তিন মাস ধরে সবজি ও ডিমের টাকা বাকি আইসিডিএস খাবার সেন্টারে। বকেয়া টাকার দাবিতে খাবার বন্ধ করে দিলেন আইসিডিএস কর্মীরা। শুক্রবার সকাল থেকেই বাঁকুড়া জেলার ওন্দা ব্লকের সমস্ত আইসিডিএস কেন্দ্রে খাবার বন্ধ করে দিলেন কর্মীরা। যার ফলে আইসিডিএস সেন্টারের খাবার থেকে বঞ্চিত হল শিশুরা।
আইসিডিএস কর্মীরা জানিয়েছেন, তিন মাস ধরে মেলেনি সবজি, ডিম ও জ্বালানীর দাম। অভিযোগ, আইসিডিএস কর্মীরা বকেয়া বিলের দাবি নিয়ে বারংবার দ্বারস্থ হয়েছেন ওন্দা ব্লক সিডিপিও এর কাছে। কিন্তু তাতেও মেলেনি বকেয়া বিলের টাকা। বকেয়া টাকা না পাওয়াতে সেন্টার চালাতে বড় সমস্যায় পড়েছেন কর্মীরা। বাজারে দেনা না মেটানো পর্যন্ত নতুন করে বাজার থেকেও ধারে মিলছে না সবজি ও ডিম।
আইসিডিএস কর্মীদের দাবি, বাজার থেকে সবজি, ডিম ও জ্বালানী টাকা পাওয়া যায় সংশ্লিষ্ট দফতর থেকে। আর মাসে মাসে সেই টাকাও দেওয়া হয় ওই দফতর থেকে। কিন্তু গত তিন মাস ধরে বাজার থেকে সেই সব জিনিসপত্র কেনা হয়েছে আর সরকারিভাবেও কোনও টাকাপয়সা দেওয়া হয়নি। তিন মাস ধরে বকেয়া টাকা না পাওয়াতে বাজার থেকে ধার দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এর ফলে সেন্টার চালাতে বড় বিপাকে পড়েছেন কর্মীরা। এই সমস্যার কারণে ওন্দা ব্লকের আইসিডিএস কেন্দ্রে শিশুদের খাবার দেওয়া বন্ধ করে দিলেন আইসিডিএস কর্মীরা।
এদিন সকাল থেকেই ওন্দা ব্লকের সমস্ত আইসিডিএস সেন্টারে খাবার রান্না করলেন না কর্মীরা। কর্মীদের দাবি, বকেয়া টাকা মিলে গেলেই আবার চালু হবে রান্না। অন্য়দিকে শুক্রবার সকাল থেকে আইসিডিএস সেন্টারে এসে খাবার খেতে পেল না শিশুরা, তাই ক্ষোভ জন্মেছে অভিভাবকদের মধ্যেও।
গোটা রাজ্য যেন বারুদের স্তূপে পরিণত হয়েছে। বোমা বিস্ফোরণ আর বোমা উদ্ধারের ঘটনা যেন থামছেই না। রবিবার সাত সকালেই ঘটে গেল ভয়াবহ বোমা (Bomb) বিস্ফোরণ (Blast)। ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) রঘুনাথগঞ্জের লক্ষীজোলায় বন্ধ আইসিডিএস সেন্টারে। আইসিডিএস সেন্টারটি বন্ধ থাকার ফলে এই ঘটনায় কোনও হতাহত হয়নি। তবে বিস্ফোরণের তীব্রতার জেরে আইসিডিএস সেন্টারের ছাদ উড়ে গিয়েছে। পাশাপাশি কালো ধোঁয়ায় ঢেকে গিয়েছে ওই এলাকা। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিস (Police)। যদিও এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কাউকে আটক বা গ্রেফতার করা হয়নি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার সকাল ৭ টা নাগাদ আচমকা ওই আইসিডিএস সেন্টারে বেমা বিস্ফোরণের ঘটে। তারপরেই কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় গোটা এলাকা। পাশাপাশি বিস্ফোরণের তীব্রতার জেরে ভেঙে পড়েছে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের একাধিক অংশ। স্থানীয়দের দাবি, যেই ব্য়ক্তির বাড়িতে অঙ্গনওয়াড়িটি তৈরি হয়েছে এই বোমা বিস্ফোরণের পর থেকেই ওই বাড়ির সদস্য়রা পলাতক।
সূ্ত্রের খবর, ইতিমধ্য়েই পুলিস ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করেছে। কে বা কারা এই বোমাগুলি মজুত করছিল তা খতিয়ে দেখছে পুলিস।
অঙ্গনওয়াড়ি (ICDS) কেন্দ্রে নিম্নমানের খাবার এবং শিক্ষিকার অনিয়মিতভাবে স্কুল আসাকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভ (Agitation) গ্রামবাসীদের। দক্ষিণ দিনাজপুরের (South Dianjpur) বালুরঘাট থানার ডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের বড় রঘুনাথপুর এলাকার ঘটনা। বিক্ষোভের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বালুরঘাট থানার পুলিস (Police) এবং ডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই ওই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের শিক্ষিকা দেরি করে অঙ্গনওয়াড়ী কেন্দ্রে আসেন। পাশাপাশি নিম্নমানের খাবার দেওয়ার অভিযোগও করেছেন স্থানীয়রা। সে কারণেই ওই অঙ্গনওয়াড়ী কেন্দ্রে বিক্ষোভ দেখান ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা। তবে এই বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে অঙ্গনওয়ারী কেন্দ্রের দিদিমণি বর্ণালী মৈত্র স্থানীয় বাসিন্দাদের বিরুদ্ধে তাঁকে মারধর করার অভিযোগ করেছেন। যদিও শিক্ষিকার করা এই মারধরের অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছেন এলাকাবাসী সহ গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সুভাষ সরকার।
ডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান বিজেপির সুভাষ সরকার জানান, গ্রামবাসীদের করা অভিযোগ তিনি খতিয়ে দেখবেন। এমনকি এই বিষয়টির সুরাহা করার জন্য বালুরঘাট বিডিওকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নিতে জানাবেন, জানান তিনি।
নেই পরিষ্কার পানীয় জলের ব্যবস্থা, নেই বিদ্যুৎ সংযোগ। ভেঙে পড়ছে বাড়ির ছাউনিও, ঠিক এমনই বেহাল দশা অঙ্গনওয়াড়ি (ICDS) কেন্দ্রের। তবে সেদিকে নজর নেই প্রশাসনের। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর (Paschim Medinipur) জেলার দাসপুর ১ নম্বর ব্লকের ডিহিতেতুয়া ১১১ নম্বর অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের। এই ঘটনায় জনসাধারণের সঙ্গে একমত আইসিডিএস সেন্টারের কর্মীরাও। রাজ্যে একাধিকবার অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের খাবারে টিকটিকি, আরশোলা, সাপ পাওয়া যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। তারই মাঝে একটি বেহাল অঙ্গনওয়ড়ি কেন্দ্রের ছবি ধরা পরল।
স্থানীয় মানুষের অভিযোগ, যেকোনও সময় ঘটতে পারে বড় দুর্ঘটনা। তবে একাধিকবার প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও সুরাহা মেলেনি। তাঁদের দাবি, দাসপুর ১ নম্বর ব্লকের ডিহিতেতুয়া ১১১ নম্বর আইসিডিএস সেন্টারে ১২০ জন পড়ুয়া রয়েছে। এলাকার গর্ভবতী মহিলাদের কাছেও খাবার যায় এই সেন্টার থেকে।
স্থানীয়দের আরও অভিযোগ, বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকাই প্রচন্ড গরমের মধ্যে বাচ্চাদেরকে পড়াশোনা করতে হয়। তার মধ্যে পানীয় জলের ব্যবস্থা নেই, সেন্টারের ছাউনিরও অবস্থা ভগ্নপ্রায়। যেকোনও সময় ঘটতে পারে বড়সড় দুর্ঘটনা। তাই চরম আতঙ্কে রয়েছেন এলাকার মানুষ সহ আইসিডিএস সেন্টারের কর্মীরাও।
তবে এই ঘটনায় ঘাটালের মহকুমা শাসক সুমন বিশ্বাস বলেন, সেন্টারটির ঠিক কী অবস্থা তা দফতরের আধিকারিকদের কাছে জানা হয়েছে। দ্রুত কীভাবে পরিকাঠামো উন্নয়ন করা যায় তাঁর ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।
আইসিডিএস-র (ICDS) প্রাক্তন শিক্ষিকাকে স্কুলে ফেরতের দাবিতে বিক্ষোভ (agitation)। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই স্কুলের সামনে বিক্ষোভ স্থানীয়দের। নদীয়ার (Nadia) হরিণঘাটা পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের দলুইপুর এলাকার ঘটনা। স্থানীয়দের অভিযোগ, অঙ্গনওয়াড়ী কেন্দ্রের বর্তমান শিক্ষিকা বাচ্চাদের পড়াশুনোতে সাহায্য করে না। প্রায় দেড় মাস ধরে স্কুলে আসছেন না নতুন শিক্ষিকা।
স্কুলে শুধু খিচুড়ি দিলেই হবে না বাচ্চাদের পড়াশোনাও করাতে হবে, এভাবে শিক্ষার দাবি তুলে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই স্কুলের সামনে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা। অভিযোগ, আগে আরিফা বিবি নামের স্থানীয় এক গৃহবধূ ওই স্কুলের রান্নাবান্না থেকে শুরু করে সব কাজ সামলাতেন। এমনকি বাচ্চাদের পড়াশুনোর দিকেও খুব নজর দিতেন। তবে হঠাৎই তাঁকে সরিয়ে দিয়ে বহু পূর্বে ওই বিদ্যালয়ের দায়িত্বে থাকা রুমা দাস নামে একজনকে নিয়োগ করা হয়।
স্থানীয়দের দাবি, নতুন শিক্ষিকা টানা দেড় মাস ধরে স্কুলে আসছে না। যার ফলে গ্রামের বাচ্চারা ক্রমশ বইয়ের থেকে দূরে চলে যাচ্ছে। তবে প্রাক্তন শিক্ষিকা বাচ্চাদের পড়াশোনার পাশাপাশি ছেলেমেয়েদের মিড ডে মিলের খাবারও যত্ন সহকারে রান্না করে দিতেন। এমনকি এই স্কুল এবং স্কুলের বাচ্চাদের জন্য অনেক কিছু করেছেন। তাই তাঁকেই ফিরিয়ে আনতে হবে এই স্কুলে, এমনটাই দাবি স্থানীয়দের। তবে স্কুলে দেড় মাস না আসার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন অঙ্গনওয়াড়ী স্কুলের বর্তমান শিক্ষিকা রুমা দাস।
বাচ্চাদের খাবারে সাপ! চাপড়া (Nadia) থানার আলফা গ্রাম পঞ্চায়েতের দমপুকুর পূর্ব দক্ষিণপাড়া ৬০ নম্বর আইসিডিএস (ICDS) সেন্টারের ঘটনা। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় রীতিমতো উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনায় স্কুলের সামনে এসে বিক্ষোভ দেখান অভিভাবকরা। ঘটনায় চাপড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন অভিভাবকরা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে চাপরা ডোমপুকুর দক্ষিণপাড়া স্কুলের আইসিডিএস-র রান্না ছিল নিম্নমানের। তার উপরে শনিবার রান্না করা খিচুড়ির সঙ্গে থাকা একটি সাপ পাওয়া গিয়েছে। স্থানীয়রা আরও জানায়, আইসিডিএস স্কুলে বাচ্চাদের খিচুড়ি রান্না হয় বাঁশ বাগান থেকে পাতা কুড়িয়ে। ফলে বাচ্চাদের জন্য তৈরি করা খাবার সেদ্ধও হয় না। এমনকি মাঝেমধ্যে খাবার বন্ধও করে দেয় আইসিডিএস সেন্টারের দিদিমনি, এমনটাই অভিযোগ।
এই বিষয়ে আইসিডিএস স্কুলের শিক্ষিকা শাহানারা খাতুন বলেন, 'খিচুড়িতে সাপ পাওয়ার ঘটনাটি তিনি শুনেছেন। খিচুড়ির মধ্যে কীভাবে সাপটি এসেছে তা জানা নেই। আগে থেকে তা দেখতে পেতেন তাহলে আগেই খাওয়ার ফেলে দেওয়ার ব্যবস্থা নিতেন।' তবে প্রত্যেক দিন খাওয়ার না দেওয়ার অভিযোগ, সম্পূর্ণ অস্বীকার করলেন তিনি। তিনি জানান, 'রবিবার ছাড়া প্রত্যেকদিন তিনি স্কুলে আসেন। এমনকি প্রতিদিনের রান্নার কথাও তিনি জানান।'
মিড ডে মিল (mid-day-meal) না পাওয়ার অভিযোগে বিক্ষোভ এলাকাবাসীর। আইসিডিএস স্কুল বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের। মিড ডে মিল বন্ধ রাখার অভিযোগ উঠেছে স্কুলের শিক্ষিকা লিপিকা নস্করের বিরুদ্ধে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তী ব্লকের কুমড়াখালী গ্রামের ঘটনা।
জানা গিয়েছে, দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তী ব্লকের কুমড়াখালী গ্রামে ২৯৪ নম্বর আইসিডিএস স্কুলে মিড ডে মিল পরিষেবা বন্ধ তিন দিন। যার জেরেই বিক্ষোভে সামিল গ্রামবাসীরা। অভিযোগ, প্রায় দিনই বন্ধ থাকে এই আইসিডিএস স্কুল। এমনকি আইসিডিএস স্কুলে মিড ডে মিল রান্নার জন্য নেই কোনও রান্নার ঘর। অন্য জায়গা থেকে রান্না করে আঢাকা অবস্থায় আইসিডিএস সেন্টারে নিয়ে আসা হয়। যার ফলে কখনও কখনও ওই খাবার থেকে গাছের পাতাও বেরিয়ে আসে। তাঁদের আরও অভিযোগ, 'অপুষ্টিকর খাবার দেওয়া হয়। খিচুরিতে কোনও সবজি দেওয়া হয় না, পরিমান মতো ডালও দেওয়া হয় না খিচুরিতে। এমনকি বাচ্চারা একটু দেরিতে স্কুলে গেলে অনেক সময় খাবারও পায় না।'
তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন স্কুলের শিক্ষিকা লিপিকা নস্কর। তিনি জানিয়েছেন, চাল না থাকায় শিশুদের মিড ডে মিল বন্ধ রয়েছে। চাল এলে আবার মিড ডে মিল দেওয়া হবে। গ্রামের বাচ্চারা স্কুলে পড়তে আসে না, তারপরও খাবার দিই। আমাদের কিছু নিয়ম আছে, যে বাচ্চা স্কুলে উপস্থিত থাকবে শুধুমাত্র সেই খাবার পাবে। তবে আইসিডিএস স্কুলের রান্নাঘর না থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেননি শিক্ষিকা লিপিকা নস্কর। তিনি জানিয়েছেন, নিজে ২০০০ টাকা খরচ করে গ্রামের বাচ্চাদের খাবার তৈরির জন্য একটি রান্নাঘর করেছেন। সরকার থেকে চাল এলে আবার শুরু হবে মিড ডে মিল দেওয়া।
মাঝরাতে এক অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীর রক্তাক্ত মৃতদেহ (deadbody) উদ্ধার। ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য বাঁকুড়ার (Bankura) ইন্দপুর থানার বৃন্দাবনপুর গ্রামে। মৃতার পরিবার ও স্থানীয়দের অনুমান, খুন (murder) করা হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় পুলিস। তদন্তে নেমেছে পুলিস (police)। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মৃতার নাম ভারতী গোস্বামী। মঙ্গলবার রাতে মাকে ফোন করেন ছেলে। কিন্তু ফোনে না পেয়ে প্রতিবেশী আত্মীয়দের ফোন থেকেও ফোন করা হয়। এদিকে, মৃতার বিবাহিতা মেয়েও তাঁর মাকে ফোন করতে থাকেন। কিন্তু কেউ ফোন ধরেননি। এরপরই এক প্রতিবেশী বাড়ির দরজা খুলে বাড়ির উঠোনে ভারতী দেবীর রক্তাক্ত মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। রাতেই ইন্দপুর থানার পুলিসকে খবর দেওয়া হয়। পুলিস গ্রামে গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ভারতীদেবী বৃন্দাবনপুর গ্রামে নিজের বাড়িতে একাই থাকতেন। স্থানীয় ডাঙারামপুর অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে তিনি কাজ করতেন। প্রতিবেশী ও গ্রামবাসীদের অনুমান, ভারতী গোস্বামীর মাথার পিছনদিকে ভারী কোনও বস্তু দিয়ে আঘাত করে খুন করা হয়েছে। পুলিসেরও প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, ভারতী গোস্বামীকে খুন করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ইন্দপুর থানার পুলিস। দোষীদের সঠিক শাস্তির দাবি জানিয়েছে মৃতার পরিবার। শোকাহত গোটা পরিবার।