Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Ramlal

Ram Mandir: অযোধ্য়াজুড়ে মহোৎসবের মেজাজ, মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষায় দেশবাসী

শত অপেক্ষার অবসান। আজ উদ্বোধন হতে চলেছে অযোধ্যার রাম মন্দির। সেই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের জন্য় অধির আগ্রহে রয়েছেন গোটা দেশের মানুষ। তবে শুধু দেশ নয় গোটা বিশ্ব মুখিয়ে রয়েছে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা দেখার অপেক্ষায়। সরয়ূর তীরে মহোৎসবের সাজে সেজে উঠেছে অযোধ্য়ার রামলালা ধাম। এদিন সকাল থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠার আচার। আবেগের উৎসবে আনন্দিত। 

সোমবার দুপুরে নবনির্মিত কৃষ্ণশিলা মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা। আর সেই প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ইতিমধ্য়েই অযোধ্য়ায় পৌঁছে গিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। বিমান বন্দর থেকে অযোধ্য়া যাবেন হেলিপ্য়াডে। তাই নিরাপত্তায় চাদরে মোড়া রয়েছে রাম মন্দির। মোতায়েন রয়েছে ১৩ হাজার নিরাপত্তারক্ষী। আমন্ত্রিত অতিথি ও বিশেষ অনুমতিপত্র ছাড়া প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে হাজির হয়েছেন রাজনৈতিক ব্য়ক্তি থেকে শুরু করে সেলিব্রিটিরা। 

3 months ago
Ram Mandir: শাড়িতেই রামায়ণের পুরো চিত্র! নিখুঁত শিল্পকলা নিয়ে অযোধ্যার উদ্দেশে রওনা বাংলার তাঁত শিল্পীর

মনের ভক্তি ও ইচ্ছা শক্তিতে নিজের হাতে ভগবান শ্রী রামচন্দ্রের রামায়ণের গোটা চিত্র তুলে ধরেছেন তাঁত শাড়িতে। প্রায় এক বছর সময় ধরে একটির পর একটি সুতো দিয়ে নিখুঁতভাবে গোটা রামায়ণের চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন তাঁত শাড়িতে রানাঘাট থানার হবিবপুর রাঘবপুর মাঠপাড়ার বাসিন্দা হস্তচালিত তাঁতশিল্পী পিকুল রায়।

সেই শাড়ি অযোধ্যার রামমন্দিরের রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার দিন ভগবান সীতা মায়ের চরণে অর্পণ করতে চান শিল্পী পিকুল রায়। আগামী ২২ তারিখে অযোধ্যায় রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা। সেই দিনের উদ্দেশেই হবিবপুর স্টেশন থেকে অযোধ্যার উদ্দেশ্যে ট্রেনে রওনা তাঁতশিল্পী পিকুল রায়ের। তিনি সঙ্গে নিয়েছেন হাতে তৈরি রামায়ণের গোটা চিত্র ফুটিয়ে তোলা তাঁত শাড়ি। ভাইয়ের এই মহৎ কাজে সহযোগিতা করতে এগিয়ে এসেছেন দাদা অনন্ত রায়। তাই ভাইকে সঙ্গ দিতে ভাইয়ের সাথে দাদা অনন্তও অযোধ্যায় রওয়ানা দিয়েছেন। তিনি জানালেন, অযোধ্যার রামমন্দিরের তরফ থেকে তেমন কোনও সাড়া মেলেনি। অযোধ্যা মন্দিরের তরফে কোনও সাড়া না মিললেও, মনের ভক্তির বলেই সেই ইচ্ছাপূরণের জন্যই অযোধ্যার উদ্দেশে রওনা। তবে পিকুল রায় ও দাদা অনন্ত রায়ের অযোধ্যায় যাওয়ার খবর জানাজানি হতেই গোটা গ্রাম উপচে পড়ে উৎসাহিত করতে।

