Breaking News
Abhishek: দিল্লির থানা থেকে বেরিয়ে কলকাতায় রাজভবন অভিযানের ডাক অভিষেকের      Dengue: ডেঙ্গির থাবায় মৃত্যু আরও তিন জনের, নয়া পদক্ষেপ নবান্নের      ED: ইডিকে আগেই জানানো উচিত ছিল, অভিষেকের মামলায় মন্তব্য ডিভিশন বেঞ্চের      Abhishek: নিজের কথাই রাখছেন অভিষেক, যাচ্ছেন না ইডির তলবে      Delhi: লাঠি উঁচিয়ে তাড়া করে রাজঘাট থেকে তৃণমূলকে বের করে দিল দিল্লি পুলিস      Meeting: একদিকে ইডি, অন্যদিকে বঞ্চনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, সোম-মঙ্গলের প্লান কষতে দিল্লিতে বৈঠকে অভিষেক      Abhishek: দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, নজরে ৩ অক্টোবর      Accident: দুর্ঘটনার কবলে তৃণমূলের দিল্লিগামী বাস, আশঙ্কাজনক ১১ জন      Justic Sinha: জলে কুমির ডাঙায় বাঘ! রনংদেহী জাস্টিস সিনহার নির্দেশে মহাফাঁপরে ইডি ও অভিষেক      Delhi: তৃণমূলের বিশেষ ট্রেনের আবেদন খারিজ, বাসেই দিল্লি যাওয়ার ঘোষণা অভিষেকের     

Parliament

'খুন-ধর্ষণের রাজনীতি করে আমরা জিতি না', সংসদে শাহের কণ্ঠে বাংলার হিংসা প্রসঙ্গ
2 years ago
Nitin Gadkari: হাইড্রোজেন চালিত গাড়িতে চেপে সংসদে এলেন গড়করি, দেখে নিন এই গাড়ির বৈশিষ্ট্য

বুধবারও দেশব্যাপী একপ্রস্থ বেড়েছে পেট্রোল-ডিজেলের দাম (Fuel Price Hike)। এই আবহে এদিন হাইড্রোজেন (Hydrogen Powered car) চালিত পরিবেশবান্ধব গাড়িতে চেপে সংসদে পৌঁছন নীতিন গড়করি। নিজের দিল্লির বাসভবন থেকে সংসদ পর্যন্ত এই পরিবেশবান্ধব গাড়িতে চড়ে মূলত পাইলট প্রজেক্ট চালু করলেন কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী (Nitin Gadkari)।  নবীকরণযোগ্য এবং পরিবেশবান্ধব শক্তির পক্ষেই বরাবর সওয়াল করেন এই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। 

জানা গিয়েছে, এক ট্যাঙ্ক জ্বালানি নিয়ে এই গাড়ি ৬০০ কিমি পর্যন্ত ছুটতে পারবে। প্রতি কিমিতে ২ টাকা যাত্রাখরচ বাঁচাবে এই পরিবেশবান্ধব পরিবহণ। পাশাপাশি ট্যাঙ্ক ভর্তি হতে মাত্র ৫ মিনিট সময় নেবে এই গাড়ি। 

এদিন সংসদ চত্বরে ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, চালকের পাশের আসনেই বসে মন্ত্রী। সাদা এই গাড়ির সবুজ নম্বরের প্লেট। মূলত দেশে চলা ইলেকট্রিক গাড়ির নম্বর প্লেট এখন সবুজ রংয়ের। এমনটাই কেন্দ্রীয় পরিবহণ মন্ত্রক সূত্রে খবর। 

মোদী সরকার সূত্রে খবর, দেশকে আত্মনির্ভর বানাতে এই হাইড্রোজেন গাড়ি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে। পাশাপাশি পরিবেশবান্ধব এবং কম জ্বালানি খরচে যাত্রা নিরাপদ করবে এই গাড়ি।

2 years ago
Pakistan: মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা শরিকের সঙ্গ ত্যাগ! অনাস্থায় হার প্রায় নিশ্চিত ইমরান সরকারের

বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাব (No trust Motion) তো রয়েছে, তারপরে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা শরিক দলের সঙ্গ ত্যাগ। মঙ্গলবার রাতের এই ঘটনায় আরও নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে পড়শি দেশে ইমরান খান সরকারের (Imran Khan Government) পতন। জানা গিয়েছে, এযাবৎকাল পাকিস্তানের (Pakistan) শাসক দল পাকিস্তান তেহেরিক-ই-ইনসাফের শরিক দল ছিল এমকিউএম (পাকিস্তান)। সেই দল এবার প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান পিপলস পার্টির সঙ্গে চুক্তি করেছে। 

সেই প্রসঙ্গ ট্যুইটে উত্থাপন করে প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের রক্তচাপ আরও বাড়িয়েছেন পাক সংসদের বিরোধী দলনেতা বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি। তাঁর ট্যুইট, 'সংযুক্ত বিরোধী জোট এবং এমকিউএম একটা চুক্তি করেছে। এমকিএম-র রাবতা কমিটি এবং পিপিপি-র নির্বাচন কমিটি সেই চুক্তিপত্রের চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করবে। তারপর সংবাদ মাধ্যমের সামনে চূড়ান্ত খসড়া প্রকাশ করব। পাকিস্তানকে অভিনন্দন।' 

