কথায় আছে প্রেম মানে না বাধা। ভালোবাসার সামনে লিঙ্গ ভেদাভেদের কোনো বালাই নেই। তাই এবার ভালোবাসা প্রমাণ করতে বিয়ে করলেন সমকামী দুই মহিলা। শুনতে অবাক লাগলেও ঘটনাটি সত্যি। বুধবার মালদহের ইংরেজ বাজার শহরের মেডিক্য়াল কলেজ সংলগ্ন হ্যান্টা কালীবাড়ি মন্দিরে দুই মহিলা একে অপরকে মালা পরিয়ে সিঁদুর দান করে বিয়ে সারেন।
জানা গিয়েছে, গত দু'বছর ধরে বন্ধুর সম্পর্ক ছিল পপি মণ্ডল ও প্রতিমা বিশ্বাসের। দুই পক্ষের বাড়িতে জানিয়েও সবাই মানতে নারাজ এই সমলিঙ্গ সম্পর্ক। এমনকি বিয়ে না করে বন্ধু হিসেবে দু'জন দু'জনার পাশে থাকতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এই সম্পর্ক একেবারে মানতে চায় না দুই পরিবার। তাই পপি ও প্রতিমা তাঁদের বন্ধুত্ব এবং ভালোবাসা দুটি টিকিয়ে রাখার জন্য় পরিবারের কাউকে কিছু না জানিয়ে মন্দিরে গিয়ে বিয়ে করেন। দুজনেই এখন সাবালিকা মহিলা। তাই তাঁদের দাবি, যদি পরিবার থেকে মেনে না নেয় তাহলে দুজনে রোজগার করে দুজনের দায়িত্ব নেবে।
দু'জনের সম্মতিতেই ঠিক হয়েছিল বিয়ে। আইনি মতে বিয়ের দিন উধাও কনে। মাথায় টোপর, গায়ে পাঞ্জাবি, পরনে ধুতি বিয়ের বেশে থানায় হাজির হলেন বর। কনের খবর পাচ্ছে না বলে কাটোয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করলেন হবু বর। বিয়ের সাজে বরকে দেখে হক চকিয়ে গেল পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া থানার পুলিস কর্মীরা। অবশেষে বিয়ে না করে নিরুপায় হয়ে বাড়ি ফিরতে হল বরকে।
জানা গিয়েছে, নদীয়ার মাটিয়ারির বাসিন্দা অয়ন ঘোষ-এর সঙ্গে ছয় মাস আগে বন্ধুর বিয়েতে পরিচয় হয় বর্ধমানের দত্তপাড়ার বাসিন্দা বিউটির। অনলাইনে মাধ্য়মে সম্পর্ক গড়ে ওঠে তাঁদের। এরপর ছয় মাস ধরে অনলাইনেই কথাবার্তা হত তাঁদের। তারপর তাঁরা দুজনেই বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন। এরপর অয়নের বাড়ির লোক বিয়ের কথাবার্তা বলাতে বিউটি তাঁর মাসির বাড়ির ঠিকানা দেন কাটোয়া গোয়ালপাড়া ঘাটের কাছে। দুই পক্ষের সামনাসামনি কারোর সঙ্গে দেখা না হওয়ায় ফোনেই বিয়ের দিন ঠিক হয়ছিল।
যদিও ১৭ তারিখ বিয়ের কোন দিন না থাকায় বিউটি বলে, আমার দাদুর মৃত্যু বার্ষিকী শেষ হবে ১৬ তারিখে। তাই ১৭ তারিখে বিয়েটা হোক। সেই কথা মতো অয়ন রবিবার সন্ধ্য়ায় বরের বেশে আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব, পাড়া প্রতিবেশী নিয়ে বাড়ি থেকে বিয়ের আচার অনুষ্ঠান মেনে বের হয়। বরের জন্য় নৌকা পাঠানোর কথা ছিল কনেপক্ষের। এরপর গঙ্গার ঘাট পেরোলে ফোন করলে আর যোগাযোগ করা যায়না কনেপক্ষের সঙ্গে। ফোন সুইচ অফ থাকায় সারাদিন কোনো খবর পায় না তাঁরা।
বেশ কিছুক্ষণ গঙ্গাঘাটের কাছে আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব, পাড়া প্রতিবেশী নিয়ে বর অপেক্ষা করলে কোনো খবর পাওয়া যায়নি কনেপক্ষের। এরপর অয়ন (বর) প্রতারণার শিকার হয়েছে তিনি সেটা বুঝতে পারেন। অগত্যা বর বেশে হাজির কাটোয়া থানায়। অয়ন ঘোষের অভিযোগ, বিয়ে করবে সেটা বললেই হত। এইরকম করার দরকার কী ছিল? সিনেমায় দেখা গিয়েছে জানলা দিয়ে বউ পালায়, এবার দেখা গেল অনলাইনে গায়েব বউ।
