রাজ্যে যখন ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়ার (Dengue-Malaria) বাড়বাড়ন্ত, তখন নতুন করে আতঙ্কের সৃষ্টি করছে নিপা ভাইরাস। ইতিমধ্যেই কেরলে নিপা ভাইরাসে (Nipah Virus) আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ২ জনের। এর পর বাংলাতেও একজনের নিপা ভাইরাসে সংক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে তিনি নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত কিনা তার এখনও রিপোর্ট আসেনি। এদিকে নিপা ভাইরাসে সংক্রমণের হার বেড়েই চলেছে। তবে অনেকেরই অজানা, কী এই ভাইরাস, এর উপসর্গ কী কী, আর কীভাবে এই ভাইরাস ছড়ায়?
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, নিপা ভাইরাসের যে স্ট্রেনটি সংক্রমণ ছড়াচ্ছে, তা বাংলাদেশি ভ্যারিয়েন্ট। এই ভ্যারিয়েন্টের সংক্রামক ক্ষমতা কম হলেও, মৃত্যু হার অনেক বেশি। মূলত ফলাহারী বাদুড় বা ‘ফ্রুট ব্যাটস’-এর মাধ্যমে মূলত এর সংক্রমণ ঘটে। অনেক সময় খেজুর গাছে রসের হাঁড়িতে মুখ দেয় বাদুড়। সেই রস খেলে মানুষের শরীরেও নিপা ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে বলে মনে করা হয়।
এই রোগে আক্রান্ত হলে হঠাৎ জ্বর আসতে পারে। সঙ্গে হতে পারে মাথা ব্যাথা, পেশিতে টান, ক্লান্তি, বমি ও শ্বাসকষ্ট। মাত্র সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে কোনও রোগী কোমায় চলে যেতে পারেন। সংক্রমণ গুরুতর আকার ধারণ করলে এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কে ফোলাভাব সৃষ্টি হতে পারে। নিপার উপসর্গ ধরা দিতে ৪ থেকে ১৪ দিন সময় লাগে। তাই এই উপসর্গ দেখা দিলে চিকিৎসকের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ করা উচিত।
কাজের তাগিদে কেরলে গিয়েছিলেন পরিযায়ী শ্রমিক (Migrant worker)। কেরলে (Kerala) থাকাকালীনই জ্বরে ভুগছিলেন। রাজ্যে ফিরে আবারও জ্বর আসায় ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হন। চিকিৎসকেরা নিপা ভাইরাস (Nipah virus) সন্দেহে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। যদিও বছর ছাব্বিশের ওই যুবকের সুনির্দিষ্ট কোনও রকম উপসর্গ নেই। কিন্তু জ্বর, গা-হাত-পা ও গলায় ব্যাথা ও বমি ভাব থাকায় ঝুঁকি নিতে নারাজ স্বাস্থ্য দফতর। জানা গেছে ওই যুবক পূর্ব বর্ধমানের (East Bardhaman) বাসিন্দা। গত ৪ সেপ্টেম্বর ওই যুবকের দুই সঙ্গীর কেরলেই অজানা জ্বরে মৃত্যু হয়েছে। তাই, চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আজ, বুধবার মেডিক্যাল টেস্ট করা হবে। তারপর জানা যাবে ওই যুবক নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত কিনা।
জানা গিয়েছে, এই যুবকের প্রথম জ্বর আসে। তখন দু'দিন তিনি এনাকুলাম হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। ছুটি পেয়ে রাজ্যে ফেরার পরে ১০ তারিখ ফের জ্বর আসায় পরের দিন তাঁকে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে আইসোলেশনে রেখেই চলছিল চিকিৎসা। মঙ্গলবার তাঁকে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।
রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা সিদ্ধার্থ নিয়োগী জানিয়েছেন, রাজ্যে এখনও পর্যন্ত কেউ নিপাতে আক্রান্ত হননি। ওই যুবকও স্থিতিশীল রয়েছেন।
