Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

RashidKhan

Rashid Khan: সঙ্গীত জগতে নক্ষত্রপতন, প্রয়াত উস্তাদ রশিদ খান

অবশেষে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন সঙ্গীতশিল্পী উস্তাদ রশিদ খান। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। এক মাসের বেশি সময় ধরে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। মঙ্গলবার সকাল থেকেই জানা গিয়েছিল, তাঁর শারীরিক অবস্থার ক্রমশ অবনতি ঘটেই চলেছে। অতি সঙ্কটজনক তিনি। এরপর মঙ্গলবার দুপুর ৩.৪৫ মিনিটে তাঁর প্রয়াণের খবর জানা গেল। শোকের ছায়া পুরো সঙ্গীত জগতে।

মঙ্গলবার জানা গিয়েছিল, রশিদ খানকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট অর্থাৎ আইসিইউ-র ভেন্টিলেশনে দেওয়া হয়েছিল। রাখা হয়েছিল সম্পূর্ণ অক্সিজেনের সাহায্যে। হাসপাতাল সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, শিল্পীর পালস রেট, অক্সিজেন স্যাচুরেশন কমে যাচ্ছিল। শারীরিক অবস্থা এতটাই সঙ্কটজনক ছিল যে কাজ হচ্ছিল না ভেন্টিলেশনেও। জরুরি ভিত্তিতে মেডিক্যাল বোর্ড আলোচনায় বসেছিল। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে তাঁর শারীরিক অবস্থার খুব সামান্য উন্নতি হলেও মঙ্গলবার তাঁর এতটা অবনতি নিয়ে চিন্তিত চিকিৎসকরা। এর পরই হাসপাতাল সূত্রে জানা গেল, শেষ রক্ষা আর হল না। না ফেরার দেশে পাড়ি দিয়েছেন বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী।

একমাসেরও বেশি সময় ধরে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী হাসপাতালে ভর্তি। অতীতে তাঁর প্রস্টেট ক্যানসার হয়েছিল। সেখান থেকে ধীরে ধীরে তিনি সুস্থ হয়ে উঠছিলেন। কিন্তু পরে ব্রেন স্ট্রোক হওয়ায় তাঁকে পিয়ারলেসে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। তাতেই পরিস্থিতি অত্যন্ত সঙ্কটজনক হয়ে ওঠে। তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোকের ছায়া নেমে পড়েছে সারা রাজ্যজুড়ে।

শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের ভিত হলেও বলিউড ও টলিউডের একাধিক সিনেমায় গান গেয়েছেন উস্তাদ রশিদ খান। ‘জব উই মেট’ সিনেমায় ‘আওগে যব তুম সজনা’ গানের মাধ্যমে সারা দেশের মন জয় করে নেন তিনি। শাহরুখ খানের ‘মাই নেম ইজ খান’ সিনেমায় ‘আল্লা হ্যায় রহেম’ গানটি গেয়েছেন শিল্পী। ‘মান্টো’র ‘বোল কে লব আজাদ হ্যায়’ থেকে ‘মিতিন মাসি’র ‘বরসাত সাওয়ান’— প্রত্যেক গানে শ্রোতাদের মুগ্ধ করেছেন শিল্পী। ২০০৬ সালে পদ্মশ্রী পেয়েছিলেন উস্তাদ রশিদ খান। সেবছরই সঙ্গীত নাটক অ্যাকাডেমি পুরস্কার পান তিনি।

4 months ago
MI: সূর্যকুমারের দাপটে জয় মুম্বইয়ের, কাজে এলো না রশিদের লড়াই

কাজে এলো না রশিদের (Rashid Khan) চেষ্টা, কেন লীগ তালিকায় ১ নম্বর দল গুজরাত (GT) সেটা বুঝিয়ে দিল। প্রায় হেরে গিয়েও লড়াই ছাড়ে নি গুজরাতের রশিদ খান। টস জিতে রোহিতদের ব্যাট করতে পাঠিয়েছিলেন গুজরাত অধিনায়ক হার্দিক। এ বারের ওয়াংখেড়েতে মুম্বই রান তাড়া করে সব ম্যাচ জিতেছে। তাই সুযোগ পেয়ে রোহিতদের আগে ব্যাট করিয়ে নেন হার্দিক। কিন্তু তাতে যে সূর্যকুমার এমন ভাবে খেলবেন কে ভেবেছিল। আইপিএলে প্রথম বার শতরান করলেন সূর্যকুমার। এর আগে ভারতের হয়ে টি-টোয়েন্টিতে তিনটি শতরান ছিল তাঁর।

