Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

HealthMinister

Satyendar: তিহাড় জেলে সংজ্ঞাহীন দিল্লির প্রাক্তন মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন, ভর্তি হাসপাতালে

কিছুদিন আগেই দিল্লির প্রাক্তন স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈনের (Satyendar Jain) ভগ্ন চেহারা প্রকাশ্যে এসেছিল। আর বৃহস্পতিবার খবরে উঠে এসেছে, তাঁকে দিল্লির (Delhi) দীন দয়াল উপাধ্যায় হাসপাতালে (Deen Dayal Upadhyay Hospital) ভর্তি করা হয়েছে।  সূত্রের খবর, তিহাড় জেলের ওয়াশরুমে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় পাওয়া যায় তাঁকে। তাঁর ভগ্ন চেহারার ছবি প্রকাশ্যে আসতেই সমালোচনা করে বলা হচ্ছিল, 'জেলের খাবার কি পছন্দ হচ্ছে না? ওজন কমে এ কী হাল তাঁর। তিনিই যে সেই আপ নেতা চেনাই যাচ্ছে না।'


বেআইনিভাবে আর্থিক লেনদেন করার ফলে আপ নেতা সত্যেন্দ্র জৈনকে গ্রেফতার করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। তারপর থেকে তিনি তিহাড় জেলেই বন্দি। তিহাড় জেলের ডিজি সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সকাল ৬ টা নাগাদ তিহাড় জেলের সেল নম্বর ৭ -এর ওয়াশরুম থেকে তাঁকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।  কিছুদিন আগেই তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল স্বাস্থ্যপরীক্ষার জন্য। ফলে এক সপ্তাহের মধ্যে এই নিয়ে দু'বার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তাঁকে। বর্তমানে সেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি।

12 months ago
Covid: কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে রাজ্যগুলোর বৈঠক! নেপথ্যে কি করোনার বাড়বাড়ন্ত

ফের কোভিড (Covid) সংক্রমণ। কোভিড আক্রান্তর সংখ্য়া বাড়তেই চিন্তিত সরকার। সেই কারণে শুক্রবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য়মন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য, সব রাজ্য় এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠকে (Meeting) বসছেন। বেশ কিছুদিন ধরে করোনা সংক্রমণের হার ক্রমে বেড়ে চলেছে। বৃহস্পতিবার সর্বাধিক কোভিড আক্রান্তর সংখ্যা ছিল ৫,৩৩৫। শুক্রবার তা বেড়ে হয়েছে ৬,০৫০। বিশেষ কয়েকটি ক্ষেত্র ছাড়া কোভিড রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি করার প্রয়োজন হচ্ছে না। 

এই কারণে কোভিড সংক্রমণের থেকে রেহাই পেতে আবার মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করার পক্ষে সওয়াল করেন দিল্লির কোভিড বিশেষজ্ঞ সুনীলা গর্গ। দেশে কোভিড সংক্রমণ বাড়তেই তৎপর হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে ২২শে মার্চ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকও করেছেন তিনি। সরকারি সূত্রে খবর, ওই বৈঠকে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসাবে মাস্ক ব্য়বহার-সহ বিভিন্ন করোনাবিধি চালু করা এবং পরীক্ষা বাড়ানোর পাশাপাশি রাজ্যগুলিকে জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার বার্তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

এখন পর্যন্ত দেশে কোভিডে মৃত্যুর সংখ্যা হল ৫,৩০,৯৪৩। দু’জন করে মারা গিয়েছেন কর্নাটক এবং রাজস্থানে। এক জন করে মারা গিয়েছেন দিল্লি, হরিয়ানা, গুজরাত, হিমাচল প্রদেশ, জম্মু ও কাশ্মীর এবং পঞ্জাবে।

one year ago
Covid: দৈনিক পজিটিভিটি রেট একের উপরে, একদিনে হাজার ছাড়াল আক্রান্ত

ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে করোনা ভাইরাস (Coronavirus)। দৈনিক সংক্রমণ ফের নতুন করে বেড়ে চলেছে। সূত্রের খবর, ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ১০০০-এর বেশি করোনা আক্রান্তর সংখ্যা জানা গিয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুসারে, বুধবার দেশে মোট ১ হাজার ১৩৪ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। নতুন করে করানো সংক্রমণ বাড়তে শুরু করলে প্রতিদিনের পজিটিভিটি রেট দাঁড়াল ১.০৯ শতাংশ ও সাপ্তাহিক পজিটিভিটি রেট ০.৯৮ শতাংশ।

স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুসারে, মঙ্গলবার দিল্লিতে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮৩ জন, সোমবার আক্রান্ত হয়েছেন ৩৪ জন ও রবিবার এই সংখ্যা ছিল ৭২, শনিবারে আক্রান্তর সংখ্যা ছিল ৩৮। আর এবার দেশে আক্রান্তর সংখ্যা ১০০০-এর গণ্ডি পেরিয়ে গেল। ফলে এই সংখ্যা থেকেই বোঝা যাচ্ছে প্রতিনিয়ত করোনা আক্রান্তর সংখ্যা বৃদ্ধি অব্যাহত। দেশজুড়ে যখন ইনফ্লুয়েঞ্জা এইচ৩এন২ ভাইরাসের দাপট বেড়েই চলেছে, তার মধ্যেই করোনা আক্রান্তর সংখ্যা নতুন করে বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।

সূত্রের খবর, রাজধানীতে এখন পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্তর সংখ্যা দাঁড়াল ২০ লক্ষ ৮ হাজার ৮৭ জন। মৃত্যুর সংখ্যা ২৬ হাজার ৫২৪ জন। সক্রিয় আক্রান্তর সংখ্যা ২০৯। তবে জানা গিয়েছে, হাসপাতালে ভর্তি আক্রান্তর সংখ্যা মাত্র ১৭, বেশিরভাগই বাড়িতে আইসোলেশনে রয়েছেন। ফলে এর থেকে বোঝা যাচ্ছে, করোনা সংক্রমণ বাড়তে শুরু করলেও এর দাপট সেই আগের মত নেই। তাই এই খবরে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছেন দিল্লিবাসী।

এই আবহেই দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সৌরভ ভরদ্বাজ জানিয়েছেন, দিল্লি হাসপাতালে ইনফ্লুয়েঞ্জা আক্রান্তের সংখ্যা খুবই কম। তবু এই বিষয়ে বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে।

one year ago


COVID: ভারতীয় এবং বিদেশী মিলিয়ে দু'দিনে ৩৯ জন সংক্রমিত! চোখ কপালে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের

ফের চোখ রাঙাচ্ছে করোনাভাইরাস। চিনে নতুন করে কোভিড ১৯ সংক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু চিন নয়, আমেরিকা,জাপান, জার্মানি, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রাজিলেও করোনার কেস বাড়তে শুরু করেছে। ফের করোনার গ্রাফ ঊর্দ্ধগামী হতেই সজাগ হতে শুরু করেছে ভারতও। নতুন করে নির্দেশিকা জারি করেছে ভারত সরকার। প্রত্যেকটি বিমানবন্দরে করা হচ্ছে র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট। আর তাতে করোনোভাইরাস ভারত এবং অন্য দেশের নাগরিক মিলিয়ে ৩৯ জন বিমানযাত্রীর রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।

বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্র মারফত খবর, চিনে কোভিড সংক্রমণ বাড়ার পরেই বিমানবন্দরে বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের কোভিড পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়। আর তা শুরু হয়েছে মাত্র দু’দিন হয়েছে। আর তাতে মোট ৩৯ জনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। 

আগামী বৃহস্পতিবার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাবেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। ইতিমধ্যেই করোনার ওমিক্রন ভেরিয়েন্টের নয়া সাবভেরিয়েন্ট বিএফ.৯ ধরা পড়েছে এই দেশেই। ফলে করোনার নতুন রূপ ভারতের জন্য কতটা বিপজ্জন হতে পারে, সেই নিয়ে নতুন করে আলোড়ন তৈরি হয়েছে। চিকিত্‍সাবিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়ত এই বিষয়ে সতর্কবার্তা দিচ্ছেন। উল্লেখ্য, জানা গিয়েছে, জানুয়ারি শেষে ভারতে বাড়তে পারে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা।

one year ago
Lisbon: চিকিৎসা না পেয়ে সন্তানসম্ভবা ভারতীয় পর্যটকের মৃত্যু, পর্তুগালের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ

বেড না পেয়ে সন্তানসম্ভবা ভারতীয় পর্যটকের (Indian Tourist) মৃত্যুতে তোলপাড় লিসবন (Lisbon)। আর এই ঘটনার ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই পদত্যাগ করলেন পর্তুগালের স্বাস্থ্যমন্ত্রী (Portugal Health Minister) মার্তা টেমিদো। দেশব্যাপী প্রবল সমালোচনা সামাল দিতে এই পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি। এমনটাই এক সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর। 

জানা গিয়েছে, ভারত থেকে পর্তুগাল ঘুরতে গিয়েছিলেন এক তরুণী। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় তাঁকে এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে ঘুরতে হয়। সেই ধকল সহ্য হয়নি, মাঝপথেই হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। এই খবর জানাজানি হতেই সমালোচনার ঝড় ওঠে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী কিছুদিন আগে চিকিৎসকের অভাবে পর্তুগালে প্রসূতি বিভাগের এমারজেন্সি পরিষেবা সাময়িক বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। সে কারণেই এই মর্মান্তিক ঘটনা। এমনটাই বলছে বিরোধী দলগুলো। 

সূত্রের খবর, লিসবনের এক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন ওই ভারতীয় তরুণী। সেখানে উপযুক্ত চিকিৎসা না পেয়ে তাঁকে আরও একটি হাসপাতালে ভর্তির জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। মাঝপথে অ্যাম্বুল্যান্সেই হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। এরপর জরুরি ভিত্তিতে তাঁর সন্তান প্রসব হয় এবং প্রসূতি মৃত্যুর এই ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এদিকে, পর্তুগালের কোভিড পরিস্থিতি দক্ষ হাতে সামলেছেন মার্তা। কোভিডের সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর কাজ প্রশংসিত। কিন্তু কিছুদিন আগে প্রসূতি বিভাগে জরুরিকালীন পরিষেবা সাময়িক বন্ধের সিদ্ধান্ত সদ্যপ্রাক্তন স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে বিতর্কের মুখে ঠেলে দেয়।

পর্তুগালের প্রধানমন্ত্রী অ্যান্তোনিয়ো কোস্তা জানান, তিনি মার্তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন।

2 years ago