Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

INDIAAlliance

India Alliance: রাহুল কংগ্রেসের বন্ধু কে ?

প্রসূন গুপ্ত: বিরোধী জোটের নিঃসন্দেহে সবথেকে শক্তিশালী দল কংগ্রেস। তবে এই কংগ্রেস ইন্দিরা বা রাজীবের কংগ্রেস নয়। ইন্দিরা গান্ধী বিরোধীদের আমলই দিতেন না ব্যতিক্রম একমাত্র সিপিআই। সিপিআই পাশে না থাকলে ইন্দিরার রাজনৈতিক জীবন কঠিন হতো ১৯৬৯ এ , যখন ইন্দিরা দলটাকেই চটিয়ে নব কংগ্রেস গঠন করলেন। তখন পুরাতনী কংগ্রেসি বা সিন্ডিকেট কংগ্রেস সরে যাওয়ার পরে ইন্দিরার সরকার পরে যাচ্ছিলো কিন্তু বন্ধু দেশ রাশিয়ার নির্দেশে সিপিআই কংগ্রেসকে সহযোগিতা করে এবং ৬৯ থেকে ১৯৭১ অবধি সরকার চালান ইন্দিরা। এরপর তো জোট ইত্যাদি হয়েও ভেঙে যায়। ফের ক্ষমতায় ইন্দিরা। ইন্দিরার মৃত্যুর পরে রাজীব গান্ধী ক্ষমতায় আসেন এবং প্রবল শক্তিশালী সরকার পান। কিন্তু পরেরবারের ভোটে রাজীব নিজে জিতলেও কংগ্রেস ক্ষমতা হারায়। ফের জোট ফের পতন। শেষ পর্যন্ত ১৯৯১ তে রাজীবের হত্যার পরে ক্ষমতায় আসে নরসিমা রাওয়ের সরকার। এবারে কিন্তু বামেদের ভোটের দরকার হতো পার্লামেন্টে , যা রাও পেয়েছিলেন।

আজকের কংগ্রেস কিন্তু জোট ছাড়া ক্ষমতায় আসতে পারবে না। আজকের কংগ্রেস 'রাহুলের কংগ্রেস'। যদিও মলিকার্জুন খাড়গে বলে এক বৃদ্ধ আছেন নাম কি বাস্তে সভাপতির আসনে। দল চালাচ্ছেন কিন্তু রাহুল গান্ধী। সাম্প্রতিক ভোটে তিন রাজ্যে পরাজিত হওয়ার পরেও রাহুলই শেষ কথা। ইতিমধ্যে একটি জোট হয়েছে "ইন্ডিয়া' যেখানে ২৬ টির বেশি বিরোধী দল আছে। সব দলেরই ভোটে আসন নিয়ে আলোচনা রয়েছে। কার্যক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে যে বর্তমানের এই জোটের ডিএমকে ও আরজেডি বাদে প্রায় প্রতি দলের বিরুদ্ধে গত ১০/১৫ বছরে রাহুলের কংগ্রেস লড়াই করেছে। এই জোট বৈঠকে যা হোক না কেন, রাহুল অনেক বেশি ভরসা করছেন সিপিএমের উপর। অথচ এই সিপিএমের ক্ষমতা কমে এখন কেরালায় গিয়ে ঠেকেছে। আবার ওই কেরালায় সিপিএম কংগ্রেস পরস্পরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। রাহুল এই পরিসংখ্যান জানা সত্বেও সিপিএমের উপরে কেন এতো ভরসা রাখছেন তা বোঝা দুস্কর। এই ভরসার স্থান থেকে কংগ্রেস /বাম জোটের নিদারুন পরাজয় হয়েছে বাংলায় এবং ত্রিপুরায় | তবু রাহুল পুরাতন স্থানেই অবস্থান করছেন। জোটের মধ্যে তাই সৃষ্টি হয়েছে উপজোট যার নাম জিঞ্জার গ্রুপ। 

5 months ago
INDIA: ইন্ডিয়া জোটের প্রধানমন্ত্রী মুখ মল্লিকার্জুন খাড়্গে! প্রস্তাব মমতার, সমর্থম কেজরিওয়ালের

