
মায়ানগরী মুম্বই গিয়েছেন অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। ফলে মুম্বইয়ে উড়ে যাওয়ার আগেই বিমানবন্দরেই নিজের এক ছবি শেয়ার করেন, যেখানে দেখা যাচ্ছে, তাঁরা মাথা ভর্তি সিঁদুর। আর সেই ছবি দেখতেই ধেয়ে আসে একাধিক প্রশ্ন। তিনি দ্বিতীয়বার বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন কিনা, তা নিয়ে শুরু হয় জল্পনা। কিন্তু ছবির ক্যাপশনেই পুরোটা জানিয়ে দেন তিনি।
শ্রীলেখা জানিয়েছেন, তিনি মুম্বই যাচ্ছেন, মুম্বই ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে অংশ নেওয়ার জন্য। জানা গিয়েছে, তাঁর ছবি ‘ওয়ান্স আপন অ্যা টাইম ইন মুম্বই’ প্রদর্শিত হবে সেখানে। ফলে তাঁর জন্যই তাঁর মুম্বই যাত্রা। কিন্তু মুম্বইয়ে উড়ে যাওয়ার আগেই তাঁর ছবি নিয়ে শুরু হয়ে সমালোচনা। তাঁর মাথা ভর্তি সিঁদুর দেখতেই অনেকের মনেই প্রশ্ন আসবে যে, তিনি দ্বিতীয় বিয়ে করেছেন কিনা। ফলে ক্যাপশনেই পুরোটা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়ে লিখেছেন, 'মুম্বইয়ে যাচ্ছি মুম্বই চলচ্চিত্র উৎসবে যোগ দিতে। যদি মনে হয় সিঁদুর কেন পরেছি, তবে জানিয়ে রাখি, না, আমি আবার বিয়ে করিনি। সিঁদুর খেলেছিলাম। হয়েছে শান্তি?'
বাবা-মায়েরা তাঁদের সন্তানদের স্কুলে পাঠান শিক্ষক-শিক্ষিকাদের থেকে শিক্ষা নিতে। কিন্তু স্কুলে যদি শিক্ষিকারা পডাশোনা না করিয়ে ফোনে ব্যস্ত থাকতেন, ভাবতেই কেমন লাগছে তাই তো! কিন্তু এবারে এমনটাই অভিযোগ উঠে এসেছে উত্তরপ্রদেশের এক প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষিকাদের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, স্কুলের শিক্ষিকারা পড়ুয়াদের না পড়িয়ে স্কুলে এসে রিলস বানাতে ব্যস্ত থাকেন। শুধু তাই নয়, সেসব রিলস লাইক, শেয়ার করতে বাধ্য করা হয় পড়ুয়াদের। ফলে তাদের অভিভাবকেরা জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ করেছেন। জানা গিয়েছে, ঘটনাটি উত্তরপ্রদেশের আমোরা জেলার।
সূত্রের খবর, অভিযোগ উত্তরপ্রদেশের আমোরা জেলার এক প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষিকারা স্কুলে এসে রিলস বানান। পড়ুয়ারা জানিয়েছেন, কয়েকজন শিক্ষিকা বিভিন্ন গানে রিলস বানান ও কিছুজন সেই রিলস ভিডিও শ্যুট করে দেন। এর পর সেই ভিডিও পড়ুয়াদের দিয়ে লাইক, শেয়ার করান। এখানেই থেমে থাকেননি শিক্ষিকারা। কিছু পড়ুয়া দাবি করেছে, শিক্ষিকারা তাদের দিয়ে চা বানানোর কাজ করান, এমনকি বাসন মাজানোরও কাজ করান।
