বাড়ির সামনে থেকে উধাও ব্যবসায়ীর নাবালিকা কন্যা। অপহরণের অভিযোগ উঠেছে মালদহের ইংরেজবাজারে। ইতিমধ্যে ইংরেজবাজার থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ঘটনাকে ঘিরে ব্যাপক আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে এলাকায়।
জানা গিয়েছে, নিখোঁজ নাবালিকা একটি বেসরকারি স্কুলের ছাত্রী। বাড়ি মালদহের ইংরেজবাজারের উত্তর বালুচরে। ব্য়বসায়ী এই বিষয়ে জানিয়েছেন, সোমবার বিকেলে বাড়ির সামনেই খেলাধুলো করছিল ওই নাবালিকা। কিছুক্ষণ পর বাড়ির সামনে থেকে আচমকাই উধাও হয়ে যায় ওই নাবালিকা। এরপর বাড়ির সবাই উত্তেজিত হয়ে খোঁজাখুজি শুরু করে। কিন্তু অনেক খোঁজাখুজির পরেও পাওয়া যায়নি ওই নাবালিকাকে।
অবশেষে নিখোঁজের অভিযোগে ইংরেজবাজার থানায় মামলা দায়ের করে নাবালিকার পরিবার। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ইংরেজ বাজার থানার পুলিস। মালদহ ইংরেজবাজারে একাধিকবার পড়ুয়া কিংবা নাবালক-নাবালিকা নিখোঁজের ঘটনা সামনে এসেছে। তারপর থেকে কড়া নিরাপত্তায় ঘিরে রাখা হয়েছিল মালদহ ইংরেজবাজারকে। যদিও তারপরেও মেলেনি সুরাহা।
চকোলেট, পুতুলের বায়না করতেই প্রাণ গেল এক ৮ বছরের নাবালিকার (Minor Girl)। জানা গিয়েছে, এই নাবালিকা তার বাবার কাছে চকোলেট ও পুতুলের জন্য বায়না করছিল। আর এরপরেই বিরক্ত হয়ে মেয়েকে গত শনিবার খুন করে 'মাদকাসক্ত' বাবা বলে অভিযোগ। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের (MadhyaPradesh) ইন্দোরে (Indore)। যদিও পরে অভিযুক্ত ব্যক্তি নিজের অপরাধ স্বীকার করে নেয়। নিজের মেয়েকে খুন করার অভিযোগে তাকে সোমবার গ্রেফতারও করা হয়েছে বলে খবর।
সূত্রের খবর, প্রায়ই নাবালিকা চকোলেটের জন্য বায়না করত। কিন্তু তার রোজ এই বায়না নিতে পারেনি তার বাবা। তাই বিরক্ত হয়ে মাদকের নেশায় মেয়েকে খুন করেছে বলে খবর। পুলিস সূত্রে খবর, জিজ্ঞাসাবাদ চলাকালীন অভিযুক্ত নিজেই তার মেয়েকে খুন করার কথা স্বীকার করেছে। সে জানিয়েছে, একটি নির্মীয়মান বহুতলে নিয়ে গিয়ে পাথর ও টাইলস দিয়ে মাথায় একাধিকবার মেরে মেয়েকে খুন করেছে। আর্থিক অনটনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল সে, কিন্তু তার মেয়ে চকোলেট, পুতুল ও জামার জন্য বায়না করেই চলেছিল। ফলে সে এই ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যই তার মেয়েকে খুন করে বলে জানিয়েছে অভিযুক্ত ব্যক্তি।
আরও জানা গিয়েছে, মৃত নাবালিকার মা কয়েকবছর আগেই তাদের ছেড়ে চলে যায়। তারপর থেকে তার বাবার সঙ্গে থাকত ছোট্ট মেয়েটি। আরও জানা গিয়েছে, ধৃতের কাছ থেকে ভোটার কার্ড পাওয়া গিয়েছে। তবে রেশন কার্ড মেলেনি বলে ইন্দোর পুলিসের এক আধিকারিক জানিয়েছেন।