পিকুল রায়ের একবছর সময় লেগেছে শাড়ির কাজ সম্পূর্ণ করতে। সম্পূর্ণ তাঁতের উপর হাতের বুনোনে তৈরি এই শাড়ি দেখলে মনে হবে এটা ছাপা অথবা প্রিন্টের, কিন্তু না গোটাটাই হস্তশিল্প। এই হচ্ছে বাংলার তাঁত শিল্পের অবদান, যা আজকে বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দিতে উদ্বুদ্ধ হয়েছেন শিল্পী পিকলু রায়। রাম-সীতা, লক্ষণ, হনুমানকে হাতের বুনোনের মাধ্যমে শাড়িতে ফুটিয়ে তুলেছেন পিকলু। আগামী ২২শে জানুয়ারি অযোধ্যার রামমন্দিরে শাড়িটি উপহার হিসেবে দেবেন ও সেখানে উপস্থিত থেকে অঞ্জলিও দেবেন দাদা-ভাই।

3 months ago
Ram Mandir: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে আয়োজন করা হবে 'মঙ্গল ধ্বনি'র, বাজানো হবে বিভিন্ন রাজ্যের বাদ্যযন্ত্র

রাত পোহালেই ২২ জানুয়ারি, রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, এর পাশাপাশি নবনির্মিত রাম মন্দিরের উদ্বোধন। ফলে সেই ঐতিহাসিক ক্ষণের জন্যই অপেক্ষায় সারা দেশবাসী। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানের শুভ ও ঐতিহাসিক উপলক্ষ্যে, সকাল ১০টা থেকে প্রাণ-প্রতিষ্ঠা মুহুর্তের ঠিক আগে পর্যন্ত, প্রায় ২ ঘণ্টা শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরে শুভ পবিত্রতার জন্য 'মঙ্গল ধ্বনি'র আয়োজন করা হবে। এমনটাই জানিয়েছেন শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই। এছাড়াও বিভিন্ন রাজ্যের বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র বাজানো হবে বলে জানা গিয়েছে।

জানা গিয়েছে, রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে বিভিন্ন রাজ্য থেকে ৫০টিরও বেশি মনোমুগ্ধকর বাদ্যযন্ত্র প্রায় ২ ঘন্টা ধরে বাজানো হবে। ভগবান শ্রী রামের সম্মানে বিভিন্ন ঐতিহ্যকে একত্রিত করে এই গ্র্যান্ড কনসার্টটি প্রতিটি ভারতীয়র জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপলক্ষ্য চিহ্নিত করবে। এই শুভ সংগীতানুষ্ঠানের ডিজাইনার এবং সংগঠক হলেন যতীন্দ্র মিশ্র, যিনি একজন প্রখ্যাত লেখক, অযোধ্যা সংস্কৃতি বিশেষজ্ঞ এবং শিল্পী। এই কাজে তাঁকে সহায়তা করেছে কেন্দ্রীয় সঙ্গীত নাটক আকাদেমি, নয়াদিল্লি।

মন্দির প্রাঙ্গণে ভারতীয় ঐতিহ্যে ব্যবহৃত সব ধরনের যন্ত্র বাজানো হবে। এর মধ্যে রয়েছে পাখাওয়াজ, বাঁশি, উত্তর প্রদেশের ঢোলক, কর্ণাটকের বীণা, মহারাষ্ট্রের সুন্দরী, পাঞ্জাবের আলগোজা, ওড়িশার মর্দাল, মধ্যপ্রদেশের সান্টুর, মণিপুরের পুং, অসমের নাগারা ও কালি, ছত্তিশগড়ের তাম্বুরা, বিহারের পাখাওয়াজ, দিল্লির পাখাওয়াজ, শেহনাই, রাজস্থানের রাবণহাঠ, বাংলার শ্রীখোল, সরোদ, অন্ধ্রের ঘটম, ঝাড়খণ্ডের সেতার, গুজরাটের সান্তার, নাগাস্বরম, তাভিল, তামিলনাড়ুর মৃদং এবং উত্তরাখণ্ডের হুডা-এর মতো বাদ্যযন্ত্র বাজানো হবে।