শিক্ষিকাদের এমন কাণ্ডেই বিরক্ত হয়ে পড়ুয়াদের অভিভাবকরা জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ জানান। তাঁরা জানান, শিক্ষিকাদের এমন আচরণে তাঁদের সন্তানরা ঠিক মতো পড়াশোনা করতে পাচ্ছে না। জেলা প্রশাসকের কাছে এসব জানাতেই তিনি জানিয়েছেন, ব্লক এডুকেশন অফিসার এই ঘটনার তদন্ত করছে। আর এই অভিযোগগুলো সত্যি কিনা তা জানতে খতিয়ে দেখা হচ্ছে বিষয়টি।
টলিউড অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্রকে (Sreelekha Mitra) চেনেন না, এমন বাঙালি বোধহয় কম আছে। কয়েক দশক ধরে বাংলা সিনেমা জগতে অবাধ বিচরণ করেছেন অভিনেত্রী। তবে বর্তমানে তাঁকে যতটা সিনেমার পর্দায় দেখা যায়, তার থেকে বেশি পাওয়া যায় সামাজিক মাধ্যমে। অভিনেত্রী মাঝেমধ্যেই নিজের মনের কথা প্রকাশ করে থাকেন সামাজিক মাধ্যমে। একেবারে আনকাট, অকপটভাবে।
বৃহস্পতিবার সামাজিক মাধ্যমে অভিনেত্রী আবারও ছুড়ে দিলেন তাঁর বাক্যবাণ। এবার শ্রীলেখা লিখলেন অভিনেত্রীদের বয়স কমিয়ে রাখার প্রবণতা নিয়ে। নেট দুনিয়ায় শ্রীলেখা লিখেছেন, 'শুনলাম হিরোইনদের নাকি বয়স বাড়ে না। কেন তাঁরা কি অন্য গ্রহের প্রাণী? বয়স বাড়া প্রাকৃতিক বিষয়। শুধু এই পরিবর্তন উপভোগ করতে হবে এবং নিজেকে নিয়ে দৃঢ় হতে হবে।'
৩০ অগাস্ট জন্মদিন ছিল শ্রীলেখার। ৫০ শেষ করে ৫১ বছরে পা দিয়েছেন অভিনেত্রী ,যদিও তাঁর মনের বয়স ১৫ বলেই দাবি করছেন। জন্মদিনে শ্রীলেখার বোধহয় এই অনুভূতি হয়েছে। অভিনেত্রী লিখেছেন, 'কষ্ট হয়, যখন দেখি কোনও মহিলা মিথ্যে বলছেন, বা সত্যি চাপা দিচ্ছেন। নিজেকে শক্তিশালী বলে দাবি করবেন না। আপনাদের দেখলে দুঃখ হয়। তুমি অবশ্যই নারীর সংজ্ঞা না।'
শ্যুটিংয়ের সেটেই কিছুদিন আগে গুরুতর আহত হয়েছিলেন অভিনেতা রুবেল দাস (Rubel Das)। 'নিম ফুলের মধু' ধারাবাহিকে রুবেলের বাসের ছাদ থেকে লাফ দেওয়ার একটি অ্যাকশন দৃশ্যের শ্যুটিং চলছিল। সেই স্টান্টটি শ্যুটিং করার সময়েই রুবেল পায়ে চোট পান। পরীক্ষা করে দেখা যায়, তাঁর দুই পায়েরই গোঁড়ালি ভেঙে গিয়েছে। চিকিৎসক তাঁকে একেবারে শয্যাশায়ী হওয়ার পরামর্শ দেন। এই অবস্থায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন শ্বেতা (Sweta Bhattacharya)। সামাজিক মাধ্যমে প্রেমিকের জন্য তাঁর দুশ্চিন্তা প্রকাশ করেন।
বর্তমানে রুবেল রয়েছেন তাঁর বারাসতের বাড়িতে। শ্বেতা বেশিরভাগ সময় শ্যুটিংয়ের ফ্লোরে থাকলেও, সুযোগ পেলেই প্রেমিককে দেখতে তাঁর বাড়ি চলে যান। সেই সাক্ষাতের ছবিও শ্বেতা আপলোড করে থাকেন সামাজিক মাধ্যমে। তবে রুবেলের সঙ্গে শ্বেতার এইবারের সাক্ষাৎ বেশ মজাদারই হয়েছে। দুই অভিনেতা-অভিনেত্রীই নাচ করেছেন একে ওপরের সঙ্গে। ভাবছেন তো, রুবেলের পা ভেঙে গিয়ে থাকলে তিনি কীভাবে নাচলেন?
