
একনাগাড়ে বৃষ্টি। বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে গুজরাতে। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। শতাধিক মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ৩০০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে গুজরাতের কয়েকটি জেলায়। একই চিত্র প্রতিবেশী মহারাষ্ট্রেও। লাল সতর্কতা জারি হয়েছে রায়গড়, পালঘরে। কমলা সতর্কতা জারি হয়েছে মুম্বই, পুণেতে।
বাণিজ্য নগরী ভাসছে জলের তলায়। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে,রাজকোট, সুরাত, গির সোমনাথ জেলায় মাত্র কয়েক ঘণ্টার বৃষ্টিতে জল জমে পরিস্থিতি নাজেহাল হয়ে পড়েছে। আগামী দিনে সৌরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ গুজরাতেও ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে।
গুজরাতের জরুরি পরিষেবা কেন্দ্র (এসইওসি) জানিয়েছে, গির সোমনাথের সুত্রাপদা তালুকে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত নথিভুক্ত হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে পরবর্তী ১৪ ঘণ্টার মধ্যে এই তালুকে ৩৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। যা সাম্প্রতিক কালে রেকর্ড। এ ছাড়াও রাজকোট জেলার ঢোরাজি তালিকে ১৪ ঘণ্টায় ২৫০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। সেখানে মাত্র দু’ঘণ্টায় ১৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড হয়েছে সরকারি খাতায়। সুরাতে দিনের বেলা ১০৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এর জেরে জেলায় জনজীবন সম্পূর্ণ ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
মোদী পদবি (Modi Surname) বিতর্ক মামলায় রাহুল গান্ধির (Rahul Gandhi) আবেদন খারিজ করে দিল গুজরাত হাইকোর্ট (Gujrat HighCourt)। শুক্রবার বিচারপতি হেমন্ত প্রচ্ছকের এজলাসে মামলাটি শুনানি ছিল। এবং শুনানি শেষে বিচারপতি মামলাটি খারিজ করে দেন।
সুরাত আদালতের সিদ্ধান্ত রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে আসে। তারপরেই তিনি গুজরাত হাইকোর্টে রিভিউ পিটিশন দাখিল করেন। সেই মতো শুক্রবার শুনানি হয়। যেহেতু রাহুল গান্ধির আর্জি খারিজ হয়ে গেল সেকারণে তাঁর দুই বছরের জেলের সাজা বহাল থাকল।
এদিকে চলতি বছরের ২৩ মার্চ একটি ফৌজদারি মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন সুরাট আদালতের বিচারক এইচ এইচ ভার্মা। সেখানে তিনি রাহুল গান্ধিকে দুই বছরের কারাদণ্ডের ঘোষণা করেছিলেন বিচারক। শুক্রবার নিম্ন আদালতের রায়েই সিলমোহর দিল গুজরাত হাইকোর্ট। এর আগে অন্তর্বর্তীকালীন সুরক্ষা দিতেও অস্বীকার করা হয়েছিল। গুজরাত হাইকোর্টের এই নির্দেশের ফলে আপাতত কেরলের ওয়েনাড়ের সাংসদ পদ ফিরে পাচ্ছেন না রাহুল গান্ধি। সেই সঙ্গে জেলে যাওয়ার আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে।
