
প্রকাশ্য দিবালোকে বিশ্বভারতীর (Visva Bharati University) এক ছাত্রকে (Student) অপহরণ করলো দুষ্কৃতীরা। ভাড়া বাড়িতে ঢুকে তুলে নিয়ে গেলো ছাত্রটিকে।। থানায় মেইল (Email) করে অভিযোগ দায়ের করেছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ।
জানা গিয়েছে, ছেলেটির নাম পান্না চারা। তাঁর বাড়ি মায়ানমারে। বিশ্বভারতীর সংস্কৃত ডিপার্টমেন্ট-এর পিএইচডি স্কলার ফাইনাল ইয়ারের এর পড়ুয়া পান্না।। শান্তিনিকেতনের ইন্দিরা পল্লী এলাকায় একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতেন এই ছাত্র। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার দুপুর দুটো নাগাদ ৭ থেকে ৮ জন দুষ্কৃতী আসে গাড়ি নিয়ে। তারপর যে ভাড়া বাড়িতে থাকতেন সেই ভাড়া বাড়িতে প্রবেশ করে ছাত্রটিকে তুলে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ।
আর এই ঘটনার পরই সন্ধ্যেবেলায় বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানান ছাত্রের বন্ধু। জানানোর পরেই কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে বোলপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে মেইল মারফত। পুলিস সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই ঘটনার অভিযোগের ভিত্ততে তদন্ত শুরু হয়েছে।
তবে কারা, কেন, কী উদ্দেশ্যে ছাত্রকে অপহরণ করল সেটা এখনও পর্যন্ত স্পষ্ট নয়।ো কেবল টাকার উদ্দেশ্যে অপহরণ করা হয়েছে নাকি এর পিছনে অন্য কোনও রহস্য রয়েছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিস।
শহর কলকাতায় অপহরণের ঘটনার ৩ দিনের মধ্যে মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করল পুলিস। অভিযোগ ডাক্তার দেখাতে এসে বেড়াতে গিয়েছিলেন ভিক্টোরিয়া। সেখান থেকেই গলায় ব্লেড ঠেকিয়ে অপহরণ করা হয় এক যুবককে। এরপর পয়সার বিনিময়ের তাঁকে মুক্তি দিলে পুলিসের কাছে অভিযোগ করেন ওই পরিবার। এরপরই তদন্তে নেমে ওই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিস।
সূত্রের খবর, ধানবাদ থেকে এসেছিলেন ডাক্তার দেখাতে। তারপর কাকা দুই ভাইপোকে নিয়ে গিয়েছিলেন ভিক্টোরিয়া দেখাতে। সেখানেই মোবাইল সারানোর জন্য ৬ হাজার টাকা চান এক ব্যক্তি। টাকা না দেওয়ায় গলায় ব্লেড ঠেকিয়ে এক যুবককে বাসে তোলার অভিযোগ ওঠে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। অভিযোগ দায়েরের তিন দিনের মধ্যে সেই ঘটনায় মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে হেস্টিংস থানার পুলিস। অপহরণের অভিযোগের তদন্তে নেমে পুলিসের হাতে উঠে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি মাসের ৯ তারিখ ধানবাদ থেকে শহরের বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করতে আসেন তিন জন। কাকা ও তার দুই ভাইপো ১৩ তারিখ চিকিৎসা করানোর ফাঁকেই ভিক্টোরিয়া ঘুরতে যান। অভিযোগকারীদের বক্তব্য, কাকা ভিক্টোরিয়া নর্থ গেটের বাইরে ছিল ও দুই ভাইপো ভিক্টোরিয়া ঘুরে সাউথ গেট দিয়ে বাইরে এসে কাকাকে না দেখতে পেয়ে খুঁজতে থাকে। এক ভাইপো বাথরুম করার সময় অন্যজন মোহরকুঞ্জে রাস্তা ধরে এগোতে থাকে।
