাশন ডিজাইনার মনীশ মালহোত্রার স্টুডিওর বাইরে অভিনেত্রী পরিনীতিকে বেশ কয়েকবার দেখা গিয়েছে। বলি পাড়ায় গুঞ্জন, বিয়ে এবং বাগদানের পোশাক বানাতেই মনীশের দ্বারস্থ হয়েছেন পরিণীতি।
আগে শোনা গিয়েছিল ১৩ মে বাগদান সারতে পারেন পরিণীতি-রাঘব। তবে এখন শোনা যাচ্ছে, সেই দিন সাত পাকে বাঁধাও পড়তে পারেন দু'জনে। আইপিএলের ময়দানে রাঘব এবং পরিনীতিকে দেখে উচ্ছসিত হয়ে পড়েছিলেন আগত দর্শকেরা। পরিনীতিকে উদ্দেশ্য করে 'ভাবি ভাবি' চিৎকারে ফেটে পড়েছিলেন তাঁরা। অভিনেত্রী কিন্তু সেই চিৎকারে চটে যাননি। বরং লজ্জায় মুখ রাঙা হয়েছিল তাঁর। হাসি ফুটেছিল রাঘবের মুখেও। শেষ পর্যন্ত এই সম্পর্কের জল্পনা কোথায় দাঁড়ায় সেইটাই এখন দেখার।
সুকেশ চন্দ্রশেখর ও জ্য়াকলিন ফার্নান্ডেজের সম্পর্কের (Relationship) কথা কারোর অজানা নয়। সেই সম্পর্কের টানে সুকেশ জেল থেকে জ্য়াকলিন ফার্নান্ডেজের উদ্দেশ্য়ে একটি চিঠি লেখেন। বর্তমানে দিল্লি (Delhi) মাণ্ডোলি জেলে (Jail) বন্দি সুকেশ। তবে জেলে থেকে প্রিয়তমার কথা তাঁর সবসময় মনে পড়ে। তাই মাঝে মধ্য়ে তাঁর জন্য় চিঠি লেখেন।
জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার তিনি তাঁর আইনজীবী অনন্ত মালিকের হাত দিয়ে জ্যাকলিনকে ওই চিঠি পাঠান সুকেশ। চিঠিতে সুকেশ জানালেন জ্যাকলিনকে বিরাট চমক দিতে চলেছেন। ১১ ই আগস্ট ওই দিন অভিনেত্রীর জন্মদিন। সেই দিনের অপেক্ষাতেই রয়েছেন সুকেশ। চিঠির প্রতিটি ছত্রে জ্যাকলিনের প্রতি ভালবাসা প্রকাশ করেছেন তিনি।
চিঠিতে সুকেশ জ্যাকলিনের উদ্দেশে লেখেন, 'মাই বেবি গার্ল, তোমাকে খুব ভালবাসি। তোমাকে জীবনে পেয়ে আমি ধন্য। আমি প্রতি মুহূর্তে তোমার কথাই ভাবি। আমি জানি, তুমিও আমাকে পাগলের মতো ভালবাসো। আমি অপেক্ষা করে আছি তোমার জন্মদিনের। তোমার জন্য বিরাট একটা চমক অপেক্ষা করে আছে। আমি নিশ্চিত, উপহারটা তোমার ভাল লাগবে। আমি আমার কথা রাখছি কিন্তু, তুমি শুধু নিজের হাসিটা অটুট রেখো। এখন দেখার জ্য়াকলিনের জন্মদিনে কী চমক আসতে চলেছে।
বলিউড (Bollywood) ইন্ডাস্ট্রিতে দীর্ঘ সময় কাটিয়ে ফেলেছেন সকলের প্রিয় ভাইজান। তাঁর দীর্ঘ কেরিয়ারে একাধিকবার একাধিক অভিনেত্রীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন সলমন খান (Salman Khan)। তবে তাঁর কোনও সম্পর্কই সফল হয়নি। এবারে তাঁর সেসমস্ত অসফল সম্পর্ক (Relationship) নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন তিনি। তিনি নিজেই জানান যে, ভালোবাসার (Love) ক্ষেত্রে তিনি একেবারেই অভাগা। হয়তো দোষ রয়েছে তাঁরই মধ্যে।