করোনার দাপট কমলেও নতুন করে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে নিপা ভাইরাস (Nipah Virus)। কেরলে (Kerala) ইতিমধ্যে নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দু'জনের মৃত্যুও হয়েছে। ফলে তার পর থেকেই কেরলের কোঝিকোড়ের সাতটি গ্রামকে 'কনটেনমেন্ট জোন' বলে ঘোষণা করা হয়। কিন্তু এই আতঙ্কের মাঝেই কিছুটা স্বস্তির খবর দিল কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ (Veena George)। তিনি জানিয়েছেন, গত দু'দিন অর্থাৎ শনি ও রবিবার আর কোনও নিপা ভাইরাসে সংক্রমণের কথা শোনা যায়নি। ফলে কেরলের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণেই এসেছে।
বেশ কিছুদিন আগেই কেরলে নিপা ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকে। এমনকি নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দু'জনের মৃত্যু হওয়ার পরই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। তড়িঘড়ি পদক্ষেপ নেয় কেরল সরকার। কিছু গ্রামকে কনটেনমেন্ট জোন করে বেশ কিছু স্কুল-কলেজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এর পর আরও চার জনের নিপা ভাইরাসে আক্রান্তের কথা প্রকাশ্যে আসে। তবে কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ সোমবার জানিয়েছেন, যে চারজন নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত, তাঁরা সুস্থ হয়ে উঠছেন। আর রবিবারেও কোনও নিপা সংক্রমণের খবর প্রকাশ্যে আসেনি। তাই পরিস্থিতি দু'দিনের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
তবে বিভিন্ন সতর্কতা অবলম্বন করে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কারণ জানানো হয়েছে, নিপা ভাইরাসে সংক্রমণ হারের চেয়ে মৃত্যুর হার বেশি। এমনকি নিপা ভাইরাসে মৃত্যুর হার করোনার থেকেও বেশি। তাই নিপা ভাইরাসের উপসর্গ শরীরে দেখা গেলেই চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
নিপা ভাইরাস (Nipah virus) নিয়ে বড়সড় সতর্কবার্তা দিল কেন্দ্রীয় চিকিৎসা গবেষণা সংস্থা ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চ (ICMR)। তাদের তরফে জানানো হয়েছে, কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর হারের তুলনায় নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর হার অনেকটাই বেশি।
এবিষয়ে আইসিএমআর এর ডিরেক্টর জেনারেল রাজীব বহল শুক্রবার জানিয়েছেন, নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর হার প্রায় ৪০ থেকে ৭০ শতাংশ। অন্যদিকে কোভিডের ক্ষেত্রে সেই হার ছিল মাত্র ২ থেকে ৩ শতাংশ। নিপা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধ করতে একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে কেরল সরকারের তরফে। কোঝিকোড়ে হাই অ্য়ালার্ট জারি করা হয়েছে। অন্যদিকে ২৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কেরলের সমস্ত স্কুল বন্ধ রাখারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফে।
নিপা ভাইরাসের জেরে ক্রমেই আতঙ্ক বাড়ছে কেরলে। বৃহস্পতিবার নতুন করে আরও একজনের শরীরে নিপা ভাইরাস পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন সেখানকার স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ। যার ফলে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫।