অভিযোগকারীর বক্তব্য, এক ব্যাক্তি সঙ্গে তাঁর ধাক্কা লাগে। ওই ব্যক্তি সঙ্গে সঙ্গে পকেট থেকে একটি ভাঙা মোবাইল দেখিয়ে বলেন ‘সারাই করতে হবে, টাকা দাও’। সে তখন বিষয়টিতে ভয় পেয়ে যাওয়ায় তাঁর গলায় ব্লেড লাগিয়ে একটি বাসে তুলে নেন। তার মধ্যে অন্যজন দেখে বাসে উঠে যাচ্ছে আরও এক ভাই। তার মধ্যে ৬ হাজার টাকা চাওয়া হয় ফোন করে কাকার থেকে। কাকা ৫৫০০ টাকা দেন, তখন ফের তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। কাকা তাঁর ভাইপোকে পেয়ে হেস্টিংস থানায় অপহরণের অভিযোগ দায়ের করে অপহরণের। বৃহস্পতিবার রাতে দু’জন গ্রেফতার হয়।
কলকাতায় একাদশ শ্রেণির ছাত্রকে অপহরণের কিনারা করল পুলিশ। দুপুর সাড়ে তিনটে নাগাদ লেক থানা এলাকার সেলিমপুরের কাছে স্কুলের সামনে থেকে এক ছাত্রকে মারধর করে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। পরে কলকাতা পুলিশ কসবা থেকে ওই অপহৃত যুবককে উদ্ধার করে। সহপাঠী উত্যক্ত করে এই অভিযোগ জানিয়েছিল বোন। বোনের কথাতেই ওই ছাত্রকে ‘সবক’ শেখাতে কিশোরীর দাদা এই কাণ্ড ঘটান বলে জানা গিয়েছে।
জানা গিয়েছে, এদিন দুপুর নাগাদ সেলিমপুরের একটি ইংরেজি মাধ্যমের সামনে অপহরণের ঘটনা ঘটে। ওই অপহৃত ছাত্রের সহপাঠীরা জানাচ্ছেন, স্কুল থেকে বেরনোর সময় তাকে ঘিরে ধরে প্রায় ১০ থেকে ১২ জন। তারা বাইক নিয়ে এসেছিল বলে জানা গিয়েছে। এরপর ওই ছাত্রকে মারধর করে টেনে-হিঁচড়ে বাইকে তুলে সেখান থেকে তারা চম্পট দেয় বলে অভিযোগ।
কলকাতায় একাদশ শ্রেণির ছাত্রকে অপহরণের অভিযোগ। স্কুলের সামনে থেকে ওই ছাত্রকে মারধর করে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। দুপুর সাড়ে তিনটে নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে লেক থানা এলাকার সেলিমপুরে। ইতিমধ্যেই লেক থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
জানা গিয়েছে, এদিন দুপুর নাগাদ সেলিমপুরের একটি ইংরেজি মাধ্যমের সামনে অপহরণের ঘটনা ঘটে। ওই অপহৃত ছাত্রের সহপাঠীরা জানাচ্ছেন, স্কুল থেকে বেরনোর সময় তাকে ঘিরে ধরে প্রায় ১০ থেকে ১২ জন। তারা বাইক নিয়ে এসেছিল বলে জানা গিয়েছে এরপর ওই ছাত্রকে মারধর করে টেনে-হিঁচড়ে বাইকে তুলে সেখান থেকে তারা চম্পট দেয় বলে অভিযোগ।
কী কারণে ছাত্র অপহরণ, তা এখনও স্পষ্ট নয় পুলিশের কাছে। তদন্ত চলছে। সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পারবারিক কোনও শত্রুতার জেরে নাকি অন্য কারণে অপহরণ, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এদিকে, এই ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। পড়ুয়াদের নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।
চাকরির (Job) নামে এক যুবককে অপহরণের (Kidnapping) অভিযোগ উঠল একটি বেসরকারি কোম্পানির বিরুদ্ধে। এই ঘটনাটি ঘটেছে বসিরহাটের সন্দেশখালি থানার অন্তর্গত কোড়াকাটি গ্রামে। জানা গিয়েছে, অপহৃত হওয়া ওই যুবকের নাম তপোব্রত মণ্ডল। কোড়াকাটি গ্রামের বাসিন্দা। কর্মসূত্রে ১৮ জুলাই বাড়ি থেকে রওনা দেন চাকরির উদ্দেশ্যে গুজরাতের আমেদাবাদে। ২০ জুলাই গন্তব্য়ে পৌঁছে যাওয়ার পর থেকে বাড়ির সঙ্গে সমস্ত রকম যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। বাড়ি থেকে একাধিকবার ফোন করলেও সুইচ অফ বলে তপোব্রতর মোবাইল।
