
মাত্র ৪ থেকে ৫ মাসের ভালোবাসার সম্পর্ক। এরই মধ্যে দুঃসাহসিক কাণ্ড! প্রেমিকার ছেলেকে অপহরণ করে চম্পট প্রেমিক। ঘটনার পরই প্রশাসনের দ্বারস্থ প্রেমিকা। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নামে পুলিস (police)। অবশেষে বুধবার শেওড়াফুলি (Sheoraphuli) থেকে গ্রেফতার (arrest) করা হয় অভিযুক্তকে। ঘটনার পর অভিযুক্তের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন ওই যুবতী। ঘটনাটি দক্ষিণ ২৪ পরগণার সোনারপুরের (Sonarpur)।
স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ (Divorce) হয়েছে বহুদিন। এরপর নিজের বছর দশেকের ছেলেকে নিয়েই সোনারপুর এলাকায় থাকতেন ওই যুবতী। মাস ছয়েক আগে তাপস দে নামে শেওড়াফুলির এক যুবকের সঙ্গে তাঁর মোবাইল ফোন মারফৎ পরিচয় হয়। সেই থেকেই দুজনের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। যুবতীর অভিযোগ, লাগাতার ওই যুবক তাঁকে বিয়ের জন্য চাপাচাপি করত। কিন্তু তিনি কিছুতেই বিয়ে করতে রাজি হননি। আর এরপরই শুরু মনোমালিন্য। শুরু হয় নানাভাবে তাঁকে ব্ল্যাকমেলিং। এসবের মধ্যেই মঙ্গলবার দুপুরে আচমকাই যুবতীর ছেলেকে স্কুল থেকে অপহরণ করে অভিযুক্ত।
তাঁকে বিয়ের জন্য চাপাচাপি করতে থাকে এমনকি ছেলেকেও প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয় অভিযুক্ত। ছেলেকে ফিরে পেতে সোনারপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই যুবতী। সোনারপুর থানার পুলিস অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্তে নেমে বুধবার গ্রেফতার করে অভিযুক্তকে। উদ্ধার হয় ওই শিশুটিও।
যুবতী জানান, বিভিন্নভাবে তাঁকে বলেও যখন তিনি রাজি হননি বিয়ের জন্য, তখন তাঁর ছেলেকে অপহরণ করে ধৃত। তাঁর ছেলেকে প্রথমে মা অসুস্থ, এই বলে নিয়ে যায়। এরপর মায়ের কথা জিজ্ঞাসা করলেই তাকে ট্রেন থেকে ফেলে প্রাণে ফেলার হুমকি দেয়। তবে ঘটনার পর ওই নাবালক যথেষ্ট আতঙ্কে।
অবশেষে উদ্ধার হল বালুরঘাটের (Balurghat) আট বছরের নিখোঁজ (missing) শিশুর দেহ। শোকের ছায়া এলাকায়। রবিবার সন্ধ্যায় শিশুটির দেহ (deadbody) অভিযুক্ত মানস সিং-এর বাড়ির পিছন থেকে উদ্ধার হয়। ঘটনার পরই অভিযুক্ত মানস সিং, বোন মানসী সিং, বাবা রবীন সিং, মা শৈল সিং-কে গ্রেফতারের পর পুলিস অভিযুক্তের মাসি মুন্নী সিং-কেও গ্রেফতার (arrest) করে।
এই ঘটনায় উত্তেজিত স্থানীয়রা রবিবার রাতেই অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর করে। সোমবার সকালেও এলাকা থমথমে রয়েছে। দীপের পরিবারের লোকজনরা কান্নায় ভেঙে পড়েছেন। সোমবার দীপের দেহ বালুঘাট জেলা হাসপাতালে ময়নাতদন্ত করা হয়। পাশাপাশি অভিযুক্ত মানস সিং সহ চারজনের বালুরঘাট আদালতে তুলে পুলিস রিমান্ড নেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।
প্রসঙ্গত, ঘুড়ি কিনে দেওয়ার নাম করে আট বছরের শিশুকে অপহরণের অভিযোগ ওঠে প্রতিবেশী এক যুবকের বিরুদ্ধে। রবিবারই অভিযুক্ত প্রতিবেশীর বাড়িতে চলে পুলিসি তল্লাশি। ঘটনাস্থলে থাকা সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হয়। পুলিস সূত্রে খবর, সিসিটিভিতে দেখা গিয়েছে অভিযুক্তের বোন নিখোঁজ বাচ্চাটিকে হাত ধরে নিয়ে যাচ্ছে। সময় শনিবার রাত সাড়ে দশটা নাগাদ।
