Breaking News
Mamata: রব্বানীকে সরিয়ে সংখ্যালঘু দফতর খোদ নিজের হাতে নিলেন মুখ্যমন্ত্রী      Boxing: মেরিকমের কৃতিত্ব ছুঁয়ে ভারতকে তৃতীয়বারের মত সোনা দিলেন নিখাত জারিন      DA: ডিএ-র দাবিতে যৌথ মঞ্চের আন্দোলনকে সমর্থন, নবান্ন থেকে বদলি ১০ কর্মী      Anubrata: 'প্রভাবশালী' বলেই জেলে থেকেও জেলা সভাপতি কেষ্ট !      Rahul: সাংসদ পদ খোয়ালেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, বিজ্ঞপ্তি লোকসভার      Rahul: সুরাতের আদালতে দোষী সাব্যস্ত রাহুল গান্ধী, দু'বছরের জেল সাংসদের      Mamata: ওড়িয়াতে কহন্তি, লেকিন হামারা ভুল-ভাল হো জায়েগা: মমতা      Film: কৌশিক গাঙ্গুলির পরিচালনায় অয়নের ছবিতে ঋত্বিক-সোহিনী, বিতর্কে কী প্রতিক্রিয়া?      ISL: ফাইনাল খেলার ভোরে স্বপ্ন দেখলাম মোহনবাগান জিতেই গিয়েছে: মমতা      Ayan: শান্তনু ঘনিষ্ঠ অয়নের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ বহু পুরসভার চেয়ারম্যানের, তবে কি ইডির ডাক পাবেন তাঁরাও?     

Pregnant

Mahestala: অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে অস্বীকার, স্বামীর বাড়ির সামনে ধর্নায় মহিলা

অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে (Wife) অস্বীকার করায় স্বামীর বাড়ির সামনে ধর্নায় মহিলা। মহিলার অভিযোগে ঘটনাস্থলে পুলিস। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মহেশতলা (Mahestala) থানা এলাকার ঘটনা। অভিযোগ, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে, চকমির মোল্লা পাড়ার বাসিন্দা মাইনুল ইসলাম মোল্লার সঙ্গে নোয়াপাড়ার বাসিন্দা সাবিনা খাতুনের বিয়ে হয়। সাবিনা খাতুনের অভিযোগ, প্রায় চার বছর ধরে তাঁদের দুজনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। বিয়ের পর সাবিনা বাপের বাড়ি থাকতেন। তাঁকে কোনওদিন শ্বশুরবাড়ি নিয়ে আসেনি তাঁর স্বামী।

বর্তমানে সাবিনা অন্তঃসত্ত্বা। বেশ কিছুদিন ধরেই স্বামী মইনুল ইসলাম মোল্লা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন না। বৃহস্পতিবার সাবিনা বলেন, 'মইনুল অন্যান্য নম্বর থেকে ফোন করে আমার বাবা, মা, পরিবারকে হুমকি দেন।' তাঁর আরও অভিযোগ, সাবিনাকে তাঁর সন্তান নষ্ট করার কথা বলা হয়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকেই, সাবিনা তাঁর স্বামীর সঙ্গে কথা বলার জন্য চকমির মোল্লাপাড়ায় শ্বশুরবাড়ির সামনেই ধর্নায় বসে। সেই দেখে এলাকার লোকজন ভিড় জমাতে থাকে। খবর দেওয়া হয় মহেশতলা থানায়। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে শ্বশুরবাড়ির সামনেই বসে থাকে সাবিনা খাতুন। গোটা ঘটনা নিয়ে মইনুল ইসলাম মোল্লার বাড়িতে, সাংবাদিকরা যোগাযোগ করলে কেউই বাড়ির দরজা খোলেননি।

4 days ago
Sana: বিয়ে করে অভিনয়কে 'বাই-বাই', সন্তানসম্ভবা বিগ বস খ্যাত সেই সানা খান

বিনোদন জগত্ ছেড়ে সানা খান (Actress Sana Khan) বিয়ে করেন মুফতি আনাস সঈদকে। বিয়ের ঠিক তিন বছরের মধ্যে সন্তানসম্ভবা সানা খান। নিজের মাতৃত্বের (Mom to be) সেই সুখবর দিলেন খোদ সানা। এক সাক্ষাত্কারে এসে প্রথম সন্তান নিয়ে কিছু ইচ্ছাপ্রকাশ করলেন তিনি। ২০০৫ সালে ‘ইয়ে হ্যায় হাই সোসাইটি’ ছবি দিয়ে প্রথম বলিউডে অভিনয় শুরু সানার। হিন্দি, তেলেগু, তামিল-সহ মোট পাঁচ ভাষায় কাজ করেছেন সানা। এছাড়াও বেশ কয়েকটি বিজ্ঞাপনেও দেখা গিয়েছে সানা খানকে। ছোট পর্দায় বেশ জনপ্রিয়তা বাড়ছিলো অভিনেত্রী সানার। ঠিক সেই সময়ে ধর্মীয় কারণে তিনি ছেড়ে দেন অভিনয় জগৎ।