এরপর ওই বেসরকারি কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও সেখান থেকে কোনও সঠিক উত্তর না মেলায় তপোব্রতর দাদা ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা সন্দেশখালি থেকে প্রথমে আহমেদাবাদ যান। সেখানে ওই কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা তপোব্রতর ব্যাপারে কোন খোঁজ দিতে পারেনি। অবশেষে তারা আমেদাবাদের গুজরাত পুলিসের দ্বারস্থ হন। কিন্তু সেখানে একটার পর একটা থানা ঘোরানো হলেও তাদের অভিযোগ গ্রহণ করা হয়নি। এমনকি তাদের কাছে মোটা অর্থ দাবি করা হয় বলে অভিযোগ।
অবশেষে তারা পুনরায় সন্দেশখালিতে ফিরে আসে। তারপর সন্দেশখালি থানায় তপোব্রতর নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছিল সন্দেশখালি থানার পুলিস। ইতিমধ্যে চলতি মাসের ২ তারিখে কোড়াকাটির স্থানীয় জনপ্রতিনিধি প্রণব রায়ের কাছে একটি অজ্ঞাত নম্বার থেকে ফোন আসে। সেই ফোনের ওপারে গলা ভেসে ওঠে তপোব্রতর। অবশেষে ৫ই আগস্ট শনিবার রাতে অনেক যুদ্ধের পর কোড়াকাটিতে নিজের বাড়ি ফিরে আসে তপোব্রত মণ্ডল।
বাড়ি ফিরে তপোব্রত জানিয়েছে, আমেদাবাদ স্টেশনে নামা মাত্রই স্টেশন সংলগ্ন এলাকা থেকে এক অটোওয়ালা সহ তিন যুবক তাঁকে অপহরণ করে। তারপরে তাঁকে আমেদাবাদের বানসারার একটি চালের মিলে নিয়ে যায়। টানা ১২ দিন ওখানে থাকার পরে কোনওরকমে সে ওই গ্রামের প্রণব রায়ের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে। তারপর স্থানীয় জনপ্রতিনিধি প্রণব রায় তাঁর আমেদাবাদের বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং একটি গাড়ির নম্বর তপোব্রতকে দেন। তপোব্রত কোনও রকমে প্রাণ রক্ষা করে ওই গাড়ির নম্বরটি ফলো করে, গাড়ি আসা মাত্রই সে গাড়িতে চেপে বসে এবং সোজা চলে আসে আমেদাবাদ স্টেশনে। সেখান থেকে একেবারে সন্দেশখালি বাড়িতে এসে পৌঁছায়।
তবে কি করে তপোব্রত অপহৃত হল? কেনই বা তাঁকে অপহরণ করা হল? এর সঙ্গে বড়সড় কোনও অপহরণ চক্রের যোগ রয়েছে কিনা বা ওই সংশ্লিষ্ট কোম্পানি ইচ্ছাকৃতভাবে এই ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিয়ে পুরো বিষয়টি তদন্ত শুরু করেছে সন্দেশখালি থানার পুলিস।
বোর্ড গড়তে সিপিআইএম সমর্থিত প্রার্থী ও বিজেপি প্রার্থীকে অপহরণের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সূত্রের খবর, এই ঘটনায় পঞ্চসায়র থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন সিপিএম নেতা কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে শাসক দল তৃণমূল। সিপিএম নেতা কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়ের অভিযোগ, কলকাতার অতিথিশালা থেকে আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে বিজেপির তিন জয়ী প্রার্থী ও বাম সমর্থিত এক নির্দল প্রার্থীকে অপহরণ করেছে তৃণমূল।
সূত্রের খবর, এ ঘটনায় একটি সিসিটিভি ফুটেজও প্রকাশ্যে এসেছে (ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন-ডিজিটাল)। কান্তির অভিযোগ, মথুরাপুর ব্লকের কৃষ্ণচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠনের জন্য বিরোধীদের উপর চাপ সৃষ্টি করছিল তৃণমূল। শাসকদলের শাসানি, হুমকিতে মাথা নত না করে মঙ্গলবার রাতে পঞ্চসায়রের অতিথিশালায় আশ্রয় নেন শাসকদলের বিরোধী জয়ী প্রার্থীরা। সেখান থেকেই তাঁদের আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে অপহরণ করা হয়েছে। সিপিএম নেতার কথায়, ‘বন্দুক দেখিয়ে ওঁদের অপহরণ করা হয়েছে। থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি।’
