রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে শনিবার সকাল থেকেই বেশ কয়েকটা জায়গায় ‘সার্জিকাল স্ট্রাইক’ চালায় ইডি। শনিবারই আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু রোডের একটি বহুতলের ছ’তলায় অঙ্কিত চন্দ্রের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে তল্লাশিতে যান তদন্তকারীরা। টানা ২৩ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর অবশেষে রবিবার সকাল ৮.১৫ মিনিট নাগাদ বেরিয়ে যান তদন্তকারীরা। এই তদন্তের পর রীতিমত চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তোলেন ইডির আধিকারিকরা।
ইডি সূত্রেই খবর, বেশ কিছু নথিপত্র এবং বৈদ্যুনিত যন্ত্রপাতি উদ্ধার করা হয় ওই সংস্থার অফিস থেকে। এছাড়া এখানেই রেশনের চাল, ডাল প্যাকেজিং হত। এমন অভিযোগ প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার অঙ্কিত চন্দ্রের বিরুদ্ধে আগেও ছিল বলে অভিযোগ।
চারিদিকে ধর্ষণ (Rape), খুন (Murder), যৌন নিগ্রহ (Sexual abuse) একাধিক নৃশংসতার খবর প্রতিনিয়ত উঠে আসে। এরই মধ্যে এখনও মানবতা জিইয়ে। তারই এক নিদর্শন মিলল মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) নীমচ জেলার স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে।
টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন গোটা এলাকা। বুকসমান বৃষ্টির জলস্তর। এ অবস্থায় শুরু হয় প্রসব যন্ত্রণা। তড়িঘড়ি ফোন করা হয় অ্যাম্বুল্যান্সে। কিন্তু এত জল পেরিয়ে অ্যাম্বুল্যান্সের চাকা গড়ানো কার্যত দুষ্কর হয়ে উঠেছিল। স্বাভাবিকভাবেই আসতে দেরি হয় অ্যাম্বুল্যান্সের। তখনই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় স্থানীয় প্রশাসন। জেসিবি এনে প্রসূতিকে সময় মতো হাসপাতালে পৌঁছে দেয় তারা।
মহিলার বাড়ির লোক আতঙ্কিত হয়ে বিধায়ক এবং পুলিসের কাছে সাহায্যের আর্তি জানান। বিধায়কের নির্দেশে পুলিস এবং স্থানীয় প্রশাসন তৎক্ষণাৎ একটি জেসিবির ব্যবস্থা করে। গ্রাম থেকে মহিলাকে নিরাপদে হাসপাতালে পৌঁছে দেয় তারা। প্রশাসনের এই মানবিক উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন সকল গ্রামবাসী।