গুজরাতের হয়ে রশিদ খান চার ওভারে ৩০ রান চার উইকেট নেন। কিন্তু সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ উইকেটটাই তিনি নিতে পারেননি। এক ওভারে রোহিত এবং ঈশানকে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন আফগানিস্তানের স্পিনার। পরের ওভারেই নেন নেহাল ওয়াদেরার উইকেট। মোহিত শর্মা ফেরান বিষ্ণু বিনোদকে। টিম ডেভিডের উইকেটটিও নেন রশিদ। কিন্তু সূর্যকুমারের উপর কোনও প্রভাব পড়েনি। তিনি একের পর এক বল বাউন্ডারির বাইরে পাঠাতে থাকেন। ১১টি চার এবং ছ’টি ছক্কা মারেন সূর্যকুমার।

রান তাড়া করতে নেমে গুজরাতের প্রথম তিন ব্যাটারই ১০ রানের গণ্ডি পার করতে ব্যর্থ হন। তাতেই বোঝা গিয়েছিল গুজরাতের পক্ষে এই বিশাল রান পার করা সম্ভব হবে না। ঋদ্ধিমান সাহা, শুভমন গিল এবং ডেভিড মিলারের উইকেট তুলে নেন মুম্বইয়ের ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার আকাশ মাধওয়াল। তাঁর বলে শুভমনের স্টাম্প ছিটকে যায়। এলবিডল্বিউ হন ওপেনার ঋদ্ধি এবং সবে ভয়ঙ্কর হতে চলা মিলার। হার্দিককে ফেরান জেসন বেহরেনডর্ফ। ১০৩ রানে ৮ উইকেট হারায় মুম্বই। জয় তখন মুম্বইয়ের কাছে সময়ের অপেক্ষা।

রশিদ খান এবং আলজারি জোসেফ সেই অপেক্ষা কিছুটা দীর্ঘ করেন। ৮৮ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। এর মধ্যে ৭৯ রান একাই করেন রশিদ। ১০টি ছক্কা মারেন তিনি। পায়ে চোট নিয়েই খেলে গেলেন রশিদ। তাঁর দাপটে গুজরাত জয়ের পথ খুলতে না পারলেও নেট রানরেটের দিক থেকে সুবিধাজনক জায়গায় থাকল। এই জয়ের ফলে মুম্বই লিগ তালিকায় তিন নম্বরে উঠে এল। ১৪ পয়েন্ট পেয়েছে তারা। এখনও দুটি ম্যাচ বাকি রয়েছে তাদের। গুজরাত শীর্ষেই রয়েছে। ১২ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট তাদের।

12 months ago
Rashid Khan: রশিদ-কাণ্ডের পর নড়েচড়ে বসল লালবাজার, নাকা চেকিং নিয়ে বড়সড় পদক্ষেপ

দিন দুয়েক আগেই শহর কলকাতার (Kolkata) বুকে পুলিসি হেনস্থার ঘটনায় সরব হয়েছিলেন উস্তাদ রশিদ খানের পরিবার (Rashid Khan)। অভিযোগ, নাকা চেকিংয়ের সময় উস্তাদজির গাড়ি আটকে 'ঘুষ' চায় কর্তব্যরত পুলিস কর্মী। সেই ঘুষ দিতে অস্বীকার করায় উস্তাদ রাশিদ খানের গাড়ির চালককে থানায় নিয়ে যাওয়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছিল। কিন্তু এরপরেও থেমে না থেকে রাতেই শিল্পী এবং তাঁর স্ত্রীকেও থানায় ডেকে নিয়ে গিয়ে হেনস্থা করার গুরুতর অভিযোগ এসেছিল সামনে। আর এরপরেই পদ্ম (Padma Bhushan) সম্মানপ্রাপ্ত সঙ্গীত শিল্পী এবং তাঁর পরিবারকে এরকম অপ্রীতিকর ঘটনার সাক্ষী থাকার জন্য গোটা বাংলা তথা দেশের সর্বস্তরে ওঠে সমালোচনার ঝড়।

