অগ্নিমূল্যের বাজারে টোম্যাটো, লঙ্কার দাম তো বেড়েছেই, তাই বলে এবারে ম্যাগির দামও ১০০ পেরিয়ে যাবে? এমনটাই প্রশ্ন সাধারণ মানুষের। সম্প্রতি একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হচ্ছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে, এক তরুণী ম্যাগি কিনে খেয়েছেন, আর যার বিল এসেছে ১৯৩ টাকা। সেই বিলের ছবি সমাজমাধ্যমে দিতে হু হু করে ভাইরাল সেই পোস্ট। ম্যাগির (Maggi) এমন দাম দেখে মাথায় হাত নেটিজেনদের (Netizen)।
জানা গিয়েছে, সেজল সুদ নামের এক সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার বিমানবন্দরে মশলা ম্যাগি অর্ডার করে খেয়েছিলেন। এরপর টাকা দেওয়ার সময় তিনি দেখেন তাঁর বিল এসেছে ১৯৩ টাকা। এই দেখেই তিনি তার ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন। এরপরই একে একে নেটিজেনরা কমেন্ট করেন, 'বিমানবন্দরে এমনই দাম হয় খাবারের।' অনেকে আবার বিরোধিতা করে বলেন, 'বিমানবন্দরে এত দাম নেওয়ার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।' অন্যদিকে কিছু নেটিজেন বিমানবন্দরে তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেছেন। কেউ লিখেছেন, 'একবার ম্যাঙ্গো জুস খেয়েছিলাম ২০০ টাকা দিয়ে ও কাপ নুডলস ২৫০ টাকায় কিনেছিলাম।'
বর্তমান যুগে মানুষের মধ্যে মানবিকতা খুব কমই দেখতে পাওয়া যায়। এছাড়াও ব্যস্ত কর্মজীবনে চলার পথে আশেপাশের কোনও মানুষের কোনও সমস্যা হলে তা দেখারও সময় নেই কারোর। আবার কেউ কাউকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতেও বিভিন্ন চিন্তা-ভাবনা করে থাকেন। তবে এরই এক বিপরীত ঘটনা দেখা গেল সমাজমাধ্যমে।
সম্প্রতি ভাইরাল হচ্ছে একটি ছবি, যেখানে দেখা গিয়েছে, রাস্তায় বসে থাকা এক সবজি বিক্রেতার সঙ্গে ছবি তুলছেন এক ব্যক্তি। তিনি নিজেই এই ছবি ট্যুইটারে শেয়ার করে লিখেছেন, 'একদিন আমি রাস্তার ধারে আম্মাজিকে দেখি। তিনি মটরশুটি বিক্রি করছিলেন। তখন আমি তাঁর কাছ থেকে পুরো মটরশুটিই কিনে নেই কোনও দাম-দর না করেই। কাউকে সাহায্য করে সত্যিই খুব ভালো লাগছে।' এই ব্যক্তির নাম পবন কৌশিক। তবে এই সাহায্য করে ছবি সমাজমাধ্যমে দেওয়া ব্যাপারটিতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া গিয়েছে নেটিজেনদের থেকে।
One day I met Amma Ji. Sitting on the side of road and selling peas. I decided to purchase all peas without bargaining and asked her to take rest. It’s an amazing feeling to help others. Some acknowledge it and some still question it. @hvgoenka #Motivation #helpinghand pic.twitter.com/iLlgC9WXpc
— Pavan Kaushik (@PavanKaushik3) April 19, 2023
কেউ তাঁকে এই নিয়ে যেমন ট্রোল করেছেন, তেমনি অনেকে আবার তাঁর প্রশংসা করেছেন। কেউ লিখেছেন, 'যদি আপনি ভালো কাজ করেন, তবে তা ক্যামেরাবন্দি করা উচিত নয়।' অন্য একজন তাঁকে কুর্নিশ জানিয়ে লিখেছেন, 'আপনার মতো দয়ালু মানুষ আমাদের আরও দরকার।' অনেকে আবার সেই মহিলাকে সাহায্য় করার জন্য পবনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে সবকিছুই এখন মুহূর্তে সকলের মুঠোফোনে চলে আসে। এমন অনেক ভিডিও দেখা যায়, যেখানে অমানবিকতার ছবি স্পষ্ট। বর্তমানে রাস্তায় কোনও মানুষ বিপদে পড়লে অনেকেই না দেখার ভান করে পাশ কাটিয়ে চলে যান। কখনও বা বাঁচাতে ভয় পান যদি কোনও বিপদে পড়তে হয়। আদতেই কী মনুষ্যত্বের পরিচয়?
