
একাধিক বিতর্ক থাকা সত্ত্বে মুখ ঘুরে বক্স অফিসে দাঁড়িয়েছিল পরিচালক সুদীপ্ত সেনের ছবি 'দ্য কেরালা স্টোরি' (The Kerala Story)। পশ্চিমবঙ্গে এই ছবিকে নিষিদ্ধ করা হলেও এই ছবি বক্স অফিসে দারুণ ব্যবসা করেছে। প্রায় ৩০০ কোটির মতো ব্যবসা করে ফেলেছে এই ছবি। এরপরেই শোনা গিয়েছিল যে, এই ছবি খুব শীঘ্রই ওটিটিতে (OTT Platform) আসতে চলেছে। এও শোনা গিয়েছিল যে, এই ছবি জি৫-এ (ZEE5) আসতে চলেছে। কিন্তু এবারে শোনা যাচ্ছে, এসবই গুঞ্জন। কারণ খোদ পরিচালক সুদীপ্ত সেন (Sudipto Sen) জানিয়েছেন, এই ছবির জন্য এখনও কোনও ওটিটি প্ল্যাটফর্মই বেছে নেওয়া হয়নি।
দ্য কেরালা স্টোরি নিয়ে বিতর্ক-সমালোচনার শেষ ছিল না। কিন্তু বিতর্ককে সঙ্গী করেই ৩০০ কোটির ক্লাবে প্রবেশ করেছে ছবিটি। এরপর জানা গিয়েছিল, ছবিটি জি৫-এ আসতে চলেছে। কিন্তু সম্প্রতি ছবির পরিচালক সুদীপ্ত সেন এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, এখনও কোনও ওটিটি প্ল্যাটফর্ম বেছেই নেওয়া হয়নি। অবশ্য এখনও কোনও ওটিটিই তেমন কোনও প্রস্তাব দেয়নি। তিনি বলেন, 'কেরালা স্টোরির জন্য এখনও কোনও উপযুক্ত ওটিটি প্ল্যাটফর্ম পাওয়া যায়নি। আগের খবর সব ভুয়ো। আমরাও এই ছবির জন্য কোনও ভালো চুক্তি পাইনি। হয়তো ইন্ডাস্টির কিছু মানুষ একজোট হয়ে শাস্তি দিচ্ছে আমাদের।'
বন্ধুত্ব-প্রেম-বিবাহ, জীবনের এই ছক বাঁধা নিয়ম পছন্দ নয় অনেকের৷ অন্য পথে হাঁটতে চান তাঁরা। যেহেতু বিবাহ নামক প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতিতে বিশ্বাসী নন তাঁরা, তাই ‘বিবাহবন্ধনে’ আবদ্ধ থাকবেন না তাঁরা৷ অর্থাৎ বাস্তবিক জীবনে ‘লিভ ইন’ (Live-In Relationship) করায় বিশ্বাসী তাঁরা৷ আবার কেউ কেউ বিয়ের আগে 'লিভ ইন'-এ থেকে জীবনসঙ্গীকে বুঝে নিতে চান। তবে এই লিভ-ইন সম্পর্ককে বিবাহের স্বীকৃতি দেয় না সংবিধান। তাই এই সম্পর্কে থেকে বিবাহবিচ্ছেদের দাবি আইনত মান্যতা পাবেনা। সম্প্রতি একটি মামলায় এমনই রায় দিয়েছে কেরল হাইকোর্ট (Kerala High Court)।
মঙ্গলবার, কেরালার হাইকোর্ট একটি মামলার রায়ে জানিয়েছে, লিভ-ইন সম্পর্ককে বিয়ে বা আইনি সম্পর্ক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না। কোনও যুগল যদি যৌথ সম্মতিতে একসঙ্গে বসবাস করেন, তাকে বিবাহ বলা যায় না। কারণ, বিবাহকে স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের (Special Marriage Act) আওতায় নথিভুক্ত হতে হবে। শুধুমাত্র সেই ক্ষেত্রেই বিবাহ বিচ্ছেদের প্রশ্ন উঠতে পারে।
প্রসঙ্গত, কেরল হাই কোর্ট এক দম্পতির মামলার বিচার করতে গিয়ে এই রায় দিয়েছেন। এই আবেদনকারীর মধ্যে একজন হিন্দু ও অন্যজন খ্রিস্টান। একটি চুক্তিপত্রের মাধ্যমে ২০০৬ সালে তাঁরা লিভ-ইনের থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ওই যুগলের একটি সন্তানও রয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ লিভ-ইন সম্পর্ক থাকার পর তাঁরা বিবাহবিচ্ছেদের জন্য় পারিবারিক আদালতে মামলা করেছিলেন। কিন্তু পারিবারিক আদালত তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদে সম্মতি দেয়নি। পারিবারিক আদালত জানিয়েছে, ওই যুগল যেহেতু স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের আওতায় বিবাহ করেননি, সুতরাং তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদে সম্মতি দেওয়া সম্ভব নয়।
