কে এই কেরামত আলি ? রবিবার দত্তপুকুরে বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের পর কারখানার মালিকের খোঁজেই এখন জোর তল্লাশি চলছে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ দাবি করেছে, এগরার ঘটনার পর বেআইনি বাজি তৈরির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল কেরামতকে। কিন্তু জামিন হয়ে যায়।
গত মে মাসে পূর্ব মেদিনীপুরের এগরার ঘটনার পর মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ছ দফা নির্দেশিকা জারি করা হয়েছিল। পাঠানো হয়েছিল রাজ্যের ১৮ জেলায়। নির্দেশিকা তৈরির পাশাপাশি পুলিশকে আরও সতর্ক হতেও নির্দেশ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু রবিবারের দত্তপুকুর ফের তা ভুল প্রমাণ করল।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, আলুবোম তৈরির জন্য বিখ্যাত ছিল নীলগঞ্জের এই বাজি কারখানা। জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর কেরামত তাঁর ব্যবসার বৃদ্ধি করেছিল। প্রথমে একটি বাড়িতে কাজ হত। পরে আরও তিন-চারটি বাড়ি নেওয়া হয়েছিল। তাঁদের দাবি, এমন বিস্ফোরণ আগেও হয়েছে। তবে, তা চুপিসারেই রয়ে গিয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে সিআইডি। প্রাথমিক তদন্তে ঘটনাস্থল থেকে বিস্ফোরক মজুতের প্রমাণও পাওয়া গিয়েছে। ঘটনাস্থলে রয়েছে বম্ব স্কোয়াডও। এখনও ঘটনাস্থলে বিস্ফোরক রয়েছে কীনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়-সহ একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বদল। উচ্চশিক্ষা দফতর সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবারের মধ্যেই ১৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বদলের বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। এখনও পর্যন্ত যতদূর জানা গিয়েছে, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য ছিলেন সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরী। ১৮ই মার্চ তাঁর মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই রাজ্যপালের কাছে চিঠি দিয়ে উপাচার্য পদ থেকে সরে দাঁড়ান সব্যসাচীবাবু। তাই তিন মাসের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য করা হলো নির্মাল্যনারায়ণ চক্রবর্তীকে। তিনি রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিলোজফি ডিপার্টমেন্টের অধ্যাপক।
এমনকি বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়েও উপাচার্য পরিবর্তন করা হয়েছে। বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আগের উপাচার্য ছিলেন শিবাজীপ্রতিম বসু। তবে তিন মাসের জন্য অন্তবর্তীকালীন উপাচার্যের দায়িত্ব দেওয়া হল বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় ফিজিক্সের অধ্যাপক পবিত্র কুমার চক্রবর্তীকে।
এদিকে ডায়মন্ডহারবার মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন বিএড বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে তাঁর জায়গায় নতুন করে উপাচার্য করা হয়েছে কাজল দে-কে।
জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu & Kashmir) ভয়াবহ দুর্ঘটনা (Bus Accident)। খাদে বাস পড়ে ৫ জন যাত্রীর মর্মান্তিক মৃত্যু (Death) হয়েছে। জানা গিয়েছে, শুক্রবার গভীর রাতে জম্মু ও কাশ্মীরের কাঠুয়া জেলায় একটি যাত্রীবাহী মিনি বাস খাদে উলটে পড়ে। ১৫ জন যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
দুর্ঘটনাটি ঘটেছে বিল্লাওয়ারের ধানু পারোল গ্রামে। পুলিস জানিয়েছে, কৌগ থেকে ড্যানি প্যারোলে্র দিকে যাওয়ার সময় বাসটি গভীর খাদে পড়ে যায়। দুর্ঘটনাস্থলেই চারজনের মৃত্যু হয়। আর পঞ্চম জন চিকিৎসা চলাকালীন মারা যায়। আহত ১৫ জনকে বিল্লাওয়ারের সাব জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে জম্মু-কাশ্মীর পুলিস। ভারতীয় সেনারাও উপস্থিত হয়। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই উদ্ধার কাজ শুরু করেছেন জওয়ানরা। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বিল্লার থানার পুলিস।
রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় (RBU Jorasanko Campus) জোড়াসাঁকো ক্যাম্পাসের মধ্যে গড়ে ওঠা তৃণমূল শিক্ষাবন্ধু সেলের অফিস ভাঙার নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের। রবীন্দ্রনাথের বাড়িতে পার্টি অফিস ভাঙার নির্দেশ দিয়েছে প্রধান বিচারপতির প্রকাশ শ্রীবাস্তবের ডিভিশন বেঞ্চের (Calcutta High Court)। বিশ্ববিদ্যালয় অংশের নির্মাণও ভাঙতে হবে। ওই অংশের নির্মাণ পুনরায় আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব হেরিটেজ বিভাগের (heritage Department)। পুনরুদ্ধারের পর হেরিটেজ বিল্ডিং বলে আলাদা করে চিহ্নিত করতে হবে দফতরকে। এই নির্দেশের জেরে কার্যত অস্বস্তি তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC)।
সোমবার শুনানিতে আদালতের প্রশ্ন, 'হেরিটেজ বিল্ডিং না হলেও কি যে কেউ গিয়ে যেকোনও জায়গায় পার্টি অফিস বানিয়ে ফেলতে পারে?' তিন সপ্তাহের মধ্যে পুরসভাকে পদক্ষেপের নির্দেশ, ১৯ ডিসেম্বর পরবর্তী শুনানি ডিভিশন বেঞ্চে। এদিকে, রবীন্দ্র ভারতীর হেরিটেজ বিল্ডিং ভাঙার কথা মেনে নিল পুরসভা ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। আর রাজ্য জানালো অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের নামে হেরিটেজ বিল্ডিং ভাঙার অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়েছে। আর অভিযুক্তরা শুনানিতে হাজির হয়ে জানালো, তৃণমূল শিক্ষা বন্ধু সমিতির তরফে ওই ঘরগুলি তাদের দলীয় অফিস ছিল। পুরসভা ও হেরিটেজ সংরক্ষণ কমিটিকে নির্দেশ, যদি দখলদাররা ওই ঘর দখল করে থাকে, তাহলে আগে বেআইনি দখল উচ্ছেদ করতে হবে। সবপক্ষকে যোগাযোগ রেখে বেআইনি দখলদার উচ্ছেদ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পত্তি রক্ষা করতে হবে। তারপরে ওই হেরিটেজের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ সংস্কার করার কাজ করতে হবে।
তিন সপ্তাহের মধ্যে এই দখল উচ্ছেদ করতে হবে। ১৯ ডিসেম্বর পরবর্তী শুনানির আগে হলফনামা দিয়ে পুরসভার জানাতে হবে। কোর্ট নির্দেশের পরেই সিল করে দেওয়া হয় ঘরগুলো। এমনটাই বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর।
আপাতত স্থগিত থাকবে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় (RBU) বা আরবিইউ-র জোড়াসাঁকো ক্যাম্পাসের হেরিটেজ ভবন ভাঙার কাজ। সোমবার রাজ্যকে এই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। এই নির্দেশের পরেও যদি ভাঙার কাজ হয়, তাহলে জবাবদিহি রাজ্যকেই করতে হবে। এমন অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছে আদালতের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ। সোমবার বেঞ্চের নির্দেশ, রবীন্দ্রনাথের জন্মস্থানে এখনই সব নির্মাণকাজ বন্ধ করতে হবে। এ নিয়ে রাজ্যকে হলফনামার আকারে রিপোর্টও জমা দিতে হবে।
এ প্রসঙ্গে অভিযোগ ওঠে, জোড়াসাঁকোয় হেরিটেজ স্বীকৃতি পাওয়া ভবনের অব্যবহৃত ঘর ভেঙে নির্মাণকাজ চলছে। কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা। মামলাকারীর তরফে অভিযোগ, 'জোড়াসাঁকো ভবন গ্রেড ওয়ান হেরিটেজ। সেই ভবনেরই দু’টি ঘর ভেঙে ফেলা হচ্ছে।'
মামলাকারীর আরও দাবি, জোড়াসাঁকোর বাড়ির যে ঘরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং বঙ্কিমচন্দ্রের প্রথম সাক্ষাৎ হয়, সেখানে শাসক দল তৃণমূলের ‘শিক্ষাবন্ধু সমিতি’ নামে এক সংগঠনের কার্যালয় তৈরি হয়েছে। কবিগুরুর ছবি খুলে তৃণমূলনেত্রীর ছবি টাঙানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, এই মামলার পরবর্তী শুনানি ২১ নভেম্বর।
অনুব্রতর চিকিত্সা বিতর্কের পর সোমবার এই প্রথম বোলপুর স্টেশনে (Bolpur station) সাংবাদিকদের নজরে বুদ্ধদেব মুর্মু (Buddhadeb Murmu)। ঘটনার পর বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে সুপার (super) বুদ্ধদেব মুর্মু ধরা পড়লেন ক্যামেরায়। তবে এদিন সাংবাদিকদের প্রশ্ন একপ্রকার এড়িয়ে গেলেন তিনি। কোনওক্রমে পালিয়ে ট্রেনে উঠলেন বুদ্ধদেব মুর্মু।
হাওড়া-আজিমগঞ্জ গণদেবতা এক্সপ্রেস থেকে বোলপুর স্টেশনে নামেন তিনি। কিন্তু নামা মাত্র অনুব্রতর বাড়িতে সরকারি চিকিত্সক পাঠানো নিয়ে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা। কার্যত উল্টোদিকে দৌড়ে ফের ট্রেনে উঠে পড়েন বোলপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সুপার বুদ্ধদেব মুর্মু। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি একটা কথাই বলেন, এখানে দাঁড়িয়ে কিছু বলা যাবে না। এখানে কোনও কমেন্ট করা যায় নাকি?