আসলে নাচতে গেলে যে সবসময় সর্বাঙ্গ দিয়ে নাচতে হয় তা নয়। বসে, কেবলমাত্র হাতের মুদ্রা সঞ্চালন করেও সুন্দর ভাবে নাচ যায়. সেই পদ্ধতিতেই নেচেছেন দুজন। জনপ্রিয় 'কাভালা' গানেই রিলিস বানিয়েছেন তাঁরা। সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে আপলোড করেছেন অভিনেত্রী। তাঁদের সম্পর্কের রসায়নও স্পষ্ট হয়েছে সেই নাচ থেকে।
পুনর্নির্বাচনেও (Re-Election) ছাপ্পা (Chappa) দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) বিরুদ্ধে। মহিলাকে দৃষ্টিহীন সাজিয়ে বুথে নিয়ে গিয়ে ভোটদানের অভিযোগ। ঘটনাটি মুর্শিদাবাদের সালারের প্রসাদপুর গ্রামে। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, সোমবার সকাল থেকেই ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হুমকি দিচ্ছে শাসক দলের কর্মীরা। তার জন্য অনেকেই বুথমুখো হতে পারছেন না। এমনকি যাঁরা ভোট দিয়েছেন তাঁদেরকেও খুন করার হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।
জানা গিয়েছে, গ্রামের এক মহিলাকে দৃষ্টিহীন সাজিয়ে ভোট দিতে নিয়ে গিয়েছিল এক তৃণমূল কর্মী। বুথ জ্যাম করে ছাপ্পা দেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে শাসক দলের বিরুদ্ধে। নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে তোপ দেগে অনেকেই অভিযোগ করেছেন, বুথের ভিতর সিভিক ভলান্টিয়ার রেখে ভোট করাচ্ছে শাসক দল।
এদিকে জ্যাংড়ায় এক ভুয়ো ভোটারকে ধরলেন কেন্দ্রীয় বাহিনী জওয়ানরা। ভোটার স্লিপ এবং পরিচয়পত্রে দুরকম নাম থাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। তারপরেই বিষয়টি সামনে আসে।
পুনর্নির্বাচনের (re-election) দিনেও দেরিতে অফিসে পৌঁছলেন রাজ্যের নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা (Rajiva Sinha)। পঞ্চায়েত ভোটেও দেরি, আবার পুনর্নির্বাচনের দিনেও দেরি করলেন তিনি। ফলত, পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat elections) রাজ্য কমিশনারের ভূমিকা নিয়ে উঠছে নানা প্রশ্ন।
পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে এখনও গোটা রাজ্যজুড়ে চলছে অশান্তির ঝড়। শনিবার, পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিনেও ঘড়ি দেখে অফিসের সময় অনুযায়ী সকাল ১০টা ১ নাগাদ অফিসে পৌঁছেছিলেন রাজীব সিনহা। সকাল ৭ টা থেকে ভোট পর্ব শুরু হলেও তিন ঘন্টা কেটে যাওয়ার পরে ভোট দফতরে দেখা মিলল রাজ্য কমিশনারের। যেখানে ভোটগ্রহন পর্ব শুরুর আগেই ভোট দফতরে উপস্থিত থাকা উচিত ছিল। সেখানে তিনি দেরিতে অফিস পৌঁছলেন। ভোটের দিনে একাধিক জায়গাতে বোমাবাজি, গুলি, ভোট লুট হওয়ার মতো ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে গোটা রাজ্য।
সোমবার, ফের পুনর্নির্বাচনের দিনেও অফিসে আসতে দেরি করলেন রাজীব সিনহা। এদিনও সকাল ১০ টার পর অফিসে আসলেন তিনি। গাড়ি থেকে নামতেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন রাজীব সিনহা। তবে কোনও প্রশ্নের জবাব দিলেন না রাজ্য নির্বাচন কমিশনার। এর ফলে স্বাভাবিকভাবে রাজ্য কমিশনারের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
