Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

PareshAdhikary

SSC: ববিতার চাকরি অনিশ্চিত? অঙ্কিতার থেকে পাওয়া টাকা সরিয়ে রাখতে নির্দেশ কোর্টের

প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশ অধিকারীর (Paresh Adhikary) মেয়েকে সরিয়ে সরকারি স্কুলে চাকরি পেয়েছেন ববিতা সরকার (Babita Sarkar)। হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে অঙ্কিতা অধিকারী এযাবৎকাল পাওয়া বেতন তুলে দিয়েছে ববিতাকে। এবার ববিতার নিয়োগ ঘিরে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। তড়িঘড়ি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন ববিতা সরকার, পিছিয়ে নেই তাঁর নিয়োগ অবৈধ দাবি করা অনামিকা রায়। ববিতা যে চাকরি করছেন, সেই চাকরির দাবিদার অনামিকা, এই দাবিতে হাইকোর্টে গিয়েছেন তিনিও।

দু'পক্ষের দায়ের এই মামলার শুনানিতে বৃহস্পতিবার কোনও সিদ্ধান্তে পৌঁছয়নি আদালত। তবে বেতন বাবদ পাওয়া যে টাকা, ববিতাকে তুলে দিয়েছে অঙ্কিতা, সেই ববিতাকে আলাদা সরিয়ে রাখতে নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের।  প্রয়োজনে সেই টাকা কলকাতা হাইকোর্টের রেজিষ্টার জেনারেলের কাছে জমা রাখতে হবে। এহেন নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। আগামী নয় জানুয়ারি এই মামলার পরবর্তী শুনানি। সেদিন হলফনামা আকারে অবস্থান জানাতে হবে ববিতা সরকারকে।

আদালতে পরেশ কন্যার চাকরির অন্যতম দাবিদার অনামিকা রায়ের আবেদন, 'ববিতা সরকার ৩১ পেলেও ৩৩ দেখিয়ে চাকরি দেওয়া হয়েছে। আদালতের কাছে সেই নম্বর বাড়ানোর প্রসঙ্গ লুকনো। এদিকে কোর্ট নির্দেশে চাকরি পেয়েছেন ববিতা। এখন তাঁকে সেই চাকরি থেকে অব্যাহতি দিয়ে আমাকে সেই চাকরি দেওয়া হোক।'

এই আবেদনের প্রেক্ষিতে ববিতার আইনজীবী ফিরদৌস শামীম জানান, এটা তৈরি করা গল্প। ববিতা যখন চাকরি পাওয়ার আবেদন করে তখন উনি নিজের নম্বরের কথা জানায়নি আদালতকে। এখন জানাচ্ছেন, ববিতার চাকরি পাওয়ার মামলায় অনামিকাকে দিয়ে সই করানো হয়। এখন উনি অস্বীকার করছেন। চাকরি যার পাওয়ার কথা তিনি পাবেন। আদালতের কাছে লুকনোর কী আছে? আমার মক্কেল সমস্যা দেখেই আদলতকে জানিয়েছে। এর থেকে প্রমাণিত অনামিকা সাজানো গল্প বলছে, প্রয়োজনে তাঁর দাবী তদন্ত করে দেখা হোক।'

বিচারপতি পাল্টা জানান, 'আপনি যেটা অনামিকার সই বলছেন, আমি তো দেখছি না ওটা অনামিকার সই।' এই শুনানিতে পর্ষদ আইনজীবী ভাস্কর বৈশ্য বলেন, 'আমি চাই এই ঘটনায় সিবিআই তদন্ত হোক।' পাল্টা অনামিকা রায়ের আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত জানান, 'ববিতা ও অনামিকা একই সাবজেক্টের পরীক্ষার্থী রাষ্ট্রবিজ্ঞানের। অঙ্কিতা অধিকারীর চাকরি ববিতা পান আদালতের নির্দেশে। অঙ্কিতা অধিকারীর র‍্যাঙ্ক জাম্প ছিল। তারপর ববিতা জানতে পারলেন তিনি ৩৩ না ৩১ পেয়েছেন। এটা যদি হয়, তবে অনামিকার নম্বর ববিতার থেকে বেশি। ইতিমধ্যেই পর্ষদের ভুল প্রকাশ্যে এসেছে, এটাও একটা ভুল।'

one year ago
Babita: অঙ্কিতার চাকরি দাবিদার কে? এবার ববিতার বিরুদ্ধে নম্বর বাড়িয়ে দেখানোর অভিযোগ

আইনি লড়াই (SSC case) শেষে পরেশ অধিকারী (Paresh Adhikary) তথা রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী কন্যা অঙ্কিতা অধিকারীকে (Ankita Adhikary) হটিয়ে সম্প্রতি চাকরি পেয়েছেন ববিতা সরকার। শুরুতে সব ঠিকঠাক থাকলেও ফের একবার সংবাদ শিরোনামে ববিতা সরকার (Babita Sarkar)। প্রশ্ন উঠছে ববিতা সরকারের আবেদনের বৈধতা নিয়ে। অভিযোগ, তাঁর নাকি দুই নম্বর নম্বর বাড়িয়ে দেখানো হয়েছে। যদিও ববিতার সাফাই, 'আমাদের নম্বর এসএসসি প্রকাশ করেনি। আমি র‍্যাঙ্ক জানতাম। ওয়েটিং লিস্টের র‍্যাঙ্ক জানতাম। সেই র‍্যাঙ্ক বদল নিয়ে আমি আইনি লড়াই চালিয়েছি। কোনও সদুত্তর না পেয়ে আইনি পথে লড়াই চালাই।'

তাঁর দাবি, 'তিনি আবেদনের সময় সঠিক তথ্যই পেশ করেছিলেন। তাঁর তরফে কোনও ভুল নেই। সেক্ষেত্রে ফের একবার আদালতের দ্বারস্থ হবেন তিনি। আদালতের যা নির্দেশ হবে তা শিরোধার্য। কিন্তু অনিয়মের বিরুদ্ধে লড়াই জারি থাকবে।' চাকরি চলে গেলেও তিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়বেন। এমনটাই জানিয়েছেন ববিতা সরকার।

এদিকে ববিতা সরকারের আবেদন নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই আরও এক চাকরিপ্রার্থী নিজেকে ওই পদের দাবিদার হিসেবে প্রকাশ্যে এসেছেন। তাঁর নাম অনামিকা রায়। শহর শিলিগুড়ির ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের দুধমোড় এলাকার বাসিন্দা অনামিকা। তাঁর কথায়, 'দু'নম্বর কমে যাওয়া মানে মেরিট লিস্টের অনেক পিছনে চলে যাওয়া। তাতে এই পদের পরবর্তী দাবিদার আমি। কীভাবে এই ভুল হয়েছে বা ভুল এড়িয়ে গিয়েছে জানি না। যখন বিষয়টি সামনে এসেছে, তখন আমার প্রাপ্য চাকরিটা আমাকে দেওয়া হোক। প্রয়োজনে আদালতের দ্বারস্থ হয়ে আইনি পথে যাবো।' জানা গিয়েছে, শিলিগুড়ি কলেজ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা শেষে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরিয়ে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ কলেজ অফ এডুকেশন থেকে বিএড করেন অনামিকা। বর্তমানে শিলিগুড়ির একটি বেসরকারি স্কুলে শিক্ষকতা করছেন তিনি।

অপরদিকে স্কুল সার্ভিস কমিশন সূত্রে খবর, চাকরি দেওয়ার সময় এলিজিবিলিটি মিলিয়ে নেওয়া হয়। ইন্টারভিউ ও তার আগে ভেরিফিকেশন হয় ২ বার। এখন আমরা নিজে থেকে কোনও পদক্ষেপ করবো না। আদালতে মামলা হলে দেখা হবে। যখন উনি চাকরি পান তখন সার্ভার রুম বন্ধ ছিল। তখন মেলানোর উপায় ছিল না। এখন আদালত নির্দেশ দিলে দেখবে এসএসসি। ববিতা তথ্য আপলোড ঠিক করে থাকলে যদি এসএসসির তরফ থেকে ভুল হয় সেটাও দেখতে হবে। তথ্য আদালত তলব করলে এসএসসি দেবে তখন।

one year ago
Paresh: একসপ্তাহে দ্বিতীয়বার ইডি দফতরে পরেশ অধিকারী, শুক্রবার মেয়ে অঙ্কিতাকে নিয়ে এলেন

শুক্রবার সকন্যা সিজিও কমপ্লেক্সে এলেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশ অধিকারী (Paresh Adhikary)। চলতি সপ্তাহে প্রাক্তন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর ইডি (ED) দফতরে দ্বিতীয় হাজিরা। সোমবার প্রায় ৪ ঘণ্টা নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডের (Recruitment Case) তদন্তে পরেশ অধিকারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে কেন্দ্রীয় সংস্থা। এদিন সকাল ১১টা নাগাদ মেয়ে অঙ্কিতাকে নিয়ে সিজিওয় হাজিরা দেন প্রাক্তন মন্ত্রী। যে অভিযোগে পরেশ অধিকারী এবং তাঁর মেয়ে বিদ্ধ, সেই অভিযোগ আদৌ টাকার লেনদেন হয়েছিল কিনা? হলে কত টাকার লেনদেন হয়েছিল? কারা এই লেনদেনের সঙ্গে জড়িত?

