বসিরহাটের হাড়োয়া থানার উদ্যোগে উদ্ধার হল হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন। সোমবার ১৫ টি হারানো মোবাইল ফোন তুলে দেওয়া হয় ফোনের প্রকৃত মালিকদের হাতে। চুরি কিংবা হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন পাওয়ার আশা ছেড়ে দেওয়ার পর অপ্রত্য়াশিতভাবে তা পেয়ে খুশি হলেন ফোনের প্রকৃত মালিকরা।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, হাড়োয়া থানার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বেশ কয়েকদিন ধরে মোবাইল হারিয়ে যাওয়া বা চুরি হয়ে যাওয়ার অভিযোগ জমা পড়েছিল। অভিযোগ জমা পড়তেই বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে খতিয়ে দেখা হয় হাড়োয়া থানার পুলিসের তরফে। তারপর হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোনগুলি উদ্ধার করে এদিন প্রকৃত মালিকদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। খোয়া যাওয়া মোবাইল ফোন আবার ফিরে পেয়ে উপভোক্তারা খুশি হয়ে ধন্যবাদ জানিয়েছেন হাড়োয়া থানার পুলিস প্রশাসনকে।
পুলিস কর্তারা জানিয়েছেন, আগামী দিনেও চলবে এমন উদ্যোগ। এদিন বিশেষ মোবাইল ফেরত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মিনাখাঁর এসডিপিও আমিনুল ইসলাম, হাড়োয়ার সিআই তপন কুমার আগুয়ান ও হাড়োয়া থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক তাপস ঘোষ সহ একাধিক পুলিসকর্তারা।
মহিলাদের সুরক্ষার্থে (Women Safety) আগেই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এবারে যোগাযোগের সুবিধার জন্য প্রায় ১.৩ কোটি মহিলাদের দেওয়া হবে মোবাইল ফোন (Mobile Phone)। এমনটাই জানানো হয়েছে রাজস্থান সরকারের (Rajasthan Government) তরফে। আসন্ন নির্বাচনের আগে একের পর এক উদ্যোগ নিচ্ছে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট (Ashok Gehlot)। সূত্রের খবর, মুখ্যমন্ত্রী ডিজিটাল সেবা যোজনার (Mukya Mantri Digital Seva Yojana ) অধীনে এই মোবাইল ফোন দেওয়া হবে। আজ, অর্থাৎ বৃহস্পতিবার থেকেই রাজস্থানের মহিলাদের মোবাইল ফোন দেওয়া হবে।
সূত্রের খবর, রাজ্য জুড়ে এই বিশেষ ক্যাম্পের মাধ্যমে মহিলাদের শুধুমাত্র মোবাইল ফোনই দেওয়া হবে না। ফোনের পাশাপাশি তিন বছরের জন্য ফ্রি-তে ডেটাও দেওয়া হবে। জানা গিয়েছে, প্রথম ধাপে জয়পুরের ১.৯ লক্ষ মহিলা সহ সারা রাজ্য জুড়ে ৪০ লক্ষ ফোন দেওয়া হবে। এক-একটি ফোনের দাম হতে চলেছে ৬ হাজার ৮০০টাকা। আরও জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পের জন্য় 'রিয়ালমি' ও 'রেডমি'-র ফোন দেওয়া হবে। পরে 'স্যামসাং' ও 'নোকিয়া'-র মোবাইল ফোনও দেওয়া হবে। মোবাইল ফোনের জন্য দেওয়া হবে ৬ হাজার ১২৫ টাকা ও বার্ষিক ইন্টারনেটের জন্য ৬৭৫ টাকা। এছাড়া রাজ্য থেকে প্রতি বছর ৯০০ টাকা দেওয়া হবে ইন্টারনেটের জন্য।
আর যেসব মহিলারা এই প্রকল্পের অধীনে মোবাইল ফোন পাবেন, তাঁদের আধার কার্ড, এনরোলমেন্ট কার্ড ও প্যান কার্ড লাগবে। অন্যদিকে বিধবা মহিলাদের জন্য শুধুমাত্র প্রয়োজন পিপিই কার্ড।
