Breaking News
Railway: অসংক্ষরিত টিকিটের ক্ষেত্রে পরিচয় পত্রের ব্যবস্থা থাকলে মৃতের পরিবার হয়ত টাকাটা পেত!      Railway: করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় পরিবারের কেউ নিখোঁজ! সনাক্ত করতে বিশেষ ব্যবস্থা রেলের      Train Accident: ওড়িশার বালেশ্বরে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা! মৃত অন্তত ১০০      ED: মানিকের ফোন থেকেই কালীঘাটের কাকুর খোঁজ, ইডির কাছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের তথ্য      DA: অবশেষে ডিএ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়      Bayron: দলবদলু বিধায়ক বায়রন বিশ্বাসকে নিয়ে এবার উল্টো সুর মমতার গলায়      Congress: 'আমি তৃণমূলেরই লোক' দল পরিবর্তন করে দাবি সাগরদীঘির বিধায়ক বায়রনের      IPL: আইপিএল ফাইনালে চেন্নাই বনাম গুজরাত, বৃষ্টি হলে কে জিতবে!      Prerona: সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রেরণার উদ্দেশে ভাষা সন্ত্রাস 'অনুপ্রেরণার'      kuntal: 'ব্যক্তিগত আলাপ নেই,' ভোল বদল অভিষেকের বক্তব্যে বুক চওড়া হয়ে যাওয়া নেতা কুন্তলের     

PrimaryTET

TET: ডিসেম্বর টেটে প্রথম পূর্ব বর্ধমানের ইনা, দ্বিতীয় স্থানেও চার মহিলা!রেজাল্ট ওয়েবসাইটে

ডিসেম্বরে হওয়া প্রাথমিক টেটের (Primary TET) ফল প্রকাশ হল শুক্রবার বেলা ১টার পর। গত বছর ১১ ডিসেম্বর টেট হয়েছে, প্রায় ৭ লক্ষ পরীক্ষার্থী এই পরীক্ষায় বসেন। জানা গিয়েছে ফল, প্রকাশের পর পর্ষদ ওয়েবসাইটে দিয়ে দেওয়া হবে। বেলা তিনটে থেকে দেখা যাবে সেই ফল। এদিকে, বৃহস্পতিবার চূড়ান্ত উত্তরপত্র প্রকাশ করেছিল পর্ষদ (Primary Board)। ১১ ডিসেম্বর প্রাথমিক টেটের প্রশ্নপত্রের সঠিক উত্তর কী, তা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে পর্ষদ। এই উত্তরের ভিত্তিতেই শুক্রবার প্রকাশিত প্রাথমিক টেটের ফল, আগেই জানিয়েছে পর্ষদ।

নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডের মধ্যেই এই ফল প্রকাশের দিকে তাকিয়ে রাজ্যের লক্ষাধিক চাকরিপ্রার্থী। পরীক্ষা গ্রহণের দু'মাস পর ফল ঘোষণা বলে পর্ষদ সূত্রে খবর। এদিন সাংবাদিক বৈঠক করেন পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল। তিনি জানান, '১১ ডিসেম্বর টেট পরীক্ষার দু মাসের মধ্যেই ফল প্রকাশ। নাম নথিভুক্ত করেছিলেন ৬ লক্ষ ৯০ হাজার ৯৩২ জন, এঁদের মধ্যে ৬ লক্ষ ১৯ হাজার ১০২ জন পরীক্ষা দিয়েছিলেন।' পরীক্ষায় পাশ করেন ১ লক্ষ ৫০ হাজার ৪৯১ জন, পাশের হার ২৪.৩১%। অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪ লক্ষ ৬৮ হাজার ৫৪৯ জন, এদিন সংবাদ মাধ্যমকে জানান গৌতমবাবু।

জানা গিয়েছে, টেট ২০২২ পরীক্ষায় প্রথম হয়েছেন পূর্ব বর্ধমানের ইনা সিংহ। তিনি ১৫৫-র মধ্যে ১৩৩ পেয়ছেন। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন চার জন। ১৩২ পেয়েছেন হুগলির মৌনিশা কুন্ডু, পশ্চিম মেদিনীপুরের মেঘনা চক্রবর্তী এবং দীপিকা রায় আর পূর্ব মেদিনীপুরের অদিতি মজুমদার। অর্থাৎ মেধাতালিকার প্রথম এবং দ্বিতীয় দুই স্থানেই মহিলা চাকরিপ্রার্থীদের জয়জয়কার। জানা গিয়েছে,  প্রথম-দশমের মেধাতালিকায় স্থান পেয়েছেন ১৭৭ জন।



4 months ago
Reuslt: ডিসেম্বর টেটের ফল প্রকাশ, জানুন কীভাবে দেখবেন রেজাল্ট

ডিসেম্বরে হওয়া প্রাথমিক টেটের (Primary TET) ফল প্রকাশ হল শুক্রবার বেলা ১টার পর। গত বছর ১১ ডিসেম্বর টেট হয়েছে, প্রায় ৭ লক্ষ পরীক্ষার্থী এই পরীক্ষায় বসেন। জানা গিয়েছে ফল, প্রকাশের পর পর্ষদ ওয়েবসাইটে দিয়ে দেওয়া হবে। বেলা তিনটে থেকে দেখা যাবে সেই ফল। এদিকে, বৃহস্পতিবার চূড়ান্ত উত্তরপত্র প্রকাশ করেছিল পর্ষদ (Primary Board)। ১১ ডিসেম্বর প্রাথমিক টেটের প্রশ্নপত্রের সঠিক উত্তর কী, তা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে পর্ষদ। এই উত্তরের ভিত্তিতেই শুক্রবার প্রকাশিত প্রাথমিক টেটের ফল, আগেই জানিয়েছে পর্ষদ।

নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডের মধ্যেই এই ফল প্রকাশের দিকে তাকিয়ে রাজ্যের লক্ষাধিক চাকরিপ্রার্থী। পরীক্ষা গ্রহণের দু'মাস পর ফল ঘোষণা বলে পর্ষদ সূত্রে খবর।  

4 months ago
TET 2022: 'বায়োমেট্রিক খারাপ, হয়নি উপস্থিত যাচাই', টেট শেষে দক্ষিণ কলকাতার স্কুলে বিক্ষোভ

প্রায় পাঁচ বছরেরও বেশি সময়ের অপেক্ষা, তার উপর লাগাতার আন্দোলন, নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ, আদালতের কড়া দাওয়াই, হাজার টানাপোড়েন, সব কাটিয়ে অবশেষে রবিবার রাজ্যে (West Bengal) হয়ে গেল প্রাথমিক টেট (Primary TET) পরীক্ষা। মোটের উপর রাজ্যজুড়ে শান্তিপূর্ণ ভাবেই টেট হয়েছে বলে ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। কিন্তু রাজ্যজুড়ে চালচিত্র বলছে অন্য কথা। শহর কলকাতা (Kolkata) থেকে জেলা, একাধিক জায়গায় উঠে এল চরম ভোগান্তি আর অব্যবস্থার ছবি। অনেক পরীক্ষার্থীদের অভিযোগ পরিবহণ ব্যবস্থা ঠিক ছিল না, রবিবার বলে যানবাহন কম ছিল। ফলে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছতে সমস্যা সম্মুখীন হতে হয়েছে পরীক্ষার্থীদের। টেট পরীক্ষা দিলে পরিবহণের বেহাল দশা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন চাকরিপ্রার্থী থেকে শুরু করে  অভিভাবকরা।

এদিকে শুধুমাত্র যানবাহন সমস্যাই নয়, পরীক্ষাকেন্দ্র খুঁজতে গিয়েও হাঁড়ির হাল পরীক্ষার্থীদের। টেট পরীক্ষা কেন্দ্রের ঠিকানা ভুল নিয়ে বিভ্রান্ত পরীক্ষার্থীরা। পরীক্ষার্থীদের এডমিট কার্ডে রয়েছে ভুল ঠিকানা। সল্টলেক লবণ হ্রদ বিদ্যাপীঠ এডি ব্লকে কিন্তু এডমিট কার্ডে লবণ হ্রদ বিদ্যাপীঠ বিডি ব্লক উল্লেখ করা রয়েছে। অভিযোগ, হেল্পলাইন নাম্বারে ফোন করে যোগাযোগ করলেও কোন রকম সহযোগিতা করা হয়নি। কোন্নগর বিদ্যাপীঠ হাইস্কুলে টেট পরীক্ষার সিট্ পড়ে। কিন্তু পিনকোডে ভুল থাকার জন্য অনেকেই পৌঁছন দক্ষিণ ২৪ পরগনার কন্যা নগর স্কুলে। আবার এক স্কুলের বাইরে নোটিস দেখা যায় যে সেখানে নয়, পরীক্ষা রয়েছে সোদপুরের একটি স্কুলে। এরপরেই বিভ্রান্ত পরীক্ষার্থীদের গাড়ি করে নির্দিষ্ট স্কুলে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়।

এদিকে বিষয় থেমে থাকেনি এখানেই। অন্যান্য বিভ্রান্তির সঙ্গেই দেখা গেল হয়রানির আরও এক চিত্র। শাঁখা পলা খুলিয়ে পরীক্ষার হলে প্রবেশের নির্দেশ, আর যার ফলে অগত্যা মহিলাদের সেন্টারের সামনে দাঁড়িয়ে খুলতে হয় শাঁখা। এমনকি দূর দূরান্ত থেকে আসা পরীক্ষার্থীরা ব্যাগ নিয়ে প্রবেশ করতে পারেননি, অথচ ব্যাগ বাইরে কোথায় রাখবেন তাও কিছু নির্দিষ্ট করে জানানো হয়নি। ফলে ব্যাগে ফোন, পার্স ফেলে মানসিক অশান্তির মধ্যে পরীক্ষা দিতে হয়েছে বলে অভিযোগ। কড়াকড়ি করতে গিয়ে সেটা বারাবারিতে পরিণত হয়েছে, দাবি পরীক্ষার্থীদের।

তবে টেট পরীক্ষা শেষ হলেও শেষ হয়নি অশান্তি। কলকাতার প্রখ্যাত দেশপ্রিয় পার্ক তীর্থপতি ইনস্টিটিউশনে বিক্ষোভে সামিল হলেন পরীক্ষার্থীরা। তাঁদের অভিযোগ, তাঁরা নির্দিষ্ট সময় পরীক্ষা কেন্দ্রে এসেছিলেন। পরীক্ষা শুরুর আগে বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মধ্যে অন্যতম বায়োমেট্রিক। কিন্তু তাঁদের সেই পদ্ধতি সম্পন্নই হয়নি বলে অভিযোগ। এদিকে বায়োমেট্রিক না হলে তাঁরা অনুপস্থিত বলে বিবেচিত হবেন বলে আশঙ্কা, আর তাতেই বিক্ষোভে সামিল পরীক্ষার্থীরা। এই ঘটনায় একজন অসুস্থ হয়ে পড়েন বলেও খবর। যতক্ষণ না সমস্যার সমাধান হবে ততক্ষণ স্কুলেই অবস্থান করবেন বলে হুঁশিয়ারি পরীক্ষার্থীদের।