আর দিনকয়েক পরেই পাক সংসদে ইমরান খান সরকারের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাবের উপর ভোটাভুটি। তার আগে শরিক দল প্রধান শাসক দলের হাত ছাড়ায় আরও সংখ্যালঘু হয়ে পড়ল ইমরান খান সরকার। এমনটাই আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের মত। 

জানা গিয়েছে, পাক সংসদে এখন সংযুক্ত বিরোধীদের সাংসদ সংখ্যা ১৭৭। সেখানে ইমরান খান সরকারের পক্ষে সাংসদ ১৬৪ জন। পাশাপাশি পাকিস্তানের সংবিধান মতে, সরকারের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা জিততে ১৭২ জন সাংসদের সমর্থন দরকার। নিরঙ্কুশ ভাবে সেই সাংসদ সংখ্যা পেয়ে গিয়েছে পিপিপি-র নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোট।

এবার দেখার ১৭৭ জন সাংসদ অনাস্থা প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়ে ইমরান সরকারকে গদিচ্যুত করেন, না শেষ বেলায় দক্ষ রাজনীতিবিদদের মতো গদি সামলাতে সমর্থ হোন ইমরান।

2 years ago


NRC: 'এনআরসি কার্যকরে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি', সংসদকে জানাল মোদী সরকার

জাতীয় নাগরিক পঞ্জী বা এনআরসি (NRC) কার্যকরে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। মঙ্গলবার সংসদকে এ কথা জানাল মোদী সরকার (Modi government)। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই বলেন, 'সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মোতাবেক অসমের এনআরসি তালিকা নতুন করে তৈরি হয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই বলেন, 'সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মোতাবেক অসমের এনআরসি তালিকা নতুন করে তৈরি হয়েছে। সেখানে একাধিক নাম যুক্ত হয়েছে, সেভাবেই একাধিক নাম বাদ গিয়েছে। ২০১৯-র ৩১ অগাস্ট সেই তালিকা প্রকাশিত হয়েছে।' কিন্তু জাতীয় স্তরে এনআরসি কার্যকর নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি।

এদিকে, ক্ষেপণাস্ত্র-কাণ্ডে সংসদে বিবৃতি দিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। সম্প্রতি ভুল করে ভারতের এক মিসাইল পাকিস্তানে আছড়ে পড়ে। এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে মোদী সরকার। যদিও পাকিস্তানের দাবি, পড়শি দেশের ১২৪ কিমি অভ্যন্তরে গিয়ে পড়েছিল সেই ক্ষেপণাস্ত্র। এবার সংসদকে সেবিষয়ে অবগত করলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী।

প্রযুক্তিগত ত্রুটির জন্যই এই দুর্ঘটনা বলে বিবৃতিতে জানিয়েছিল ভারত সরকার। পাশাপাশি রাজনাথ সিং বলেছেন, 'এই দুর্ঘটনাকে অত্যন্ত গুরত্ব দিয়ে বিচার করছে কেন্দ্র। উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঠিক কী কারণে এই দুর্ঘটনা, খতিয়ে দেখবে তদন্ত কমিটি। পাশাপাশি মন্ত্রকের তরফে দুর্ঘটনার পর পর্যালোচনা করতে ক্ষেপণাস্ত্রের অপারেশন, ইনস্পেকশন খতিয়ে দেখা হয়েছে।'

2 years ago
Jhalda Murder: কাউন্সিলর খুনে ঝালদার আইসি মূল চক্রী, অভিযোগ শুভেন্দুর, বিরোধিতায় শাসকদল

রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা (Law and Order) পরিস্থিতির অবনতির অভিযোগে এবার সংসদে সরব হলেন কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরী। মঙ্গলবার তিনি ঝালদা পুরসভার (Jhalda Municipality) কংগ্রেস কাউন্সিলর (Councillor Killed) তপন কান্দুকে হত্যার প্রসঙ্গ তোলেন। পাশাপাশি তপন এবং আনিস-কাণ্ডের তদন্তের জন্য এদিন তিনি সিবিআই তদন্তের দাবি তোলেন। আদালতের নির্দেশে সেই তদন্তের জন্য মঙ্গলবার সংসদে সরব হয়েছিলেন বহরমপুরের কংগ্রেস সাংসদ (Adhir Chowdhury)। এদিন আবার বিধানসভায় ঝালদার কাউন্সিলর খুনে সরাসরি স্থানীয় থানার আইসিকে কাঠগড়ায় তুলেছেন শুভেন্দু অধিকারী। যদিও বিরোধী দলগুলোর এই আক্রমণের বিরোধিতা করেছে শাসক দল তৃণমূল। বাংলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অন্য রাজ্যের তুলনায় অনেক ভালো। এই মন্তব্য এদিন বিধানসভায় দাঁড়িয়ে করেন ফিরহাদ হাকিম।

পাশাপাশি তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছেন, 'ঝালদা-কাণ্ডের তদন্তে পুলিসকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অধীর চৌধুরী সংসদে যেটা বলিয়েছে, সেটা বিজেপির ওকে বলিয়েছে।' এদিন ঠিক কী বলেছেন অধীর চৌধুরী? যার প্রভাবে মঙ্গলবার সকাল থেকেই তপ্ত রাজ্য রাজনীতি?