এই মামলার বিষয়ে হাই কোর্ট বলেছে, শুধুমাত্র চুক্তির মাধ্যমে যখন ওই যুগল একসঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের মাধ্যমে সেই সম্পর্ক স্বীকৃত হয়নি, তখন তাঁদের সম্পর্কটাকে বিবাহ হিসেবে গণ্য় করা যাবে না। সেক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদও সম্ভব নয়।
বেপরোয়া ভাবে গাড়ি (Car) চালাতে গিয়ে বিপত্তি। যার ফলে অনেক সময় প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটে। বেপরোয়া বাইক (Bike) বা গাড়ি চালানো নিয়ে পুলিস এবং প্রশাসনের তরফে বারংবার সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। তার পরেও কোনওরকম পরিবর্তন ঘটেনি। সম্প্রতি এমনি একটি ঘটনার ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। ঘটনাটি ঘটেছে কেরলের (kerala) কোঝিকোড়ের।
Kerala student's scooter stuck between bus and lorry. Watch video. pic.twitter.com/WGD8C0ffeX
— Dripto Das (@DriptoDas) June 9, 2023
ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে, রাস্তা দিয়ে স্কুটি নিয়ে যাচ্ছিল দুই ছাত্র। রাস্তাটি খুব একটা চওড়া ছিল না। ওই পথ দিয়েই যাচ্ছিল একটি বাস। সেটিকে ওভারটেক করার চেষ্টা করছিল ওই দুই ছাত্র। বাসের পাশে এক হাত মতো জায়গা ছিল। সেখান দিয়েই জোরে স্কুটি চালিয়ে ওভারটেক করতে গিয়ে উল্টো দিক থেকে আচমকাই একটি লরি এসে পড়ে। লরি এবং বাসের মাঝে আটকে পড়ে তারা। লরিটি একটু এগিয়ে যেতেই দু’জনে রাস্তায় পড়ে যায়। সেই পরিস্থিতিতে বাস কিংবা লরির চাকার নীচে পিষে যেত দু’জনেই। কিন্তু লরি এবং বাসচালক দু’জনেই সঠিক সময় মতো ব্রেক কষায় প্রাণে বেঁচে গিয়েছে দুই ছাত্র।
ফের বিপাকে ট্রেনযাত্রী! বড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেল তাঁরা। জানা গিয়েছে, কেরলে (Kerala) যাত্রীবাহী ট্রেনে (Train) আগুন ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে এক যুবককে। ঘটনাটি সোমবার বিকেলের। করমণ্ডল এক্সপ্রেসের ঘটনায় এখনও আতঙ্ক কাটেনি দেশবাসীর। তার মধ্যেই ফের ট্রেনের এমন ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে যাত্রীদের মধ্যে।
রেলসূত্রে খবর, সোমবার বিকেল ৪ টা ১৫ মিনিট নাগাদ কান্নুর-এর্নাকুলাম ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসের (Kannur-Ernakulam Intercity Express) ১টি কামরায় আগুন ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন এক ব্যক্তি। কিন্তু তার আগেই অন্য যাত্রীরা তাঁকে ধরে ফেলেন। তার পর তাঁকে পুলিসের হাতে তুলে দেওয়া হয়। তবে রেলের দাবি, অভিযুক্ত ব্যক্তি মানসিক ভারসাম্যহীন। রেলের তরফে জানানো হয়েছে, 'এই ঘটনায় কেউ আহত হননি। অভিযুক্ত ব্যক্তি একজন মানসিক ভারসাম্য়হীন ও তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।'
