Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Investigation

Baranagar: বরাহনগরে ত্রিকোণ প্রেমের জেরে খুন! তদন্তে বরাহনগর থানার পুলিস

ত্রিকোণ প্রেমের জেরে খুন হাওয়াকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়াল বরাহনগর নিরঞ্জন সেন নগর এলাকায়। বরাহনগর নিরঞ্জন সেন নগরের বাসিন্দা তাপস সাহা এলাকারই যুবক শিবু দাসের স্ত্রীকে বিয়ে করেন। তারপর থেকেই শিবু দাস তাপসকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিতে থাকেন বলে অভিযোগ।

শনিবার রাতে তাপস কাজ সেরে বাড়ি ফিরছিলেন। সেই সময় শিবু তাঁর দলবল নিয়ে তাপসের উপর চড়াও হন। তাপসকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে মারধর করে বেলঘড়িয়া সিসিআর ব্রিজের কাছে জঙ্গলে ফেলে দেন বলে অভিযোগ তাপসের পরিবারের। সেই মারধরের ঘটনা তাঁর স্ত্রীকে ফোনে জানান তাপস। ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়ায় বরাহনগর নিরঞ্জন সেন নগর এলাকায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে বরাহনগর থানার পুলিস। ঘটনার পর থেকে পলাতক অভিযুক্ত শিবু ও তাঁর দলবল। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বরাহনগর থানার পুলিস।

3 months ago
ED: চিটফান্ড মামলার তদন্তে সক্রিয় ইডি, তলব পিসি সরকারকে, হাজিরা সিজিও কমপ্লেক্সে

বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থাগুলির বিরুদ্ধে আবার কোমর বেঁধে নেমেছে ইডি। সারদা-রোজভ্যালি ছাড়াও রাজ্যের শ’খানেক চিটফান্ডের বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযানে নেমেছেন ইডি আধিকারিকরা। এবার চিটফান্ড মামলার তদন্তে গতি আনতে পি সি সরকারকে তলব করেছে ইডি। সিজিও কমপ্লেক্সে শুক্রবার হাজিরা দেন তিনি।

জানা গিয়েছে, টাওয়ার গ্রুপ চিটফান্ড তদন্তে আগেই নাম উঠে এসেছিল পিসি সরকারের। টাওয়ার গ্রুপ নিয়ে প্রথমে তদন্ত শুরু করেছিল সিবিআই। ওই কেন্দ্রীয় সংস্থার তরফে পি সি সরকারের মুকুন্দপুরের বাড়িতেও তল্লাশি চালানো হয়েছিল। পরে ওই একই মামলায় তদন্তভার নেয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। সম্প্রতি টাওয়ার গ্রুপের কর্ণধার রমেন্দু চট্টোপাধ্যায়কে ইডি নিজের হেফাজতে নিয়েছে। তারপরই তলব করা হল পি সি সরকারকে।

4 months ago
Investigation: রেশন দুর্নীতির টাকা কোথায় লগ্নি করতেন বালু! সিএন-এর অন্তর্তদন্তে বিস্ফোরক তথ্য

রেশন বন্টন দুর্নীতি কাণ্ডে ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তদন্তে নেমেই মাস্টার স্ট্রোক হিসাবে মন্ত্রী ও পরিবারের সদস্যদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুঁজে কোটি কোটি টাকার হদিশ পেয়েছেন ইডি কর্তারা। তদন্তকারীদের অনুমান, এখনও বিপুল অঙ্কের অর্থের হিসেব তদন্তে উঠে আসা বাকি। এই দুর্নীতিতে বনমত্রীর সম্পর্কে পাওয়া কিছু তথ্য ও সূত্র মারফত খবরের উপর ভিত্তি করে ক্যালকাটা নিউজের প্রতিনিধি অন্তর্তদন্তে  নামেন।  এক্ষেত্রে বিভিন্ন সরকারি নথি, পাবলিক ডোমিনে থাকা তথ্য ও সাধারণ মানুষের বক্তব্যের উপর ভিত্তি করে বিস্ফোরক কিছু তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।