সোশ্য়াল মিডিয়ায় এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যা দেখলে আপনি উপরের কথাগুলিকে মেলাতে পারবেন। একটি বাঁদরও জানে বিপদে পড়লে কীভাবে বাঁচাতে হয়। বন্ধু বিড়াল শুকনো কুঁয়োয় পড়ে গিয়েছে। আর তার ডাক শুনে ছুটে এসে বাঁদরটি (Monkey) কুঁয়োয় নেমে যা করল, তা দেখলে আপনি অবাক হবেন। কেউ কষ্ট পেলে তাকে তা থেকে বের করে আনাই মানুষের ধর্ম। একেই বলে মানবতা। কিন্তু তাই বলে একটি বাঁদর যেভাবে তাঁর দায়িত্ব রক্ষা করল, তা দেখেই হতবাক অধিকাংশ নেটিজেন।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, একটি বিড়াল অনেক গভীর কুঁয়োয় পড়ে গিয়েছে। যদিও তাতে জল নেই। আর পড়ে গিয়ে সে সাহায্য়ের জন্য চিৎকার করছে। সেই চিৎকার শুনে বিড়ালের জীবন বাঁচাতে ছুটে আসে একটি ছোট বাঁদর। কোনও কিছু না ভেবেই সে কুঁয়োয় ঝাঁপ দেয়। আর তারপরেই সে বুঝে উঠতে পারে না, কীভাবে সেই কুঁয়ো থেকে বেরিয়ে আসবে। উপরে উঠেই দেখে আরও একটি বাঁদর বাইরে দাঁড়িয়ে আছে। তাকেও সে সাহায্যের জন্য বলে।
Witness the most heartwarming monkey rescue ever! 🐵❤️ pic.twitter.com/IaRgWUzwUz
— Tansu YEĞEN (@TansuYegen) April 16, 2023
তখনও হাল ছাড়েনি। বিড়ালটিকে কোলে তুলে লাফানোর চেষ্টা করলেও সে ব্যর্থ হয়। আর অবশেষে একজন মহিলা এসে বিড়ালটিকে উদ্ধার করে। বাঁদরের এমন প্রচেষ্টা দেখে আপনি অবাক হতে বাধ্য।
বাংলা টেলিভিশনের জনপ্রিয় দুই রিয়ালিটি শোয়ের পরিচালক শুভঙ্কর চট্টোপাধ্য়ায়ের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনলেন এক তরুণী। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সামাজিক মাধ্যমে এই প্রসঙ্গে চর্চা তুঙ্গে। শ্রেয়সী চক্রবর্তী নামে এক তরুণীর দাবী, 'বুধবার মধ্য়রাতে বেশ কয়েকবার নাকি মদ্যপ অবস্থায় ভিডিও কল করেন পরিচালক শুভঙ্কর। শুভঙ্কর চট্টোপাধ্য়ায়ের সঙ্গে তাঁর কোনও পূর্বপরিচিতি নেই। কিন্তু ওই পরিচালক বুধবার রাতে ২.১৭ থেকে ৩টে পর্যন্ত প্রায় ২৪ বার ভিডিও কল করেন। শেষে বিরক্ত হয়ে তিনি কলটি ধরতে বাধ্য় হন। এরপরেই তিনি বুঝতে পারেন মাত্রাতিরিক্ত মদ খেয়েছেন পরিচালক এবং কোনও কথা বলতে পারছেন না।'
দেখুন প্রথম বিস্ফোরক পোস্ট:
শ্রেয়সীর ফেসবুকে করা এই পোস্ট দেখে রীতিমতো চাঞ্চল্য় ছড়ায় নেটিজেনদের মধ্যে। ছোট পর্দার যথেষ্ট পরিচিত এবং জনপ্রিয় মুখ শুভঙ্কর। এরপর তরুণীর আরও একটি পোস্ট করেন যাতে তিনি লেখেন, 'শুভঙ্কর তাঁর থেকে ক্ষমা চেয়েছেন। তিনি ক্ষমা গ্রহণ করলেও আগের পোস্ট ডিলিট করবেন না।'