ঘুড়ি কিনে দেওয়ার নাম করে আট বছরের শিশুকে অপহরণের (Kidnapping) অভিযোগ প্রতিবেশী এক যুবকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি বালুরঘাট (Balurghat) পুরসভা এলাকার একে গোপালন কলোনি এলাকার। খবর পেতেই এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। অভিযুক্ত প্রতিবেশীর বাড়িতে চলে পুলিসি তল্লাশি। ঘটনাস্থলে থাকা সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হয়। পুলিস (police) সূত্রে খবর, সিসিটিভিতে দেখা গিয়েছে অভিযুক্তের বোন নিখোঁজ বাচ্চাটিকে হাত ধরে নিয়ে যাচ্ছে। সময় শনিবার রাত সাড়ে দশটা নাগাদ।
পরিবার সূত্রে খবর, আট বছরের দীপ হালদার নামের ওই শিশুটিক শনিবার রাত থেকেই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। শনিবার বিকেলে প্রতিবেশী এক যুবক ঘুড়ি কিনে দেয় এবং সেটা নিয়ে খেলতে যায় পাশের একটি মাঠে। সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত নামলেও বাড়ি ফেরেনি আট বছরের শিশুটি। এরপরই খোঁজাখুঁজি শুরু করে তার আত্মীয়-স্বজনরা। কিন্তু তার কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি।
দীপ হালদারের ঠাকুমা দীপ্তি মহন্তের অভিযোগ, স্থানীয় মানস সিং নামের এক যুবক শনিবার ঘুড়ি কিনে দেওয়ার নাম করে দীপকে ডেকে নিয়ে যায়। তারপর থেকেই তার আর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। বালুরঘাট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কেউ গ্রেফতার হয়নি এই ঘটনায়। এলাকাবাসীদের দাবি, খুঁজে বার করা হোক অপহৃত শিশুকে।
অন্যদিকে অভিযুক্ত যুবক মানস সিংহের বাড়ির লোকজন পলাতক বলেই জানা যায়। জনশূন্য হয়ে রয়েছে তাঁদের বাড়ি।
এবার হরিদেবপুরের ছায়া সোদপুরে (Sodpur)। নিখোঁজ হয় সোদপুরের এক যুবক। তাঁর খোঁজ পেলো না পরিবার। বর্তমানে উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন পরিবারের লোকজন। অভিযোগ, উদাসীন ঘোলা থানা (police station)। প্রশাসনের কোনও হেলদোল নেই।
জানা যায়, সোদপুর ঘোলা মিলনগড় অঞ্চলের বাসিন্দা প্রশান্ত চক্রবর্তী। বন্ধুদের ফোনে বাড়ি থেকে বেরিয়ে ছিলেন ওই যুবক। এরপর দুদিন কেটে যাওয়ার পরেও পরিবারের লোকজন প্রশান্ত-এর কোনও খোজ খবর পায়নি। পরিবারের লোকজন ঘোলা থানায় নিখোঁজের (missing) অভিযোগ জানায়। কিন্তু এখনও পর্যন্ত ঘোলা থানার পুলিস (police) নিখোঁজ যুবককে উদ্ধার করতে পারিনি এমনটাই অভিযোগ পরিবারে।
পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করেছে, তাঁদের ছেলেকে কেউ বা কারা অপহরণ (kidnap) করেছে। কিন্তু নির্বাক প্রশাসন। একাধিকবার জানিয়েও মিলছে না সুরাহা। কোথায় আছে তাঁদের ছেলে জানা নেই। এখন তাঁদের অপেক্ষা করা ছাড়া কোনও উপায় নেই।
ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে সোদপুর মিলনগড় এলাকায়। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের দাবি জানাচ্ছেন পরিবারের সদস্যরা। চারিদিকে যে সমস্ত ঘটনা ঘটছে, তারপরে পরিবারের লোকজন যথেষ্ট উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন। ২৪ ঘণ্টা কেটে যাওয়ার পরেও যুবককে ফিরে না পাওয়ায় পরিবারের লোকজন ঘোলা থানার বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছেন।
