প্রায় ২২ দিন এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেতেই কামারহাটির বিধায়ক বলেছিলেন তিনি ভালো নেই। এবারে ফের অসুস্থ হয়ে পড়লেন মদন মিত্র। শুক্রবার সন্ধ্যা ৫টা নাগাদ ফের তাঁকে হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। অসংলগ্ন কথাবার্তা ও রক্তাল্পতা জনিত সমস্যার কারণে তাঁকে এবারে কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শুক্রবার সকাল থেকেই পুর নিয়োগ দুর্নীতিতে নতুন করে তৎপর ছিল ইডি। এরই মাঝে শুক্রবার সন্ধ্যায় অসুস্থ হয়ে পড়েন কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গিয়েছে বিধায়কের বলে জানতে পারা গিয়েছে। কথায় কিছুটা অসংলগ্নতা ছিল তাঁর। সেই কারণে তাঁকে তৎক্ষণাৎ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। আপাতত তাঁকে এমারজেন্সি বিভাগে রেখে চিকিৎসা করা হচ্ছে। তাঁর একাধিক শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ডিসেম্বর মাস নাগাদ মদন মিত্রকে এসএসকেএম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে কাঁধের অস্ত্রোপচার এর জন্য ভর্তি করা হয়েছিল। এরপর হাসপাতাল থেকে ছেড়েও দেওয়া হয় তাঁকে। কিন্তু এক মাস হতে না হতেই ফের অসুস্থ হয়ে পড়লেন তিনি। বর্তমানে ডক্টর সৌরেন পাঁজা-এর অধীনে ভর্তি হয়েছেন কামারহাটির তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক।
রাজ্যের প্রাক্তন পরিবহন মন্ত্রী মদন মিত্র একাধিক সমস্যা নিয়ে এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। দিন দশেক আগে শ্বাসকষ্ট ও বুকে ব্যাথা নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন এসএসকেএম হাসপাতালের উডবার্ন ব্লকে। হঠাৎই হাইপক্সিয়ার ফলে তাঁর খিঁচুনি ওঠে। পড়ে গিয়ে ভেঙে যায় বাঁ কাঁধের হাড়। উডবার্ন ব্লক থেকে তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় হাসপাতালের মেইন ব্লকে। রবিবার তাঁর জন্য গঠন করা হয় মাল্টি ডিসিপ্লিনারি বোর্ড। সেই বোর্ডের চিকিৎসকদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আজ অর্থাৎ বুধবার এসএসকেএম-এর ট্রমা সেন্টারে কাঁধের অস্ত্রোপচারের জন্য সকাল ১০টায় নিয়ে যাওয়া হয় মদন মিত্রকে।
হাসপাতাল সূত্রে খবর, বিভিন্ন রক্ত পরীক্ষা থেকে শুরু করে এমআরআইও করা হয় কালারফুল বয় মদন মিত্রের। আপাতত খুব একটা স্থিতিশীল নন মদন মিত্র। ভাঙা হাড়ের অসহ্য যন্ত্রণাতে কষ্ট পাচ্ছিলেন। সেই খোশমেজাজের মদন মিত্র এই মুহূর্তে হাসপাতালে অসুস্থতার মধ্যেই দিন কাটাচ্ছেন। তাঁর অনুগামীদের অপেক্ষা, কবে আবার তিনি সুস্থ হয়ে ফিরে আসেন। কবে আবার 'ওহ লাভলি' শুনতে পাবেন কামারহাটির বিধায়কের গলায়।
রাজ্যের প্রাক্তন পরিবহন মন্ত্রী মদন মিত্রের শারীরিক অবস্থার বিশেষ উন্নতি হয়নি। বৃহস্পতিবার শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন এসএসকেএম হাসপাতালের উডবার্ন ব্লকে। শুক্রবার রাতে হঠাৎই হাইপক্সিয়ার ফলে তাঁর খিঁচুনি ওঠে। পড়ে গিয়ে ভেঙে যায় বাঁ কাঁধের হাড়। উডবার্ন ব্লক থেকে তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় হাসপাতালের মেইন ব্লকে। রবিবার তাঁর জন্য গঠন করা হয় মাল্টি ডিসিপ্লিনারি বোর্ড। আজ অর্থাৎ সোমবার সেই মেডিক্যাল টিমের চিকিৎসকরা তাঁর শারীরিক অবস্থা খতিয়ে দেখবেন।
হাসপাতাল সূত্রে খবর, রবিবারও মদন মিত্রের রক্তচাপ ওঠানামা করছিল। তাই আজ চেক করা হবে ব্লাড প্রেসার। ব্লাড প্রেসার নরম্যাল থাকলে, আজকেই করা হবে রক্ত পরীক্ষা। করা হবে হার্টের বেশ কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষাও। এই রিপোর্ট স্বাভাবিক এলে মঙ্গলবার এমআরআই করা হবে কালারফুল বয় মদন মিত্রের। এছাড়াও বাঁ কাঁধের অস্ত্রোপচার নিয়েও সিদ্ধান্ত হবে আজ বলে খবর।