সোমবার সংসদ অধিবেশনে অনুপস্থিত ছিলেন অধীর চৌধুরী। সেই অনুপস্থিতির কারণ অধ্যক্ষকে বহরমপুরের সাংসদ জানান, তিনি পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়া জেলার ঝালদা গিয়েছিলেন। সেখানে এক হৃদয় বিদারক ঘটনার সাক্ষী হয়েছেন। কংগ্রেসের টিকিটে জেতা সেই পুরসভার কাউন্সিলর তপন কান্দুকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।'

একইভাবে রাজ্যে 'আইনশৃঙ্খলা নেই' বলে এদিন সুর চড়িয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, 'ঝালদার ঘটনায় আইসি নিজে যুক্ত বোর্ড গঠনের জন্য। এটা প্রমাণিত। আইসি ঝালদা মূল চক্রী আর সুপারি কিলার দিয়ে খুন করা হয়েছে। লক্ষ্য বোর্ড গঠন।' 

তাঁর অভিযোগ, 'ঝালদায় কংগ্রেস পুরবোর্ড তৈরির কাজে অনেকটাই এগিয়ে ছিল। কিন্তু শাসকদলের একটি অংশ পুলিশের সাহায্য নিয়ে তপনকে হত্যা করেছে।' তাঁর এদিনের বক্তৃতায় রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির অভিযোগে সরব হয়েছিলেন। তাঁকে টেবিল চাপড়ে সমর্থন করতে দেখা গিয়েছে সনিয়া গান্ধীকে।

এরপরেই অধীরের বক্তব্যের সমালোচনায় সরব হয়েছেন কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন, 'মুখ্যমন্ত্রী এই হত্যার বিরোধিতা করেছেন। তদন্তে দেখতে হবে সুপারি কিলারদের কাজে লাগিয়েছে কারা? এই হত্যার মাথা কে? বিজেপি একটা চক্রান্ত চালাচ্ছিল। পুলিশকে নিরপেক্ষ তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কংগ্রেসের কেন্দ্রের প্রতি এত আস্থা! বাংলার জন্য ক্ষেত্রে কংগ্রেস সিবিআই-প্রিয় যেন না হয়। অধীর চৌধুরী যা বলেছেন, সেটা রাজনীতি। ওকে দিয়ে বিজেপি বলিয়েছে।'

তাঁর মন্তব্য, 'আমরা একটা খুনও চাই না। আগে খুন হলেও ব্যবস্থা নেওয়া হত না। কিন্তু এখন সেটা হয়। বামেরা কথা বলার আগে ভেবে দেখবেন নন্দীগ্রাম, সাঁইবাড়ি থেকে বিভিন্ন জায়গায় হত্যা। সেসব কিন্তু এখন হয় না।'

শুধু কুণাল নয়, বাংলার আইনশৃঙ্খলার পক্ষেই এদিন সওয়াল করেছেন ফিরহাদ হাকিমও। আইনশৃঙ্খলা অন্য রাজ্যের থেকে আমাদের ভালো। তবু কিছু ঘটছে না, এমন নয়। সেই জায়গা থেকে আমাদের শূন্যে নিয়ে আসতে হবে। তার জন্য মুখ্যমন্ত্রী সব রকম প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। এদিন জানান ফিরহাদ হাকিম।

2 years ago


Parliament: ভুল করে ভারতের মিসাইল পাকিস্তানে! সংসদে বিবৃতি রাজনাথের

ক্ষেপণাস্ত্র-কাণ্ডে(Missile Fired) সংসদে বিবৃতি দিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। সম্প্রতি ভুল করে ভারতের এক মিসাইল পাকিস্তানে (Pakistan) আছড়ে পড়ে। এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে মোদী সরকার। যদিও পাকিস্তানের দাবি, পড়শি দেশের ১২৪ কিমি অভ্যন্তরে গিয়ে পড়েছিল সেই ক্ষেপণাস্ত্র। এবার সংসদকে সেবিষয়ে অবগত করলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী।

প্রযুক্তিগত ত্রুটির জন্যই এই দুর্ঘটনা বলে বিবৃতিতে জানিয়েছিল ভারত সরকার। পাশাপাশি রাজনাথ সিং বলেছেন, 'এই দুর্ঘটনাকে অত্যন্ত গুরত্ব দিয়ে বিচার করছে কেন্দ্র। উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঠিক কী কারণে এই দুর্ঘটনা, খতিয়ে দেখবে তদন্ত কমিটি। পাশাপাশি মন্ত্রকের তরফে দুর্ঘটনার পর পর্যালোচনা করতে ক্ষেপণাস্ত্রের অপারেশন, ইনস্পেকশন খতিয়ে দেখা হয়েছে।'

এদিকে, সোমবার থেকে শুরু হয়েছে সংসদের বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয় তথা শেষ পর্ব। মঙ্গলবার রাশিয়া-ইউক্রেন সঙ্কট নিয়ে সংসদে বিবৃতি দিতে পারেন বিদেশমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, এই বাজেটে জম্মু-কাশ্মীরের জন্য ১.১২ লক্ষ কোটি টাকার বাজেট পেশ হয়েছে।  পাশাপাশি শিক্ষা, স্বরাষ্ট্র, জনস্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে বাজেট।

2 years ago
By Poll Date: সুব্রতর বালিগঞ্জ এবং বাবুলের আসানসোলের উপনির্বাচন ঘোষণা, দেখুন কবে ভোট