দ্বিতীয় পোস্ট:
যদিও পরে শ্রেয়সী এই সংক্রান্ত তৃতীয় পোস্টে জানান, 'তিনি বাধ্য হয়েই প্রথম পোস্ট ডিলিট করছেন। অনেক বিব্রত হয়েছি, অনেক ফোন এসেছে। আর পারছি না। উনি নিজে এবং অনেককে দিয়ে ক্ষমা চেয়েছেন। আমি গ্রহণ করলাম আর এই বিষয়ে আরও আলোচনা হোক চাই না।'
শেষ পোস্ট:
ভ্রমণের কথা বললেই প্রায় প্রথমেই জঙ্গল সাফারির কথা মাথায় আসে। আর সেখানের মুখ্য আকর্ষক হিসেবে থাকে বাঘ, সিংহ বা হাতি দেখার আকাঙ্খা। তবে এ কথাও শোনা যায় ভ্রমণকারীদের ছবি তোলার হিড়িকে চোটে অতিষ্ট হয়ে ওঠে বণ্যপ্রাণীরা। ফের সেই ঘটনারই পুনরাবৃত্তি। আইএফএস অফিসার সুশান্ত নন্দ তাঁর ট্যুইটার আকাউন্টে চার সেকেন্ডের ভিডিও পোস্ট করে একটি বাঘের সঙ্গে হওয়া ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন।
ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে জঙ্গল সাফারির উদ্দেশে ঘুড়তে যাওয়া এক ব্যাক্তি স্মার্টফোন হাতে একটি বাঘকে তাড়া করছেন, যাতে জিপে বসে থাকা অন্যান্য ভ্রমণকারীরা সেই বাঘটির ছবি তুলতে সক্ষম হন। ভিডিওটি পোস্ট করে আইএফএস অফিসার সুশান্ত নন্দ লিখেছেন 'টাইগার ট্যুরিজম-এর উদ্দেশ্য হল বাঘ অধ্যুষিত স্থানীয় অঞ্চলগুলি সংরক্ষণ করা ও বাঘের প্রজাতি বাঁচিয়ে রাখা। এই ধরনের কিছু মূর্খ মানুষের কাজকর্মের জন্য এই ভিডিওগুলি ভাইরাল হয় এবং টাইগার ট্যুরিজম-এর নাম খারাপ হয়। অনুগ্রহ করে এই ধরনের কাজকর্ম থেকে বিরত থাকুন এবং জঙ্গল সাফারির সময় নির্বোধের মতো কাজকর্ম করবেন না'।
This is going viral. For all the wrong reasons. Tiger tourism sustains local livelihoods & helps in the cause of conservation. Such acts of few morons are giving it a bad name. Please desist from such foolhardy acts & ask ur friends to be sensible during wildlife safari’s. pic.twitter.com/jzUxd1oc6V
— Susanta Nanda IFS (@susantananda3) January 5, 2023
শেয়ার করার কিছুক্ষণের মধ্যেই ভাইরাল হযে যায় ভিডিওটি। অন্য ট্যুইটার ব্যবহারকারীরা ক্ষোভ উগড়ে দেন সুশান্ত নন্দার ওই পোস্টের কমেন্ট বক্সে। এক ট্যুইটার ব্যবহারকারী জানিয়েছেন 'পরিবেশের নিয়ম, নৈতিকতা মেনে চলা উচিৎ। অনন্যরা মতামত হিসেবে ওই ব্যক্তির শাস্তি হওয়া উচিৎ বলে জানান।'