প্রসঙ্গত, অনুব্রতর চিকিৎসা বিতর্কে নাম জড়িয়েছে তাঁর, কেন সরকারি চিকিত্সককে নেতার বাড়িতে যাওয়ার নির্দেশ? কেনই বা সাদা কাগজে প্রেসক্রিপশন? এ নিয়ে আলোড়ন পড়ে গিয়েছিল রাজ্য রাজনীতিতে। তবে এদিন সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নবাণ এড়িয়ে কার্যত ফের চলন্ত ট্রেনে তিনি উঠে পড়েন।
উল্লেখ্য, গ্রেফতারির ঠিক একদিন আগেই এসএসকেএম হাসপাতালে শারীরিক পরীক্ষা করাতে এসেছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। এসএসকেএমের মেডিক্যাল বোর্ড অনুব্রতকে ভর্তি রাখার প্রয়োজন নেই বলে জানিয়ে দেয়। এরকপর বোলপুরের বাড়িতে ফিরে যান অনুব্রত। পরের দিন মঙ্গলবার হঠাৎই বোলপুরের বাড়িতে বোলপুর হাসপাতালের একটি মেডিক্যাল টিম গিয়ে পৌঁছয়। চিকিৎসক চন্দ্রনাথ অধিকারী তাঁকে দেখে জানান, পাইলসের সমস্যা বেড়েছে অনুব্রতর। কিন্তু হাসপাতালের চিকিত্সক বাড়িতে কেন, এ নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। চন্দ্রনাথ অধিকারী জানান, তাঁকে হাসপাতাল সুপার অর্থাৎ বুদ্ধদেব মুর্মু যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা যায়, সেসময় সুপার নিজেই ছুটিতে ছিলেন। ডেপুটি সুপার তাই জানিয়েছিলেন। তাহলে ছুটিতে থাকাকালীন কীভাবে নির্দেশ দিয়েছিলেন? তা নিয়ে শুরু হয় নতুন বিতর্ক।
এরপরই এদিন ফের সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মুখে কুলুপ আঁটলেন বোলপুর হাসপাতালের সুপার বুদ্ধদেব মুর্মু।
বীরভূমের দাপুটে নেতা অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mandal) গ্রেফতারি (arrest) নিয়ে তোলপাড় রাজ্য। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলোর নিরপেক্ষতার দাবিতে পশ্চিম মেদিনীপুর (West Medinipur), বীরভূম (Birbhum) জেলার একাধিক জায়গায় শুক্রবারই বের হয় তৃণমূলের মিছিল। অন্যদিকে, অনুব্রত মণ্ডলের গ্রেফতারির পর কলকাতায়ও (Kolkata) মিছিল বের করে তৃণমূলের ছাত্র-যুব শাখা। "তদন্তের নামে বিরোধীদের কণ্ঠরোধ চলছে না, চলবে না"- স্লোগানে উত্তর কলকাতা জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের পক্ষ থেকে এক প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করা হয়। এই মিছিলটি রবীন্দ্রভারতী ইউনিভার্সিটি (Rabindrabharati University) থেকে চিড়িয়ামোড় (chiriamore) পর্যন্ত যায়। মিছিলে পা মেলায় বহু তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা।
পাশাপাশি ইডি, সিবিআই (CBI) পক্ষপাতদুষ্ট। রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ পূরণে ইডি, সিবিআইকে ব্যবহার করা হচ্ছে, এমনই অভিযোগ তুলে শুক্রবার শহর শিলিগুড়ির রাজপথে নামল দার্জিলিং জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতৃত্বরা। শিলিগুড়ি (Siliguri) কলেজের গেট সংলগ্ন এলাকা থেকে প্রতিবাদ মিছিল শুরু হয়। সেই মিছিলে অংশ নেন জেলা তৃণমূলের সভাপতি, চেয়ারম্যান সহ অন্যান্যরাও। তাঁদের দাবি, নিরপেক্ষ তদন্ত করে দুর্নীতিগ্রস্থ সকলকে গ্রেফতার করতে হবে।
একই সঙ্গে "ইডি, সিবিআই দিয়ে ভয় দেখানো যাবে না" পাশাপাশি একাধিক প্ল্যাকার্ড হাতে বিক্ষোভ দেখায় তৃণমূল সমর্থিত মহিলারা। পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড়ের খালিনা বাজারে বিক্ষোভ মিছিল করে তৃণমূল কর্মীরা। বৃহস্পতিবার এই কর্মসূচি ঘোষণার পর অভিনব প্রতিবাদে অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেস।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সকালে সিবিআই বোলপুরে অনুব্রত-র বাড়িতে যে নোটিস দেয় তাতে তাঁকে গরু পাচারকাণ্ডে অভিযুক্ত সাব্যস্ত করা হয়েছে। পরে বিকেলের দিকে তাঁকে গ্রেফতার বলে ঘোষণা করা হয়। অনুব্রতর বিরুদ্ধে তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলেছেন সিবিআইয়ের আধিকারিকরা। বুধবার মাঝরাতে বোলপুরে পৌঁছয় সিবিআই টিম। বৃহস্পতিবার সকাল ৯.৪৫ মিনিট নাগাদ সিবিআইয়ের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের একটি দল তাঁর বাড়িতে প্রবেশ করে। সূত্রের খবর, তাঁকে হাজিরা এড়ানো প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদ করেন আধিকারিকরা এবং আটক করে আসানসোলে নিয়ে যায়।