রাজ্যের একটি বিধানসভা এবং একটি লোকসভা আসনের উপনির্বাচনের সূচি ঘোষণা। শনিবার আসানসোল লোকসভা এবং বালিগঞ্জ বিধানসভা উপনির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী ১২ এপ্রিল, মঙ্গলবার ভোট হবে এই দুই আসনে। গণনা হবে ১৬ এপ্রিল, শনিবার। একই দিনে ছত্তিশগড়, বিহার এবং মহারাষ্ট্রের একটি করে বিধানসভা আসনেও উপনির্বাচন হবে। ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়ে যাওয়ায় এই আসনে এদিন থেকে জারি হয়ে গেল আদর্শ আচরণবিধি।

২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে আসানসোল থেকে জিতেছিলেন বিজেপির বাবুল সুপ্রিয়। পরে তিনি তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেন। তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পর বাবুল সাংসদ পদ থেকেও ইস্তফা দেন। লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা তা গ্রহণ করেন। ফলে সেই শূন্য আসনে উপনির্বাচন বকেয়া ছিল।

পাশাপাশি বালিগঞ্জের বিধায়ক তথা রাজ্যের প্রবীণ মন্ত্রী ছিলেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়। গত  নভেম্বরে কালীপুজোর দিনে তিনি প্রয়াত হয়েছেন। সুব্রতবাবুর প্রয়াণের কারণে বালিগঞ্জ আসনেও ভোট বকেয়া ছিল।

কমিশন সূত্রে খবর আসানসোলের ১০০% বুথকেই উত্তেজনাপ্রবণ বুথ বলেই চিহ্নিত করা হয়েছে।

2 years ago
Budget Session: দু'বছরে ২৫ হাজারের বেশি ভারতীয় আত্মঘাতী

দুই বছরে বেকারত্ব এবং ঋণগ্রস্ত হয়ে ২৫ হাজারের বেশি ভারতীয় আত্মহত্যা করেছেন। রাজ্যসভাকে এই তথ্য দিয়েছে মোদী সরকার। ২০১৮-২০২০-র পরিসংখ্যানে উল্লেখ, ৯১৪০ জন বেকারত্বের জ্বালায় এবং ১৬,০৯১ জন ঋণখেলাপি হিসেবে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন। বুধবার কর্মসংস্থান বিষয়ক আলোচনা চলাকালীন উচ্চকক্ষের বিরোধী শিবিরকে এই তথ্য দেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই।

জাতীয় ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরো বা এনসিআরবি-র তরফে এই পরিসংখ্যান সরকারকে দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরও বলেছেন, 'করোনার প্রথম ঢেউ অর্থাৎ ২০২০-তে সবচেয়ে বেশি আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। সে বছর কাজ খুইয়ে ৩৫৪৮ জন আত্মহত্যা করেছেন। পাশাপাশি ২০১৯ সালে ২৮৫১ জন আর ২০১৮ সালে ২৭৪১ জন এই চরম পথ বেছেছেন।'

যদিও সর্বস্বান্ত বা ঋণখেলাপি হয়ে আত্মহত্যার ঘটনা এতটা উদ্বেগজনক নয়। ২০১৮-তে আত্মহত্যা করেছেন ৪৭৯০ জন, ২০১৯-এ এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৫৯০৮ জন। আর করোনার বছর অর্থাৎ ২০২০ সালে এই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৫২১৩ জন।' 

2 years ago


Budget Session : 'কংগ্রেসকে সমালোচনার জায়গা সংসদ নয়', মোদীকে নীতিপাঠ খাড়গের

বাজেট অধিবেশনে (Parliament Budget Session) রাষ্ট্রপতির বক্তৃতার জবাবি ভাষণের অপব্যবহার করেছেন প্রধানমন্ত্রী (Prime Minister Modi)। এই অভিযোগে বুধবার সংসদে সরব হয়েছে কংগ্রেস Congress)। সাম্প্রতিক ইস্যুর উপর আলোকপাত না করে কংগ্রেসকে আক্রমণ করেছেন নরেন্দ্র মোদী। এখানেই আপত্তি তুলেছেন সাংসদ মল্লিকার্জুন খাড়গে। তিনি বলেন, 'আপনি যদি কংগ্রেস, গান্ধীজি, নেহেরুজি কিংবা রাহুলজিকে ঘৃণা করেন, তাহলে সংসদের বাইরে সরব হন। প্রধানমন্ত্রীজি বিরোধীদের ইস্যু পেগাসাস, কোভিড, মুদ্রাস্ফীতি এসব বিষয়ে আলোচনা করেননি। আমরা তখন জন্মাইনি যখন কংগ্রেস স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশ নিয়েছিল।' 

এদিকে, পরপর দুই দিন রাষ্ট্রপতির ভাষণের উপর বলতে উঠে কংগ্রেসকেই আক্রমণের নিশানা বানান প্রধানমন্ত্রী। সোমবার লোকসভায় এবং মঙ্গলবার রাজসভায়, মোদীর কটাক্ষের তিরে ছিল শতাব্দী প্রাচীন দল। ঠিক কী বলেছেন প্রধানমন্ত্রী? যার জেরে বুধবার সরব হয়েছে কংগ্রেস। মঙ্গলবার রাজ্যসভায় বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বাজেট অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের উপর জবাবি বক্তৃতায় প্রথম থেকে কংগ্রেসকে আক্রমণ করেন প্রধানমন্ত্রী। সোমবার যেভাবে লোকসভায় তিনি সরব হয়েছিলেন, এদিন সেভাবেই সংসদের উচ্চকক্ষে সরব হলেন। পরিবারতন্ত্রের ঊর্ধ্বে কংগ্রেস কিছু বোঝে না। এভাবেই কটাক্ষ ছুঁড়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রায় ১ ঘণ্টার ভাষণে তাঁর আমলের উন্নয়নমূলক প্রকল্পের ইতিবাচক দিক তুলে ধরার পাশাপাশি বিরোধীদের তুলোধোনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