পথশিশুকে এক টাকাও ভিক্ষা না দিয়ে নেটিজেনদের (Netizen) সমালোচনার মুখে অভিনেত্রী কাজল (Actress Kajol)। সম্প্রতি একটি ভিডিও ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে এই অভিনেত্রীর। সেই ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, এক পথশিশু (Child Beggar) ক্ষুধার্ত অবস্থায় অভিনেত্রীর চারপাশে ভিক্ষার জন্য ঘুরলেও, ডোন্ট কেয়ার বলিউডের সিমরান। উলটে সেই শিশুকে পাত্তা না দিয়ে গাড়িতে উঠে বেড়িয়ে যান কাজল। আর এভাবেই বান্দ্রায় দীপাবলির কেনাকাটা করতে বেড়িয়ে নেট দুনিয়ার রোষানলে অভিনেত্রী।
ভাইরাল এক ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, কেনাকাটা সেরে নিজের গাড়িতে ফিরছেন কাজল। ঠিক তাঁর পিছনে একটি ক্ষুধার্ত মেয়ে। আবদার করছিল অভিনেত্রীর কাছে, যদি একটু খাবার জোটে। যদি কিছু টাকা দেন তিনি। কিন্তু না, কাজল সোজা গাড়িতে গিয়ে উঠলেন। তারপরেই আরও এক পথশিশুকে গাড়ির পাশে এসে ভিক্ষা চাইতে দেখা যায়, তাকেও পাত্তা না দিয়ে গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে যান কাজল। এতেই নিন্দার ঝড়। ক্ষোভ উগরে একজন লেখেন, “এত বিখ্যাত হওয়ার পরও সম্মান পাওয়ার যোগ্য নয় এঁরা। পর্দার অভিনেত্রীরা কি বাস্তবের হিরোইন হন?” আর এক জনের খোঁচা, 'ক্যামেরা চালু ছিল, সবাইকে দেখিয়েও তো টাকা দিতে পারতেন!'
যদিও এই ধরনের সামাজিক কাজে যথেষ্ট সুনাম আছে সারা আলি খানের। ভিক্ষুক বা পথশিশু ক্ষুধার্ত কেউ এসে তাঁর সামনে হাত পাতলে, মোটেও ফেরান না সইফ-কন্যা।
মানুষের বার্থ সার্টিফিকেট হারায়, অ্যাডমিট কার্ড হারায়, পরিচয়পত্র হারায়। কিন্তু কোন মানুষ নিজের ডেথ সার্টিফিকেট হারায়? শুধু হারায় না, সেই নিখোঁজের সন্ধানে বিজ্ঞাপন দেয় সংবাদ মাধ্যমে! হ্যাঁ এমন কীর্তি গড়েছেন অসমের এক ব্যক্তি। আর তাঁর সেই অদ্ভুত বিজ্ঞাপন দেখে জোর চর্চা নেট দুনিয়ায়। হাসির রোল ট্যুইতার-সহ ফেসবুকে।
কী সেই বিজ্ঞাপন? আইপিএএস আধিকারিক রুপিন শর্মা সেই বিজ্ঞাপনের ছবি ট্যুইট করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন ইটস হ্যাপেন অনলি ইন ইন্ডিয়া। অর্থাৎ ভারতেই এসব ঘটে। সেই বিজ্ঞাপনে রঞ্জিতকুমার চক্রবর্তী নামে এক বিজ্ঞাপনদাতা লিখেছেন, ‘গত ০৭/০৯/২২ তারিখে লামডিং বাজারে আমার মৃত্যুর শংসাপত্র হারিয়ে ফেলেছি। সময় সকাল ১০টা নাগাদ, যার রেজিস্ট্রেশন নম্বর:৯৩/১৮ এবং এসএল নং: ০০৬৮১৩২। নিচে বাবার নাম সুধাংশু বিমল চক্রবর্তী, শিমূলতলা, পোস্ট অফিস/থানা লামডিং, জেলা হোজাই আসাম।
It happens only in #India😂😂😂 pic.twitter.com/eJnAtV64aX
