
পুজো প্রায় এসেই গেল। টলিউড অভিনয় জগতের প্রস্তুতিও তুঙ্গে। পুজোর চারটে দিন দর্শকদের মনোরঞ্জন করতে তৈরি বাংলা সিনেমাগুলিও। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু ছবির ট্রেলার মুক্তি পেয়ে গিয়েছে। সৃজিত মুখার্জি পরিচালিত 'দশম অবতার'এর ট্রেলার দেখে মুগ্ধ হয়েছেন দর্শক। এবার মুক্তি পেল 'জঙ্গলে মিতিন মাসি'র (Jongole Mitin Mashi) ট্রেলার।
কোয়েল মল্লিককে (Koel Mallick) দেখা গিয়েছে তার চেনা মেজাজে। ২০১৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল 'মিতিন মাসি'। প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন কোয়েল মল্লিক। 'জঙ্গলে মিতিন মাসি' সেই সিনেমার সিক্যুয়েল। চরিত্রের জন্য ইদানিং নিজেকে ভেঙে গড়ে নিচ্ছেন কোয়েল মল্লিক। এই সিনেমাতেও সেই জের জারি রয়েছে। অভিনেত্রী সুলভ আচরণ ছেড়ে কোয়েল হয়ে উঠেছিলেন দুঁদে গোয়েন্দা। শুধুমাত্র তাই নয়, একা হতে ধরাশায়ী করেছিলেন শত্রুদের। আবারও একই ভূমিকায় দেখা গেল মিতিন মাসিকে।
তবে এবার ইট পাথরের শহরে নয়, মিতিন মাসিকে দেখা যাবে গহীন জঙ্গলে। ঘন জঙ্গলে দুটি হাতের মৃত্যু হওয়ার পর, চোরা শিকারীদের নিজ হাতে দমন করবেন তিনি। সেই ট্রেলারই মুক্তি পেয়েছে মঙ্গলবার।
বলিউডে এতদিন যা হয়নি তা এবার হতে চলেছে। প্রথমবার জুটি বাঁধতে চলেছেন 'লাগান বয়' আমির খান (Amir Khan) এবং 'গদর বয়' সানি দেওল (Sunny Deol)। এই খবর হাওয়ায় আসেনি, মিস্টার পারফেকশনিস্ট নিজেই একথা ঘোষণা করেছেন। সিনেমার নাম 'লাহোর ১৯৪৭'।
ইতিমধ্যেই, আমির খান জনসমক্ষে ঘোষণা করে বলেছেন, 'আমি এবং আমার একেপি এর পুরো টিম আনন্দের সঙ্গে আমাদের পরবর্তী প্রজেক্টর ঘোষণা করছি। তারকা হিস্প থাকছেন সানি দেওয়াল। সিনেমার পরিচালনা করবেন রাজকুমার সন্তোষী। ছবিটির নাম লাহোর ১৯৪৭।'
অভিনেতা আরও বলেছেন, 'আমরা ভীষণ গুণী অভিনেতা সানির সঙ্গে কাজ করার জন্য উৎসুক হয়ে রয়েছি।' প্রসঙ্গত এই প্রথম জুটিবদ্ধ চলেছেন তারা।
সানি দেওলের সাম্প্রতিক ছবি 'গদর ২', দর্শকদের মধ্যে এক প্রকার তুফান তুলেছে। প্রভাসের 'বাহুবলি', শাহরুখের 'পাঠান'কে ছাপিয়ে গদর টু এর উপার্জন হয়েছিল ৫০০ কোটির বেশি। অন্যদিকে আমির খান অভিনীত লাল সিং চাড্ডা বিশেষ ভালো প্রতিক্রিয়া পায়নি দর্শকদের কাছ থেকে। এযাত্রায় সানি দেওলের কাঁধে ভর করেই কি আবারও বলিউডে উঠে দাঁড়াতে চাইছেন আমির! জানা যাবে সিনেমাটি মুক্তি পেলে।
সৌমেন সুর: সেই সময়ের কথা। তখন সদ্য প্রকাশ হয়েছে রবীন্দ্রনাথের 'ঘরে বাইরে' উপন্যাস। অমিয় চক্রবর্তী (Amiya Chakraborty) তখন হেয়ার স্কুলের ছাত্র। বইটি পড়ে তরুণ অমিয় চক্রবর্তী মনে অনেক প্রশ্ন জাগে, রবীন্দ্রনাথকে চিঠি লিখলেন। রবীন্দ্রনাথ (Rabindranath) চিঠি পেয়ে পত্র লেখক কে প্রবীণ মনে করে 'আপনি' সম্বোধন করে চিঠির উত্তর দেন। পরিচয়ের সূত্রপাত হলো এই প্রথম। তারপর অমিয় চক্রবর্তীর সঙ্গে কবির সশরীরে দেখা বালিগঞ্জের মে-ফেয়ার রোডে প্রমথ চৌধুরীর বাড়িতে। তখন কবিকে দেখে আপ্লুত অমিয়। তাঁর প্রভাব অমিয় চক্রবর্তী জীবনকে বদলে দিল। আস্তে আস্তে পরস্পরের ঘনিষ্ঠতা বাড়তে থাকে। একসময় অমিয়'র শোকের যন্ত্রণা থেকে কিভাবে শান্ত থাকতে হয় সে ব্যাপারে রবীন্দ্রনাথ তাকে উদ্ধার করেছিলেন। এরপর রবীন্দ্রনাথই তাকে কাছে টেনে নিলেন-করলেন তার সাহিত্য সহকারী।