ফের অপহরণ (Kidnapping) করে খুনের (murder) ঘটনায় চাঞ্চল্য। এবার ঘটনাস্থল বহরমপুর (Baharampur) থানার অন্তর্গত উত্তরপাড়া এলাকা। জানা যায়, মৃতের নাম বাপ্পা মণ্ডল, বয়স ২৪ বছর। তিনি বুধবার সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ দোকান থেকে বেরিয়ে যান দুই বন্ধুর সঙ্গে। এরপর রাত ৮টা নাগাদ পাঁচ লক্ষ টাকার মুক্তিপণ চেয়ে ফোন আসে মৃতের বাবার কাছে।
পরিবার সূত্রে খবর, মৃত বাপ্পার মোবাইল ব্যবহার করেছিলেন অপহরণকারীরা। বহরমপুর থানা পুলিসে খবর দেওয়া হয় তড়িঘড়ি। এরপর পুলিসকে জানিয়ে সেই টাকা দিতে যায় পরিবারের সদস্যরা। রাত ১১টা নাগাদ মুক্তিপণ নিয়ে বেলডাঙা পৌঁছলে অপহরণকারী চালাকি করছিস বলে ফোনটি কেটে দেয়। পাশাপাশি ফোন সুইচ অফ করে দেয়। আর এরপরই এই মর্মান্তিক খবর। বৃহস্পতিবার সকালে বহরমপুর থানার অন্তর্গত ফতেপুর অঞ্চলে নতুন নির্মিত রাস্তার পাশ থেকে ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ পাওয়া যায়।
এক গাড়ী ব্যবসায়ীকে অপহরণ (Kidnapping) করে মারধর করার পর মোটা অঙ্কের মুক্তিপন চাওয়ার অভিযোগ। ঘটনার পর পুলিসের (police) জালে হাতেনাতে ধরা পড়ে ৩ ধৃত। গুরুতর আহত (injured) ব্যবসায়ী উদ্ধার করা হয়।
জানা যায়, গাড়ি কেনাবেচার ব্যবসা করেন ঘোলার বাসিন্দা খোকন দাস। ব্যবসায়ী খোকন দাসের থেকে গাড়ি কেনেন নিমতা অঞ্চলের বাসিন্দা অতনু চৌধুরী। গাড়ির পর্যাপ্ত কাগজপত্র না দেওয়াতে খোকন দাসের কাছে ৫০ হাজার টাকা বকেয়া ছিল অতনু চৌধুরীর। বকেয়া টাকা দেওয়ার জন্য সময়ও চেয়ে নিয়েছিলেন খোকন দাস। কিন্তু হঠাৎ করেই অতনু তাঁর বন্ধুদের নিয়ে খোকন দাসকে তাঁর বাড়ির সামনে থেকে চার চাকা গাড়িতে করে অপহরণ করে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ। তারপর নিমতার এক ফ্ল্যাটে আটকে রেখে জোর করে মদ্যপান করিয়ে মুখে কাগজ ঢুকিয়ে মারধর চালায়। নিষ্ঠুরতা এখানেই শেষ নয়, ফোন করে তাঁর বাড়ির লোকের কাছে দু'লক্ষ টাকা মুক্তিপনও চান অতনু, এমনটাই অভিযোগ পরিবারের। অভিযোগ, মুক্তিপণের টাকা না দিলে খোকন দাসকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন অতনু ও তাঁর দলবল। খোকন বাবুর পরিবারের সদস্যদের দু'লক্ষ টাকা আগরপাড়া উষমপুর এলাকাতে নিয়ে আসতে বলে অতনু। সেই মতো অবস্থায় খোকন দাসের বাড়ির লোকজন ঘোলা থানায় অভিযোগ দায়ের করে।
এরপরই ঘোলা থানার পুলিস খোকন দাসের পরিবারের লোকজনকে নিয়ে মুক্তিপণের টাকা সহ আগরপাড়া উষুমপুর এলাকায় পৌঁছে যায়। অতনু ও তাঁর দলবল মুক্তিপণের টাকা খোকনের পরিবারের থেকে নিতে আসলেই ঘোলা থানার পুলিস অতনু চৌধুরী ও তাঁর দুই বন্ধু অভিজিৎ মিস্ত্রি ও বিকি মজুমদারকে গ্রেফতার করে। তারপর তাঁদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে নিমতার ওই আবাসন থেকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে ব্যবসায়ী খোকন দাসকে। ঘটনার পর থেকে যথেষ্ট আতঙ্কে ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে খোকন দাস সহ তাঁর পরিবারের লোকজন। পাশাপাশি অপহরণে ব্যবহৃত চার চাকার গাড়িটিও আটক করে পুলিস। ধৃতদের আজ ৭ দিনের পুলিসি হেফাজত চেয়ে ব্যারাকপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এক শিক্ষিকাকে (teacher) অপহরণ করার অভিযোগে গ্রেফতার (arrest) মাথাভাঙার (Mathavanga) তৃণমূল নেতা। ঘটনায় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা মাথাভাঙা ১ নম্বর ব্লক তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি কামাল হোসেন। তাকে গ্রেফতার করেছে মাথাভাঙা থানার পুলিস (police)।
