
৫৩ বছর হয়ে গেলেও এখনও দেশের 'মোস্ট এলিজেবেল ব্যাচালর' হলেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। বিয়ে করার জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন অনেকেই। এতদিন রাহুলকে সরাসরি বলা হত বিয়ে করার জন্য। কিন্তু এবারে ছেলের বিয়ের জন্য মা সনিয়া গান্ধীকে (Sonia Gandhi) বললেন এক মহিলা কৃষক। আর সেই শুনেই মুখে লাজুক হাসি রাহুলের। বিয়ে দেওয়ার সেই প্রস্তাবের মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি করা হয়েছে। আর তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই ঝড়ের গতিতে ভাইরাল।
मां, प्रियंका और मेरे लिए एक यादगार दिन, कुछ खास मेहमानों के साथ!
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) July 29, 2023
सोनीपत की किसान बहनों का दिल्ली दर्शन, उनके साथ घर पर खाना, और खूब सारी मज़ेदार बातें।
साथ मिले अनमोल तोहफे - देसी घी, मीठी लस्सी, घर का अचार और ढेर सारा प्यार।
पूरा वीडियो यूट्यूब पर:https://t.co/2rATB9CQoz pic.twitter.com/8ptZuUSDBk
সম্প্রতি দিল্লিতে গান্ধী পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন হরিয়ানার কৃষক পরিবারের কিছু মহিলা। দেখা গিয়েছে, সেই কৃষক মহিলাদের সঙ্গে বসে খাওয়া-দাওয়া, গল্প-গুজব, নাচ-গান করেছেন গান্ধী পরিবার। সেই মহিলারা গান্ধী পরিবারের জন্য নিয়ে এসেছেন লস্যি, আচার ইত্যাদি। এসব দেখে আপ্লুত তাঁরা। এরই মধ্যে এক ব্যক্তিগত প্রশ্ন করে বসেন এক মহিলা কৃষক। তিনি সরাসরি সনিয়া গান্ধীকে প্রশ্ন করেন, 'ছেলের বিয়ে কবে দিচ্ছেন?' আর এর উত্তরে সনিয়া বললেন 'আপনিই পাত্রীই খুঁজে দিন না।' সনিয়ার এমন কথা শুনে বাকি মহিলারাও হাসতে শুরু করেন। পাশে বসে রাহুল, আর তাঁর মুখেও দেখা যায় লাজুক হাসি।
অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় (Swastika Mukherjee) টলিউডের সীমানা পেরিয়ে বলিউডের ওয়েব সিরিজেও পদার্পণ করেছেন। ওমন সৌন্দর্যের ভক্ত অনেক। কখনও সৃজিত মুখোপাধ্যায় কখনও সুমন মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে অভিনেত্রীর নাম জড়িয়েছে। যদিও স্বস্তিকা অনেকবার বলেছেন, তাঁর সম্পর্কের স্টেটাস 'সিঙ্গেল'। অনেকেরই জানা, আবার অনেকের অজানা, খুব কম বয়সে সঙ্গীতশিল্পী সাগর সেনের ছেলে প্রমিত সেনকে বিয়ে করেছিলেন তিনি। যদিও স্বামীর সঙ্গে সংসার সুখের হয়নি।
স্বামীর সঙ্গে যখন আলাদা থাকা শুরু করেন, তখনই বুঝতে পেরেছিলেন তিনি অন্তঃসত্বা। এরপর জীবনে আসে মেয়ে অন্বেষা। সেই ছোট্ট মেয়েটি আজ বড় হয়েছে। বিদেশে পড়াশোনা করছে। বিয়ের এতবছর পর স্বস্তিকার ব্যর্থ বিয়ের জন্য আফসোস হয়? সম্প্রতি অভিনেত্রী এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, বিয়ে ভেঙে যাওয়া নিয়ে তাঁর মনে কোনও ক্লেদ নেই। বরং তিনি ভাবেন, বিয়ে না হলে মেয়েকে পেতেন না।
স্বস্তিকা 'সিঙ্গেল পেরেন্ট' হয়ে বড় করেছেন মেয়ে অন্বেষাকে। তিনি সাক্ষাৎকারে বলেছেন, মেয়েই তাঁর ভালো থাকার কারণ। অভিনেত্রী এও বলেছেন, তাঁর জীবন সংগ্রামের চালিকা শক্তি মেয়ে অন্বেষা।
মাথায় চুল না থাকা সত্ত্বেও পরচুলা পরে বিয়ের (Marriage) পিঁড়িতে বসলেন বর। তবে পরচুলা পরে টাক ঢাকা গেলেও মিথ্যে দিয়ে সত্য কখনোই ঢাকা যায় না। পরচুলা পরে তার উপর বেশ ভালো করেই পড়েছিলেন বিয়ের পাগড়ি। কিন্তু বিয়ে শুরুর আগেই ফাঁস হয়ে গেল বরের সব গোপন রহস্য। বিয়ের আসরেই বরের টাক আবিষ্কার করে ফেলেন কনের পরিবারের সদস্যেরা। টেনে খুলে দেওয়া হয় তাঁর পাগড়ি। দ্বিতীয়বার বিয়ে করতে আসা পাত্র সম্পর্কে পাত্রীর বাড়ির লোক সত্যি জানতে পারা মাত্রই ক্ষিপ্ত হয়ে বিয়ের মঞ্চেই বরকে মারধর করেন। এই ঘটনাটি ঘটেছে বিহারে (Bihar)। পুরো ঘটনাটি ধরা পড়েছে ভিডিওতে (Video)। ইতিমধ্যে সমাজমাধ্য়মে ভাইরাল (Viral) সেই ভিডিও।
Kalesh B/w the Bald Groom and the bride family over faking about his hairs actually he was wearing wig in marriagepic.twitter.com/FLbOQd6kWS
— Ghar Ke Kalesh (@gharkekalesh) July 12, 2023
ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, বরের সাজে বসে থাকা এক যুবককে মারধর করছেন কয়েকজন মিলে। সঙ্গে চলছে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ। তবুও ওই যুবক চুপ হয়ে বসে আছেন। মাঝে মাঝে দেখা গিয়েছে হাত জোড় করে কনের আত্মীয়দের কাছে কিছু অনুরোধ করছেন। কিন্তু কেউ তাঁর কথা শুনছেন না। যুবককে দুই হাতে পরচুলা চেপে ধরে রাখতেও দেখা গিয়েছে। যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন ডিজিটাল।
সম্প্রতি এই ভিডিও দেখা মাত্রই নেটাগরিকেরা নানান মন্তব্য করছেন। তবে অনেকেই বলছেন, সত্য গোপন করে মিথ্যের আশ্রয় নেওয়া একদমই উচিত হয়নি।
অবশেষে বহু প্রতীক্ষিত সৃজিতার বিয়ে সম্পন্ন হল শনিবার। হিন্দি ইন্ডাস্ট্রির ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী সৃজিতা দে (Sreejita De) প্রেমিক মাইকেল ব্লোম পাপের (Michael Blohm Pape) সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন। নিজের মনের মানুষকে বিয়ে করতে সৃজিতা উড়ে গিয়েছিলেন জার্মানি (Germany)। সেখানে গিয়ে এক চার্চে খ্রিস্টান ধর্মেই বিয়ে সারলেন বাঙালি কন্যা। প্রকাশ্যে এসেছে সেই ছবি, সে যেন এক রূপকথার গল্প! তাঁদের বিয়ের ছবিগুলো এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল।
বাঙালি কন্যা সৃজিতা দে-কে শেষবার ছোট পর্দায় বিগ বস ১৬-এ দেখা গিয়েছিল। তখনই তিনি জানিয়েছিলেন যে তিনি তাঁর প্রেমিক মাইকেলকে খুব শীঘ্রই বিয়ে করতে চলেছেন। তাঁদের প্রেমের সম্পর্ক প্রায় তিন বছরের। ২০২১ সালেই সৃজিতার মাইকেলের সঙ্গে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেসময় কোভিডের জন্য তা পিছিয়ে যায়। তবে এবারে তাঁদের প্রেমের সম্পর্ক পূর্ণতা পেল।
শনিবার চার্চে বিয়ে হওয়ার মুহূর্তের একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করেছেন সৃজিতা। ক্যাপশনে লিখেছেন, 'হাতে হাত রেখে, আজ থেকে শুরু হল আমাদের চিরকালের যাত্রা।' তাঁকে এক সাদা লং গাউনে দেখা গিয়েছে। মাথায় আটকানো লম্বা সাদা ওড়না। একদম হালকা মেকআপে পাওয়া গেল কনেকে। নজর কাড়ল সৃজিতার গলার হিরের হার। মাইকেলকে দেখা গিয়েছে ব্ল্যাক স্যুট প্যান্টে। সৃজিতাকে সেই সাদা গাউনে অপরূপ সুন্দর দেখাচ্ছিল। ছবিতে দেখা গেল স্বামী-স্ত্রী হওয়ার পরই পরস্পরের ঠোঁটে ঠোঁট রাখলেন সৃজিতা-মাইকেল। আর সেই ছবিই ইনস্টায় ভাগ করে নিয়েছেন অভিনেত্রী। নেটিজেনদের মতে, তাঁদের এই বিয়ে যেন এক সিনেমার দৃশ্যের মত।
উল্লেখ্য, জানা গিয়েছে, সৃজিতা খ্রিস্টান মতে বিয়ে করলেও পরে তিনি বাঙালি হিন্দু রীতি মেনেও বিয়ে করবেন। ফলে সৃজিতাকে বাঙালি সাজে দেখতে মুখিয়ে রয়েছেন তাঁর ভক্তরা। এছাড়াও আগামী ১৭ জুলাই মুম্বইয়ে ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুবান্ধব ও সতীর্থদের জন্য রিসেপশনের আয়োজন করেছেন সৃজিতা।
বিয়ের (Marriage) পর বিবাহ জীবন সকলের সুখের হয় না। এরফলে অনেকেই বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। আবার অনেকে অন্য কোনও কারণে। তবে বিয়ের পরে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়ালে থাকবে না চাকরি। এমনটা আগে শোনা যায়নি। সম্প্রতি চিনের (China) একটি বেসরকারি সংস্থা কর্মচারীদের জন্য এমনই নির্দেশ জারি করেছে।
ওই সংস্থার তরফে বলা হয়েছে, কর্পোরেট সংস্কৃতিতে পরিবারের প্রতি দায়বদ্ধ থাকা উচিত। তাহলে কর্মক্ষেত্রেও সুশ্রী পরিবেশ বজায় থাকবে বলে মনে করছে সংস্থাটি। ইতিমধ্যে এই সংস্থার সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। অনেকে আবার ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের অভিযোগ নিয়ে সরব হয়েছেন। চলতি মাসের ৯ জুন চিনের ঝেজিয়াং প্রদেশের একটি বেসরকারি সংস্থা একটি নির্দেশিকা জানায়, সেখানে কর্মরত এবং বিবাহিত কোনও কর্মী বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়াতে পারবে না।
সংস্থার তরফে কর্মীদের জন্য় চারটি বিষয়ে না জড়ানোর ‘পরামর্শ’ দেওয়া হয়েছে। সেগুলি হল বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়ানো যাবে না, উপপত্নী না রাখা, বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে না জড়ানো এবং স্ত্রীকে ডিভোর্স না দেওয়া। সংস্থার এক কর্মী চিনের একটি সংবাদ সংস্থায় জানিয়েছে, পরিবারে শান্তি এবং স্থিতি থাকলে তার প্রতিক্রিয়া পড়বে কর্মক্ষেত্রেও। তাই সংস্থা চায়, তাদের সব কর্মী পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকুক।
বন্ধুত্ব-প্রেম-বিবাহ, জীবনের এই ছক বাঁধা নিয়ম পছন্দ নয় অনেকের৷ অন্য পথে হাঁটতে চান তাঁরা। যেহেতু বিবাহ নামক প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতিতে বিশ্বাসী নন তাঁরা, তাই ‘বিবাহবন্ধনে’ আবদ্ধ থাকবেন না তাঁরা৷ অর্থাৎ বাস্তবিক জীবনে ‘লিভ ইন’ (Live-In Relationship) করায় বিশ্বাসী তাঁরা৷ আবার কেউ কেউ বিয়ের আগে 'লিভ ইন'-এ থেকে জীবনসঙ্গীকে বুঝে নিতে চান। তবে এই লিভ-ইন সম্পর্ককে বিবাহের স্বীকৃতি দেয় না সংবিধান। তাই এই সম্পর্কে থেকে বিবাহবিচ্ছেদের দাবি আইনত মান্যতা পাবেনা। সম্প্রতি একটি মামলায় এমনই রায় দিয়েছে কেরল হাইকোর্ট (Kerala High Court)।
মঙ্গলবার, কেরালার হাইকোর্ট একটি মামলার রায়ে জানিয়েছে, লিভ-ইন সম্পর্ককে বিয়ে বা আইনি সম্পর্ক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না। কোনও যুগল যদি যৌথ সম্মতিতে একসঙ্গে বসবাস করেন, তাকে বিবাহ বলা যায় না। কারণ, বিবাহকে স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের (Special Marriage Act) আওতায় নথিভুক্ত হতে হবে। শুধুমাত্র সেই ক্ষেত্রেই বিবাহ বিচ্ছেদের প্রশ্ন উঠতে পারে।
প্রসঙ্গত, কেরল হাই কোর্ট এক দম্পতির মামলার বিচার করতে গিয়ে এই রায় দিয়েছেন। এই আবেদনকারীর মধ্যে একজন হিন্দু ও অন্যজন খ্রিস্টান। একটি চুক্তিপত্রের মাধ্যমে ২০০৬ সালে তাঁরা লিভ-ইনের থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ওই যুগলের একটি সন্তানও রয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ লিভ-ইন সম্পর্ক থাকার পর তাঁরা বিবাহবিচ্ছেদের জন্য় পারিবারিক আদালতে মামলা করেছিলেন। কিন্তু পারিবারিক আদালত তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদে সম্মতি দেয়নি। পারিবারিক আদালত জানিয়েছে, ওই যুগল যেহেতু স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের আওতায় বিবাহ করেননি, সুতরাং তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদে সম্মতি দেওয়া সম্ভব নয়।
এই মামলার বিষয়ে হাই কোর্ট বলেছে, শুধুমাত্র চুক্তির মাধ্যমে যখন ওই যুগল একসঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের মাধ্যমে সেই সম্পর্ক স্বীকৃত হয়নি, তখন তাঁদের সম্পর্কটাকে বিবাহ হিসেবে গণ্য় করা যাবে না। সেক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদও সম্ভব নয়।
গণবিবাহের (Mass Marriage) মাধ্যমে একই আসরে গাঁটছড়া বেঁধেছেন চার হাজার তরুণ-তরুণী। হিন্দু, মুলসিম উভয়কে নিয়ে প্রায় ৬ ঘণ্টা ধরে চলল এই বিবাহ পর্ব। এই ঘটনাটি ঘটেছে রাজস্থানের (Rajasthan) বারান জেলায়। গণবিবাহের এই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌত এবং রাজ্যের আর এক মন্ত্রী প্রমোদ জৈন ভায়া। নবদম্পতিদের আশীর্বাদও করেন তাঁরা। এমনকি গণবিবাহের আসরে উপস্থিত ছিলেন সরকারি আধিকারিকেরাও। তাঁরা বিয়ের আসরেই নবদম্পতিদের বিয়ের শংসাপত্র দেন। এমনকি রাজস্থান সরকারের তরফ থেকে নব দম্পতিদের অনেক গয়না, বাসনপত্র এবং অন্যান্য উপহারও দেওয়া হয়।
গত ২৬ মে এই গণবিবাহের আয়োজন করা হয়েছিল। এই গণবিবাহের আয়োজন করেছিল শ্রী মহাবীর গোশালা কল্যাণ সংস্থান নামের এক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। তারা মূলত সমাজের গরীব মানুষের কল্যাণার্থে কাজ করে থাকে। তাদের আয়োজিত গণবিবাহে বিয়ে করতে ইচ্ছা প্রকাশ করেন ৪২৮৬ জন। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের যুগল ছিলেন। নির্দিষ্ট দিনে ধুমধাম করে বিয়ের অনুষ্ঠান হয়। প্রত্যেক সম্প্রদায়ের নির্দিষ্ট নিয়ম মেনেই বিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ভারতের জনপ্রিয় গায়িকা নেহা কক্কর (Neha Kakkar)। কোঁকড়ানো চুলের, মিষ্টি মুখের নেহাকে পছন্দ করেন নেটিজেনরা। তাঁর গানও তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করে নেটিজেনরা। ব্যক্তিগত জীবনেও বেশ হাসিখুশি গায়িকা। সম্প্রতি তাঁর জন্মদিন গিয়েছে। কিন্তু সেই জন্মদিনের ছবি দেখেই, নেটিজেনরা অন্য জল্পনা বুনছেন। নেহার জন্মদিনের ছবিতে পরিবার থাকলেও সেখানে উপস্থিত নেই নেহার স্বামী রোহনপ্রীত (Rohanpreet Singh)। সেই থেকেই নেটিজেনদের মন বলছে, তাহলে নেহার সঙ্গে স্বামীর সম্পর্ক ভালো নেই?
২০২০ সালের অক্টোবর মাসে গায়ক রোহনপ্রীত সিংকে বিয়ে করেন নেহা। বেশ হাসিখুশি দম্পতি ছিলেন তাঁরা। একে অপরের আনন্দের দিনে থেকেছেন একসঙ্গে। অথচ স্ত্রীয়ের জন্মদিনে নেই রোহনপ্রীত! এই অঙ্ক মেলাতে পারছেন না নেটিজেনরা। আরও বেশি নজর করার মতো বিষয়, নেহার জন্মদিনে সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে নিয়ে একটিও বার্তা লেখেননি রোহনপ্রীত। এমনকি নেহার আপলোড করা ছবিতেও কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি তিনি।
ডেস্টিনেশন ম্যারেজ বলিউডে বেশ ট্রেন্ডিং। অনুষ্কা-বিরাট থেকে শুরু করে প্রিয়াঙ্কা-নিক কিংবা দীপিকা-রণবীর, অনেকেই দেশের বাইরে ডেস্টিনেশন ম্যারেজ করেছেন। আবার হালফিলে একেবারে দেশের বাইরে না গিয়ে রাজস্থানে (Rajasthan) রাজকীয় কায়দায় বিয়ে করেছেন বহু তারকা। এই যেমন ধরুন ভিকি-ক্যাটরিনা, সিদ্ধার্থ-কিয়ারা বিয়ের জন্য দিল্লি-মুম্বই বা বিদেশ বেছে না নিয়ে রাজস্থানের প্রাসাদপম হোটেল বেছে নিয়েছিলেন। পরিণীতি এবং রাঘবও (Parineeti-Raghav) সেই পথেই হাঁটতে চলেছেন বলে খবর।
শোনা যাচ্ছে, নিজের স্বপ্নের বিয়ে নিজের মতো করে সাজাতেই অভিনেত্রী খোদ পৌঁছে গিয়েছেন রাজস্থান। জয়পুর এবং কিষানপুর ঘুরে দেখলেও নাকি অভিনেত্রীর বেশি পছন্দ হয়েছে উদয়পুর। সেখানে ট্যুরিজম ডিপার্টমেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন তিনি। সেপ্টেম্বরে রাজস্থানের আবহাওয়া কেমন থাকবে, পরিণীতি নাকি সেই খবর জানতে চাইছিলেন। যদিও ট্যুরিজম ডিপার্টমেন্ট তাঁকে অক্টোবর মাসের কথা বলেছেন।
পরিণীতি-এবং রাঘবের বিয়েতে নাকি অতিথি সংখ্যা অনেক হতে চলেছে। যাকে 'বিগ ফ্যাট পাঞ্জাবি ওয়েডিং' এক কথায় দুই তারকার বিয়েতে সেই জাঁকজমক দেখা যাবে। তবে মেহেন্দি-সঙ্গীত এবং বিয়ের মাঝে অতিথিরা যাতে রাজস্থানের সৌন্দর্য ঘুরে দেখতে পারেন, সেই ব্যবস্থাও নাকি খতিয়ে দেখছেন পরিণীতি।
'না উমর কি সীমা হো, না জনম কে হো বন্ধন। যব প্যায়ার করে কোয়ি তো দেখে কেবল মন' বিখ্যাত গজলের এই লাইনগুলি মনে আছে? এর বাংলা তর্জমা, 'না বয়সের সীমা থাক, না জীবনের বন্ধন। যখন কেউ ভালোবাসবে, কেবল মন দেখুক।' বহু নেটিজেন যখন তখন এই গানের বুলি আউড়েছেন। কিন্তু বাস্তবে যখন এমন ঘটনা ঘটল, রে রে করে তেড়ে এলো সকলে। কথা বলছি আশীষ বিদ্যার্থীর (Ashish Vidyarthi) বিয়ে (Wedding) নিয়ে। বয়স যখন ষাটের কোঠায় তখন অভিনেতা বিয়ে করলেন। নেটিজেনরা হিসেবে করে দেখলেন প্রথম নয়, এই বিয়ে দ্বিতীয়বার। ব্যাস, সামাজিক মাধ্যমে আশীষ বিদ্যার্থী অন্যতম প্রধান আলোচ্য বিষয় হয়ে দাঁড়ালেন।
নেট মাধ্যম আলোচনায় এতই সরগরম হয়ে উঠল যে, আশীষকে সামাজিক মাধ্যমে এই নিয়ে ভিডিও বার্তা দিতে হল। আশীষ বলেছেন, 'প্রায় ২২ বছর আগে আমার জীবনে পিলু, রাজশী আসে। আমরা বন্ধু হিসেবে, স্বামী স্ত্রী হিসেবে অনেকটা রাস্তা হেঁটেছি একসঙ্গে। এই যাত্রায় আমাদের জীবনে অর্থ (আশীষ এবং রাজশী পুত্র ) আসে। খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছি একসঙ্গে। কিন্তু দু আড়াই বছর আগে বুঝতে পারি আমরা ভবিষ্যৎ অন্যভাবে দেখি। লোক দেখানো বিয়েতে থাকতে চাইন , তাই দুজনেই সম্মানের সঙ্গে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।'
আশীষ বিদ্যার্থীর প্রাক্তন স্ত্রী পিলু ওরফে রাজশী বিদ্যার্থীও নিজের বক্তব্য জানান। তিনি বলেন, 'আশীষ আমাকে কোনওদিন ঠকায়নি। অত্যাচার করেনি। আমরা মিলিতভাবে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি আবেগপ্রবণ হয়ে কিছু পোস্ট করে ফেলেছি সামাজিক মাধ্যমে। চাইলে আমিও বিয়ে করতে পারি। আশীষের সঙ্গীর দরকার ছিল। ও সুখে থাক।'
বিয়ে (Marriage) করবেন না প্রেমিক (Lover), তাই তাঁর জামার কলার ধরে জোর করে টেনে নিয়ে গেলেন মন্দিরে। সঙ্গে হুমকি (Threat), বিয়ে না করলে তিনি আত্মহত্যা করবেন। ফলে বিয়ে করা নিয়ে ধুন্ধুমার কাণ্ড বিহারের ভাগলপুরে। ভাগলপুরের এক অফিসে কাজ করছিলেন এক মহিলার প্রেমিক, হঠাৎ সেখানে উপস্থিত তাঁর প্রেমিকা। দেখে মনে হচ্ছে, সাংঘাতিক রেগে রয়েছেন তিনি। সেই যুবক ও তরুণীকে দেখে অফিসের বাকিরা অবাক। আসলে কী ঘটেছে, তাঁরা কেউই জানেন না। এরপরেই সেই তরুণী বললেন, 'আমাকে বিয়ে করবে কি না?' এরপরেই ঘটনাটি বুঝতে পারলেন বাকিরা।
সূত্রের খবর, ভাগলপুরের ভাটোদিয়া গ্রামের বাসিন্দা করিশ্মা। আর সেই গ্রামেই থাকেন তাঁর প্রেমিক রোহিত কুমার। জানা গিয়েছে, তাঁদের ২ বছরের প্রেমের সম্পর্ক। কিন্তু যখন করিশ্মা বিয়ে করার কথা বলেন, তখন রোহিত তাতে রাজি হন না। কিন্তু করিশ্মা জোর করলে রোহিত তাঁকে সিঁদুর পড়াতে বাধ্য হন। তবে রোহিতের বাড়ির লোকও তাঁকে মেনে নেয় না। অভিযোগ, তাঁকে নাকি বাড়ি থেকেই বের করে দেওয়া হয়। এখানেই শেষ নয়, এরপর করিশ্মা তাঁর প্রেমিকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করেন। আর এই ঘটনায় রোহিতকে গ্রেফতারও করা হয়। কিন্তু কিছুদিন পরই তাঁর জামিন হতে ফের তাঁকে বিয়ে করার জন্য জোর করতে থাকেন করিশ্মা।
আরও জানা গিয়েছে, জামিন পেতেই রোহিত একজায়গায় কাজও পান। আর সেই অফিসে গিয়েই করিশ্মা ফের তাঁকে বিয়ে করার জন্য জোরজবরদস্তি করতে থাকেন। এরপর রোহিত না মানলে করিশ্মা তাঁর জামার কলার ধরে টানতে টানতে পাশের বুদ্ধনাথ মন্দিরে নিয়ে যান। এরপর তিনি হুমকিও দেন যে, রোহিত বিয়ে না করলে তিনি বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করবেন। এরপর এই খবর পুলিসের কাছে পৌঁছতেই তাঁদের হেফাজতে নেন ও তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে। তাঁদের পরিবারের সদস্যদেরও পুলিস স্টেশনে ডেকে পাঠানো হয়। এই ঘটনার তদন্ত করছে পুলিস।
অনেকদিন পর চর্চায় উঠে এলেন বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট আমির খান (Aamir Khan)। এবার জল্পনা শুরু হল অভিনেতার বিয়ে নিয়ে। সম্প্রতি বিতর্কিত অভিনেতা কামাল আর খান অর্থাৎ কেআরকে সামাজিক মাধ্যমে দাবি করেছেন, অভিনেত্রী ফাতিমা সানা শেখের (Fatima Sana Shaikh) সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন আমির খান। এই নিয়ে নেট মাধ্যমে নতুন জল্পনার সৃষ্টি হয়েছে। যদিও এই বিষয়ে এখনও মুখ খোলেননি আমির বা ফাতিমা।
প্রসঙ্গত আমির খানের বিপরীতে 'দঙ্গল' ছবিতে ডেবিউ করেছিলেন ফাতিমা সানা শেখ। এরপর 'ঠগস অব হিন্দুস্তান' ছবিতেও একসঙ্গে কাজ করেছিলেন দু'জনে। শোনা গিয়েছিল আমিরের জন্যই নাকি সেই সিনেমায় সুযোগ পেয়েছিলেন ফাতিমা। আমিরের দ্বিতীয় স্ত্রী কিরণ রাওয়ের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর, ফাতিমার সঙ্গে সম্পর্কের গুঞ্জনে আরও ঘি পড়ে।
Breaking News:- Aamir Khan is going to get married with his daughter’s age Fatima Sana Shaikh soon. Aamir Khan is dating Sana from the time of their film #Dangal.