অবশেষে জল্পনার অবসান। গুঞ্জনই অবশেষে হল সত্যি। আজ অর্থাৎ সোমবারই বিয়ে করতে চলেছেন অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় (Parambrata Chatterjee)। অনুপম রায়ের প্রাক্তন স্ত্রী পিয়া চক্রবর্তীর( Piya Chakraborty) সঙ্গেই ঘর বাঁধতে চলেছেন পরমব্রত। পিয়ার সঙ্গে যে পরমব্রতের সম্পর্ক বন্ধুত্ব ছাড়িয়ে এগিয়ে গিয়েছিল, তা টলিপাড়ায় শোনাই যাচ্ছিল। তাঁরা যে বিয়ের পিঁড়িতেও বসতে চলেছেন এই খবরও বেশ কয়েক মাস ধরেই টলিপাড়ার আনাচে-কানাচে ঘোরফেরা করছিল। অবশেষে জানা গিয়েছে, ২৭ নভেম্বর গোধূলি লগ্নে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে চলেছেন পিয়া-পরমব্রত।
২০২১ সালে সংগীতশিল্পী অনুপম রায়ের সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে পিয়া চক্রবর্তীর। ফলে বিচ্ছেদের দু'বছরের মধ্যেই ফের গাঁটছড়া বাঁধতে চলেছেন অনুপমের প্রাক্তন স্ত্রী পিয়া চক্রবর্তী। জানা যাচ্ছে, সোমবার বিকালে ঘরোয়া আয়োজনেই বিয়ের পর্ব সারবেন পরমব্রত-পিয়া। ইন্ডাস্ট্রি থেকে সেভাবে আমন্ত্রিত নন কেউই, মূলত পরিবার এবং একান্ত ঘনিষ্ঠ কিছু বন্ধুর উপস্থিতিতেই বিয়ে হবে তাঁদের।
পিয়া-পরমব্রতের সম্পর্ক নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরেই গুঞ্জন রটেছিল। এমনকি অনুপমের সঙ্গে পিয়ার বিচ্ছেদের কারণ হিসাবে পরমব্রতকেই মনে করা হচ্ছিল। কিন্তু সে বিষয়ে পরমব্রত বিরক্তি প্রকাশও করেছিলেন। আবার এইসব গুঞ্জনকে নিছক গুজব বলেও উড়িয়ে দিতেন তিনি। কিন্তু যা রটে, তার কিছুটা তো বটেই। পরম-পিয়ার প্রেম নিয়ে টলিপাড়ায় যে কানাঘুষো চলছিল তা অবশেষে সত্যিই হল। পিয়ার সঙ্গে দু'বছরের বন্ধুত্বকে বিয়ের স্বীকৃতিই দিতে চলেছেন অভিনেতা। ফলে তাঁদের বিয়ের ছবি দেখার অপেক্ষায় অনুরাগীরা।
ফের বলিপাড়ায় বাজতে চলেছে বিয়ের সানাই। মণিপুরী গার্লফ্রেন্ড লিন লাইশরামের (Lin Laishram) সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে চলেছেন বলিউড অভিনেতা রণদীপ হুডা (Randeep Hooda)। ২৫ নভেম্বর অর্থাৎ শনিবার ইনস্টাগ্রামে সেই খবর সবার সঙ্গে ভাগ করে নিলেন অভিনেতা। চলতি মাসেই বসবে তাঁদের বিবাহ বাসর। মণিপুরের ইম্ফলে আগামী ২৯ নভেম্বর বিয়ে করবেন তাঁরা। তারপর মুম্বইতে রিসেপশনের আয়োজন করা হবে।
বেশ কিছুদিন ধরেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল যে, বলিউড অভিনেতা রণদীপ বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন। কিন্তু কবে, তা নিয়েই শুরু হয় জল্পনা। এবারে সমস্ত জল্পনার অবসান করে অবশেষে শনিবার, রণদীপ হুডা তাঁর ইনস্টাগ্রামে বান্ধবী লিন লাইশরামের সঙ্গে তাঁর বিয়ের দিনক্ষণ দিয়ে একটি ছবি শেয়ার করেন। ছবিটি শেয়ার করে ক্যাপশনে অভিনেতা লিখেছেন, 'আমাদের কাছে উত্তেজনাপূর্ণ খবর রয়েছে।'