আপাতত খুব একটা স্থিতিশীল নন মদন মিত্র। ভাঙা হাড়ের অসহ্য যন্ত্রণাতেও কষ্ট পাচ্ছেন তিনি। সেই খোশমেজাজের মদন মিত্র এই মুহূর্তে হাসপাতালে অসুস্থতার মধ্যেই দিন কাটাচ্ছেন। তাঁর অনুগামীদের অপেক্ষা, কবে আবার তিনি সুস্থ হয়ে ফিরে আসেন। কবে আবার 'ওহ লাভলি' শুনতে পান কামারহাটির বিধায়কের গলায়।
কালারফুল মদন মিত্র এই মুহূর্তে গুরুতর নিউমোনিয়ার জেরে ভর্তি এসএসকেএম হাসপাতালে। বৃহস্পতিবার রাতেই শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার জেরে তাঁকে ভর্তি করা হয় এসএসকেএম হাসপাতালের উডবার্ন ব্লকে। এরপরে শুক্রবার রাতে হঠাৎই হাইপক্সিয়ার ফলে তাঁর খিঁচুনি ওঠে। পড়ে গিয়ে ভেঙে যায় বাঁ কাঁধের হাড়। উডবার্ন ব্লক থেকে তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় হাসপাতালের মেইন ব্লকে। এরপরে রবিবারই তাঁর জন্য গঠন করা হয় মাল্টি ডিসিপ্লিনারি বোর্ড। চিকিৎসকদের পরামর্শ মত হবে নানা শারীরিক পরীক্ষা নিরীক্ষা।
জানা গিয়েছে, মদন মিত্রের রক্তচাপ আপাতত ওঠানামা করছে। যে মেডিক্যাল টিম গঠন করা হয়েছে তাঁর চিকিৎসকেরা সিদ্ধান্ত নেবেন এরপর তাঁর কী কী শারীরিক পরীক্ষা করা হবে। তবে এমআরআই করাতে হবে মদন মিত্রের, এমনটাই হাসপাতাল সূত্রে খবর। তবে এমআরআই হোক বা ভেঙে যাওয়া হাড়ের অস্ত্রোপচার- কোনওটাই সম্ভব হবে না, যতদিন না পর্যন্ত তাঁর শারীরিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে।
আপাতত খুব একটা স্থিতিশীল নন মদন মিত্র। শ্বাসকষ্ট রয়েছে, রক্তে অক্সিজেনের মাত্রাও ঠিক নেই তাঁর। ভাঙা হাড়ের অসহ্য যন্ত্রণাতেও কষ্ট পাচ্ছেন তিনি। সেই খোশমেজাজের মদন মিত্র এই মুহূর্তে হাসপাতালে অসুস্থতার মধ্যেই দিন কাটাচ্ছেন। তাঁর অনুগামীদের অপেক্ষা, কবে আবার তিনি সুস্থ হয়ে ফিরে আসেন। কবে আবার 'ওহ লাভলি' শুনতে পান কামারহাটির বিধায়কের গলায়।
ভালো নেই মদন মিত্র। কামারহাটির তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক এখন নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ভর্তি এসএসকেএম হাসপাতালে। এর মধ্যেই খিঁচুনির জেরে তিনি বেড থেকে পড়ে যান, ভেঙে যায় তাঁর বা কাঁধের হাড়। হাসপাতালে মদন মিত্রকে দেখতে আসেন সাংসদ সৌগত রায়।
কামারহাটির তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক মদন মিত্র। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডর পাশাপাশি যিনি কালারফুল বয় হিসেবেই বেশি পরিচিত। সবসময় খোশ মেজাজে দেখা যায় মদন মিত্রকে। সেই মদন মিত্রই এখন গুরুতর নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ভর্তি রয়েছেন এসএসকেএম হাসপাতালে। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার রাতেই শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা শুরু হয়েছিল তাঁর। সঙ্গে ছিল জ্বর। এই অবস্থায় তাঁকে প্রথমে এসএসকেএম হাসপাতালের উডবার্ন ব্লকে ভর্তি করা হয়। ডাঃ অতনু পালের অধীনে চিকিৎসা চলছে তাঁর। তিনি জানান, মদন মিত্র গভীর নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত। এই পরিস্থিতিতে অসুস্থতার মধ্যেই হাইপক্সিয়ার ফলে হঠাৎ করেই শুক্রবার রাতে তাঁর খিঁচুনি ওঠে। দাঁতে দাঁত লেগে যায় তাঁর। যার জেরে তাঁকে ধরতে যাওয়ায় টানাটানিতে পড়ে গিয়ে তিনি আঘাত পান। ফলস্বরূপ, গোদের উপর বিষফোঁড়ার মত, মদন মিত্রের বাঁ কাঁধের হাড় ভেঙে যায়। তাই আপাতত হাড় ভাঙা, নিউমোনিয়া সঙ্গে নিয়ে ভালো নেই বিধায়ক মদন মিত্র।