অপরদিকে দূর্ঘটনার কবলে টেট পরিক্ষার্থী। সিউড়ির মাঝি গ্রাম থেকে হেতমপুরে টেট পরিক্ষা দিতে যাচ্ছিলেন পরীক্ষার্থী শুভশ্রী দে। সেই সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছে ধাক্কা মারে চারচাকা গাড়ি। ঘটনায় আহত শিশু সহ তিনজন। এদিন সকালে বাঁকুড়ার কোতুলপুর থেকে একটি গাড়িতে চাতরা রামাই পন্ডিত কলেজে টেটের পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রশ্নপত্র নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। গাড়িতে কলেজের একজন কর্মী ছাড়াও ছিলেন পুলিশকর্মীরা। সাঁইতাড়া ও মির্জাপুরের মাঝামাঝি গাড়িটি মুখোমুখি ধাক্কা মারে একটি পিক আপ ভ্যানে। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় কোতুলপুর থানার পুলিশ। এরপরই তড়িঘড়ি পুলিশের অপর একটি গাড়িতে করে প্রশ্নপত্র চাতরা রামাই পন্ডিত কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়।

এদিকে, রবিবার সন্ধ্যায় সাংবাদিক সম্মেলনে পর্ষদ সভাপতি দাবি করেন, সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে পরীক্ষা। এই আয়োজনকে সফল করার জন্য তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকে ধন্যাব্দ জানান। পাশাপাশি পুলি প্রশাসনের ভূয়সী প্রশংসায় সরব ছিলেন পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল। 

6 months ago


TET: সুখবর! ২০১৪ উচ্চ প্রাথমিক টেটের প্রায় ১৬০০ প্রার্থীকে ইন্টারভিউতে ডাকছে এসএসসি

২০১৪ উচ্চ প্রাথমিক টেটে (Primary TET) যারা পাশ করেও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারেনি, তাঁদের জন্য সুখবর। প্রায় ১৬০০ জনের ১,৫৮৫ জনের ইন্টারভিউ নেওয়া হবে। পর্ষদ সূত্রে খবর, ১৫৮৫ জনের কাছে ইন্টারভিউ (Interview) লেটার যাবে। নিয়োগ দুর্নীতি ইস্যুতে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে এই পদক্ষেপ স্কুল সার্ভিস কমিশন বা এসএসসি-র (SSC)। শুক্রবার এ খবর জানান এসএসসি চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার।

জানা গিয়েছে, কল লেটার শুক্রবার বিকেল থেকেই দেওয়া শুরু করেছে এসএসসি। ৭ দিন বাদে ২১ তারিখ থেকে শুরু ইন্টারভিউ পরীক্ষা। ৮ বছর ধরে নিয়োগ জটে আটকে এই চাকরিপ্রার্থীদের ভবিষ্যৎ। এদিকে, প্রাথমিক টেটের আবেদন পত্র শুক্রবার অর্থাৎ আজ বিকেল থেকেই দেওয়া শুরু করছে শিক্ষা পর্ষদ। পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে, শুক্রবার বিকেল চারটের পর থেকেই অনলাইনে আবেদনপত্র দেওয়ার কাজ শুরু হবে। এই প্রক্রিয়া চলবে ৩রা নভেম্বর ২০২২ পর্যন্ত। চাকরিপ্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি চূড়ান্ত করেছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।

অন্যদিকে বৃহস্পতিবার প্রাথমিকের টেটের নিয়মে বড়সড় বদল এনেছে শিক্ষা পর্ষদ। সংরক্ষণ তালিকাভুক্ত প্রার্থীরা এই বদলের সুবিধা পাবেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা, প্রার্থীদের মধ্যে যারা তপশিলি জাতি, উপজাতি এবং অন্য অনগ্রসর শ্রেণী, তাঁদের জন্য বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছে। দ্বাদশ স্তরের পরীক্ষা বা স্নাতকস্তরে ৫ শতাংশ কম নম্বর পেলেও এই শ্রেণীভুক্তরা আবেদন করতে পারবেন। অর্থাৎ সাধারণদের জন্য যেখানে ৫০ শতাংশ নম্বর থাকা বাধ্যতামূলক, সেখানে সংরক্ষিত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে নম্বরের উর্ধ্বসীমা ৪৫ শতাংশ। সংরক্ষণ তালিকাভুক্তদের পাশাপাশি শারীরিক দিক থেকে বিশেষভাবে অক্ষম, প্রাক্তন সেনাকর্মী ছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি শ্রেণীর প্রার্থীরা এই সুবিধা পাবেন। এই মর্মে বৃহস্পতিবারই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।

8 months ago
Court: প্রাথমিকে একগুচ্ছ নিয়োগের নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের, ঠিক কী বলেছে হাইকোর্ট

প্রাথমিকে (Primary TET) ২০২০ সালের নিয়োগের পর এখনও ৩৯২৯টি শূন্যপদ রয়েছে। সেই পদে অবিলম্বে নিয়োগ করতে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদকে (Primary Board) নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের। প্রাথমিক ধাপে ২৫২ জনকে নিয়োগ দিতে নির্দেশ দিয়েছে আদালত (Calcutta High Court)। এই আড়াইশো জন সেই শূন্যপদে নিয়োগ চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। তাঁদের নিয়োগ প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখতে নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Ganguly)। যোগ্য প্রার্থীদের সব নথি খতিয়ে দেখে নিয়োগের নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামি নভেম্বরে। সেদিন কোর্টকে জানাতে হবে আদালতের এই নির্দেশের পর কতজন চাকরি পেলেন।

এদিকে, অন্য একটি মামলায় ৬৫ জনকে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। 

ছয়টি প্রশ্ন ভুল মামলায় এই ৬৫ জনকে চাকরির নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। ২৩ সেপ্টেম্বর এই মর্মেই বেশ কয়েকজনকে চাকরি দেওয়া হয়েছিল। এবার ওই মর্মে আরো ৬৫ জনকে চাকরি দিতে নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ আদালতকে জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ১৮৫ জনকে চাকরি দেওয়া হয়েছে।