ইতিমধ্যে পুনর্নির্বাচনের ৬৯৬ টি বুথে ভোট হচ্ছে। ভোট পর্বের দিন থেকে রাজ্য়ে ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে। সেই বিষয়ে রাজীব সিনহা তেমন কোনও মন্তব্য করেন নি।
মণি ভট্টাচার্য: ইতিমধ্যেই রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Election) সম্পন্ন হয়েছে। হিংসা-মৃত্যু, সংঘর্ষ, ছাপ্পা, ব্যালট লুঠের অভিযোগে রাজ্যে বিভিন্ন জায়গায় পুনর্নির্বাচন শুরু হয়েছে। সূত্রের খবর, রাজ্যে ৬৯৬ টি আসনে পুনর্নির্বাচন (Reelection) আজ অর্থাৎ সোমবার। পুনঃনির্বাচনের দিন কিন্তু দেখা গেল উল্টো চিত্র। রাজ্যে নির্বাচনের দিন অর্থাৎ শনিবার রাজ্য জুড়ে বহু জেলায় একই অভিযোগ ছিল যে কেন্দ্রীয় বাহিনী কোনও বুথে নেই। অর্থাৎ পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকা সত্ত্বেও বহু বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়ন ছিলনা। অথচ আজ অর্থাৎ সোমবার রাজ্যে পুনর্নির্বাচনের দিন রাজ্যের প্রায় প্রত্যেকটি বুথেই রয়েছে পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী। এরপর থেকে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে প্রয়োজনের দিন পাওয়া গেল না কেন্দ্রীয় বাহিনীকে। প্রয়োজনের দিন রাজ্যে ২১ টি প্রাণ গেল, সেদিন কেন্দ্রীয় বাহিনী পাওয়া যায়নি। আজ কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে কি হবে।
নির্বাচন কমিশনের সূত্র অনুযায়ী, রাজ্যে ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর মধ্যে প্রায় ৬৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী নির্বাচনের আগের দিনই রাজ্যে এসে পৌঁছেছে। সেইমতো রাজ্য নির্বাচন কমিশন,স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ও আইজি বিএসএফের বৈঠকে ঠিক হয় যে ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে দুটির বেশি বুথ আছে সেখানে কমপক্ষে চারটি কেন্দ্রীয় বাহিনী, যেখানে ৬টির বেশি বুথ আছে, সেখানে হাফ সেকশন কেন্দ্রীয় বাহিনী অর্থাৎ এভাবেই ভোট গ্রহণ কেন্দ্র মাফিক কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়নের একটি ছক সম্পন্ন হয়। যদিও ভোটের দিন কিন্তু তার কোন কিছুই হয়নি। ফলস্বরূপ রাজ্যে প্রত্যেকটি জেলায় বুথ দখল, রিগিং, ব্যালট পুড়িয়ে দেওয়া, ব্যালট ছিনতাই, ছাপ্পা, হিংসা-সংঘর্ষ ও মৃত্যুর মতন ঘটনাগুলি ঘটেছে। যা বাংলার ভোটকে ফের রক্তস্নাত হিসেবেই চিনিয়েছে।
প্রশ্ন উঠছে, যেখানে রাজ্যে ৬১ হাজার বুথে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেদিন কেন্দ্রীয় বাহিনী পর্যাপ্ত পরিমাণে বুথ গুলিতে না থাকার কারণে এত হিংসা অশান্তি, সেখানে কেন্দ্রীয় বাহিনী দেওয়া হয়নি। অথচ আজ মাত্র ৬৯৬ টি কেন্দ্রে ভোট হচ্ছে, সেখানে প্রত্যেক বুথে সশস্ত্র বাহিনী। এ ঘটনার পর অবশ্য বিজেপির একাংশের দাবি, ' নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা, জুতো মেরে গরু দান করছেন।' যদিও ইতিমধ্যে নির্বাচনী হিংসা, বেলাগাম সন্ত্রাস নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে অধীর রঞ্জন চৌধুরী। পাশাপাশি বিরোধী দল নেতা নির্বাচনের রাতেই নির্বাচন কমিশনের ডেটে তালা মেরে কমিশনের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন।
বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে নদীর ধারে রিলস বানাতে ব্যস্ত, আর এই অবস্থায় নদীতে তলিয়ে গেল তিন বন্ধু। তবে বিপদের আঁচ টের করতে পারেননি বাকি বন্ধুরা। কিন্তু যখন তাঁরা বুঝতে পারলেন, তখন অনেকটাই দেরী হয়ে যায়। এই মর্মান্তিক ঘটনাটি বিহারের (Bihar) পূর্ব চম্পারন জেলার মোতিহারির (Motihari)। গত রবিবার টিকুল্যা (tikulya) ধাবা ঘাটে ঘটে এই দুর্ঘটনাটি।
সূত্রের খবর, সত্যম নামে এক বন্ধুকে দেখতে গিয়েছিলেন সাত জন বন্ধু। এরপর মোতিহারির টিকুল্যা ধাবা ঘাটে তাঁরা রিলস বানাতে, আড্ডা দিতে ও সেলফি তুলতে আসেন তাঁরা। তবে তাঁদের মধ্যে তিনজন বন্ধু নদীতে নামেন ও অন্যদিকে বাকি চারজন নদীর ধারে দাঁড়িয়েই রিলস বানাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। আর ঘটে যায় দুর্ঘটনা। তিনজন যে কখন জলে তলিয়ে যান, বাকিরা সেটা বুঝতেই পারেননি। এরপর যখন বুঝতে পারেন যে, নদীতে কিছু হয়েছে, তখন তাঁরা চেষ্টা করেও তাঁদের বাঁচাতে পারেননি।
এরপরই দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছয় মোতিহারির পুলিস। তাঁরা নদী থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। যাঁরা প্রাণ হারিয়েছেন, তাঁদের নাম প্রিন্স কুমার (১৪), আকচার কুমার (১৪) ও মনজিৎ কুমার (১৫)। তাঁরা প্রত্যেকেই জামালিয়ার বাসিন্দা বলে জানিয়েছেন পুলিস। বাকি চারজনের মধ্যে এক বন্ধু গোলু বলেন, তাঁরা এক তিন চাকার গাড়িতে করে এসেছিলেন বন্ধু সত্যমের সঙ্গে দেখা করতে। তখনই রিলস বানাতে তাঁরা নদীর পাড়ে গিয়েছিলেন। আর এরপরেই তাঁরা তাঁদের তিন বন্ধুকে হারিয়ে ফেলেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইক ও ফলোয়ার্সের 'দৌড়ে' প্রাণ হারাল এক যুবক। ইনস্টাগ্রামে (Instagram) রিল বানানোর জন্য রেললাইন ধরে দৌড়তে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ল নবম শ্রেণির এক ছাত্র। ঘটনাটি ঘটেছে হায়দরাবাদের (Hederabad) সনৎনগরে।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে মৃতের নাম মহম্মদ সরফরাজ। বয়স ১৬ বছর। সমাজমাধ্যমে সাহসী ভিডিও পোস্ট করতে গিয়ে রেললাইন ধরে দৌড়চ্ছিল সরফরাজ ও তার বন্ধুরা। তাদের মধ্যে বাজি ছিল ট্রেনের সামনে দৌড়তে হবে। ফোনে ভিডিও করছিল এক বন্ধু। বাকি দুই বন্ধু পাশের রেললাইন ধরে একটি চলন্ত ট্রেনের সমান্তরালে দৌড়চ্ছিল। হঠাৎ ঘটে এই দুর্ঘটনা। ট্রেনের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় যুবকের দেহ।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন পরিবারের লোকজন এবং স্থানীয়েরা। খবর দেওয়া হয় পুলিসকেও। পুলিস এসে রেললাইনের ধার থেকে যুবকের রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয়েছে সরফরাজের মোবাইল ফোন। জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় দুই বন্ধুকেও। ঘটনার জেরে শোকস্তব্ধ ওই এলাকা।
'হাওয়া' খ্যাত অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী (Chanchal Chowdhury) কেবল ওপার বাংলার অভিনেতা নয়, তাঁর অভিনয় ব্যাপ্তি সীমানার কাঁটাতার পেরিয়ে এই বাংলার দর্শকদের মন ছুঁয়েছে। বাদ যাননি টলিউড অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র (Sreelekha Mitra)। অভিনেতার প্রতি নিজের ভালোলাগা ব্যক্ত করলেন সামাজিক মাধ্যমেই। চঞ্চলকে নিয়ে তাঁর মনের সুপ্ত বাসনার কথাও জানালেন সোচ্চারে, সকলের সামনে।