এই আবহে মদন মিত্রকে দেখতে এসএসকেএম হাসপাতালে আসেন সাংসদ সৌগত রায়। কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্রকে দেখতে এসে দমদমের সাংসদ সৌগত রায় মুখোমুখি হন সাংবাদিকদের।
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লেন কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র (Madan Mitra)। সোমবার রাতেই তিনি অসুস্থ বোধ করায় তাঁকে তড়িঘড়ি এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সোমবার রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন ও তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে বলে জানা গিয়েছে।
জানা গিয়েছে, সোমবার অসুস্থতা বোধ করায় রাত সাড়ে আটটা নাগাদ এসএসকেএম হাসপাতালে আসেন মদন মিত্র। বুকে ব্যথা, জ্বর, শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আসেন তিনি। তার পরই বিধায়ককে ভর্তি করে নেওয়া হয় উডবার্ন ওয়ার্ডের ২০৬ নম্বর কেবিনে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, বুকে ঠান্ডা জমে গিয়ে নিউমোনিয়া থেকেই এই সমস্যা বলে প্রাথমিক ভাবে মনে করছেন চিকিৎসকরা। গতকালকে রাতেই বেশ কিছু পরীক্ষা করা হয়েছে। তার রিপোর্ট এখনও আসেনি। সেই রিপোর্ট দেখেই পরবর্তী পদক্ষেপ করবেন চিকিৎসকেরা। আপাতত, কিছু ওষুধের সঙ্গে নেবুলাইজার ও স্যালাইন চলছে। গতকাল রাত থেকেই শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্রের।
নারদা মামলায় (Narada Case) আদালতে হাজিরা দিলেন কলকাতা পুরসভার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায় (Sovan Chatterjee), কলকাতার মেয়র তথা মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim), কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র (Madan Mitra)। নারদা মামলায় আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি শুনানির দিন ধার্য করল ব্যাঙ্কশাল কোর্ট।
আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, আজ, বৃহস্পতিবার নারদা মামলায় হাজিরা দেওয়ার দিন ছিল। সেই মতো এদিন সকালেই আদালতে পৌঁছে যান রাজ্যের মন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র ও প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। এদিন কলকাতার নগর দায়রা আদালতে হাজিরা দিতে এসেই তিনজনকেই একই কথা বলতে দেখা যায়। বৃহস্পতিবার রাজ্যজুড়ে সিবিআই অভিযান নিয়েও তিন জনই মন্তব্য করেন ও জানান যে, সবের পিছনেই রয়েছে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র।
অন্যদিকে অভিযুক্তদের আইনজীবী অনিন্দ্য কিশোর রাউত দাবি করেন, 'নারদা মামলায় ববি হাকিমের কোনও যোগ নেই। মুকুল রায় মির্জা কে ৫ লাখ টাকা দিয়েছিলেন। এত বছর ধরে মামলা চলছে কোনও সঠিক রিপোর্ট নেই। সরকারি আইনজীবীরা লিখিতভাবে জমা দিন, আমরা রিপোর্ট জানাব।' ফের এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে ১৩ ফেব্রুয়ারি।
পুর-নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে রবিবার রাজ্য জুড়ে ১২টি জায়গায় বিভিন্ন পৌরসভার প্রাক্তন পুর- প্রধানের বাড়িতে তল্লাশি চালায় সিবিআই আধিকারিকরা। কলকাতার নগর উন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম ও কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্রের বাড়িতেও তল্লাশি চালায় সিবিআই। দীর্ঘ ছয় ঘন্টা তল্লাশির পর মদন মিত্রের বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেলেন সিবিআই অধিকারিকরা। এরপরেই মদন মিত্র সাংবাদিকদের জানান, সিবিআইকে তিনি প্রশ্ন করেছেন, তার সিনেমা 'ও লাভলী' দেখেছেন কিনা!
পুর-নিয়োগ দুর্নীতিতে সিবিআই হানা নিয়ে কামারহাটির বিধায়ক আরও বলেন, 'সিবিআই কিছু পায় নি, লিখে দিয়ে গেছে যে 'নাথিং ইস সিজড।' এ প্রসঙ্গে উত্তর দিতে গিয়ে মদন বলেন, 'আমার সঙ্গে অয়ন সিলের কোনও কারবার ছিল না। চাকরির জন্য আমি শেষ অবধি লড়ব, কিন্তু কোনও রকম দুর্নীতি প্রমান হলে আমি নিজেই আত্মসমর্পণ করব।'
এরপরেই সাংবাদিকদের তিনি জানান, সিবিআই তাঁকে কি প্রশ্ন করেছে! তিনি বলেন, সিবিআই তাঁকে জিগ্যেস করেছে, 'আপনার একটা বউ কিনা দুটি!' এরপর তিনি সিবিআইকে জবাব দেন, 'খোঁজ করলে পাবেন। আমার অফিসিয়াল কিছু বলতে পারব না। শুধু জানি আমি রাস্তায় হাঁটলে ৫০ টি গোপিনি হাটবে। আমার নামে কোনো ৪৯৮এ হয়নি। কৃষ্ণের এত বান্ধবী থাকতে পারে, আমার পারে না!'
রবিবার ৬ ঘন্টা জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশি সেরে বেরিয়ে যাবার পর সিবিআইকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, 'সিবিআই ডাকলে জাত বাড়ে। আমার গ্ল্যামার যেমন ফেটে পড়ছে।' এরপরে তিনি অভিষেককে নিয়েও বলেন, 'পাঠান অভি জিন্দা হ্যায়, টাইগার অভি মরা নাহি, অভিষেক সেটা প্রমান করে দিয়েছে।'
পুর-নিয়োগ দুর্নীতিতে এবার ফিরহাদ হাকিমের পর মদন মিত্রের (Madan Mitra) বাড়িতেও হানা সিবিআইয়ের (CBI)। সূত্রের খবর, কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্রের ভবানীপুরের বাড়িতেও হানা সিবিআইয়ের।
সূত্রের খবর, রবিবার সকালেই ফিরহাদ হাকিমের চেতলার বাড়িতে হানা দেয় সিবিআই। মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের বাড়িতে সিবিআই হানা দেওয়ার পরই তার অনুগামীরা বাড়ির সামনে ভিড় জমাতে শুরু করে। এরপর কেন্দ্রীয় বিরোধী ও কেন্দ্রীয় এজেন্সি বিরোধী স্লোগান তুলতে থাকে তারা।
এদিকে কামারহাটির বিধায়কের বাড়িতেও একযোগে সিবিআই হানা দেয়। সূত্রের খবর, সিবিআইয়ের মোট ১৭ টি দল গোটা রাজ্য জুড়ে বিভিন্ন জায়গায় হানা-তল্লাশি চালাচ্ছে। পাশাপাশি সিবিআই সূত্রে খবর, সিবিআইয়ের একটি দল মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে। ফলত এটা স্পষ্ট যে গোটা রাজ্য জুড়ে অনেকেরই শান্তির ও ছুটির ঘুম উড়বে আজ।
আবারও সরকারি হাসপাতালে সক্রিয় দালালচক্র। এসএসকেএম -এর পর এবার সাগরদত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাতপাতালেও টাকার বিনিময়ে মিলছে পরিষেবা। দালালরাজের ডেরা এবার সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল। হাসপাতালের অন্দরে দালালচক্রের বিরুদ্ধে সরব কামাহরহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র থেকে শুরু করে একাধিক রোগী ও তাঁর পরিবার। শনিবার সাগর দত্ত হাসপাতালে দালালরাজ বন্ধ করতে প্রশাসনের কাছে করজোরে আবেদন করেন কামারহাটির বিধায়ক।
হাসপাতালে একাধিক সাইন বোর্ডে সরকারের তরফে বড় বড় করে লেখা রয়েছে বিনামূল্যে মিলবে যাবতীয় পরিষেবা। কিন্তু বাস্তবে সেই নিয়ম কি কার্যকর হয়েছে হাসপাতালে? জবাবটা মিলল একাধিক রোগী ও রোগীর পরিবারের কথায়। বেড পাওয়া থেকে শুরু করে রক্তের ব্যবস্থা করতে হাসপাতালে দিতে হচ্ছে কখনও ৫০ আবার কখনও ১০০ টাকা। কিন্তু সেই টাকার কোনও উল্লেখ নেই সরকারি রসিদে। মূলত টাকা দিলেই দ্রুত মিলবে পরিষেবা।রোগীর পরিবারের তরফে উঠে আসছে এমনই একাধিক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ।
সম্প্রতি মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করতে এসেও বিপত্তির সম্মুখীন এক দম্পতি। হাসপাতাল থেকে জানানো হয়েছিল, 'কিছু' দিলেই হবে কিছু ব্যবস্থা। হাসপাতাল থেকে রক্ত নিতে হলে 'কিছু' দিতে হবে। অভিযোগ রোগীর পরিবারের।
টাকার বিনিময়ে হাসপাতালে ভর্তি করে দেওয়ার নামে হাসপাতালে ঘুরছে একাধিক দালাল। কিন্তু এখন প্রশ্ন উঠছে, কারা রয়েছে এই দালালচক্রের নেপথ্যে? রক্তের প্রয়োজনে কিংবা বেড পেতে হাসপাতালে দিনের পর দিন ঘুরতে হচ্ছে রোগীকে। সেই পরিষেবা টাকা দিলেই কয়েক মুহুর্তের মধ্যে কীভাবে পাইয়ে দিতে পারে একজন সামান্য দালাল? এসএসকেএম হাসাপাতালের পর সাগার দত্ত মেডিক্যাল কলেজেও প্রশাসনের নাকের ডগায় কীভাবে সক্রিয় দালালরাজ? আবারও প্রশ্নের মুখে সরকারি হাসাপাতালের পরিষেবা।
রাজনৈতিক নেতৃত্ব ছাড়াও মদন মিত্রর (Madan Mitra) 'কালারফুল' দিক সকলেরই চেনা। তিনি এমন এক ব্যক্তিত্ব, যিনি সাদা পাঞ্জাবি-সাদা পাজামার রাজনীতিতে আবদ্ধ রাখতে চাননি নিজেকে। বরং রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় থাকার পাশাপাশি, বিনোদন জগতেও তাঁকে মাঝেমধ্যেই দেখা যায়। ইতিমধ্যেই তাঁর দু তিনটি মিউজিক ভিডিও মুক্তি পেয়েছে সামাজিক মাধ্যমে। এতদিন তাঁকে বড় পর্দায় বক্তব্য দিতে দেখা গিয়েছিল। এবার দেখা যাবে অভিনয় করতে।
ঠিকই শুনেছেন। মদন মিত্র এবার ডেবিউ করতে চলেছেন অভিনয় জগতে। সিনেমার নামে উঠে এসেছে তাঁর বিখ্যাত সংলাপ, 'ওহ লাভলি'। পরিচালকও নতুন নন। সাথী, নাটের গুরু, শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদের মতো জনপ্রিয় ছবির পরিচালক হরনাথ চক্রবর্তী। এই সিনেমা একেবারে 'ফ্যামিলি ড্রামা'। সিনেমায় দেখা যাবে খরাজ মুখোপাধ্যায়, লাবনী সরকারের মতো অভিনেতা-অভিনেত্রীদের।
তবে সিনেমার কেন্দ্রীয় চরিত্রে দেখা যাবে নবাগত অভিনেতা ঋক চট্টোপাধ্যায়কে। তিনি আবার জনপ্রিয় অভিনেত্রী দেবযানী চট্টোপাধ্যায়ের পুত্র। তাঁর বিপরীতে দেখা যাবে রাজনন্দিনী পালকে। প্রভাবশালী পরিবারের ছেলে সন্তু (ঋক চট্টোপাধ্যায়)। গ্রাম থেকে পালিয়ে শহরে গিয়ে সে প্রেমে পড়বে নিধির (রাজনন্দিনী পাল)। সেখান থেকেই মোর নেবে গল্প।
পরিচালক হরনাথ চক্রবর্তী এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, মদন মিত্রর অভিনয় তিনি খুবই খুশি। লাবনী সরকার, খরাজ মুখোপাধ্যায়ের মতো অভিনেতাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অভিনয় করেছেন মদন। ছবিতে তাঁর চরিত্রের গুরুত্ব অনেকটা।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপে রবিবার কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ (Medical College) হাসপাতালে ভর্তি করানো সম্ভব হয়েছিল এসএসকেএম হাসপাতালে (SSKM Hospital) বেড না পাওয়া শুভদীপ পালকে। আজ সকালে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হল শুভদীপের। বেলা প্রায় সাড়ে ১১টা নাগাদ তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। শুভদীপকে এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন মদন মিত্র (Madan Mitra)। বেড না পাওয়ার পর এসএসকেএম কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন। আজ শুভদীপের মৃত্যুর খবরে কার্যত ভেঙে পড়েছেন কামারহাটির বিধায়ক। ফেসবুক হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে লিখেছেন, ‘অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা।’ শুভদীপের আত্মার শান্তি কামনা করেছেন বিধায়ক। তাঁর মৃত্যুতে এতটাই মর্মাহত মদন মিত্র যে আজ নিজের সব কর্মসূচিও বাতিল করে দিয়েছেন তিনি।
শুভদীপকে এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করানোর জন্য অনেক চেষ্টা করেছিলেন বিধায়ক মদন মিত্র। এসএসকেএম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিবাদেও জড়িয়ে পড়েছিলেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ চেষ্টার পরেও এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করানো যায়নি। তারপর অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। পরে সেখান থেকে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে ভর্তির ব্যবস্থা করা হয়। আর এখান থেকেই প্রশ্ন উঠছে, সঠিক সময়ে যদি হাসপাতালে ভর্তি করা যেত শুভদীপকে, তাহলে কি এই পরিণতি দেখতে হত?
কলকাতা মেডিক্যালে যে সময়ে শুভদীপকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, ততক্ষণে অনেকটা দেরি হয়ে গিয়েছিল। বুকের পাঁজর ভেঙে গিয়ে ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। শুভদীপের চিকিৎসার জন্য কলকাতা মেডিক্যালে ১১ সদস্যের মেডিক্যাল বোর্ডও গঠন করা হয়েছিল। শুভদীপের অবস্থায় যে মোটেই ভাল ছিল না, তা গতকাল কলকাতা মেডিক্যালের এমএসভিপি অঞ্জন অধিকারীর কথাতেই স্পষ্ট ছিল। বলেছিলেন, ‘এক কথায় বলতে গেলে শুভদীপ ভাল নেই। আমরা ওকে যে অবস্থায় পেয়েছি…’। সেই কথা থেকেই আশঙ্কার কথা স্পষ্ট। আর আজ হাসপাতালেই মৃত্যু শুভদীপের।
প্রসূন গুপ্তঃ একটা সময়ে যখন প্রিন্ট মিডিয়া ছাড়া আর তেমন কিছুই ছিল না। বৈদ্যুতিন মাধ্যম, সরকারি চ্যানেল এসেছিলো অনেক পরে। ওই সময়ে 'ঘোড়ার মুখের খবর' বলতে যা হত তা নেহাতই মামুলি। ঘোড়ার মুখ বলতে কোনও রাজনৈতিক থেকে শুরু করে কোনও কিছুর গোপন খবর। তবে অনেক সময়ে অনেক প্রাজ্ঞ সাংবাদিক খবর করতেন সোর্স এবং অভিজ্ঞতা মিলিয়ে। আজকের দিনে বৈদ্যুতিন মাধ্যম অনেক শক্তিশালী, তার অন্যতম কারণ তারা সরাসরি দর্শককে দেখিয়ে দিচ্ছে। অবিশ্যি তাঁর সঙ্গে অভিজ্ঞতারও একটি মূল্য আছে।
শনিবার কেউ কেউ বলেই দিয়েছিলেন যে, অভিষেক যাচ্ছেন কিন্তু সন্ধ্যার মধ্যে ফিরেও আসবেন। যুক্তিতে বুঝিয়েছিলেন, এটি মামুলি সাক্ষ্য দিতেই সিবিআই অভিষেককে ডেকেছিল। অভিষেক যখন হাসিমুখে সিবিআই দফতরে প্রবেশ করলেন এবং মিডিয়াকে দেখে হাত নাড়ালেন, তখনই বোঝা উচিত ছিল তাঁর বেরিয়ে আসাটা শুধু সময়ের অপেক্ষো। এর আগে যারা যখনই এই দফতরে এসেছেন, তাদের মুখেচোখে দেখা গিয়েছিলো আতঙ্ক যা অভিষেকের কোনও বারও দেখা যায় নি।
খবর দুই, মদন মিত্র। হঠাৎই দলের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ প্রকাশ করলেন। তাঁর ব্যঙ্গোক্তি শোনা গেলো শুক্রবার রাত থেকেই। কারণ তাঁর পরিচিত কোনও অসুস্থ ব্যক্তিকে এসএসকেএম হাসপাতালে নাকি ভর্তি নেওয়া হয় নি। ওই অসুস্থ ব্যক্তিকে নাকি আইসিসিইউতে ভর্তির আবেদন করেছিলেন মদন। এই সরকারি হাসপাতালে বরাবরই মদনের একটা যোগাযোগ ছিল। এমনকি বাম জমানাতেও মদনের কাছে উপকৃত হয়েছে বহু মানুষ। এ হেন মদন মিত্র বিদ্রোহী হলেন কেন?
মনে রাখতে হবে সিবিআই যখন মদনকে গ্রেফতার করে আড়াই বছর জেলে রেখেছিলো, তখনও মদন দলের বিরুদ্ধে মুখ খোলেননি। অনেকেই বলেন মদন একেবারে গোড়ার দিন থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে রয়েছেন অনুগত সৈনিক হিসাবে। সেই মদন হঠাৎ বিদ্রোহী হলেন কেন। প্রাজ্ঞ সাংবাদিক বলছেন, একেবারে মিডিয়াকে বোকা বানিয়েছেন মদন। অভিষেকের দিক থেকে খবর সরিয়ে নেওয়ার জন্যই নাকি 'গেম মদন'। এবারে বিবেচনার বিষয় জনতার। [সব জায়গায় এমনই গুঞ্জন ছড়িয়েছে]
চাকরির দাবিতে (Job Agitation) অনশনকারীরা বঞ্চিত। আখেরে সেটাই কি স্বীকার করলেন মদন মিত্র (Madan Mitra)? লাইভ ভিডিওতে তৃণমূলের ছেলেদের চাকরি দেব বলেছিলেন, কিন্তু ক্ষমা চাইলেন চাকরির দাবিতে অনশনকারীদের কাছে? কিন্তু কেন? তবে কি মদন মিত্র মেনে নিলেন শিক্ষা নিয়োগে দুর্নীতির কথা? তিনি অনশনকারীদের উদ্দেশে বললেন, 'আমি যোগ্য প্রার্থীদের বঞ্চিত করার কথা বলিনি।' তবে মোটের উপর কি দাঁড়ালো? অনশনকারী প্রার্থীরা যোগ্য, আর সেটা তিনি জানেন?
সম্প্রতি ফেসবুক লাইভে বিতর্কিত মন্তব্যের পর ভিডিও করে ক্ষমা চাইলেন মদন মিত্র। নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে ফেসবুকে লাইভ ভিডিও করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন রাজনীতির রঙিন চরিত্র মদন মিত্র। ফেসবুকে তিনি লাইভ ভিডিওতে বলেন,'ক্ষমতা পেলে আমি তৃণমূলের ছেলেদেরই চাকরি দেব।' এই বক্তব্যের পর শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর পুরনো একটি বক্তব্যও তুলে আনেন বিরোধীরা। তৃণমূলের বিরুদ্ধে আঙুল তুলে বাম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, 'এই তো রাজ্যের চিত্র, মমতাকে অনুসরণ করে ব্রাত্য, ব্রাত্যকে অনুসরণ করে মদন। ' ক্ষমা চেয়ে ভিডিও বানান তিনি, বৃহস্পতিবার মদন ভিডিওতে বলেন, 'তৃণমূল কংগ্রেসের ছেলেরা ভয় পেয়ে যাচ্ছে, দল করি বলে আমার চাকরি পাওয়া অপরাধ।' তিনি এই ভিডিওতে বলেন, 'অনশনকারীদের কাছে ক্ষমা চেয়ে বলছি, আমার কথায় ভুল বুঝবেন না, আমি যোগ্য প্রার্থীদের বঞ্চিত করার কথা বলিনি।'
তিনি বৃহস্পতিবার আদালতের কাছে মানবিক হওয়ার আর্জি জানান। তিনি বলেন, 'দোষী ছাড়া পেয়ে যাক আপত্তি নেই, নির্দোষ যেন শাস্তি না পায়। কামারহাটিতে কিন্তু অনেক নির্দোষ ছেলেও চাকরি পেয়েছে। যারা টাকা দেয়নি যারা পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছিল তাদের যেন কোন ক্ষতি না হয়। তাদের পরিবারের চোখের জল শুকিয়ে আসছে।'
নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে প্রথমবার ফেসবুক (Facebook) লাইভে মুখ খুললেন রাজ্য রাজনীতির অন্যতম রঙিন মানুষ মদন মিত্র (Madan mitra)। মঙ্গলবার রাতে ফেসবুক লাইভ করেন তিনি। ফেসবুক লাইভে বামকে সরাসরি আক্রমণ করেন কামারহাটি (Kamarhati) বিধানসভার বিধায়ক মদন মিত্র। মদনের এই লাইভ নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক।
এমনিতেই নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে ইডির সক্রিয়তায় জেলে রয়েছেন তৃণমূলের একাধিক নেতা। ফলত তা নিয়েই সরগরম রাজ্য রাজনীতি। মঙ্গলবার ফেসবুক লাইভ করে তিনি বলেন, 'বাম আমলের ৩৪ বছরে আমাদের অর্থাৎ তৃণমূলের কোনও ছেলে চাকরি পায়নি। কয়েক কোটি বেকার রেখেছে সিপিআইএম। সিপিআইএম চলে গিয়েছে। বেকার কি চিরকাল বেকার থাকবে?' এছাড়া ওই লাইভ তিনি আরও বলেন যে, 'নিয়ম, প্রক্রিয়া সঠিক রেখে যদি চাকরি দেওয়া হয়, সেটা অন্যায় নয়। আমি সুযোগ পেলে তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের আবার চাকরি দেব। ৩৪ বছর ধরে সিপিএম নিজেদের ছেলেদের চাকরি দিয়ে এসেছে। কেন্দ্রে তো বিজেপি একতরফা চাকরি দিচ্ছে।'
এই লাইভের পরেই শুরু হয় বিতর্ক। সম্প্রতি একটি সভায় শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেছিলেন, 'আমার কোটার চাকরি আমি তৃণমূলের ছেলেদেরই দেব। যাঁরা মাঠে যান, দেওয়াল লেখেন, আমার হয়ে ভোট চান, চাকরি তাঁরাই পাবেন।' ব্রাত্য বসুর এই মন্তব্যের পর শুরু হয়েছিল জোর বিতর্ক। এবার ব্রাত্যর পথেই হাঁটলেন মদন মিত্র।
দেখে নিন সেই ভাইরাল ভিডিওঃ
যদিও এ প্রসঙ্গে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি সিপিআইএমের নেতা সুজন চক্রবর্তী। বুধবার তাঁকে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, 'মদন মিত্র একটু পিছিয়ে থাকছেন টিআরপিতে, তাই তিনি ফেসবুক লাইভ করে পর্দায় আসার চেষ্টা করছেন। তিনি তো ব্রাত্যর পথেই হাঁটছেন এ আর নতুন কী?' এছাড়া তিনি আরও বলেন, 'ব্রাত্য বসুকেও বা দোষ দেবেন কেন। মুখ্যমন্ত্রীই তো বলেছিলেন বেশ করেছি। ওনার পথেই ব্রাত্য, ব্রাত্যর পথেই মদন।' তিনি বুধবার শিক্ষায় নিয়োগ দুর্নীতি প্রসঙ্গে বলেন, 'ওঁদের আবার নীতি কী? এসবের মানে যে যত বেশি টাকা দিতে পারবে, সে চাকরি পাবে।'