Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Inspector

Jalpaiguri: পথ কুকুরকে বাঁচাতে গিয়ে বাইক দুর্ঘটনায় মৃত্য়ু পুলিস আধিকারিকের, শোকাহত পুলিস মহল

বর্তমান সমাজে যেখানে মানুষে মানুষে চলছে লড়াই, প্রায়ই শোনা যায় খুনের ঘটনা। সেখানে একটি পথ কুকুরকে বাঁচাতে গিয়ে মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল এক পুলিস আধিকারিকের। মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়িতে। জানা গিয়েছে, মৃত সাব ইন্সপেক্টর-এর নাম করুণাকান্তি রায়। বাড়ি জলপাইগুড়ির রাজগঞ্জের টোটাগছ এলাকায়। তিনি জলপাইগুড়ি পুলিসের মনিটরিং সেলের অফিসার ইনচার্জ-এর দায়িত্বে ছিলেন। 

জানা গিয়েছে, এদিন করুণাকান্তি রায় তাঁর বাইক নিয়ে বাড়ি থেকে জলপাইগুড়ির পুলিস লাইনে যাচ্ছিলেন প্যারেড রাউণ্ডে যোগ দিতে। সেই সময় জলপাইগুড়ির হাসপাতাল পাড়ায় একটি পথকুকুর তাঁর বাইকের সামনে চলে আসে। সেই পথ কুকুরটিকে বাঁচাতে গিয়ে তিনি বাইকের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার ডিভাইডারে ধাক্কা মারে। এর ফলে গুরুতর জখম হন তিনি। 

এরপর স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পাওয়া মাত্রই কোতোয়ালি থানার পুলিস দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই ইন্সপেক্টরকে উদ্ধার করে জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু চিকিৎসক তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে পুলিস মহলে।

3 months ago
Food: ফুটপাতের দোকান, রেস্টুরেন্টে পচা খাবার বিক্রি! হঠাৎ খাদ্য দফতরের আধিকারিকের হানা, তারপর....

রাস্তার চারিদিকে এখন শুধু খাবারের (Food) দোকান। আর যেদিকেই তাকানো যায় শুধুই দেখা যায় লম্বা লাইন। কখনও কখনও তো আবার এক ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে খাবার কিনতে হয়। তবে বেশ কয়েকদিন ধরেই এই স্ট্রিট ফুডের দোকান গুলির বিরুদ্ধে নষ্ট খাবার বিক্রি করার অভিযোগ উঠছে। আর এই অভিযোগের ভিত্তিতেই শুক্রবার খাদ্য সুরক্ষা (Food Inspector) অধিকারিকরা অভিযান চালিয়েছে দোকানগুলিতে। সারাদিন রীতিমতো খাবারের দোকানে অভিযান চালিয়ে চোখ যেন কপালে উঠল খাদ্য সুরক্ষা অধিকারিকদের।

ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর (Purbo Medinipur) জেলার চন্দ্রকোনা পৌরসভা এলাকায়। শুক্রবার দিনভর চন্দ্রকোনা শহরের একাধিক রেস্টুরেন্ট, হোটেল, চপ মুড়ির দোকান, মিষ্টির দোকানে অভিযান চালান খাদ্য সুরক্ষা দফতরের আধিকারিক দেবারতি জোদ্দার। দোকানগুলিতে তৈরি খাবারের গুনমান দেখে এবং নিজে সেই খাবার খেয়ে যেন একপ্রকার রণমূর্তি ধারন করলেন তিনি। ঝা-চকচকে দোকানের আড়ালেই খাদ্য রসিক মানুষদের দীর্ঘদিন ধরে খাওয়ানো হচ্ছিল বাসি পচা খাবার। তাই বিভিন্ন খাবারের দোকানে হানা দিয়ে বাসি-পচা খাবারের নমুনা সংগ্রহ করেছেন তিনি। এমনকি রীতিমতো নিজে হাতে একাধিক দোকানদারকে নোটিশ দিয়ে কড়া আইনি পদক্ষেপের হুঁশিয়ারিও দিলেন খাদ্য সুরক্ষা দফতরের আধিকারিক দেবারতি জোদ্দার। 