এসব প্রশ্নের উত্তর বাবা-মেয়ের থেকে জানতে পারে ইডি। শিক্ষক নিয়োগের মেধাতালিকায় বাবার প্রভাবে অঙ্কিতার চাকরি পাওয়ার ঘটনায় সরগরম হয়েছিল বাংলার রাজনীতি। হাইকোর্টের নির্দেশে ইতিমধ্যে চাকরি গিয়েছে অঙ্কিতার। সোমবার পরেশ অধিকারী মূলত ইডির থেকে কিছু নথি ফেরত নিতে এসেছিলেন। তাঁর বাড়ি থেকে ইডি অভিযান চালিয়ে যে যে নথি বাজেয়াপ্ত করেছিল, সেগুলো ফেরত নিতে এসেছিলেন প্রাক্তন শিক্ষা মন্ত্রী। এমনটাই সূত্রের খবর।

এদিন আবার পরেশ অধিকারীকে মানিক ভট্টাচার্যের বিষয়ে প্রশ্ন করতে পারে ইডি। প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতির বিরুদ্ধে নিয়োগ-কাণ্ডে ব্যাপক বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে। সে বিষয়ে পরেশ অধিকারী কিছু জানতেন কিনা, প্রশ্ন করতে পারে ইডি। পাশাপাশি অঙ্কিতা এবং পরেশের বয়ান পৃথকভাবে রেকর্ড করে, পরে সেই বয়ান খতিয়ে দেখতে পারেন কেন্দ্রীয় সংস্থা।

2 years ago


Paresh: ইডি ডাকে সাড়া, সিজিও কমপ্লেক্সে প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশ, নিয়োগ-কাণ্ডে জিজ্ঞাসাবাদ

নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে (Recruitment Scam) সিবিআইয়ের পর এবার প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশ অধিকারীর (Paresh Adhikary) ভূমিকা খতিয়ে দেখছে ইডি। তাঁকে তলব করে নোটিশ পাঠায় ইডি (ED), সেই মোতাবেক সোমবার সকাল দশটা নাগাদ তিনি কেন্দ্রীয় সংস্থার কলকাতা অফিসে (CGO Complex) আসেন। এর আগে তিনবার সিবিআই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। সিবিআইয়ের পর এবার ইডির জিজ্ঞাসাবাদ প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশ অধিকারীকে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারীকে বেআইনিভাবে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগে বিদ্ধ প্রাক্তন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারির বিরুদ্ধে।

এই নিয়োগ-কাণ্ডে প্রাক্তন মন্ত্রীর ভূমিকা খতিয়ে দেখেছে সিবিআই। কোর্টের নির্দেশে চাকরি গিয়েছে অঙ্কিতার। তাঁর শূন্যপদে চাকরি পেয়েছেন যোগ্য প্রার্থী ববিতা সরকার। মূলত ববিতার করা মামলার প্রেক্ষিতেই নিয়োগ-কাণ্ডে পরেশ অধিকারী এবং তাঁর মেয়ের ভূমিকা নজরে আসে। তবে শুধু চাকরি খোয়ানো নয়, এযাবৎকাল পাওয়া বেতন দুই কিস্তিতে ফেরত দিয়েছেন অঙ্কিতা।

পাশাপাশি নিয়োগ-কাণ্ডে তদন্তকারীদের জালে ছয় জন। যাদের মধ্যে এসএসসি প্রাক্তন চেয়ারম্যান, উপদেষ্টা কমিটির সদস্য-সহ প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় রয়েছেন। সম্প্রতি গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূল বিধায়ক তথা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে।

2 years ago
SSC: ববিতার মতোই যোগ্য কিন্তু বঞ্চিত! 'পুজোর আগে প্রিয়াঙ্কাকে চাকরি দিন', এসএসসি-কে কোর্টের নির্দেশ

আবার ববিতা সরকার মামলার ছায়া হাইকোর্টে (Calcuctta High Court)। মন্ত্রী পরেশ অধিকারীর (Minister Paresh Adhikary) মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় (Teachers Recruitment) অযোগ্য হয়েও চাকরি পেয়েছিলেন। ফলে হতাশ হয়ে হয়েছিল যোগ্য ববিতা সরকারকে। সেই চাকরির ভাগ্য কী হয়েছে, এখন গোটা বাংলা এবার ববিতার মতোই আদালতে প্রিয়াঙ্কা সাউ। তাঁর থেকে কম নাম্বার পাওয়াকে চাকরি দিয়েছে এসএসসি (SSC)। মামলা দায়ের করে এই অভিযোগ এনেছেন তিনি।

এই মামলার শুনানিতে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় স্কুল সার্ভিস কমিশনের আইনজীবীর উদ্দেশে বলেন,'অনেকদিন অপেক্ষা করেছেন এবার পুজোর আগে প্রিয়াঙ্কাকে চাকরি দিন।'

একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির নিয়োগ মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ, 'শুক্রবার বিকেল ৫টায় প্রিয়ঙ্কা ও তাঁর আইনজীবীর সঙ্গে বৈঠক করতে হবে এসএসসিকে। চাকরি দেওয়ার ব্যাপারে বৈঠকে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হল বা চাকরি দেওয়া হল কিনা, তা আগামী বৃহস্পতিবার আদালতকে জানাতে হবে।' এজলাসে এসএসসির তরফে বলা হয়, ওই প্রার্থীকে মহিলা বিভাগে ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হয়েছিল। সেই পর্বে বাদ যান প্রিয়ঙ্কা। যোগ্য ও বেশি নম্বর পাওয়া সত্ত্বেও কেন চাকরি হয়নি? এই অভিযোগ জানিয়ে সরব হয়েছেন একাধিক চাকরিপ্রার্থী। তাঁদের অভিযোগও শোনা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে আদালত।

2 years ago