বৃষ্টিতে ভেস্তে গেল আইপিএল ফাইনাল (IPL Final)। রাত ১০টা ৫২ মিনিটে ম্যাচ রেফারি ও আম্পায়াররা সিদ্ধান্ত নেন, খেলা শুরু হওয়া সম্ভব নয়। কাট-অফ টাইম ছিল রাত ১২টা ০৬ মিনিট। কিন্তু পৌনে ১১টা থেকে ফের বৃষ্টি নামায়, ফাইনাল বাতিল ঘোষণা করল আইপিএল কর্তৃপক্ষ। সোমবার রিজার্ভ ডে-তে ফের নামবে চেন্নাই সুপার কিংস ও গুজরাত টাইটান্স।
সন্ধে ৭টার সময় টস হওয়ার কথা থাকলেও তা করা সম্ভব হয়নি। তার আগে ভেস্তে যায় সমাপ্তি অনুষ্ঠানও। সাড়ে ৭টার সময় জানানো হয়, ৯টা ৩৫ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করা যাতে পারে। কাট-অফ টাইম হবে ১২টা ০৬ মিনিট। রাতে একবার বৃষ্টি কমলে আশা করা হয়েছিল, খেলা হবে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে ম্যাচ বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন ম্যাচ রেফারি।
সোমবার একই সময় খেলা শুরু হবে। সাড়ে সাতটা থেকে। সোমবারও আকাশের মুখ ভার থাকবে। যদি দুই টিম না নামতে পারে, তা হলে আইপিএলে নিয়ম অনুযায়ী চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হবে গুজরাত টাইটান্সকে।
গোধরা মামলায় (Godhra train burning case) ৮ জন সাজাপ্রাপ্তকে জামিন দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। তবে চার সাজাপ্রাপ্তের জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে শীর্ষ আদালত। প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে ছিল মামলার শুনানি। সেদিনই এই রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট। অভিযুক্তরা ১৭ বছর জেলে রয়েছেন, সেদিকে তাকিয়ে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিতেই তাঁদের জামিন দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০০২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি গুজরাটের গোধরা স্টেশনে সবরমতী এক্সপ্রেসের S-6 কামরায় অগ্নিকাণ্ডে ৫৯ জনের মৃত্যু হয়। এদের অনেকেই ছিলেন করসেবক। অযোধ্যা থেকে ফেরার পথে তাঁরা ওই ঘটনার শিকার হন। তার জেরে সমস্ত গুজরাটে ছড়িয়ে পরে হিংসা। ঠিক তার পরের দিন গান্ধীনগরের পালিয়াদ গ্রামে জ্বলে ওঠে গোষ্ঠী হিংসার আগুন। আক্রান্ত হয় বহু সংখ্যালঘু পরিবার। অভিযোগ ছিল যে, গোধরার সেদিনের ঘটনাটি পরিকল্পিতভাবে ঘটিয়েছিল অভিযুক্তরা। ট্রেনের ওই কামরায় আগুন লাগানো হয়েছিল এবং ট্রেন লক্ষ্য করে পাথরও ছোঁড়া হয়েছিল।
শুক্রবার যে ৮ জনকে জামিন দেওয়া হল, তাঁরা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত। এই মামলায় মোট ১১ জনকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনিয়েছিল নিম্ন আদালত। ২০ জনকে শোনানো হয়েছিল যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা। যে ৪ জনের জামিনের আবেদন খারিজ হয়েছে, তাঁদের ফাঁসির সাজা খারিজ করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টই।
কুর্নিশ জানানোর মতোই ঘটনা ঘটেছে সোমবার গুজরাতের (Gujrat Incident) রাধানপুরে। বাস চালাতে চালাতে হৃদরোগে (Heart Attack) আক্রান্ত হন বাস চালক। বুকে ব্যথা নিয়েই দীর্ঘ ১৫ কিলোমিটার বাস চালিয়ে যাত্রীদের নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছে দিলেন সরকারি বাসের (Passenger Bus) ওই চালক। এমনকি একবারের জন্যও নিয়ন্ত্রণ হারাননি বাসের চালক। ৪০ বছরের ভারমল আহির বাস থামিয়ে নামতেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।