২০২৪ সালেই লোকসভা নির্বাচন। ফলে এখন থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে কাউন্টডাউন। আর এরই মধ্যে মঙ্গলবার নয়া দিল্লির অশোকা হোটেলে বৈঠকে বসল বিরোধী জোট ইন্ডিয়া-র বৈঠক। আর এদিন এক চমক দিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিরোধী জোটের প্রধানমন্ত্রী মুখ হিসাবে প্রস্তাব দিলেন মল্লিকার্জুন খাড়্গের নাম। আর এতে সম্মতি জানালেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। মঙ্গলের বৈঠকে মূলত ইভিএম, আসন ভাগাভাগি, যৌথ প্রচার পরিকল্পনা, ইতিবাচক এজেন্ডা তৈরি করার মতো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।

মঙ্গলবার দিল্লিতে ইন্ডিয়া জোটের চতুর্থ বৈঠক সম্পন্ন হল। এদিন দুপুর ৩টের পরই শুরু হয় ইন্ডিয়ার বৈঠক। এতদিন বিরোধী জোটের মুখ হিসাবে রাহুল গান্ধীকেই জানা গিয়েছিল। কিন্তু এদিন বিরোধী জোটের প্রধানমন্ত্রী মুখ হিসেবে সরাসরি কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের নাম প্রস্তাব করেন মমতা। তাঁকে সমর্থন করলেন আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়ালও। তবে মমতার এই প্রস্তাবে বাকি দলগুলি খুব একটা উৎসাহ দেখায়নি। যদিও এ ব্যাপারে চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি মঙ্গলবারের জোট বৈঠকে। মমতার এমন প্রস্তাবের পরই খাড়্গে জানালেন, 'পরে আলোচনার মাধ্যমে তা ঠিক হবে।'

জানা গিয়েছে, এদিনের বৈঠকে আসন ভাগাভাগি নিয়ে আলোচনা হলেও তা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে আসন সমঝোতা নিয়ে ডেডলাইন বেঁধে দিল তৃণমূল কংগ্রেস। আগামী ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ এর মধ্যেই সেরে ফেলতে হবে আসন সমঝোতার বিষয়টি। তৃণমূল নেতৃত্ব আজ এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে সূত্রের খবর। আগামী ২০ দিনের মধ্যেই ফের বিরোধী জোটের পঞ্চম বৈঠক বসতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে।

5 months ago
INDIA: লোকসভার প্রাক্কালে আজ 'ইন্ডিয়া' জোটের চতুর্থ বৈঠক ঘিরে জল্পনা, হাজির মমতা, অভিষেক

আর মাত্র কয়েক মাস। এরপর বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগেই ফের একবার একজোট বিরোধীরা। ইতিমধ্যে 'ইন্ডিয়া' জোট তৈরি করে লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে বিরোধী শক্তিগুলি। রণকৌশল ঠিক করতেই আজ, মঙ্গলবার ফের একবার বৈঠকে 'ইন্ডিয়া' জোটের সদস্যরা। দিল্লিতে এই বৈঠক হবে। অন্যদিকে, নজিরবিহীন ভাবে একের পর এক প্রায় ৭৮ জন সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।

রাজ্যসভা এবং লোকসভার বিরোধী সাংসদের সাসপেন্ড করা হয়েছে। আর এই ঘটনার পরেই বিরোধী সংসদীয় দলের বৈঠক ডেকেছেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খার্গে। যেখানে একাধিক বিরোধী সাংসদ উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গিয়েছে। তবে এদিনের 'ইন্ডিয়া' জোটের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। এই জোটে মোট ২৮ টি বিজেপি বিরোধী দল যোগ দিয়েছে।

ইতিমধ্যে এই বৈঠকে যোগ দিতে দিল্লি পৌঁছে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও। এছাড়াও বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার, লালু প্রসাদ যাদব সহ একাধিক বিরোধী দলের নেতারা এদিনের বৈঠকে যোগ দিতে চলেছেন বলেই খবর। কংগ্রেসের তরফে রাহুল গান্ধী এবং সোনিয়া গান্ধী উপস্থিত থাকতে পারেন।

5 months ago


INDIA: বুধবারের 'ইন্ডিয়া' জোটের বৈঠকে কে কে?