কৃষ্ণচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট আসন ১৫টি। এই পঞ্চায়েত ভোটে সেখানে তৃণমূল জেতে চারটি আসনে। সিপিএম পায় তিনটি এবং বিজেপি ছ’টি। দু’টি আসনে জেতেন নির্দল প্রার্থীরা। কান্তির অভিযোগ, শুক্রবার নিরাপত্তার দাবিতে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার কথা ছিল বিরোধী ওই প্রার্থীদের। তার আগে তাঁদের অপহরণ করা হল। সিপিএম নেতার আরও দাবি, তাঁদের অপহরণ করে মথুরাপুর ১ নম্বর ব্লকের একটি অতিথিশালায় রাখা হয়েছে।
এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে সুন্দরবন সাংগঠনিক জেলা যুব তৃণমূলের সভাপতি বাপি হালদার বলেন, ‘‘বিরোধীরা মিথ্যা অভিযোগ করছে। ওরা নিজেদের জয়ী প্রার্থীদের ধরে রাখতে পারছে না। এতে শাসকদলের কী করার আছে? তৃণমূল অপহরণের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। কাউকে অপহরণ করার প্রয়োজনও নেই আমাদের। ওরা নিজেদের প্রার্থীদের ধরে রাখতে না পেরে তৃণমূলের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে। তৃণমূলকে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করছে।’
২০ লক্ষ টাকার মুক্তিপণের লোভে এক ব্যবসায়ীকে অপহরণ (Kidnap)। ঘটনাটি ঘটেছে ব্রিটেনে (Britain)। ইতিমধ্যেই অপহরণকারী তিন জনকে আটক করে পুলিস (Police)। তারপরেই অপহরণের দায়ে ওই তিন জনকে দোষী সাব্যস্ত করে উলভারহ্যাম্পটন ক্রাউন কোর্ট। সবমিলিয়ে তাদের ৪৫ বছরের কারাদণ্ড দেয় কোর্ট। এক সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ওই তিন জন অপরাধীর নাম বলজিৎ বাঘরল (৩৩), ডেভিড বাঘরল (২৮) এবং শানু (২২) নামের যুবক।
পুলিস সূত্রে খবর, কাজ সেরে নিজের গাড়িতে ওঠার সময়ই ওই ব্যবসায়ীকে অপহরণ করেছিলেন বাঘরলেরা। ভুয়ো আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে ভয় দেখিয়ে ওই ব্যবসায়ীকে একটি ভ্যানে তোলেন তাঁরা। এর পর তাঁর চোখে কাপড় বেঁধে একটি দোকানে নিয়ে তোলেন। সেখানে তাঁকে হুমকিও দেওয়া হয়। তারপর ওই ব্যবসায়ীকে আটক করেও রাখা হয়। তারপরেই ওই ব্যবসায়ীর বাড়ির লোকের থেকে ১৯,০০০ পাউন্ড মুক্তিপণ নেয়। যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২০ লক্ষ ৪২ হাজার টাকা। তারপরেই ওই ব্যবসায়ীকে ছাড়েন অভিযুক্তরা। এরপরেই অভিযোগ করা হয় থানায়। আর অভিযোগের পর থেকেই তদন্ত শুরু করেছিল পুলিস। রাস্তার সিসিটিভি ফুটেজও খতিয়ে দেখে অপরাধীদের গ্রেফতার করে পুলিস।
বেঙ্গালুরুর (Bangalore) ব্য়স্ততম রাস্তা থেকে অপহরণ (Kidnapping) করা হল দুই যুবককে। শুক্রবার, মধ্যরাতে এইচএসআর লেআউট এলাকা থেকে এক যুবককে জোর করে গাড়িতে তুলে নিয়ে যান চার ব্যক্তি। সেই ঘটনাটি ক্যামেরাবন্দি করেন বিজয় ডেনিস নামের এক গাড়িচালক। চোখের সামনে এক জনকে অপহরণ হতে দেখে ডেনিস পুলিসে খবর দেন। খবর পেয়েই তল্লাশি চালিয়ে ১২ ঘণ্টায় মধ্যে অপহৃত যুবকদের উদ্ধার (Rescue) করে পুলিস। যদিও ভিডিয়োটির সত্যতা যাচাই করেনি সিএন ডিজিটাল।