প্রশ্নপত্র ভুল মামলায় ৬ নম্বর করে মামলাকারীদের দিতে নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। সেই নির্দেশের বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টে দ্বারস্থ হয়েছিল পর্ষদ। কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট এই মামলা ফেরায় হাইকোর্টে। যা আপাতত ডিভিশন বেঞ্চে বিচারাধীন।

8 months ago


Primary: সুখবর! ১১ ডিসেম্বর প্রাথমিক টেট পরীক্ষা, পুজোর আগেই বিজ্ঞপ্তি

পুজোর আগে বড়সড় সুখবর পেলেন প্রাথমিক শিক্ষক (Primary TET) নিয়োগের চাকরিপ্রার্থীরা। চলতি বছর প্রাথমিকে ১১ হাজার শূন্যপদ পূরণে ১১ ডিসেম্বর লিখিত পরীক্ষা (Written Exam)। পুজোর আগেই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি (Notification)। পুজোর (Durga Puja 2022) পর থেকে কালীপুজোর আগে পর্যন্ত পর্ষদের পোর্টালে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া অর্থাৎ আবেদন করতে পারবেন চাকরিপ্রার্থীরা। সোমবার সাংবাদিক বৈঠক করে এই খবর দেন প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি গৌতম পাল।

তিনি জানান, নিয়োগ প্রক্রিয়া চলাকালীন শূন্যপদ বেড়েছে। এখনও যে নিয়োগ হয়নি সেই পদ জুড়েছে। ইতিমধ্যে কোর্টের নির্দেশ মেনে ১৮৫ জনের নিয়োগ হয়েছে। সোমবারও হাইকোর্ট কিছু শূন্যপদে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছে। সেই নিয়োগগুলো দেখছে পর্ষদ। প্রতি বছর টেট হবে। তারপরেও শূন্যপদ থাকলে প্রয়োজনে বছরে দু'বাত টেট নেওয়া হবে। এদিন জানান পর্ষদ চেয়ারম্যান।

পর্ষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৬-র নিয়োগ রুল মোতাবেক যারা ২০১৪ এবং ২০১৭ টেট উত্তীর্ণরা তাঁরাও আবেদনের সুযোগ পাবেন।  প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের আবেদন, যারা আন্দোলন করছেন, তাঁদের আমরা বলছি বিজ্ঞপ্তি দিচ্ছি পোর্টাল খুলবে। এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার অংশ হন। স্বচ্ছভাবে নিয়োগ হবে, আন্দোলন প্রত্যাহার করুন। যারা চাকরি পাবেন তাঁদের নম্বর বিভাজন প্রকাশ করা হবে। ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া ক্যামেরার সামনে হবে। কোনও চাকরিপ্রার্থী নিয়োগ নিয়ে অভিযোগ জানালে পর্ষদ ব্যবস্থা নেবে।

8 months ago
TET: ২০১৪ টেটের ৫৯ হাজার নিয়োগ, মেধা তালিকা প্রকাশের নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

২০১৪-এর প্রাথমিক টেটের (Primary TET 2014) ৫৯ হাজারের নিয়োগের মেধা তালিকা (Merit List) প্রকাশের নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের (Calcuctta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে মেধাতালিকা প্রকাশ করতে নির্দেশ। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে এই মেধাতালিকা। স্বচ্ছতা মেনে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের এই মেধাতালিকা প্রকাশ করতে হবে নির্দেশ বিচারপতির গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Ganguly)। মেধা তালিকার সঙ্গে থাকবে নম্বর বিভাজনও।

এদিকে, আবার ববিতা সরকার মামলার ছায়া হাইকোর্টে। মন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অযোগ্য হয়েও চাকরি পেয়েছিলেন। ফলে হতাশ হয়ে হয়েছিল যোগ্য ববিতা সরকারকে। সেই চাকরির ভাগ্য কী হয়েছে, এখন গোটা বাংলা এবার ববিতার মতোই আদালতে প্রিয়াঙ্কা সাউ। তাঁর থেকে কম নাম্বার পাওয়াকে চাকরি দিয়েছে এসএসসি। মামলা দায়ের করে এই অভিযোগ এনেছেন তিনি।

এই মামলার শুনানিতে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় স্কুল সার্ভিস কমিশনের আইনজীবীর উদ্দেশে বলেন,'অনেকদিন অপেক্ষা করেছেন এবার পুজোর আগে প্রিয়াঙ্কাকে চাকরি দিন।'

8 months ago
Primary: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি, হাইকোর্টে জমা বোর্ড মিটিং নথির ফরেন্সিক রিপোর্ট

প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি (Primary TET) মামলায় ফরেন্সিক রিপোর্ট আদালতে জমা করল সিবিআই (CBI)। CFSL মুখবন্ধ খামে এই রিপোর্ট সিবিআইকে দিয়েছে। সেই রিপোর্ট খতিয়ে দেখে আদালতের (Calcutta High Court) নির্দেশ, ১৭ অক্টোবর প্রাথমিক বোর্ড আর মামলাকারীরা বসবেন। ৩১ অক্টোবর এই মামলার পরবর্তী শুনানি। পাশাপাশি তদন্তের অগ্রগতি সংক্রান্ত মৌখিক রিপোর্ট ৪ নভেম্বর সিবিআইকে (CBI) দিতে হবে। এদিকে, ২০১৪-র টেটের মাধ্যমে প্রাথমিকে ২০১৬ এবং ২০২০ সালে দু'দফায় নিয়োগ হয়েছিল। তাঁদের নম্বর বিভাজন প্রকাশ করতে দিন দুয়েক সময় চাইল বোর্ডের আইনজীবী। ২৩ সেপ্টেম্বর সেই কারণে ফের মামলাটি রাখা হয়েছে।