এদিকে শুক্রবার এই ঘটনার বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে। রশিদ খানের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন খোদ কলকাতার সিপি। পাশাপাশি বৃহস্পতিবার শিল্পীর নাকতলার বাড়িতে উপস্থিত হন লালবাজারের তদন্তকারী অফিসাররা। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দোষ প্রমাণিত হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন কলকাতা পুলিস কমিশনার বিনীত গোয়েল।


তবে শুধুমাত্র এই ঘটনার বিভাগীয় তদন্তই নয়, এবার এই অপ্রীতিকর অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে সমস্ত ট্রাফিক গার্ডের উদ্দেশ্যে নতুন নির্দেশিকা জারি করেছে লালবাজার। এবার থেকে নাকা চেকিং পয়েন্টে কোনও অ্যাকশনের সময় কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশকর্মীর সঙ্গে থাকা ক্যামেরা সবসময় চালু রাখতে হবে, যাতে সম্পূর্ণ ঘটনা রেকর্ড করা যায়। এছাড়াও পুলিসের সঙ্গে গাড়ির চালক বা যাত্রীদের মধ্যে কী কথোপকথন হচ্ছে তা জানার জন্যও বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

one year ago


Rashid: গাড়ি আটকে, থানায় ডেকে পুলিসের বিরুদ্ধে রশিদ খানের পরিবারকে হেনস্থার অভিযোগ

কলকাতা পুলিসের (Kolkata Police) বিরুদ্ধে হেনস্থার অভিযোগে সরব পণ্ডিত রশিদ খানের স্ত্রী। প্রগতি ময়দান থানার ব্যবহারে বীতশ্রদ্ধ গায়কের পরিবার, এমনটাই জানা গিয়েছে। খবর, রশিদ খানের গাড়িকে বেলেঘাটা ট্রাফিক গার্ডে (Beleghata Traffick Guard) আটকানো হয়। হেনস্থা করা হয় গায়কের গাড়ির চালককে। লাইসেন্স কেড়ে চালককে প্রগতি ময়দান থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর ডেকে পাঠানো হয় রশিদ খানের (Rashid Khan) স্ত্রী জয়িতা বসু খানকে। থানায় চরম দুর্ব্যবহারের মুখে পড়েন জয়িতা দেবী। এখানেই শেষ নয়। এরপর নাকি পণ্ডিতজিকে ডেকে পাঠিয়ে দুর্ব্যবহার করে প্রগতি ময়দান থানা। সরাসরি এমনটাই অভিযোগ প্রগতি ময়দান থানার বিরুদ্ধে করেছেন রশিদ খানের স্ত্রী। এমনকি ঘুষ চাওয়ার অভিযোগ তোলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট থানার বিরুদ্ধে।

ঠিক কী হয়েছিল মঙ্গলবার রাতে? ক্যালকাটা নিউজকে জয়িতা বসু খান বলেন, 'মঙ্গলবার খান সাহেবের এক অনুষ্ঠানের পর রাত সওয়া দুটো নাগাদ বাড়ি ফেরেন। তারপর পণ্ডিতজির কয়েকজন সহশিল্পীকে বিমানবন্দরে ছাড়তে যায় আমাদের একটি গাড়ি। সেই গাড়িকে বেলেঘাটা ট্রাফিক গার্ডে আটকানো হয়। পরপর অনেকগুলো গাড়ি, বাইক দাঁড় করানো ছিল, তাঁদের থেকে ঘুষ-টাকা নেওয়া হচ্ছিল। গাড়ির ভিতর থাকা পণ্ডিতজির সহশিল্পীকে উবের করে এয়ারপোর্ট পৌঁছতে হয়।' 

