পিতৃপক্ষের অবসান হয়ে দেবী পক্ষের শুরু। মহালয়ের এই পূর্ণ লগ্নে গঙ্গায় পিতৃতর্পণ করতে যায় হাজার হাজার লোক। গঙ্গায় তর্পণ করতে গিয়ে গঙ্গার জলে নেমে তলিয়ে গেলো দুইজন ব্য়ক্তি। শনিবার মহালয়ার সকালে কাঁকসার শিবপুরের অজয়ের জলে নেমে তলিয়ে যান এক বৃদ্ধ। পুলিস সূত্রে খবর, ওই বৃদ্ধের নাম শ্রীধর চ্যাটার্জি (৬৫)। কাঁকসার বামুনারার বাসিন্দা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে কাঁকসা থানার পুলিস এসে ওই বৃদ্ধকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
জানা গিয়েছে, এদিন ছয় বন্ধুর সঙ্গে শিবপুরের অজয় নদে তর্পণের উদ্দেশ্যে আসেন শ্রীধর চ্যাটার্জি। এরপর অজয় নদে নেমে তলিয়ে যান ওই বৃদ্ধ। অবৈধভাবে বালি উত্তোলনের পর গভীর গর্তে পরিণত হয়েছে শিবপুরের অজয়ের ঘাট। পুলিসের অনুমান, গভীর গর্ত বুঝতে না পেরেই তলিয়ে যান ওই প্রৌঢ়। এরপর খবর দেওয়া হয় কাঁকসা থানার পুলিসকে। প্রায় এক ঘন্টা পর স্থানীয়দের সাহায্যে উদ্ধার হয় ওই বৃদ্ধকে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতলে নিয়ে যাওয়ার পর চিকিৎসকেরা মৃত বলে জানান। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিগত কয়েক বছরে এই ঘাটে স্নানে নেমে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনার জেরে গোটা এলাকা জুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
অন্য়দিকে মহালয়ার দিন তর্পণ করতে এসে গঙ্গার জলে তলিয়ে যায় আরও এক ব্যক্তি। ঘটনায় চাঞ্চল্য পানিহাটি গিরিবালা গঙ্গার ঘাটে। পুলিস সূত্রে খবর, তলিয়ে যাওয়া ব্য়ক্তির নাম শেখর মন্ডল। বারাসত মধ্যমগ্রামের বাসিন্দা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় খড়দহ থানার পুলিস।
জানা গিয়েছে, এদিন সকালে স্ত্রীকে নিয়ে শেখর মন্ডল পানিহাটি গিরি বালা ঘাটে তর্পণ করার জন্য এসেছিলেন। এরপর গঙ্গায় স্নান করতে নেমে হঠাৎই পা পিছলে গঙ্গায় ডুবে যান তিনি। তারপর থেকে গঙ্গায় ডুবুরি নামিয়ে খোঁজ চালানো হয়। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যপক চাঞ্চল্য় ছড়িয়েছে এলাকায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এবং নিখোঁজ ব্য়ক্তির খোঁজে ঘটনাস্থলে যায় খড়দহ থানার বিশাল পুলিসবাহিনী। যদিও এখনও অবদি তলিয়ে যাওয়া ওই ব্য়ক্তির কোনও খোঁজ পাওয়া যায় নি।
মহালয়া (mahalaya) থেকেই শহর কলকাতা (Kolkata) সহ বেশ কিছু জায়গায় ঠাকুর দেখতে লাইন পড়ে গিয়েছে। মহালয়ায় কোথাও তেমন কোনও ভারী বৃষ্টি (rain) হয়নি। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় কোথাও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই। কিন্তু মঙ্গলবার অর্থাত্ আজ উত্তরবঙ্গের (North Bengal) তিনটি জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। জানানো হয়েছে, পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর এবং সংলগ্ন এলাকায় একটি ঘূর্ণাবর্ত অবস্থান করছে। তবে এর সক্রিয়তা নিয়ে এখনও কোনও কিছু পূর্বাভাস দেয়নি আবহাওয়া দফতর।
হাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী ২৪ ঘণ্টা অর্থাৎ ২৭ শে সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালের মধ্যে উত্তরবঙ্গের কোথাও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুরে ইতস্তত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদহ জেলায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা অর্থাৎ ২৮ শে সেপ্টেম্বর বুধবার সকালের মধ্যে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং-এর কোনও কোনও জায়গায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। আপাতত তাপমাত্রার কোনও পরিবর্তন হবে না।
দক্ষিণবঙ্গের (South Bengal) ক্ষেত্রে আগামী ২৪ ঘণ্টা অর্থাৎ ২৭ শে সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালের মধ্যে সবকটি জেলারই কোথাও না কোথাও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে পুরুলিয়া, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদে বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা অর্থাৎ ২৮ শে সেপ্টেম্বর বুধবার সকালের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলাতেই বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রেও আপাতত তাপমাত্রার পরিবর্তনের কোনও সম্ভাবনা নেই।
আগামী ২৪ ঘণ্টায় কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় আকাশ অংশত মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। কোনও কোনও জায়গায় দু-এক পশলা বৃষ্টি কিংবা বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩৪ ও ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে।
ভরসন্ধ্যায় গুলি চালনোর ঘটনা। নদিয়ার হরিণঘাটা (Nadia) পুরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডে এমন ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। মহালয়ার (mahalaya) আগের দিন, অর্থাৎ ২৪ শে সেপ্টেম্বর সন্ধ্যে ৭ টা নাগাদ ঘটে। অভিযোগের তীর স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেসের চেয়ারপার্সন মোশারফ মণ্ডল ও তাঁর সাগরেদ ফারুক মণ্ডলের বিরুদ্ধে। এই বিষয়ে হরিণঘাটার (Haringhata) মোহনপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন আক্রান্ত মিজানুর তরফদার।
মিজানুর ও তাঁর পরিবারের অভিযোগ, এদিন তিনি যখন সন্ধ্যায় বাজার করে ফিরছিলেন তখন ফারুক তাঁকে উদ্দেশ্য করে গালিগালাজ করে। তখনকার মতো তিনি চুপচাপ বাড়ি ফিরে আসেন। তাঁর কথা শুনে পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা গিয়ে সেই ঘটনার প্রতিবাদ করায় মোশারফ ও ফারুক তাঁদের মারধর শুরু করে। চলে দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি। এরই মধ্যে আচমকাই মোশারফ রিভলভার বের করে গুলি চালায়। যদিও গুলিতে কেউ আহত হয়নি। তবে এই মারামারির ঘটনায় দুপক্ষেরই কয়েকজন আহত হন বলে জানা গিয়েছে।
তবে অন্যদিকে এই ঘটনার কথা স্বীকার করে নিয়ে ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সীমা কাঞ্জিলাল ভট্টাচার্য বলেন, এই ধরনের ঘটনা অনভিপ্রেত। দলেরই দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বিবাদ। যা কোনওভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। দলের উচ্চপদাধিকারীদের জানানো হয়েছে। দল যা সিদ্ধান্ত নেবে তা পালন করা হবে। পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, হরিণঘাটা পুলিস প্রশাসন তদন্ত শুরু করেছে। তাঁরা যা করার আইনানুগ সিদ্ধান্ত নেবে।
পাল্টা হরিণঘাটার বিজেপি বিধায়ক অসীম সরকার বলেন, "আসল কথা এটা তৃণমূলের গোষ্ঠী কলহ। এক কথায় কাটমানির ভাগাভাগির লড়াই।"
কুমিরের (crocodile) আতঙ্কে এখন পূর্ব বর্ধমান (East Burdwan) জেলা প্রশাসন। দেবীপক্ষের সূচনা মহালয়ার (mahalaya) তর্পণে মানুষের ঢল নামে পূর্ব বর্ধমানের কালনার (Kalna) ধাত্রীগ্রামের মালতিপুর ঘাটে। কিন্তু সেখানে জল বোমা ফাটিয়ে মানুষকে সতর্ক করছে বনদফতরের কর্মীরা। সঙ্গেই মন্ত্রী স্বপন দেবনাথের (Swapan Debnath) হাতজোড় করে অনুরোধ, জলে যাতে কেউ না নামেন।
মাস কয়েক হল ভাগীরথীর মালতীপুর ঘাটে মানুষ দুটি কুমিরের দেখা পেয়েছিল। এরপর বনদফতরকে জানানো হলে কয়েক মাস ধরে পাহারার ব্যবস্থা করে বনদফতর। এখনও পর্যন্ত কুমির দুটিকে ধরা যায়নি বলে চিন্তার ভাঁজ বনদফতরের। পিতৃপক্ষের অবসান ও দেবীপক্ষের সূচনার সকাল থেকেই ভিড় উপচে পড়ছে মালতিপুর ঘাটে। গতকাল থেকেই শুরু হয়েছে মাইকিং করে সচেতন করা। তর্পন করতে জলে কেউ যাতে না নামেন।
তবে রবিবার সকাল থেকে এত মানুষ তাঁদেরকে সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে বনদফতর ও নাদন ঘাট থানার পুলিস। সেই কারণেই জল বোমা ফাটানো হয় জলে, যাতে কুমির দূরে সরে যায়।
পূর্ব বর্ধমান জেলার বনদফতরের প্রধান নিশা গোস্বামী দাঁড়িয়ে থেকে গোটা ঘটনার তদারকি যেমন করছেন, তেমনই রাজ্যের মন্ত্রী ও এলাকার বিধায়ক স্বপন দেবনাথ হাত জোড় করে প্রত্যেকটা মানুষের কাছে অনুরোধ জানান, "জলে নামবেন না। জলে কুমির আছে।"
মানুষের মধ্যে আতঙ্ক থাকলেও ভাগীরথীদের তর্পনের জন্য তাঁরা জলে নামাতে চিন্তায় পড়েছেন পূর্ব বর্ধমান জেলার বনদফতর ও প্রশাসন।
আর মাত্র হাতে গোনা কয়েকটা দিন, তারপরই বাঙালির মহোত্সব দুর্গা পুজো (Durga Puja)। আকাশে শরতের মেঘ দেখা দিতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই কলকাতায় বেশ কয়েকটি পুজো উদ্বোধন হয়ে গিয়েছে। এরই মধ্যে আবহাওয়া নিয়ে বড় খবর দিয়েছে হাওয়া অফিস (Meteorological Office)। জানানো হয়েছে, মহালয়া পর্যন্ত বৃষ্টির (rain) যে আশঙ্কা ছিল, সেই সংকট ধীরে ধীরে এবার কাটতে শুরু করেছে। ওড়িশার দিকে সরে যাচ্ছে নিম্নচাপ, যার জেরে রাজ্যে বর্ষার দাপট কমতে শুরু করেছে। তবে উত্তরবঙ্গের (North Bengal) ক্ষেত্রে জানানো হয়েছে, ফের ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। এর মধ্যে কোনও কোনও জায়গায় অতিভারী বৃষ্টিও হতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে।
হাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ২৫ শে সেপ্টেম্বর রবিবার সকালের মধ্যে উত্তরবঙ্গের পাঁচটি জেলা দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারের কোনও কোনও জায়গায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া বাকি তিন জেলা অর্থাত্ উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদহে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আপাতত কোথাও দিনের তাপমাত্রার পরিবর্তনের কোনও সম্ভাবনা নেই।
অন্যদিকে আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস জানানো হয়েছে, শুক্রবারেও দিনভর দক্ষিণবঙ্গে (South Bengal) চলবে রোদ-বৃষ্টি দুই। শনিবার সকালে থেকেই রোদ ঝলমলে আকাশ কলকাতা সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায়। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস তাই বলছে। নিম্নচাপ ক্রমশ ওড়িশা এবং ছত্তিশগড়ে দিকে সরে যাচ্ছে সেকারণে রাজ্যে দুর্যোগের সম্ভাবনা কম রয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় কলকাতা ও আশপাশের এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। দু-এক পশলা বৃষ্টি কিংবা বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩৪ ও ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে।
সম্ভবত মহালয়ার আগেই নতুন টালা ব্রিজের (Tala Bridge) সূচনা করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। মহালয়ার দিনেই সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হতে পরে টালা ব্রিজ। তারই পাশে থাকা আর একটি চিৎপুর সেতুর ভাঙার কাজ শুরু হবে বলেও কলকাতা পুর সংস্থার (Kolkata Municipal Corporation) সূত্রের খবর।
উল্লেখ্য, চিৎপুর সেতু জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। যেকোনও দিন এই চিৎপুর ব্রিজ ভেঙে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা স্থানীয়দের। তাই কেএমডিএ এবং কলকাতা পুরসংস্থার যৌথ উদ্যোগে এই চিৎপুর ব্রিজ ভেঙে দিয়ে নতুন উড়ালপুল তৈরি করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। তবে এই ব্রিজ ভাঙতে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে ব্রিজের তলায় অবস্থিত বসবাসকারীরা। সোমবার কলকাতা পুরসংস্থার একটি বৈঠক হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম, ডেপুটি মেয়র ও স্থানীয় বিধায়ক অতীন ঘোষ এবং পুর উন্নয়ন দফতরের সচিব খলিল আহমেদ। এই সেতুর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব কেএমডি-এর অধীনে পড়ে।
পুরসংস্থা সূত্রের খবর, এই মুহূর্তে চিৎপুর সেতুর তলায় প্রায় ৮০টি পরিবার বসবাস করে। তবে সেই সময় তাঁদেরকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তার জন্য শীঘ্রই এই বসবাসকারীদের সঙ্গে বৈঠক করতে চলেছে কলকাতা পুর সংস্থা এবং কেএমডি-এর আধিকারিকরা।
সূত্রের খবর, তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করে স্থানীয় বাসিন্দাদের পুনর্বাসন আশ্বাস সংক্রান্ত বিষয় আলোচনা হতে পারে। এই আলোচনায় স্থানীয় কাউন্সিলর, বরো চেয়ারম্যান এবং স্থানীয় বিধায়ক এবং ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন। পুর সংস্থার সূত্রের খবর, চিৎপুর সেতুর কাছেই রেলের একটি জমিতে তাঁদের পূর্নবাসন দেওয়ার প্রাথমিকভাবে পরিকল্পনা করা হয়েছে। ইতিমধ্যে কলকাতা পুর সংস্থার পক্ষ থেকে রেলের কাছে আবেদনও করা হয়েছে।