জানা গিয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বোর্ড মিটিংয়ের সমস্ত কাগজপত্র সেন্ট্রাল ফরেন্সিক ল্যাবে পাঠিয়ে ওই কাগজের বয়স পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। মুখবন্ধ খামে সেই রিপোর্ট জমা দিল সিবিআই। CFSL-র মুখবন্ধ খামে জমা দেওয়া রিপোর্ট ছাড়াও আরও একটি রিপোর্ট জমা দিয়েছে সিবিআই। সেই রিপোর্টে এক ব্যক্তির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এমনটাই আদালতকে। তারা জানায়, তদন্তে সদর্থক অগ্রগতি হচ্ছে। তবে সিবিআইয়ের আইনজীবী জানান, দুর্নীতি হয়েছে। অনেকে পরীক্ষা না দিয়েও চাকরি পেয়েছে। তদন্ত সঠিক পথে এগোচ্ছে। শীঘ্রই সমাধান সূত্র মিলবে।

মামলকরীদের আইনজীবী ফিরদৌস শামীমের দাবি, 'বোর্ডের বিশেষজ্ঞ কমিটির যে বৈঠক হয়েছিল, সেই বৈঠকে উপস্থিত দু'জন সদস্যদের হলফনামা দু'রকম। একজন বলেছেন সেদিন সব প্রার্থী যারা ওই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন, তাঁদের সকলকে এক নম্বর দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আবার দেবজ্যোতি ঘোষ হলফনামায় বলেছেন, যারা আবেদন করবেন শুধুমাত্র তাদেরই ওই এক নম্বর দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছিল। ফলে ওই বৈঠক হয়েছিল কিনা তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।'

9 months ago


Court: টেট দুর্নীতি মামলায় সিঙ্গল বেঞ্চের রায় বহাল ডিভিশন বেঞ্চে, আদালতে বড় ধাক্কা রাজ্যের

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির সব মামলায় সিবিআই তদন্ত করবে। রাজ্য সরকারের আবেদন খারিজ করে জানিয়ে দিল কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। যেহেতু তদন্ত চলছে, তাই ডিভিশন বেঞ্চ কোনও হস্তক্ষেপ করবে না। সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশ বিশেষ করে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ বহাল রেখে জানিয়ে দিল বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ও লপিতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ। পাশাপাশি সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ের বিরোধিতা করা দায়ের একাধিক মামলা খারিজ হয়ে গেল শুক্রবার। খারিজ রাজ্য-সহ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ এবং অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের আবেদন। কোনও মামলাতেই ডিভিশন বেঞ্চ হস্তক্ষেপ করবে না বলে জানানো হয়েছে।

সিঙ্গল বেঞ্চের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছিল একাধিক পক্ষ। প্রাথমিক টেট নিয়োগ মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য সরকার। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি পদ থেকে মানিক ভট্টাচার্যের অপসারণকে চ্যালেঞ্জ করেন খোদ মানিকবাবু। পৃথকভাবে চ্যালেঞ্জ করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদই। কিন্তু কোনও আবেদনেই কর্ণপাত করেনি ডিভিশন বেঞ্চ।

বেঞ্চের বক্তব্য, একটা তদন্ত চলছে। তাই ডিভিশন বেঞ্চের হস্তক্ষেপ আইন বিরুদ্ধ। মানিক ভট্টাচার্য সংক্রান্ত মামলার নথি ফরেনসিকে আছে। রিপোর্টের অপেক্ষা করতে হবে। তাঁকে সম্পত্তির খতিয়ান আদালতের সামনে দাখিল করতে হবে। রিপোর্ট অনেক কিছু বলবে। তাই এই আবেদন খারিজ। তবে অভিযুক্তদের বক্তব্য রাখার সুযোগ দিতে হবে সিঙ্গেল বেঞ্চকে। সিঙ্গেল বেঞ্চ কোন অপ্রয়োজনীয় মন্তব্য করতে পারবে না, এই নির্দেশও দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ।

9 months ago
Manik: ১২ ঘণ্টার বেশি ইডি জেরার মাঝেই ঘনঘন শৌচাগার, পেটে চাপ! অসুস্থ মানিক ভট্টাচার্য

বুধবার প্রায় ১২ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে ইডি (ED) জেরা চলেছে তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যের (Manik Bhattacharya)। রাত সাড়ে ১২টার কিছু পর সিজিও কমপ্লেক্স থেকে বেরোন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি। জানা গিয়েছে, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে ধৃত মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) সঙ্গে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা হয়েছে মানিকবাবুকে। দীর্ঘ এই জিজ্ঞাসাবাদের চাপ সহ্য করতে না পেরেই অসুস্থ হয়ে গিয়েছেন মানিক ভট্টাচার্য।

বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ সিজিও কমপ্লেক্সে এসে পৌঁছন মানিক ভট্টাচার্য। এরপর শুরু হয় ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ, যা চলে মধ্যরাত পর্যন্ত। সূত্রের খবর, ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের শেষ পর্বে মানিকবাবু নাকি ঘামতে শুরু করেন। পেটে চাপ অনুভব শুরু করেন। এমনকি, একাধিকবার শৌচাগারে যান তিনি।

এর  কিছু পরেই তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ফের তাঁকে শুক্রবার তলব করা হয়েছে বলে ইডি সূত্রের খবর। এদিকে, তিনি দাপুটে রাজনীতিবিদ আবার প্রশাসকও। দীর্ঘদিন ধরে তিনি রাজ্যের প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের গুরুত্বপূর্ণ পদ সামলেছেন। তবে সূত্রের খবর সাম্প্রতিক দুর্নীতিতে জেরার মুখে কার্যত বেসামাল হয়ে পড়লেন মানিক ভট্টাচার্য।