২০০১-এ প্রথম বার উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটা থেকে বিধায়ক হন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ওরফে বালু। এরপর ২০০৬ এর জ্যোতিপ্রিয়র নির্বাচনী হলফনামাতে উল্লেখ ছিল, তাঁর হাতে নগদ অর্থ বলতে শুধুমাত্র ৭০ হাজার টাকা। এছাড়া সেই অর্থে ব্যাংক ব্যালান্স বা  গাড়ির উল্লেখ ছিলনা। গল্পে  টুইস্ট আসে ২০২১ সালের হলফনামায়। সেখানে শুধু সরকারিভাবে উল্লেখ ছিল ১৫টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের। ৩৩ টি ফিক্সড ডিপোজিটের। এছাড়া এলআইসি, গয়না, শেয়ার বন্ড, গাড়ি কী নেই সেখানে। এত গেল সরকারি উল্লেখ। সূত্রের মাধ্যমে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বালু বিভিন্ন খাতে তাঁর হাতে থাকা অর্থ বিনিয়োগ করতেন। এর একটা বড় অংশ জমি কেনা বেচার কাজে লাগাতেন। রেশন দুর্নীতি কাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমান ও তাঁর ঘনিষ্ট অভিষেক বিশ্বাসের কাছে সেই জমি বিক্রি করে দিয়েছেন বিধায়ক। এছাড়া হাবরা, বনগাঁ, বারাসত, রাজারহাট সহ বেশ কয়েকটি পুরসভার বালু ঘনিষ্ট এক ঝাঁক কাউন্সিলরের নামে বিপুল পরিমাণ জমি, ফ্ল্যাট ও অন্যান্য সম্পত্তি কেনা হয়েছে। তা এখন ইডির স্ক্যানারে রয়েছে।

সূত্র অনুযায়ী, জ্যোতিপ্রিয়র হিসেবহীন অর্থ যেমন হোটেল ব্যবসায় খাটছে বলে ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে। তেমনই বিপুল অর্থ বিনিয়োগ করা হয়েছে চেইন রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়, একইসঙ্গে চেইন মিষ্টি ব্যবসাতেও।  আরও জানা গিয়েছে, কালো টাকা লেনদেনের কাজে ব্যবহৃত সিম কার্ড তোলা হত হাবরা স্টেশন রোডের একটি দোকান থেকে। একবার ব্যবহার করেই তা ভেঙে ফেলা হত। এই সিম কার্ড তোলার কাজ করত দলীয় এক  চিত্র গ্রাহক। একইসঙ্গে বালুর বেআইনি অর্থ এর একটা বড় ভাগ খাটত ঋণ প্রদানকারী সংস্থায়। এছাড়াও বালুর টাকা ঘুরপথে একাধিক বারে (পানশালায়) বিনিয়োগ করা হয়েছে । ক্যামেরার সামনে বলতে না চাইলেও বালুর বিনিয়োগ নিয়ে ব্যবসায়ী থেকে সাধারণ মানুষের অকপট সত্যি ধরা পড়েছে সিএন-এর গোপন ক্যামেরায়। 

6 months ago


ED: কেঁচো খুঁড়তে কেউটে, পুরনিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে 'রেশন দুর্নীতি'তে আটক ব্যবসায়ী