15/07/23. Time 12:06 am. this incident happened in HSR layout Hangover PUB. Informed Madivala ACP Mr. Lakshmi Narayan. @CPBlr @DCPSEBCP @DgpKarnataka @hsrlayoutps pic.twitter.com/6WYECasN0i
— Vijay Dennis (@VijayDennis1) July 14, 2023
পুলিস সূত্রে খবর, দু’জনকে অপহরণ করা হয়েছিল এবং তাঁদের নাম হল নন্দন এবং কার্তিক। দু’জনের বাড়ি অন্ধ্রপ্রদেশে। কর্মসূত্রে বেঙ্গালুরুতে থাকেন। পুলিস তদন্তে নেমে জানতে পারে, নন্দন এবং কার্তিককে যারা অপহরণ করেছিল তাঁরা তাঁদেরই বন্ধু। টাকাপয়সার লেনদেনের কারণে ঝামেলা হয়েছিল দু’পক্ষের মধ্যে। সেই কারণেই অপহরণ করেছিল তাঁরা।
পুলিস অপহরণের অভিযোগে চার জনকেই গ্রেফতার করেছে। পুলিস জানিয়েছে, ধৃতরা হলেন, জনার্দন, মধুসূদন, যোগেশ্বর এবং আনন্দবাবু। তবে টাকাপয়সা নিয়ে বিবাদ নাকি অন্য কোনও কারণে তাঁদের অপহরণ করা হয়ছিল তা জানতে পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Elections) পর্ব শেষ হয়ে গেলেও রাজ্য়জুড়ে অশান্তি কিন্তু এখনও অব্য়হত রয়েছে। বিজেপির পঞ্চায়েত সমিতির প্রার্থীকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, হবিবপুর পঞ্চায়েত সমিতির ২৮ নম্বর আসনের প্রার্থী সুদীপ্ত বসুকে তৃণমূলে যোগদান করানোর জন্য তুলে নিয়ে যায় কিছু তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের (Malda) হবিবপুর এলাকায়।
অভিযোগ, সুদীপ্তকে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়ার জন্য রীতিমতো চাপ দেওয়া হয়। অভিযোগ, তাঁকে একটি অপরিচিত জায়গায় তুলে নিয়ে যায় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। তারপরেই বিজেপি কর্মী সমর্থক ও তাঁর পরিবারের চেষ্টায় তাঁকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। তবে এই বিষয়ে থানায় এখনও পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ করা হয়নি বিজেপির তরফে।
অন্যদিকে তৃণমূলের অভিযোগ, বিজেপির জয়ী প্রার্থী ইচ্ছা করেই তৃণমূলে যোগদান করতে এসেছিল। পাশাপাশি পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি করার অপরাধে প্রাণ হালদার নামে এক বিজেপি কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে দীঘা সুকান্ত পল্লী ২০৪ নম্বর বুথে৷ আহত কর্মী বর্তমানে বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন৷
শনিবার, রাতে আহত ওই কর্মীর সঙ্গে বনগাঁ মহাকুমা হাসপাতালে দেখা করতে আসেন বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদার সহ বিজেপি নেতারা৷ প্রাণ বলেন "গ্রামে বিজেপি জিতেছে সেই আক্রোশে তাঁকে চায়ের দোকান থেকে ডেকে নিয়ে স্কুলের পিছনে ধরে মারধর করেছে তৃণমূলের দু তিনজন।
রানাঘাটের রামনগর ১ নম্বর পঞ্চায়েতের ১৯৮ নম্বর বুথের নির্দল প্রার্থী (independent candidate) তাপসী আঢ্যকে (Taapsee Adhya) অপহরণের চেষ্টা। অভিযোগ, শাসক দলের (TMC) পক্ষ থেকে পুলিস দিয়ে কিডন্যাপের চেষ্টা করা হচ্ছে। বুধবার প্রার্থীর বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে একজন ব্যক্তিকে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে বাড়ির সামনে ঘোরাঘুরি করছে। এমনকি গুলিও চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ। রাস্তার উপর এখনও পড়ে রয়েছে গুলির খোল।
