এবারে ওটিটি প্ল্যাটফর্মের জন্য় কড়া পদক্ষেপ নিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক। ওটিটি (OTT) প্ল্যাটফর্মগুলিতে তামাক বিরোধী সতর্কীকরণের (Anti-Tobacco Warnings) জন্য নতুন নিয়ম তৈরি করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক। একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে সেকথা জানানো হয়েছে ৩১ মে, বুধবার। নিয়ম অনুযায়ী এবার ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলিকেও জন্য তামাক বিরোধী সতর্কবার্তা দিতে হবে। আর যেসব ওটিটি প্ল্যাটফর্মের কনটেন্টে তামাক বিরোধী কোনও সতর্কবার্তা থাকবে না, তখন কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের তরফে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
জানা গিয়েছে, আজ অর্থাৎ ৩১ মে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক। এই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলিতে তামাক ও মাদক বিরোধী সতর্কবার্তা দিতে হবে। আর কোনও ওটিটি কনটেন্ট পাবলিশার যদি এই নিয়ম মানতে ব্যর্থ হয়, তবে তাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেবে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক ও কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক। ওটিটিতে কোনও ছবির মাঝে বা প্রথমে এক বার্তামূলক ভিডিও দিতে হবে। যেমনটা কোনও সিনেমার ক্ষেত্রে দেওয়া হয়, তেমনটাই এবারে ওটিটি কনটেন্টেও দিতে হবে বলে নয়া নিয়ম জারি করা হয়েছে।
দেশে চোখ রাঙাচ্ছে করোনা (Covid 19)। সংক্রমণ এখনও ১০ হাজারের নীচে নামেনি। করোনার এই পরিসংখ্যান দেখে উদ্বেগে বিশেষজ্ঞেরাও। শুক্রবারের তুলনায় মৃত্যুর সংখ্যা কিছুটা কমেছে শনিবার। দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২৭ জন করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে। শনিবারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১০ হাজার ৭৫৩ জন। গত ২ দিনের তুলনায় যা একটু কম। তবে কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই মুহূর্তে দেশে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫৩ হাজার ৭২০ জন। দৈনিক সংক্রমণের হার ৬.৭৮ শতাংশ ছুঁয়েছে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী (Health Ministry) মনসুখ মাণ্ডব্য জানিয়েছিলেন, দেশজুড়ে আগামী আট-দশ দিন সংক্রমণ বাড়লেও কিছুদিন পরে তা আবার কমতে শুরু করবে। স্বাস্থ্যকর্তাদেরও দাবি, আগামী মাস থেকেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে উঠতে শুরু করবে। এমনকি চিকিৎসকদের একাংশের দাবি, করোনা এখন আর অতিমারির পর্যায়ে নেই। তবে মাস্ক পরা, হাত ধোয়া এবং করোনা পরীক্ষা করানোর মতো বিধি নিষেধের দিকে বিশেষ নজর দিতে বলেছেন তাঁরা। এই ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরি।
এমনকি চিকিৎসকরা জানায়, সম্প্রতি করোনার যে প্রজাতি হুড়হুড়িয়ে বাড়ছে, তার নাম এক্সবিবি.১.১৬। এটি ওমিক্রনেরই একটি উপরূপ।
দেশে ক্রমশ ভয়াল রূপ নিয়েই চলেছে করোনাভাইরাস (CoronaVirus)। গত আট মাসে রেকর্ড সংখ্যক আক্রান্ত হয়েছিলেন বৃহস্পতিবার। আর আজ শুক্রবার নতুন করে কোভিডে (Covid-19) আক্রান্ত হয়েছেন ১১ হাজার ১০৯ জন। একলাফে ১১ হাজারের গণ্ডি পেরিয়ে গিয়েছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের (Health Ministry) তথ্য অনুযায়ী, গত ৭ মাসে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দৈনিক আক্রান্তের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ। এর পাশাপাশি সক্রিয় রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪৯ হাজার ৬২২ জন।
তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃতের সংখ্যাও বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিডে প্রাণ হারিয়েছেন ২৯ জন। এর ফলে দেশে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লক্ষ ৩১ হাজার ৬৪ জন। কোভিডে মৃত্যুর হার ১.১৯ শতাংশ। সুস্থতার হার ৯৮.৭১ শতাংশ। বৃহস্পতিবার বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, চলতি মাসের আগামী ১০-১২ দিন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। ফলে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।
দেশের মধ্যে মুম্বই, দিল্লিত করোনা আক্রান্তের সংখ্যা উদ্বেগজনক। কারণ এই দুই রাজ্যেই করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েই চলেছে। সঙ্গে বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও। দিল্লিতে বৃহস্পতিবার ১ হাজার ৫২৭ জন ও মুম্বইয়ে ৪২৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। তবে সুস্থতার হার স্বস্তিতে রাখলেও ঊর্ধ্বমুখী গ্রাফ চিন্তায় রাখছে স্বাস্থ্যমন্ত্রককে।
ক্রমশ দেশে বাড়ছে কোভিড (Covid) সংক্রণ এবং তার সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে চলেছে করোনা রোগীর(Corona Patient) সংখ্যাও। তার ফলে মৃত্যুর হারও কিন্তু বাড়ছে। মঙ্গলবার, দেশের মোট আটটি রাজ্যে ১১ জনের মৃত্যু (Death) হয়েছে এবং আক্রান্ত হয়েছে প্রায় আট হাজার ভারতীয়।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছেন, বুধবার সকাল পর্যন্ত দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা ছিল ৪০ হাজার ২১৫ জন। মঙ্গলবার দেশে দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা ছিল ৫৬৭৬ জন। তারপরেই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে করোনা সংক্রমণের হার একধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে যাওয়ায় রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। করোনা রোগীদের মধ্যে অনেকেরই নমুনা পরীক্ষা করে ওমিক্রন উপরূপের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। ১২-ই এপ্রিল বুধবারের হিসাব অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে দেশে সবচেয়ে বেশি করোনা সংক্রমিত রাজ্য কেরল। মঙ্গলবার কেরলের মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৮৮১ জন। পরের স্থানে রয়েছে দিল্লি।
একদিনে ৯১৯ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন মহারাষ্ট্রে। পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের একদিনে আক্রান্তর সংখ্যা ৫৯ জন। এছাড়া দিল্লি, পঞ্জাব এবং হিমাচল প্রদেশে ২ জন করে এবং গুজরাত, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, হরিয়ানা এবং উত্তরপ্রদেশের ১ জন করে করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর।
ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে করোনা আক্রান্তর সংখ্যা। তবে বাড়াবাড়ির মধ্যে খানিক স্বস্তি। দেশে দৈনিক করোনা (Coronavirus) সংক্রমণ কমল খানিকটা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক কর্তৃক প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় মোট ৫ হাজার ৬৭৬ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। সোমবারের তুলনায় মঙ্গলবার কোভিড আক্রান্তর (Covid-19) সংখ্য়া কিছুটা কমেছে। সোমবার দৈনিক আক্রান্তর সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ৮৮০ জন। আর বর্তমানে দেশে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৭ হাজার ৯৩ জন। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু (Death) হয়েছে মোট ২১ জনের।
উল্লেখ্য, গত সপ্তাহেই কোভিড নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সেখানেই তিনি এই মকড্রিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন। দেশে কোভিড মোকাবিলায় হাসপাতালগুলিতে ৪৮ ঘণ্টার মক ড্রিল মঙ্গলবারই শেষ দিন। আর শেষ দিনে বাংলার ৩১টি হাসপাতালে চলছে মক ড্রিল। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, সুস্থতার হারও বেশি রয়েছে। বর্তমানে দেশে সুস্থতার হার রয়েছে ৯৮.৭৩ শতাংশ। আর মৃত্যু হার ১.১৯ শতাংশ। এদিকে এই মাসে সর্বোচ্চ সংক্রমণ দেখা গিয়েছিল শনিবার। সেদিন কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৬ হাজার ১৫৫। এখন সেই গ্রাফ আবার নিম্নমুখী।
প্রসঙ্গত, করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে রাজ্যগুলিকে প্রথম থেকেই সতর্ক করে চলেছে কেন্দ্র। এই ঊর্ধ্বমুখী করোনা সংক্রমণের মাঝেই কেন্দ্রের তরফে নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। একাধিক রাজ্যে মাস্ক ও স্যানিটাইজারের ব্যবহার ফের বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
দেশে করোনা (Corona) সংক্রমণের হার ফের ঊর্ধ্বমুখী। দিনের পর দিন কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১৬ হাজারের গন্ডি পেরিয়েছে। এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক থেকে নতুন গাইডলাইন প্রকাশ করে বলা হয়েছে, কোনও ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন ছাড়া অযথা অ্যান্টিবায়োটিক (Antibiotic) খাওয়া উচিত নয়। এতে শরীরের বেশি ক্ষতি করতে পারে।
মানুষের মধ্যে প্রথম থেকেই প্রবণতা থাকে জ্বর, সর্দি-কাশি হলেই প্রথম থেকেই অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া। তবে এমনটা করা উচিত নয় বলে নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্র। যদি কোনও ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন না হয়ে থাকে তবে অ্যান্টিবায়োটিক নেওয়ার প্রয়োজন নেই। এছাড়াও সবসময় চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই অ্যান্টিবায়োটিক নেওয়া উচিত। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে, কোভিডের পাশাপাশি অন্য রোগও রোগীর শরীরে বাসা বাঁধছে। সেক্ষেত্রে স্টেরয়েডের ব্যবহার কম করার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক থেকে।
যদিও করোনা আক্রান্তের সংখ্যা হঠাৎ করে বেড়ে চলেছে, তবে স্বস্তির খবর, আগের বারের থেকে এবারে হাসপাতালে ভর্তি আক্রান্তের সংখ্যা অনেক কম। অর্থাৎ এবারে কোভিডের তেমন দাপট দেখা যাচ্ছে না। শেষ রিপোর্টের তথ্য অনুসারে, শনিবার নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৯৯৪ জন। আবার করোনায় মৃতের সংখ্যা ছিল ৯। কেরল, কর্নাটক, দিল্লি ও পঞ্জাবে ২ জন ও গুজরাতে ১ জন মারা গিয়েছেন। বর্তমানে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১৬ হাজার ৩৫৪ জন। দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে তৎপর কেন্দ্রীয় সরকার। তাই স্বাস্থ্যমন্ত্রক থেকে এমন নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।
একদিকে অ্যাডিনো (Adenoviruses), অন্যদিকে H3N2 ভাইরাসের দাপট। তার মধ্যে ফের দেশজুড়ে বাড়ছে দৈনিক করোনা সংক্রমণ (Corona Virus)। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে মোট ৮৪১ জন কোভিড আক্রান্ত হয়েছেন। যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। যা হিসেব অনুযায়ী, এক মাসের আগের সংক্রমিতের থেকে প্রায় ছয় গুণ বেশি।
পাশাপাশি, সংক্রমণের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩৮৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ২ জনের। কেরল, মহারাষ্ট্র, কর্নাটক এবং গুজরাটে কোভিড সংক্রমণের হার অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় বেশি। শনিবার সকালের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, দেশে এখনও পর্যন্ত মোট ৪,৪৬,৯৪,৩৪৯ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। বর্তমানে দেশে করোনা রোগীর সংখ্যা মোট সংক্রমণের ০.০১ শতাংশ। সুস্থতার হার ৯৮.৮০ শতাংশ। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪ কোটি ৪১ লক্ষ ৫৮ হাজার ১৬১ জন।
দেশের ছয়টি রাজ্যে ইতিমধ্যে কেন্দ্র চিঠি পাঠিয়েছে করোনা সংক্রমণের সতর্কতা হিসেবে। কারণ, কেরল, মহারাষ্ট্র, কর্নাটক, গুজরাট, তেলেঙ্গানা এবং তামিলনাড়ুতে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে করোনা সংক্রমণ।
চিনে করোনার উপপ্রজাতির (Corona Sub Variant) বাড়বাড়ন্তে উদ্বিগ্ন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক (Union Health Ministry)। সেই উদ্বেগের আঁচ এসে পড়েছে নবান্নে। করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে নবান্নে (Nabanna Meet) ভার্চুয়াল বৈঠক করলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব এইচকে দ্বিবেদী। মুখ্যসচিবের তরফে জেলা প্রশাসনের কাছে একাধিক নির্দেশ গিয়েছে। নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলিকেও। এদিনের বৈঠকে ঠিক কী কী নির্দেশিকা জেলা শাসক এবং মেডিক্যাল কলেজের সুপারদের পাঠান মুখ্যসচিব?
#জেলা প্রশাসনকে বিশেষ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কোভিড রোগী ভর্তির জন্য। জেলার হাসপাতালগুলিতে পরিকাঠামো তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
#হাসপাতালগুলিতে রাখতে হবে অক্সিজেন কন্সেন্ট্রেটর।
# প্রথম ধাপে রাজ্যজুড়ে ৩৮১৭টি কোভিড বেড প্রস্তুত রাখার নির্দেশ।
# করোনা পরীক্ষা বাড়ানোর উপরে জোর দেওয়া হয়েছে। সব ধরনের কিট যাতে প্রস্তুত থাকে, তাও নজর রাখতে বলা হয়েছে।
# সমস্ত জেলার সিএমওএইচ এবং মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলির প্রিন্সিপাল দেরকে নির্দেশ।
# এখনো পর্যন্ত ২৬ শতাংশ মানুষ গোটা রাজ্যে বুস্টার ডোজ নিয়েছেন। টিকা নিতে অনীহা থাকায় বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলোয় টিকা দেওয়া বন্ধ ছিল।
# বুস্টার ডোজের জন্য যাতে টিকা পাঠানো হয়, তার জন্য কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রককে চিঠি লিখছে স্বাস্থ্য দফতর
# টিকা এলে যাতে সমস্ত জায়গা থেকে তা দেওয়া যায়,তার জন্য পরিকাঠামো প্রস্তুত রাখতে বলা হয়েছে প্রত্যেকটি হাসপাতালকে।
# চলতি সপ্তাহে যে যে হাসপাতালে মক ড্রিল হয়েছে,তার স্ট্যাটাস রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে।
# বিমানবন্দরে নজরদারি বাড়াতে নির্দেশ।