উল্লেখ্য, গত ২ মাসে এমন ধরণের ঘটনা অর্থাৎ ট্রেনে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা ২টি ঘটেছে কেরলে। গত এপ্রিলে প্রথম ঘটনাটি ঘটেছিল কোঝিকোড় জেলায়। এরপর গত ১ জুন ট্রেনের একটি কামরায় আগুন ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে এক যাত্রীর বিরুদ্ধে। প্রথম ঘটনায় ১ শিশু-সহ ৩ জনের মৃত্যু ও ৯ জন আহত হলেও দ্বিতীয় ঘটনায় সবাই নিরাপদ ছিলেন।
২০২৩ সালে মুক্তি পাওয়া ছবিগুলোর মধ্য সবচেয়ে বিতর্কিত ছবি 'দ্য কেরালা স্টোরি' (The Kerala Story)। আর এই বিতর্ককে সঙ্গী করেই বক্স অফিসে ২০০ কোটির গন্ডি পার করেছে ছবিটি। সমালোচনা হলেও এই ছবির অভিনেত্রী অদাহ শর্মার (Adah Sharma) অভিনয়ের প্রশংসা করেছেন অনেকেই। দর্শকদের মতামত ছিল যে, এই ছবির মধ্যে অদাহর অভিনয় সত্যিই মন ছুঁয়ে গিয়েছে। তাঁকে এই ছবির জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে, তা বোঝাই যাচ্ছে। তবে, এবারে তাঁকে কতটা কষ্টের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে, তারই এক ঝলক প্রকাশ্যে আনলেন অদাহ শর্মা। আর সেই ছবি দেখে শিউরে উঠবেন আপনি। এ কী পরিস্থিতি অদাহর!
অদাহর শেয়ার করা ছবিতে দেখা গিয়েছে, মুখের ছাল উঠে গিয়েছে, ঠোঁট ফেটে গিয়ে রক্ত পড়ছে। একেবারে করুণ দশা অদাহর। ছবি করতে হয়ে কোন কোন পরিস্থিতির মধ্যে যেতে হয়েছে তাঁকে, তাই তুলে ধরেছেন তিনি। তিনি জানিয়েছেন, এই ছবির এই দৃশ্যটির জন্য -১৬ ডিগ্রিতে তিনি প্রায় ৪০ ঘণ্টা জল না খেয়ে ছিলেন। অদাহ একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেছেন, 'সানকিসড, কেরালা স্টোরি শুটের মুহূর্ত, জলের অভাবে ফাটা ঠোঁট, -১৬ ডিগ্রিতে টানা ৪০ ঘণ্টা জল পান না করার ফল।'
নেটিজেনরা অদাহর পরিশ্রম দেখে মন্ত্রমুগ্ধ ও তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ। কমেন্টে কেউ লিখেছেন, 'আপনার কঠোর পরিশ্রম সত্যিই অভাবনীয়।' অন্য একজন লিখেছেন, 'দেশের অন্যতম সেরা অভিনেত্রী।'
'দ্য কেরালা স্টোরি' (The Kerala Story) নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। কিন্তু এই বিতর্ককে সঙ্গী করেই বক্স অফিসে ঝড় তুলেছে সুদীপ্ত সেন (Sudipto Sen) পরিচালিত ছবিটি। সূত্রের খবর, এবারে ওটিটিতেও (OTT) আসতে চলেছে এই ছবি। একাধিক সমালোচনা, ব্যান করার পরও এক মাসের মধ্যেই ২০০ কোটির গন্ডি পার করেছে এই ছবিটি। 'পাঠান'-এর পর এই ছবিই চলতি বছরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয় করা ছবি। ফলে যাঁরা এই ছবির জন্য উৎসুক ছিলেন, তাঁরা এখন তাঁদের মুঠোফোনেই দেখতে পাবেন এই ছবি। তাই আর কিছুদিনের অপেক্ষা।
সূত্রের খবর, জুনেই জি ফাইভে আসছে 'দ্য কেরালা স্টোরি'। জানা গিয়েছে, এই ছবি ইতিমধ্যেই জি ফাইভ কিনে ফেলেছে। জানা গিয়েছে, জুনের ২৩ তারিখ এই ছবি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম জি ফাইভে মুক্তি পেতে চলেছে। হিন্দি, তেলেগু ও তামিল ভাষায় মুক্তি পাবে এটি। তবে জি ফাইভ থেকে এখনও কোনও আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণা করা হয়নি যে, ২৩ তারিখেই এই ছবি মুক্তি পাবে। তবে খুব শীঘ্রই যে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম জি ফাইভে মুক্তি পেতে চলেছে ছবিটি, তা নিশ্চিত।
বিতর্ককে সঙ্গী করে সাফল্যের মুখ দেখেছে বাঙালি পরিচালক সুদীপ্ত সেনের ছবি 'দ্য কেরালা স্টোরি' (The Kerala Story)। বক্স অফিসে পার করেছে ২০০ কোটির গণ্ডি। 'দ্য কেরালার স্টোরি'র মুক্তির আগে থেকেই সহ্য করতে হয়েছে একাধিক সমালোচনা, বিতর্ক, ব্যান। তবে এই সমস্ত কিছু পার করে আজ সফল ছবিটি। কিন্তু এই ছবির সাফল্যের মাঝেই মিলল দুঃসংবাদ। জানা গিয়েছে, অসুস্থ ছবির পরিচালক সুদীপ্ত সেন (Sudipto Sen)। হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে তাঁকে। পরিচালকের অসুস্থতার খবরে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে তাঁর অনুরাগীরা।
জানা গিয়েছে, ছবির মুক্তির পর থেকে টানা যে চাপের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে তাঁকে, তার ফলেই কিছুটা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তিনি। সূত্রের খবর, ডিহাইড্রেশন ও ইনফেকশন হয়েছে তাঁর। সেই কারণেই তাঁকে মুম্বইয়ের কোকিলাবেন ধীরুভাই আম্বানি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে অসুস্থতা খুব একটা গুরুতর নয়। তিনি সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, 'আমি মুম্বইয়ের কোকিলাবেন ধীরুভাই আম্বানি হাসপাতালে ভর্তি। ডিহাইড্রেশন আর ইনফেকশনের জন্যই ভর্তি হয়েছি। তবে এখন ভালো আছি। চিকিৎসকদের বলেছি যাতে আজই আমাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।'
আরও জানা গিয়েছে, সুদীপ্ত সেনের অসুস্থতার জন্য আপাতত ছবির প্রমোশন বন্ধ থাকছে। তবে তিনি সুস্থ হলেই ফের ছবির প্রচার শুরু করে দেবেন। ১০ টি শহর ঘুরে ছবির ক্যাম্পেনিংয়ের পরিকল্পনাও করে ফেলেছেন বলে সূত্রের খবর।
বিতর্কিত ছবি 'দ্য কেরালা স্টোরি'-র (The Kerala Story) অভিনেত্রী অদাহ শর্মার (Adah Sharma) নম্বর কিছুদিন আগে ফাঁস হয়েছিল। এমনকি তাঁকে ফোন করে হুমকি দেওয়া হত বলেও অভিযোগ উঠেছিল। তবে নম্বর ফাঁস (Number Leaked) করার নেপথ্যে যে ছিল এবারে তাঁকেই হাতেনাতে ধরেছে পুলিস। আর সেই কথাই জানালেন খোদ অভিনেত্রী।
অদাহ শর্মার ফোন নম্বর ফাঁস হওয়া নিয়ে অভিনেত্রী জানিয়েছেন, যখন তাঁর ফোন নম্বর ফাঁস হয়েছিল, কীভাবে পরিস্থিতি সামলেছিলেন তিনি। তিনি জানিয়েছেন, এই ঘটনার সঙ্গে 'দ্য কেরালা স্টোরি'র মিল খুঁজে পেয়েছেন ও এই ছবি থেকেই তিনি শিক্ষা পেয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় অদাহ জানান, তাঁর ফোন নম্বর ফাঁস হয়ে যাওয়ার ঘটনায় ছবিরই এক দৃশ্যের কথা মনে পড়ে যায় তাঁর। সেই দৃশ্যে একটি মেয়েকে জনসমক্ষে উপহাস, বিদ্রুপ করা হয়েছিল তার ফোন নম্বর ফাঁস করে দিয়ে।
Iss route ki sabhi liney vyast hai !
— Adah Sharma (@adah_sharma) May 26, 2023
Congratulations your movie #TheKeralaStory making new records everyday 😍😍😍
Also an entity leaked my phone number out asking people to send me threats and creepy messages and spam me with calls. You guys tracked him down !! Thank u ❤️The… pic.twitter.com/HH5YrwP0vU
তবে অদাহর জীবনে এক্ষেত্রে স্বস্তি রয়েছে, কারণ নম্বর ফাঁস করার পিছনে যে ছিল, তার হদিশ পাওয়া গিয়েছে। এমনকি সেই ব্যক্তির অন্য কোনও বড় উদ্দেশ্য ছিল বলেও জানা গিয়েছে। 'ঝামুন্ডা বোলতে' নামক এক ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকেই তাঁর নম্বর ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে পুলিস সেই অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় করেছে ও সেই ব্যক্তিকেও তাদের হেফাজতে নিয়েছে। তবে এক্ষেত্রে অদাহকেও নিজের মোবাইল নম্বর চেঞ্জ করতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন অদাহ।
বর্তমানে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতেই রয়েছে 'দ্য কেরালা স্টোরি' (The Kerala Story)। সুদীপ্ত সেন (Sudipto Sen) পরিচালিত এই ছবির ট্রেলার প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয়েছে। বিতর্ক। তবে এই বিতর্ককে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে রমরমিয়ে ব্যবসা (Box Office Collection) করে চলেছে 'দ্য কেরালা স্টোরি'। সোমবারই ২০০ কোটির ক্লাবে প্রবেশ করতে চলেছে এই ছবি। রবিবার পর্যন্ত এই ছবির মোট ব্যবসা করেছে ১৯৮ কোটি। ছাপিয়ে গেল ভাইজানের ছবি 'কিসি কা ভাই কিসি কি জান' ছবিকেও। এবছর 'পাঠান' ছবির পর এটিই একমাত্র ছবি যেটি ২০০ কোটির উপরে ব্যবসা করতে চলেছে।
'দ্য কেরালা স্টোরি' ছবি পশ্চিমবঙ্গে নিষিদ্ধ ও তামিলনাড়ুতে প্রেক্ষাগৃহ থেকে সরিয়ে নেওয়ার পরও বাকি রাজ্যগুলোতে চুটিয়ে ব্যবসা করে চলেছে। সিনেমা বিশেষজ্ঞ তরণ আদর্শ সোমবার একটি টুইট করে জানিয়েছেন, ডবল সেঞ্চুরি করেছে এই ছবি। মুক্তির ১৮ দিনেই ২০০ কোটি ব্যবসা করতে চলেছে এই ছবি। চলতি বছরে 'পাঠান'-এর পর 'দ্য কেরালা স্টোরি'-ই বেশি আয় করা ছবি। শুক্রবার ৬.৬০ কোটি, শনিবার ৯.১৫ কোটি ও রবিবার ১১.৫০ কোটি আয় করেছে এই ছবি।
DOUBLE CENTURY… #TheKeralaStory will hit ₹ 200 cr TODAY [Mon; Day 18]… The second #Hindi film to cross the coveted number in 2023, after #Pathaan [Jan 2023]… [Week 3] Fri 6.60 cr, Sat 9.15 cr, Sun 11.50 cr. Total: ₹ 198.97 cr. #India biz. Nett BOC. #Boxoffice pic.twitter.com/PIdIwl4c8J
— taran adarsh (@taran_adarsh) May 22, 2023
তবে এই ছবি নিয়ে একাধিক বিতর্ক হলেও অবশেষে ছাপিয়ে গেল সলমন খানের কিসি কা ভাই কিসি কি জান ছবিকেও। তবে এখন এটাই প্রশ্ন যে, 'পাঠান' ছবির আয়কেও কি ছাপিয়ে যেতে চলেছে এই ছবি?