জানা গিয়েছে, রবিবার রাত সাড়ে ৮টায় সোমনাথ থেকে সরকারি বাস নিয়ে বেড়িয়েছিলেন ভারমল। ভারাহিতে চা-ব্রেকের জন্যও দাঁড়িয়েছিল। চা খেয়ে বাসে উঠতেই শারীরিক অস্বস্তি শুরু হয় ভারমলের। বুকে ব্যথা ক্রমশ বাড়তে থাকে। এমনকি জায়গায় বসে থাকতেও অসুবিধা হচ্ছিল ভারমলের। সেই অবস্থাতেও ভারমল বাস থামাননি। মাঝরাস্তায় যাত্রীদের ছেড়ে দিলে সমস্যার মধ্যে পড়বেন ভেবে তিনি কাউকে কিছু না জানিয়ে যাত্রীদের নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছে দেন। রাধানপুরের বাস টার্মিনাসে বাস থামে নির্দিষ্ট সময়ে। যাত্রীরা বাস থেকে নামলেও তিনি নামতে পারেননি। তাঁকে ধরে বাস থেকে নামিয়ে স্থানীয় রাধানপুর সিভিল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
বাস কন্ডাক্টর জানান, 'ভারমল ঢলে পড়েন স্টিয়ারিঙের উপর। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও শেষরক্ষা করা সম্ভব হয়নি।'
হার্দিক (Hardik Pandya) নেই দলে (GT), অতিরিক্ত সুবিধা কি নিতে পারবে কেকেআর (KKR)? রবিবার দুপুরে হঠাৎ হার্দিকের বদলে টস করতে এলো রশিদ খান। তখনিই খটকা হয়েছিল, টস শেষে রশিদই জানিয়ে দিল হার্দিক নেই, সামান্য অসুস্থতার জন্য ওকে বাইরে রাখতে হয়েছে।
আইপিএলে কলকাতার বিরুদ্ধে টস করতে নামেন রশিদ খান। টসে জেতেন রশিদ। প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। তারপরেই গুজরাতের পরিবর্ত অধিনায়ক বলেন, ‘হার্দিক একটু অসুস্থ। তাই এই ম্যাচে ও খেলছে না। খুব একটা ভয়ের কিছু নেই। ওকে নিয়ে ঝুঁকি নিতে চাইছি না। অনেক বড় প্রতিযোগিতা। আশা করছি পরের ম্যাচেই ওকে পাব আমরা।’
এ বারের আইপিএলের শুরু থেকেই গুজরাতের অধিনায়কত্ব করেছেন হার্দিক। দল জিতলেও ব্যাটে-বলে খুব একটা ভাল খেলতে পারেননি তিনি। অবশ্য হার্দিক যে খেলবেন না তা আগে থেকে জানায়নি গুজরাত। ম্যাচের আগে কিছু জানা যায়নি। একেবারে টসে বোঝা যায়, অধিনায়ক ছাড়াই কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিরুদ্ধে খেলতে নামবে গুজরাত।
ব্যাটে-বলে খুব বেশি ছন্দে না থাকলেও হার্দিক থাকা মানে প্রতিপক্ষ চাপে থাকবে। অধিনায়ক হিসাবে সফল তিনি। তাই হার্দিক না থাকায় কিছুটা হলেও সুবিধা হবে কেকেআরের।
মুন্নি চৌধুরী: অবশেষে অপেক্ষার অবসান। চলে এসেছে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। ৩১শে মার্চ শুরু হতে চলেছে আইপিএল (IPL)। তবে এবারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ঘিরে রয়েছে একাধিক চমক। সিনেমায় রোম্যান্টিক গান হোক বা ইমোশনাল গান, সবেতে একটা নাম সবার আগে উঠে আসে। তা হল অরিজিৎ সিং (Arijit Singh)। আট থেকে আশি সকলের মনে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। এবার আইপিএল-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দেখা যাবে তাঁকে। উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হতে চলেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন গুজরাট টাইটানস (Gujarat Titans) এবং মহেন্দ্র সিং ধোনির (MS Dhoni) চেন্নাই সুপার কিংস (সিএসকে) (Chennai Super Kings)। এবার আইপিএল-র প্রথম ম্যাচ হতে চলেছে আমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। আইপিএল ২০২৩ ফাইনাল হবে আগামী ২৮ মে।