শুক্রবার কলকাতায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল এক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। দুই বাংলার বহু তারকা উপস্থিত ছিলেন সেই অনুষ্ঠানে। বাংলাদেশ থেকে এসেছিলেন চঞ্চল চৌধুরী। আমন্ত্রিত ছিলেন শ্রীলেখা মিত্র। ঘটনাচক্রে তাঁরা একই মঞ্চে একে ওপরের পাশে দাঁড়ান। সেই ছবি নিজের সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছেন অভিনেত্রী। ক্যাপশনে লিখেছেন, 'কুছ কুছ হোতা হ্যায়, আমাদের একসাথে প্লিজ কেউ কাস্ট করো।'
শ্রীলেখার আপলোড করা ছবিতে দেখা গিয়েছে, সবুজ রঙের শাড়ি পরেছিলেন অভিনেত্রী। ঘটনাচক্রে চঞ্চল চৌধুরীও একটি সবুজ রঙের পাঞ্জাবি পরেছিলেন। অনতিদূরে দাঁড়িয়েছিলেন দুই বাংলার তারকা। শ্রীলেখার চেহারায় মুগ্ধতার হাসি। মনের ইচ্ছে তো জানালেন সামাজিক মাধ্যমে, সেই ইচ্ছে কী বাস্তবায়িত হবে? বলবে সময়।
রিলস (Reels) করার খেসারত! রিলসের নেশা এতটাই যে এবারে এই রিলস বানাতে গিয়েই প্রাণ হারাতে হল নেপালের এক ২০ বছরের যুবককে। মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে গুজরাটে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ট্রেন দেখতে গিয়ে রেল ট্র্যাকে রিলস বানানোর সময় ট্রেনের ধাক্কায় মৃত্যু হয়েছে তাঁর।
জানা গিয়েছে, নেপালের এই যুবকের নাম প্রকাশ মঙ্গল বিকে। তিনি নেপালের কৈলাসনগরের বাসিন্দা। তবে তিনি বর্তমানে গুজরাটে থাকতেন। প্রকাশের দাদা অনিল জানিয়েছেন, জীবনে এর আগে একবারও ট্রেন দেখার সুযোগ পাননি তাঁর ভাই প্রকাশ। তাই প্রকাশ তাঁকে ও বন্ধুদের বলেছিলেন, ট্রেন দেখাতে নিয়ে যেতে। এরপর তাঁকে ট্রেন দেখাতে নিয়ে যান সতভল্লা ব্রিজের নীচে। সেখানে ট্রেন দেখে উন্মাদনা ধরে রাখতে পারেননি প্রকাশ। ফলে ট্র্যাকে দাঁড়িয়েই রিলস ভিডিও বানাতে বলেন তাঁর ভাই। আর তখনই পিছন থেকে গান্ধীধাম এক্সপ্রেস এসে প্রকাশকে ধাক্কা মারে। ঘটনাস্থলেই মৃ্ত্যু হয় প্রকাশের।
দক্ষিণী সিনেমার জৌলুস পেরিয়ে সর্বভারতীয় অভিনেত্রী হয়ে উঠেছেন তামান্না ভাটিয়া। তাঁর ভক্তসংখ্যা প্রচুর। অভিনয়ের পাশাপাশি রূপের আগুনেও মুগ্ধ অগুনতি মানুষ। টানটান চেহারায় যে সৌন্দর্যে তাঁকে এতদিন দেখে এসেছে সাধারণ মানুষ, তা গায়েব হয়েছে। স্কিনের স্বাস্থ্য ভেঙে পড়েছে। খসখসে মুখে বেরিয়েছে পিম্পল। সাধারণত এই চেহারায় কোনও অভিনেত্রী সামনে আসতে চান না। কিন্তু তামান্না এলেন। ছড়িয়ে দিলেন বার্তা।
সম্প্রতি নিজের ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট থেকে একটি ভিডিও পোস্ট করেন তামান্না, তিনি বলেন 'কয়েকটা দিন ত্বকের জন্য ভালো হয়, আবার কয়েকটা দিন ভালো হয় না। যেমন আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন। কিন্তু এই দিনগুলোতে নিজেকে বেশি করে ভালোবাসা উচিৎ। আমি ঠিক করেছি, নিজেকে এভাবেই ভালোবাসব।'
এখানেই শেষ করেননি তামান্না, তাঁর ভক্তদের এবং তরুণীদের উদ্দেশে বলেছেন, 'নিজেকে ভালোবাসা উচিৎ।' অভিনেত্রীর ভিডিওতে হৃদয়ের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। তামান্নার মতো অভিনেত্রী নিজের খারাপ চেহারা তুলে ধরেছেন, এই নিয়ে বেশ খুশি নেটিজেনরা। যারা নিজেকে নিয়ে হীনমন্যতায় ভুগছে, তামান্না তাদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে উঠছেন। কমেন্ট বক্সে অনেকে তামান্নার কথায় সম্মতি জানাচ্ছেন। শেয়ার করছেন অভিনেত্রীর বার্তা।
সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media) খুললেই আজকাল রিলের (Reel) ঝড়। অল্পবয়সী ছেলেমেয়ে থেকে শুরু করে মাঝবয়সী, এমনকি বয়স্করাও আসক্ত হয়ে পড়েছেন ইনস্টাগ্রাম রিলের দুনিয়ায়। আর রিল বানাতে গিয়ে কত আতরঙ্গি কাজটাই না করছেন? অনেকে কয়েক সেকেন্ডের রিল বানাতে গিয়ে নিচ্ছে জীবনের ঝুঁকি। রবিবার দিল্লির (Delhi) নজফগড়ের এক কিশোরের ঝুলন্ত দেহ (Hanging Body) উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য। পুলিসের প্রাথমিক অনুমান, নেট দুনিয়ার জন্য ভিডিও শ্যুট করতে গিয়েই এমন দুর্ঘটনা। তবে সত্যি দুর্ঘটনা নাকি আত্মহত্যা করেছে ওই কিশোর তা তদন্ত করে দেখছে পুলিস।
পুলিস জানিয়েছে, যখন মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়, তখন কিশোরের পরনে ছিল তার মায়ের শাড়ি এবং মেক আপ। আর সেই অবস্থাতেই ঘর থেকে উদ্ধার করা হয় মৃতদেহ। পুলিস মনে করছেন, ইনস্টা রিল বানাতে গিয়েই হয়তো মৃত্যু হয়েছে কিশোরের। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না আসা অবধি এবিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না।
উল্লেখ্য, ঘটনার সময় বাড়িতে কেউ ছিলেন না। ওই কিশোরের বাবা-মা বাজারে গিয়েছিলেন। ফিরে এসে দেখেন ঘরের মধ্যে ঝুলছে ছেলে। চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা ছুতে আসেন, থানায় খবর দেন স্থানীয়রা। কিশোরের বাবা-মা জানিয়েছেন, তাঁদের ছেলে মোবাইলে আসক্ত ছিল। কিশোরের মোবাইল বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিস।
এক পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন, কিশোর কোনো সুইসাইড নোট লিখে যায়নি। তবে মোবাইলের সমস্ত কিছু দেখা হচ্ছে। এই মৃত্যুর পিছনে অন্য কোনও রহস্য রয়েছে কিনা তাও তদন্ত করে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন।
শান্তিপূর্ণ অবস্থানে থাকা চাকরিপ্রার্থীদের (TET 2014 Job Aspirants) মধ্যরাতে জোর করে পুলিস বাসে তুলেছে বিধাননগর পুলিস (Bidhannagar Police)। ইতিমধ্যে পুলিসের 'অতি সক্রিয়তার' বিরুদ্ধে সরব হয়েছে শাসক-বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। সামাজিক মাধ্যমে সোচ্চার অপর্ণা সেন (Aparna Sen), সোহিনী সরকার, শ্রীলেখা মিত্ররা (Sreelekha Mitra)। এই পরিস্থিতিতে নিয়োগ জট কাটাতে সরকারকে আলোচনায় বসার আর্জি জানালেন বিদ্বজ্জনেরা (Intellectuals)। এমনকি মধ্যরাতে পুলিসি বলপ্রয়োগে আন্দোলন ভাঙার চেষ্টাকে ধিক্কার জানিয়েছেন অপর্ণা সেন, অনির্বাণ ভট্টাচার্য, বিনায়ক সেনরা।