অভিনেতা পোস্টটিতে লিখেছেন, 'মহাভারতে অর্জুন যেখানে মণিপুরের যোদ্ধা এবং রাজকুমারী চিত্রাঙ্গদাকে বিয়ে করেছিল সেখানেই আমরা আমাদের পরিবার এবং বন্ধুদের আশীর্বাদ নিয়ে বিয়ে করছি। আমরা অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে আগামী ২৯ নভেম্বর আমাদের বিয়ে। মণিপুরের ইম্ফলে এই অনুষ্ঠান হবে। তারপর মুম্বইতে রিসেপশন। আমাদের এই নতুন সফরে আপনাদের আশীর্বাদ চাই।' তাঁরা দুজনেই এই পোস্টের ক্যাপশনে লেখেন, 'আপনাদের জন্য আমাদের কাছে দারুণ সুখবর আছে।'
প্রথম স্ত্রী জীবিত থাকলে দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারবেন না সরকারি কর্মচারিরা। এমনটাই নির্দেশিকা জারি করল অসম সরকার (Assam Government)। যদি ধর্মেও দ্বিতীয় বিয়ের অনুমোদন থাকে, সেক্ষেত্রেও অসম সরকারের অনুমতি নিতে হবে বলে জানানো হয়েছে। একই নিয়ম মহিলা সরকারি কর্মীদের ক্ষেত্রেও অর্থাৎ তাঁদেরও স্বামী জীবিত থাকলে তাঁরা দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারবেন না। আর এর অন্যথা হলেই মোটা অঙ্কের জরিমানা তো বটেই, সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তও শুরু করা হতে পারে।
বৃহস্পতিবার নয়া নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার মন্ত্রিসভার তরফে। নয়া নির্দেশকায় বলা হয়েছে, 'পার্সোনাল ল' বা নিজস্ব ধর্মীয় আইন যাই থাক না কেন, প্রথম স্ত্রী জীবিত থাকতে অসম সরকারের অনুমতি ছাড়া আর দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারবেন না রাজ্যের সরকারি কর্মীরা। দ্বিতীয় বিয়ে করতে হলে সরকারের কাছে উপযুক্ত ছাড়পত্র নিতে হবে। একইভাবে, কোনও সরকারি মহিলা কর্মীও স্বামী বেঁচে থাকা অবস্থায় দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারবেন না। যদি কেউ এই নির্দেশিকা অমান্য করে তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমনকী তাঁকে আগাম অবসর নিতে বাধ্য করা হবে বলেও জানানো হয়েছে নির্দেশিকায়।
বৈধতা পেল না সমলিঙ্গ বিবাহ (Same Sex Marriage)! ১৭ অক্টোবর, মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) এক ঐতিহাসিক রায়ের জন্য অপেক্ষায় ছিলেন সমকামী যুগলরা। অবশেষে সমলিঙ্গ বিবাহ নিয়ে রায় দিলেন শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। আজ সমলিঙ্গে বিয়ের আইনি স্বীকৃতি সংক্রান্ত রায় ঘোষণা করতে গিয়ে এই সম্পর্ককে স্বীকৃতি দিল সুপ্রিম কোর্ট। তবে সমলিঙ্গ বিয়ের পক্ষে সুপ্রিম কোর্ট রায় দেয়নি। এ বিষয়ে কেন্দ্রের কমিটিকে পদক্ষেপ করতে বলেছে শীর্ষ আদালতের সাংবিধানিক বেঞ্চ। তবে সমকামীদের প্রতি সব রকমের বৈষম্য শেষ করতে এদিন একগুচ্ছ নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি।
প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় এদিন শুনানিতে বলেন, "সমলিঙ্গ বিবাহ আইনে বদল আনতে হলে সেটা সংসদ করতে পারবে। আদালতে কোনও ধারা যুক্ত করলে তা হস্তক্ষেপ করা হবে।" অর্থাৎ, সুপ্রিম কোর্টে বৈধতা পেল না সমলিঙ্গ বিবাহ। এদিন বিচারপতিদের মধ্যে ২ জন পক্ষে থাকলেও, ৩ জনের মত ছিল বিপক্ষে। এই ক্ষেত্রে আইন প্রনয়নের যাবতীয় দায় সংসদকে দিল আদালত। সমলিঙ্গ বিয়ের বিষয়ে কেন্দ্রের কমিটিকে পদক্ষেপ করতে বলল শীর্ষ আদালত। আবার একসঙ্গে থাকলেও সমকামী জুটিকে সন্তান দত্তকের অধিকার দিল না শীর্ষ আদালত। সমকামী জুটির কথা ভেবে কমিটি গঠন করতে পারে কেন্দ্র, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের। তবে, সমকামী দম্পতিদের লিভ ইন সম্পর্কে স্বীকৃতি দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