মঙ্গলবার রাজ্যসভায় তিনি বলেন, 'রাষ্ট্র কোনও শাসন বা প্রশাসনিক ব্যবস্থা নয়। আমাদের জন্য রাষ্ট্র জীবিত আত্মা। তাই পরিবার পরিচালিত কোনও দল গণতন্ত্রের জন্য বড় হুমকি। দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সব রাজনৈতিক ব্যক্তিদের সেই উদ্যোগকে দিশা দেখিয়ে আগামি ২৫ বছরে দেশকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।'

কংগ্রেসের প্রতি তাঁর কটাক্ষ, 'গোয়ায় যখন কংগ্রেস ক্ষমতায় ছিল, তখন লতা মঙ্গেশকরের ভাইকে অল ইন্ডিয়া রেডিও থেকে ঘাড়ধাক্কা দিয়েছিল। কারণ তিনি বীর সাভারকরের কবিতার কিছু অংশ রেডিও অনুষ্ঠানে পাঠ করেছিলেন।'প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'কিছু মানুষ মনে করেন ১৯৪৭-এ ভারতের জন্ম। এই ধারণাই সমস্যা তৈরি করছে। কংগ্রেস ক্ষমতায় না থাকলে জরুরি অবস্থা, শিখ দাঙ্গা, কাশ্মীরি পন্ডিতদের বিতাড়ন--এসব কিছুই ঘটত না।'

2 years ago
Modi at Parliament : 'পরিবার কেন্দ্রিক দল গণতন্ত্রের কাছে হুমকি', রাজ্যসভায় সরব মোদী

সোমবার লোকসভার পর মঙ্গলবার রাজ্যসভায় (Modi at Parliament) বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বাজেট অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের উপর জবাবি বক্তৃতায় প্রথম থেকে কংগ্রেসকে আক্রমণ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সোমবার যেভাবে লোকসভায় তিনি সরব হয়েছিলেন, এদিন সেভাবেই সংসদের উচ্চকক্ষে সরব হলেন। পরিবারতন্ত্রের ঊর্ধ্বে কংগ্রেস (Congress) কিছু বোঝে না। এভাবেই কটাক্ষ ছুঁড়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রায় ১ ঘণ্টার ভাষণে তাঁর আমলের উন্নয়নমূলক প্রকল্পের ইতিবাচক দিক তুলে ধরার পাশাপাশি বিরোধীদের তুলোধোনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

মঙ্গলবার রাজ্যসভায় তিনি বলেন, 'রাষ্ট্র কোনও শাসন বা প্রশাসনিক ব্যবস্থা নয়। আমাদের জন্য রাষ্ট্র জীবিত আত্মা। তাই পরিবার পরিচালিত কোনও দল গণতন্ত্রের জন্য বড় হুমকি। দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সব রাজনৈতিক ব্যক্তিদের সেই উদ্যোগকে দিশা দেখিয়ে আগামি ২৫ বছরে দেশকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।'

কংগ্রেসের প্রতি তাঁর কটাক্ষ, 'গোয়ায় যখন কংগ্রেস ক্ষমতায় ছিল, তখন লতা মঙ্গেশকরের ভাইকে অল ইন্ডিয়া রেডিও থেকে ঘাড়ধাক্কা দিয়েছিল। কারণ তিনি বীর সাভারকরের কবিতার কিছু অংশ রেডিও অনুষ্ঠানে পাঠ করেছিলেন।'

প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'কিছু মানুষ মনে করেন ১৯৪৭-এ ভারতের জন্ম। এই ধারণাই সমস্যা তৈরি করছে। কংগ্রেস ক্ষমতায় না থাকলে জরুরি অবস্থা, শিখ দাঙ্গা, কাশ্মীরি পন্ডিতদের বিতাড়ন--এসব কিছুই ঘটত না।'

কোভিড প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্য, 'এই ধরনের অতিমারী ১০০ বছরে মানবজাতি দেখেনি। এই অতিমারী সঙ্কট ডেকে এনেছে, সমাজে সমস্যা তৈরি করেছে। গোটা বিশ্ব যার সঙ্গে লড়াই করে চলেছে।' তবে করোনা মোকাবিলায় ১৩০ কোটি মানুষের ইচ্ছাশক্তি গোটা বিশ্বে এখন সমাদৃত। এভাবেও প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছিলেন তিনি।

তবে মোদী যখন রাজ্যসভায় বক্তব্য রাখছেন, তখন প্রতিবাদে সংসদকক্ষ থেকে ওয়াক আউট করেন কংগ্রেস সাংসদরা। যদিও পরপর দুই দিন কংগ্রেসকে মোদীর আক্রমণ প্রশ্নে অন্য সমীকরণ দেখছে রাজনৈতিক মহল।

পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা ভোটে খুব একটা ভালো অবস্থায় নেই বিজেপি। গোয়া, পঞ্জাব এবং উত্তরাখণ্ডে বিজেপির সঙ্গে কংগ্রেসের মুখোমুখি লড়াই। উত্তরপ্রদেশেও ক্ষমতা ধরে রাখতে লড়াই করতে হবে বিজেপিকে। তাই প্রাসঙ্গিক কংগ্রেসকে তোপ দেগে ভোটের আগে ভাবমূর্তি পরিষ্কারের রাস্তায় হাঁটছেন প্রধানমন্ত্রী। এমনটাই বিশেষজ্ঞদের অভিমত।

2 years ago


Modi at Parliament : 'বিভাজন-শাসন ওদের নীতি', সংসদে কংগ্রেসকে আক্রমণ মোদীর

রাষ্ট্রপতির ভাষণের (President Speech) উপর সোমবার জবাবি ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)। এদিন সংসদে (Parliament Session) বক্তব্য রাখতে গিয়ে কংগ্রেসকে একহাত নিয়েছেন তিনি। প্রায় একঘণ্টার বক্তৃতায় প্রথম থেকে তাঁর  আক্রমণের তিরে ছিল শতাব্দীপ্রাচীন দল (Congress)। নিজেদের কৃতকর্মের জন্য আগামি ১০০ বছর ক্ষমতায় আসবে না কংগ্রেস। এদিন এভাবেই সরব হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। 

তিনি বলেন, 'কংগ্রেস নিজেদের কৃতকর্মের জন্য আগামি ১০০ বছর ক্ষমতায় আসবে না। এমন মন তৈরি করে ফেলেছে। আমরাও তৈরি হয়েছি ওদের ক্ষমতার বাইরে রাখতে। বিভাজন ওদের ডিএনএ-তে। ইংরেজরা দেশ ছাড়লেও, কংগ্রেস ওদের বিভাজন এবং শাসন নীতিকে দত্তক নিয়েছে। তাই আজ ওরা টুকরে টুকরে গ্যাংকে নেতৃত্ব দিচ্ছে।' 

তাঁর খোঁচা, '৭১ সাল থেকে গরিবি হটাও স্লোগান দিয়ে কংগ্রেস ক্ষমতায় এসেছে। কিন্তু গরিবি হটাওয়ের বদলে, গরিবরা ক্ষমতা থেকে কংগ্রেসকে সরিয়ে দিয়েছে। ওরা মোদীকে ছাড়া একদিনেও থাকতে পারেন না। সকাল থেকে মোদী নাম জপ করে। মেক ইন ইন্ডিয়াকে বিদ্রুপ করে নিজেরাই বিদ্রুপে পরিণত হয়েছে।' 

প্রধানমন্ত্রীর দাবি, 'কংগ্রেস আমলে মুদ্রাস্ফীতি দুই অঙ্কের ঘরে থাকতো। কিন্তু গত ৬ বছরে মুদ্রাস্ফীতি ৫%-এর নীচে নেমেছে। স্বাধীনতার এত বছর পরেও আপনারা (পড়ুন কংগ্রেস) দাসপ্রথা থেকে বেরোতে পারেননি। এতগুলো নির্বাচন হেরেও আপনাদের দর্পচূর্ণ হয়নি।' পাশাপাশি লকডাউনের সময় পরিযায়ী শ্রমিক সমস্যা তৈরির জন্য কংগ্রেসকেই কাঠগড়ায় তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী। 

এখন দেশের প্রত্যন্ত অংশের মানুষ গ্যাস সংযোগ পাচ্ছে, এই দাবিও করেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি শৌচাগার এবং বাড়ি গরিবদের কাছে পৌঁছে গিয়েছে বলেও সংসদে সরব হয়েছিলেন তিনি। কোভিডকালে গোটা বিশ্বকে নেতৃত্ব দিয়েছে ভারত। সোমবার সংসদে দাবি করেন নরেন্দ্র মোদী। 

2 years ago
Parliament : 'ইতিহাস বিকৃত করছে মোদী সরকার', সংসদে সরব মহুয়া মৈত্র

ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা করছে মোদী সরকার (Modi Government)। বৃহস্পতিবার লোকসভায় (Parliament) এভাবেই সরব হলেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র (Mohua Moitra)। তাঁর মন্তব্য, 'বিজেপি (BJP) ভবিষ্যৎ নিয়ে আতঙ্কিত আর বর্তমানকে অবিশ্বাস করে। আপনাদের ভয় ভবিষ্যতের ভারত নিজেদের মতো করেই আরামপ্রদ হবে। বৈপরীত্য নিয়েই সমৃদ্ধ হবে। তাই শুধু আমাদের ভোট নিয়ে আপনারা উদ্বিগ্ন নন। আপনারা, আমাদের মনে, ঘরে ঢুকে সবকিছু ঠিক করে দিতে চান। আপনারা বলতে চান কে কী খাবে, কী পরবে, কাকে ভালবাসবে।'

এদিকে, লোকসভায় তৃণমূল সাংসদ যখন বিজেপির উদ্দেশ্যে সরব, তখন হইহট্টগোলহীন রাজ্যসভার অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় বৃহস্পতিবার। আর উচ্চকক্ষের এই আচরণ আগামি দিনে দেখতে চায় গোটা দেশ। এদিন সাংসদদের উদ্দেশে বলেন চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু।