এদিকে ওই ৫ জন আক্রান্তের সংস্পর্ষে এসেছেন ৭০৬ জন। তাঁদের প্রত্যেকের নিপা টেস্ট করানো হয়েছে। ফলে সব মিলিয়ে পরিস্থিতি বেশ উদ্বেগজনক। ইতিমধ্যে কোঝিকোড়ে নিপা ভাইরাস যাতে ছড়িয়ে না পড়ে তার জন্য হাই এলার্ট জারি করেছে স্বাস্থ দফতর।
অতীতেও সবথেকে বেশি নিপা আক্রান্তের সংখ্যা দেখা গিয়েছিল কোঝিকোড়ে। ২০১৮ সালে এবং ২০২১ সালে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছিল। সেসময় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল মোট ২৩ জন। তাঁদের মধ্যে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এবারও বেশ কয়েকজনের শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় আইসিসিইউ-তে ভর্তি করা হয়েছে। নিপা ভাইরাসের জেরে একাধিক স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ১৬ টি কমিটি গঠন করে পুরো পরিস্থিতি নজরদারি চালানোর জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
করোনার (Corona) দাপট শেষ হলেও এখনই স্বস্তি নেই। এবারে কেরলে (Kerala) প্রবেশ করেছে নিপা ভাইরাস (Nipah Virus)। সোমবার রাতে দু'জনের অজানা জ্বরে মৃত্যু হওয়ার পর আশঙ্কা করা হচ্ছিল যে, তাদের নিপা ভাইরাসেই মৃত্যু হয়েছে। এবারে সেই আশঙ্কাই সত্যি হল। মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর রিপোর্ট আসার পর জানা গিয়েছে, কেরলের কোঝিকোড়ের দু'জন নিপা ভাইরাসের সংক্রমণে প্রাণ হারিয়েছেন। ফলে এবারে নড়েচড়ে বসেছে কেরল সরকার। কোঝিকোড়ের ৭ টি গ্রামকে 'কনটেনমেন্ট জোন' হিসাবে ঘোষণা করল। এর পাশাপাশি বন্ধ করা হয়েছে বেশ কয়েকটি স্কুল।
সূত্রের খবর, কেরালার কোঝিকোড়ে মৃত্যুর ঘটনা জানার পর স্বাস্থ্য বিভাগ চূড়ান্ত সতর্কতা জারি করেছে। রাজ্যের আরও পাঁচজনের নমুনা পরীক্ষার জন্য পুনের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজিতে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের মধ্যে তিনজনের দেহেই নিপা ভাইরাস পাওয়া গিয়েছে। যাঁরা আক্রান্ত, তাঁদের মধ্যে নয় বছরের এক শিশুও রয়েছে। এছাড়াও নিপা ভাইরাসের সংক্রমণের খবর ছড়িয়ে পড়তেই কেরলে স্বাস্থ্যমন্ত্রক থেকে পাঠানো হয়েছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল।
কোঝিকোড়ের যে যে গ্রামগুলোকে কনটেনমেন্ট জোন করা হয়েছে, সেখানে বাইরের কারোর প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। জানা গিয়েছে, কোঝিকোড়ের আটানচেরি, মারুথনকারা, তিরুভাল্লুর, কুত্তিয়াদি, কায়কোডি, ভিলিয়াপল্লী এবং কাবিলুমপাড়া গ্রামগুলোকে কনটেনমেন্ট জোন বলে ঘোষণা করা হয়েছে।
কেরালার স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ জানিয়েছেন, নিপা ভাইরাসের বাংলাদেশ নামর রূপটিই মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে। তবে তিনি জানিয়েছেন, এই প্রজাতির সংক্রমণের হার কম। তবে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করার পরামর্শ দিয়েছেন। অন্যদিকে কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন জানিয়েছেন, এখনই নিপা ভাইরাসের জন্য আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। যাঁরা নিপা ভাইরাসে সংক্রামিত, তাঁদের চিকিৎসা শুরু হয়েছে।