অমিয়চন্দ্রের কাজ হল রবীন্দ্রনাথের বিদেশী চিঠিপত্রের উত্তর দেওয়া, বইয়ের প্রুফ দেখা, কবিতা কপি করা, অতিথিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করা, বাংলা ও ইংরেজি পান্ডুলিপি প্রকাশের জন্য সাজিয়ে রাখা, ইন্টারভিউ দেওয়া ইত্যাদি। প্রত্যেকটি কাজে রবীন্দ্রনাথ মুগ্ধ হয়েছিলেন। তাই বিদেশীদের অভ্যর্থনার ভার তার ওপর ছেড়ে দিয়ে কবি নিশ্চিন্ত হয়েছিলেন।
অমিয়চন্দ্রকে সংসার জীবনে প্রবেশ ঘটিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ। ডেনমার্কের বিদূষী রমনী হেয়রডিস সিগরের সঙ্গে তার বিবাহ দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে কবি এই রমনীর নাম দিয়েছিলেন হৈমন্তী। এই 'হৈমন্তী'ই পরে যথার্থ একজন আশ্রমিকা হয়েছিলেন। এদিকে সাহিত্য সহকারী হিসেবে অমিয়চন্দ্র কবির ভ্রমণ সঙ্গী হবার সুযোগ পেয়েছিলেন বারবার। পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই রবীন্দ্রনাথের সহকারী হয়েছিলেন অমিয়। বিদেশে ভ্রমণকালে অমিয়চন্দ্রের সেবায় ও সাহচর্যে মুগ্ধ হয়ে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন রবীন্দ্রনাথ। বাহিরে তোমার যা পেয়েছি সেবা/ অন্তরে তাহা রাখি/ কর্মে তাহার শেষ নাহি হয়, প্রেমে তাহা থাকে বাকি।'
১৯৩৩ সালে রবীন্দ্রনাথের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে অমিয় চক্রবর্তী অক্সফোর্ডে গবেষণা করতে যান। কর্মসূত্রে যোগ না থাকলেও রবীন্দ্রনাথ ও শান্তিনিকেতনের সঙ্গে অমিয় চক্রবর্তীর সম্পর্ক আমৃত্যু অটুট ছিল। কবির কাছে অমিয় চক্রবর্তীর সাহচর্য যেমন প্রয়োজন ছিল না তেমনি আবার অমিয় বাবুর জীবনের রবীন্দ্রনাথের ভূমিকা অপরিহার্য হয়ে উঠেছিল। রবীন্দ্রনাথের সান্নিধ্যের ফলে অমিয়চন্দ্র হতে পেরেছেন বিশ্বপথিক-রবীন্দ্রনাথের যথার্থ উত্তর সাধক এবং মানবসন্তান। অমিয় চক্রবর্তী স্বীকার করেছেন, রবীন্দ্রনাথ ও শান্তিনিকেতনের কাছে যা পেয়েছি তা আমার অন্তরের পাথেয়।
আর মাত্র কিছুদিনের অপেক্ষা, দুর্গাপুজোর প্রাক্কালে মুক্তি পেতে চলেছে নন্দিতা রায় (Nandita Roy) এবং শিবপ্রসাদ মুখার্জী (Shiboprasad Mukherjee) পরিচালিত সিনেমা 'রক্তবীজ' (Raktabeej)। ইতিমধ্যেই সিনেমার ট্রেলার মুক্তি পেয়েছে। চারদিক থেকে ভেসে আসছে শুভেচ্ছা। তার মধ্যেই শুভেচ্ছা পাঠালেন শাহেনশা।
সামাজিক মাধ্যমে একেবারে প্রকাশ্যে 'রক্তবীজ'-এর জন্য শুভেচ্ছা জানালেন অমিতাভ বচ্চন। এই প্রথম নয়, এর আগে 'বেলাশুরু'র জন্য পরিচালক জুটিকে শুভেচ্ছা পাঠিয়েছিলেন তিনি। এমন মহীরুহর শুভেচ্ছা পেয়ে কার না ভালো লাগে! তাই বেশ উচ্ছ্বসিত শিবপ্রসাদ।
প্রসঙ্গত বাংলা সিনেমাকে বহু ভালো মানের সিনেমা উপহার দিয়েছেন শিবপ্রসাদ নন্দিতা জুটি। মাঝে বেশ কিছুদিন তাদের কেবলমাত্র প্রযোজনাতেই দেখা গিয়েছিল। চলতি বছর পুজোয় আবারও পরিচালনায় ফিরেছেন তারা।
'রক্তবীজ' সিনেমার কাস্টিং-এও রয়েছে চমক। বেশ কিছু বছর পর আবারও সিনেমার পর্দায় ফিরছেন অভিনেতা ভিক্টর বন্দ্যোপাধ্যায়। এছাড়াও সিনেমায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অভিনয় করবেন মিমি চক্রবর্তী, আবির চট্টোপাধ্যায়, অনসূয়া মজুমদার ও অন্যান্যরা। সিনেমা ট্রেলার বেশ প্রশংসনীয়।
এতদিন ভিন্ন ধারার ছবি উপহার দিয়েছিলেন পরিচালক জুটি। এই প্রথম ক্রাইম থ্রিলার নিয়ে আসছেন তারা। ফ্যামিলি ড্রামা ছেড়ে ক্রাইম থ্রিলারে কতটা প্রশংসা পান তারা, এখন সেইটাই দেখার। তবে বিগ বি-র প্রশংসা, তাদের যে বাড়তি যোগান দিল তা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই।
২০১৯ সালে বাংলার সিনেমাহলে মুক্তি পেয়েছিল অরিন্দম শীল পরিচালিত সিনেমা, 'মিতিন মাসি'। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন কোয়েল মল্লিক (Koel Mallick)। গুমনামী, পাসওয়ার্ড-এর মতো হেভিওয়েট সিনেমার মধ্যে থেকেও দর্শকদের ভালোবাসা পেয়েছিলেন 'মিতিন মাসি' (Mitin Mashi)। সেই জের জারি রাখতে চলতি বছর দুর্গাপুজোয় আবারও ফিরতে চলেছেন 'মিতিন মাসি'। তবে এবারে আর শহরে নয়, মিতিন মাসিকে দেখা যাবে জঙ্গলে।
চোরা শিকারির রক্তচক্ষুতে যখন একের পর এক পশুর জীবন বিপন্ন, তখন তাঁদের ত্রাতা হয়ে উঠবেন মিতিন মাসি। এবারেও মুখ্য চরিত্রে দেখা যাবে কোয়েলকে। সুচিত্রা ভট্টাচার্যের এই উপন্যাসকে সিনেমার পর্দায় জীবন্ত করে তুলতে বেশ কিছু পশুকে শ্যুটিংয়ে দেখানো হয়েছে, চিত্রনাট্যের প্রয়োজনে তাঁদের সঙ্গে বন্ধুত্ব হওয়া জরুরি ছিল। তাই জন্য কোয়েলকে কী করতে হয়েছে জানেন! সামাজিক মাধ্যমের পর্দায় দেখা গিয়েছে সেই ঝলক।
অভিনেত্রী সিনেমার সবচেয়ে বড় সহ-অভিনেতার সঙ্গে একটি ভিডিও আপলোড করেছেন সামাজিক মাধ্যমে। তিনি আর কেউ নয়, হাতি। সিনেমার শ্যুটিংয়ে বহু দৃশ্যে দেখা যাবে তাকে। তবে কোয়েল কিন্তু সহজে বন্ধুত্ব করতে পারেননি। হাতিটিকে নিয়মিত আদর করতে হয়েছে কোয়েলকে। খাওয়াতে হয়েছে তার প্রিয় সবজি। এই সহ-অভিনেতার সঙ্গে কাজ করে বেজায় খুশি অভিনেত্রী। হাতিটিকে আদুরে ও বন্ধুত্বপূর্ণ লেগেছে অভিনেত্রীর।
মধ্যপ্রদেশের (MadhyaPradesh) উজ্জয়িনীতে (Ujjain) যৌন নিগ্রহের শিকার হয়েছিল এক ১২ বছরের নাবালিকা (Minor)। তার রক্তাক্ত-অর্ধনগ্ন অবস্থা সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে আসার পরই শিউরে ওঠে মানুষ। এই ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে পুরো দেশজুড়ে। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় এক অভিযুক্ত অটোচালককে গ্রেফতার করা হয়েছে। আর এর পরই সেই নাবালিকাকে দত্তক নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন এক পুলিসকর্তা।
সূত্রের খবর, ১২ বছরের নাবালিকা যৌন নিগ্রহের শিকার হওয়ার পর তাকে প্রায় ৮ কিমি সাহায্যের জন্য হাঁটতে হয়। সেই নির্মম দৃশ্য সিসিটিভি ফুটেজে উঠে আসে। কেউ সাহায্যের হাত না বাড়ালে অবশেষে এক পুরোহিত নাবালিকাকে সাহায্য করেন ও হাসপাতালে নিয়ে যান। পুলিসে খবর দিতেই ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়। নাবালিকার শারীরিক পরিস্থিতি দেখেই তাকে সব দিক থেকে নিরাপত্তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন মহাকাল পুলিস স্টেশনের ইনচার্জ অজয় বর্মা। এককথায় নাবালিকাকে তিনি দত্তক নিতে চান। তার শিক্ষা, স্বাস্থ্য সবরকমের দায়িত্ব নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
অজয় বর্মা জানিয়েছেন, তিনি নাবালিকার পরিস্থিতি দেখে শিউরে উঠেছিলেন। তিনি তাকে দত্তক নিতে চান। তবে এর জন্য নাবালিকার পরিবারের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। তারপরই দত্তক নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানানো হয়েছে।
খালিস্তানি সন্ত্রাসবাদী হরদীপ সিং নিজ্জার খুনের ঘটনার পর ক্রমেই বাড়ছে বিতর্ক। যার জেরে বাড়ছে ভারতের বিরুদ্ধে কানাডার অভিযোগ। এবার তার আঁচ ব্রিটেনেও।
স্কটল্যান্ডের গুরুদ্বারে প্রবেশের মুখে খালিস্তানিদের বাধার মুখে পড়লেন গ্রেট ব্রিটেনের ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী। যা নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এমনকি নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে স্থগিত করে দেওয়া হয় ভারতীয় হাইকমিশনারের অনুষ্ঠানও।
জানা গিয়েছে, ব্রিটেনের স্কটল্যান্ডের একটি গুরুদ্বারে আমন্ত্রিত ছিলেন ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী। কিন্তু সেখানে পৌঁছতেই উপস্থিত কয়েকজন খালিস্তানি সমর্থকরা তাঁকে থামিয়ে দেয়। দেওয়া হয় স্লোগানও। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে।
কোচিং সেন্টার থেকে বেরিয়ে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল একাদশ শ্রেণির এক পড়ুয়া। নিখোঁজের একদিন পর রহস্যজনকভাবে রেল লাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হয় ওই পড়ুয়ার ক্ষতবিক্ষত দেহ। পুলিস সূত্রে খবর, মৃত পড়ুয়ার নাম বিতান ঘোষ (১৭)। দুর্গাপুরের অমরাবতী সিআরপিএফ গ্রুপ সেন্টারের বাসিন্দা। দুর্গাপুরের ইস্পাত নগরীর একটি ইংরেজি মাধ্যম বেসরকারি স্কুলের একাদশ শ্রেণির পড়ুয়া ছিল।
জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার দুপুরে বিতান সিটি সেন্টারের ওই কোচিং সেন্টারে যায়। শারীরিক অসুস্থতার কথা বলে বিকেলে ক্লাস থেকে বেরিয়ে যায় বিতান। তারপর সন্ধ্যা পেরিয়ে গেলেও বিতান বাড়ি ফিরছে না দেখে বিতানের মা খোঁজাখুঁজি শুরু করে। রাত গড়িয়ে এলেও বিতান বাড়ি না ফেরায় দুর্গাপুর থানার পুলিসের দ্বারস্থ হয় বিতানের মা এবং পরিবারের সদস্যরা।