মাঝ আকাশে ফের বিপত্তি। এবারে বিমানের (Flight) মধ্যে এক যাত্রীর মোবাইল ফোন ফেটে গিয়ে বিস্ফোরণ ঘটল। এরপরই জরুরি অবতরণ করানো হয় বিমানটির। জানা গিয়েছে, বিমানটি রাজস্থানের উদয়পুর (Udaipur) থেকে দিল্লির উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছিল ও এটি এয়ার ইন্ডিয়া সংস্থার বিমান। ঘটনাটি ১৭ জুলাই, সোমবার দুপুরের দিকে ঘটেছিল বলে খবর।
জানা গিয়েছে, সোমবার বেলা ১ টা নাগাদ রাজস্থানের দাবক বিমানবন্দর থেকে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি দিল্লির উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল। এরপর বিমানটি উড়ে যেতেই এক বিমানযাত্রীর মোবাইল ফোন আচমকা বিকট শব্দে ফেটে যায়। এই বিস্ফোরণের পরেই বিমানের মধ্যে ধোঁয়ায় ভরে যায়। এরপর এই খবর পাইলটের কাছে যেতেই তিনি যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা ভেবে বিমানের জরুরি অবতরণ করান। উদয়পুরের বিমানবন্দরেই অবতরণ করানো হয় বিমানটির।
জানা গিয়েছে, সেই সময়ে বিমানের মধ্যে ১৪০ জন যাত্রী ছিলেন। ফলে বিমানের মধ্যে এমন বিস্ফোরণের পর পাইলট বিমানটির জরুরি অবতরণ করানোর সিদ্ধান্ত নেন। এরপরই বিমানযাত্রীদের নামিয়ে শুরু হয় তল্লাশি। সমস্ত কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। কিন্তু বিমানের মধ্যে সমস্ত কিছু ঠিক থাকায় প্রায় এক ঘণ্টার মধ্যেই ফের দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেয় বিমানটি। এরপর বিমানটি ঠিকমতো গন্তব্যে পৌঁছে যায় বলে খবর।
কেদারনাথ মন্দির (Kedarnath Temple) ফের চর্চায়। এবারের মন্দির চত্বরে রিলস, ভিডিও ও ছবি তোলার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল কেদারনাথ মন্দির কমিটি। সম্প্রতি একটি রিলস ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই কড়া নজরদারি রেখছে উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand) পুলিস। এই ভিডিওতে দেখা গিয়েছিল, এক তরুণী তাঁর ভালোবাসার মানুষকে কেদারনাথ মন্দিরে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। আর সেই ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই হইহই পড়ে যায় দেশজুড়ে। এরপরেই এই নিষেধাজ্ঞা জারি করল মন্দির কমিটি (Shri Badrinath-Kedarnath Temple Committee)।
কেদারনাথ মন্দির চত্বরে আংটি দিয়ে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিলেন এক তরুণী। সেই মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি করে সোশ্যাল মিডিয়ায় দিতেই ঝড়ের গতিতে তা ভাইরাল হয়। এরপর তা মন্দির কমিটির নজরে পড়তেই উত্তরাখণ্ড পুলিসের তরফে জানানো হয়, এরপর মন্দিরের সামনে কেউ ভিডিও বা রিলস বানালে তাদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আর এবারে শ্রী বদ্রিনাথ-কেদারনাথ মন্দির কমিটির তরফে জানানো হয়েছে, এবার থেকে আর কেদারনাথ মন্দির চত্বরে ভিডিও, রিলস করা যাবে না ও ছবিও তোলা যাবে না।