উল্লেখ্য, টানা ১০ দিনের শুনানি পর্বের শেষে প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ গত ১১ মে রায় সংরক্ষিত রেখেছিল। সাংবিধানিক বেঞ্চের অন্য সদস্যেরা হলেন, বিচারপতি সঞ্জয় কিষাণ কউল, বিচারপতি এস রবীন্দ্র ভাট, বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি এস নরসিং।
১৭ অক্টোবর, মঙ্গলবার গোটা দেশের নজর সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দিকে। আজ এক ঐতিহাসিক রায়ের অপেক্ষায় রয়েছে অসংখ্য সমপ্রেমী যুগলরা। সবার মনেই এক প্রশ্ন, আদৌ কি ভারতে বৈধতা পাবে সমলিঙ্গ বিবাহ (Same Sex Marriage)? মঙ্গলবারই এই নিয়ে চূড়ান্ত রায় দেবে দেশের শীর্ষ আদালত।
চলতি বছরের মে মাস থেকে শুরু হয়েছিল আইনি লড়াই। তবে সমলিঙ্গ বিবাহ নিয়ে আইনি লড়াই এবছর থেকে শুরু হলেও সমকামীদের জন্য এ লড়াই চিরকালীন। মে মাসে একটানা শুনানির পর দেশের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ ১১ মে রায় স্থগিত রেখেছিলেন। অবশেষে সেই রায় ঘোষণা হবে আজ অর্থাৎ মঙ্গলবার।
এর আগে এই সমলিঙ্গ বিবাহের বিরোধিতা করে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে বলা হয়েছিল, সমলিঙ্গ বিবাহ 'শহুরে অভিজাত সমাজের ভাবনা।' এছাড়াও দেশের সাতটি রাজ্য সরকার অসম, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং রাজস্থান সরকার সমলিঙ্গে বিয়ের আইনি বৈধতার দাবির বিরোধিতা করেছে। এমনকি কেন্দ্রের তরফে বলা হয়েছিল, 'সমলিঙ্গে বিয়ের আইনি বৈধতা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চের কোনও রায় সঠিক পদক্ষেপ হবে না।' তবে কেন্দ্রের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ও জানান, সমকামিতা যে শহুরে বিষয়, তার কোনও পরিসংখ্যান নেই কেন্দ্রে কাছে। ফলে এই বিষয়ে কেন্দ্র ও শীর্ষ আদালতের মত ভিন্ন, ফলে আজ কী রায় দিতে চলেছে সুপ্রিম কোর্ট, সেদিকে তাকিয়ে দেশের সমকামী যুগলরা।
৫৩ বছর হয়ে গেলেও এখনও দেশের 'মোস্ট এলিজেবেল ব্যাচালর' হলেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। বিয়ে করার জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন অনেকেই। এতদিন রাহুলকে সরাসরি বলা হত বিয়ে করার জন্য। কিন্তু এবারে ছেলের বিয়ের জন্য মা সনিয়া গান্ধীকে (Sonia Gandhi) বললেন এক মহিলা কৃষক। আর সেই শুনেই মুখে লাজুক হাসি রাহুলের। বিয়ে দেওয়ার সেই প্রস্তাবের মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি করা হয়েছে। আর তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই ঝড়ের গতিতে ভাইরাল।
मां, प्रियंका और मेरे लिए एक यादगार दिन, कुछ खास मेहमानों के साथ!