এবিষয়ে চন্দ্রকোনার খাদ্য সুরক্ষা আধিকারিক দেবারতি জোদ্দার জানান, সমস্ত দোকানদারকে ডেকে ট্রেনিং সমেত একাধিক নিয়মাবলি সম্পর্কে আগে সচেতন করা হলেও অনেকেই খাদ্য সুরক্ষার বিষয়ে নজর দিচ্ছিল না। তাই অভিযান চালিয়ে বাসি খাবার থেকে পচা মাংস ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি অনেক দোকানদারই এখনও বিনা লাইসেন্সে দোকান চালাচ্ছেন তাঁদের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী সময়ে এদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপও নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, বিনা লাইসেন্সে চন্দ্রকোনা শহরে দিনদিন বেড়ে চলেছে খাবারের দোকান, খাবারের গুনগত মান নিয়েও উঠছিল একাধিক অভিযোগ। এবার সেই অভিযোগই রাস্তায় নামলো খাদ্য সুরক্ষা দফতর, খাবারের গুনগত মান বজায় রাখতে আগামী দিনেও এই অভিযান বজায় থাকবে বলে খাদ্য সুরক্ষা দফতরের তরফে জানানো হয়েছে। তবে খাদ্য সুরক্ষা দফতরের এহেন অভিযানে খুশি ক্রেতা থেকে চন্দ্রকোনাবাসী।

11 months ago
Court: ফুড ইন্সপেক্টর পদে নিয়োগ নিয়ে এবার হাইকোর্টে ধমকির মুখে রাজ্য সরকার

ফুড ইন্সপেক্টর (Food Inspector) পদে নিয়োগ নিয়ে এবার হাইকোর্টে (High Court) ধমকির মুখে রাজ্য সরকার। 'বেআইনি নিয়োগ হলে বরদাস্ত নয়’, এবার ফুড ইন্সপেক্টর  নিয়োগ মামলায় হুঁশিয়ারি আদালতের। তদন্তে যদি প্রমাণিত হয় বেআইনি নিয়োগ হয়েছে, তাহলে আদালত নিয়োগ বাতিল করবে বলে মন্তব্য করেন বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন। ২০১৮ সালে ফুড সাব ইন্সপেক্টর নিয়োগের পরীক্ষা হয়। পাবলিক সার্ভিস কমিশন পরীক্ষা নেয়। সেই পরীক্ষার ভিত্তিতে ২০২১ সালে প্রায় ১০০ জনের নিয়োগ হয়েছিল। 

ফুড ইন্সপেক্টর পদে নিয়োগের জন্য ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর প্যানেল প্রকাশ হয়। তাতে ৯৫৭ জনের নাম ছিল। ১০০ জন চাকরিও পান। তবে সেই নিয়োগে স্বচ্ছতা নেই অভিযোগ তুলে মামলা দায়ের করা হয় কলকাতা হাইকোর্টে। প্রায় ৮০ জন আদালতের দ্বারস্থ হন। তাঁর অভিযোগ করেন, পরীক্ষায় একাধিক অনিয়ম রয়েছে। এই নিয়োগে সংরক্ষণ-সহ ইন্টারভিউ এমনকী ভুল প্রশ্নের অভিযোগও তোলা হয়। বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন শনিবার এই মামলায় বিশেষ বেঞ্চ গঠনের নির্দেশ দেন।

যদিও এদিন মামলার শুরুতে রাজ্য জানায়, মাত্র ৩০ জনকে মামলায় যুক্ত করা হয়েছে। বাকিদের মামলায় যুক্ত হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হোক। নাহলে নিয়োগের ক্ষেত্রে রায়ে তাদের উপর প্রভাব পড়তে পারে। রাজ্যের আইনজীবী অভ্রতোষ মজুমদার জানান, প্রার্থীরা যাঁরা নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়ে নিযুক্ত হয়েছেন, তাঁদের বাদ দিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত হলে সমস্যা হবে।

এরপরই শনিবার আর মামলা শোনেনি বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ও বিচারপতি প্রসেনজিৎ বিশ্বাসের ডিভিশন বেঞ্চ। আগামী ৫ জুন এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।

12 months ago


Gujarat: ১৯ বছর আগে ঘুষ নিয়েছিলেন, সেই অপরাধে তিন বছরের জেল সাজা প্রাক্তন পুলিসকর্মীর

প্রাক্তন পুলিস ইন্সপেক্টরকে (Police Inspector) ঘুষের অপরাধে তিন বছরের জেলের সাজা এবং ৮ হাজার টাকা জরিমানা শোনাল আদালত। এই ঘটনাটি ঘটেছে গুজরাতের (Gujarat) রাজকোটে। 

রাজকোটের জেলা পঞ্চায়েতের সার্কল ইন্সপেক্টর হিসাবে কর্মরত ছিলেন প্রাক্তন পুলিস ইন্সপেক্টর জয়সুখ ভরদ। ১৯ বছর আগে জমির চরিত্র বদলের পরামর্শ দিয়ে জনৈক অর্জন খিমানিয়া নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে এক হাজার টাকা ঘুষ নেন তিনি। খিমানিয়া ঘুষ দেওয়ার ঘটনা আগে থেকেই জানিয়ে রেখেছিলেন দুর্নীতি দমন শাখায়। ঘুষ নেওয়ার সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে যান জয়সুখ। কিন্তু এর পরেও জয়সুখের দাবি তিনি মোটেও ঘুষ নেননি। খিমানিয়ার কাছে তাঁর এক পরিচিত এক হাজার টাকা পেতেন। সেই টাকাই জয়সুখের মাধ্যমে শোধ করেছেন তিনি। 

আদালত খিমানিয়ার বিরুদ্ধে কেন পদক্ষেপ করা হবে না, তা জানতে চায়। সেই মামলা চলছিল। দীর্ঘ ১৯ বছর পর সেই মামলায় রায় দিয়েছে রাজকোটের বিশেষ আদালত। তত দিন চাকরি থেকে অবসরগ্রহণ করে বর্তমানে বাড়িতেই দিন  অবসর জীবন কাটাচ্ছেন জয়সুখ। এমন সময় তিনি জানতে পারলেন, আদালত সেই মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেছে। আগামী ৩ বছর জেলে থাকতে হবে তাঁকে এবং একই সঙ্গে ৮ হাজার জরিমানাও দিতে হবে তাঁর।

12 months ago
Mumbai: ১ লক্ষ টাকা ঘুষ চেয়ে সাহায্যের আশ্বাস, হাতেনাতে ধরা পড়ল খোদ মুম্বই ইনস্পেক্টর

অভিযুক্তকে সাহায্যের আশ্বাস দিয়ে তাঁর থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার (Arrested) করা হয় মুম্বই (Mumbai) পুলিসের এক ইনস্পেক্টরকে (Inspector)। পুলিস সূত্রে খবর, অভিযুক্ত ইনস্পেক্টর ধারাভি থানায় কর্মরত। বয়স ৫৩ বছর। 

আর্থিক প্রতারণায় অভিযুক্তের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার নামে ১ লক্ষ টাকা কিংবা আইফোন চেয়েছিলেন ওই ইনস্পেক্টর। তবে দর নিয়ে কষাকষি হওয়ায় ১ লক্ষ থেকে তা ৪০ হাজার টাকায় গিয়ে পৌঁছয়। সেই ৪০ হাজার টাকা ঘুষ নিতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়েন ওই ইনস্পেক্টর।

খবর, শুক্রবার ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় মুম্বই পুলিসের ওই ইনস্পেক্টরকে। অভিযোগকারী জানিয়েছেন, ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে জালিয়াতি এবং আর্থিক প্রতারণার মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। অবশ্য পরে জামিন পেয়ে যান তিনি। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে ভারতীয় দন্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলায় করা হয়। সেখান থেকে মুক্ত করার প্রস্তাব দিয়ে সাহায্য করতে চেয়েছিলেন ওই ইনস্পেক্টর। তবে সাহায্যের বিনিময়ে ১ লক্ষ টাকা ঘুষ চেয়েছিলেন বলে অভিযোগ করেন তিনি।

one year ago


Rajasthan: সাব-ইনস্পেক্টর পদে চাকরি! বোনকে কাঁধে চড়িয়ে গ্রাম ঘুরলেন দুই দাদা

বোনের সাফল্য, আনন্দে আত্মহারা দুই দাদা। গ্রামের বেড়াজাল টপকে গ্রামবাসীর মুখ উজ্জ্বল করেছেন রাজস্থানের (Rajasthan) বাড়মের জেলার ছোট গ্রাম সরণুর বাসিন্দা হেমলতা জাখড়। ইচ্ছে থাকলে উপায় হয়, তা আরও একবার প্রমাণ করে দিলেন কৃষকের মেয়েটি। বর্তমানে তিনি সাব-ইনস্পেক্টর (Sub Inspector)। গ্রামবাসী গর্বিত হেমলতার সাফল্যে। গ্রামের অন্য মেয়েদের জন্য নজির সৃষ্টি করলেন বলে গ্রামবাসীরা জানান।

পুলিস আধিকারিক হয়ে গ্রামে পা রাখতেই ফুল ছড়িয়ে স্বাগত জানান গ্রামবাসীরা। এমনকি হেমলতার দুই দাদা বোনকে কাঁধে তুলে নিয়ে গোটা গ্রাম ঘুরে বেড়ান। গ্রামের মেয়েরা এখনো গ্রামের মধ্যেই আবদ্ধ। মনে বাসনা থাকলেও সেই গণ্ডি টপকানোর সাহস কেউ দেখায়নি। কিন্তু সব বাধা উপেক্ষা করে উচ্চশিক্ষার জন্য গ্রামের বাইরে পা রেখেছিলেন হেমলতা। নিজের লক্ষ্যে অবিচল থেকে তা পূরণ করে তবেই ফিরলেন গ্রামে।

এক সাক্ষাৎকারে হেমলতা বলেন, “গ্রামেরই একটি স্কুলে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছি। তার পর নবম-দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনার জন্য গ্রামের বাইরের একটি স্কুলে ভর্তি হতে হয়েছিল। রোজ ১৪ কিলোমিটার হেঁটে যেতাম সেখানে।” অভাবের সংসারে কোনওভাবে চলত তাঁদের। বাবা চাষ করেন। ছোটবেলা থেকেই কিছু একটা করার স্বপ্ন দেখতেন হেমলতা। তিনি বলেন, “ছোট থেকেই স্বপ্ন ছিল পুলিস হব। ওই উর্দিটা আমাকে আকৃষ্ট করত। আর সেই উর্দি গায়ে তোলার জন্য দিনরাত এক করে কেটেছি।”

হেমলতা আরও জানিয়েছেন,গ্রামের মধ্যে তিনিই প্রথম সাব-ইনস্পেক্টর। এর আগে  কোনও পুরুষ বা মহিলা সাব-ইনস্পেক্টর হননি। পুলিসেও চাকরি পাননি। হেমলতার বাবা বলেন, “মেয়ে পুলিসের চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে শুনে গ্রামবাসীরা নিত্যদিন হাসি-ঠাট্টা করতেন। কিন্তু মেয়ের প্রতি আমার ভরসা ছিল একদিন ও পুলিস অফিসার হবে এবং পরিবার ও গ্রামের মুখ উজ্জ্বল করবে।”

one year ago
Food: ফুড ইন্সপেক্টর নিয়োগে স্বজনপোষণ ও দুর্নীতি, দুমাসের মধ্যে বিচার করতে হবে স্যাটকে

ফুড ইন্সপেক্টর (Food Inspector) নিয়োগে বেনিয়মের মামলা এক যুগ পরে ফের বিচারের জন্য ফিরল স্যাটে (SAT)। ওই নিয়োগে স্বজনপোষণ ও দুর্নীতি (Corruption) হয়েছে কি না, আগামী দু মাসের মধ্যে তা খতিয়ে দেখে রায় দিতে হবে স্যাটকে।

এর আগে ২০১০ সালে ৬৫০ জন ফুড ইন্সপেক্টর নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। ২০১২ সালে স্যাট মামলায় কোনও সমস্যা নেই বলে জানিয়ে দেয়। হাইকোর্টে মামলা এলে ডিভিশন বেঞ্চ স্বজনপোষণ ও দুর্নীতির তদন্ত করতে নির্দেশ দেয় স্যাটকে। সেই মামলায় গত বছর স্যাট আগের নিয়োগ তালিকা বাতিল করে নতুন তালিকা তৈরির নির্দেশ দেয়। ফের মামলা আসে হাইকোর্টে। আজ বিচারপতি ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দিল, স্বজনপোষণ ও দুর্নীতির বিচার করতে হবে স্যাটকে।

উল্লেখ্য, এর আগে ফুড ইন্সপেক্টর পদে নিয়োগের চূড়ান্ত প্যানেল বাতিল করে দিয়েছিল স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইবুনাল। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় চরম অস্বচ্ছতা, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কাট অফ মার্কস না প্রকাশ করা, রিজার্ভেশন নীতি প্রয়োগ না করা ইত্যাদি কারণের জন্য এই চূড়ান্ত প্যানেল বাতিল করে ট্রাইবুনাল।

৯৫৭ টি শূন্য পদে ফুড ইন্সপেক্টর নিয়োগের জন্য ২০১৮ সালে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়। সেই নিয়োগ প্রক্রিয়ার বেনিয়মের অভিযোগ তুলে মামলা হয়। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতেই চূড়ান্ত প্যানেল বাতিল করে দেয় স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইবুনাল। ওই নির্দেশের ফলে ৯৫৭ জনের চাকরি নিয়ে ফের অনিশ্চয়তা তৈরি হয়।

2 years ago