বাবা-মায়েরা তাঁদের সন্তানদের স্কুলে পাঠান শিক্ষক-শিক্ষিকাদের থেকে শিক্ষা নিতে। কিন্তু স্কুলে যদি শিক্ষিকারা পডাশোনা না করিয়ে ফোনে ব্যস্ত থাকতেন, ভাবতেই কেমন লাগছে তাই তো! কিন্তু এবারে এমনটাই অভিযোগ উঠে এসেছে উত্তরপ্রদেশের এক প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষিকাদের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, স্কুলের শিক্ষিকারা পড়ুয়াদের না পড়িয়ে স্কুলে এসে রিলস বানাতে ব্যস্ত থাকেন। শুধু তাই নয়, সেসব রিলস লাইক, শেয়ার করতে বাধ্য করা হয় পড়ুয়াদের। ফলে তাদের অভিভাবকেরা জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ করেছেন। জানা গিয়েছে, ঘটনাটি উত্তরপ্রদেশের আমোরা জেলার।
সূত্রের খবর, অভিযোগ উত্তরপ্রদেশের আমোরা জেলার এক প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষিকারা স্কুলে এসে রিলস বানান। পড়ুয়ারা জানিয়েছেন, কয়েকজন শিক্ষিকা বিভিন্ন গানে রিলস বানান ও কিছুজন সেই রিলস ভিডিও শ্যুট করে দেন। এর পর সেই ভিডিও পড়ুয়াদের দিয়ে লাইক, শেয়ার করান। এখানেই থেমে থাকেননি শিক্ষিকারা। কিছু পড়ুয়া দাবি করেছে, শিক্ষিকারা তাদের দিয়ে চা বানানোর কাজ করান, এমনকি বাসন মাজানোরও কাজ করান।
শিক্ষিকাদের এমন কাণ্ডেই বিরক্ত হয়ে পড়ুয়াদের অভিভাবকরা জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ জানান। তাঁরা জানান, শিক্ষিকাদের এমন আচরণে তাঁদের সন্তানরা ঠিক মতো পড়াশোনা করতে পাচ্ছে না। জেলা প্রশাসকের কাছে এসব জানাতেই তিনি জানিয়েছেন, ব্লক এডুকেশন অফিসার এই ঘটনার তদন্ত করছে। আর এই অভিযোগগুলো সত্যি কিনা তা জানতে খতিয়ে দেখা হচ্ছে বিষয়টি।
বেশ কয়েকদিন ধরেই টলিপাড়ায় চর্চায় রয়েছেন জিতু কমল (Jeetu Kamal) ও নবনীতা দাস (Nabanita Das)। দু'জনের বিচ্ছেদের খবর ছড়িয়ে পড়তেই হইহই পড়ে যায় টলিপাড়ার অন্দরে। তাঁদের অনুরাগীদেরও মন ভেঙে যায়। তবে তাঁদের বিচ্ছেদের খবর নবনীতা নিজে মুখে প্রকাশ করলেও জিতু এখনও এই কথা প্রকাশ্যে বলেননি। কিন্তু তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টের মধ্যেই বুঝতে পারা যায়, এই সম্পর্কের বিচ্ছেদ নিয়ে তেমন কিছুই বলতে চান না তিনি । কিন্তু এবারে ফের এক পোস্ট শেয়ার করেছেন জিতু। ছবি শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, 'আমাকে ঘেন্না করলেও এড়িয়ে যেতে পারবে না।'
জিতুর এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে, খোলা আকাশের নীচে দাঁড়িয়ে সমুদ্রের দিকে একমনে তাকিয়ে রয়েছে জিতু। আর ক্যাপশনে লিখেছেন, 'আমাকে ঘেন্না করলেও এড়িয়ে যেতে পারবে না।' এই পোস্ট দেখেই ফের শুরু হয়েছে জল্পনা। কার উদ্দেশে এই পোস্ট, তা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে অনুরাগীদের মনে।
এর আগেও নবনীতাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করতে দেখা গিয়েছে, যেগুলো দেখে বোঝাই গিয়েছে তাঁর মনের অবস্থা। মনোবিদের যাওয়ার থেকে কোন কাজ করলে তাঁর মন ভালো থাকবে, তাও উল্লেখ করেছিলেন তিনি। ফলে এবারে ফের জিতুর নতুন পোস্ট নিয়ে প্রশ্ন উঠছে যে, তবে কি জোড়া লাগতে পারে তাঁদের সম্পর্ক?
সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইক ও ফলোয়ার্সের 'দৌড়ে' প্রাণ হারাল এক যুবক। ইনস্টাগ্রামে (Instagram) রিল বানানোর জন্য রেললাইন ধরে দৌড়তে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ল নবম শ্রেণির এক ছাত্র। ঘটনাটি ঘটেছে হায়দরাবাদের (Hederabad) সনৎনগরে।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে মৃতের নাম মহম্মদ সরফরাজ। বয়স ১৬ বছর। সমাজমাধ্যমে সাহসী ভিডিও পোস্ট করতে গিয়ে রেললাইন ধরে দৌড়চ্ছিল সরফরাজ ও তার বন্ধুরা। তাদের মধ্যে বাজি ছিল ট্রেনের সামনে দৌড়তে হবে। ফোনে ভিডিও করছিল এক বন্ধু। বাকি দুই বন্ধু পাশের রেললাইন ধরে একটি চলন্ত ট্রেনের সমান্তরালে দৌড়চ্ছিল। হঠাৎ ঘটে এই দুর্ঘটনা। ট্রেনের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় যুবকের দেহ।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন পরিবারের লোকজন এবং স্থানীয়েরা। খবর দেওয়া হয় পুলিসকেও। পুলিস এসে রেললাইনের ধার থেকে যুবকের রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয়েছে সরফরাজের মোবাইল ফোন। জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় দুই বন্ধুকেও। ঘটনার জেরে শোকস্তব্ধ ওই এলাকা।
বলিউডের ভাইজান (Salman Khan) প্রায় সবসময়ই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন। তাঁর বিষয়ে সমস্ত কিছুই খবরের শিরোনামে উঠে আসেন। এবারে তাঁর একটি পোস্ট ঘিরে তুমুল চর্চা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার সলমন খান নিজের ইনস্টাগ্রাম (Instagram) অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ছবি শেয়ার করেছেন, যেখানে দেখা যাচ্ছে তিনি তাঁর খুব প্রিয় একজনকে হারিয়েছেন। ফলে তিনি সেই প্রিয় মানুষটির জন্য শোকপ্রকাশ করেছেন। তাঁকে 'আদ্দু' (Addu) বলে সম্বোধন করছেন ভাইজান। এরপর থেকেই প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে, কে ইনি? কী সম্পর্ক ভাইজানের সঙ্গে?
সলমন খানকে এর আগেও তাঁর জীবনের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন বিষয় তাঁর ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করে নিতে দেখা গিয়েছে। এবারেও তিনি তাঁর জীবনের একজন প্রিয় মানুষের হারানোর কথা শেয়ার করেছেন। সেই মহিলার ছবি দিয়ে তিনি ক্যাপশনে লিখেছেন, 'আমার প্রিয় আদ্দু, ছোট থেকে ভালোবাসা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। সবসময় আমি তোমাকে ভালোবাসব। শান্তিতে থেকো প্রিয় আদ্দু।'
এমনটা শেয়ার করার পর থেকে সলমন ভক্তদের মনে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, 'কে ইনি?' কমেন্টে অনেক নেটিজেনরা জানিয়েছেন, ইনি সলমনের ছোটবেলার কেয়ার টেকার বা ন্যানি। তবে ইনি আসলে কে, তাঁর আসল পরিচয় কী, এখনও স্পষ্ট নয়। তবে তাঁর মৃত্যুতে যে ভাইজান কষ্ট পেয়েছেন, তা বোঝাই যাচ্ছে।