অপরদিকে, মানিক ভট্টাচার্যের বাড়িতে ইডি তল্লাশিতে ৩টি সিডি উদ্ধার হয়েছে। যেখানে ২০১২-র টেট দুর্নীতির নথি পাওয়া গিয়েছে। বাতিল প্যানেল এবং নতুন করে তৈরি প্যানেলের নথিও মিলেছে।



10 months ago


Primary TET: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলা, শুক্রবার কোর্টে হাজিরার নির্দেশ রঞ্জনকে

মানিক ভট্টাচার্যের সম্পত্তির হিসেব মামলায় এবার নজর রঞ্জনের দিকে। চন্দন মণ্ডল ওরফে রঞ্জনকে আগামী শুক্রবার আসার নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে  সিস্টার এমিলিয়া বাদে বাকি দুই কমিটি সদস্যকেও আসার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।

প্রাথমিক শিক্ষক দুর্নীতি মামলায় রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রীর বক্তব্যে উঠে এসেছে চন্দন মণ্ডলের নাম। পরে আদালতকে জানানো হয়েছিল রঞ্জন আসলে চন্দন। এবার তার আইনজীবীকে বিচারপতি বলেন, 'শুক্রবার সরাসরি আসতে হবে রঞ্জনকে।' অশীতিপর এমিলিয়াকে হলফনামা দিলেই চলবে। তবে পঞ্চানন রায় ও দেবজ্যোতি ঘোষকে শুক্রবার আসতে হবে।

এদিকে, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে ইতিমধ্যে সিবিআই তদন্ত চলছে। নিয়োগ পরীক্ষায় ফেল করে চাকরি পেয়েছেন ৮৭ জন। এই অভিযোগে চলতি বছর মামলা দায়ের হয়েছে হাইকোর্টে। সেই দুর্নীতির তদন্ত হাইকোর্টের নির্দেশে করছে সিবিআই। গত মাসে এই নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। পাশাপাশি এই মামলার ইতিমধ্যে যুক্ত হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা সিবিআইয়ের প্রাক্তন কর্তা উপেন বিশ্বাস ও জনৈক রঞ্জন। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ ১৫ জুনের মধ্যে হলফনামা দিয়েছে আদালতে।

নিয়োগ পরীক্ষায় ফেল করে চাকরি পেয়েছেন ৮৭ জন। এই অভিযোগে আদালতের দারস্থ হয়েছিলেন দুই চাকরিপ্রার্থী। সেই মামলার শুনানিতে রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী উপেন বিশ্বাস ও রঞ্জন মণ্ডল ওরফে চন্দন মণ্ডলকে সিবিআই তদন্তে সম্পূর্ণ সহযোগিতার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। প্রয়োজনে সিবিআই রঞ্জনকে হেফাজতে নিয়ে তদন্ত করবে। এই এক্তিয়ার কেন্দ্রীয় সংস্থাকে দেওয়া রইল। এভাবেই শুনানিতে অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।

11 months ago
High Court: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি নেই, সিবিআই তদন্তকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্য

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে কোনও দুর্নীতি হয়নি। স্বচ্ছতা মেনেই শিক্ষক নিয়োগ হয়েছে, ডিভিশন বেঞ্চে বৃহস্পতিবার জানালো রাজ্য সরকার। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায়  বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ও বিচারপতি লপিতা বন্দোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে সিবিআই তদন্তের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা। বৃহস্পতিবার এই মামলার তৃতীয় দফায় শুনানিতে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য পক্ষের আইনজীবী জয়দীপ কর আদালতে জানান, সিঙ্গেল বেঞ্চ ২৭৪৭ জনের ওএমআর সিট আবেদনকারীদের দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন।যা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ আদালতে জমা দিতে প্রস্তুত ছিল।কিন্তু এরপরেও সিঙ্গল বেঞ্চ তা বিশ্বাস করেনি।সমস্যা হচ্ছে ওই দ্বিতীয় প্যানেলের লিস্ট নেওয়া যেত কম্পিউটার প্রিন্ট থেকে।

২৭৬ জনকে চাকরি দেওয়া হয় সেই প্যানেলের মাধ্যমে। নিয়োগের যাবতীয় তথ্য বোর্ডের কাছে আছে।আদালত চাইলে জমা দিতে পারে। সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশ, ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য সিএসএফএল হায়দরাবাদে গিয়েছে।পর্ষদ একবার তাঁর বিরোধিতা করেনি।সিঙ্গল বেঞ্চ যে বৈঠক নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, সেই বৈঠকের মিনিটস বুক চাইলেন না কেন? সব কিছুর একটা নিয়ম আছে।সিঙ্গল বেঞ্চ তার কিছুই মানেননি। এই সওয়াল ডিভিশন বেঞ্চে করা হয়েছে।

এদিকে, প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের আইনজীবী বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের প্রশ্ন আপনার মত অনুযায়ী কী করা উচিৎ ছিল সিঙ্গল বেঞ্চের? আইনজীবী জয়দীপ কর উত্তরে বলেন, পর্ষদের যদি কোনও ভুল হয়ে থাকে, সেটার জন্য বিভাগীয় তদন্ত করার নির্দেশ দিতে পারতেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি তা না করে পর্ষদ সভাপতিকে বহিষ্কারের নির্দেশ দিয়েছেন। যে প্রশ্ন ভুল বলে সমস্যা ছিল, তার উত্তর নিয়েও নানা লোকের নানা মত।তবুও নম্বর দেওয়া হয়েছে। আদলতেরও কিছু জায়গায় থামা উচিত।আমার মক্কেলের সম্পত্তি, তাঁর পরিবারের সকলের সম্পত্তির হদিশ চেয়েছে আদালত।' 