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) July 29, 2023
सोनीपत की किसान बहनों का दिल्ली दर्शन, उनके साथ घर पर खाना, और खूब सारी मज़ेदार बातें।
साथ मिले अनमोल तोहफे - देसी घी, मीठी लस्सी, घर का अचार और ढेर सारा प्यार।
पूरा वीडियो यूट्यूब पर:https://t.co/2rATB9CQoz pic.twitter.com/8ptZuUSDBk
সম্প্রতি দিল্লিতে গান্ধী পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন হরিয়ানার কৃষক পরিবারের কিছু মহিলা। দেখা গিয়েছে, সেই কৃষক মহিলাদের সঙ্গে বসে খাওয়া-দাওয়া, গল্প-গুজব, নাচ-গান করেছেন গান্ধী পরিবার। সেই মহিলারা গান্ধী পরিবারের জন্য নিয়ে এসেছেন লস্যি, আচার ইত্যাদি। এসব দেখে আপ্লুত তাঁরা। এরই মধ্যে এক ব্যক্তিগত প্রশ্ন করে বসেন এক মহিলা কৃষক। তিনি সরাসরি সনিয়া গান্ধীকে প্রশ্ন করেন, 'ছেলের বিয়ে কবে দিচ্ছেন?' আর এর উত্তরে সনিয়া বললেন 'আপনিই পাত্রীই খুঁজে দিন না।' সনিয়ার এমন কথা শুনে বাকি মহিলারাও হাসতে শুরু করেন। পাশে বসে রাহুল, আর তাঁর মুখেও দেখা যায় লাজুক হাসি।
অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় (Swastika Mukherjee) টলিউডের সীমানা পেরিয়ে বলিউডের ওয়েব সিরিজেও পদার্পণ করেছেন। ওমন সৌন্দর্যের ভক্ত অনেক। কখনও সৃজিত মুখোপাধ্যায় কখনও সুমন মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে অভিনেত্রীর নাম জড়িয়েছে। যদিও স্বস্তিকা অনেকবার বলেছেন, তাঁর সম্পর্কের স্টেটাস 'সিঙ্গেল'। অনেকেরই জানা, আবার অনেকের অজানা, খুব কম বয়সে সঙ্গীতশিল্পী সাগর সেনের ছেলে প্রমিত সেনকে বিয়ে করেছিলেন তিনি। যদিও স্বামীর সঙ্গে সংসার সুখের হয়নি।
স্বামীর সঙ্গে যখন আলাদা থাকা শুরু করেন, তখনই বুঝতে পেরেছিলেন তিনি অন্তঃসত্বা। এরপর জীবনে আসে মেয়ে অন্বেষা। সেই ছোট্ট মেয়েটি আজ বড় হয়েছে। বিদেশে পড়াশোনা করছে। বিয়ের এতবছর পর স্বস্তিকার ব্যর্থ বিয়ের জন্য আফসোস হয়? সম্প্রতি অভিনেত্রী এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, বিয়ে ভেঙে যাওয়া নিয়ে তাঁর মনে কোনও ক্লেদ নেই। বরং তিনি ভাবেন, বিয়ে না হলে মেয়েকে পেতেন না।
স্বস্তিকা 'সিঙ্গেল পেরেন্ট' হয়ে বড় করেছেন মেয়ে অন্বেষাকে। তিনি সাক্ষাৎকারে বলেছেন, মেয়েই তাঁর ভালো থাকার কারণ। অভিনেত্রী এও বলেছেন, তাঁর জীবন সংগ্রামের চালিকা শক্তি মেয়ে অন্বেষা।
মাথায় চুল না থাকা সত্ত্বেও পরচুলা পরে বিয়ের (Marriage) পিঁড়িতে বসলেন বর। তবে পরচুলা পরে টাক ঢাকা গেলেও মিথ্যে দিয়ে সত্য কখনোই ঢাকা যায় না। পরচুলা পরে তার উপর বেশ ভালো করেই পড়েছিলেন বিয়ের পাগড়ি। কিন্তু বিয়ে শুরুর আগেই ফাঁস হয়ে গেল বরের সব গোপন রহস্য। বিয়ের আসরেই বরের টাক আবিষ্কার করে ফেলেন কনের পরিবারের সদস্যেরা। টেনে খুলে দেওয়া হয় তাঁর পাগড়ি। দ্বিতীয়বার বিয়ে করতে আসা পাত্র সম্পর্কে পাত্রীর বাড়ির লোক সত্যি জানতে পারা মাত্রই ক্ষিপ্ত হয়ে বিয়ের মঞ্চেই বরকে মারধর করেন। এই ঘটনাটি ঘটেছে বিহারে (Bihar)। পুরো ঘটনাটি ধরা পড়েছে ভিডিওতে (Video)। ইতিমধ্যে সমাজমাধ্য়মে ভাইরাল (Viral) সেই ভিডিও।
Kalesh B/w the Bald Groom and the bride family over faking about his hairs actually he was wearing wig in marriagepic.twitter.com/FLbOQd6kWS
— Ghar Ke Kalesh (@gharkekalesh) July 12, 2023
ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, বরের সাজে বসে থাকা এক যুবককে মারধর করছেন কয়েকজন মিলে। সঙ্গে চলছে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ। তবুও ওই যুবক চুপ হয়ে বসে আছেন। মাঝে মাঝে দেখা গিয়েছে হাত জোড় করে কনের আত্মীয়দের কাছে কিছু অনুরোধ করছেন। কিন্তু কেউ তাঁর কথা শুনছেন না। যুবককে দুই হাতে পরচুলা চেপে ধরে রাখতেও দেখা গিয়েছে। যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন ডিজিটাল।
সম্প্রতি এই ভিডিও দেখা মাত্রই নেটাগরিকেরা নানান মন্তব্য করছেন। তবে অনেকেই বলছেন, সত্য গোপন করে মিথ্যের আশ্রয় নেওয়া একদমই উচিত হয়নি।
অবশেষে বহু প্রতীক্ষিত সৃজিতার বিয়ে সম্পন্ন হল শনিবার। হিন্দি ইন্ডাস্ট্রির ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী সৃজিতা দে (Sreejita De) প্রেমিক মাইকেল ব্লোম পাপের (Michael Blohm Pape) সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন। নিজের মনের মানুষকে বিয়ে করতে সৃজিতা উড়ে গিয়েছিলেন জার্মানি (Germany)। সেখানে গিয়ে এক চার্চে খ্রিস্টান ধর্মেই বিয়ে সারলেন বাঙালি কন্যা। প্রকাশ্যে এসেছে সেই ছবি, সে যেন এক রূপকথার গল্প! তাঁদের বিয়ের ছবিগুলো এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল।
বাঙালি কন্যা সৃজিতা দে-কে শেষবার ছোট পর্দায় বিগ বস ১৬-এ দেখা গিয়েছিল। তখনই তিনি জানিয়েছিলেন যে তিনি তাঁর প্রেমিক মাইকেলকে খুব শীঘ্রই বিয়ে করতে চলেছেন। তাঁদের প্রেমের সম্পর্ক প্রায় তিন বছরের। ২০২১ সালেই সৃজিতার মাইকেলের সঙ্গে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেসময় কোভিডের জন্য তা পিছিয়ে যায়। তবে এবারে তাঁদের প্রেমের সম্পর্ক পূর্ণতা পেল।
শনিবার চার্চে বিয়ে হওয়ার মুহূর্তের একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করেছেন সৃজিতা। ক্যাপশনে লিখেছেন, 'হাতে হাত রেখে, আজ থেকে শুরু হল আমাদের চিরকালের যাত্রা।' তাঁকে এক সাদা লং গাউনে দেখা গিয়েছে। মাথায় আটকানো লম্বা সাদা ওড়না। একদম হালকা মেকআপে পাওয়া গেল কনেকে। নজর কাড়ল সৃজিতার গলার হিরের হার। মাইকেলকে দেখা গিয়েছে ব্ল্যাক স্যুট প্যান্টে। সৃজিতাকে সেই সাদা গাউনে অপরূপ সুন্দর দেখাচ্ছিল। ছবিতে দেখা গেল স্বামী-স্ত্রী হওয়ার পরই পরস্পরের ঠোঁটে ঠোঁট রাখলেন সৃজিতা-মাইকেল। আর সেই ছবিই ইনস্টায় ভাগ করে নিয়েছেন অভিনেত্রী। নেটিজেনদের মতে, তাঁদের এই বিয়ে যেন এক সিনেমার দৃশ্যের মত।
উল্লেখ্য, জানা গিয়েছে, সৃজিতা খ্রিস্টান মতে বিয়ে করলেও পরে তিনি বাঙালি হিন্দু রীতি মেনেও বিয়ে করবেন। ফলে সৃজিতাকে বাঙালি সাজে দেখতে মুখিয়ে রয়েছেন তাঁর ভক্তরা। এছাড়াও আগামী ১৭ জুলাই মুম্বইয়ে ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুবান্ধব ও সতীর্থদের জন্য রিসেপশনের আয়োজন করেছেন সৃজিতা।
বিয়ের (Marriage) পর বিবাহ জীবন সকলের সুখের হয় না। এরফলে অনেকেই বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। আবার অনেকে অন্য কোনও কারণে। তবে বিয়ের পরে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়ালে থাকবে না চাকরি। এমনটা আগে শোনা যায়নি। সম্প্রতি চিনের (China) একটি বেসরকারি সংস্থা কর্মচারীদের জন্য এমনই নির্দেশ জারি করেছে।
ওই সংস্থার তরফে বলা হয়েছে, কর্পোরেট সংস্কৃতিতে পরিবারের প্রতি দায়বদ্ধ থাকা উচিত। তাহলে কর্মক্ষেত্রেও সুশ্রী পরিবেশ বজায় থাকবে বলে মনে করছে সংস্থাটি। ইতিমধ্যে এই সংস্থার সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। অনেকে আবার ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের অভিযোগ নিয়ে সরব হয়েছেন। চলতি মাসের ৯ জুন চিনের ঝেজিয়াং প্রদেশের একটি বেসরকারি সংস্থা একটি নির্দেশিকা জানায়, সেখানে কর্মরত এবং বিবাহিত কোনও কর্মী বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়াতে পারবে না।
সংস্থার তরফে কর্মীদের জন্য় চারটি বিষয়ে না জড়ানোর ‘পরামর্শ’ দেওয়া হয়েছে। সেগুলি হল বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়ানো যাবে না, উপপত্নী না রাখা, বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে না জড়ানো এবং স্ত্রীকে ডিভোর্স না দেওয়া। সংস্থার এক কর্মী চিনের একটি সংবাদ সংস্থায় জানিয়েছে, পরিবারে শান্তি এবং স্থিতি থাকলে তার প্রতিক্রিয়া পড়বে কর্মক্ষেত্রেও। তাই সংস্থা চায়, তাদের সব কর্মী পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকুক।
বন্ধুত্ব-প্রেম-বিবাহ, জীবনের এই ছক বাঁধা নিয়ম পছন্দ নয় অনেকের৷ অন্য পথে হাঁটতে চান তাঁরা। যেহেতু বিবাহ নামক প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতিতে বিশ্বাসী নন তাঁরা, তাই ‘বিবাহবন্ধনে’ আবদ্ধ থাকবেন না তাঁরা৷ অর্থাৎ বাস্তবিক জীবনে ‘লিভ ইন’ (Live-In Relationship) করায় বিশ্বাসী তাঁরা৷ আবার কেউ কেউ বিয়ের আগে 'লিভ ইন'-এ থেকে জীবনসঙ্গীকে বুঝে নিতে চান। তবে এই লিভ-ইন সম্পর্ককে বিবাহের স্বীকৃতি দেয় না সংবিধান। তাই এই সম্পর্কে থেকে বিবাহবিচ্ছেদের দাবি আইনত মান্যতা পাবেনা। সম্প্রতি একটি মামলায় এমনই রায় দিয়েছে কেরল হাইকোর্ট (Kerala High Court)।
মঙ্গলবার, কেরালার হাইকোর্ট একটি মামলার রায়ে জানিয়েছে, লিভ-ইন সম্পর্ককে বিয়ে বা আইনি সম্পর্ক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না। কোনও যুগল যদি যৌথ সম্মতিতে একসঙ্গে বসবাস করেন, তাকে বিবাহ বলা যায় না। কারণ, বিবাহকে স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের (Special Marriage Act) আওতায় নথিভুক্ত হতে হবে। শুধুমাত্র সেই ক্ষেত্রেই বিবাহ বিচ্ছেদের প্রশ্ন উঠতে পারে।
প্রসঙ্গত, কেরল হাই কোর্ট এক দম্পতির মামলার বিচার করতে গিয়ে এই রায় দিয়েছেন। এই আবেদনকারীর মধ্যে একজন হিন্দু ও অন্যজন খ্রিস্টান। একটি চুক্তিপত্রের মাধ্যমে ২০০৬ সালে তাঁরা লিভ-ইনের থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ওই যুগলের একটি সন্তানও রয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ লিভ-ইন সম্পর্ক থাকার পর তাঁরা বিবাহবিচ্ছেদের জন্য় পারিবারিক আদালতে মামলা করেছিলেন। কিন্তু পারিবারিক আদালত তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদে সম্মতি দেয়নি। পারিবারিক আদালত জানিয়েছে, ওই যুগল যেহেতু স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের আওতায় বিবাহ করেননি, সুতরাং তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদে সম্মতি দেওয়া সম্ভব নয়।