সম্প্রতি এক টিভি শো-এর সাক্ষাৎকারে সলমনকে তাঁর সম্পর্ক নিয়ে জিজ্ঞাসা করা হয়। এরপরেই তিনি বলেন, 'প্রেমে আমার ভাগ্যটাই খারাপ। আসলে সমস্ত দোষ আমারই ছিল। যদি কারও আসার থাকে তাহলে আসবে। আসলে আমার সব প্রাক্তনরা ভালো ছিল। ভুল আমারই ছিল। প্রথমবার কেউ যখন ছেড়ে যায় দোষ তাঁর থাকে। দ্বিতীয়বার, তৃতীয়বার তাঁরই থাকে। চতুর্থবার কেউ ছেড়ে গেলে আপনার একটা কিন্তু সন্দেহ তৈরি হয়। আর পঞ্চমবার হলে সেটা ৬০-৪০ চান্স হয়ে যায়। এরপরেও ছেড়ে চলে গেলে, তখন নিশ্চিত যে, দোষটা নিজেরই। হয়তো আমার মনে একটা ভয় ছিল যে, আমি তাঁদের খুশিতে রাখতে পারব না। তবে আমি আশা করি, তাঁরা এখন ভালো আছে।'
উল্লেখ্য, সলমন খানের সঙ্গে সোমি আলি, সংগীতা বিজলানি, ঐশ্বর্য রাই, ক্যাটরিনা কাইফের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু কোনও সম্পর্কই তাঁর সফল হয়নি। ফলে এবারে সেই আক্ষেপের কথাই নিজেই প্রকাশ্যে বললেন সলমন খান।
অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তী (Ritabhari Chakraborty) বর্তমানে বাংলার ক্রাশ। নেট মাধ্যমে তাঁর ভক্তের ছড়াছড়ি। বলি কিংবা টলি, বড়বড় তারকারা তাঁর প্রেমে প্রাণ দিতেও রাজি। কিন্তু সকলকে অবাক করে অভিনেত্রী নিজের প্রেমের ঘোষণা করেন। কোনও অভিনেতা নয়, ঋতাভরী তাঁর মন দিয়েছে মনোবিদকে। চিকিৎসক তথাগত চ্যাটার্জির (Tathagata Chatterjee) সঙ্গে প্রেমের ঘোষণা করেছেন ঋতাভরী নিজেই। কিন্তু শোনা যাচ্ছিল, সম্প্রতি নাকি তাঁদের মধ্যে দূরত্ব বেড়েছে। এমনকি ঋতাভরীর হবু শ্বশুরবাড়ির ঘাড়েও দোষ চাপানো হয়েছিল। অবশেষে এই নিয়ে মুখ খুললেন তথাগত এবং ঋতাভরী।
তথাগত নিজের সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, 'আমার ব্যক্তিগত সম্পর্কে পরিবারের হস্তক্ষেপের খবর সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। আমি শিক্ষিত পরিবার থেকে এসেছি, যাঁরা আমাদের দুজনের সম্পর্কে যথেষ্ট জায়গা দেন এবং অযথা সম্পর্কে নাক গলান না। তাঁরা সবসময়ই ঋতাভরীকে ওঁর মতোই ভালোবেসেছে। দয়া করে আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে শান্তি বজায় রাখতে দিন।'
ঋতাভরীও চুপ থাকেননি এই বিষয়ে। তিনি তথাগতের এই লেখা শেয়ার করে নেট মাধ্যমে লিখেছেন, 'যা খুশি লিখে দেবেন না। আমাদের ব্যক্তিগত জীবন বলে কিছু রয়েছে। কেবলমাত্র অনুমানের ভিত্তিতেই যা খুশি লিখে দেবেন না।'
এক নয়, দুই নয়, ছয় স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক এক যুবকের। স্ত্রীদের সময় দিতে দিতেই দিন কাটে তাঁর। প্রত্যেকের সঙ্গে সমানভাবে সম্পর্ক বজায় রেখে চলেন যুবক। সব ঠিকঠাক ভাবে চললেও সমস্যা হত শুধু শোয়া নিয়ে। কারণ, প্রত্যেক স্ত্রীর সঙ্গে আলাদা আলাদা করে সময় কাটাতে হত। ফলে একদিন এই ঘরে তো কোনও দিন ওই ঘরে এইভাবে রাতের পর রাত কাটত যুবকের। এভাবে শোয়ার ঘর বদল করতে করতে ক্লান্ত যুবক এ বার অন্য উপায় বার করলেন।
ছয় জায়গায় না গিয়ে সকলকে এক বিছানায় আনার বন্দোবস্ত করেছেন তিনি। ২০ ফুটের একটি বিছানা তৈরি করিয়ে সব স্ত্রীকে নিয়ে একসঙ্গে একটি বিছানায় থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যুবক। বিছানাটি লম্বায় ২০ ফুট, চওড়ায় ৭ ফুট। প্রায় ৮১ লক্ষ টাকা খরচ করে বিশাল এই বিছানা তিনি বানিয়েছেন।