এই শুনানিতে রাজ্যের এজি সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় ডিভিশন বেঞ্চে জানান, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলার সাথে রাজ্যের সরাসরি যোগাযোগ না থাকলেও এটা রাজ্যের স্কুলগুলোর জন্য নিয়োগ হওয়া শিক্ষকদের  বিষয়। ২৬৫ জন শিক্ষকের নিয়োগ নিয়ে সমস্যা। তাঁদের নিয়োগ হয়েছে চার বছর পর।যাঁদের নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে অভিযোগ, সেই শিক্ষকদেরই এই মামলায় যুক্ত করা হয়নি। অথচ তাঁদের নিয়োগ নিয়েই প্রশ্ন তুলে মামলা।যা সম্পূর্ণ বেআইনি বলে অভিযোগ করেন এজি। যাঁরা চাকুরী হারিয়েছেন আদালতের নির্দেশে তাঁরা প্রত্যেকে সরকারি কর্মচারী।যাঁদের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তাঁরা আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ পেলেন না। এদিন জানান সৌমেন্দ্রবাবু।

এদিকে, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ রয়েছে মামলা শেষ না হওয়া পর্যন্ত কাউকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা যায় না। প্রথম প্যানেলে সম্পূর্ণ নিয়োগ হয়ে যাওয়ার পরই দ্বিতীয় প্যানেল প্রকাশ করেছিল পর্ষদ।কারণ অনেক শূন্যপদ তৈরি হয়েছিল। সেটাকে নতুন প্যানেল হিসেবে ধরে নেওয়ার কোন কারণ নেই।  তেমনি এর জন্য চাকরি যাওয়ার কোনও  প্রশ্নই ওঠে না ।যাঁরা যাঁরা পর্ষদের কাছে আবেদন করেছিলেন এবং যাঁরা আদালতে মামলা করেছিলেন শুধুমাত্র তাঁদেরই ওই ১ নম্বর দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেন এজি।তিনি জানান, বাকিদের দেওয়া হয়নি, কারণ যাঁরা মামলা করেছিলেন হাইকোর্ট নির্দেশে শুধুমাত্র তাদেরই ১ নম্বর  দিয়েছিল পর্ষদ।তাঁরা চার বছর পর চাকরি পেয়েছে।

এজির উদ্দেশ্যে বিচারপতির প্রশ্ন, সিঙ্গল বেঞ্চে মামলার আবেদন কী ছিল? উত্তরে এজি জানান, মামলাকারীদের দাবি ছিল চাকরি বিক্রি করা হয়ছে।তাই এই মামলার তদন্ত একমাত্র সিবিআইয়ের করা উচিত। মামলা এলো যখন কিছু প্রাথমিক শিক্ষক হাইকোর্টে মামলা করে বললো তারা ভুল প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে। যেহেতু বোর্ডের প্রশ্নটি ভুল ছিল, তাই বোর্ড ওই নম্বর দেবে। বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছিলেন, যাঁরা যাঁরা ভুল প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন এবং সেই সময় নম্বর পেতে আদালতে মামলা করেছিলেন শুধুমাত্র তাঁদেরই নম্বর দেওয়া হোক। তাই যারা মামলা করেছিলেন, তারা নম্বর পেয়েছেন। স্বচ্ছতা মেনেই নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে।এখানে কোনও দুর্নীতি নেই।

11 months ago
TET: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে মানিকের অপসারণ, সরকারের বিরুদ্ধে সরব বিজেপি-বাম

প্রাথমিক টেট নিয়োগ দুর্নীতিতে পর্ষদ সভাপতিকে অপসারিত করেছে হাইকোর্ট। আর আদালতের এই সিদ্ধান্তকে কুর্নিশ জানিয়েছে রাজ্যের বিরোধী দলগুলো। বিজেপি সভাপতি তথা সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের মন্তব্য, 'এই দুর্নীতির দায় নিয়ে অবিলম্বে পদত্যাগ করুক এই সরকার। পুরো প্যানেল বাতিল করে দেওয়া উচিৎ।'

সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেছেন, 'মানিক ভট্টাচার্যকে কবে কোমরে দড়ি পরানো হবে? চাকরিপ্রার্থীদের ভবিষ্যৎ অন্ধকারে ঠেলে দিয়ে তৃণমূলের বিধায়ক হয়েছেন উনি।' এদিকে, প্রাথমিক টেট নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় পর্ষদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে সরালো হাইকোর্ট। তাঁর জায়গায় দায়িত্ব সামলাবেন পর্ষদ সচিব রত্না চক্রবর্তীকে। সোমবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে। পাশাপাশি নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে সব নথি জমা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার সশরীরে মানিক ভট্টাচার্যকে আদালত হাজিরা দিতে হবে। এদিন নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

এদিকে, প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের জমা দেওয়া নথি দিল্লির ফরেনসিক ল্যাবরেটরিতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। এমনকি, নিয়োগ পরীক্ষায় প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের একটি প্রশ্ন ভুল হওয়ায় দ্বিতীয় প্যানেল অবৈধ ঘোষণা করল আদালত।

এদিকে, এদিনের শুনানিতে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় যারা ২০১৪-র প্রার্থী, তাঁরা ২০১৭-তে চাকরি পেয়েছে। সেই চাকরিপ্রাপকদের জেলাভিত্তিক তালিকা চেয়ে পাঠিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। ইতিমধ্যে এই নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত করছে সিবিআই। এমনকি চাকরি হারিয়েছেন কয়েকজন। এই আবহে জেলার প্রাথিক স্কুল সংসদ তথ্য সংগ্রহ করে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদকে জমা দিচ্ছে। 

12 months ago


Primary: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মানিক ভট্টাচার্যকে পর্ষদ সভাপতির পদ থেকে সরালো হাইকোর্ট