টানা ৩দিন তল্লাশির পর ইডির হাতে আটক ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমান। রেশন দুর্নীতি মামলায় শুক্রবার আটক করা হয় তাঁকে। বাজেয়াপ্ত করা হয় বেশ কিছু নথিও। আজও শুক্রবার ব্যবসায়ীয় কৈখালীর ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালান ইডি আধিকারিকরা। ইডি সূত্রে খবর, পুরনিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে ইডির স্ক্যানারে উঠে আসে বাকিবুরের নাম। এরপরই তদন্তে নামে ইডি।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালে করোনাকালে অভিযোগ উঠেছিল, নদিয়া জেলার বেশ কিছু জায়গায় রেশনে নিম্নমানের চাল, খারাপ সামগ্রী সরবরাহ করা হচ্ছে। যা নিয়ে অভিযোগও দায়ের করা হয়েছিল। এই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে ইডি।  এরপরই বাকিবুরের অফিস, চালকল-সহ বিভিন্ন জায়গায় চলে ম্যারাথন তল্লাশি। ইডি সূত্রে খবর, বাকিবুরের সঙ্গে এক প্রভাবশালী নেতার যোগ রয়েছে। এই বাকিবুরের হাত ধরে ‘রেশন দুর্নীতির’ বহু কালো টাকা সাদা হয়েছে বলেও ইডি সূত্রে খবর। একাধিক শেল কোম্পানি থেকে একাধিক ব্যবসার হদিশ পেয়েছে ইডি। শপিং মল, নার্সিংহোমেও সে টাকা ঢুকেছে বলে ইডি সূত্রে খবর।

7 months ago
Giriraj Singh: ২৫ লক্ষ জবকার্ড, ৫৪ হাজার কোটির হিসাবে নয়ছয়, তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক গিরিরাজ সিং

'কেন্দ্রীয় বঞ্চনা'-র অভিযোগে দিল্লিতে তৃণমূল (TMC)। সোমবার দিল্লির রাজঘাটে ধরনায় বসেন তৃণমূল সাংসদ, বিধায়ক ও নেতা-মন্ত্রীরা। লাগাতার মোদী সরকারকে নিশানা করে চলেছেন তাঁরা। আবার কেন্দ্রের গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিং-কে (Giriraj Singh) গ্রেফতার করার দাবিও জানান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। কিন্তু অবশেষে সাংবাদিক বৈঠক করে মুখ খুললেন গিরিরাজ সিং। এর পর রাজ্যের শাসকদলের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ প্রকাশ্যে আনলেন তিনি। যেখানে একশো দিনের টাকা নিয়ে সুর চড়াচ্ছিলেন অভিষেক, তারই পাল্টা দিলেন কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী। ১০০ দিনের কাজের টাকার ক্ষেত্রে বাংলায় প্রচুর ভুয়ো জব কার্ড ব্যবহার করা হয়েছে বলে অভিযোগ তাঁর। আর এই একশো দিনের কাজের টাকার ইস্যুতে এবার সিবিআই তদন্তের পক্ষে সওয়াল করলেন গিরিরাজ সিং।

এদিন বাংলার তৃণমূল সরকারকে একহাত নিয়ে কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিং বলেন, 'ইউপিএ আমলে ১০০ দিনের কাজের জন্য ১৪,৯৮৫ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছিল। আর মোদী সরকারের আমলে এখনও পর্যন্ত ৫৪,১৫০ কোটি টাকা বাংলাকে দেওয়া হয়েছে। ৪৫ লক্ষ বাড়ি প্রথম হয়েছে। তারপর ফের ১১ লক্ষ বাড়ির ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।' ফলে তাঁর দাবি ইউপিএ আমলের তুলনায় মোদী সরকারের জমানায় দ্বিগুণ তহবিল বিনিয়োগ করেছে মোদী সরকার। আবার তিনি অভিযোগ করেছেন, যখন ১০০ দিনের কাজের টাকা নিয়ে যখন অনুসন্ধান করা হয়, তখন ২৫ লক্ষ জবকার্ড হেরফের হয়েছে।

