Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

PunjabChiefMinister

Mamata: নবান্নে বৈঠক মমতা-কেজরিওয়ালের, হাজির পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীও

কথা ছিল, সেই মোতাবেক মঙ্গলবারের বারবেলায় নবান্নে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করতে এলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টির প্রতিষ্ঠাতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান। নবান্নের প্রবেশ পথেই দাঁড়িয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। দমকল মন্ত্রী সুজিত বসুর সঙ্গে প্রবেশ করলেন দুই মুখ্যমন্ত্রী। পুষ্পস্তবক দিয়ে মমতা তাঁদের অভ্যর্থনা জানান। পরে দীর্ঘ সময় নবান্নের ১৪ তলায় তাঁদের বৈঠক হয়। বর্তমানে আপ পার্টি সর্বভারতীয় পার্টির খ্যাতি পেয়েছে কাজেই বর্তমানের বিরোধী জোটে কেজরিওয়ালের ওজন অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।

নিশ্চিত বলা যায়, মিডিয়ার সামনে দুই নেতা যাই বলুন না কেন, তাঁদের আলোচনায় জোট থেকে কংগ্রেস নিয়ে অবস্থান এবং কেন্দ্রীয় এজেন্সির সক্রিয়তা নিয়ে আলোচনা হয়ে থাকা উচিত। বিশেষ করে দুই রাজ্যের নেতা মন্ত্রী যে জেলে তা নিয়ে আলোচনা স্বাভাবিক।

চা পানের পরে তিন মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিক বৈঠক করেন। প্রথমে বক্তব্য রাখতে এসে মমতা বলেন যে, কেন্দ্র গণতন্ত্রের উপর বারবার ধাক্কা দিচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী তাঁর নিজস্ব ভঙ্গিতে সর্বদলের একতার কথা বলেন।

সম্প্রতি দিল্লি বিধানসভায় কেজরিওয়াল নরেন্দ্র মোদীকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে জানিয়েছিলেন, আদানী নয় আসল ব্যবসা করে মুনাফা তুলছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। তিনি প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষার মান নিয়েও প্রশ্ন তুলে আইনি বাঁধার মধ্যে পরেছিলেন। তিনি বলেন, সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক তাঁর দল দিল্লির ক্ষমতায় এসেছিল, কিন্তু বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার তাঁদের প্রায় সমস্ত ক্ষমতায় হস্তক্ষেপ করেছে। তাঁরা সচিব বাছাই করতে পারছিলেন না এমনকি পুলিশ পর্যন্ত তাঁদের হাতে নেই। তাঁরা সুপ্রিম কোর্টে নালিশ জানান। উচ্চ আদালত আদেশ দিয়েছিলেন যে রাজ্য তার নিয়মেই চলবে। অরবিন্দ অভিযোগ করেন, আদালতের আদেশ না মেনে আগের মতই রাজ্যের বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে কেন্দ্র এবং অর্ডিন্যান্স জারি করেছে। অতএব তাদের অর্ডিন্যান্স ভাঙতে হবে। এটা সম্ভব একমাত্র রাজ্যসভায়। রাজ্যসভায় অর্ডিন্যান্সে বিল সমস্ত বিরোধীদের একাট্টা হয়ে আটকাতে হবে। পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী মমতার ভূয়সী প্রসংশা করে জানান, অর্ডিন্যান্স আটকানোটা লোকসভার আগে সেমিফাইনাল।

11 months ago