সানা ২০২০-র নভেম্বর মাসে বিয়ে করেন একজন মৌলবী, যিনি পেশায় ইসলাম ধর্মের গবেষক। বিয়ের ঠিক তিন বছরের মাথায় সন্তানসম্ভবা সানা খান। 

সানা সাক্ষাৎকারে বলেন, 'আমি চাই আমার সন্তান আলিম হয়। ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী আলিম মানে যে বুদ্ধিমান ও জ্ঞানী। এই সময়টা একেবারেই আলাদা। একটা সুন্দর অনুভূতির অভিজ্ঞতা।'


a week ago
Rape: দেড় বছরের সন্তানের সামনে বধূকে ধর্ষণের অভিযোগ, কুলতলিতে ধৃত যুবক

অন্তঃসত্বা বধূকে(Pregnant Woman) বাড়িতে ঢুকে ধর্ষণের অভিযোগ(Rape) এক যুবকের বিরুদ্ধে। কুলতুলি(Kultali Police) থানা এলাকার ঘটনায় নির্যাতিতা নিজেই লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের পরে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিস। বৃহস্পতিবার অভিযুক্তকে বারুইপুর মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়। 

জানা গিয়েছে, অভিযুক্তর নাম নাজির পুরকাইত। দেড় বছরের বাচ্চার সামনেই গৃহবধূকে ধর্ষণ করেছে অভিযুক্ত। বুধবার রাত ১১টা নাগাদ বধূর বাড়িতে ঢুকে যৌন নির্যাতন চালায় নাজির বলে অভিযোগ। বধুর চিৎকারে প্রতিবেশীরা বাইরে বেরিয়ে আসেন। সে সময় পালাতে গেলে প্রতিবেশীদের হাতে ধরা পড়ে যায় অভিযুক্ত। তখন স্থানীয়রাই অভিযুক্তকে পুলিসের হাতে তুলে দেন। 

নির্যাতিতা জানান, স্বামী বাড়িতে না থাকায় দেড় বছরের সন্তানকে নিয়ে একাই ছিলেন বধূ। নির্যাতিতার স্বামী রং-এর কাজ করেন। কাজের কারণে তাকে প্রায়ই বাড়ির বাইরে থাকতে হয়। তাই বাড়িতে স্বামী না থাকার সুযোগে জোর করে বাড়িতে ঢুকে তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। নির্যাতিতা আরও জানান, অভিযুক্ত যুবক তাঁর পুর্ব পরিচিত। মাঝেমধ্যে তাঁরা ফোনে কথাও বলতেন। 

3 weeks ago


Canning: মহকুমা হাসপাতালের বিরুদ্ধে অব্যবস্থার অভিযোগ! দরজা বন্ধ করে হবু মায়েদের বিক্ষোভ

ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালের মেইন গেটের দরজা বন্ধ করে বিক্ষোভ। বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন খোদ অন্তঃসত্ত্বা মহিলারা। তাদের দাবি, ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালের পরিষেবা ঠিক নয়। ফলে প্রতিনিয়ত হয়রানিতে পড়তে হচ্ছে প্রসূতি মহিলাদের। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসেছিল ক্যানিং থানার পুলিস।

জানা গিয়েছে, প্রতি ইংরেজি মাসের ৯ তারিখে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের আসতে হয়। এদিন গর্ভবতী মায়েদের শারীরিক-পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়। ফলে যাতে গর্ভবতী মহিলাদের কোনও অসুবিধা না হয়, তাই তাঁদের পরিবারের লোকজন আগের রাত থেকে হাসপাতালের সামনে লাইন দিয়ে রাখেন। এমনকি খোদ গর্ভবতী মায়েরাও ভোর থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকে শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য। তবে সোমবার ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আগামী ৭ই জানুয়ারি গর্ভবতী মায়েদের শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো হয়েগিয়েছে। এমনকি হাসপাতালের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, সন্তানসম্ভবা মায়েদের শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা আবার ফেব্রুয়ারির ৯ তারিখে হবে। ক্ষিপ্ত হয়ে হবু মায়েরা ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে মেইন গেটের দরজা বন্ধ করে বিক্ষোভ দেখান। 

বিক্ষোভকারীদের  দাবি, হাসপাতাল থেকে এই বিষয়ে আগে থেকে জানানো হয়নি। এমনকি ৭ই জানুয়ারিতেই যে তা হয়ে গিয়েছে তাও জানানো হয়নি। তবে এই ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে ক্যানিং থানার পুলিস। 

3 months ago
Naihati: পণ বিবাদে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীয়ের পেটে লাথি, মৃত্যু তরুণীর! পলাতক অভিযুক্ত স্বামী

স্বামীর লাথিতে ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর মৃত্যু (death)। খবর জানাজানি হতেই এলাকায় চাপা উত্তেজনা। অভিযোগ, ঘটনার পরই পলাতক স্বামী (husband)। তাঁর খোঁজে পুলিস (police)। নির্মম এই ঘটনা নৈহাটি (Naihati) কুলিয়াগড় দিঘীরপাড় এলাকার। পরিবার সূত্রে খবর, দু'বছর আগে দিঘীরপাড়ের বাসিন্দা বিধান হালদারের সঙ্গে বিয়ে হয় নৈহাটি দোগাছিয়া তালবাগানের বছর ২২-এর পূজার। পেশায় রাজমিস্ত্রীর কনট্রাকটর ছিলেন বিধান। কিন্তু অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই পূজার বাড়ি থেকে টাকা চাওয়া হত। টাকা না পেয়ে চরম অত্যাচার করতেন স্বামী-সহ শ্বশুরবাড়ি।

এরপর পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা পূজাকে পেটে লাথি মারেন তাঁরই স্বামী। শুরু হয় রক্তক্ষরণ। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় নৈহাটি স্টেট জেনারেল হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসার পর শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক হলে ছেড়ে দেওয়া হয় পূজাকে। এই ঘটনার পর নিজের স্বামীর নামেই অভিযোগ দায়ের করেন পূজা। কিন্তু এরপর ফের তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটতে থাকে। দু'দিন আগে ফের পূজাকে ভর্তি করা হয় নৈহাটি স্টেট জেনারেল হাসপাতালে। সেখানে তাঁর অবস্থার অবনতি ঘটলে তাঁকে ট্রান্সফার করে দেওয়া হয় কল্যাণী জওহরলাল নেহরু হাসপাতালে।

কিন্তু গত সোমবার সেখানে মৃত্যু হয় পূজার। শ্বশুরবাড়ির অত্যাচারে পূজার মৃত্যু হয়েছে এমনই অভিযোগ তুলে শিবদাসপুর থানায় আবারও অভিযোগ দায়ের করে পূজার পরিবার। পুলিস সূত্রে খবর, ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত বিধান হালদার এখনও পর্যন্ত পলাতক। তাঁর খোঁজ শুরু করেছে পুলিস। 

4 months ago


Birbhum: মহিলা পুলিস ছাড়াই প্রসূতি মহিলাকে আটক! জামিনে ছাড় পেলেও গর্ভেই মৃত সন্তান

পারিবারিক ও রাজনৈতিক বিবাদের জের, গর্ভস্থ সন্তানকে হারালেন এক প্রসূতি (pregnant women)। অভিযোগ, মহিলা পুলিস ছাড়াই আটক করা হয় এক প্রসূতিকে। প্রসূতি তাঁর চিকিত্সা সংক্রান্ত বিভিন্ন কাগজ ও নথি দেখে জামিন পান। কিন্তু এরপরই গর্ভেই মারা (death) যায় তাঁর সন্তান। বর্তমানে তিনি ভর্তি স্থানীয় হাসপাতালে (hospital)। ঘটনাটি বীরভূমের (Birbhum) সিউড়ির। 

জানা যায়, পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে পারিবারিক ও রাজনৈতিক অশান্তি দীর্ঘদিনের। কয়েকদিন আগেই সেই অশান্তি ফের মাথাচাড়া দেয়। অভিযোগ, বাড়ির দুই মহিলাকে বেধড়ক মারধর করে অভিযুক্ত পরিবারেরই এক সদস্য। এরপর খবর পেয়ে রামপুরহাট থানার পুলিস এসে পরিবারের সকলকে আটক করে নিয়ে যায়। সেই তালিকাতেই ছিলেন প্রসূতিও। তবে পরিবারের মহিলাদেরকেও আটক করে নিয়ে গিয়েছে পুরুষ পুলিস। ছিল না একজনও মহিলা পুলিস।

এরপর থানায় একদিন থাকার পর সিউড়ি আদালতে তাঁদের পেশ করা হয়। তখন ওই প্রসূতি তাঁর যাবতীয় চিকিত্সার কাগজ দেখিয়ে জামিন পান। কিন্তু বাড়ি ফিরতেই তাঁর প্রচন্ড পেটে যন্ত্রণা হয়। তড়িঘড়ি তাঁকে রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয়। সেখানেই মারা যায় তাঁর সন্তান। ঘটনায় শোকের ছায়া এলাকায়।

কেন মহিলা পুরুষ ছাড়াই পরিবারের মহিলাদের আটক করা হল? প্রশ্ন তুলেছে পরিবার। পাশাপাশি আসল দোষীদের শাস্তি দেওয়ার দাবিও করেছে পরিবার। 

4 months ago
Durgapur: স্কুটির সিট ছিঁড়ে ফেলার 'অপরাধ'! এক অন্তঃসত্ত্বা সারমেয়কে গুলি করে হত্যা

অমানবিক আচরণ! স্কুটির সিট ছিঁড়ে দেওয়ার আক্রোশে এক অন্তঃসত্ত্বা সারমেয়কে গুলি করে হত্যার (murder) অভিযোগ এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। অমানবিক এই ঘটনার সাক্ষী হয়ে রইলো দুর্গাপুর (Durgapur) ইস্পাত নগরীর বি-জোনের নিউটন এলাকার মানুষ। ঘটনায় দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার কর্মরত এক কর্মীকে গ্রেফতার (arrest) করেছে পুলিস। অমানবিক এই ঘটনায় সমালোচনার ঝড় শিল্পাঞ্চলে। সারমেয় হত্যায় লাগলো রাজনীতির রং, বেআইনি অস্ত্র উদ্ধারের দাবি জানিয়ে আসানসোল দুর্গাপুর পুলিসকে (police) লিখিত অভিযোগ বিজেপি নেতৃত্বের।

জানা গিয়েছে, স্কুটির সিট বারবার ছিঁড়ে ফেলছিল এক সারমেয়। আর এটাই ছিল তার অপরাধ। ভয় দেখিয়েও কাজ না হওয়াতে এবার শুটআউট ওই অবলা জীবকে। নিউটন এলাকার ২০ নম্বর স্ট্রিটের তিন নম্বর বাড়িতে থাকেন দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার কর্মী বছর ৫৫-র দিব্যেন্দু ভাওয়াল। বেশ কয়েকদিন আগে দিব্যেন্দু ভাওয়ালের স্কুটির সিট ছিঁড়ে দিয়েছিল এই সারমেয়। মাঝে মাঝে অবলা ওই সারমেয়র চিৎকারে নাকি অসুবিধাও হত তাঁর পরিবারের। এক নিরীহ সারমেয়র এই আচরণ সহ্য করতে পারেনি দিব্যেন্দু বাবু। এরপরই বৃহস্পতিবার দুপুরে আচমকা ওই সারমেয়কে দেখতে পেয়ে গুলি করে দেন দিব্যেন্দু বাবু, এমনটাই অভিযোগ।

তত্ক্ষণাত্ই মাটিতে লুটিয়ে পড়ে ওই অবলা প্রাণী। স্থানীয়রা দেখে ময়নাতদন্তের জন্য সারমেয়র রক্তাক্ত দেহ নিয়ে আসে দুর্গাপুর থানার অন্তর্গত বি-জোন ফাঁড়িতে। অভিযুক্ত দিব্যেন্দু ভাওয়ালাকে পুলিস নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করেছে। এদিকে নির্মম এই ঘটনায় অভিযুক্তকে শুধু গ্রেফতার নয় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন পাড়া, পড়শী ও পশু প্রেমীরা। বৃহস্পতিবার রাতেই শহরের পশুপ্রেমী সংগঠনের সদস্যরা বি-জোন ফাঁড়িতে চলে আসেন। দাবি জানান আটক নয়, গ্রেফতার করতে হবে অভিযুক্তকে। যদিও অভিযুক্তর মা সাবিত্রী ভাওয়াল যাবতীয় অভিযোগ মেনে নিয়েও কোনও অপরাধ দেখছেন না এর মধ্যে। বারবার স্কুটির সিট ছিঁড়ে ফেলাতে রাগের বহিঃপ্রকাশ বলে স্বীকার করে নিয়েছেন অভিযুক্তর মা।

ইতিমধ্যেই শহরের বুকে এমন অমানবিক ঘটনায় তোলপাড় শুরু হয়েছে। এই ইস্যুতে আবার রাজনীতির রং-ও লেগেছে। জেলা বিজেপি নেতা জিতেন চট্টোপাধ্যয়ের অভিযোগ, কীভাবে ঘরের মধ্যে এই বন্দুক রাখা ছিল? আজ সারমেয়র সঙ্গে যা ঘটেছে, কাল তো রাগের বশে অন্য কারও উপর হতেই পারে। অবিলম্বে বেআইনি অস্ত্র উদ্ধারের দাবিতে আসানসোল দুর্গাপুর পুলিস কমিশনারকে লিখিতভাবে মেল মারফত অভিযোগ জানিয়েছেন এই বিজেপি নেতা।

