Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

LOP

Lopamudra: গরমে চুপ থেকে গা বাঁচাচ্ছেন কলকাতার মেয়র? প্রকাশ্যে তাঁকে কী লিখলেন লোপামুদ্রা?

কলকাতার গরম (Summer) দিন দিন অসহনীয় হয়ে উঠছে। ট্রেনে-বাসে সাধারণ মানুষের মুখে একটাই কথা 'সাহারা মরুভূমির থেকেও কলকাতায় গরম বেশি মশাই'। খুব একটা ভুল কথা নয়। গরমের তেজ ভালোই টের পাচ্ছে রাজ্যবাসী। এর জন্য দায়ী কে? নেটিজেনরা বলছেন, চারিদিকে যেভাবে গাছ কেটে ফ্ল্যাট উঠে যাচ্ছে, তাতে পরিবেশের উপর অত্যাচার করছে আসলে মানুষ। এই গরম সেই সব কার্যকলাপের প্রতিক্রিয়া। একই কথা বলছেন গায়িকা লোপামুদ্রা মিত্র (Lopamudra Mitra)। গা না বাঁচিয়ে এবার সরাসরি মন্ত্রীর উদ্দেশেই মন্তব্য করলেন তিনি।


সম্প্রতি তাঁর ফেসবুক পোস্টে কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে ট্যাগ করে লোপামুদ্রা লিখেছেন, 'সচরাচর ট্যাগ করি না, কিন্তু করলাম।' এরপর একেবারে সরাসরি তিনি জিজ্ঞেস করেছেন, 'গরমটা কী সহ্য হচ্ছে? হবে?' দক্ষিণ কলকাতায় থাকেন গায়িকা। সেখানে গাছের পরিস্থিতি নিয়ে লোপামুদ্রা লিখেছেন,'আমাদের পাড়ায় ফুটপাথের ধরে যে বড় গাছগুলো আছে, বড় বা ছোট ঝড় এলে কেউ বাঁচবে না, কারণ শেকড় মেলার জায়গা নেই, ঘাড়ের কাছে বড় বড় বাড়ি, ডালপালার ব্যালেন্স কমে যাচ্ছে।'

গরম থেকে রক্ষা পেতে, এই গাছের ক্রমাগত ধ্বংস থেকে বাঁচতে লোপামুদ্রা লিখেছেন, 'দক্ষিণ কলকাতার লেকে কী জঙ্গল বানাতে পারি না আমরা ?' তিনি আরও কড়া সুরে বলেন, 'গা বাঁচানোর আরেক নাম সহ্য, আর সহ্য হচ্ছে কী?

one year ago
Iman: 'কাঁথিতে আটক বাদ্যযন্ত্র শিল্পীরা', ফেসবুকে আর্তি ইমন-লোপামুদ্রার

শুভশ্রী মুহুরী: প্রভাবশালী জোর জুলুমে আটকে রয়েছেন বাদ্যযন্ত্র শিল্পীরা, তাঁদের বাঁচাতে এবার সামাজিক মাধ্যমের সহায়তা নিলেন সঙ্গীতশিল্পী ইমন চক্রবর্তী (Iman Chakraborty) ও লোপামুদ্রা মিত্র (Lopamudra Mitra)। করজোড়ে সকলের কাছে কাতর আর্তি জানাচ্ছেন 'আটক' সহকর্মীদের জন্য। গায়িকা লোপামুদ্রা মিত্র শনিবার সামাজিক মাধ্যমে লাইভ আসেন। তিনিই প্রথমে সহকর্মীদের দুরাবস্থার কথা জানান। এরপর লাইভে আসেন ইমন চক্রবর্তী। তিনিও আর্তি জানান সকলের কাছে।



লোপামুদ্রা মিত্র বলেন, 'খবর পেলাম আমার কয়েকজন মিউজিশিয়ান বন্ধু কাঁথিতে অনুষ্ঠান করতে গিয়ে আটকে রয়েছেন। ঠিক কী কারণে তাঁদের আটকে রাখা হয়েছে তা নিয়ে নিশ্চিত নই। তবে আমিও এরকম পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছি তাই ধারণা করতে পারি নিশ্চয় অর্গানাইজার সংক্রান্ত সমস্যায় পড়েছে। আমি এই বিষয়ে কলকাতা পুলিস ও পশ্চিমবঙ্গের তথ্য-সংস্কৃতি বিভাগের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।'