এই ঘটনা আর্থার নামক এক যুবকের। ব্রাজিলের সাও পাওলোতে স্ত্রীদের নিয়ে থাকেন তিনি। প্রাপ্তবয়স্কদের একটি ওয়েবসাইটে ছবি এবং ভিডিয়ো পোস্ট করেন নিয়মিত। সেখান থেকেই তাঁর যাবতীয় রোজগার। আর্থার এবং তাঁর স্ত্রীরা এই ওয়েবসাইট থেকে মাসে ৫১ লক্ষ টাকা আয় করেন। নিয়মিত যৌন জীবনের নানা ঝলক প্রকাশ্যে আনেন ব্রাজিলের এই যুবক। কী ভাবে তিনি এতজন স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্কের ভারসাম্য বজায় রেখেছেন, তা নিয়ে অনুরাগীদের কাছে ভাগ করে নেন।
যুবক জানান, তাঁদের যৌন জীবন অত্যন্ত সুখের। সকলের সম্মতিতেই তিনি এই বহুগামী সম্পর্কে আছেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাঁরা সঙ্গমের আগে ‘অ্যাপয়েন্টমেন্ট’ করে নেন। অর্থাৎ, কবে কোন স্ত্রীর সঙ্গে সময় কাটাবেন, তা আগে থেকেই ঠিক করে নেন যুবক। যৌনতার একটি রুটিনও তিনি তৈরি করে রেখেছেন। আর্থারের স্ত্রীর সংখ্যা এক সময় ছিল ৯। সম্পর্কে জটিলতা তৈরি হওয়ায় ৪ জনের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন তিনি। পাঁচ স্ত্রীকে নিয়ে কিছু দিন থাকার পর সম্প্রতি আরও একটি বিয়ে করেছেন যুবক। তাই বর্তমানে তাঁর স্ত্রীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬-এ।
সেই 'বিগ বস' রিয়েলিটি শো থেকে শেহনাজের (Shahnaaz Gill) উত্তরণ। টেলিভিশনের জনপ্রিয় মুখ সিদ্ধার্থ শুক্লার (Siddharth Shukla) সঙ্গে তাঁর রসায়ণ, মনে ধরেছিল দর্শকের। রিয়েলিটি শো পেরিয়ে সেই সম্পর্ক পৌঁছেছিল শেহনাজ ও সিদ্ধার্থের ব্যক্তিগত জীবনেও। জনপ্রিয় কাপলকে দর্শকেরা নাম দিয়েছিলেন 'সিডনাজ'। কিন্তু সেই সুখ বেশিদিন টেকেনি। হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে প্রয়াত হন সিদ্ধার্থ শুক্লা। শেহনাজ যেন তাঁর হৃদয়ের টুকরো হারান। কিন্তু এবার বোধহয় চুপি চুপি মিল হচ্ছে দুই হৃদয়ের।
ঈদে আসতে চলেছে 'কিসি কা ভাই কিসি কি জান' সিনেমাটি। ছবিতে পার্শ্বচরিত্রে দেখা যাবে শেহনাজ গিলকে। এই সিনেমার প্রচারে গিয়ে সলমান বলেন, 'এই সিনেমায় দুজনের রসায়ন দেখেছি। কিন্তু কেউ সেই রসায়ন পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাচ্ছে না।' সলমান শেহনাজকে সরাসরি বলেন, 'মুভ অন করো শেহনাজ।' শেহনাজও বলেন, 'ঠিক আছে। মুভ অন করে গেছি।
শেহনাজকে ঘিরে জল্পনার অন্য প্রান্তে রয়েছেন রাঘব জুয়াল। জনপ্রিয় নাচের রিয়েলিটি শো থেকে রাঘবের কেরিয়ার শুরু। একাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন। নতুন জেনারেশনের কাছে রাঘব পরিচিত এবং পছন্দের মুখ। সেই রাঘবের সঙ্গেই শেহনাজের সম্পর্কের জোর চর্চা চলছে। যদিও একাধিক সাক্ষাৎকারে শেহনাজ সেই জল্পনা উড়িয়ে দিয়েছেন। নেটিজেনরা প্রশ্ন তুলছেন তাহলে কী সত্যিই অতীত ভুলে রাঘবে মন দিচ্ছেন শেহনাজ? নাকি সিদ্ধার্থকে ভুলতে পারছেন না এখনও?