দিনদিন বাড়ছে পথ দুর্ঘটনার সংখ্যা। সাইকেলে করে স্কুল থেকে নাতিকে নিয়ে ফিরছিলেন দাদু। মহেশতলা বজবজ ট্রাঙ্ক রোডের রামপুর কালীমন্দিরের কাছে ১৬ চাকার লরি পিছন থেকে এসে ধাক্কা মারে সাইকেলে থাকা দাদু এবং তাঁর নাতিকে। ওই বৃদ্ধ এবং শিশু দুজনেই সাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে রাস্তায়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের মিলিত প্রচেষ্টাতেই দু'জনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, চিকিৎসকরা বছর ৬২-এর পরিতোষ দেবনাথকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। শিশুটি আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। গোটা ঘটনায় পুলিসের সক্রিয়তা চোখে পড়ল না মহেশতলায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা লরির চালককে আটক করে রাখে। পরে পুলিস সেখানে এসে চালককে ধরে নিয়ে গেলেন থানায়। অর্থাৎ পথ দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে পুলিসমন্ত্রীর জমানায় এখন দুর্ঘটনা ঘটলে পুলিসের আগে স্থানীয় মানুষকে সক্রিয় হতে হচ্ছে। তারপর খবর পেলে ঘুম ভাঙছে পুলিসের। এদিকে নিমেষে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা, পুলিসি সক্রিয়তার অভাবে এমনভাবেই কোথাও নাতিরা হারিয়ে ফেলছে দাদুকে, কোথাও বাবা-মা, সন্তানকে। নিমেষে চলে যাচ্ছে এমন অনেক পরিতোষ দেবনাথের মত প্রাণ।
লঘু পাপে হল গুরু দণ্ড। মহেশতলার ডাকঘর কাজিপাড়ায় ঢিল ছুড়ে ঘুড়ির সুতো পারছিল এলাকার বেশ কয়েকজন নাবালক। আচমকাই ঢিলের আঘাতে ভেঙে যায় একটি বাড়ির জানালার কাঁচ। এরপরেই ঘটে বিপত্তি। ঢিল ছোড়ার অপরাধে চরম খেসারত দিতে হল নাবালককে। জানালার কাঁচ ভেঙে যাওয়ায় গৃহকর্তা বাড়িতে ডেকে আনেন এক নাবালককে। বেধড়ক মারধর করেন বলে অভিযোগ। গলা টিপে শ্বাসরোধ করার চেষ্টা করেন অভিযুক্ত বাড়ির মালিক। এরপর ৩ বার আছাড় দিয়ে পা ভেঙে দেন বছর দশেকের ওই শিশুর। সামান্য জানালার কাঁচ ভাঙার অপরাধে গৃহকর্তার এই পাশবিক অত্যাচারের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকা জুড়ে।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে আক্রন্ত শিশুর পরিবারের সদস্যরা।শিশুটিকে উদ্ধার করে তড়িঘড়ি নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। হাসপাতাল সূত্রে খরব, মারধরের জেরে ভেঙে গিয়েছে শিশুর ডান পা।ইতিমধ্যে গোটা ঘটনায় মহেশতলা থানায় গৃহকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে আক্রান্ত শিশুর পরিবার।
জানলার কাঁচ ভাঙার অপরাধে অকথ্য অত্যাচার ছোট্ট শিশুর উপর। শহরের উপকণ্ঠে এমন পাশবিক অত্যাচারের ঘটনায় আবারও প্রকট সামজের কদর্য রূপ।
অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে (Wife) অস্বীকার করায় স্বামীর বাড়ির সামনে ধর্নায় মহিলা। মহিলার অভিযোগে ঘটনাস্থলে পুলিস। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মহেশতলা (Mahestala) থানা এলাকার ঘটনা। অভিযোগ, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে, চকমির মোল্লা পাড়ার বাসিন্দা মাইনুল ইসলাম মোল্লার সঙ্গে নোয়াপাড়ার বাসিন্দা সাবিনা খাতুনের বিয়ে হয়। সাবিনা খাতুনের অভিযোগ, প্রায় চার বছর ধরে তাঁদের দুজনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। বিয়ের পর সাবিনা বাপের বাড়ি থাকতেন। তাঁকে কোনওদিন শ্বশুরবাড়ি নিয়ে আসেনি তাঁর স্বামী।
বর্তমানে সাবিনা অন্তঃসত্ত্বা। বেশ কিছুদিন ধরেই স্বামী মইনুল ইসলাম মোল্লা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন না। বৃহস্পতিবার সাবিনা বলেন, 'মইনুল অন্যান্য নম্বর থেকে ফোন করে আমার বাবা, মা, পরিবারকে হুমকি দেন।' তাঁর আরও অভিযোগ, সাবিনাকে তাঁর সন্তান নষ্ট করার কথা বলা হয়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকেই, সাবিনা তাঁর স্বামীর সঙ্গে কথা বলার জন্য চকমির মোল্লাপাড়ায় শ্বশুরবাড়ির সামনেই ধর্নায় বসে। সেই দেখে এলাকার লোকজন ভিড় জমাতে থাকে। খবর দেওয়া হয় মহেশতলা থানায়। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে শ্বশুরবাড়ির সামনেই বসে থাকে সাবিনা খাতুন। গোটা ঘটনা নিয়ে মইনুল ইসলাম মোল্লার বাড়িতে, সাংবাদিকরা যোগাযোগ করলে কেউই বাড়ির দরজা খোলেননি।
সাত সকালে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়েই মর্মান্তিক দৃশ্য। বেআইনি মদের ঠেক থেকে উদ্ধার এক যুবকের মৃতদেহ (deadbody)। ঘটনাটি মহেশতলার (Maheshtala) বাটানগর মল্লিক বাজারে এলাকার। বেআইনি মদের ঠেকে মদ খাওয়াকে কেন্দ্র করে শুরু হয় বচসা। যার জেড়েই ওই যুবককে খুন (murder) করা হয়েছে, এমনই অভিযোগ স্থানীয়দের। রক্তাক্ত দেহ উদ্ধারের পর থেকেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে স্থানীয় বাসিন্দারা মদের ঠেকে এক যুবককে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। তড়িঘড়ি মহেশতলা থানার পুলিসকে (police) খবর দেওয়া হলে পুলিস এসে ওই দেহ উদ্ধার করে বেহালা বিদ্যাসাগর হাসপাতালে (hospital) নিয়ে যায়। কিন্তু সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পুলিস সূত্রে খবর, শুক্রবার রাতে ওই বেআইনি মদের ঠেকে বেশ কিছু যুবক মদ্যপান করছিলেন। মদ্যপান চলাকালীন নিজেদের মধ্যেই বচসা শুরু হয়। তারপরেই কেউ ওই যুবকের মাথার পিছনে ইট দিয়ে মেরে খুন করেছে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিস ইট, মদের বোতল ও বেশ কিছু নমুনা সংগ্রহ করে।
পুলিস সূত্রে আরও খবর, মৃত যুবকের নাম শান্তনু বাহাদুর (২২)। মৃত যুবক বাটা ইয়ং বেঙ্গল কলোনির বাসিন্দা। পেশায় একজন গাড়ি চালক। ইতিমধ্যেই মহেশতলা থানার পুলিস তদন্ত শুরু করেছে। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিস ৬ জনকে আটক করেছে। চলছে জিজ্ঞাসাবাদ।
মহেশতলার (Mahestala) একটি অভিজাত আবাসনে গৃহপ্রবেশের অনুষ্ঠানে (Family Gathering) এসে ৯ তলা থেকে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত এক শিশু (Child Injured)। মহেশতলার ওই অভিজাত বহুতল আবাসনের F-4 টাওয়ারের ৯ তলায় বৃহস্পতিবার গৃহপ্রবেশে ছিল। বছর আটের শিশুকন্যাটি ঘরের বাইরে খেলতে খেলতে অরক্ষিত ফায়ার হাইড্রেনের মধ্যে দিয়ে গলে একদম নীচে পড়ে যায়। বিকট শব্দে ছুটে আসেন ওই টাওয়ারের সকল আবাসিক এবং নিরাপত্তারক্ষীরা। এরপরই পরিবারের লোকজন-সহ আবাসিকরা ছুটে এসে খোঁজ শুরু করলে নিচের তলায় ফায়ার হাইড্রেনের মধ্যেই আহত ওই শিশুকে পড়ে থাকতে দেখা যায়। সঙ্গে সঙ্গেই তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় এক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানে অবস্থার অবনতি হওয়ায় দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে শিশুকে। বর্তমানে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে সে। এই দুর্ঘটনার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে আসে মহেশতলা থানার পুলিস।
জখম শিশু কন্যার পরিবার সূত্রে দাবি, একদিন আগে তাঁরা এই আবাসনে এসেছেন, বৃহস্পতিবার ছিল গৃহপ্রবেশ। অন্য বাচ্চাদের সঙ্গে ওই শিশু খেলার ইচ্ছাপ্রকাশ করলে পরিবার লোক সম্মতি দেয়, তারপরেই এই ঘটনা। পরিবারের এক সদস্য জানান, আমরা যাতায়াতের পথে ফায়ার হাইড্রেনটি দরজা ভেজানো অবস্থায় দেখেছি। তাই দরজার ওপারে কী আছে, জানতাম না। কোনওকিছুই লেখা ছিল না দরজার গায়ে, আবাসনের কেউ আমাদের সতর্ক করেনি। বৃহস্পতিবার আমার বোন খেলতে খেলতে ওখানে কী আছে দেখি বলে ঢুকতে গিয়েই এই অবস্থা।
এক পড়শি জানান, খুবই দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। যে জায়গায় দিয়ে দুর্ঘটনা ঘটেছে, সেটা অরক্ষিত ভাবে পড়ে আছে। এমনকি নিচে কোনও সাপোর্ট পর্যন্ত দেওয়া নেই। এই ঘটনার পর আবাসনের নিরাপত্তা এবং মেনটেনেন্সের গাফিলতির অভিযোগে সরব অন্য আবাসিকরা। ওই আবাসন কর্তৃপক্ষের ব্যবহার করা একটি ঘর সিল করে দিয়ে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। দরজার বাইরে তাঁরা লিখে দেয়, 'নো সেফটি'। তাঁদের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষের কাউকে কোনও দরকারে ডাকলে, মেনটেনেন্সের জন্য ডাকলে পাওয়া যায় না। এই ঘর খুলে রেখেছে শুধু ফ্ল্যাট বিক্রি করার জন্য। কিন্তু নিরাপত্তা বলে কিছুই নেই।
দুর্ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা গিয়েছে দরজা ভেজানো ওই ফায়ার হাইড্রেন। দরজা খুলে শুধু একটা পিচবোর্ড রাখা, সেই পিচবোর্ড সরালেই ফাঁকা একদম নিচ পর্যন্ত।
বাড়ির সামনে টোটো রাখাকে কেন্দ্র করে বচসা। এক দম্পতিকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপানোর অভিযোগ উঠল প্রতিবেশী তিন যুবকের বিরুদ্ধে। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে মহেশতলা (Maheshtala) ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের বড়ুয়া পাড়া এলাকায়। যদিও এখন পর্যন্ত তিন যুবককে গ্রেফতার (arrest) করেনি পুলিস বলেই জানা যায়।
স্থানীয় সূত্রে খবর, বড়ুয়া পাড়ার বাসিন্দা শেখ আপসার পেশায় একজন টোটো চালক (Toto driver)। বৃহস্পতিবার রাতে তিনি তাঁর বাড়ির সামনেই টোটো রাখেন। আর সেই টোটো রাখাকে কেন্দ্র করেই প্রতিবেশীদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন। এরপর মুহূর্তের মধ্যে প্রতিবেশী তিন যুবক ধারালো অস্ত্র দিয়ে টোটো চালককে কোপাতে থাকে বলে অভিযোগ। স্বামীকে বাঁচাতে স্ত্রী এগিয়ে আসলে তাঁকেও মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয় বলে জানা গিয়েছে। রক্তাক্ত অবস্থায় দু'জনকেই উদ্ধার করে মহেশতলা থানায় (Maheshtala police station) নিয়ে যাওয়া হয়। এরপরই পুলিস (police) তড়িঘড়ি তাঁদেরকে বিদ্যাসাগর হাসপাতালে (hospital) পাঠায় চিকিৎসার জন্য।
রাতেই মহেশতলা থানায় শেখ আপসারের পরিবার লিখিত অভিযোগ দায়ের করে ওই প্রতিবেশী তিন যুবকের বিরুদ্ধে। অভিযুক্তরা একই পরিবারের তিন ভাই বলেই পরিবার জানিয়েছে। অভিযুক্তরা হল মুয়াজ্জেম তালুকদার, আমজেদ তালুকদার ও মনজেত তালুকদার। ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্তরা পলাতক। অভিযুক্তদের খোঁজে পুলিস।
ফের ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা (Suicide)। বজবজ-শিয়ালদহ (Budge Budge- Sealdah) শাখার মহেশতলা (Maheshtala) ১৪ নম্বর রেলগেট-এর কাছে আত্মঘাতী হন এক ব্যক্তি। কেন তিনি আত্মহত্যা করেন? এর পিছনে অন্য কী রহস্য, এখনও কিছু জানা যায়নি।
স্থানীয়রা এই ঘটনা দেখতে পেয়ে রেল পুলিসে খবর দেন। স্থানীয়দের অভিযোগ, খবর দেওয়ার পর অনেকটা সময় কেটে গেলেও রেল পুলিস আসেনি। পুলিসের আসতে সময় লাগার কারণে ওই মৃতদেহের উপর দিয়ে চলে যায় একাধিক ট্রেন। পরে রেল পুলিস এসে দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায় ঘটনাস্থল থেকে।
স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, ভোরের দিকে মালগাড়িতে একজন কাটা পড়েছে শুনে তিনি দেখতে আসেন। এসে দেখেন মৃতদেহটি দু'টুকরো হয়ে গিয়েছে। ধরের থেকে মাথা আলাদা। রেল পুলিসরা মৃতদেহটি একটি প্লাস্টিকের মধ্যে ভরে ট্রেনে করে নিয়ে চলে যান।
পুলিস সূত্রে খবর, মৃত ব্যক্তির নাম ও পরিচয় এখনও জানা যায়নি। তবে ইতিমধ্যে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। প্রত্যক্ষদর্শীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
সপ্তাহের শুরুতেই আকাশের মুখ ভার। শহর কলকাতা (Kolkata) সহ বেশ কিছু জায়গায় দু-এক পশলা বৃষ্টি (rain) শুরু হয়েছে সোমবার সকাল থেকেই। এরই মধ্যে মর্মান্তিক মৃত্যু (death)। বৃষ্টিতে আশ্রয় নিতে এসেই প্রাণ গেল এক হনুমানের। বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে ছিটকে পড়ে মৃত্যু হয় তার। ঘটনাটি শহর কলকাতা শহরতলির মহেশতলার চট্টা গ্রাম পঞ্চায়েতের সামনে ঘটে।
জানা যায়, চট্টা গ্রাম পঞ্চায়েতের সামনে বেশ কয়েকটি হনুমান আসে আশ্রয় নিতে। আজও তেমনই ঘটনা ঘটেছিল। সকালে বেশ কয়েকটি হনুমান আসে এবং তাদের মধ্যে একটি হনুমান লাফ দিয়ে বিদ্যুতের তারের উপরে চলে যায়। সেখানেই ঘটে বিপত্তি। বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে উপর থেকে রাস্তায় ছিটকে পড়ে ওই হনুমানটি। সেই সময় বিকট একটি শব্দ শুনে স্থানীয়রা ছুটে আসেন। কিন্তু সেখানে এসে তাঁরা দেখেন হনুমানটি মারা গিয়েছে ততক্ষণে। এরপর স্থানীয়রা কালিতলা আশুতি থানার পুলিসকে খবর দেয়। পুলিস এসে ওই হনুমানের মৃতদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায় থানায়।
স্থানীয় সূত্রে খবর, একদল হনুমান এলেও একটি হনুমানের বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে পড়ে মৃত্যু হয়েছে। ঘটনার পর বেশ কয়েকটি হনুমান বৃষ্টিতে ভিজে মন খারাপ করে মৃত হনুমানের দিকে তাকিয়ে বসে থাকে। কখন উঠবে তাদেরই সঙ্গী? সেই আশা হয়ত। পশু হয়েও তাদের মধ্যে যে ভালোবাসা দেখা গেল, তা সত্যিই বিরল।