ঘটনার তীব্র সমালোচনা করে সিপিআইএম নেতা সৌরভ দত্ত-সহ একাধিক মানুষ।  

5 months ago
Dengue: প্রসবের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই মৃত ডেঙ্গি আক্রান্ত বধূ, দমদমের স্কুলে সচেতনতা প্রচার

প্রসবের দু'দিনের মাথায় মৃত্যু ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্ত প্রসূতি। মর্মান্তিক এই ঘটনায় ভবানীপুরের (Bhabanipore) গুড়িয়া রজকের মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ২২ বছর ।কলকাতা পুরসভার ৭০ নম্বর ওয়ার্ডে ভবানীপুর নন্দন পার্কের বাসিন্দা তিনি। রবিবার ডেঙ্গি পজিটিভ ধরা পড়ে। জরুরি ভিত্তিতে তাঁর (Pregnant Woman) প্রসব করানো হয়। আর প্রসবের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এই ঘটনা। এসএসকেএম হাসপাতাল মৃতার ডেথ সার্টিফিকেটে ডেঙ্গি আক্রান্তের প্রসঙ্গ উল্লেখ করেছে।

এদিকে, বুধবার স্কুলছুটির মধ্যেও দমদম মাঠকল চারুচন্দ্র স্মৃতি বিদ্যামন্দির স্কুল এলাকায ঘুরে ডেঙ্গি সচেতনতার প্রচার করেছে। পাশাপাশি মশারিও বিতরণ করা হয়েছে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে। ডেঙ্গি থেকে কী করে রক্ষা পাওয়া যায় এবং কী কী সচেতনতা অবলম্বন করা প্রয়োজন, সেই সমস্ত বিষয়ে ছাত্র-ছাত্রী এবং অভিভাবকদের অবগত করেছে স্কুল।

প্রসঙ্গত, স্কুলটি দক্ষিণ দমদম পুরসভার অন্তর্গত। যে পুর এলাকায় ইতিমধ্যেই দু'জন ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন। যার মধ্যে একজন দশম শ্রেণীর ছাত্রও রয়েছেন। এর মধ্যে সরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান ছাত্ররা। প্রধান শিক্ষক জানান, তারা বেশ কয়েকদিন ধরেই সচেতনতা প্রচার করছেন, স্কুলছুটির মধ্যেও যাতে ছাত্রছাত্রীরা সুস্থ থাকে।

5 months ago


Habra: হাসপাতাল পৌছনোর আগেই যন্ত্রণা! টোটোর মধ্যেই স্থানীয় মহিলাদের হাতে সন্তান প্রসব বধূর

এ যেন অবাক কাণ্ড। হাসপাতালে (hospital) আসার পথে অসম্ভব প্রসবযন্ত্রণা (labor pains), এরপরই চমৎকার! মাঝরাস্তায় টোটোর মধ্যেই এক ফুটফুটে পুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন মা। উলুধ্বনি দিয়ে সদ্যোজাতকে শুভকামনা জানালেন স্থানীয় বাসিন্দারাও। শুক্রবার এমনই এক ঘটনার সাক্ষী রইল হাবরা (Habra) থানার নতুনহাট।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দেগঙ্গা (Deganga) থানার উত্তর বারণী এলাকার বাসিন্দা অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূ মৌমিতা গাইন টোটোতে (toto) করে হাবরা হাসপাতাল যাচ্ছিলেন। টোটোতে যেতে যেতেই শুরু হয় প্রসব যন্ত্রণা। শেষমেষ হাবরা থানার নতুনহাট কাঠালতলা বাজারে স্থানীয় মহিলাদের তৎপরতায় টোটোর চারদিকেই কাপড় দিয়ে ঘিরে টোটোর মধ্যেই একটি ফুটফুটে পুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন মৌমিতা। এরপরে স্থানীয় এক কোয়াক ডাক্তারের সহযোগিতায় বর্তমানে সুস্থ রয়েছেন মা এবং সদ্যজাত সন্তান। 

পরিবার সূত্রে খবর, মৌমিতা দেবীর পাঁচ বছরের এক কন্যা সন্তান রয়েছে। তারপরে এই ছেলে হওয়ায় স্বভাবতই খুশি মা। শুধুই যে বাবা-মা খুশি তা নয়, এই ঘটনার সাক্ষী থাকতে পেরে খুশি স্থানীয়রাও। এমনকি উলুধ্বনির মধ্য দিয়ে সদ্যোজাতকে বরণ করে নেন স্থানীয়রা। এমন ঘটনায় সদ্যোজাতকে দেখতে ভিড় জমিয়ে ছিলেন এলাকার সাধারণ মানুষ থেকে কচিকাচারা। কেউ তুলে দিলেন তোয়ালে আবার কেউ আশীর্বাদ স্বরূপ বাবা-মায়ের হাতে তুলে দিলেন টাকা।