সূত্রের খবর, সম্প্রতি ওই কোচিং সেন্টারের পরীক্ষায় বিতানের রেজাল্ট খারাপ হয়। বুধবার বিতানের মায়ের কাছে খবর পৌঁছতেই বিতানকে বকুনি দেয় তাঁর মা। তারপর বৃহস্পতিবার সকালেও কোচিং সেন্টারে যায় বিতান। এরপর শুক্রবার সকালে কোচিং সেন্টারের ড্রেস পড়ে থাকা অবস্থায় বিতানের ক্ষত বিক্ষত দেহ উদ্ধার হয় দুর্গাপুরের গ্যামন ব্রিজের রেল লাইনের পাশ থেকে। দুর্গাপুর রেল পুলিস মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য আসানসোল জেলা হাসপাতালে নিয়ে যায়। তবে কোচিং সেন্টার থেকে বেরিয়ে কিভাবে বিতানের মৃত্যু হয়েছে তা নিয়ে বেশ দ্বন্ধে রয়েছে পুলিস। আত্মহত্যা নাকি এর পিছনে রয়েছে অন্য রহস্য.. পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখে তদন্তে নেমেছে পুলিস।
ভিনরাজ্য়ে কাজে গিয়ে মাঝ রাস্তায় নিখোঁজ রাজ্য়ের এক পরিযায়ী শ্রমিক। বীরভূমের পাড়ুই থানার সাত্তর অঞ্চলের মনোহরপুর গ্রামের বাসিন্দা রূপকুমার বাউরী গ্রামের এক প্রতিবেশির সঙ্গে মুম্বই যাচ্ছিলেন। নিখোঁজ শ্রমিকের পরিবার বীরভূমের পাড়ুই থানায় অভিযোগ করতে গেলে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। অভিযোগ নিতে অস্বীকার করে বলে দাবি পরিবারের।
জানা গিয়েছে, গত সোমবার রূপকুমার বাউরীর শ্বশুরবাড়ি পূর্ব বর্ধমান জেলার কেতুগ্রাম থানার অন্তর্গত পালিটা গ্রামের প্রতিবেশী কুমার সর্দারের সঙ্গে রাজমিস্ত্রির কাজে ট্রেনে করে মুম্বই যাচ্ছিল। এরপর বম্বে ঢোকার আগে আচমকায় নিখোঁজ হয় রূপকুমার বাউরী। নিখোঁজের পর চার দিন কেটে গেলেও কোনও খবর পাওয়া যায়নি তাঁর। যার ফলে ওই নিখোঁজ শ্রমিকের পরিবার স্বাভাবিকভাবে চিন্তায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে।
মুখ্য়মন্ত্রী পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য বিশেষ কমিটিও গঠন করেছেন। মুখ্যমন্ত্রী পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা ভাবলেও বীরভূমের পাড়ুই থানার পুলিস কোনো সহযোগিতা করছে না বলে অভিযোগ নিখোঁজ শ্রমিকের পরিবারের। যদিও এই ঘটনায় বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে মনোহরপুর গ্রাম জুড়ে।
এবার পুজোয় পরিচালক জুটি নন্দিতা রায় ও শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় দর্শকদের উপহার দিতে চলেছেন 'রক্তবীজ' (Raktabeej)। ইতিমধ্যেই সিনেমার টিজার মুক্তি পেয়ে গিয়েছে। শনিবার মুক্তি পাবে সিনেমার ট্রেলার। সিনেমায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা যাবে ভিক্টর বন্দ্যোপাধ্যায়, আবির চট্টোপাধ্যায় ও মিমি চক্রবর্তীকে (Mimi Chakraborty)। প্রসঙ্গত, 'পোস্ত' সিনেমার পর এই সিনেমা দিয়েই আবারও তিনি উইন্ডোজ প্রোডাকশনে ফিরছেন।
বাংলা সিনেমা জগতে বেশ কিছু বছর কাটিয়ে ফেলে মিমি এখন পরিণত। তাই যেমন তেমন চিত্রনাট্যে তাঁকে আর দেখা যাবে না। এখন থেকে তিনি বাছাই করা চরিত্রেই অভিনয় করবেন। রক্তবীজ-এ মিমির চরিত্রটি বেশ অন্যরকম। এই প্রথম তাঁকে পর্দায় পুলিসের চরিত্রে দেখা যাবে। সংযুক্তা মিত্র, এসপি বর্ধমান। সিনেমায় অসুরের বিনাশ করবেন তিনিই।
ইতিমধ্যেই অভিনেত্রীর চরিত্রের বেশ কিছু ঝলক পাওয়া গিয়েছে সামাজিক মাধ্যমে। মিমিকে এবার দেখা যাবে তাঁর অভিনেত্রীসুলভ গ্ল্যামার ছেড়ে গ্রামের রাস্তায় বুলেট নিয়ে ঘুরতে, রহস্যের সমাধান করতে। আপাতত তিনি নিজের সিনেমা নিয়ে মিশ্র অনুভূতিতে রয়েছেন। রক্তবীজ-এর পাশাপাশি পুজোয় একগুচ্ছ ছবি মুক্তি পাবে। সব মিলিয়ে উত্তেজনা তুঙ্গে।
প্রয়াত হলেন 'সবুজ বিপ্লব'-এর (Green Revolution) জনক এম এস স্বামীনাথন (MS Swaminathan)। সূত্রের খবর, ৯৮ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি। আজ, বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা বেজে ২০ মিনিটে চেন্নাইয়ে (Chennai) মারা যান প্রখ্যাত কৃষিবিজ্ঞানী এমএস স্বামীনাথন। স্বামীনাথনের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ বিজ্ঞানীমহল।
১৯২৫ সালের ৭ অগাস্ট জন্ম হয়েছিল এমএস স্বামীনাথনের। দীর্ঘদিন কৃষি গবেষণার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। মূলত মিশ্র চাষ, চাষে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার, ফসলে শঙ্কর প্রজাতির ব্যবহার নিয়ে বিস্তৃত গবেষণা করেছেন তিনি। ধানের নতুন নতুন প্রজাতি আবিষ্কারের জন্য গোটা বিশ্বে স্বীকৃত স্বামীনাথন। ছয়ের দশকে সবুজ বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন তিনিই। স্বামীনাথনকেই ভারতের সবুজ বিপ্লবের জনক বলা হয়।
কৃষিবিজ্ঞানে তাঁর বিশেষ অবদানের জন্য ১৯৮৭ সালে প্রথম বিশ্ব খাদ্য পুরস্কারে স্বামীনাথনকে ভূষিত করা হয়। এছাড়া, ১৯৭১ সালে তিনি ম্যাগসেসে পুরস্কার এবং ১৯৮৬ সালে অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বিশ্ব বিজ্ঞান পুরস্কার পান। ৩ বার পদ্মভূষণ পুরস্কারেও সম্মানিত করা হয় তাঁকে। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ এগ্রিকালচারাল রিসার্চের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন ভারতীয় কৃষি বিজ্ঞানের জনক। ফলে কৃষি বিজ্ঞানে তাঁর অবদান অবিস্মরণীয়।
সৌমেন সুরঃ সঙ্গীত শিল্পী তালাত মামুদের কন্ঠে 'যে আঁখিতে এত হাসি লুকানো'- এই গানেই বলে দেয় হাসতে গেলে দাঁতের সাহায্য না পেলেও চলে। চোখও হাসতে জানে। চোখও কথা বলতে জানে। বর্তমানে মানুষের মন থেকে হাসি একেবারে উধাও হয়ে গেছে। চারিদিকে এত সমস্যা এত টেনশন, মানুষ হাসবে কখন? হাসি এখন অস্তাচলে।
একটা গল্প দিয়ে বিষয়বস্তুর ভিতরে যাওয়া যাক। এক মহতী সাধুবাবুর কাছে একদিন একটা লোক দেখা করতে আসে। লোকটি সাধুকে বলে, দেখুন সাধুবাবা, আমি ইদানীং হাসতে ভুলে গেছি। সবসময় আমার মনের মধ্যে রাগ। কাউকে আমার সহ্য হয় না। এই রাগের কারণেই আমার জীবন থেকে সমস্ত সুখ অন্তর্ধান করেছে। আমি যেন সবার কাছে রামগরুরের ছানা। আমার জীবনে হাসিকে কিছুতেই আহ্বান জানাতে পারছি না। কেন? কেন আমার এই দুর্দশা? এর থেকে কি কোনও পরিত্রাণ নেই!
সাধুবাবা সব শুনে বললেন, দেখো বাবা, আমার হাসি আনন্দের রহস্য আমার জানা নেই। তবে আমি তোমার ভবিষ্যৎ বলে দিতে পারি। লোকটি একটা ভালো কিছু শোনার আশায়, সাধুবাবার দিকে আগ্রহ নিয়ে তাকিয়ে থাকে। সাধুবাবা বলে ওঠেন, তোমার ব্যাপারে আমি যা ভেবে দেখলাম, তাতে দেখতে পাচ্ছি, তোমার আয়ু মাত্র সাতদিন আছে। এই কথা শুনে লোকটি থম মেরে যায়, তারপর একরাশ চিন্তা নিয়ে ওই স্থান ছেড়ে চলে যায়। এরপর দিন যায় একটার পর একটা। সাতদিনের দিন লোকটি সাধুবাবার কাছে এসে প্রণাম করে বলে, বাবা- আমি আপনার কাছে মৃত্যুর আগে শেষ দেখা করতে এলাম। সাধুবাবা ওর প্রফুল্ল মুখ দেখে প্রশ্ন করেন, এখন কেমন আছো? লোকটি বলে, ভালো আছি। বাবা, আমি ভেবে দেখলাম, আয়ু যখন আমার সামান্য, তখন আর রাগারাগি করে কি লাভ! হাসি আনন্দ নিয়ে বাকি কটা দিন কাটিয়ে দিই। সাধুবাবা মনে মনে হাসলেন।
আসলে সাধুবাবার কৌশলে লোকটির জীবনে হাসি ফিরে এসেছিল। কিন্তু কজনেরই বা এমনই হয়! সবক্ষেত্রে হয় না। সংসারের যাঁতাকলে পড়ে আর অর্থ সংগ্রহের নেশায় আমাদের জীবনে কখনও কখনও হাসি অজ্ঞাতবাসে চলে যায়। জীবনে আমাদের হাসিটুকু ছাড়া কীই বা আছে! জন্মের পর ভাষাহীন মুখে যে নিষ্পাপ হাসিটুকু বর্ষিত হয়েছিল, ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি- সেই হাসি যেন সারাটা জীবন বর্ষিত হয়েছিল, ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি- সেই হাসি যেন সারাটা জীবন বর্ষিত হয় মানব জীবনে, আর জীবনটা হাসিতেই যেন পূর্ন থাকে। তথ্যঋণ- চন্ডিচরন দাস
হাসপাতালের পর এবার কলেজে ভর্তির জন্যও দালালরাজ। কলেজে ভর্তির জন্য টাকা চাওয়ার অভিযোগ নতুন নয়। পূর্বে কলেজে ভর্তির জন্য তৃণমূল ছাত্র পরিষদের বিরুদ্ধে টাকা চাওয়ার বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি কলকাতা সহ বিভিন্ন এলাকায় হাসপাতালগুলিতে দালালরাজের অভিযোগ উঠেছে। এমনকি রোগী ভর্তিতে টাকা চাওয়ায় সম্প্রতি কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতাল থেকে ৪ জনকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশ। এই আবহেই রাজ্য তথা দেশের অন্যতম নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। সেই বিশ্ববিদ্যালয়েই এবার ভর্তি হওয়ার জন্য ৫০ হাজার টাকা চাওয়ার অভিযোগ টিএমসিপি-র দুই নেতার বিরুদ্ধে।
অভিযোগ রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে ফাইন আর্টস-এর ওডিশি নৃত্য বিভাগে প্রবেশিকা পরীক্ষায় বসার জন্য ৫০ হাজার টাকা দাবি করা হয়েছে। অভিযোগ অনন্যা সরকার নামে এক ছাত্রীর। অভিযোগের আঙুল তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দুই নেতা ইন্দ্রজিৎ দোলই ও অভিজিৎ দাসের দিকে। অভিযোগ, সমস্ত মন্ত্রী-বিধায়ক, এমনকি পুলিসও তাদের হাতে আছে বলেও নাকি রীতিমতো শাসানো হয় ওই ছাত্রীকে। এই অভিযোগের বিষয়ে জানতে চেয়ে ওই দুই তৃণমূল নেতাকে ফোন করা হলে তাঁদের ফোন পাওয়া যায়নি।
শরীরে নেই পুরো কাপড়, এককথায় অর্ধনগ্ন, অন্যদিকে শরীরে থেকে বেরিয়ে চলেছে রক্ত, এই অবস্থায় এদিকে-ওদিকে ছোটাছুটি করছে এক ১২ বছরের নাবালিকা। অভিযোগ উঠেছে যৌন নিগ্রহের শিকার হয়েছে সে। তাকে দেখা যায় সাহায্যের জন্য মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সাহায্য চাইতে। কিন্তু এগিয়ে এলেন না কেউই, এমনকি সাহায্য তো দূর, অনেকে দরজাই খুললেন না। এই নির্মম দৃশ্য সিসিটিভির ক্যামেরায় ধরা পড়ে। তার পরই শোরগোল পড়ে যায় পুরো দেশজুড়ে। জানা গিয়েছে, এই ঘটনাটি মধ্যপ্রদেশের (MadhyaPradesh) উজ্জয়িনীর (Ujjain)।
সূত্রের খবর, ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়িনী থেকে ১৫ কিমি দূরে বদনগর রোডে। রাস্তার লাগানো সিসিটিভি ফুটেজের মাধ্যমেই এই নির্মম দৃশ্য প্রকাশ্যে আসে। পরে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, অর্ধনগ্ন-রক্তাক্ত অবস্থা ঘুরে বেড়ানোর সময় অবশেষে সে এক আশ্রম গিয়ে পৌঁছয়। সেখানে এক পুরোহিত কিশোরীকে দেখে বুঝতে পারে যে, তার সঙ্গে যৌন নিগ্রহ হয়েছে। তড়িঘড়ি তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর রিপোর্ট দেখে নিশ্চিত হয় যে, সে যৌন নিগ্রহের শিকার হয়েছে। পুলিসরা নাবালিকার থেকে তার পরিচয়, বাড়ি জানার চেষ্টা করলেও সে বলতে পারেনি বলে খবর। তবে পুলিস অনুমান করেছে, নাবালিকা উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের বাসিন্দা।
অন্যদিকে, এই ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধি এবং পকসো আইনের ধারা অনুযায়ী মামলা রুজু করেছে পুলিস। অভিযুক্তদের খোঁজার জন্য উজ্জয়িনীর পুলিস প্রধানের নেতৃত্বে একটি সিট গঠন করা হয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন থানায় পুলিসকে ঘটনার বিষয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে ঘটনার তদন্ত শুরু করছে পুলিস।
বিধানসভা নির্বাচনের আগেই বড় ধাক্কা। মিড ডে মিল (Mid Day Meal) প্রকল্পে আর্থিক তছরুপের অভিযোগেই রাজস্থানের (Rajasthan) মন্ত্রী রাজেন্দ্র সিং যাদবের (Rajendra Singh Yadav) বাসভবনে হানা দিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। মঙ্গলবার সকালের দিকে তল্লাশি শুরু করে ইডি। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের শেষেই রাজস্থানে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার নিশানায় রাজ্যের মন্ত্রী।
জয়পুরের কোটপুতলির বিধায়ক রাজেন্দ্র সিং। তিনি রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এছাড়াও উচ্চশিক্ষা, আইন-সহ বেশ কয়েকটি দফতর সামলান তিনি। আবার রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের ঘনিষ্ঠও তিনি। আর এবারে তাঁর বিরুদ্ধেই অভিযোগ উঠেছে মিড ডে মিল প্রকল্পে আর্থিক দুর্নীতি করার। আর সেই মামলায় এই তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে বলে ইডি সূত্রের খবর।
সূত্রের খবর, অশোক ঘনিষ্ঠ রাজেন্দ্রর বাসভবন ছাড়াও আরও ১০টি জায়গায় একসঙ্গে তল্লাশি শুরু করে ইডি আধিকারিকরা। তার মধ্যে রয়েছে বেশ কয়েকটি কারখানাও। তবে শুধু ইডি নয়, রাজ্যের আয়কর দফতরের কর্তারাও তল্লাশিতে যোগ দিয়েছেন। তবে এই তল্লাশি প্রসঙ্গে ইডির তরফে সরকারিভাবে কিছুই জানানো হয়নি।