3 months ago


Ram Mandir: ঐতিহাসিক মুহূর্তের আর একদিন! রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগেই জনপ্লাবন রুখতে বন্ধ অযোধ্যা স্টেশন

রবিবার পেরোলেই সোমবার রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা। অবশেষে রামলালা বিরাজমান হবেন তাঁর নিজগৃহে। তারই কাউন্টডাউন এখন শুরু হয়ে গিয়েছে রামনগরীতে। ২২ জানুয়ারির পুণ্যক্ষণকে বরণ করে নিতে সেজে উঠছে অযোধ্যা। দর্শনার্থীদের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে রামের মূর্তি। জনতার ঢল সামলাতে বন্ধ অযোধ্যা আসার দুটি স্টেশনও। শুধু চূড়ান্ত কাউন্টডাউনের প্রহর গুণছে ১৪০ কোটির দেশ।

পাঁচ বছর বয়সী রামলালার মূর্তি বসেছে গর্ভগৃহে। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়েছে সেই মূর্তির ছবি। কন্নড় শিল্পী যোগীরাজ অরুণের হাতে তৈরি কৃষ্ণশীলার এই মূর্তি ঘিরে আবেগও উঠেছে তুঙ্গে। জানা গিয়েছে, ২০০ কেজি ওজনের এই মূর্তির উচ্চতা ৪.২৪ ফুট আর চওড়ায় তিন ফুট। ভগবান রামের বাল্যকালকে হাতে ফুটিয়ে তুলেছেন যোগীরাজ অরুণ। সূত্রের খবর, মূর্তি ভালো করে পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যাবে বিষ্ণুর দশ অবতার স্থান পেয়েছে মূর্তিতে। একদম নীচে রয়েছেন হনুমানজি এবং গরুর। মাথায় সূর্য ভগবান। মৎস্য, কুর্ম, বরাহ, নৃসিংহ, বামন, পরশুরাম, রাম, কৃষ্ণ, বুদ্ধ, কল্কি অবতার খোদাই করা মূর্তিতে।

এদিকে প্রশাসন সূত্রে খবর, শনিবার থেকে বন্ধ অযোধ্যা ধাম এবং ফৈজাবাদ স্টেশন। পুণ্যার্থীদের চাপ সামলাতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল মন্ত্রক। জেলা প্রশাসনের অনুরোধেই এই দুই স্টেশনে ট্রেন ঢোকানো বন্ধ করে দিয়েছে রেল মন্ত্রক। অযোধ্যা ধাম এবং ফৈজাবাদ স্টেশনে ঢোকার আগে অনেক ট্রেনের অভিমুখ বদলে দেওয়া হয়েছে। ফলে রবিবার থেকে যাঁদের বুকিং টাকা ফেরতের ব্যবস্থা করেছে রেল মন্ত্রক, এমনটাই সূত্রের খবর। ইতিমধ্যে পুণ্যার্থীদের ভিড়ে হিমশিম অবস্থা জেলা প্রশাসনের। লতা মঙ্গেশকর চক থেকে নির্মীয়মান রামমন্দির এবং সরযূ তীরে শুধুই কালো মাথার ভিড়। ট্রেন ছাড়াও পায়ে হেঁটে, ব্যক্তিগত গাড়িতে কিংবা গোরু-মহিষের গাড়িতে চেপে সহস্র পুণ্যার্থী অযোধ্যায় প্রবেশ করছেন। তাঁদের সামলাতে হিমশিম অবস্থা স্থানীয় প্রশাসনের। তাই মূল অনুষ্ঠানের দিন ভিভিআইপিদের উপস্থিতির মধ্যে কোনওপ্রকার অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে রেলপথ বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত জেলা প্রশাসনের।