করোনার (CoronaVirus) পর বর্তমানে কিছুটা স্বস্তিতে রয়েছে সারা বিশ্বের মানুষ। তার মধ্যে দেশে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা একেবারেই তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। কিন্তু এর মধ্যেই দেশজুড়ে নতুন করে আতঙ্কের সৃষ্টি করছে নিপা ভাইরাস (Niph Virus)। একেতেই রাজ্যজুড়ে শুরু হয়েছে ডেঙ্গির দাপট। ফলে পুজোর আগেই ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্তের মাঝেই নতুন করে ভয় ধরাচ্ছে নিপা ভাইরাস। তবে এখনও বাংলায় নিপা ভাইরাসে আক্রান্তের কথা শোনা যায়নি। কিন্তু কেরলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে এই ভাইরাস। কেরলের কোঝিকড়ের হাসপাতালে ২ জনের মৃত্যুতে নিপা ভাইরাস সংক্রমণের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ওই ২ জনের 'অস্বাভাবিক মৃত্যু' হয়েছে বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি।
সূত্রের খবর, সোমবার কেরলের কোঝিকড়ে হাসপাতালে ২ জনের অজানা জ্বরে মৃত্যু হয়েছে। তবে এই দু'জনের যে যে উপসর্গ দেখা গিয়েছে, তা থেকে অনুমান করা হচ্ছে, এই দু'জনের নিপা ভাইরাসের ফলেই মৃত্যু হয়েছে। ইতিমধ্যেই পুণের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি তথা এনআইভিতে পাঠানো হয়েছে নমুনা। মঙ্গলবার সন্ধের পর রিপোর্ট পেলেই নিশ্চিত হওয়া যাবে মৃতরা নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন কিনা।
ইতিমধ্যেই সরকারি উদ্যোগে আপৎকালীন বৈঠক শুরু হয়েছে। সোমবার রাতেই নিপা সংক্রমণ নিয়ে স্বাস্থ্য আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ।
'রামায়ণ' যুগে সীতাকে তাঁর সতীত্ব প্রমাণ করতে 'অগ্নিপরীক্ষার' (Agnipariksha) সম্মুখীন হতে হয়েছিল। আর বর্তমান যুগে এসব কেবল গল্পের পাতায়। সকলের কাছে এটি একপ্রকার গল্প হয়ে গিয়েছে। কলিযুগে কেউ তাঁর সতীত্ব প্রমাণ করতে অগ্নিপরীক্ষা দিয়েছেন, এমন কথা কল্পনারও বাইরে। কিন্তু বাস্তবে এমনটা ঘটেছে তেলেঙ্গানার (Telangana) বানজারুপলি গ্রামে।
তবে আশ্চর্যের বিষয়য় কোনও নারীকে নয়, অগ্নিপরীক্ষা দিতে হল ওই গ্রামের এক ব্যক্তিকে। বৌদির সঙ্গে বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে বলে অভিযোগ করেন ওই ব্যক্তির দাদা। সেই সন্দেহের কথা পঞ্চায়েতকে জানান দাদা। কিন্তু 'অভিযুক্ত' ব্যক্তি জানান, তাঁর বৌদির সঙ্গে কোনওরকম সম্পর্ক নেই। কিন্তু পঞ্চায়েত প্রধান বলেন, 'তা প্রমাণ করতে অগ্নিপরীক্ষা দিতে হবে তাঁকে।' গ্রামের মোড়লদের সেই প্রস্তাবে রাজিও হন তিনি। এরপর শুরু হয় প্রক্রিয়া।
সেই ভিডিও বর্তমানে ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। যা দেখে নেটিজেনরা গ্রামের মোড়লদের বিরুদ্ধে নিন্দার ঝড় তোলেন। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ওই যুবক খালি গায়ে একটি আগুনের কুণ্ডের চারপাশে কয়েকবার ঘুরলেন। তারপর কুণ্ডের মধ্যেই ফেলে রাখা একটি তেতে ওঠা লোহার রড হাত দিয়ে তুলে ছুড়ে ফেললেন। যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল।
এতকিছুর পরও গ্রাম প্রধানরা পরীক্ষায় সন্তুষ্ট ছিলেন না এবং লোকটিকে তাঁর "ভুল" মেনে নিতে বাধ্য করেছিলেন। এরপর ওই ব্যক্তির স্ত্রী দারস্থ হন পুলিসের কাছে। থানায় অভিযোগ করেন। পুলিস এ নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে।