Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Livein

Garia: স্ত্রীকে নিয়েই বন্ধুর বউয়ের সঙ্গে লিভ ইন! অবশেষে পরিণতি হল ভয়াবহ...

গড়িয়ায় লিভ ইন পার্টনারকে প্রকাশ্যে ছুরি। সেই ভয়াবহ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ সামনে আসায় চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়৷ ইতিমধ্যে অভিযুক্ত বাবু হালদারকে গ্রেফতার করেছে পুলিস৷ চাঞ্চল্য়কর ঘটনাটি ঘটেছে গড়িয়ার স্টেশন সংলগ্ন এলাকার সোনারপুরের সুভাসগ্রামে।

আক্রান্ত মিতা গায়েন জানিয়েছেন, স্বামী তাঁকে ছেড়ে চলে যাওয়ায় স্বামীরই বন্ধু বাবু হালদারের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি হয় তাঁর৷ এরপর বাবু ও তাঁর স্ত্রী এবং মিতা তারা একসঙ্গে এক বাড়িতেই থাকতেন। যদিও পরবর্তীকালে মিতার জন্য আলাদা বাড়ির ব্যবস্থা করে দেয় বাবু৷ একই সঙ্গে বাবু আরও একাধিক মহিলার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ছিলেন বলে মিতার অভিযোগ৷ তারই প্রতিবাদ করেন তিনি৷ 

অভিযোগ, মিতা সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাইলে তাঁর উপর হামলা চালানো হয়৷ এমনকি ভাড়া বাড়ির ঘরের চাবি দেওয়ার নাম করে তাঁকে ডেকে প্রকাশ্যে ছুরি দিয়ে এলোপাথাড়ি আঘাত করা হয়৷ কোনোরকমে পালিয়ে বাঁচেন তিনি৷ এরপর পুলিস তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়৷ ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত বাবু পলাতক থাকলেও মাঝেমধ্যেই মিতাকে হুমকি দিত বলে অভিযোগ৷ এই বিষয়টি থানায় জানায় মিতা৷ অবশেষে মোবাইল ফোনের সুত্র মারফত নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার দাসপাড়া থেকে অভিযুক্ত বাবুকে গ্রেফতার করে পুলিস।

5 months ago
Live in partner: গলা ও হাতের শিরা কেটে লিভ ইন পার্টনারকে খুনের চেষ্টা, পলাতক অভিযুক্ত

লিভ ইন পার্টনারকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা ও হাতের শিরা কেটে খুনের চেষ্টার অভিযোগ উঠল পুরুষ সঙ্গীর বিরুদ্ধে৷ শুক্রবার রাতে এই চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে গড়িয়া ষ্টেশন সংলগ্ন নতুনপাড়া এলাকায়৷ ঘটনার পর থেকেই পলাতক অভিযুক্ত বাবু নামের ওই পুরুষ সঙ্গী৷ ইতিমধ্যে অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিস৷ 

পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গড়িয়া ষ্টেশন সংলগ্ন নতুনপাড়া এলাকায় মিতা গায়েন ও বাবু নামের অভিযুক্ত ওই পুরুষ সঙ্গী স্বামী-স্ত্রীর পরিচয়ে ভাড়া বাড়িতে থাকত৷ অভিযুক্ত পুরুষ সঙ্গীর এলাকায় একাধিক মহিলার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল বলে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে৷ সেই কারণে প্রায়শই মিতা গায়েনের সঙ্গে ঝামেলা অশান্তি হত৷ গতকাল অর্থাত্ শুক্রবার সন্ধ্যায় চরম অশান্তি শুরু হয় ওই দুই লিভ ইন পার্টনারের মধ্যে৷ সেই সময় ঝামেলা চলাকালীন মিতা গায়েনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাঁর শরীরের আঘাত করে তাঁর পুরুষ সঙ্গী৷ তখন তিনি তাঁর পুরুষ সঙ্গীর হাত থেকে বাঁচতে দৌড়ে পালিয়ে গিয়ে স্থানীয় একজনের বাড়িতে আশ্রয় নেন৷ তারপর তাঁরাই তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়৷

এরপর স্থানীয় বাসিন্দারা খবর দেয় নরেন্দ্রপুর থানার পুলিসকে৷ প্রথমে আহত ওই মহিলা সঙ্গীকে সোনারপুর গ্রামীন হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে বাঙুর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়৷ বর্তমানে সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি৷ তবে কি কারণে লিভ ইন পার্টনারকে খুন করতে চেয়েছিলন অভিযুক্ত পুরুষ সঙ্গী তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিস৷

6 months ago
Kerala: লিভ ইন-এ বিশ্বাসী? বিবাহ হিসেবে স্বীকৃতি নয় এই সম্পর্ক, জানাল আদালত

বন্ধুত্ব-প্রেম-বিবাহ, জীবনের এই ছক বাঁধা নিয়ম পছন্দ নয় অনেকের৷ অন্য পথে হাঁটতে চান তাঁরা। যেহেতু বিবাহ নামক প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতিতে বিশ্বাসী নন তাঁরা, তাই ‘বিবাহবন্ধনে’ আবদ্ধ থাকবেন না তাঁরা৷ অর্থাৎ বাস্তবিক জীবনে ‘লিভ ইন’ (Live-In Relationship) করায় বিশ্বাসী তাঁরা৷ আবার কেউ কেউ বিয়ের আগে 'লিভ ইন'-এ থেকে জীবনসঙ্গীকে বুঝে নিতে চান। তবে এই লিভ-ইন সম্পর্ককে বিবাহের স্বীকৃতি দেয় না সংবিধান। তাই এই সম্পর্কে থেকে বিবাহবিচ্ছেদের দাবি আইনত মান্যতা পাবেনা। সম্প্রতি একটি মামলায় এমনই রায় দিয়েছে কেরল হাইকোর্ট (Kerala High Court)। 

মঙ্গলবার, কেরালার হাইকোর্ট একটি মামলার রায়ে জানিয়েছে, লিভ-ইন সম্পর্ককে বিয়ে বা আইনি সম্পর্ক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না। কোনও যুগল যদি যৌথ সম্মতিতে একসঙ্গে বসবাস করেন, তাকে বিবাহ বলা যায় না। কারণ, বিবাহকে স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের (Special Marriage Act) আওতায় নথিভুক্ত হতে হবে। শুধুমাত্র সেই ক্ষেত্রেই বিবাহ বিচ্ছেদের প্রশ্ন উঠতে পারে। 

প্রসঙ্গত, কেরল হাই কোর্ট এক দম্পতির মামলার বিচার করতে গিয়ে এই রায় দিয়েছেন। এই আবেদনকারীর মধ্যে একজন হিন্দু ও অন্যজন খ্রিস্টান। একটি চুক্তিপত্রের মাধ্যমে ২০০৬ সালে তাঁরা লিভ-ইনের থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ওই যুগলের একটি সন্তানও রয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ লিভ-ইন সম্পর্ক থাকার পর তাঁরা বিবাহবিচ্ছেদের জন্য় পারিবারিক আদালতে মামলা করেছিলেন। কিন্তু পারিবারিক আদালত তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদে সম্মতি দেয়নি। পারিবারিক আদালত জানিয়েছে,  ওই যুগল যেহেতু স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের আওতায় বিবাহ করেননি, সুতরাং তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদে সম্মতি দেওয়া সম্ভব নয়। 

এই মামলার বিষয়ে হাই কোর্ট বলেছে, শুধুমাত্র চুক্তির মাধ্যমে যখন ওই যুগল একসঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের মাধ্যমে সেই সম্পর্ক স্বীকৃত হয়নি, তখন তাঁদের সম্পর্কটাকে বিবাহ হিসেবে গণ্য় করা যাবে না। সেক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদও সম্ভব নয়। 

11 months ago


Crime: লিভ-ইন সঙ্গীর অ্যাসিড হামলায় বছর ৫৪-র মহিলার মৃত্যু, বাড়িছাড়া করার আক্রোশ

লিভ-ইন সঙ্গীর (Live in Relation) অ্যাসিড হামলায় (Accid Attack) মৃত্যু ৫৪ বছরের প্রৌঢ়ার। প্রায় ৫০ শতাংশ পোড়া ঘা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ওই প্রৌঢ়া। দু’সপ্তাহ ধরে হাসপাতালের বিছানায় থেকে লড়াই করার পর বৃহস্পতিবার মৃত্যু হয় মহিলার। ঘটনাটি ঘটেছে মুম্বইয়ে। অভিযুক্ত বৃদ্ধকে জানুয়ারি মাসেই গ্রেফতার করেছে পুলিস। অভিযুক্তর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২-সহ একাধিক ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে।  

জানা গিয়েছে, অভিযুক্তের নাম মহেশ পূজারি(৬২)। এক মহিলার সঙ্গে তিনি গত ২৫ বছর ধরে লিভ-ইন সম্পর্কে ছিলেন। একসঙ্গেই থাকতেন তাঁরা। কিন্তু সম্প্রতি তাঁদের মধ্যে ঝগড়া হয়েছিল। তার জেরেই সঙ্গীর গায়ে অ্যাসিড ছুড়ে হামলা করেন অভিযুক্ত।

মুম্বই পুলিসের তরফে জানানো হয়েছে, ঝামেলার কারণে গত কয়েক দিন ধরে আর একসঙ্গে থাকছিলেন না তাঁরা। তবে গত ২৫ বছর ধরে ওই মহিলার বাড়িতেই একসঙ্গে থাকছিলেন দু’জন। সম্প্রতি ওই মহিলা তাঁর বাড়ি থেকে চলে যেতে বলেন মহেশকে। বাড়ি ছেড়ে যাওয়ার জন্য মহেশের উপর চাপও দিতে থাকেন মৃতা। 

ফলে ভাড়া বাড়িতেই থাকতে হচ্ছিল মহেশকে। এর পরেই অ্যাসিড নিয়ে সঙ্গীর উপর আক্রমণ করেন অভিযুক্ত। ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমেই এই তথ্য সামনে উঠে আসে।

one year ago