এই মামলার বিষয়ে হাই কোর্ট বলেছে, শুধুমাত্র চুক্তির মাধ্যমে যখন ওই যুগল একসঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের মাধ্যমে সেই সম্পর্ক স্বীকৃত হয়নি, তখন তাঁদের সম্পর্কটাকে বিবাহ হিসেবে গণ্য় করা যাবে না। সেক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদও সম্ভব নয়।
গণবিবাহের (Mass Marriage) মাধ্যমে একই আসরে গাঁটছড়া বেঁধেছেন চার হাজার তরুণ-তরুণী। হিন্দু, মুলসিম উভয়কে নিয়ে প্রায় ৬ ঘণ্টা ধরে চলল এই বিবাহ পর্ব। এই ঘটনাটি ঘটেছে রাজস্থানের (Rajasthan) বারান জেলায়। গণবিবাহের এই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌত এবং রাজ্যের আর এক মন্ত্রী প্রমোদ জৈন ভায়া। নবদম্পতিদের আশীর্বাদও করেন তাঁরা। এমনকি গণবিবাহের আসরে উপস্থিত ছিলেন সরকারি আধিকারিকেরাও। তাঁরা বিয়ের আসরেই নবদম্পতিদের বিয়ের শংসাপত্র দেন। এমনকি রাজস্থান সরকারের তরফ থেকে নব দম্পতিদের অনেক গয়না, বাসনপত্র এবং অন্যান্য উপহারও দেওয়া হয়।
গত ২৬ মে এই গণবিবাহের আয়োজন করা হয়েছিল। এই গণবিবাহের আয়োজন করেছিল শ্রী মহাবীর গোশালা কল্যাণ সংস্থান নামের এক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। তারা মূলত সমাজের গরীব মানুষের কল্যাণার্থে কাজ করে থাকে। তাদের আয়োজিত গণবিবাহে বিয়ে করতে ইচ্ছা প্রকাশ করেন ৪২৮৬ জন। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের যুগল ছিলেন। নির্দিষ্ট দিনে ধুমধাম করে বিয়ের অনুষ্ঠান হয়। প্রত্যেক সম্প্রদায়ের নির্দিষ্ট নিয়ম মেনেই বিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ভারতের জনপ্রিয় গায়িকা নেহা কক্কর (Neha Kakkar)। কোঁকড়ানো চুলের, মিষ্টি মুখের নেহাকে পছন্দ করেন নেটিজেনরা। তাঁর গানও তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করে নেটিজেনরা। ব্যক্তিগত জীবনেও বেশ হাসিখুশি গায়িকা। সম্প্রতি তাঁর জন্মদিন গিয়েছে। কিন্তু সেই জন্মদিনের ছবি দেখেই, নেটিজেনরা অন্য জল্পনা বুনছেন। নেহার জন্মদিনের ছবিতে পরিবার থাকলেও সেখানে উপস্থিত নেই নেহার স্বামী রোহনপ্রীত (Rohanpreet Singh)। সেই থেকেই নেটিজেনদের মন বলছে, তাহলে নেহার সঙ্গে স্বামীর সম্পর্ক ভালো নেই?
২০২০ সালের অক্টোবর মাসে গায়ক রোহনপ্রীত সিংকে বিয়ে করেন নেহা। বেশ হাসিখুশি দম্পতি ছিলেন তাঁরা। একে অপরের আনন্দের দিনে থেকেছেন একসঙ্গে। অথচ স্ত্রীয়ের জন্মদিনে নেই রোহনপ্রীত! এই অঙ্ক মেলাতে পারছেন না নেটিজেনরা। আরও বেশি নজর করার মতো বিষয়, নেহার জন্মদিনে সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে নিয়ে একটিও বার্তা লেখেননি রোহনপ্রীত। এমনকি নেহার আপলোড করা ছবিতেও কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি তিনি।