জানা যায়, ওই শিক্ষিকার বাবা ক্ষীরোদ দাস তাঁর মেয়েকে অপহরণ (kidnaped) করে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ মাথাভাঙা থানায় দায়ের করেন। মূল অভিযুক্তকে হিসেবে তিনি কামাল হোসেনকে চিহ্নিত করেন। এরপরই এই অভিযোগ পেয়ে পুলিস অভিযানে নেমে শুক্রবার ভোরে শিলিগুড়ির (Siliguri) একটি হোটেল থেকে ওই শিক্ষিকাকে উদ্ধার করে। একইসঙ্গে কামাল হোসেন নামে তৃণমূল যুব কংগ্রেসের ওই নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।
এই বিষয়ে মাথাভাঙা জেলার অতিরিক্ত পুলিস সুপার অমিত ভার্মা জানান, মিসিং ডায়রি করেছিলেন মেয়ের বাবা। এরপর ঘটনার তদন্ত শুরু করে মাথাভাঙা থানার পুলিস। এদিন অভিযুক্তকে মাথাভাঙা আদালতে তোলা হয় বলে জানান ওই পুলিসকর্তা। এ বিষয় নিয়ে কোচবিহার জেলা তৃণমূল সভাপতি অভিজিত্ দে ভৌমিক জানান, পুলিস, পুলিসের কাজ করবে। পশ্চিমবঙ্গের পুলিস কোনও পক্ষপাতিত্ব করে না। দোষী শাস্তি পাবে।
এই ইস্যুতে বিজেপি নেতা জানান, "তৃণমূল দলটা দুর্নীতিতে পরিপূর্ণ, যা সম্পূর্ণ পশ্চিমবঙ্গবাসী জানে। নতুন নতুন সব তথ্য আমাদের সামনে উঠে আসছে। এখন জানা যাচ্ছে তৃণমূলের নেতারা শুধু দুর্নীতি না, অপহরণের সঙ্গেও যুক্ত। এরা আর কী বাকি রেখেছে পশ্চিমবঙ্গকে ডোবানোর জন্য। অত্যন্ত লজ্জাজনক ঘটনা।"
এই ঘটনায় কী বলছে তৃণমূল এবং বিজেপি?
প্রথমে মহিলাকে অপহরণ (kidnap)। এরপর মহিলার সঙ্গে থাকা বন্ধুকে মাঝ রাস্তায় ট্যাক্সি থেকে বের করে দেওয়া। তারপর এক নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে মহিলাকে গণধর্ষণের (Gang Rape) অভিযোগ উঠল ছয় যুবকের বিরুদ্ধে। ঘটনায় গ্রেফতার (Arrested) করা হয়েছে অভিযুক্তদের। ঘটনাটি ঘটেছে চেন্নাইয়ের (Chennai) কাছে তাম্বরাম-মাদুরাভোয়াল রাস্তায়।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ট্যাক্সিতে করে এক বন্ধুর সঙ্গে গ্রামের বাড়ি থেকে ফিরছিলেন ওই মহিলা। মাঝপথে তাঁদের গাড়ি আটকায় এক যুবক। পরে আরও পাঁচজন এসে ট্যাক্সিটি ঘিরে ফেলে। এরপর জোরপূর্বক ও গাড়িতে উঠে মহিলার ওই বন্ধুর ওপর হামলা চালায়। এমনকি গাড়ির চালককে তাদের বলা স্থানে নিয়ে যাওয়ার জন্য জোর করে। না হলে মেরে ফেলার হুমকিও দেয়। এরপর কিছুটা এগিয়ে মহিলার বন্ধুকে মারধর করে গাড়ি থেকে নামিয়ে দেয়। এবং চিৎকার-চেঁচামেচি করলে মহিলাকে মেরে ফেলার ভয় দেখায়।
এরপর মহিলাকে নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে তাঁর গয়না কেড়ে নেয় অভিযুক্তরা। এবং তাঁকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। মহিলার ওই বন্ধু পুলিসে খবর দেন। পুলিস ঘটনাস্থলে পৌঁছে একজনকে গ্রেফতার করে। বাকিরা পালিয়ে গেলেও পরে তাদের গ্রেফতার করা হয়। উদ্ধার করা হয় গয়না। ধৃতদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৪২, ৩২৩, ৩৬৫, ৩৯৫, ৩৭৬ ডি, ৫০৬(১) ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।