গায়িকা লোপামুদ্রার লাইভ দেখে ইমন চক্রবর্তীও লাইভে আসেন। তিনি বলেন, 'গানবাজনা করতে চাওয়ার পরিণাম কী এই যে একটা দলকে চার পাঁচদিন আটকে রাখা হবে? যারা এই কাজ করেছেন তাদের দুঃসাহস দেখে আমি অবাক হয়ে যাচ্ছি। আমি পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে করজোড়ে অনুরোধ করব যে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটা ব্যবস্থা নিন।'

one year ago
job: শুরু উচ্চমাধ্যমিক, এরপরই পেশাদারি শিক্ষা জগতে পথ চলা

প্রসূন গুপ্ত: মঙ্গলবার ১৪ মার্চ থেকে শুরু হায়ার সেকেন্ডারি বা উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা। প্রথমদিকে থাকছে প্রথম ভাষা, দ্বিতীয় ভাষার পরীক্ষা, তারপর শুরু হবে বিজ্ঞান, বাণিজ্য এবং কলা বিভাগের মূল বিষয়ের পরীক্ষা। এবার অন্তত সাড়ে ৮ লক্ষের বেশি পড়ুয়া এই পরীক্ষায় বসছেন। এর মধ্যে মহিলা পরীক্ষার্থী ৫৭.৪৩ শতাংশ এবং পুরুষ ৪২.৫৭%। নির্বিঘ্নে পরীক্ষা দিয়ে পড়ুয়াদের আগামি সুরক্ষিত হোক, তা আমাদের কাম্য। সিএন পোর্টালের তরফে সব পরীক্ষার্থীকে শুভেচ্ছা।

উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর কী? এই পরীক্ষা কিন্তু জীবনের সবচাইতে কঠিন এবং ভবিষ্যৎ গড়ার পরীক্ষা। এরপর উচ্চশিক্ষায় বা পেশাগত জীবনে সাফল্য পেতে পড়ুয়াদের ভাবতে হবে কী পড়বে বা কোন বিষয়ে নিয়ে পড়লে চাকুরি নিশ্চিত। অনেকে আবার ব্যবসা-বাণিজ্যকে পেশা করবেন। এদিকে প্রায় সাড়ে আট লক্ষ পড়ুয়াদের অনেকেই উচ্চমাধ্যমিকের পর আর উচ্চশিক্ষার দিকে ঝোঁকে না। এটা আজ নয় দীর্ঘদিন ধরেই এই রেওয়াজ চলে আসছে।

এর অন্যতম একটি কারণ অর্থের অভাব, অনেকের আবার মেধার অভাব। স্কুল বা সরকারি কলেজে হয়তো বেতন নেহাতই কম। কিন্তু উচ্চমার্গের শিক্ষায় দরকার ব্যক্তিগত শিক্ষক, যা ধরে অনেকেই আর এগোতে পারে না। বর্তমান আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থায় বিষয়টি বেদনার। কিন্তু এমন শিক্ষা আছে বিশেষ করে কারিগরি শিক্ষা যেখানে আলাদা প্রশিক্ষণের দরকার। দীর্ঘদিন ধরেই এই রাজ্যে আইটিআই শিক্ষা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী তো পরিষ্কার বার্তা দিয়েছেন, এটা স্কিলডফুল কর্মীদের যুগ। পেশার জগতে চলতে গেলে স্কিল দরকার। অথচ অনেকেই সাধারণ পড়াশোনায় আগ্রহী হয়। আজকের দিনে বিএ, বিএসসি বা বিকম পাশ করে সরকারি প্রতিষ্ঠান ছাড়া কাজ কোথায়?