কমিটির তরফে জায়গায় জায়গায় বোর্ড লাগানো হয়েছে, যেখানে লেখা রয়েছে, 'মন্দির চত্বরে মোবাইল ফোন নিয়ে প্রবেশ নিষেধ। এছাড়াও কোনও ছবি ও ভিডিও করা যাবে না। আপনারা সিসিটিভির নজরে রয়েছেন।' এছাড়াও মন্দিরে যাওয়ার জন্য 'ভদ্র' পোশাক পরে আসার জন্য বলা হয়েছে। আরও জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত বদ্রীনাথ ধাম থেকে কোনও অভিযোগ শোনা যায়নি, তবে সেখানেও এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হবে বলে সূত্রের খবর।
বর্তমান যুগে মোবাইল ফোন (Mobile Phone) ছাড়া যেন অচল বাচ্চা থেকে বয়স্ক। সবার হাতেই এখন মোবাইল ফোন। বিশেষ করে শিশুদের খাওয়ানোর সময় ফোন হাতে কার্টুনই ভরসা। আবার অনলাইন পড়াশোনার জন্য ফোন তো মাস্ট। কিন্তু এই মোবাইল ব্যবহারের তো অনেক খারাপ প্রভাবও রয়েছে। ফোনের ভালো-মন্দ বুঝে ওঠার আগেই ফোনের প্রতি এই আসক্তি শিশুদের শরীরে এবং মনে খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। ফলে কোন বয়সে শিশুদের হাতে মোবাইল ফোন দেওয়া উচিত, এই নিয়েই চিন্তিত অভিভাবকরা। এই অবস্থায় কী করবেন বাবা-মায়েরা। অথবা কোনও প্রয়োজনে মোবাইল ফোন দিলে কী করা উচিত, যাতে তাদের উপর কোনও খারাপ প্রভাব না পড়ে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বাচ্চাদের হাতে মোবাইল ফোন দেওয়ার আগে এই সমস্ত বিষয়গুলো জানিয়ে দেওয়া উচিত।
প্রথমত, শিশুদের জানানো উচিত যে, কোনও মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কত খরচ হয়। অর্থাৎ মোবাইলের দাম কত, নেট ব্যবহারে কেমন খরচ হয়, তা জানানো উচিত। বাবা-মায়ের আর্থিক পরিস্থিতি কেমন, এসব বিষয়েই জানাতে হবে শিশুকে।
দ্বিতীয়ত, অত্যধিক মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে শরীরে কী কী সমস্যা হতে পারে যেমন- মাথা ব্যথা, চোখ দিয়ে জ্বল পরা, চোখ ব্যথা ইত্যাদি সম্পর্কে জানানো উচিত।
মোবাইলে নেট ব্যবহারের ফলে কী কী সমস্যায় পড়তে পারে শিশুরা, সে বিষয়ে জানিয়ে রাখা উচিত তাদের। ফলে ইন্টারনেটের ভালো-মন্দ সবটাই বিস্তারিত জানানো উচিত বাচ্চাদের হাতে ফোন দেওয়া আগে।
মোবাইল ফোনের আসক্তি শিশুদের ব্যক্তিত্বের উপরও খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। ফলে এই বিষয়েও শিশুদের জানিয়ে রাখা উচিত।
মোবাইল ফোন আবিষ্কার করে নিজেই ক্ষুব্ধ মুঠো ফোনের আবিষ্কর্তা। মানুষজন যে সারাদিন ফোনের দিকেই ঘাড় গুঁজে তাকিয়ে থাকবে, তা কখনো অনুমান করেননি কুপার। পঞ্চাশ বছর আগে এই ফোন আবিষ্কার করেছিলেন আমেরিকার ইঞ্জিনিয়ার মার্টিন কুপার। এখন এই যন্ত্রের প্রতি মানুষের মায়া-ভালবাসা দেখে নিজেই ক্ষুব্ধ তিনি।
একটি সংবাদমাধ্যমকে কুপার জানান, 'মন ভেঙে যায়, যখন দেখি কেউ ফোন দেখতে দেখতে রাস্তা পার হচ্ছে। এমনটাও কোনওদিন হবে তা একদমই ভাবেননি তিনি।' ১৯৭৩-র ৩ এপ্রিল কুপার প্রথম মোবাইল ফোন আবিষ্কার করেন। সেই ফোনটা ছিলো অনেক তার-বিশিষ্ট এবং বেশ ভারী। তখন সেই সময়ে তিনি একটি মোবাইল সংস্থায় কাজ করতেন। বাজারে প্রতিযোগিতাও ছিল বেশি।
রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছিল। কারণ মোবাইল ফোন তৈরির পরিকল্পনা অনেকদিন আগেই এসেছিল মানুষের মাথায়। এরপর ষাটের দশকে গাড়িতে মোবাইল ফোন রাখার ব্যবস্থা করেন এক সংস্থা। খুব বেশি সাফল্য পায়নি সেই উদ্যোগ। কুপারের মনে হয়, এতে কোনও কার্যসিদ্ধি হয়নি। মানুষের কাছে সবসময়ের জন্য একটা নিজস্ব মোবাইল ফোন দরকার। এরপর ১৯৭২ সালে শেষের দিকে কুপার মনে করেন তিনি এমন একটা যন্ত্র আবিষ্কার করতে চান যা সবসময় যে কোনও জায়গায় যাতে মানুষ ব্যবহার করতে পারে।
