ফের ট্রেনে আগুন (Train Fire)! সূত্রের খবর, শনিবার দুপুরের দিকে খাজুরাহো-উদয়পুর ইন্টারসিটি ট্রেনের (Khajuraho Udaipur intercity train) ইঞ্জিন থেকে আচমকাই ধোঁয়া বেরতে থাকে। ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) গোয়ালিওরে। জানা গিয়েছে, ট্রেন ছেড়ে দেওয়ার পরই ট্রেন থেকে ধোঁয়া বেরতে থাকে। এরপর ট্রেনটি সিথৌলি রেলওয়ে স্টেশনে থামানো হয় ও যাত্রীদের ট্রেন থেকে নিরাপদে নামিয়ে নেওয়া হয়। কোনও হতাহতের খবর আসেনি। আজ অর্থাৎ শনিবার সকালেও খবরে এসেছিল, উদয়ন এক্সপ্রেসে আগুন লেগে ধোঁয়া বেরোতে দেখা গিয়েছে। এই দুর্ঘটনাতেও সবাই নিরাপদে ছিলেন বলে সূত্রের খবর।
সূত্রের খবর, শনিবার খাজুরাহো-উদয়পুর ইন্টারসিটি ট্রেনটি গোয়ালিওর স্টেশন থেকে রওনা দেওয়ার পরই সিথৌলি স্টেশনে থামিয়ে দেওয়া হয়। হঠাৎই ট্রেন থেকে ধোঁয়া বেরতে দেখেই ট্রেন থামানো হয় ও যাত্রীদের ট্রেন থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়। তৎক্ষণাৎ সেখানে পৌঁছে যায় দুটি দমকল বাহিনী ও রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্সের আধিকারিকরা।
যদিও পরে রেল কর্তৃপক্ষ থেকে জানানো হয়, ট্রেনের ইঞ্জিন থেকে শুধুমাত্র ধোঁয়াই বেরচ্ছিল। সেখানে কোনও আগুন লাগেনি। তবে খুব শীঘ্রই সেই ধোঁয়া নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। যাত্রীরা সকলেই সুরক্ষিত। অন্যদিকে ট্রেন দাঁড়িয়ে থাকার জন্য যাত্রীরা অভিযোগ করে জানিয়েছেন, ট্রেন থেকে ধোঁয়া বেরতে দেখে ট্রেন থামানো হয়। ফলে তাঁদের প্রায় দু'ঘণ্টা স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। এতে যাত্রীদের চরম ভোগান্তির শিকার হতে হয়। পরে যদিও ট্রেনের ইঞ্জিন পরিবর্তন করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
নিজের বাবাকে গ্রেফতার (Arrest) করার দাবিতে পুলিস স্টেশনে গিয়ে হাজির দুই নাবালিকা। একজনের বয়স প্রায় ৫ ও আরেকজনের ৭। কিন্তু কী এমন কারণ, যার জন্য এই দুই শিশু পুলিস স্টেশনে। তাদের দেখে রীতিমতো হতবাক স্টেশনের কর্মরত পুলিসরা। জানা গিয়েছে, নাবালিকাদের দাবি, তাদের বাবা তাদের মায়ের উপর অত্যাচার করেন ও মারধর করেন। ফলে তাদের মায়ের তরফে একটি চিঠি নিয়ে এসেছে স্টেশনে অভিযোগ দায়ের করার জন্য। ঘটনাটি মধ্যপ্রদেশের (MadhyaPradesh) গোয়ালিওরের।
সূত্রের খবর, গোয়ালিওরের ভিতরওয়ার পুলিস স্টেশনে কর্মরত ছিলেন প্রতীপ শর্মা। তখন হঠাৎ দুই নাবালিকাকে স্টেশনে ঢুকতে দেখা যায়। তাদের হাতে একটি চিঠিও ছিল। তাদের দেখতে পেয়েই প্রতীপ শর্মা জিজ্ঞাসাবাদ করেন ও বলেন তারা যাতে ভয় না পায়। এরপরেই একে একে সব ঘটনা বলে দুই মেয়ে। তারা সেই চিঠি দিয়ে বলে, তাদের বাবা তাদের মাকে মারধর করেন। ফলে তাদের বাবাকে যেন গ্রেফতার করা হয়।
নাবালিকাদের অভিযোগ শোনার পরই প্রতীশ শর্মা তাদের বাড়ি যান ও তাদের বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করেন। সেই দম্পতিকে ভালোভাবে বুঝিয়ে বলেন যে, তাঁরা যাতে পরবর্তীতে আর কোনও ঝগড়া না করেন। কারণ এতে সন্তানদের উপর খারাপ প্রভাব পড়ে।