পাশাপাশি, রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে প্ররোচনামূলক মন্তব্যের জন্য স্বাধিকারভঙ্গের নোটিশ এনেছেন বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। বুধবার রাহুলের ভাষণে আপত্তি তুলে এই উদ্যোগ বিজেপি সাংসদের।

অপরদিকে, মোদী সরকারের ভ্রান্ত বিদেশনীতির জেরে দৃঢ় হয়েছে চিন-পাকিস্তানের সম্পর্ক। বুধবার সংসদে এই অভিযোগ তুললেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। তাঁর মন্তব্য, 'একটা বড় পাপ আপনারা দেশের মানুষের সঙ্গে করেছেন। চিনের একটা স্বচ্ছ পরিকল্পনা ছিল। সেটা ডোকলাম এবং লাদাখে রূপায়িত করেছে বেজিং। রাষ্ট্রের কাছে এটা একটা বড় হুমকি। আমরা বিদেশ নীতির ক্ষেত্রে একটা বড় ভুল করে ফেলেছি।'

এখানেই থামেননি কংগ্রেস সাংসদ। কর্মসংস্থান এবং বেকারত্ব নিয়েও সুর চড়িয়েছেন তিনি। দেশে বেকারত্ব ৫০ বছরে সর্বাধিক। দেশব্যাপী ক্রমেই গরিব এবং উচ্চবিত্তের ফারাক স্পষ্ট হচ্ছে। রাষ্ট্রপতির ভাষণে সাম্প্রতিক এই সমস্যাগুলোর উপর আলোকপাত করা হয়নি। এভাবেও সরব হয়েছেন রাহুল। তিনি বলেন, '২০২১-এ ৩ কোটি যুবক কাজ হারিয়েছেন। আপনারা মেক ইন ইন্ডিয়া, স্টার্ট আপ ইন্ডিয়ার কথা বলছেন। কিন্তু দেশের যুবসম্প্রদায়ের কর্মসংস্থান নিয়ে কিছু বলছেন না।'

2 years ago
Parliament Session : 'মোদী সরকারের ভ্রান্ত বিদেশনীতির ফায়দা নিয়েছে চিন-পাকিস্তান', সংসদে সরব রাহুল
মোদী সরকারের ভ্রান্ত বিদেশনীতির জেরে দৃঢ় হয়েছে চিন-পাকিস্তানের সম্পর্ক। বুধবার সংসদে এই অভিযোগ তুললেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। তাঁর মন্তব্য, 'একটা বড় পাপ আপনারা দেশের মানুষের সঙ্গে করেছেন। চিনের একটা স্বচ্ছ পরিকল্পনা ছিল। সেটা ডোকলাম এবং লাদাখে রূপায়িত করেছে বেজিং। রাষ্ট্রের কাছে এটা একটা বড় হুমকি। আমরা বিদেশ নীতির ক্ষেত্রে একটা বড় ভুল করে ফেলেছি।'

এখানেই থামেননি কংগ্রেস সাংসদ। কর্মসংস্থান এবং বেকারত্ব নিয়েও সুর চড়িয়েছেন তিনি। দেশে বেকারত্ব ৫০ বছরে সর্বাধিক। দেশব্যাপী ক্রমেই গরিব এবং উচ্চবিত্তের ফারাক স্পষ্ট হচ্ছে। রাষ্ট্রপতির ভাষণে সাম্প্রতিক এই সমস্যাগুলোর উপর আলোকপাত করা হয়নি। এভাবেও সরব হয়েছেন রাহুল। তিনি বলেন, '২০২১-এ ৩ কোটি যুবক কাজ হারিয়েছেন। আপনারা মেক ইন ইন্ডিয়া, স্টার্ট আপ ইন্ডিয়ার কথা বলছেন। কিন্তু দেশের যুবসম্প্রদায়ের কর্মসংস্থান নিয়ে কিছু বলছেন না।'

রাষ্ট্রপতির বাজেট বক্তব্যের উপর বলতে গিয়ে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের অভিযোগ তুললেন কংগ্রেস সাংসদ মল্লিকার্জুন খাড়গে। বছরপ্রতি ২ কোটি কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি দিলেও, তা এখনও পূরণ হয়নি। বুধবার সংসদে এভাবে সরব হলেন কংগ্রেস সাংসদ। কেন্দ্রের শাসক দলের প্রতি তাঁর প্রশ্ন, 'আপনাদের এযাবৎকাল ১৫ কোটি কর্মসংস্থান দেওয়ার কথা। কিন্তু আসলে কতজন চাকরি পেয়েছে? এবার বাজেটেও আগামি ৫ বছরে ৬০ লক্ষ কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।'

বুধবার লোকসভায় রাষ্ট্রপতির ভাষণের উপর বলতে দেখা গিয়েছে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকে। দুই কক্ষ মিলিয়ে ১২ ঘণ্টা বরাদ্দ করা হয়েছে এই বিতর্কের জন্য। আগামি ৭ এবং ৮ ফেব্রুয়ারি বাজেট বক্তব্যের উপর জবাবি ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এমনটাই সংসদ সচিবালয় সূত্রে খবর। বাজেট অধিবেশনের প্রথমার্ধ ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে। তারপর একমাসের বিরতি শেষে ফের ১৩ মার্চ শুরু হবে দ্বিতীয়ার্ধ বা শেষের পর্ব। ৮ এপ্রিল ইতি পড়বে চলতি বাজেট অধিবেশনের।