গিরিরাজ সিং আরও বলেন, 'সরকারের টাকায় লুঠ হচ্ছে। যাঁদের বাড়ি পাওয়া উচিত, তাঁরা পাচ্ছেন না। যাঁদের দোতলা বাড়ি আছে, তাঁদের বাড়ি হয়ে যাচ্ছে। তা সত্ত্বেও আমরা বিধবা ভাতা, পেনশন, সড়ক যোজনার কোনও টাকা আমরা আটকাইনি। কিন্তু যেখানে টাকা লুঠের খবর পেয়ে আমরা যাচাই করতে গেলাম, সেখানে আধিকারিকদের সঙ্গে সহযোগিতাটুকুও করা হয়নি।'

তাই তিনি রীতিমতো বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে বলেন, 'আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে হুঁশিয়ারি দিচ্ছি, গরিবের লুঠ করা টাকা গরিবদের ফেরত দিন। ২৫ লক্ষ ভুয়ো জবকার্ডের টাকা কোথায় ব্যবহার করা হয়েছে, এটা কেন্দ্রীয় সরকার ও দেশবাসী জানতে চায়।'

7 months ago


ED CBI: কেন্দ্রীয় সংস্থার অপব্যবহার নিয়ে বিরোধীদের মামলা, খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

'যখন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার (Central Investigation Team) অপব্যবহার নিয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনতে পারবেন, তখন আবার আসবেন।' কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অপব্যবহার নিয়ে মামলার(Case) শুনানিতে আবেদনকারীদের আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভিকে এমনটাই বলেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। ইডি-সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অপব্যবহার নিয়ে নরেন্দ্র মোদী সরকারে বিরুদ্ধে ১৪টি বিরোধী দলের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। বুধবার প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন শীর্ষ আদালতের বেঞ্চ বলেছে, কোনও নির্দিষ্ট উদাহরণ নিয়ে শুনানি চলতে পারে। কিন্তু সার্বিকভাবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অপব্যবহার নিয়ে মামলার শুনানি এবং রায়দান সম্ভব নয়।

রাজনৈতিক লাভের জন্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি-সিবিআইকে বিরোধীদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করার অভিযোগে গত ২৪ মার্চ সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করেছিল দেশের ১৪টি বিরোধী দল। তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে তাতে কংগ্রেসের পাশাপাশি তৃণমূল, আপ, বাম, সমাজবাদী পার্টি, আরজেডি, বিআরএস-ও ছিল। কংগ্রেসের নেতা এবং আইনজীবী সিঙ্ঘভি তাঁর আবেদনে দেশের প্রধান বিচারপতিকে জানিয়েছিলেন, বর্তমানে সিবিআই-ইডির তদন্তাধীন ৯৫ শতাংশ মামলাই বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাদের বিরুদ্ধে। এই আবহে সিবিআই-ইডির অপব্যবহার রুখতে গ্রেফতারির আগে এবং পরে নির্দেশিকা খতিয়ে দেখার অনুরোধ জানিয়েছিলেন তিনি।

one year ago
CBI ED: এবার প্রাথমিক নিয়োগে সিবিআই-ইডির যৌথ তদন্ত, হাইকোর্টের সিট গঠন

এবার প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে একসঙ্গে সিবিআই-ইডি (CBI-ED)। বৃহস্পতিবার এই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta high Court)। ২০২০ সালের প্রাথমিক নিয়োগ (Primary Recruitment 2020) দুর্নীতির তদন্তে সিট গঠন করে দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আদালত গঠিত যৌথ কেন্দ্রীয় সংস্থার সিট (SIT) এই দুর্নীতির তদন্ত করবে। ইডি এবং সিবিআই সমন্বয় রেখে এই তদন্ত করবে, এমনটাই সূত্রের খবর। কীভাবে পর্ষদের গুরুত্বপূর্ণ কাজের দায়িত্ব এস বসু রায় অ্যান্ড কোম্পানিকে দেওয়া হল খতিয়ে দেখবে সিট।