স্থানীয়দের মধ্যে কেউ কেউ তো আবার বাবা মায়ের উদ্দেশ্যে বলতে শোনা গেল, বড় হলে ছেলেকে জন্মস্থান দেখাতে নিয়ে আসবেন। এরপরে সেই টোটোতে করেই সদ্যোজাতকে নিয়ে দেগঙ্গার বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন দম্পতি।


7 months ago
Humanity: জলমগ্ন গ্রামে হঠাৎ প্রসব যন্ত্রণা, জেসিবিতে চাপিয়ে প্রসূতিকে হাসপাতালে পাঠাল প্রশাসন

চারিদিকে ধর্ষণ (Rape), খুন (Murder), যৌন নিগ্রহ (Sexual abuse) একাধিক নৃশংসতার খবর প্রতিনিয়ত উঠে আসে। এরই মধ্যে এখনও মানবতা জিইয়ে। তারই এক নিদর্শন মিলল মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) নীমচ জেলার স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে।

টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন গোটা এলাকা। বুকসমান বৃষ্টির জলস্তর। এ অবস্থায় শুরু হয় প্রসব যন্ত্রণা। তড়িঘড়ি ফোন করা হয় অ্যাম্বুল্যান্সে। কিন্তু এত জল পেরিয়ে অ্যাম্বুল্যান্সের চাকা গড়ানো কার্যত দুষ্কর হয়ে উঠেছিল। স্বাভাবিকভাবেই আসতে দেরি হয় অ্যাম্বুল্যান্সের। তখনই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় স্থানীয় প্রশাসন। জেসিবি এনে প্রসূতিকে সময় মতো হাসপাতালে পৌঁছে দেয় তারা।

মহিলার বাড়ির লোক আতঙ্কিত হয়ে বিধায়ক এবং পুলিসের কাছে সাহায্যের আর্তি জানান। বিধায়কের নির্দেশে পুলিস এবং স্থানীয় প্রশাসন তৎক্ষণাৎ একটি জেসিবির ব্যবস্থা করে। গ্রাম থেকে মহিলাকে নিরাপদে হাসপাতালে পৌঁছে দেয় তারা। প্রশাসনের এই মানবিক উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন সকল গ্রামবাসী।

7 months ago


Narkeldanga: নারকেলডাঙায় নিগৃহীত পরিবারকে বাড়ি ঢুকতে পুলিসি বাধা, কাউন্সিলরের নামে অভিযোগ তুলতে চাপ

দুঃসাহসিক কাণ্ড শহর কলকাতার (Kolkata) বুকে। সোমবার নারকেলডাঙায় (Narkeldanga) প্রোমোটিং বিবাদের জেরে অন্তঃসত্ত্বার পেটে লাথি মারার অভিযোগ ওঠে। কাঠগড়ায় তৃণমূল বিধায়ক পরেশ পাল (Paresh Pal), স্থানীয় এক কাউন্সিলর ও তাঁদের অনুগামীরা। আক্রান্ত মহিলাকে তড়িঘড়ি কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (hospital) ভর্তি করা হয়। যদিও হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন পরেশ পাল। মঙ্গলবার ফের অভিযোগ আক্রান্তের পরিবারের সদস্যদের। অভিযোগ, তাঁদের বাড়িতে ঢুকতে দিচ্ছে না পুলিস। পরিষ্কার বলা হয়েছে, বাড়িতে এখন ঢোকা যাবে না।

পরিবারের সদস্যরা আরও জানায়, হাসপাতালে দীপক দাসের পরিবারকে বলা হয়, তাঁর স্ত্রীর জন্য জামা কাপড় লাগবে। এই কথা শুনে দীপক বাড়িতে গেলে দেখেন, কিছু লোকজন বাড়ির আশেপাশে ঘোরাফেরা করছে। এমনকি সেই পরিবারের দাবি, ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর পাপিয়া ঘোষ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ করা যাবে না। যদি করা হয় তবে মহিলা তৃণমূল কর্মীদের দিয়ে আক্রমণ করা হবে  দীপকের পরিবারের উপর। এমনও হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ।

এলাকাবাসীদের দাবি, দীপক এবং তাঁর পরিবার এই বাড়িতে থাকতেন না। তাঁরা জোর করে এই বাড়িতে ঢুকেছিলেন। অন্যদিকে দীপকের শারীরিক অবস্থা বর্তমানে স্থিতিশীল। তবে এখনও কোমরে ব্যাথা রয়েছে।

7 months ago
Rape: কোন্নগরে পুরোহিতের কাণ্ড! বারংবার ধর্ষণে ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নাবালিকা