এক যুবকের মোবাইল(Mobile Theft) কেড়ে নিয়ে তাঁকেই চোর বলে মারধর দুই ছিনতাইবাজের। আশেপাশের লোকজনকে আক্রান্ত যুবক বলার চেষ্টাও করলেও সুবিধা হয়নি। গণপ্রহারও খেতে হয়েছে আক্রান্ত যুবককে। পরে ওই যুবকের ক্রমাগত প্রতিবাদ এবং এক পরিচিতর কথা শুনে দুই ছিনতাইবাজকে চেপে ধরে জনতা। উলটে ওই দুই ছিনতাইনাজ বলে, 'আক্রান্ত যুবক চোর নয়। তারাই বরং মোবাইল চুরি করে পালাচ্ছিল।' একথা স্বীকার করতেই আরও বেশি করে লাথি, ঘুষি, জুতোপেটা খেতে হয়েছে দুই ছিনতাইবাজকে। রাজস্থানের(Rajasthan) জয়পুরের এই ঘটনার পরেই পুলিসের(Police) হাতে তুলে দেওয়া হয় অভিযুক্ত দুজনকে।
জানা গিয়েছে, রাস্তায় ফোনে কথা বলতে বলতে হেঁটে যাচ্ছিলেন এক যুবক। রাস্তায় ভিড় বাড়তেই আচমকা যুবকের হাত থেকে মোবাইল কেড়ে নিয়ে পালায় ছিনতাইবাজরা। যুবকও ছিনতাইবাজদের পিছনে ছুটে এক জনকে ধরে ফেলেন। একজনকে ধরে ফেলায় ছিনতাইবাজরা যুবককে উদ্দেশ্য করেই ‘চোর চোর’ বলে চিৎকার শুরু করে দেয়।
যুবককে জাপটে ধরেও ফেললেন তাঁরা। এই শুনে উত্তেজিত জনতাও যুবককেই চোর ভেবে মারধর করতে শুরু করেন। এই পরিস্থিতি চলাকালীন ওই রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় ভিড় দেখে থেমে যায় যুবকের এক পরিচিত। তখন ওই ব্যক্তি উত্তপ্ত জনতাকে বলেন, 'ওই যুবক চোর নয়।' তখন যুবক চিৎকার করে বলেন, 'আপনারা ভুল ভাবছেন, এই দু’জনই আমার মোবাইল চুরি করে পালাচ্ছিল। ধরতেই আমাকে পাল্টা চোর বলে মারতে শুরু করে।'
নিজের অপরাধ গোপন করতে নানারকমের ফন্দি আঁটেন অপরাধীরা। কিন্তু এবার প্রকাশ্যে এল অদ্ভুত এক ঘটনা। যা শুনতে অবাক লাগলেও বাস্তবে এমনটাই ঘটেছে। জেলরক্ষীদের নজর এড়িয়ে মোবাইল ফোনে (Mobile Phone) দিব্যি কথা বলছিল এক বন্দি। তল্লাশি শুরু হতেই ফোন কোথায় লুকাবে বুঝতে না পেরে গিলে ফেলে। অবিস্ময়কর এই ঘটনা ঘটেছে বিহারের (Bihar) গোপালগঞ্জ জেলা সংশোধনাগারে (Jail)। মোবাইল ফোন গিলে ফেলেও অবশ্য শেষরক্ষা হয়নি। পেটে অসহ্য যন্ত্রণা শুরু হতেই ধরা পড়ে যায় ওই বন্দি।
জেল সূত্রে খবর, মাদক মামলায় অভিযুক্ত ওই ব্যক্তির নাম কায়সার আলি। শনিবার জেলের মধ্যে থেকেই মোবাইল ফোনে কথা বলছিল সে। ওই সময় হঠাৎই তল্লাশি শুরু হয়। লুকানোর কোনও জায়গা না পেয়ে শেষে ফোনটাই গিলে ফেলে সে। পরে পেটে অসহ্য যন্ত্রণা শুরু হয় তাঁর। সেলের মধ্যে তাঁকে ছটফট করতে দেখে ওয়ার্ডেনদের খবর দেয় অন্য বন্দিরা। সঙ্গে সঙ্গে কায়সারকে নিয়ে গোপালগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ছোটেন জেলের অফিসাররা।
হাসাপাতলে নিয়ে যাওয়ার পর চিকিৎসকরা কায়সারের পেটের X-ray করেন। আর তাতে ধরা পড়ে পেটের মধ্যে কোনও একটি বস্তু আটকে রয়েছে। চিকিৎসকরা সিদ্ধান্ত নেন, অস্ত্রোপচার করা হতে পারে। ইতিমধ্যেই এর জন্যে মেডিক্যাল বোর্ড তৈরি করা হয়েছে। রবিবার ওই বন্দিকে গোপালগঞ্জ জেলা হাসপাতাল থেকে পাটনা মেডিক্যাল কলেজে স্থানান্তরিত করা হয়।