২০১৪-র টেটের নিরিখে ২০২০-র নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে তদন্ত করবে সিবিআই-ইডি। হাইকোর্টের নির্দেশে নতুন করে এফআইআর দায়ের করে তদন্ত চালাবে সিট। তদন্তে উঠে আসা সন্দেহভাজনদের প্রয়োজনে হেফাজতে নিতে পারবে কেন্দ্রীয় সংস্থা। আইনজীবী মহলের প্রশ্ন, এই জোড়া তদন্ত সংস্থার তদন্ত কী নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে আরও রহস্যের জট খুলবে?

one year ago
Murder: পারিবারিক বিবাদ, আলিপুরদুয়ারে কুড়ুলের কোপে মৃত্যু ছেলের, গ্রেফতার বাবা

মর্মান্তিক ঘটনা! পারিবারিক অশান্তির জেরে নিজের ছেলেকেই কুড়ুল দিয়ে কুপিয়ে খুন (murder) করলেন বাবা। মর্মান্তিক এই ঘটনার সাক্ষী থাকল আলিপুরদুয়ার (Alipurduar) জেলার বারবিশা দক্ষিণ রামপুরবাসী। কিন্তু কেন এই নৃশংস ঘটনা? কী বলছে পরিবার?

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাবার সঙ্গে ছেলের মাঝে মধ্যেই অশান্তি লেগে থাকত। শনিবার রাতে সেই অশান্তি চরমে পৌঁছয়। পেশায় ছেলে টোটো চালক। ছেলের বছর ২৬ এর রাজু দাস। ছেলে প্রায় প্রতিরাতেই মদ খেয়ে বাড়ি ফিরেতেন। সঙ্গেি লেগে থাকত অশান্তি। শনিবার রাতে অশান্তির জেরে নিজের ছেলে রাজুকে খুন করেন পিতা।  ঘটনার খবর পেয়ে বারবিশা ফাঁড়ির পুলিস ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। মৃতদেহ উদ্ধার করে নিয় যায় পুলিস (police)। 

পুলিস শনিবার রাতেই অভিযুক্ত পিতা বছর ৬৪ এর নিরঞ্জন দাসকে গ্রেফতার করে।  গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। রবিবার মৃতদেহ আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য পাঠায় পুলিস।

one year ago


CBI: 'সিবিআই কতদিনে তদন্ত শেষ করবে?', কেন্দ্রীয় সংস্থার তদন্তে উষ্মা প্রকাশ জাস্টিস গাঙ্গুলির

রাজ্যে নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Case) মামলায় চলা সিবিআই (CBI) তদন্ত নিয়ে ফের উষ্মা প্রকাশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Ganguly)। একটি মামলায় এজলাসে উপস্থিত সিবিআইয়ের আইনজীবীকে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় প্রশ্ন করেন, 'আপনার সিবিআই কত দিনে তদন্ত শেষ করবে? লোক বাড়ানোর ব্যবস্থা করুন। কাল (পড়ুন রবিবার) এক জায়গায় গিয়েছিলাম। সমাজের উপর তলার মানুষ সেখানে ছিলেন। তাঁরা আমাকে একের পর এক প্রশ্ন করেছেন, তদন্ত কবে শেষ হবে, জানতে চেয়েছেন।' 

তিনি জানান, লোক কোথায়, সিবিআইকে লোক বাড়াতে হবে। আমার চোখে যা আসছে তাতে আরও দুর্নীতির ইঙ্গিত আছে। সেক্ষেত্রে সিটে লোক না বাড়ালে হবে না। প্রয়োজনে অর্ডার দেবো। কারণ সিবিআই আরও বহু মামলার তদন্ত করছে। যদিও এক সপ্তাহ আগেই বিচারপতি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের কাজের ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন। সম্প্রতি সিবিআইয়ের আইও-কে ডেকে ব্যক্তিগত ভাবে কথা বলেছিলেন বিচারপতি। তিনি জানিয়েছিলেন, প্রথম দিকেই আমি দুর্নীতি লক্ষ্য করেছিলাম। তাই আমি সিবিআইকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম। আমি নির্দেশ দিতে পারি, কিন্তু প্রধান কাজ করতে হবে সিবিআইকে। আমি চাই সিবিআই এই কাজটা দায়িত্ব নিয়ে করবে। সিবিআইয়ের পতাকা মাথা উঁচু করে উড়ুক, আমি এটাই চাই। আমি কিছু মন্তব্য করি আমার উদ্বেগ থেকে।

সপ্তাহ ঘুরতেই ফের সিবিআই তদন্ত কতদিনে শেষ হবে, জানতে চেয়ে উষ্মা প্রকাশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের।

one year ago
Coal: কয়লা পাচার তদন্তে খনি অঞ্চলের ১০ পুলিস আধিকারিককে তলব ভবানীভবনে

কয়লা পাচার মামলার তদন্ত করছে রাজ্যের সিআইডি(CID)। ধৃতদের জেরায় পাওয়া তথ্য এবং পারিপার্শ্বিক প্রমাণের উপর ভিত্তি করে রাজ্য পুলিসের(police) কর্মী এবং আধিকারিকদের ভূমিকা খতিয়ে দেখা চায় তদন্তকারীরা। তাই এবার রাজ্য পুলিশের কয়েকজন উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের তলব করা হয়েছে ভবানী ভবনে(Bhabanibhawan) বলে সূত্রের খবর।

ইতিমধ্যে সিআই (CI), আইসি (IC) ব়্যাঙ্কের বেশ কয়েকজন পুলিস আধিকারিককে তলব করা হয়েছে। যাঁরা এক সময়ে কোল বেল্টে কর্মরত ছিলেন বলে সূত্রের খবর। এই কয়লা পাচার কাণ্ডে এর আগে সিআইডির হাতে গ্রেফতার(arrest) হয়েছে আব্দুল বারিক মণ্ডল ও সঞ্জয় সিং নামে এক ব্যবসায়ী। আজ থেকে একাধিক পুলিস আধিকারিকদের ডেকে জেরা পর্ব শুরু হয়েছে এমনটাই খবর সিআইডির সূত্রে। ২০১৯-২০২১ সাল পর্যন্ত খনি অঞ্চলের তিন থানার দায়িত্বে থাকা মোট ১০ কর্মী, আধিকারিককে জেরা করতে চায় সিআইডি । 

সূত্রের খবর, আজ দুপুর একটার পর ভবানীভবনে প্রথম পর্বের জেরা শুরু হবে। প্রথমদিনে তিন পুলিস আধিকারিককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে খবর। আগামী তিনদিন ধরে চলবে জেরাপর্ব। শুক্রবার তিনজন এবং শনিবার চারজনকে জেরা করবে সিআইডি। খনি অঞ্চলে তাঁদের ভূমিকা কি ছিল, তা খতিয়ে দেখতেই সিআইডি তলব । প্রসঙ্গত, একের পর এক দুর্নীতি কাণ্ডে রাজ্যে নিযুক্ত আইপিএস আধিকারিকদের ভূমিকা ঘিরে প্রশ্ন উঠেছে। দিল্লিতে ৮ আধিকারিককে তলব করেছে ইডি। এমন আবহে রাজ্য পুলিশের ভূমিকা খতিয়ে দেখতে চাইছে সিআইডিও।


2 years ago


Corruption: থানার ওসির ৮ তলা বাড়ি সঙ্গে ৪টি প্লট! দুর্নীতির অভিযোগ পেয়ে তড়িঘড়ি তদন্তে প্রশাসন

আটতলা বাড়ি (House) করেছেন। বানাচ্ছেন আরেকটি ডুপ্লেক্স বাড়ি। রয়েছে চারটি প্লট। রাজধানীর মোহাম্মদপুর হাউজিং সোসাইটিতে এক মুক্তিযোদ্ধার বাড়ি দখলেরও অভিযোগ (Corruption) রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এমনভাবেই আয়-বহির্ভূত সম্পত্তবৃদ্ধির অভিযোগ রয়েছে খোদ থানার ওসির (OC) বিরুদ্ধে।

ঢাকা মহানগর পুলিসের (ডিএমপি) রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে এই বিপুল অবৈধ সম্পদের হদিশ পাওয়া গিয়েছে। এমনটাই এক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর। পুলিসের একজন পরিদর্শক হয়ে ওসি মনিরুল কীভাবে এত সম্পদের মালিক হয়েছেন, তা নিয়ে শুরু হয়েছে তদন্ত।

বর্তমানে মনিরুল ইসলাম নবম গ্রেডে ২২ হাজার টাকা স্কেলে সর্বোচ্চ ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা বেতন পান। অনিয়ম ও দুর্নীতিতে মদত দিয়েই তিনি এই সম্পদের মালিক হয়েছেন বলে পুলিসের ধারণা। জানা গিয়েছে, ১৯৯২ সালে উপপরিদর্শক (এসআই) পদে পুলিসের চাকরিতে যোগ দেন মনিরুল। ২০১২ সালে পদোন্নতি পেয়ে পুলিস পরিদর্শক হয়েছেন। প্রায় ৩০ বছরের চাকরিজীবনে বেশির ভাগ সময় ঢাকা রেঞ্জে ছিলেন। তাঁর বাড়ি রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলায়। ওই প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওসি মনিরুলের বিপুল সম্পদের উৎস সম্পর্কে অনুসন্ধান চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সৈয়দ সাইদুল হক।

2 years ago
Rice mill: অনুব্রতর রাইস মিলে সিবিআই, দীর্ঘক্ষণ ডাকাডাকির পর খুলল দরজা

বোলপুরের ভোলে ব্যোম রাইস মিলে(rice mill) সিবিআই(CBI) হানা। রাইস মিলে ঢুকতে শুরুতে তল্লাশিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে নিরাপত্তারক্ষীদের(security guard) বিরুদ্ধে। তবে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর ভিতরে প্রবেশ করতে পারেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। প্রায় ৪০ মিনিট পর রাইস মিলের ভিতরে ঢুকতে পারেন তারা। অন্যদিকে চাবি না থাকায় গেট খুলতে দেরি বলে দাবি নিরাপত্তারক্ষীদের। 

মিলের ভিতরে ঢুকে নথিপত্র খতিয়ে দেখার কাজ শুরু করেন সিবিআই আধিকারিকরা। মিলের কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে তথ্য(information) জানার চেষ্টা করে সিবিআই। সূত্রের খবর, এই মিলের মালিকানা রয়েছে বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে এবং স্ত্রীর নামে। মিলের ভিতরে ঢুকে চক্ষু চড়কগাছ আধিকারিকদের। ভিতরে ৬ টি গ্যারাজের(garrage) সন্ধান তাঁরা পান। গ্যারাজগুলিতে সার দিয়ে রাখা রয়েছে একাধিক বিলাসবহুল গাড়ি। ভিতরে দেখা গেছে অনুব্রত মণ্ডলের গাড়িও। কয়েকটি গাড়িতে রাজ্য সরকারের স্টিকারও লাগানো আছে। তবে গাড়িগুলির মালিকানা কার, সে প্রশ্নের উত্তরে মুখে কুলুপ মিলের কর্মীদের। তবে গাড়িগুলি কার, কী কাজেই বা সেগুলি ব্যবহার হত, তা জানার চেষ্টা করছেন আধিকারিকরা।

প্রসঙ্গত,গরু পাচার-কাণ্ডের তদন্তে নেমে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের একের পর এক সম্পত্তির হদিশ পাচ্ছে সিবিআই। এবার রাইস মিলে হানা দিয়ে তথ্য জানার চেষ্টায় গোয়েন্দা আধিকারিকরা। 

2 years ago