এবার এক পুরোহিতের (Priest) বিরুদ্ধে নাবালিকাকে ধর্ষণ (Rape) এবং খুনের ভয় দেখিয়ে বারবার ধর্ষণের অভিযোগ উঠল কোন্নগরে। বারংবার ধর্ষণের ফলে পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা (Pregnant) বছর চোদ্দর নাবালিকা। পরিবারের অভিযোগে গ্রেফতার (Arrest) পুরোহিত কেদার নাথ।

স্থানীয় ও পুলিস সূত্রে খবর, কোন্নগর চটকল এলাকায় বছর দশেক আগে বিহার থেকে আসে কেদার নাথ (৪০)। সেখানে একটি মন্দিরে পূজারি হিসাবে কাজে যোগ দেয়। মন্দিরের পাশে একটি বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করত।

দিন দুয়েক আগে ওই এলাকারই এক নাবালিকাকে শ্রীরামপুর ওয়ালস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। নাবালিকার পরিবার জানায়, শরীর অসুস্থ হওয়ায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।চিকিৎসক পরীক্ষা করে জানান, পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওই নাবালিকা। শুনে হতবাক হয়ে যায় নাবালিকার পরিবার। কীভাবে হল এমন কাণ্ড? জিজ্ঞাসা করায় নাবালিকা জানায়, তাকে নির্যাতন করেছে পুরোহিত। মন্দিরের পিছনে নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেছে। কাউকে বললে খুন করে দেওয়ার ভয়ও দেখায়।

গতকাল উত্তরপাড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করে নাবালিকার পরিবার। পুলিস অভিযুক্ত পুরোহিতকে গ্রেফতার করে।তার বিরুদ্ধে পকসো ধারায় মামলা রুজু করা হয়। এই বিষয় কোন্নগর পৌরসভার পৌরপ্রধান স্বপন দাস বলেন, ঘটনা আমাদের কানে আসার পর আমরা পুলিসকে বলেছি অভিযুক্তর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে। ধৃতকে আজ শ্রীরামপুর আদালতে পেশ করা হয়।

এবার শোনা যাক, স্থানীয় বাসিন্দারা কী বলছেন।

7 months ago
Jail: সন্তানের জন্ম হোক জেলে, চায় না হাইকোর্ট! সন্তানসম্ভবাকে অন্তর্বর্তী জামিন

সন্তানসম্ভবা (Pregnant) একজন মহিলাকে যদি জেলের মধ্যে সম্তানের জন্ম দিতে হয়, তাহলে তাঁর মনের অবস্থা কী হতে পারে? আর যে সন্তান (New Born) পৃথিবীর আলো দেখবে, এর জন্য তার মনেও কি আদৌ কোনও ভালো প্রভাব পড়বে? মাতৃত্ব চলাকালীন প্রতিটি সন্তানসম্ভবা মহিলাই উপযুক্ত সম্মানের অধিকারিণী। সংবিধানেই একথা বলা আছে। এমনই মন্তব্য করে এক সন্তানসম্ভবার তিনমাসের অন্তর্বর্তী জামিন (Interim Bail) মঞ্জুর করেছে দিল্লি হাইকোর্ট (Delhi High Court)। অপহরণ এবং খুনের চেষ্টার মামলায় ওই মহিলা বর্তমানে জেলে রয়েছেন।

বিচারপতি অনুপকুমার মেন্ডিরাত্তা বলেছেন, গর্ভে সন্তান আসাটা একটি বিশেষ ঘটনা। কিন্তু সেই মা যখন জেলের মধ্যে সম্তানের জন্ম দেবেন, তখন তিনি তো মানসিকভাবে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হবেনই, সেই সন্তানকেও সারা জীবন এই দুঃসহ স্ম়তি বয়ে বেড়াতে হবে। জন্ম কোথায়, এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে তাকে বারেবারে বিব্রত হতে হবে। অপরাধীকে ছেড়ে দেওয়া যদি মারাত্মক বিপজ্জনক কিছু না হয়, তাহলে ওই সন্তানকে যাতে জেলের মধ্যে জন্ম নিতে না হয়, সেটাই আদালত বিশেষভাবে চাইবে। মহিলা, ১৬ বছরের নিচে কেউ এবং অসুস্থদের জন্য ছাড়ের কথাও আইনেই বলা আছে।

তাছাড়া জেলের রুলেই বলা আছে, বাইরে কোনও হাসপাতালে যদি ডেলিভারির ব্যবস্থা করতে হয়, তাহলে সাময়িক জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার বন্দোবস্ত করতে হবে। কোর্ট এটাও জেনেছে, ওই জেলে ডেলিভারির কোনও ব্যবস্থা নেই এবং সেই কারণে ওই মহিলাকে রেফার করা হয়েছে দীনদয়াল উপাধ্যায় হাসপাতালে। এরপরই কোর্ট তাঁকে ২০ হাজার টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে তিনমাসের জন্য অন্তর্বর্তী জামিন মঞ্জুর করে।