প্রাথমিক টেট নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় পর্ষদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে সরালো হাইকোর্ট। তাঁর জায়গায় দায়িত্ব সামলাবেন পর্ষদ সচিব রত্না চক্রবর্তীকে। সোমবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে। পাশাপাশি নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে সব নথি জমা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার সশরীরে মানিক ভট্টাচার্যকে আদালত হাজিরা দিতে হবে। এদিন নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

এদিকে, প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের জমা দেওয়া নথি দিল্লির ফরেনসিক ল্যাবরেটরিতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। এমনকি, নিয়োগ পরীক্ষায় প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের একটি প্রশ্ন ভুল হওয়ায় দ্বিতীয় প্যানেল অবৈধ ঘোষণা করল আদালত। 

এদিকে, এদিনের শুনানিতে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় যারা ২০১৪-র প্রার্থী, তাঁরা ২০১৭-তে চাকরি পেয়েছে। সেই চাকরিপ্রাপকদের জেলাভিত্তিক তালিকা চেয়ে পাঠিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। ইতিমধ্যে এই নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত করছে সিবিআই। এমনকি চাকরি হারিয়েছেন কয়েকজন। এই আবহে জেলার প্রাথিক স্কুল সংসদ তথ্য সংগ্রহ করে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদকে জমা দিচ্ছে। 

অপরদিকে, এদিনের শুনানিতে আদালতের নির্দেশ মত প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ ২৭৮৭ জনের আবেদন পত্র জমা করতে পারলো না। এই ২৭৮৭ জনের আবেদন চেয়ে পাঠিয়েছে হাইকোর্ট। এই ২৭৮৭ জনের শুধুমাত্র রোল নাম্বার জমা দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। আর পর্ষদের এই ভূমিকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

কেন সেই নথি জমা দেওয়া যায়নি? এই প্রশ্নের জবাবে আইনজীবী লক্ষী গুপ্ত,পর্ষদের আইনজীবী জানান, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কাছে এই মুহূর্তে ২৭৮৭ জনের আবেদন নেই। তবে শুধু আবেদনপত্র নয়।আদালতের নির্দেশে ২৭৩ জনের দ্বিতীয় নিয়োগের যে প্যানেল তৈরি হয়েছিল, সেই প্যানেলের সদস্যদের স্বাক্ষর-সহ অনুমোদন কাগজও জমা করতে পারেনি পর্ষদ। তবে ২৭৩ জনের নিয়োগ তালিকা থেকে 

২৬৫ জনের তথ্য দিয়েছে বোর্ড। সেই তালিকা দেখে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় জানান, পর্ষদ যেটা আদালতকে দিচ্ছে, তা নিয়োগ তালিকা নয়। কোথায় বোর্ড সদস্যদের সই?  কিছু প্রিন্ট আউট দেওয়া হচ্ছে আদালতকে।

12 months ago
High Court: সিবিআইয়ের যুগ্ম অধিকর্তা সিটের মাথায় নেই কেন? প্রাথমিক টেট মামলায় প্রশ্ন হাইকোর্টের

প্রাথমিক টেট মামলার তদন্তে সিবিআইয়ের সিটের দায়িত্বে কেন যুগ্ম অধিকর্তা নেই? এই প্রশ্ন তুলে কেন্দ্রীয় সংস্থাকে তীব্র কটাক্ষ করেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বিচারপতির তোলা প্রশ্নের জবাবে সিবিআইয়ের আইনজীবী জানান, যুগ্ম অধিকর্তা অত্যন্ত ব্যস্ত মানুষ। তাঁকে শিলিগুড়ি, উত্তর-পূর্ব এবং আন্দামানের মামলাও দেখতে হয়। তাঁর তত্ত্বাবধানে এই তদন্তে দেরি হবে। যদিও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার এহেন জবাবে অসন্তুষ্ট বিচারপতির হুঁশিয়ারি, 'যদি যুগ্ম অধিকর্তাকে এই সিটের মাথায় না বসানো হয়, তবে আমি উপেন বিশ্বাসকে সিটের তদন্ত দেখভালের দায়িত্ব দেব। সেটা কি ভালো হবে? আপনাদের কিছুটা সময় দিলাম, জেনে বলুন।' 

এদিকে, প্রাথমিক টেটের তদন্তে সিবিআইয়ের সিটের সদস্য সংখ্যা ছয়। রয়েছেন ধরমবীর সিং (এডিএসপি), সতিন্দর সিং, কেসি রসিনামল (যদিও এই নাম নিয়ে আপত্তি রয়েছে আবেদনকারীর আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের), সোমনাথ বিশ্বাস, মলয় দাস, ইমরান আশিক। এই সিটে একজন এসপি, দু'জন ডিএসপি, দু'জন ইনস্পেক্টর পদমর্যাদার আধিকারিক। আর এই সিটের মাথায় শাখা প্রধান রাজীব মিশ্র। কিন্তু কোনওভাবে তদন্ত পরিচালনা করবেন না যুগ্ম অধিকর্তা কেসি বেণুগোপাল। তিনি শুধু মনিটরিং করবেন। এমনটাই সূত্রের খবর।

এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, প্রাথমিক টেট ছাড়াও, এসএসসি নিয়োগ, গ্রুপ-সি, গ্রুপ-ডি সব নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত করবে এই ছয় সদস্যের সিট। এমনটাই নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের।

পাশাপাশি এদিনের শুনানিতে সিবিআইয়ের আইনজীবী জানান, প্রাথমিক টেটে বেশ কয়েকজন সাদা খাতা জমা দিয়েছেন। এরপরেই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ, ২৭৩ জনের এক নম্বর বাড়ানোর জন্য সুপারিশ কী ছিল জানাতে হবে সোমবারের মধ্যে।

12 months ago