তাঁর অভিযোগ, 'আমাদের গাড়ির রেজিস্ট্রেশন চেক করার পর যখন উস্তাদজির নাম আসে, তখন দু'হাজারের জায়গায় ছয় হাজার টাকা দাবি করে পুলিস। আমাদের ম্যানেজার যখন বলে টাকা নেই, তখন ড্রাইভারের থেকে জোড় করে লাইসেন্স কাড়েন উপস্থিত এক পুলিসকর্মী। তাঁর সঙ্গে একজন সার্জেন্টও ছিলেন। কে সেই পুলিস, জ্যাকেট পরা থাকায় দেখা যায়নি। এরপর অপরিচিত একজন আমাদের গাড়ি প্রগতি ময়দান থানায় নিয়ে আসেন। গাড়ির চাবি বাজেয়াপ্ত করে আমাদের চালককে লকআপে ঢুকিয়ে রাখা হয়। পাশাপাশি আমাদের ম্যানেজারকে হুমকি দেওয়া হয় আমাদের উপর কথা বললে তোমাকেও পুলিসে ধরিয়ে দেব।'

জয়িতা দেবী বলেন, 'আমাকে ম্যানেজার ফোন করলে ফোনে ডিউটি অফিসার অকথ্য ভাষায় আমাকে বলেন কিছু বলতে চাইলে থানায় আসতেই হবে। অতএব আমি আর আমার ছোট মেয়ে ভোর ৪টে ১০ নাগাদ প্রগতি ময়দান থানায় যাই। থানায় গিয়ে পুলিসের মুখে যে ভাষা শুনি তা আমার ধারণা বাইরে। কলকাতা পুলিস এমন ভাষা বলবে, শুনে আমি অবাক হয়ে গিয়েছি। ওই থানার ছোট বাবুকে যখন জিজ্ঞাসা করি কোন আইনে গাড়ি বাজেয়াপ্ত? উনি খারাপ টোনে বলেন যা জানার কোর্টে গিয়ে জানবেন। কেউ মহিলাদের সঙ্গে এভাবে কথা বলতে পারে জানা ছিল না।'

রশিদ খানের পরিবারের আরও অভিযোগ, 'খান সাহেবের নাম শুনে থানার ছোট বাবু বলেন আপনার ড্রাইভার গাড়ি চালাবে না, অন্য কেউ গাড়িটা চালিয়ে নিয়ে যাবে। যখন বলা হয় আপনি তো এই কথাটা আগে বলেননি। তখন উনি আরও রেগে যান। থানা থেকে ডেকে পাঠানো হয় খান সাহেবকে। অত ভোরে ঠাণ্ডার মধ্যে খান সাহেব থানায় এলে তাঁকে কেউ বসার জন্যও বলেনি। এমনকি উনি নমস্কার করলে, কেউ প্রতি নমস্কার করে সৌজন্য দেখায়নি। এরপর পণ্ডিতজিকে গাড়ি নিয়ে যেতে বললে, উনি সেই প্রস্তাব প্রত্যাখান করেন এবং বলেন সকালে আইনজীবীর সঙ্গে এসে কথা বলবেন।'

রশিদ খানের স্ত্রীয়ের দাবি, 'এই ধরনের লোকের একটা শাস্তি হোক। এঁদের জন্য কলকাতা পুলিসের ভাবমূর্তি খারাপ হয়। দু'জনের বিরুদ্ধে আমি চাই কড়া প্রশাসনিক ব্যবস্থা হোক। যে পুলিস অফিসাররা সহযোগিতা কাকে বলে জানে না, এঁরাই কলকাতা পুলিসের নাম খারাপ করছে। এঁদের একটা শাস্তি হোক।' যদিও এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে প্রগতি ময়দান থানার পুলিস কোনও মন্তব্য করতে চায়নি।

one year ago