আবার শনিবার কাজী নজরুল ইসলামের একটি গান সমাজমাধ্যমে শেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মন জপ নাম এই গানটি গেয়েছেন বাঙালি শিল্পী পায়েল কর। সেই ইউটিউব লিঙ্ক-সহ সামাজিক মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, 'প্রভু শ্রীরামের প্রতি বাংলার মানুষের অগাধ আস্থা। সোমবারের অনুষ্ঠানের পর মিষ্টিমুখ আবশ্যিক। তাই হায়দরাবাদ থেকে অযোধ্যায় এসেছেন ১২৫৬ কেজির লাড্ডু। তিরুপতি বালাজি মন্দির পাঠিয়েছে ৩ টনের লাড্ডু।'

3 months ago
Ram Mandir: রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা ‘লাইভ’ দেখবেন জেলবন্দিরাও, এমনই নির্দেশ উত্তরপ্রদেশ সরকারের

২২ জানুয়ারি ঘটতে চলেছে অপেক্ষার অবসান। ওইদিনই অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন। সেদিন রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার সাক্ষী থাকবে গোটা দেশ। উত্তরপ্রদেশ সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ওইদিন সেরাজ্যের সমস্ত জেল থেকে সরাসরি দেখানো হবে সেই মুহূর্ত। আর এ বিষয়ে ইতিমধ্যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সমস্ত জেল সুপারিটেন্ডেন্টকে। যোগীরাজ্যের কারা ও গৃহরক্ষী প্রতিমন্ত্রী ধরমবীর প্রজাপতি জানিয়েছেন, বন্দিদের দেশের এই ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী থাকা প্রয়োজন। তাই রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা ‘লাইভ’ দেখানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

উদ্বোধনের দিন হাজির থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সম্প্রতি অযোধ্যায় গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গোটা বিশ্ব আগামী ২২ জানুয়ারি ঐতিহাসিক মুহূর্তের জন্যে অপেক্ষা করছে। অযোধ্যাবাসীর উন্মাদনা-আবেগ অনেক বেশি। তবে আগামী ২২ জানুয়ারি দেশের প্রত্যেক বাড়িতে যাতে রামজ্যোতি জ্বালানো হয় সেই আবেদন রাখেন প্রধানমন্ত্রী। ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী থাকতে ২২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় গোটা দেশে যাতে দীপাবলি পালন করা হয় সেই আবেদনও রাখেনও। আলোয় আলোকিত হবে গোটা দেশ।

উল্লেখ্য, গর্ভগৃহে রামের যে মূর্তিটি থাকবে তা তৈরি করেছেন কর্ণাটকের মাইসুরুর বাসিন্দা অরুণ যোগীরাজ। রামলালার মোট তিনটি মূর্তি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছয়। ট্রাস্টের তরফে জানানো হয়েছে, ওই তিনটি মূর্তিই মন্দিরে থাকবে এবং সমান গুরুত্ব পাবে। সূত্রের খবর, ওই মূর্তিগুলি এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যে, আগামী ১০০০ বছরে তার কোনও সংস্কারের প্রয়োজন হবে না। রামের পাঁচ বছর বয়সী অর্থাৎ বালক রূপকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। তুলসীদাস রচিত রামচরিতমানস এবং মহর্ষি বাল্মীকির রামায়ণে রামের যে রূপ বর্ণনা করা হয়েছে সেই আদলেই মূর্তিগুলিকে তৈরি করা হয়েছে।

4 months ago


Ram Mandir: রামলালার মূর্তি চূড়ান্ত! কোন শিল্পীর তৈরি মূর্তি স্থাপিত হবে অযোধ্যার মন্দিরে, দেখুন ছবি

আর মাত্র হাতে গোনা দিন। খুব শীঘ্রই উদ্বোধন হতে চলেছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের। আর এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ঘিরেই রামরাজ্যে সাজো সাজো রব। ইতিমধ্যেই চূড়ান্ত করা হল রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে রামলালার কোন মূর্তি স্থাপন করা হবে। জানা গিয়েছে, কর্ণাটকের বাসিন্দা বিখ্যাত ভাস্কর অরুণ যোগীরাজের তৈরি রামলালার মূর্তিই রাম মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করা হবে।


মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় সংসদ বিষয়কমন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী এক্স অ্যাকাউন্টে লেখেন, "যেখানে রাম, সেখানেই হনুমান। অযোধ্যায় ভগবান রামের প্রাণ প্রতিস্থাপনের জন্য মূর্তি নির্বাচন চূড়ান্ত করা হয়েছে। আমাদের দেশের প্রখ্যাত ভাস্কর অরুণ যোগীরাজের খোদাই করা ভগবান রামের মূর্তিটি অযোধ্যায় স্থাপন করা হবে।" ফলে অরুণ যোগীরাজের তৈরি করা প্রভু রাম, লক্ষণ, সীতা এবং হনুমানজির মূর্তি যুগ যুগ ধরে শোভা পাবে অযোধ্যার রাম মন্দিরে।


এই বিষয়ে যোগীরাজের মা সরস্বতী বলেন, "এটা আমাদের জন্য সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত। যখন ওঁকে প্রতিমা তৈরি করতে দেখি তখন সেই মূর্তি একবার দেখতে চেয়েছিলাম। তখন ছেলে বলেছিল পরে আমাকে মন্দিরে নিয়ে গিয়েই দেখাবে তার আগে নয়। আমি প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন অযোধ্যায় যাব। প্রায় ৬ মাস হল ও অযোধ্যায় আছে। আমার ছেলের উন্নতি ও সাফল্য দেখে আমি খুশি।"

4 months ago
Jhargram: বাড়িতে 'অতিথি' আগমন, পাম্পের জল-কলা গাছ খেয়ে তৃপ্ত রামলাল

গরম পড়তেই ক্লান্ত রামলাল (Elephant) সটান হাজির গৃহস্থর বাড়িতে। জঙ্গল ছেড়ে সোজা বাড়িতে এসে হাজির রামলাল হাতি। তার জল তেষ্টা পেয়েছে বুঝে বাড়ির লোকও তাড়াতাড়ি করে সাবমার্সেবেল পাম্প চালিয়ে দেয়। ঝাড়গ্রাম(Jhargram) রেঞ্জের পুকুরিয়া বিটের অরুণডিহি গ্রামের ঘটনা। বাড়ির লোকজন আতঙ্কে ঘরের মধ্যেই ছিল। তবে কারও ক্ষতি করেনি সে। 

জঙ্গল মহলের পরিচিত হাতি রামলাল। একডাকে জেলার সকলে চেনে। রামলাল তার খুশি মত যার-তার বাড়িতে ঢুকে খাওয়া-দাওয়া করে। তবে কারও কোনও ক্ষতি করে না। অত্যন্ত শান্ত স্বভাবের রামলাল। 

জানা গিয়েছে, রবিবার দুপুরে জল তেষ্টার জন্য রামলাল কাজু বাদামের জঙ্গল ছেড়ে সোজা এলাকাাসীদের বাড়িতে এসে হাজির হয়। রামলালের জল তেষ্টার কথা বুঝতে পেরে বাড়ির সদস্যরাও তাড়াতাড়ি করে সাবমার্সেবেল পাম্প চালিয়ে দেয়। তারপরেই জল খেয়ে নিজের তৃষ্ণা নিবারণ করে সে। এমনকি বালতিতে রাখা জল ছিটিয়ে গা ঠান্ডা করে। প্রায় আধ ঘন্টার উপর বাড়ির বাইরে দাঁড়িয়ে কলা গাছ খেয়ে নষ্ট করে রামলাল। তারপর নেটের বেড়া ভেঙে আবার কাজু বাগানে প্রবেশ করে জঙ্গল মহলের পরিচিত হাতি রামলাল।

one year ago