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে শেষবার আইপিএল-এর জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয় ভারতে। তারপর করোনার কারণে বর্ণাঢ্য ভাবে আয়োজন করা যায়নি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ। অবশেষে ৪ বছর পর এবার ফের আইপিএল-র উদ্বোধনে জৌলুস ফিরছে। হোম ও অ্য়াওয়ে ফর্ম্যাটে চলবে লিগের খেলা। এবার আবার পুরনো রূপে ফিরেছে আইপিএল-২০২৩।
গুজরাট টাইটানস-এর নতুন নেতা হার্দিক পাণ্ডে। গত আইপিএলে গুজরাট টাইটান্সকে চ্যাম্পিয়ন করে রকেট উত্থান হয় হার্দিকের। বলা যায়, পাকাপাকিভাবে টি-টোয়েন্টিতে দলনেতা হওয়ার দিকে এগিয়ে গিয়েছেন অনেকটা। আর সেই হার্দিকের ২২ গজে অন্যতম অনুপ্রেরণা মহেন্দ্র সিং ধোনি। বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে হার্দিককে বারবার বলতে শোনা গিয়েছে, ধোনি মন্ত্রেই বিশ্বাসী তিনি। আইপিএল-র দুনিয়ায় এক্সপেরিয়েন্সের এভারেস্ট বলা হয় ধোনিকে। এবার একেবারে শুরুর দিনই গুরু বনাম শিষ্যের লড়াই হতে চলেছে। সকল ক্রিকেটপ্রেমীরা মুখিয়ে রয়েছেন লড়াইয়ের ফলাফলের দিকে।
তবে গত আইপিএল-এ যে জল্পনা উঠেছিল এবারও তা জিঁইয়ে রয়েছে। আইপিএল ক্রিকেটার হিসেবে মহেন্দ্র সিং ধোনির এটিই শেষ মরশুম হতে চলেছে বলে শোনা যাচ্ছে। যদিও এ বিষয়ে ধোনি নিজে কিছু জানাননি। তবে ধোনিপ্রেমীদের অল্পবিস্তর মন খারাপও রয়েছে। কারণ, জানা গিয়েছে, ক্যাপ্টেন কুলের বাঁ পায়ে চোট রয়েছে। তবে সেটা যাতে গুরুতর না হয় সেই প্রার্থনায় করছেন ভক্তরা।
উল্লেখ্য, আইপিএল-র সাফল্য় তালিকায় রোহিত শর্মার পরেই রয়েছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। এবার ধোনি যদি চেন্নাই সুপার কিংসকে চ্যাম্পিয়ন করাতে পারেন তাহলে রোহিতের কীর্তি স্পর্শ করবেন মাহি। এটা ধোনির শেষ আইপিএল মরশুম কিনা সে ব্যাপারে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে রোহিত বলেন, 'তিনি গত ২-৩ বছর ধরেই শুনে আসছেন এটাই ধোনির শেষ মরশুম। কিন্তু এমএস যা ফিট রয়েছেন, তাতে আরও কয়েক মরশুম খেলা চালিয়ে যেতেই পারেন।' আর এই খবরে উচ্ছ্বসিত সিএসকে ফ্যানরা।
গ্যাংস্টার তথা সমাজবাদী পার্টির প্রাক্তন সাংসদ আতিক আহমেদকে অবশেষে গুজরাতের সবরমতী জেল থেকে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে নিয়ে আসা হয়েছে। জানা গিয়েছে, সোমবার বিকেলের মধ্যে প্রয়াগরাজে নৈনি জেলে পৌঁছন উত্তর প্রদেশ পুলিসের বিশেষ দল। রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী মোহিত জয়সওয়ালের উপর হামলা, অপহরণ ও গুন্ডাগিরির অভিযোগে সুপ্রিম কোর্ট আতিককে কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছিল। ২০১৯ সালে সবরমতী জেলে পাঠানো হয় আতিককে। এই মামলার শুনানির জন্যই তাকে প্রয়াগরাজে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।