এটা নিশ্চিত বলা যেতে পারে শিক্ষার মান বাড়ানো দরকার। কিন্তু আজকের তৃতীয় বিশ্বে শিক্ষা মান এবং প্রসার বাড়ানোর অনেক দিক থাকলেও, কোন বিষয়ে পড়াশোনা করলে চাকরির বাজারটি ধরা যাবে, বিশেষ করে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে তা নিয়ে প্রচার কোথায়? দেশের জনসংখ্যার নিরিখে সরকারি চাকরি পাওয়া কঠিন নয় দুরূহও বটে। একইসঙ্গে চাকরির বাজারে যে অচলাবস্থা এবং অস্থির ভাব এসেছে, তা দেখে বর্তমান ছাত্রছাত্রীর কাছে বিষয়টি গভীর ভাবনার।

one year ago


Special: বিজ্ঞান প্রগতির বাহন, বিজ্ঞানের নিয়ন্ত্রণে মানব জীবন

সৌমেন সুর: তথাকথিত শিক্ষা মনের অন্ধত্ব ঘোচাতে পারে না। বিজ্ঞানমনস্কতাই মানুষের মোহান্ধ দূর করতে পারে। ধর্মান্ধতা কুসংস্কারের অন্য নাম। যথার্থ ধর্মবোধ চিরন্তন সত্যকে উদ্ভাসিত করে। বিজ্ঞান ও প্রকাশ করে সেই শাশ্বত সত্যকেই। কিন্তু বিজ্ঞানের নিছক পঠন পাঠনেই বিজ্ঞানমনস্কতা গড়ে ওঠে না। অনেক জায়গায় দেখা গিয়েছে ধর্মের নামে অধর্মের আস্ফালন, জাতপাতের লড়াই বর্ণভেদের অহংকার।

আধুনিক প্রযুক্তি বিদ্যার যুগেও বিজ্ঞানমনস্কতা বৃহত্তর জনমনের কাছে একবিংশ শতাব্দীতেও গ্রহণযোগ্য করে তোলা যায়নি। একশ্রেণীর সাধারণ মানুষ তো বটেই এমনকি বিজ্ঞানে বিদ্বান হয়েও জীবনচর্চায় বৈজ্ঞানিক চিন্তা বিমুখ। অনেকে বিজ্ঞানমনস্ক হয়েও কুসংস্কার আচ্ছন্ন সমাজ বিমুখ। আজ নতুন করে বিজ্ঞান মানসিকতা গড়ে তোলার জন্য চলেছে নানা পরিকল্পনা। বিজ্ঞান বোধের উন্মেষ ঘটলেই মানুষ কুসংস্কার মুক্ত হয়ে উঠবে। প্রকৃত বিজ্ঞান শিক্ষায় শিক্ষার মাধ্যমে সমাজে উন্মেষ ঘটানো সম্ভব বলে আমি মনে করি।

আমাদের জীবন আজ একান্তই বিজ্ঞান নির্ভর। আমাদের জন্ম, বেড়ে ওঠা, মৃত্যুতেও বিজ্ঞান। শ্বাস প্রশ্বাসের মতো প্রতি মুহূর্তেই আমাদের জীবনে বিজ্ঞানের অস্তিত্ব। আজ আমাদের জীবনে বিজ্ঞান হয়ে উঠেছে প্রগতির বাহন। বিজ্ঞানই আজ নানাভাবে আমাদের জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করছে।

one year ago
Court: শুভেন্দুর বিরুদ্ধে এফআইআর করতে চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য, মামলা হাইকোর্টে ফেরালো শীর্ষ আদালত

দেশের শীর্ষ আদালতেও (Supreme Court) সাময়িক স্বস্তি শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikary)। বিরোধী দলনেতা (LOP) শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে এফআইআর (FIR) করতে চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য। সেই আবেদন কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) পাঠাল সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। বিরোধী দলনেতার কম্বলদান অনুষ্ঠানে পদপৃষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনায় বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে এফআইআর করতে চায় রাজ্য।