সূত্রের খবর, এই ঘটনার পরেই এলাকাবাসীরা রানাঘাট কৃষ্ণনগর রাজ্য সরক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান। এরপরেই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিস। পুলিস ঘটনাস্থলে যাওয়ার পর গ্রামবাসীরা পুলিসকে ঘিরেই বিক্ষোভ দেখান। যদিও এই ব্যাপারে এখনও পর্যন্ত কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।
সূত্রের খবর, রানাঘাটের রামনগর ১ নম্বর পঞ্চয়েতের ১৯৮ নম্বর বুথের প্রার্থী তাপসী আঢ্য হালদার। পঞ্চায়েত ভোটে ওই এলাকার তৃণমূল প্রার্থীকে হারিয়ে জয় লাভ করেন তিনি। ফলে তৃণমূল সেখানে বোর্ড গঠন করতে পারেনি। যার ফলেই ক্ষোভে ফেটে পড়ে শাসক দল এবং ওই জয়ী নির্দল প্রার্থীকে অপহরণের চেষ্টা করে। যদিও তা সফল করতে পারেননি শাসক দল, এমনটাই খবর।
এক যুবককে ডেকে এনে কিডন্যাপ (Kidnap) করার অভিযোগ উঠল বন্ধুর বিরুদ্ধে। আটক তিন জন অভিযুক্ত। তিন লক্ষ টাকা মুক্তিপণের দাবী। পুলিস সূত্রে খবর, বাজেয়াপ্ত একটি দামী গাড়ি (car) ও দেড় লক্ষ টাকা। ইকোপার্ক থানার পুলিসের তাৎপরতায় উদ্ধার হয় ওই যুবক।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, কিডন্যাপ হওয়া যুবকের নাম সৈকত পুরকাইত। মঙ্গলবার দুপুরে নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার বাসিন্দা সৈকত পুরকাইতকে ফোন করে নিউটাউনে ডাকা হয়। সেই কথামত সে নিউটাউনে এলে প্রথমে তাকে একটি গাড়িতে তোলা হয়। সেই গাড়ি নিউটাউন-এর বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরতে থাকে। এর পর সন্ধ্যে নাগাদ তার বাড়িতে ফোন করে বলে তিন লক্ষ টাকা দিতে হবে নাহলে তাকে ছাড়বে না।
সৈকত পুরকাইত জানিয়েছে, 'আমাকে প্রথম আমার বন্ধু ফোন করে বলে হাওড়া যেতে। তারপর বলে পিজি যেতে এবং তারপরে নিউটাউনে আসতে বলে। আমি ইকো পার্কে আসার পরই সেখান থেকেই আমাকে গাড়িতে তোলে। কিডনাপারের দলটি গিয়ে একটা ডিল করে টাকা পাঠিয়ে দিয়েছিল, আর অন্য পার্টি এদের টাকাটা নিয়ে গিয়েছে।'
সৈকতের পরিবারের লোকজন প্রথমে নরেন্দ্রপুর থানায় অভিযোগ জানায়। এরপর সেখান থেকে প্রথমে নিউটাউন থানায় আসে, তারপর ইকোপার্ক থানায় এসে গোটা ঘটনার কথা জানায়। তৎক্ষনাৎ পুলিস তল্লাশিতে নেমে মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন ধরে গাড়িটি শনাক্ত করে। পুলিস গাড়িটি ধরে ফেলে উদ্ধার করে সৈকত পুরকাইত নামের ওই যুবককে। আটক করা হয় গাড়িতে থাকা তিন যুবককেও। পুলিস সূত্রে খবর, আরও একটি গাড়ি ছিল। সেটি পালিয়ে যায়। তবে এই কিডন্যাপের পিছনে বড়ো রহস্য আছে বলে মনে করছে পুলিস। নরেন্দ্রপুর থানার হাতে সকলকে তুলে দেওয়া হয়। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিস।
'অপহরণ' (Kidnap) হওয়ার ১৭ বছর পর খোঁজ পাওয়া গেল 'নিখোঁজ' মহিলার। সূত্রের খবর, অপহরণ হওয়ার সময় সেই মহিলা ছিল কিশোরী, আর এখন তিনি ৩২ বছরের তরুণী। জানা গিয়েছে, ২০০৬ সালে ১৫ বছরের মেয়েকে অপহরণ করার অভিযোগে দিল্লির (Delhi) গোকালপুরী থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। আর সেই মহিলাকেই ১৭ বছর পর দিল্লির গোকালপুরীতে খুঁজে পাওয়া গিয়েছে বলে পুলিস সূত্রে খবর। তবে প্রশ্ন উঠছে, তিনি কি সত্যিই অপহরণ হয়েছিলেন নাকি স্বেচ্ছায় বাড়ি ছেড়েছিলেন?
ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিস শাহদরা রোহিত মীনা জানিয়েছেন, ২২ মে শীমাপুরি পুলিস তাঁকে খুঁজে পেয়েছে। সূত্রের খবর, নিখোঁজ মহিলাকে ১৭ বছর পর খুঁজে পাওয়া গিয়েছে, এটা সত্যিই আশ্চর্যকর। তবে এরপরের ঘটনাটি আরও অবাক করবে আপনাকে। সূত্রের খবর, সেই মহিলাকে খুঁজে পাওয়ার পর জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি জানান, ২০০৬ সালে তাঁকে বাড়ি থেকেই অপহরণ করা হয়েছিল। সম্প্রতি তিনি উত্তরপ্রদেশের চেরিধ গ্রামে দীপক নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে বসবাস করতেন। এরপর কোনও এক ঝগড়ার কারণে লকডাউনের সময় তিনি দিল্লি চলে আসেন ও গোকালপুরীতে একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতেন।
অবাক করা ঘটনা! এক ১৭ বছরের নাবালিকা অপহরণ হওয়ার 'মিথ্যা' খবর দিয়েছে তার বাড়িতে। তবে কী এমন ঘটনা ঘটলো, যার জন্য তাকে অপহরণ (Kidnap) হওয়ার ভুয়ো খবর দিতে হলো? ঘটনাটি মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) উজ্জয়িনীর। জানা গিয়েছে, ১৭ বছরের নাবালিকা বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে পরে তার বাবাকে খবর দিয়েছে, তাকে নাকি অপহরণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই তার বাবা-মা পুলিসে অভিযোগ দায়ের করে তাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। কিন্তু, তার এমন অদ্ভুত কাণ্ডের পিছনে কী কারণ, তা জানা গেলে আকাশ থেকে পড়েন প্রত্যেকে।
পুলিস তাকে খুঁজতে শুরু করলে তারপরই বেরিয়ে আসে আসল সত্য। জানা গিয়েছে, নাবালিকা ইন্দোরে থাকে ও সেখানকার এক কলেজে বিএ কোর্সে পড়ে। সেই কলেজের বার্ষিক পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি সে। ফলে এই অপহরণ হওয়ার মিথ্যা খবর বানিয়েছে সে। সূত্রের খবর, নাবালিকা তার বাবাকে এক অচেনা নম্বর থেকে ফোন করে অপহরণ হওয়ার খবর দিতেই তিনি ইন্দোর বানগঙ্গা পুলিস স্টেশনে গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন। তিনি পুলিসকে জানান যে, তাঁর মেয়ে শুক্রবার যখন কলেজ থেকে ফিরছিল তখনই তাকে অপহরণ করা হয়।
কিন্ত এরপরই পুলিস তাকে খুঁজতে শুরু করলে আসল ঘটনা সামনে আসে। সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখতেই নাবালিকার মিথ্যা কথা ধরা পড়ে যায়। দেখা যায়, তার কথামতো কিছুই ঘটেনি। বরং তাকে উজ্জ্বয়িনীর এক রেস্তরোঁর সামনে বসে থাকতে দেখা যায়। পরে শনিবার তাকে পুলিস ইন্দোরে ফিরিয়ে নিয়ে আসে। এরপরই তার ব্যাগ থেকে উদ্ধার করা হয় ইন্দোর থেকে উজ্জ্বয়িনী যাওয়ার বাস টিকিট ও রেস্তরোঁর বিল। এরপরেই পুরো ঘটনাটি বুঝতে পারে ইন্দোর পুলিস। তারপর তাকে ভালোমতো বুঝিয়ে তার বাবা-মায়ের কাছে তাকে তুলে দেওয়া হয়।