তাঁরা লিখেছেন, 'সংবাদ মাধ্যমে আমরা দেখেছি যে অনশনরত চাকরিপ্রার্থীদের সরিয়ে দেওয়ার জন্য কীভাবে বিধাননগর পুলিশ বলপ্রয়োগ করে আন্দোলনকে ভাঙার চেষ্টা করেছে। এই ঘটনাকে আমরা ধিক্কার জানাই এবং পশ্চিমবঙ্গের নাগরিকের গণতান্ত্রিক অধিকারে হস্তক্ষেপ বলে মনে করি। ১৪৪ ধারা বলবৎ করার আদেশ দিতে গিয়ে মাননীয় বিচারক মন্তব্য করেন, "পুলিশ কি পাওয়ার লেস?" এই মন্তব্য অসাংবিধানিক এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নাগরিক সুরক্ষার বিরোধী বলে মনে করি। অবিলম্বে সরকারকে আলোচনার মাধ্যমে এই জটিলতা কাটিয়ে ওঠার আবেদন জানাচ্ছি এবং আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের যাতে না করা হয়, সে বিষয়ে দৃষ্টি দিতে অনুরোধ করছি।'
এই বিবৃতির নিচে সই করেন-- ডাক্তার বিনায়ক সেন, অপর্ণা সেন, ডাক্তার কুণাল সরকার, বিভাস চক্রবর্তী, সুমন মুখোপাধ্যায়, সুজন মুখোপাধ্যায়, অনির্বাণ ভট্টাচার্য, রেশমি সেন, কৌশিক সেন, ঋদ্ধি সেন, বোলান গঙ্গোপাধ্যায় এবং দেবলীনা দত্ত।
প্রসূন গুপ্ত: রবি ঠাকুরের গান আছে 'মরি হায় বয়ে যায়, বসন্তেরও দিন বয়ে যায়।' কবি বলতে চেয়েছেন যে, একটা সময়ে সবারই যৌবন চলে যায় এবং তখনই হতাশা আসে। সেলিব্রেটিদের তো বেশি করে আসে। আজ যে নায়িকা, কাল তাঁকে টিকে থাকতে হলে মায়ের চরিত্রে অভিনয় করতে হবে, এটাই বাস্তব। অনেকেই করতে চান না। একসময়ে সন্ধ্যারানি, ছায়া দেবীরা নায়িকার চরিত্রে অভিনয় করেন। কিন্তু এঁরা দুজনেই বেশি নাম করেছিলেন মা-পিসির চরিত্রে অভিনয় করে। মুম্বইয়ের এক সময়ের সুন্দরী নায়িকা ওয়াহিদা রেহমান থেকে রাখি গুলজার, অনেকেই চুটিয়ে বয়স্ক চরিত্রে অভিনয় করেছেন। কিন্তু বয়সের ভারে কেন্দ্রীয় চরিত্র না পেয়ে আশা পারেখ থেকে মৌসুমী চট্টোপাধ্যায় এমনকি শর্মিলা ঠাকুরের মতো অভিনেত্রীরা বড়পর্দাকে বিদায় জানিয়েছেন।
ধকধক গার্ল মাধুরী দীক্ষিত থেকে জুহি চাওলাও এক প্রকার বিদায় নিয়েছেন প্রবীণ চরিত্রে অভিনয় করবেন না বলে। বাংলাতে অবশ্য এতো বাতিক নেই। এমনিতেই টলিউডে কাজ পেতে বেজায় ঝক্কি, এমন একটা সমালোচনা রয়েছে। তাই চরিত্র নিয়ে পছন্দ অপছন্দের প্রশ্নই নেই। সিনেমা ছেড়ে দেবশ্রী রায়, ইন্দ্রাণী হালদারের মতো অনেকে ছোট পর্দায় ঢুকেছেন। কেউ কেউ আবার রিয়ালিটি শোয়ের সঞ্চালক।
রূপা গঙ্গোপাধ্যায় বা শ্রীলেখা মিত্র এক সময়ে যথেষ্ট আকর্ষনীয়া এবং সুন্দরী তো বটেই। অথচ এঁরা দু'জনই তেমন ভাবে নায়িকার চরিত্রে সুযোগ পাননি। রূপা খুব ভালো অভিনেত্রী কিন্তু তাঁর জমানায় রঙিন দুনিয়া দখল করে রেখেছিলেন শতাব্দী রায়, দেবশ্রী রায় পরে ঋতুপর্ণা, রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়রা। কাজেই রূপাকে বেশিরভাফ পার্শ্বচরিত্রে থাকতে হয়েছে। পরে তো তিনি ছবির জগৎকে বিদায় জানিয়ে রাজনীতিতে আসেন। শ্রীলেখা বামপন্থী রাজনীতিতে বিশ্বাসী। ওই জমানায় অনেক কাজ পেয়েছিলেন কিন্তু এই জমানাতে কাজ কমেছে বয়সের ভারে। মীরাক্কেলের মতো জনপ্রিয় টিভি শোয়ে দীর্ঘদিন বিচারকের আসন অলঙ্কৃত করেছেন শ্রীলেখা।
এখন তিনি পশুপ্রেম থেকে নানা ইস্যুতে সোশাল মিডিয়ায় বেস জনপ্রিয়। নিয়মিত লাইভ শো করেন। সম্প্রতি বিতর্কে জড়িয়েছে তাঁর জন্মদিনের পার্টি ঘিরে। কিন্তু সেই বিতর্কে নজর দিতে নারাজ শ্রীলেখা। মজার বিষয় ৫০ বছরের শ্রীলেখা এসবে পাত্তা দিচ্ছেন না বরং নিজে লক্ষ্মী সেজে সোশাল মিডিয়ায় সেই ছবি পোস্ট করেন। তাতেও ট্রোলড হলেন তিনি।