বিসিসিআই-এর প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav Ganguly) ও ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক বিরাট কোহলির (Virat Kohli) দ্বন্দ্ব ফের এক নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে। তাঁদের মধ্যে যে ঠান্ডা লড়াই চলছিল, তা ফের নতুন করে উসকে উঠেছে। এর মধ্যেই দেখা গিয়েছে, আরসিবি-দিল্লি ক্যাপিটালসের ম্যাচে আরসিবি ২৩ রানে জয়লাভ করেছে। এরপরে দুজনকেই মাঠে সবার সঙ্গে হাত মেলাতে দেখা গেলেও বিরাট ও সৌরভকে একে অপরের সঙ্গে হাত মেলাতে দেখা যায়নি। বরং তাঁদের একে অপরকে ক্ষোভের সঙ্গে দেখতে দেখা গিয়েছে। এর মধ্যেই আরও একটি খবরে তোলপাড় হয়েছে পুরো দেশ, তা হল বিরাট ইনস্টাগ্রামে (Instagram) সৌরভকে আনফলো করেছেন। এই নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে।
Virat kohli Unfollow To Sourav Ganguly In Instagram .King kohli ke saath jo Galat karega Uske saath Yahi Hoga🚩🚩🔥🔥 pic.twitter.com/5P2npiys70
— Radhe krishna🇮🇳 (@king_Virat140) April 16, 2023
তবে তাঁদের এই দ্বন্দ্বের শুরু কোথায় জানেন? এক বছর আগেকার কথা, বিরাট কোহলি টি২০-র অধিনায়কত্বের থেকে সরে আসেন, কিন্তু তিনি ওডিআই-এর ক্ষেত্রে অধিনায়ক হিসাবে থাকতে চেয়েছিলেন। কিন্তু টি-২০ থেকে সরে দাঁড়ানোর পরেই বিসিসিআই বিরাটকে ওডিআই-এর থেকেও বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। বিরাট তখন দাবি করেছিলেন, তাঁকে না বলেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল। আর সেসময় বিসিসিআই-এর প্রেসিডেন্ট ছিলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। আর এখান থেকেই শুরু হয় তাঁদের দ্বন্দ্ব।
এরপরেই খবরে উঠে এসেছে, বিরাট কোহলি 'দাদা'কে ইনস্টাগ্রামে আনফলো করেছেন, তবে সৌরভ তা করেননি। তিনি এখনও ফলো করেন বিরাটকে। ফলে এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই ট্যুইটারে শুরু হয়েছে বিতর্ক। বিরাট অনুরাগীরা বলতে শুরু করেছেন, বিরাট যা করেছেন সেটাই ঠিক, আবার সৌরভ অনুরাগীরা তাঁর হয়ে সমাজমাধ্যমে যুক্তি দিয়ে চলেছেন। ফলে সৌরভ-বিরাট দ্বন্দ্ব নিয়ে মেতে রয়েছে পুরো ক্রিকেটমহল।
বলিউডের জনপ্রিয় মুখ প্রীতি জিন্টা (Preity Zinta)। একসময় মুম্বইবাসী হলেও বর্তমানে তাঁকে খুব একটা ভারতে দেখা যায় না। জেন গুডএনাফকে বিয়ে করে বর্তমানে তিনি প্রবাসী। তবে মনে জমেছে মুম্বই নিয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতা। সম্প্রতি নিজের ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট থেকে সেই অভিজ্ঞতার কথা লিখেছেন। প্রথমটি তাঁর মেয়েকে নিয়ে, দ্বিতীয়টি নিজের কথা। তাঁর লেখা বর্তমানে ভাইরাল সামাজিক মাধ্যমে।
একটি লম্বা পোস্টে প্রীতি লিখেছেন,'এই সপ্তাহে দুটি ঘটনা আমাকে নাড়িয়ে দিয়েছে। প্রথমটি আমার কন্যা জিয়া'কে নিয়ে। এক মহিলা আমার মেয়ের ফটো তুলতে চাইছিল। আমি বিনম্রভাবে তাকে বারণ করি। এরপর সেই মহিলা আমার মেয়েকে জাপটে ধরে চুমু খায় এবং খুব আদুরে বাচ্চা বলে চলে যায়। এই মহিলা এলিট বিল্ডিংয়ে থাকেন, যেখানে আমার বাচ্চারা খেলাধুলা করে। আমি যদি সেলিব্রিটি না হতাম তাহলে নিশ্চয়ই প্রতিক্রিয়া দিতাম। কিন্তু মাথা ঠান্ডা করে নিজেকে সামলে নিয়েছি।'
প্রীতি আরও একটি অভিজ্ঞতার উল্লেখ করেন সেই পোস্টে। অভিনেত্রী লেখেন, 'আমাকে প্লেন ধরতে হত এবং এক বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তি আমাকে ক্রমাগত আটকানোর চেষ্টা করে। বছরের পর বছর ধরে এই ব্যক্তি আমাকে টাকার জন্য নাজেহাল করেছে। আমার কাছে যখনই টাকা ছিল আমি দিয়েছি। এবার ওই ব্যক্তি আবারও টাকা চাইলে আমি বলি, আমার কাছে ক্যাশ নেই , কেবল কার্ড রয়েছে। সে রেগে গিয়ে আমার পিছু করতে শুরু করে।'
প্রীতি লেখেন, 'অন্যান্যদের মতোই এই শহরে থাকার সমান অধিকার আছে আমার। একটি গল্পের দুটি দিক আছে। দয়া করে সেলিব্রিটিদের দোষারোপ করা বন্ধ করুন।' পোস্টে সকলকে সতর্ক করতে প্রীতি লেখেন, ' আমার বাচ্চারা কোনও প্যাকেজ ডিল নয়, আমার বাচ্চাদের একা ছেড়ে দিন। তারা অবোধ, সেলিব্রিটি নয়।'
ইনস্টাগ্রামে (Instagram) চাকরির ভুয়ো বিজ্ঞাপনে ক্লিক করতেই ৮ লক্ষ টাকা খোয়ালেন দিল্লির (Delhi) এক তরুণী। চাকরির ফর্ম ফিলাপের জন্য ইনস্টাগ্রামের বিজ্ঞাপনে একটি লিঙ্ক দেওয়া ছিল। সেই লিঙ্কে উল্লেখ, লিঙ্কে ক্লিক করলেই ‘এয়ারলাইনজবঅলইন্ডিয়া’ নামে নতুন একটি পেজ খুলবে। সেখানে ক্লিক করা মাত্রই গায়েব ওই তরুণীর লক্ষাধিক টাকা।
ইনস্টাগ্রামের বিজ্ঞাপনে উল্লেখিত নির্দেশিকা অনুযায়ী, ওই তরুণী ধাপে ধাপে ফর্ম পূরণ করেন। তারপরই রাহুল নামে এক ব্যক্তি ওই তরুণীর কাছে ফোন করে তাঁকে রেজিস্ট্রেশন ফি হিসাবে ৭৫০ টাকা জমা করতে বলেছিল। অভিযোগ, সেই টাকা জমা দেওয়ার পর তরুণীর কাছ থেকে ‘গেট পাস ফি’, বিমা এবং নিরাপত্তার জন্য তরুণীর কাছ থেকে ৮ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা নিয়ে নেন ওই ব্যক্তি। এরপর আরও টাকা চাওয়া হলে, তরুণীর সন্দেহ হয়। তখন তিনি গোটা বিষয়টি নিয়ে থানায় হাজির হন। ওই তরুণীর অভিযোগে দিল্লি পুলিস অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে। দিল্লি পুলিসের ডেপুটি কমিশনার সঞ্জয় সাঁই বলেন, 'তদন্তে জানা গিয়েছে, হরিয়ানার হিসার থেকে তরুণীর অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলা হয়েছে। অভিযুক্তের ফোনের টাওয়ার লোকেশন চিহ্নিত করে হিসার থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।'
অভিনেত্রী নুসরত জাহান (Nusrat Jahan) বেশ বিতর্কিত। তাঁর ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত নিয়ে চর্চা কম হয়নি। প্রথম স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পরে অভিনেতা যশ দাশগুপ্তের প্রেমে পড়েন। বিয়ে না করলেও সন্তান আসে তাঁদের। একদিকে অভিনেত্রী, অন্যদিকে রাজ্যসভার সাংসদ। ফলে তাঁকে নিয়ে কম আলোচনা হয়নি। বেছে বেছে সিনেমা করছেন। তবে নিজের সামাজিক মাধ্যমে বেশ সক্রিয় তিনি। এবার নেট দুনিয়ায় নতুন ছবি পোস্ট করে আবারও চর্চায় তিনি।
শনিবার নিজের ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট থেকে বেশ কিছু ছবি পোস্ট করেছেন নুসরত। হল্টার টপের সঙ্গে পরেছেন ডিজাইনিং প্যান্ট ও বোতাম খোলা শার্ট। ছবিগুলি পোস্ট করে নুসরত লিখেছেন, 'আমি আমার অঙ্গভঙ্গি বদলাতে পারি, কিন্তু আচরণ নয়।' ছবির নিচে নুসরতের ভক্তরা কমেন্টে ভাসিয়েছেন। নুসরত জাহানের পরবর্তী ছবি 'শিকার'। সিনেমায় নুসরতের বিপরীতে অভিনয় করবেন যশ দাশগুপ্ত ও ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। ফেব্রুয়ারি মাসেই তাঁর আসন্ন ছবির কথা জানিয়েছেন নেট মাধ্যমে। তাঁর নতুন ছবি বক্স অফিস কতটা জমাতে পারে, তা জানা যাবে সিনেমে মুক্তি পেলে।
মানবিকতার পরিচয়! এখনকার দিনেও যে এমন মানুষ রয়েছেন, তা ভাবাই মুশকিল। সম্প্রতি একটি ভিডিও সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেই ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, বাইকে চেপে এক ব্যক্তি ট্রাফিক পুলিসদের দিকে জলের বোতল বাড়িয়ে দিচ্ছেন। এই দৃশ্য ভাইরাল হতেই সেই ব্যক্তিকে বাহবা দিয়েছেন নেটিজেনরা। এই ভিডিও যেন নেটিজেনদেরও মন ছুঁয়ে গিয়েছে। ঘটনাটি হায়দরাবাদের।
সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ট্রাফিক পুলিস কড়া রোদে দাঁড়িয়ে তাঁদের দায়িত্ব পালন করেন। ট্রাফিক পুলিসের এই পরিস্থিতির কথা ভেবে সেই ব্যক্তি এক অভিনব উদ্যোগ নিয়েছেন। জানা গিয়েছে, বাইকার নিখিল নামের সেই ব্যক্তি তেলঙ্গানা ট্রাফিক পুলিসদের জন্য এই পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। নিখিল তেলেঙ্গানার রাস্তায় প্রায় যতজন ট্রাফিক পুলিস দেখেছেন, তাঁদের সবার হাতে তুলে দিয়েছেন জলের বোতল। কড়া রোদে, গরমে যখন হাঁসফাঁস করছে ট্রাফিক পুলিস, সেসময় নিখিলের এই সাহায্য তাঁদের মুখে যেন এক চওড়া হাসি এনে দেয়।
এই ট্রাফিক পুলিসদের জলের বোতল দেওয়ার এই দৃশ্য সমাজমাধ্যমে ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি 'মোটোবয় নিকি' নামক অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই এই ভিডিওতে ৫ লক্ষের উপরে ভিউ এসেছে। এছাড়াও এসেছে অসংখ্য কমেন্ট। কেউ লিখেছেন, 'অবশেষে ইনস্টাগ্রামে কিছু ভালো ভিডিও দেখা গেল। এমন রিলস ভিডিওই দেখতে চাই আমরা।' আরও একজন লিখেছেন, 'বাইকারদের ঠিক এমনটাই করা উচিত। বাকিরা তো নিজেদের বাইকের শো-অফ করতে থাকেন।'
অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মা (anushka Sharma) দিন দিন লাস্যময়ী হয়ে উঠছেন। মেয়ে ভামিকা (Vammika)হওয়ার পর তিনি যেন আরও পরিণত হয়েছেন। সামাজিক মাধ্যমে তিনি বেশ সক্রিয়। নিজের একান্ত যাপনের ছবি তিনি প্রায়ই দিয়ে থাকেন সামাজিক মাধ্যমে। আবার কোনও বিশেষ ইভেন্ট অথবা ফটোশ্যুটের ছবিও দিয়ে থাকেন ইনস্টাগ্রামে। দিন কয়েক আগে গাঢ় গোলাপি গাউনে ছবি দিয়েছিলেন। সেই ছবিতে তাঁর হাজারও অনুরাগী কমেন্টে ভাসিয়েছিলেন। লিখেছিলেন অভিনেত্রীর প্রতি তাঁদের অনুরাগের কথা।
শনিবার সকালে একটি ছবি পোস্ট করেন অনুষ্কা। ছিপছিপে চেহারা, কালো গাউন ও হীরের গয়নায় অনুষ্কা শর্মাকে অপরূপা বলললেও কম বলা হয়। অভিনেত্রীর সাদা কালো ছবিতে যেন থমকে যায় মুহূর্ত। ওই ছবি দেখে নেটিজেনদের পাশাপাশি মুগ্দ্ধ হয়েছেন যান বি-টাউনের তারকারাও। সর্বভারতীয় অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু আগুনের ইমোজি দিয়েছেন। আথিয়া শেট্টি লিখেছেন 'বিউটি', সঙ্গে দিয়েছেন তীরবিদ্ধ হৃদয়। অভিনেত্রী বাণী কাপুর লিখেছেন 'অনবদ্য', সঙ্গে দিয়েছেন রক্তাভ হৃদয়ের ইমোজি। এছাড়াও নেটিজেনরা প্রশংসায় ভরিয়েছেন অনুষ্কার কমেন্ট বক্স।
অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মা (anushka Sharma) দিন দিন লাস্যময়ী হয়ে উঠছেন। মেয়ে ভামিকা (Vammika)হওয়ার পর তিনি যেন আরও পরিণত হয়েছেন। সামাজিক মাধ্যমে তিনি বেশ সক্রিয়। নিজের একান্ত যাপনের ছবি তিনি প্রায়ই দিয়ে থাকেন সামাজিক মাধ্যমে। আবার কোনও বিশেষ ইভেন্ট অথবা ফটোশ্যুটের ছবিও দিয়ে থাকেন ইনস্টাগ্রামে। দিন কয়েক আগে গাঢ় গোলাপি গাউনে ছবি দিয়েছিলেন। সেই ছবিতে তাঁর হাজারও অনুরাগী কমেন্টে ভাসিয়েছিলেন। লিখেছিলেন অভিনেত্রীর প্রতি তাঁদের অনুরাগের কথা।
শনিবার সকালে একটি ছবি পোস্ট করেন অনুষ্কা। ছিপছিপে চেহারা, কালো গাউন ও হীরের গয়নায় অনুষ্কা শর্মাকে অপরূপা বলললেও কম বলা হয়। অভিনেত্রীর সাদা কালো ছবিতে যেন থমকে যায় মুহূর্ত। ওই ছবি দেখে নেটিজেনদের পাশাপাশি মুগ্দ্ধ হয়েছেন যান বি-টাউনের তারকারাও। সর্বভারতীয় অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু আগুনের ইমোজি দিয়েছেন। আথিয়া শেট্টি লিখেছেন 'বিউটি', সঙ্গে দিয়েছেন তীরবিদ্ধ হৃদয়। অভিনেত্রী বাণী কাপুর লিখেছেন 'অনবদ্য', সঙ্গে দিয়েছেন রক্তাভ হৃদয়ের ইমোজি। এছাড়াও নেটিজেনরা প্রশংসায় ভরিয়েছেন অনুষ্কার কমেন্ট বক্স।
সামাজিক মাধ্যমে আবারও বডি শেমিং, এবার (Body Shaming) শিকার হলেন অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য (Aparajita Adhya)। সামাজিক মাধ্যমে এর আগে অভিনেত্রীর অ্যাকাউন্ট ছিল না। তবে ইনস্টাগ্রামে আসার পরেই তিনি ভালোখারাপ মুহূর্ত ভাগ করে নেন নেটিজেনদের সঙ্গে। কখনও ছবি পোস্ট করেন, কখনও রিলস, আবার কখনও ভিডিও পোস্ট করে থাকেন তিনি। মায়ের মৃত্যুর পর বেশ কিছুদিন তিনি সামাজিকমাধ্যমে নীরব ছিলেন। ব্যক্তিগত শোক, পেশাগত কাজ সামলে সম্প্ৰতি ঘুরতে গিয়েছিলেন। সেই ভিডিও পোস্ট করেই সমালোচনার শিকার হলেন তিনি।
বালির শহরে বেশ কিছুটা সময় কাটিয়েছিলেন তিনি একান্তে, কাছের মানুষের সঙ্গে। সেই ভিডিও পোস্ট করেছিলেন সামাজিক মাধ্যমে। ভিডিওতে কখনও পা দিয়ে বালি উড়িয়েছেন, কখনও আবার বালি-মাখা সিঁড়ি দিয়ে উঠে গিয়েছেন হিরোইনসুলভ কায়দায়। পরনে ছিল সাদা টপ ও কমলা শর্টস। এই ভিডিওর কমেন্ট বক্স ছেয়ে যায় কুমন্তব্যে। 'আপনাকে একেবারেই মানাচ্ছে না' এমন মন্তব্যে ছয়লাপ হয়। তবে অভিনেত্রীর পাশে দাঁড়ায় তাঁর ভক্তরা। এর আগেও বহুবার তাঁকে নিয়ে এমন বিতর্ক হয়েছে, যদিও অভিনেত্রী বারবার বুঝিয়ে দিয়েছেন তাঁর জীবন তিনি নিজের ইচ্ছেমতোই কাটাবেন। এই বিষয়ে অভিনেত্রীর সঙ্গে সিএন ডিজিটালের যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি।
স্কুলের ভালোবাসা (Love) বা শৈশবের প্রেম কারই বা মনে থাকে না! আর সেই মনের কথা অন্যের প্রতি জানানোর আলাদাই এক অনুভূতি থাকে। সেই মনের কথা বা 'প্রপোজ' করারও এক-এক জনের এক-এক রকমের আদব-কায়দা থাকে। সেরকমই এক রোম্যান্টিক ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা গেল, যা ইতিমধ্যেই ভাইরাল। এটাকে নিয়ে একাধিক মিমও তৈরি হয়েছে। ভাইরাল ভিডিওতে (Viral Video) দেখা গিয়েছে, ক্লাস ভর্তি ছাত্র-ছাত্রী। সেসময়ই এক ছাত্র একগাল হাসি নিয়ে, হাতে ফুল নিয়ে একটি মেয়ের দিকে এগিয়ে আসে তার মনের কথা বলার জন্য। কিন্তু পরমুহূর্তেই তার খুশি বিষাদে পরিণত হল। কিন্তু কী এমন ঘটল?
দেখা গিয়েছে, ছেলেটির পরনে স্কুল ইউনিফর্ম, ক্লাসের মধ্যেই বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে প্রপোজ করতে আসে ও মেয়েটির সামনে হাঁটু গেড়ে বসে পড়ে। তার হাতে ছিল ফুল, তবে লাল নয়, হলুদ গোলাপ হাতে নিয়ে তাকে দেখা যায়। ক্লাসে তখন হইহই পড়ে গিয়েছে। কিন্তু ছেলেটি হাঁটু গেড়ে বসে মনের কথা বলতে গিয়েই সপাটে চড় বসিয়ে দিল মেয়েটি। অর্থাৎ তার প্রেম প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে কিশোরীটি। ক্লাস ভর্তি বন্ধু-বান্ধবরা হতবাক। মেয়েটির এমন ব্যবহারে ছেলেটিও হতভম্ব হয়ে পড়ে।
এই ভিডিওটি ইনস্টাগ্রামে 'নটিফ্যামিলি' নামক অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করার সঙ্গেই সঙ্গেই ঝড়ের গতিতে ভাইরাল। ইতিমধ্যেই এই ভিডিওতে ১ লক্ষের বেশি ভিউ এসেছে। লাইকও পড়েছে বহু। নেটিজেনরা কেউ কমেন্ট করে বলেছেন, মেয়েটি তার মনের কথা এভাবেও না জানাতে পারতেন। তবে এই ভিডিওটি কোন জায়গার তা উল্লেখ করা হয়নি।
সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media) খুললেই আজকাল রিলের (Reel) ঝড়। অল্পবয়সী ছেলেমেয়ে থেকে শুরু করে মাঝবয়সী, এমনকি বয়স্করাও আসক্ত হয়ে পড়েছেন ইনস্টাগ্রাম রিলের দুনিয়ায়। আর রিল বানাতে গিয়ে কত আতরঙ্গি কাজটাই না করছেন? অনেকে কয়েক সেকেন্ডের রিল বানাতে গিয়ে নিচ্ছে জীবনের ঝুঁকি। রবিবার দিল্লির (Delhi) নজফগড়ের এক কিশোরের ঝুলন্ত দেহ (Hanging Body) উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য। পুলিসের প্রাথমিক অনুমান, নেট দুনিয়ার জন্য ভিডিও শ্যুট করতে গিয়েই এমন দুর্ঘটনা। তবে সত্যি দুর্ঘটনা নাকি আত্মহত্যা করেছে ওই কিশোর তা তদন্ত করে দেখছে পুলিস।
পুলিস জানিয়েছে, যখন মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়, তখন কিশোরের পরনে ছিল তার মায়ের শাড়ি এবং মেক আপ। আর সেই অবস্থাতেই ঘর থেকে উদ্ধার করা হয় মৃতদেহ। পুলিস মনে করছেন, ইনস্টা রিল বানাতে গিয়েই হয়তো মৃত্যু হয়েছে কিশোরের। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না আসা অবধি এবিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না।
উল্লেখ্য, ঘটনার সময় বাড়িতে কেউ ছিলেন না। ওই কিশোরের বাবা-মা বাজারে গিয়েছিলেন। ফিরে এসে দেখেন ঘরের মধ্যে ঝুলছে ছেলে। চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা ছুতে আসেন, থানায় খবর দেন স্থানীয়রা। কিশোরের বাবা-মা জানিয়েছেন, তাঁদের ছেলে মোবাইলে আসক্ত ছিল। কিশোরের মোবাইল বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিস।
এক পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন, কিশোর কোনো সুইসাইড নোট লিখে যায়নি। তবে মোবাইলের সমস্ত কিছু দেখা হচ্ছে। এই মৃত্যুর পিছনে অন্য কোনও রহস্য রয়েছে কিনা তাও তদন্ত করে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন।
প্রিয়াঙ্কা চোপড়া (Priyanka Chopra) সম্প্রতি তাঁর মেয়ে মালতি মারি চোপড়া জোনাসের (Malti Marie Chopra Jonas) ঝলক শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। অভিনেত্রী তাঁর ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে (Instagram story) তাঁর মেয়ে বই পড়ছে, এমন ছবি শেয়ার করেছেন। যেখানে দেখা যাচ্ছে মেয়ের সামনে রয়েছে নিকের পোষ্য-পান্ডা (Panda), ডায়ানা (Diana) এবং জিনো (Gino)। দেখে মনে হচ্ছে একসঙ্গে সময় কাটাচ্ছে তারা।
প্রিয়াঙ্কা ক্যাপশনে লিখেছেন, "প্রোটেক্টেড বাই জিনো, ডায়ানা এবং পান্ডা।" তবে মালতির মুখ লাল হার্ট ইমোজি দিয়ে ঢেকে দিয়েছেন মা প্রিয়াঙ্কা। বইয়ের সামনের ছবির ক্যাপশনে প্রিয়াঙ্কা লিখেছেন, "রবিবার পড়ার জন্য"। দ্বিতীয় ছবিতে, যেখানে মালতীর সঙ্গে পোষ্যদের দেখা যাচ্ছে, সেখানে লেখা, "আমার সব শিশু। পারফেক্ট সানডে।"
নীচে প্রিয়াঙ্কার পোস্টগুলি দেখুন:
উল্লেখ্য, প্রিয়াঙ্কা এবং স্বামী নিক জোনাস জানুয়ারিতে সারোগেসির মাধ্যমে তাঁদের মেয়েকে স্বাগত জানান। অভিনেত্রী প্রায়ই মালতীর ছবি শেয়ার করেছেন। কিন্তু শিশুর মুখ প্রকাশ না করার বিষয়টিও নিশ্চিত করেছেন।