সেই মোতাবেক সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করে মমতা সরকার। যেহেতু কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ ছিল, উচ্চ আদালতের নির্দেশ ছাড়া বিরোধী দলনেতা অধিকারীর বিরুদ্ধে কোনওরকম আইনি পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না। সেই রায়কেই চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের আবেদন রাজ্যের। বৃহস্পতিবার সেই মামলার শুনানিতে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা ফেরালো সুপ্রিম কোর্ট।

এদিকে, হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার বেঞ্চের শুভেন্দুকে দেওয়া আইনি রক্ষাকবচের বিরোধিতায় সম্প্রতি ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন আইনজীবী আবু সোহেলের। সেই মামলাও ইতিমধ্যে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে বিচারাধীন।

one year ago


Assembly: বিধানসভায় সরকারকে সংবিধানের পাঠ শুভেন্দুর! বিরোধী দলনেতাকে 'ভাই' সম্বোধন মুখ্যমন্ত্রীর

বিধানসভায় একাধিক ইস্যুতে রাজ্যের বিরুদ্ধে সরব শুভেন্দু অধিকারী (Suvednu Adhikary)। তিনিও বলেন, 'সংবিধানের ফর দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল, অফ দ্য পিপল মানা হচ্ছে না। ফর দ্য পার্টি, বাই দ্য পার্টি, অফ দ্য পার্টি‌ করছে।' সংবিধান দিবস (Constitution Day) নিয়ে বিবৃতি দিতে গিয়ে রাজ্য সরকারের (Bengal Government) উদ্দেশে একথা বলেন বিরোধী দলনেতা। সংবিধান দিবস উপলক্ষে বিধানসভায় শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্য। তিনি জানান, 'প্রশাসনিক সভাতে বিরোধী দলের বিধায়ককে আমন্ত্রণ জানানো হয় না। আশা করি যথাসময়ে পুরসভা নির্বাচন হবে। দিনের পর দিন বিভিন্ন ইনস্টিটিউশনে নির্বাচন হয় না। আমরা-ওরার প্রাচীর ভেঙে দেওয়া উচিত। নিয়োগ, বদলি স্বচ্ছতা রাখা উচিত। বিচারব্যবস্থায় সরকারি হস্তক্ষেপ করা ঠিক নয়। সংবিধানের চতুর্থ স্তম্ভ ভোটের সময় মিডিয়া আক্রান্ত হয়।'

এখানেই থামেননি বিরোধী দলনেতা, শুভেন্দু অধিকারী বলেন, 'বামফ্রন্টের সময় রাজনীতির বাইরে একটা রেশন কার্ড দেওয়া হতো না। আজকের পর থেকে এটা হবে না আশা করি। সরকারি অনুষ্ঠানে বিধায়কদের দলগতভাবে মর্যাদা দেওয়া হয়। প্রয়াত দ্বিজেন মুখোপাধ্যায়ের ভোটও কেউ দিয়ে গেলেন, এগুলো বন্ধ হোক।'

যদিও বিরোধী দলনেতাকে 'ভাই' সম্বোধন করে মুখ্যমন্ত্রী জানান, 'আমার ছোট ভাইয়ের মতো। যাকে স্নেহ করতাম, সে বলল বাই দ্য পার্টি, অফ দ্য পার্টি, ফর দ্য পার্টি। আমি তো কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বলতে পারি, বাই দ্য এজেন্সি, ফর দ্য এজেন্সি, অফ দ্য এজেন্সি।' তাঁর মন্তব্য, 'বেঙ্গল বিজনেস সামিটে আপনারা যাননি। রাজ্যপালের শপথ অনুষ্ঠানে যাননি। আপনারা ডাকলেও যান না। চলচ্চিত্র উৎসবে আপনাদের সবার আমন্ত্রণ থাকল।' শুভেন্দুর করা 'সঠিক সময়ে নির্বাচন হয় না' মন্তব্য প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, 'রোজ রোজ নির্বাচন করলে উন্নয়ন ব্যাহত হয়। ত্রিপুরাতে ৫০ শতাংশ আসনে ভোট হয়নি। উত্তর প্রদেশেও তাই হয়েছে।'

one year ago