এদিকে, প্রায় ৫০ মিনিটের বক্তব্যে রাষ্ট্রপতি ভারতকে আর্থিক উন্নয়নশীল রাষ্ট্র বলে অভিহিত করেন। পাশাপাশি জনগণের উদ্দেশে তাঁর বার্তা, ২০৪৭-এর মধ্যে দেশকে আধুনিক এবং আরও উন্নত করে গড়তে হবে। তার জন্য এখন থেকেই দেশবাসীকে দায়িত্ব নিতে হবে। আরও কর্মঠ হতে হবে।
2 years ago


Parliament : 'শরীর ঠিক আছে?' সংসদে কাঁধ চাপড়ে সৌগতর সঙ্গে কুশল বিনিময় প্রধানমন্ত্রীর

অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতার সমাপ্তির পরেই বিরোধী শিবিরকে বিস্মিত করলেন প্রধানমন্ত্রী। কিছু বুঝে ওঠার আগেই বিরোধী বেঞ্চে পৌঁছে যান তিনি। কয়েকজন বিরোধী নেতার শারীরিক পরিস্থিতির খোঁজ নেন নরেন্দ্র মোদী। সংসদে উপস্থিতির ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন কুড়োন কয়েকজন বিরোধী সাংসদ। পাশাপাশি ডিজিটাল-বান্ধব হলে, বর্তমান যুগে কতটা সুবিধা? সে বিষয়ে অনেক প্রবীণ সাংসদদের পাঠ দেন প্রধানমন্ত্রী। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর এই আচরণ সুস্থ গণতন্ত্রের লক্ষণ।

বিরোধীদের পরামর্শ কানে তোলেন না প্রধানমন্ত্রী। এমন অভিযোগ ভুরি ভুরি রয়েছে মোদীর বিরুদ্ধে। কিন্তু কেন্দ্রীয় বাজেট পেশের দিন প্রধানমন্ত্রীর এভাবে বিরোধী বেঞ্চের দিকে এগিয়ে যাওয়া খানিকটা হলেও রাজনৈতিক সৌজন্য, এমনটাই দাবি বিজেপির।

জানা গিয়েছে, বাজেট বক্তৃতা শেষে বেঞ্চ বাজিয়ে অর্থমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী। তারপরেই নিজের আসন থেকে বেরিয়ে এসে বিরোধী বেঞ্চের দিকে হাঁটতে শুরু করেন নরেন্দ্র মোদী। তাঁকে দেখে ওয়েলেই থমকে যান ওয়াইএসআর, কংগ্রেস এবং টিআরএস-এর সাংসদরা।

তাঁদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় সেরে তিনি তৃণমূলের দুই সাংসদ সৌগত রায় এবং সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করেন। দমদমের সাংসদকে প্রশ্ন করেন, 'আপনার শরীর ঠিক আছে?' পাল্টা হাত জোড় করে সৌজন্য দেখান সৌগত রায়। এরপরেই প্রবীণ সাংসদের কাঁধ চাপড়ে উৎসাহ জোগান প্রধানমন্ত্রী।

2 years ago
Parliament Budget Session : 'আগের ১৫ কোটি চাকরি কোথায়?' বাজেট বিতর্কে কেন্দ্রকে তুলোধোনা কংগ্রেসের

রাষ্ট্রপতির বাজেট বক্তব্যের উপর বলতে গিয়ে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের অভিযোগ তুললেন কংগ্রেস সাংসদ মল্লিকার্জুন খাড়গে। বছরপ্রতি ২ কোটি কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি দিলেও, তা এখনও পূরণ হয়নি। বুধবার সংসদে এভাবে সরব হলেন কংগ্রেস সাংসদ। কেন্দ্রের শাসক দলের প্রতি তাঁর প্রশ্ন, 'আপনাদের এযাবৎকাল ১৫ কোটি কর্মসংস্থান দেওয়ার কথা। কিন্তু আসলে কতজন চাকরি পেয়েছে? এবার বাজেটেও আগামি ৫ বছরে ৬০ লক্ষ কর্ম সংস্থানের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।'

বুধবার লোকসভায় রাষ্ট্রপতির ভাষণের উপর বলতে দেখা গিয়েছে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকে। দুই কক্ষ মিলিয়ে ১২ ঘণ্টা বরাদ্দ করা হয়েছে এই বিতর্কের জন্য। আগামি ৭ এবং ৮ ফেব্রুয়ারি বাজেট বক্তব্যের উপর জবাবি ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এমনটাই সংসদ সচিবালয় সূত্রে খবর। বাজেট অধিবেশনের প্রথমার্ধ ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে। তারপর একমাসের বিরতি শেষে ফের ১৩ মার্চ শুরু হবে দ্বিতীয়ার্ধ বা শেষের পর্ব। ৮ এপ্রিল ইতি পড়বে চলতি বাজেট অধিবেশনের।

এদিকে, প্রায় ৫০ মিনিটের বক্তব্যে রাষ্ট্রপতি ভারতকে আর্থিক উন্নয়নশীল রাষ্ট্র বলে অভিহিত করেন। পাশাপাশি জনগণের উদ্দেশে তাঁর বার্তা, ২০৪৭-এর মধ্যে দেশকে আধুনিক এবং আরও উন্নত করে গড়তে হবে। তার জন্য এখন থেকেই দেশবাসীকে দায়িত্ব নিতে হবে। আরও কর্মঠ হতে হবে।

2 years ago