— KRK (@kamaalrkhan) May 25, 2023
আমিরের একাধিক পারিবারিক অনুষ্ঠানে দেখা গিয়েছে ফাতিমা সানা শেখকে। বলিউডের অন্দরেও তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে বেশ গুঞ্জন। এদিন আরও একধাপ এগিয়ে কেআরকে নিজের সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, 'ব্রেকিং নিউজ: আমির খান তাঁর মেয়ের বয়সী ফাতিমা সানা শেখকে বিয়ে করতে চলেছেন খুব তাড়াতাড়ি। আমির এবং সানা দঙ্গলের সময় থেকে প্রেম করছে।' এই গুঞ্জন নিয়ে এখনও মুখে কুলুপ এঁটেছেন আমির-ফাতিমা।
২৫ মে জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করেছেন বলিউড তথা টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা আশীষ বিদ্যার্থী (Ashish Vidyarthi)। বিয়ে (Marriage) করেছেন অসমের মেয়ে রূপালী বড়ুয়াকে। কলকাতায় পরিবার এবং ঘনিষ্ঠদের উপস্থিতিতে একেবারে ছিমছাম আয়োজনে একে অপরকে জীবনসঙ্গী হিসেবে আইনি এবং সামাজিক মান্যতা দিয়েছেন তাঁরা। সেই ছবি ভাইরাল হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে। প্রসঙ্গত, এর আগে আশীষ বিয়ে করেছিলেন অভিনেত্রী শকুন্তলা বড়ুয়ার মেয়ে রাজসী বড়ুয়াকে (Rajoshi Barua)। অভিনেতার প্রাক্তন এবং বর্তমান স্ত্রীর পদবীর সংযোগ নিয়েও বিস্তর আলোচনা চলছে সামাজিক মাধ্যমে। কিন্তু এইসময় ঠিক কেমন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন রাজসী?
প্রাক্তন স্বামীর বিয়ের ১৭ ঘণ্টার মধ্যে সামাজিক মাধ্যমে দু'বার পোস্ট করেছেন রাজসী বড়ুয়া। সামাজিক মাধ্যমে তিনি লিখেছেন, 'তোমার সমস্ত দুর্ভাবনা এবং সন্দেহ এবার মাথা থেকে বেরিয়ে যাক। ধন্দের পরিবর্তে আসুক স্বচ্ছতা। জীবনের শান্তি আসুক, স্থিতি আসুক। দীর্ঘ সময় ধরে তুমি যথেষ্ট শক্তিশালী ছিলে। এবার আশীর্বাদ গ্রহণ করার সময় এসেছে। এটা তোমার প্রাপ্য।' এরপর রাজসী একটি নিজস্বী পোস্ট করে লিখেছেন, 'জীবন নামের গোলকধাঁধায় হারিয়ে যেও না।' এতকিছু লিখেও অবশ্য পরবর্তীকালে পোস্টগুলি ডিলিট করেছেন রাজসী।
তবে এখনও আশীষের প্রাক্তন স্ত্রী রাজসী বড়ুয়ার ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট খুললে চোখে পড়ে তাঁর নাম। প্রাক্তন স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পরেও তাঁর নামের পাশে জ্বলজ্বল করছে 'বিদ্যার্থী' পদবী। প্রসঙ্গত, বিয়ের পর থেকে রাজসী পরিচিতি পেয়েছিলেন 'পিলু বিদ্যার্থী' নামে। তবে এখনও কী রাজসী নিজের জীবনের সঙ্গে প্রাক্তন স্বামীকে জুড়ে রাখতে চাইছেন? আশীষের সঙ্গে রাজসীর এক পুত্রসন্তানও রয়েছে। নাম অর্থ বিদ্যার্থী।
৬০ বছর বয়সে ফের বিয়ের (Marriage) পিঁড়িতে বসলেন বলিউডের (Bollywood) জনপ্রিয় অভিনেতা আশিষ বিদ্যার্থী (Ashsish Vidyarthi)। বৃহস্পতিবার জামাইষষ্ঠীর দিন কলকাতায় দ্বিতীয় বিয়ে সেরে ফেললেন জাতীয় পুরস্কার জয়ী অভিনেতা। পাত্রী, রূপালি বড়ুয়া অসমের মেয়ে, কলকাতার এক নামী ফ্যাশন হাউসে কর্মরতা। শহরের একটি ক্লাবে রূপালী বড়ুয়ার গলায় মালা পরালেন এই বর্ষীয়ান অভিনেতা। বিয়ের এই অনুষ্ঠানে পরিবার এবং কাছের বন্ধুরা উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গিয়েছে।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, ঘনিষ্ঠ মানুষজনদের উপস্থিতিতেই আজ কোর্ট ম্যারেজ সারেন আশিষ ও রূপালি। জানা গিয়েছে, রূপালি বৃহস্পতিবার সকাল ৬ টা ৩০ মিনিট থেকে সাজগোজ শুরু করেন। তাঁর পরনে রয়েছে, সাদা রংয়ের মেখলা, আর আশিষের পরনে রয়েছে ধুতি ও পাঞ্জাবি। উল্লেখ্য, এর আগে আশিষ বিদ্যার্থী অভিনেত্রী শকুন্তলা বড়ুয়ার কন্য়া রাজসী বড়ুয়ার সঙ্গে বিয়ে করেছিলেন। তবে তাঁদের সম্পর্কটি টেকেনি। তাঁদের একটি সন্তানও রয়েছে। কয়েকবছর আগেই আলাদা হয়ে যান দু'জনে। জানা গিয়েছে, এরপরই কলকাতায় রূপালির সঙ্গে আলাপ হয় আশিষের এবং সেখান থেকেই তাঁদের বন্ধুত্বের যাত্রা শুরু।
আশিষ বিদ্যার্থী বলেন, 'জীবনের এই পর্যায়ে রূপালির সঙ্গে বিয়েটা একটা অসাধারণ অনুভূতি। সকালে আমাদের কোর্ট ম্যারেজ হয়েছে, তারপর সন্ধ্যায় গেট-টুগেদার।'
বিয়ের (Marriage) আগের দিন রাতে মদ্যপান (Drinking) করেই বিপত্তি ঘটাল এক যুবক। মদ্যপ অবস্থায় নিজেই বিয়ে করতে যেতে ভুলে গেলেন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে বিহারের (Bihar) ভাগলপুরের সুলতানগঞ্জ গ্রামে।
স্থানীয় এক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত সোমবার ওই যুবকের বিয়ে ছিল। কিন্তু তার আগের দিন রাতে অর্থাৎ রবিবার বন্ধুদেরকে সঙ্গে নিয়ে মদ্যপান করেন তিনি। তার পর মদ্যপ অবস্থাতেই এক বন্ধুর বাড়িতে ঘুমিয়ে পড়েন। পরের দিন সকালে মদের ঘোর এতটাই বেশি ছিল যে, তিনি ঘুম থেকে উঠতেই পারেননি। পাত্রীপক্ষ তাঁর জন্য দীর্ঘ সময় ধরে অপেক্ষা করলেও তিনি বিয়ে করতে আসেননি।
মঙ্গলবার, তাঁর চেতনা ফিরতেই তড়িঘড়ি পাত্রীপক্ষের বাড়ি পৌঁছন ওই যুবক। কিন্তু পাত্রী তখন তাঁকে বিয়ে করতে অস্বীকার করেন। পাত্রী জানান, তিনি এমন এক জনের সঙ্গে সারাজীবন কাটাতে পারবেন না। যে এতটা দায়িত্বজ্ঞানহীন। পাত্রীর পরিবার ওই যুবকের পরিবারের কাছে বিয়ের খরচও ফেরতের দাবি জানালে দু’পক্ষের মধ্যে মারামারি শুরু হয়। খবর পেয়ে পুলিস ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে।