যোধপুরে (Jodhpur) জরুরি অবতরণ করল জেদ্দা (Jeddah) থেকে দিল্লিগামী (Delhi) ইন্ডিগো (Indigo) সংস্থার একটি বিমান। বিমানের এক যাত্রী গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ায় জরুরি অবতরণ করা হয়। জানা গিয়েছে, অসুস্থ হয়ে পড়া যাত্রীর নাম মিত্রা বানো, বয়স ৬১। তাঁকে যোধপুরের গয়াল হাসপাতাল এবং গবেষণা কেন্দ্রে (Goyal Hospital and Research Centre) নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
তবে হাসপাতালে নিয়ে আসা বানোকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। মিত্রা বানো জম্মু ও কাশ্মীরের হাজারিবাগের বাসিন্দা। সকাল ১১টায় যোধপুরে ফ্লাইটটি অবতরণ করার সময় বৃদ্ধার ছেলে মুজাফফর তাঁর সঙ্গে ছিলেন। বিমানবন্দরের সূত্রে খবর, বিমানে থাকাকালীন মিত্রার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। উপায় না দেখে দিল্লির আগে যোধপুরেই নেমে পড়ে উড়ান।
মাঝ আকাশে যাত্রীর অসুস্থতার কারণে জরুরি অবতরণ, এ নতুন কোনও ঘটনা নয়। এই ঘটনার কয়েক সপ্তাহ আগে মাদুরাই-দিল্লি ইন্ডিগো ফ্লাইটে একজন ৬০-বছর-বয়সী যাত্রীর মাঝ আকাশে রক্তক্ষরণ শুরু হওয়ায় ইন্দোর বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করা হয়েছিল বিমান। তবে স্থানীয় হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। যাত্রী ছিলেন নয়ডার বাসিন্দা।
বেআইনি অর্থলগ্নি মামলায় (Chitfund Case) যোধপুর পার্ক এবং গণেশ চন্দ্র অ্যাভেনিউয়ে একযোগে সিবিআই (CBI Raid) তল্লাশি। ২৫৫ যোধপুর পার্কে (Jodhpur Park) চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট অসিতাভ জানার বাড়ি এবং গণেশ চন্দ্র অ্যাভেনিউয়ে তাঁর অফিসে সিবিআই হানা। সোমবার বেআইনি অর্থলগ্নি মামলায় বিরাটি থেকে চার জনকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। মঙ্গলবার তাঁদের ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হয়েছে। ওই চার জনকে জেরা করেই অসিতাভ জানার খোঁজ পেয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। এমনটাই সূত্রের খবর।
অর্থলগ্নি বা চিটফান্ড মামলায় এই চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টের যোগসূত্র খুঁজতে এদিন সকাল ৯টা থেকে তাঁর দুই জায়গায় চলছে সিবিআই তল্লাশি। পাশাপাশি খতিয়ে দেখা হচ্ছে ব্যাঙ্ক নথিও। এদিকে, বেআইনি অর্থলগ্নি মামলার তদন্তের পাশাপাশি সিবিআইয়ের হাতে রয়েছে নিয়োগ দুর্নীতি মামলা। সেই মামলায় কেন্দ্রীয় সংস্থার হাতে ধৃত উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যর ১০ অক্টোবর পর্যন্ত জেল হেফজাত। যদিও কেন্দ্রীয় সংস্থা নিজেদের হেফাজতে রাখতে আবেদন করলেও। সেই আবেদন খারিজ করেছে আদালত।
সোমবার জামিন মামলার শুনানিতে কেন্দ্রীয় সংস্থাকে আদালতের ভর্ৎসনা মুখে পড়তে হয়েছে। বিচারক সিবিআইয়ের আইওকে প্রশ্ন করেন, 'সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে আদালতে আনতে এত দেরি কেন? নিজাম প্যালেস থেকে হেঁটে আসলেও এরকম হয় না।' সিবিআইয়ের আইনজীবীর জবাব, 'রাস্তায় ট্র্যাফিক জ্যাম ছিল।'
তিনি জানান,এসএসসি-র প্রাক্তন চেয়ারম্যান তদন্তে কোনও সহযোগিতা করেনি। তাঁকে জেরায় অদ্ভুত উত্তর মিলছে। দুর্নীতিকাণ্ডে কে কে জড়িত,কে নিয়োগের নির্দেশ দিত? এ বিষয়ে কিছুই বলছেন না তিনি। সেই কারণে আরও একবার সিবিআই হেফাজতের দাবি করছি। এই সওয়ালের পাল্টা আদালতের প্রশ্ন, '৬ দিন পেয়েছিলেন, কী করলেন এতদিন? এই মামলায় এখনও পর্যন্ত কতজন গ্রেফতার?
রবিবার ভোর রাতে যোধপুরের (Jodhpur Park) এক ক্যাফেতে দুঃসাহসিক চুরি (Theft in Cafe)। সিসিটিভি ক্যামেরায় (CCTV Camera) গোটা পড়েছে গোটা কীর্তি। লেক থানায় অভিযোগ দায়ের ক্যাফে মালিকে। জানা গিয়েছে, ওয়াশরুম হয়ে কিচেন দিয়ে ঢুকে ক্যাশ কাউন্টারে প্রবেশ করে সেই চোর (Thief)। এমনকি, সেই সময় ক্যাফেতেই ঘুমোচ্ছিলেন চার কর্মী। সেই তোয়াক্কা না করে ক্যাশ কাউন্টার ভেঙে নগদ প্রায় ২ লক্ষ টাকা নিয়ে চম্পট দেয় অভিযুক্ত।
ক্যাফে মালিকের দাবি, যেহেতু অভিযুক্ত মাস্ক পরে ছিল, তাই তাকে চিহ্নিত করা যায়নি। তবে ক্যাফে সম্বন্ধে পড়াশোনা করেই সে চুরি করতে ঢুকেছিল। পরিচিত কেউ না হলে এভাবে ঢোকা-বেরনোর রাস্তা সম্বন্ধে অবগত থাকা সম্ভব নয়।
তিনি জানান, পুলিস এসে সিসিটিভি চেক করে ফুটেজ নিয়ে গিয়েছে। অভিযোগও লিখে নিয়েছে। চুরির সময়ে সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে অভিযুক্তর বেশভূষা সম্পন্ন। তবে পরিকল্পনা করেই এই কাণ্ড ঘটিয়েছে।