দ্যা কেরালা স্টোরি (The Kerala Story) মুক্তি পাওয়ার পর থেকেই বিতর্ক শুরু হয়েছে। সিনেমার বিষয় নিয়ে আপত্তি উঠেছিল। একাধিক জায়গায় ছবি প্রদর্শন নিয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়, এর মধ্যে ছিল পশ্চিমবঙ্গও। সুদীপ্ত সেন (Sudipto Sen) পরিচালিত 'দ্যা কেরালা স্টোরি' সিনেমায় ধর্মীয় মেরুকরণের চেষ্টা করা হয়েছে, এই অভিযোগ উঠেছিল। বহু সমালোচনায়, তির্যক মন্তব্যে বিদ্ধ হয়েছে সিনেমাটি। এইবার সিনেমার পাশে দাঁড়ালেন, আরেক পরিচালক রাম গোপাল বর্মা।
পরিচালক সম্প্রতি নিজের সামাজিক মাধ্যমে এই নিয়ে মুখ খুলেছেন। তিনি লিখেছেন, 'আমরা নিজেদের এবং অন্যদের মিথ্যে বলতে খুব পছন্দ করি। কিন্তু কেউ যখন সামনে এসে আমাদের সত্যি কথা বলে আমরা তা মানতে পারি না। দ্যা কেরালা স্টোরি নিষিদ্ধ করার পিছনে বলিউডের এই মৌন থাকা আসলে মৃত্যু।'
এখানেই থামেননি তিনি। রাম গোপাল বর্মা লিখেছেন, 'দ্যা কেরালা স্টোরি ভয়ানক সুন্দর আয়নার মতো যা বলিউডের মৃত চেহারাগুলি আয়নায় দেখাচ্ছে।' এখানে না থেমে তিনি লিখেছেন, কেরালা স্টোরি থেকে শেখা মুশকিল। কারণ মিথ্যে থেকে শেখা সহজ, সত্য থেকে শেখা কঠিন।'
অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গে কেরালা স্টোরি নিয়ে জট কাটেনি এখনও। পশ্চিমবঙ্গে কেরালা স্টোরি দু-তিন দিন চলার পর তাতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল রাজ্য সরকার। এই মামলায় সুপ্রিম কোর্ট রাজ্য সরকারের সিদ্ধান্তে স্থগিতাদেশ জানিয়ে, সিনেমা প্রদর্শনের পক্ষে রায় দিয়েছিল। যদিও পরিচালক সুদীপ্ত সেন জানিয়েছিলেন, রাজ্যে এখনও দ্যা কেরালা স্টোরি চলছে না। তিনি আবারও সুপ্রিম কোর্টে দ্বারস্থ হওয়ার কথা জানিয়েছিলেন।
মোবাইল ফেটে (Mobile exploded) মৃত্যুর খবর এর আগে বহুবার শোনা গিয়েছে। ফের মোবাইল বিস্ফোরণেরে জন্য খবরের শিরোনামে উঠে এল কেরল (Kerala)। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার। প্রতিদিনের অভ্যাস মতো ঘটনার দিনও চা খেতে বেরিয়েছিলেন বছর সত্তরের ইলিয়াস। চা-এর দোকানে বসে আরাম করে চা খাচ্ছিলেন। আর জামার পকেটে ছিল তাঁর মোবাইল ফোনটি। আচমকা কিছু বুঝে ওঠার আগেই বিস্ফোরণ হয়। সঙ্গে সঙ্গেই আগুন ধরে যায়। সেই ভিডিও ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media)। যদিও ভিডিয়োটির (Viral Video) সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল।
জানা গিয়েছে, ইলিয়াস নামের ওই ব্যক্তি মারাত্তিচালের বাসিন্দা। পাড়ারই একটি দোকানে চা খেতে গিয়েছিলেন তিনি। তখনই এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ওই ব্যক্তির জামায় আচমকা আগুন ধরে যায়। মোবাইলটি পকেট থেকে বার করে বাইরে ফেলে দেন। কিন্তু জামার আগুন নেভাতে হিমশিম খেতে হয়েছে তাঁকে। দোকানের মালিককেও ছুটে আসতে দেখা যায় ভিডিওতে। তিনিও আগুন নেভাতে এগিয়ে যান।
A cell phone accidentally exploded when it was kept in the pocket of an individual at a local eatery center in Marottichal, a tranquil village in Thrissur district, Kerala state. The incident was captured by a camera positioned at the shop. pic.twitter.com/9NJoX8nkRP
— Syam Kumar V (@Syamkumarnair) May 18, 2023
প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, ব্যাটারি গরম হওয়ার কারণে মোবাইলটি ফেটে যায়। এর আগেও এরকম বহু ঘটনা ঘটেছে। যার ফলে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন অনেকে। শিশু মৃত্যুর মতো মর্মান্তিক দুর্ঘটনাও ঘটেছে।
মনি ভট্টাচার্য: 'মমতা দি চাইলে, দিদির সঙ্গে বসে সিনেমাটি দেখব।' 'দ্য কেরালা স্টোরি' (The Kerala Story) সিনেমায় বাংলার নিষেধাজ্ঞায় সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) স্থগিতাদেশের পর সিএন-ডিজিটালকে এমনই জানালেন পরিচালক সুদীপ্ত সেন (Sudipto Sen)। আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার এই সিনেমার উপর বাংলার নিষেধাজ্ঞায় স্থগিতাদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
চলতি মাসের ৫ তারিখ এই সিনেমা গোটা ভারতবর্ষে মুক্তি পায়। এরপরেই আইনশৃঙ্খলার দোহাই দিয়ে ৮ই মে এই সিনেমার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যান সিনেমার পরিচালক সুদীপ্ত সেন। বৃহস্পতিবার এই মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব সরকারের। সেজন্য কোনও সিনেমা বন্ধ হতে পারে না। এরপর এই সিনেমাটি দেখার ইচ্ছাপ্রকাশ করেন বিচারপতি স্বয়ং। যদিও পাল্টা তিনি আরও জানান, এই মামলার পরবর্তী শুনানি ১৮ ই জুলাই, ওই তারিখের মধ্যে সিনেমায় প্রদর্শিত ৩২ হাজার মহিলার ধর্মান্তরিত সমন্ধে তথ্য পেশ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
এই রায়ে স্বাভাবিকভাবেই ভীষণ খুশি পরিচালক সুদীপ্ত সেন। বৃহস্পতিবার সিএন-ডিজিটালকে তিনি বলেন, 'একটি ছবি দেখার জন্য যে আন্দোলনের চেহারা নিয়েছে বাংলায়, সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়ায়, নিউজ চ্যানেলে, তা দেখে আমি খুশি। আপনারা সঙ্গ দিয়েছেন।' এছাড়া সিএন ডিজিটালকে ধন্যনাদ জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, 'সারা ভারতবর্ষ ছবিটা দেখছে, বাংলা কিছুটা পিছিয়ে গেল। আমাদের ১০-১২দিন নষ্ট হলো। এই ছবি নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট ১০ দিনে দু'বার রায় দিলেন। এই ছবি নিয়ে নিশ্চয়ই এ দেশে কোনও কথা হবে না। এই ছবিটাকে কোনো সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে, কিংবা এই ছবিতে তথ্য বিকৃত করা হয়েছে। এই যে রটনা চলছিল সেটা নিশ্চয়ই বন্ধ হবে।'
বাংলার পরিচালকের সৃষ্টি, বাংলায় নিষিদ্ধ ঘোষণা এ নিয়ে আবার সরব হন তিনি। পরিচালক সুদীপ্ত সেন আরও বলেন, 'আমি বাঙালি, আমার মাথা নিচু হয়ে যাচ্ছিল গোটা দেশে, কারণ সব জায়গায় প্রচলিত পশ্চিমবঙ্গ আজ যা ভাবে, অন্যান্যরা সেটা আগামীকাল ভাবে। সেই জায়গায় এই সিনেমা ব্যান হয়ে যাওয়ার কোনও মানে হয় না।'
এরপরেই তিনি আরও বলেন, 'দিদি চাইলে আমি আসবো, এসে দিদির সঙ্গে বসে সিনেমাটি দেখতে চাই। কেউ দিদিকে ভুল বুঝিয়েছিলেন। আমার ধারণা দিদি নিজে ফিল্ম দেখেবন এবং বুঝতে পারবেন। এই ব্যান করা কতটা ভুল সিদ্ধান্ত ছিল, সেন্সর বোর্ড যখন কোনও সিনেমাটিকে পাশ করিয়ে দেয়, তখন কারোর ক্ষমতা থাকে না সিনেমাটিকে ব্যান করার। পশ্চিমবঙ্গ সরকার আইনশৃঙ্খলার দোহাই দিচ্ছিলেন। ফিল্ম না দেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক হয়নি।'
'দ্য কেরালা স্টোরি' সিনেমাটি বাংলায় নিষেধাজ্ঞা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের স্থগিতাদেশ। চলতি মাসে ৫ তারিখ গোটা দেশে মুক্তি পায় এই সিনেমাটি। এরপর আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হবার দোহাই দিয়ে রাজ্যে এই সিনেমা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপরই সিএন-ডিজিটালকে ওই সিনেমার পরিচালক সুদীপ্ত সেন জানিয়েছিল, এই নির্দেশকে নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছেন তিনি।
সেইমতো সুপ্রিম কোর্টে মামলা করে ওই সিনেমার পরিচালক সুদীপ্ত সেন। সেই মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ বৃহস্পতিবার অর্থাৎ আজ স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, এই সিনেমা সংক্রান্ত বাংলায় নিষেধাজ্ঞার যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, সেটি স্থগিতাদেশ থাকবে। অর্থাৎ এই সিনেমা বাংলার সমস্ত প্রেক্ষাগৃহে চলতে পারে।
'দ্য কেরালা স্টোরি' (The Kerala Story) মুক্তি পাওয়ার আগে থেকেই বিতর্ক জড়িয়েছে সিনেমার সঙ্গে।পশ্চিমবঙ্গ সহ বেশ কিছু জায়গায় সিনেমার প্রদর্শন নিয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। পরিচালক সুদীপ্ত সেন (Sudipto Sen) সেই সিনেমা মুক্তি নিয়ে আইনি লড়াই লড়ছেন। কিন্তু যতগুলি রাজ্যে দর্শকেরা এই সিনেমা দেখতে পারছেন, সেখানের আয় রেকর্ডের দিকে এগোচ্ছে। ১৭ মে পর্যন্ত কেরালা স্টোরির বক্স অফিসে আয় (Collection) হয়েছে ১৬৫ কোটি। সিনেমা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হওয়ায়, দর্শক যেভাবে হলমুখী হচ্ছেন, তাতে সিনেমার যায় আরও বাড়বে বলেই আশাবাদী পরিচালক এবং প্রযোজক সংস্থা।
সিনেমার ট্রেলার দেখেই দর্শকেরা উপচে পড়েছিলেন থিয়েটারে। সিনেমার কালেকশন যেভাবে লাফিয়ে বাড়ছে তাতে চলতি বছরে মুক্তি পাওয়া সিনেমার আয়ের নিরিখে 'দ্য কেরালা স্টোরি উপরের দিকেই থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। সিনেমাটির প্রযোজনা করেছেন বিপুল অমৃত শাহ এবং পরিচালনা করেছেন বাঙালি পরিচালক সুদীপ্ত সেন।
সিনেমার মূল অভিনেত্রী আদাহ শর্মা বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছেন। তাঁর অভিনীত ১৯২০ সিনেমাটির পর এই প্রথম 'দ্য কেরালা স্টোরি'তে অভিনয়ে নজর কেড়েছেন আদাহ। সিনেমাটি মুক্তির পরেই আদাহর অধ্যাত্মিকতা আরও বেশি করে প্রকাশ পেয়েছে সামাজিক মাধ্যমে। অভিনেত্রী মাঝেমধ্যেই সামাজিক মাধ্যমে নানা ভিডিও পোস্ট করছেন। এবার নতুন চরিত্রের জন্য কোমর বাঁধছেন আদাহ।
বাংলায় 'দ্যা কেরালা স্টোরি' সিনেমাটি ব্যান করা নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন পরিচালক সুদীপ্ত সেন। ওই মামলার শুনানিতে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যের কাছে জানতে চেয়েছিল এই সিনেমা গোটা দেশে চললেও বাংলায় নিষিদ্ধ কেন? এবার তার উত্তরে রাজ্য অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গ সুপ্রিম কোর্টকে জানিয়েছে এই সিনেমা বাংলায় চললে বাংলার শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হতে পারে। আইন-শৃঙ্খলার অবনতির ঘটতে পারে। সেই জন্য এই সিনেমা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
চলতি মাসের ৫ই মে এই সিনেমাটি মুক্তি পায়। তারপর চার দিন এই সিনেমা বাংলায় চলে। চারদিন পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে এই সিনেমাটি পশ্চিমবঙ্গে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। এ বিষয়ে সুদীপ্ত সেন অসন্তোষ প্রকাশ করেছিল এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে অনুরোধ করেছিলেন, 'কারুর কথা শুনে এই সিনেমা বন্ধ করবেন না। আপনি নিজে একবার সিনেমাটি দেখুন। তারপর সিদ্ধান্ত নিন।' যদিও ততক্ষণে বাংলায় সিনেমাটি করার সিদ্ধান্ত নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ ওই সিনেমার পরিচালক সুদীপ্ত সেন ও সিনেমার প্রযোজনা সংস্থা। আজ অর্থাৎ বুধবার সুপ্রিম কোর্টে ওই মামলার ফের শুনানি।