এই মামলা ছাড়াও ১০০টির বেশি ফৌজদারি মামলার সঙ্গে জড়িত আতিক। মোহিত জয়সওয়ালের মামলা ছাড়াও আতিক ২০০৫ সালের বিজেপি নেতা রাজু পাল খুনে প্রধান অভিযুক্ত। আবার রাজু পাল খুনের প্রত্যক্ষদর্শী উমেশ পালকেও অপহরণের পিছনে তারই হাত ছিল বলে জানা গিয়েছে। এই মামলার জন্যও তাকে বিশেষ আদালতে তোলা হবে।
তবে মোহিত জয়সওয়ালের ঘটনায় এবার তাকে ফের প্রয়াগরাজে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা উঠলে ফের শিরোনামে উঠে এসেছে এই কুখ্যাত গ্যাংস্টার। এই মামলায় আগামী বুধবার, ২৯ মার্চ তাকে প্রয়াগরাজ আদালতে তোলা হবে। আর তার জন্যই তাকে সবরমতী থেকে উত্তরপ্রদেশে নিয়ে আসা। রবিবার সকালেই উত্তরপ্রদেশের পুলিস পৌঁছে গিয়েছিল সবরমতী ও সেখান থেকে রওনা দেয় রবিবার সন্ধ্যা নাগাদ। অন্যদিকে রবিবার সবরমতী কেন্দ্রীয় সংশোধনারগার থেকে বেরোনোর সময় সে খুন হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে গ্যাংস্টারের পরিবার।
বাতিল করা হল কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর সদস্য পদ। একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে এ বিষয়ে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে লোকসভার সচিবালয় কর্তৃক। লোকসভার সচিবালয় সূত্রে খবর, গুজরাটের সুরাট আদালতে একটি মানহানির মামলায় ২ বছরের সাজা হয় রাহুলের। ভারতের লোকসভার সদস্যদের জন্য করা নিয়ম অনুযায়ী, ২ বছরের সাজা হলে তাঁকে সদস্য পদে আর রাখা যাবে না, সেই নিয়ম বলবৎ করে রাহুলের সদস্য পদ বাতিল করা হয়েছে লোকসভার সচিবালয় সূত্রে।
প্রসঙ্গত, মোদী বিরোধী একটি মন্তব্য করেছিলেন রাহুল, আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, রাহুল বলেছিলেন, ' সব চোরই কি মোদী হয়, মোদী, মোদী ,মোদী, 'এর পেক্ষিতে ২০১৯ সালে গুজরাটে সুরাট আদালতে মানহানির মামলা হয় রাহুলের বিরুদ্ধে, বৃহস্পতিবার সেই মামলার রায়ে সুরাট আদালত তাকে দুই বছরের সাজা শোনায়। এরপরেই আজ, শুক্রবার লোকসভার সচিবালয় কর্তৃক তাঁর সদস্য পদ বাতিল করা হয়। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী কেরলের ওয়েনাড কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন।
এক অন্ধ মহিলাকে দু'বার ধর্ষণের (Rape) অভিযোগ। অভিযোগ উঠেছে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দুই কর্মীর বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে গুজরাতের (Gujarat) ভালসাড় এলাকায়। নির্যাতিতা ভালসাড় থানায় অভিযোগ দায়ের করলে দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিস (Police)। জানা গিয়েছে, নির্যাতিতা স্ত্রী এবং তাঁর স্বামী দু’জনেই দৃষ্টি হারিয়েছেন। সাহায্য দিতে মাঝেমধ্যেই ওই অন্ধ দম্পতির বাড়িতে যেতেন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দুই কর্মী। দুই অভিযুক্ত কানা ভাদার্কা এবং দিলীপ দাক্সানি গুজরাতের সোলসুম্বা গ্রামের এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত। ওই সংস্থার তরফে অন্ধদের খাবার ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দান করা হয়।
নির্যাতিতার অভিযোগ, গত বছর অগস্টে ঘটেছে এই ঘটনা। ওই দুই অভিযুক্ত খাবার পৌঁছে দিতে গিয়েছিলেন ২৬ বছর বয়সি ওই মহিলার বাড়িতে। পাখা সারাই করার অজুহাতে কানা নামের এই ব্যক্তি ঘরের ভিতরেই থেকে গিয়েছিলেন। নির্যাতিতার স্বামীও চোখে দেখতে পান না। ফলে কাজের অজুহাতে তাঁর স্বামীকে নিয়ে ঘরের বাইরে বেরিয়ে গিয়েছিলেন দিলীপ।
তারপরেই নির্যাতিতাকে একা পেয়ে কানা তাঁকে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ। এই ঘটনার এক মাস পর আবার এই নির্যাতিতার বাড়িতে আসেন অভিযুক্তরা। এবার ওই মহিলাকে বাড়িতে একা পেয়ে দিলীপও ধর্ষণ করেন, ঠিক এমনটাই অভিযোগ নির্যাতিতার। তাই চলতি বছরেই ভালসাড় থানায় ওই দুই কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন নির্যাতিতা। মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে পুলিস। শুক্রবার উমরগাম গ্রাম থেকে অভিযুক্তদের গ্রেফতারও করা হয়। গোটা ঘটনার তদন্তও শুরু করে দিয়েছে পুলিস। তবে এত দেরি করে অভিযোগ দায়ের করার কোনও কারণ খুঁজে পাচ্ছে না পুলিস।
উত্তরপ্রদেশের(Uttar Pradesh) গাজিয়াবাদের পর এবার গুজরাটের(Gujrat) সুরাতে কুকুরের আক্রমণে আহত নাবালিকা। এক কামড়ে নাবালিকার গাল থেকে মাংস খাবলে নেয় কুকুরটি। সিসিটিভি ফুটেজের ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, নাবালিকা যখন তাঁর বাড়ির বাইরে খেলছিল তখন এই ঘটনাটি ঘটেছে। পথ কুকুরটির আক্রমণে রাস্তায় পড়ে যায় ওই নাবালিকা, কামড় বসায় তাঁর গালে। সেই মুহূর্তে আহত মেয়েটির চিৎকার শুনে তাঁর মা বাইরে এসে তাঁকে বাঁচানোর চেষ্টা করলে সারমেয়টি (Dog) তাঁকেও আক্রমণ করে। এরপর সেই জায়গা থেকে পালিয়ে যান মা ও মেয়ে। পরক্ষণেই অন্য এক মহিলার উপরেও আক্রমণ করে সারমেয়টি।
আহত নাবালিকা স্থানীয় হাসপাতালে (Hospital) নিয়ে যাওয়া হলে মেয়েটির মুখে অনেকগুলি সেলাই পড়তে পারে বলে আশঙ্কাপ্রকাশ করেন চিকিৎসকরা। সম্প্রতি বিহারের বেগুসরাই জেলায় প্রায় ২৪টি পথ কুকুরকে গুলি করে মারা হয়েছে। কুকুরের আক্রমণের জেরেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মা হীরাবেন মোদী (PM Modi Mother) দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রীর (Gujrat CMO) কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে এ কথা। এমনকি দু-এক দিনের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হতে পারে হীরাবেনকে (Hiraben)। বৃহস্পতিবার গুজরাত সরকারের একটি বিবৃতি এমনটাই জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “হীরাবেন মোদীর স্বাস্থ্য ভালো রয়েছে। তাঁর স্বাস্থ্যের দ্রুত উন্নতি হচ্ছে। দু-একদিনের মধ্যে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হতে পারে।” বুধবার তাঁকে আহমেদাবাদের ইউ এন মেহেতা হাসপাতালে দেখতে যান গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বুধবারই তাঁর মা হীরাবেনের সঙ্গে দেখা করতে দিল্লি থেকে উড়ে গিয়েছিলেন। হাসপাতালে গিয়ে মায়ের সঙ্গে দেখা করেন। এক ঘন্টারও বেশি সময় ধরে মায়ের কাছে ছিলেন। হীরাবেন মোদী প্রধানমন্ত্রীর ছোট ভাই পঙ্কজ মোদীর সঙ্গে গান্ধীনগরের কাছে রায়সান গ্রামে থাকেন। প্রধানমন্ত্রী নিয়মিত রায়সানে যান। শেষবার প্রধানমন্ত্রী মায়ের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন গুজরাটের ভোটের সময়।
ভোট দিতে গিয়ে মায়ের সঙ্গে কিছুক্ষণ সময় কাটিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী। এমনিতে কোনও কর্মসূচিতে গুজরাটে গেলে নিজের ব্যস্ত সূচির মধ্যে সময় বের করে মায়ের সঙ্গে দেখা করেন মোদী। উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রীর মা এবছরই ১০০ বছর বয়স পূর্ণ করেছেন। সূত্রের খবর, মঙ্গলবার রাতে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। বয়সজনিত অসুস্থতার কারণেই তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় বলে সূত্রের খবর।
চিতা বাঘের (Cheetah Attack) হামলায় মৃত্যু এক শিশুকন্যার। শনিবার গুজরাতের (Gujrat) জুনাগড়ে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। নরখাদক এই বাঘ ধরতে জঙ্গলে খাঁচা পাতা হলেও, এখনও ধরা দেয়নি ওই চিতা বাঘ।
জানা গিয়েছে, শনিবার স্কুল থেকে ফিরে ঠাকুমার সঙ্গে নদীতে যাওয়ার বায়না ধরেছিল ৭ বছরের মন্নত রাঠোর। বাড়ির লোকেরা শেষ পর্যন্ত তাকে ঠাকুমার সঙ্গে যেতে দিলে, জেলার সোনারদি গ্রামের নদীতে যখন কাপড় ধুচ্ছিল ওই শিশু তখনই আচমকা একটি পূর্ণবয়স্ক চিতাবাঘ তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। ঘাড়ে কামড়ে টেনে তোলে নদী থেকে। তারপর ঢুকে যায় জঙ্গলে। ঠাকুমার চিৎকারে আশেপাশের লোকেরা এসে চিতাবাঘটিকে তাড়া করে। একটি ঝোপের মধ্যে রক্তাক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় মন্নতকে।
তড়িঘড়ি তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘাতক চিতাবাঘকে ধরতে জঙ্গলের আশেপাশে অন্তত চারটি খাঁচা পাতা।
স্থানীয় সূত্রে খবর, ঠাকুমার চিৎকার শুনে গ্রামের লোকেরা চিতাবাঘকে তাড়া করলেও সে বালিকাকে নিয়ে একটি ঝোপের আড়ালে চলে যায়। গ্রামবাসীরা পাথর ছুড়লে পালায় চিতাবাঘটি। সেখানেই রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায় তাকে।
গুজরাত ভোটে (Gujrat Vote) প্রথমবার লড়ে আশাব্যাঞ্জক ফল আম আদমি পার্টির (AAP)। প্রবল বিজেপি হাওয়ার মধ্যেই আপের ঝুলিতে ৫ বিধায়ক। যদিও বিরোধীদের অভিযোগ, কেজরিওয়ালের দল কংগ্রেসের ভোট কেটে গুজরাতে বিজেপির পালে হাওয়া দিয়েছে। কিন্তু তাও নিজেদের দলের ৫ বিধায়ককে সম্ভবত ধরে রাখতে পারছে না আম আদমি পার্টি। সংবাদমাধ্যমে খবর, আপের পাঁচ জনই পদ্ম শিবিরে যোগ দিতে পারেন। সেই সংবাদ প্রকাশ্যে হতেই শুরু জোর জল্পনা।
সদ্যসমাপ্ত গুজরাত বিধানসভা নির্বাচনে ১৮২টির মধ্যে পাঁচটি আসনে জিতেছে আপ। ৮০% আসনে জিতেছে বিজেপি, ৫০-র নিচে বিধায়ক সংখ্যা কংগ্রেসের। জানা গিয়েছে, আপের টিকিটে জেতা ৫ বিধায়কের মধ্যে তিন জন বিজেপিতে ছিলেন। নির্বাচনে টিকিট পাবেন না এই সম্ভাবনা জোরালো হতেই শিবির বদলেছিলেন। এ বার শোনা যাচ্ছে, আপের টিকিটে জিতে ফের বিজেপিতে যাওয়ার কথা নাকি ভাবছেন তাঁরা।
প্রসূন গুপ্ত: রাজনীতির রণাঙ্গণে কোনও সুনির্দিষ্ট রাজ্যের ভোটের ফল কি ভারতের ভোটারদের মুড ধরতে পারে? উত্তরটা বোধহয় না। পশ্চিমবঙ্গের ভোটের (Bengal Vote) ফল দিয়ে যেমন গুজরাতকে (Gujrat Vote) চেনা যাবে না, তেমন হিমাচল প্রদেশের (Himachal Pradesh Vote) ভোটের ফল দিয়ে লোকসভার ভবিষ্যৎকে তুলে ধরা ঠিক হবে না। বিশেষজ্ঞদের নানা মত থাকতে পারে। কিন্তু এবিষয়ে সব রাজনীতির একটি বিষয়ে একমত হতেই হবে। যে তিন রাজ্যের ফল অনেকটাই চিত্র পরিষ্কার করতে পারে। গুজরাত এমন একটি রাজ্য যেখানে মানুষ স্বাধীনতা উত্তর যুগ থেকে শান্তিপ্রিয় এবং অরাজনৈতিক। তারা সুনির্দিষ্ট এক ধারায় জীবন চালাতে ভালোবাসে।
এই প্রতিবেদক ১৯৮১ থেকে ৮২ অবধি গুজরাতে থেকে একটি বিষয় বুঝেছে, গুজরাতিরা শান্তিপ্রিয় এবং ব্যবসায়িক মনোভাব নিয়ে চলতে ভালোবাসে। যদিও এই রাজ্য থেকে বল্লভভাই প্যাটেল, মোরারজি দেশাই কিংবা লালকৃষ্ণ আদবানির মতো রাজনীতিবিদ পেয়েছে। অথবা মহাত্মা গান্ধী থেকে আজকের প্রধানমন্ত্রী মোদী এসেছেন ভারতের রাজনীতির শীর্ষে। কিন্তু ওই অবধি তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা নিশ্চিত গুজরাতবাসীর আছে ঠিকই। কিন্তু তাঁদের রাজনীতি নিয়ে ভাবার সময় এঁরা ব্যয় করতে নারাজ। স্বাধীনতা উত্তরে ১৯৯৫ অবধি একচেটিয়া কংগ্রেসের রাজ ছিল। কিন্তু ৯৬ থেকে পট পরিবর্তন হয়ে বিজেপির হাতে গুজরাত। ভোটারদের অভাব অভিযোগ নিয়ে পথে নাম বা আন্দোলন করা এঁরা পছন্দ করে না।
দ্বিতীয় বিষয় ৮ বছর ধরে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, তাঁদের রাজ্যের। ফলে একটা সেন্টিমেন্ট তাঁদের আছেই আছে। 'গোধরা কাণ্ড' ছাড়া দেশের রাজনীতি বা প্রশাসনিক বিষয় গুজরাতিদের আগ্রহ খুব কম। যতটুকু আগ্রহ অর্থনীতি নিয়েই। আর্থিক অবস্থা খারাপ হলেও বিকল্প কিছু নেই ভেবেই ফের বিজেপির উপর ভরসা করেছে। আজকে এদের ভোটের ফল বা শতাংশ কিন্তু তাই প্রমাণ করে। আমরা ২০০৬-এ, যখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আন্দোলন তুঙ্গে দেখেছিলাম তখন বামেরা শেষবারের মতো ক্ষমতায় এসেছিলো ৫২% ভোট পেয়ে।
গুজরাতে তাই দেখা গেলো এবং শেষবার যখন কংগ্রেস ক্ষমতায় এসেছিল সেবারও তারা যথেষ্ট ভোট শতাংশে এগিয়ে ছিল। কাজেই এবারের ফল গুজরাতের ক্ষেত্রে নতুন ঘটনা কিছু নয়। তবু জয় শেষ পর্যন্ত জয়ই হয় এবং কংগ্রেসের পরাজয় বা আসন কমে যাওয়াটাও তাদের পরাজয়ই।
কিন্তু এই ভাবনাতে কেন্দ্রীয় বিজেপির উৎসাহের কারণ নেই। প্রথমত দিল্লি মানে মিনি ভারতবর্ষ। এখানে দেশের সব রাজ্যের মানুষ থাকে এবং ভোট দেয় মূলত রাজ্যের মানুষ। তবে কর্পোরেশনে পরাজয় কিন্তু বিজেপির কাছে ভাবনার অন্তত আগামী লোকসভার নিরিখে। এর সঙ্গে হিমাচলে কিন্তু কংগ্রেস ক্ষমতায় এল। বেশ ভালো ফল করেছে তারা। নাড্ডার রাজ্যে এই পরাজয় কিন্তু বিজেপির কাছে ভাবনার।