ফের বিপাকে বলিউড গায়ক হানি সিং (Honey Singh)। মুম্বই পুলিস (Mumbai Police) সূত্রে খবর, মুম্বইয়ের এক ইভেন্ট অর্গানাইজারকে অপহরণ ও অত্যাচার করার অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পুলিস জানিয়েছে, সেই ইভেন্ট অর্গানাইজারের নাম বিবেক রমন। তিনি বৃহস্পতিবার মুম্বইয়ের বিকেসি পুলিস স্টেশনে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
পুলিস বলেছেন, 'ইভেন্ট কোম্পানির মালিক বিবেক রমনকে অপহরণ করে তাঁকে আটকে রেখে তাঁর উপর অত্যাচার করার অপরাধে তিনি পুলিসে অভিযোগ দায়ের করেছেন।' বিবেকের দাবি, মুম্বইয়ের এক হোটেলে তাঁকে আটকে রেখে তাঁকে নির্যাতন করা হয়েছে। ১৯ এপ্রিলে দায়ের করা লিখিত অভিযোগে লেখা রয়েছে মুম্বইয়ের বান্দ্রা কুর্লা কমপ্লেক্সে হানি সিংয়ের জন্য এক ইভেন্টের আয়োজন করেছিলেন বিবেক। কিন্তু কোনও এক সমস্যার জন্য় টাকা লেনদেনে সম্পূর্ণ হয় না ও ইভেন্টটিও বাতিল করা হয়। এরপরই বিবেককে হানি সিং ও তাঁর সঙ্গীরা তাঁকে অপহরণ করে বন্দি করে রাখেন।
এমন অভিযোগ পেয়ে মুম্বই পুলিস এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বলে জানানো হয়েছে। এর আগেও একাধিক মামলায় নাম জড়িয়েছে তাঁর। ফলে এবারে যদি এই অভিযোগ সত্যি হয়, তবে ফের বিপাকে পড়তে চলেছেন জনপ্রিয় গায়ক।
কাজের প্রস্তাব দিয়ে ভিন্ন জেলার তিনজন কর্মীকে অপহরণের (Kidnap) অভিযোগ। কোনোমতে পালিয়ে প্রাণ বাঁচাতে পারলেও, টাকা বাঁচাতে পারেননি তাঁরা। কোচবিহারের (Cooch Behar) মাথাভাঙ্গার কুর্শামারি এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।
অভিযোগ, এমদাদুল ইসলাম, মুস্তাক আলম এবং হুসেন আলী এই তিনজনকে ইলেকট্রিক কাজ করানোর কথা বলে মাথাভাঙ্গার কুর্শামারি এলাকায় আসতে বলা হয়। কথামতো ঘটনাস্থলে পৌঁছলে ওই তিনজনের কাছে সাড়ে চার লক্ষ টাকা দাবি করেন কয়েকজন যুবক। ঘটনার ভিত্তিতে মুস্তাক আলম জানান, হামিদ মিয়া নামে এক কনডাক্টরের কাজের প্রস্তাবে তাঁর বাড়িতে গেলে কাজ দেখানোর নাম করে তাঁদেরকে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে আরও কয়েকজন ঘটনাস্থলে এসে আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে হুমকি দিয়ে মোট ৪০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়। তিনি আরও জানান, টাকা না দিলে প্রাণে মেরে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়।
হুসেন আলী কোনোক্রমে বাইক থেকে নেমে অপহরণকারীদের হাত থেকে পালিয়ে এসে মাথাভাঙ্গা থানায় অপহরণকারীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন।
মাথাভাঙ্গা থানার বিশাল পুলিস বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে অপহৃত বাকি দু'জনকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। মাথাভাঙ্গা থানার অ্যাডিশনাল এসপি অমিত ভার্মা জানিয়েছেন, অপহৃত তিন জনকেই উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়াও ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিস।
এই অপহরণের অভিযোগ মামলার ভিত্তিতে অভিযুক্তদের গ্রেফতারে অভিযান চালাচ্ছে পুলিস।