প্রসূন গুপ্ত: ৬ ডিসেম্বর পূর্বনির্ধারিত ছিল 'ইন্ডিয়া' জোটের বৈঠক। স্থান, দিল্লির কংগ্রেস সভাপতি মালিকার্জুন খার্গের সরকারি ভবন। সাম্প্রতিক হয়ে যাওয়া ভোটের আগে এই বৈঠকের তেমন কোনও তাপ উত্তাপ ছিল না কিন্তু হঠাৎই উদ্যোগ নিয়েছেন খার্গে। শোনা গিয়েছে, তিনি নিজে ফোন করে জোট সঙ্গীদের নতুন করে আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। সোমবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন যে, তিনি বা অভিষেক যাচ্ছেন না এই বৈঠকে কারণ তাঁকে নাকি জানানোই হয় নি। অবিশ্যি তিনি কলকাতাতেও থাকছেন না, যাচ্ছেন উত্তরবঙ্গে। অন্যদিকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও এই মুহূর্তে উত্তরবঙ্গে কোনও এক অনুষ্ঠানে রয়েছেন। এখন প্রশ্ন উঠেছে তবে কি তৃণমূল থেকে কোনও প্রতিনিধিই থাকবে না।খবর যতদূর, থাকতে পারেন হয়তো ডেরেক ও'ব্রায়ান বা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। এঁরা দুজনেই এখন শীতকালীন অধিবেশনের জন্য দিল্লিতে অবস্থান করছেন।

তিন গোবলয়ে পরাস্ত হওয়ার পর জোটের প্রধান শরিক কংগ্রেস এখন বেশ চাপে। কাজেই বুধবারের বৈঠকে এই নিয়ে বিস্তর আলোচনা হওয়ার কথা। অন্যদিকে, এসপি প্রধান অখিলেশ যাদব এবং বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারেরও এই বৈঠকে অনুপস্থিত থাকার কথা। নীতীশ জানিয়েছেন, তাঁর রাজ্যের বিশেষ কাজ আছে। হয়তো প্রতিনিধি কেউ যেতে পারে একই সাথে অখিলেশের অবিশ্যি অন্য ক্ষোভ। মধ্যপ্রদেশের নির্বাচনে কমলনাথের কোনও এক কথায় অখিলেশ অসম্মানিত। যদিও তিনি প্রতিনিধি পাঠাচ্ছেন সম্ভবত রামগোপাল যাদবকে। এছাড়া বাকি দলগুলি কি করবে তা বুধবারেই জানা যাবে। লক্ষ করার বিষয় আপ পার্টির প্রতিনিধি হিসাবে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল কি করেন।

রাজনৈতিক উত্থান পতন থাকবেই, কিন্তু শরিকদের বক্তব্য এই হারিয়ে যাওয়া তিন রাজ্যের দায় কংগ্রেসের। ভোটের আগে কংগ্রেস এই পাঁচ রাজ্য নিয়ে কোনও সমঝোতার কথাই নাকি বলে নি শরিকদের সঙ্গে। বাস্তবিক ঘটনা এখনও পাঁচ মাস বাকি লোকসভা নির্বাচনের এবং এটাও বাস্তব উত্তর এবং পশ্চিম ভারতের বড় অংশে বিজেপি প্রবল শক্তিধর কিন্তু এখন থেকেই যদি সদ্য তৈরী হওয়া জোটে কলহ লাগে, তবে তো ভোট কি দাঁড়াবে তা এখনই বলে দেওয়া যায়।

5 months ago
India Alliance: মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ হতেই ফাটল ইন্ডিয়া জোটে!

মধ্যপ্রদেশ নির্বাচনের নির্ঘন্ট ইতিমধ্যেই ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। এর মাঝেই প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে কংগ্রেস। এদিকে ভোটের দিনক্ষণ সামনে আসতে ইন্ডিয়া জোটে ফাটল! টিকিট বণ্টন নিয়ে কংগ্রেস ও সমাজবাদী পার্টির মধ্যে দড়ি টানাটানি অব্যাহত। মধ্যপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। ১৭ নভেম্বর মধ্যপ্রদেশে ভোটগ্রহণ। ভোট গণনা হবে ৩রা ডিসেম্বর। লোকসভা নির্বাচনের আগেই পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন যেন ইণ্ডিয়া জোট ও বিজেপির কাছে সেমিফাইনাল।

মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস এবং সমাজবাদী পার্টির (এসপি) মধ্যে জোটের সম্ভাবনা ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। কংগ্রেস মধ্যপ্রদেশ সহ তিনটি রাজ্যের প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করেছে। আসলে, মধ্যপ্রদেশের সাতটি আসনের মধ্যে যেগুলিতে সমাজবাদী পার্টি তাদের প্রার্থী দিয়েছে, কংগ্রেসও সেই আসনগুলির মধ্যে চারটিতে প্রার্থী দিয়েছে। এসপি আরও নয়জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। যে চারটি আসনে কংগ্রেস এবং সমাজবাদীপার্টি উভয়ই প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে সেগুলি হল চিত্রাঙ্গী, মেহগাঁও, ভান্ডার এবং রাজনগর। গতবার চিত্রাঙ্গী ছাড়া তিনটি আসনেই জিতেছিল কংগ্রেস। ভোপাল এবং লখনউয়ের এসপি নেতৃত্বও ক্ষুব্ধ যে কংগ্রেসও ছতরপুর জেলার বিজাওয়ার থেকে প্রার্থী দিয়েছে, যেখানে ২০১৮ সালের নির্বাচনে সমাজবাদী পার্টি জিতেছিল। যদিও এই আসন থেকে এখনও প্রার্থী ঘোষণা করেনি অখিলেশের দল।

মধ্যপ্রদেশের সমাজবাদী পার্টি প্রধান রামায়ণ সিং প্যাটেল বলেছেন, কংগ্রেসের সঙ্গে জোটের সব সম্ভাবনা শেষ। কংগ্রেস নেতৃত্বের সঙ্গে আমাদের কিছু কথা হয়েছিল, কিন্তু সব শেষ হয়ে গেল রবিবার। আমরা নিজেরাই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব এবং আগামী বছরের নির্বাচনেও ভাল পারফর্ম করব। অখিলেশ যাদবের ঘনিষ্ঠ বলে মনে করা একজন প্রবীণ নেতাও কংগ্রেস সম্পর্কে একই রকম মন্তব্য করেছেন এবং অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। অখিলেশের ঘনিষ্ঠ এক এসপি নেতা একটি বড় অভিযোগ করেছেন এবং বলেছেন যে কংগ্রেস বিজেপিকে হারাতে চায় না। তিনি বলেছেন যে সমাজবাদী পার্টি কংগ্রেস নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা করেছে, কিন্তু তারা বিজেপিকে হারাতে জোট গঠনে আগ্রহী নয়। মনে হচ্ছে বিজেপি নয়, এসপিকে হারানোই কংগ্রেসের লক্ষ্য।

তিনি বলেন, “মধ্যপ্রদেশে আমরা একাই নির্বাচনে লড়ব। কংগ্রেস নেতৃত্বের সঙ্গে কথা হয়েছিল এবং আমরা স্পষ্ট করে দিয়েছিলাম ১০ টি আসন আমাদের চাই। কিন্তু কংগ্রেস আরও কম আসন রফা করে। তারপর হঠাৎ করে আমাদের না জানিয়ে কীভাবে প্রার্থীপদ ঘোষণা করল কংগ্রেস”? সমাজবাদী পার্টির আরেক নেতা বলেছেন, যে দল মধ্যপ্রদেশের ৩০ থেকে ৩৫টি আসনে প্রার্থী দিতে চলেছে। বিজাওয়ার আসন নিয়েই চিন্তায় রয়েছে দল। ইতিমধ্যেই কংগ্রেস চরণ সিং যাদবকে সেই আসনের টিকিট দিয়েছে।

7 months ago


Abhishek: অভিষেককে বাড়তি গুরুত্ব, সিনিয়রদের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন অভিষেকের

বিরোধী জোট ইন্ডিয়ার সমন্বয় বৈঠকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আসন ছেড়ে রাখা হয়েছিল। বুধবার ইডির ম্যারাথন জেরা থেকে বেরিয়েই অভিষেক জানান, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য এইদিন ইডি তলব করেছে তাঁকে।

অভিষেক বলেন, "একদিন আগে তাঁকে তলব করতে পারত। একদিন পরে তলব করতে পারত। আজ ২টোর মধ্যে দিল্লি যেতে হত। যদি বৈঠকে যোগ দিতাম। কিন্তু সকাল সাড়ে ১১টায় ডাকা হয় আমাকে। জেরার নির্যাস শূন্য নয়, মাইনাস ২।"

এদিন অভিষেক বলেন, "আমি আজ বৈঠকে সিনিয়র নেতৃত্ব শরদ পাওয়ারজি, সঞ্জয় রাউতজি, কেসি বেনুগোপালজি, আমি সকলকে নতমস্তকে বিনম্রচিত্তে সবাইকে কৃতজ্ঞতা প্রণাম জানাচ্ছি।"

8 months ago
INDIA: 'ইন্ডিয়া' জোটের সমন্বয় কমিটি গঠন, তৃণমূলের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবেন অভিষেক

১৪ জনের কো-অর্ডিনেশন কমিটি গঠন করল ইন্ডিয়া জোট। শুক্রবার দুপুরে ২৮টি বিরোধী জোটের শীর্ষ নেতা-নেত্রীর বৈঠকে এই সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটিতে তৃণমূলের প্রতিনিধি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। নেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, রাহুল গান্ধী, সনিয়া গান্ধীর মতো শীর্ষ নেতারা।

পিটিআই সূত্রে খবর, এই কমিটিতে আছেন শরদ পাওয়ার, কেসি বেনুগোপাল, এমকে স্টালিন, তেজস্বী যাদব, হেমন্ত সোরেন, ওমর আবদুল্লা, মেহবুবা মুফতি, সঞ্জয় রাউত, লালন সিং, জাভেদ আলি খান, ডি রাজা, রাঘব চাড্ডা। সিপিএমের কোনও নেতার নাম নেই এই কমিটিতে।

গত ২৩ জুন পটনায় বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশের আহ্বানে ১৭টি বিরোধী দলের প্রথম বৈঠক হয়। বেঙ্গালুরুতে ছিল ২৬টি দল। শুক্রবার ২৮টি দল অংশ নেয় বৈঠকে। নতুন স্লোগান জুড়েগা ভারত, জিতেগা ইন্ডিয়া।

9 months ago
INDIA: বিরোধী জোট 'ইন্ডিয়া'র তিনটি রেজলিউশন, প্রকাশিত স্লোগান

কেন্দ্রের বিরোধী জোট মঞ্চ ইন্ডিয়া-র বৈঠকে গৃহীত হল মোট তিনটি রেজলিউশন। ওই তিন রেজলিউশনকে মাথায় রেখে এখন থেকেই লোকসভা ভোটের লড়াইয়ের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়বে ইন্ডিয়া জোটের দলগুলি।

শুক্রবারের বিরোধী জোটের বৈঠকে যে তিনটি রেজলিউশন গৃহীত হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে জোটে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে আসন বণ্টন, নির্বাচনী প্রচার এবং নির্বাচনী স্লোগান। পাশাপাশি এদিনের বৈঠকে স্লোগানও প্রকাশ করা হয়। লোকসভা নির্বাচনে ইন্ডিয়া জোটের স্লোগান হতে হতে চলেছে জুড়েগা ভারত, জিতেগা ইন্ডিয়া। যদিও এই স্লোগান প্রতিটি স্থানীয় ভাষাতেই অনুবাদ করা হবে বলে জানানো হয়েছে।

পাশাপাশি শুক্রবারের বৈঠকে ইন্ডিয়া জোটের কো-অর্ডিনেশন কমিটি গঠন করা হল বিরোধী জোটের তরফে। মোট ১৩ জন সদস্য রয়েছে। কমিটিতে রয়েছেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, শরদ পাওয়ার, কেসি বেনুগোপাল, সঞ্জয় রাউত সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।

9 months ago