— Rupin Sharma (@rupin1992) September 18, 2022
এই বিজ্ঞাপন নেট মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই নানারকম মজার মজার মন্তব্যও উঠে এসেছে। একজন লেখেন, 'বিজ্ঞাপনদাতা কি স্বর্গ থেকে বিজ্ঞাপনটি লিখেছেন?’ একজন লেখেন, 'সার্টিফিকেট যদি খুঁজে পাই, তাহলে কোন ঠিকানায় পাঠাব, স্বর্গ না নরক?' একজন রসিকতার সুরে লিখেছেন 'অদ-ভূত'। একজনের মন্তব্য, 'যে ছেপেছে সে-ও মহান, যে ছাপানোর জন্য বিজ্ঞাপন দিয়েছেন সে-ও মহান।' তবে একাংশ আবার এই বিজ্ঞাপনে অপরাধ প্রবণতাও দেখেছেন। যদিও বেশিরভাগ নেটিজেনের দাবি,'নিছকই নজর কাড়ার জন্য এ ধরনের বিজ্ঞাপন।' সে যা-ই হোক না কেন, এই অদ্ভুত বিজ্ঞাপন কিন্তু নেটিজেনদের মধ্যে শোরগোল ফেলে দিয়েছে।
খালিস্তানি (Khalistan) যোগের অভিযোগে সংগীত শিল্পী জুবিন নটিয়ালকে (Jubin Nautiyal) গ্রেফতারির দাবি। সরব নেটপাড়া সম্প্রতি গায়কের নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কিন (USA) এক কনসার্টের খবর শেয়ার করায় । ২৩ সেপ্টেম্বর টেক্সাসে ওই শো আয়োজিত হতে চলেছে। এই শোয়ের মূল আয়োজক জয় সিং। এই আয়োজকের বিরুদ্ধে খালিস্তানি সংগঠনের সঙ্গে যোগ থাকার অভিযোগ রয়েছে। দাবি, জয় পলাতক অপরাধী।
জুবিনের শোয়ের সঙ্গে তার যোগাযোগ থাকার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই বিতর্কের কেন্দ্রে গায়ক রয়েছেন। তাকে গ্রেফতার করার জোরালো দাবি উঠেছে।
এদিকে, হিন্দু দেবদেবীকে 'অপমান'-এর খেসারত গুণতে হবে স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ান কুণাল কামরাকে। দুই হিন্দুত্ববাদী সংগঠন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ এবং বজরঙ দলের হুমকিতে বাতিল শিল্পীর গুরুগ্রামের অনুষ্ঠান। যদিও প্রশাসনিকস্তরে এই পদক্ষেপ নয়। আয়োজকরা জানান, বজরঙ দল থেকে এসে তাঁদের সতর্ক করে দিয়ে গিয়েছে। তাই অশান্তির ভয়ে অনুষ্ঠান বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি একাধিক সামাজিক মাধ্যম থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে অনুষ্ঠানের প্রচারমূলক পোস্ট।
এ মাসের শেষের দিকে অনুষ্ঠানটি আয়োজনের কথা ছিল। সেই মোতাবেক শুরু হয়ে গিয়েছিল টিকিট বিতরণও। এদিকে, এই কৌতুকশিল্পী হিন্দু দেবদেবীকে অপমান করেন। এই অভিযোগে শুক্রবার ডেপুটি কমিশনারকে চিঠি লিখে ১৭ ও ১৮ সেপ্টেম্বরের অনুষ্ঠান বাতিলের দাবি জানায় বজরং দল-বিশ্ব হিন্দু পরিষদ।