7 months ago


Drugs: পেটে বালিশের মধ্যে এক কোটির মাদক, অন্তঃসত্ত্বা সেজেও কাজ হল না

বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর, বিশেষত হস্টেলগুলি মাদকের আখড়া হয়ে উঠছে, এমন অভিযোগ প্রায়শই শোনা যায়। এ ব্যাপারে ছোটখাট গ্রেফতারির ঘটনাও ঘটে। এবার ওই অভিযোগের বড়সড় প্রমাণ মিলল খোদ দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে। পুলিস এক মডেল এবং তাঁর বান্ধবীকে গ্রেফতারের পর তাদের কাছ থেকে শুধু যে কোটি টাকা মূল্যের মাদক উদ্ধার করেছে তাই নয়, জানা গেল, এরা মাদক সরবরাহ করত দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেরই আশপাশের চত্বরে। বোঝাই যায়, এদের এই নিষিদ্ধ মাদকের ক্রেতা কারা হতে পারে। 

পুলিস জানিয়েছে, ধৃতরা হল শুভম মালহোত্রা, যার বয়স ২৫ বছর এবং তার বন্ধু কীর্তি, যার বয়স ২৭ বছর। পুলিসি জেরায় এরা জানিয়েছে, তারা মাদক আনত হিমাচলপ্রদেশ থেকে এবং বিক্রি করত দিল্লিতে।

দিল্লি পুলিসের ক্রাইম বিভাগের ডেপুটি কমিশনার রোহিত মীনা জানিয়েছেন, বিভিন্ন সূত্রে খবর মেলার পরই পুলিস খোঁজখবর শুরু করে এবং তারপরই জানা যায় এই চক্রের কথা।

তবে এদের মাদক আনার ধরন শুনে পুলিসের চক্ষু চড়কগাছ। জানা গিয়েছে, কীর্তি বালিশের মধ্যে মাদক ভরে পেটের মধ্যে এমনভাবে রাখত, যাতে মনে হবে সে অন্তঃসত্ত্বা। পুলিস গত ১২ জুলাই খবর পায়, শুভম রয়েছে হিমাচলে। তারপরই ফাঁদ পাতা হয়। ইন্দাস বর্ডারে জাল পাতা হয়। কিন্তু তারা পুলিসের ধরপাকড়ের খবরে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। অবশেষে দিল্লির গুপ্তচকের কাছে দুজনকেই বমাল পাকড়াও করা হয়।

8 months ago
Bangladesh: রাখে হরি মারে কে! পথ দুর্ঘটনায় মায়ের পেট ফেটে জন্ম নিল শিশুকন্যা

একেই কি বলে ভবিতব্য? তাই বোধহয়। রাখে হরি মারে কে, আর মারে হরি রাখে কে, এই আপ্তবাক্যকে সত্যি প্রমাণ করে ভূমিষ্ঠ হল সে। অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী রত্না বেগমকে নিয়ে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাচ্ছিলেন ময়মন সিংহের ত্রিশাল উপজেলার রায়মণি এলাকার বাসিন্দা জাহাঙ্গির আলম। তারপরই ঘটল সেই মর্মন্তুদ দুর্ঘটনা। তাঁদের সঙ্গে ছিল ছয় বছরের মেয়ে সনজিদা। কিন্তু রাস্তা পার হতে গিয়ে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন তিন জন। আর দুর্ঘটনাস্থলে রত্নার পেটে ফেটে জন্ম হল এক শিশু কন্যার। অথচ ঘটনাস্থলেই প্রাণ গেল নবজাতকের মা, বাবা এবং বড় দিদির।বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম সূত্রে এই খবর মিলেছে।

বাংলাদেশের পুলিস সূত্রে জানা গেছে, শনিবার বিকাল তিনটে নাগাদ আলট্রাসোনোগ্রাফি করার জন্য ত্রিশালার একটি বেসকরারি ক্লিনিকে গিয়েছিলেন জাহাঙ্গির। আলট্রাসনোগ্রাফি করার পর ক্লিনিক থেকে বেরিয়ে রাস্তা পার হওয়ার সময়ই কোর্ট ভবন এলাকায় এই দুর্ঘটনা হয়। রাস্তা পার হওয়ার সময় ময়মনসিংহগামী একটি ট্রাক তাদের চাপা দেয়। দুঘর্টনার পর অন্তঃসত্ত্বা রত্নার পেট ফেটে গিয়ে বেরিয়ে আসে শিশুকন্যাটি। তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়।

চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, হাতে আঘাত লাগলেও সুস্থ আছে নবজাতক। নবজাতকের চিকিৎসার জন্য রবিবার একটি মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হবে বলে জানা গেছে

8 months ago