নিজের মনস্কামনা পূরণের জন্য মন্দিরে বলি দিয়েছিলেন ছাগল (Goat), কিন্তু সেই ছাগলের মাংস খেতে গিয়েই প্রাণ হারালেন এক ৫০ বছরের ব্যক্তি। ঘটনাটি ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) সুরজপুর (Surajpur) জেলার।
জানা গিয়েছে, সুরজপুরের মদনপুর গ্রামের বাগার সাই নামের ব্যক্তি খোপা ধামের মন্দিরে মানত করেছিলেন যে, তাঁর ইচ্ছাপূরণ হলেই মন্দিরে তিনি পাঠা বলি দেবেন। এরপর তাঁর মনস্কামনা পূরণ হওয়ায় তিনি রবিরার মন্দিরে বলি দেন। সেটার মাংস রান্না করে ভোগ দেওয়ার পর গ্রামবাসীরা প্রসাদ হিসাবে খেতেও যান। কিন্তু এরপরেই ঘটে দুর্ঘটনা। বাগার সাই সেই মাংস খেতে গিয়ে তাঁর পাতে পড়ে বলি দেওয়া ছাগলের চোখ। সেটা খেতে গিয়েই গলায় আটকে যায় ছাগলের চোখ। এরপর তিনি শ্বাস নিতেও পারছিলেন না। ফলে তাঁকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও শেষ রক্ষা করা যায়নি। গলায় চোখ আটকে গিয়ে শ্বাসরোধ করেই মারা যান তিনি।
টলিপাড়ার বাঙালি সুন্দরী অভিনেত্রী মধুমিতা সরকার কাজের ফাঁকে ফাঁকেই উড়ে যান পাহাড়-সমুদ্রে। এর আগে তাঁকে পাহাড় ভ্রমণ করতে দেখা গিয়েছিল আর এবারে তাঁকে দেখা গিয়েছে সমুদ্রে। পড়ন্ত রোদে সমুদ্রের পাশ দিয়ে বালির উপর দিয়ে হেটে চলেছেন 'অরণ্যের পাখি'।
একসময় পাখি নামেই মধুমিতাকে চিনতেন সবাই। ছোটপর্দা থেকেই শুরু হয়েছিল তাঁর কেরিয়ারের যাত্রা। এরপর তাঁকে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। এখন হাতে তাঁর অনেক ছবি। তবে কাজের ফাঁকে ঘুরতে তিনি ভোলেন না। তাই তো এবারে পৌঁছে গিয়েছেন গোয়াতে, সেখানে গিয়ে ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন একাধিক ছবি ও রিলস। তিনি রিলসের মাধ্যমে প্লেনে চড়া থেকে সামুদ্রিক খাবার খাওয়ার প্রতিটা মুহূর্ত ফ্রেমবন্দি করেছেন মধুমিতা। যা সঙ্গে সঙ্গে নিজের ইনস্টাগ্রামে পোস্টও করেন নায়িকা।
অন্য একটি রিলসে তাঁকে দেখা গিয়েছে খানিকটা বোহেমিয়ান লুকে, পরনে ছিল সাদা বিকিনির সঙ্গে টিলে ধরনের ধূসর রংয়ের প্যান্ট। তাঁর এই ছবি যেন সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুলেছে। তাঁর ছবির প্রশংসা করেছেন অনুরাগীরা। কিছু ছবিতে দেখা গিয়েছে নিয়ন সবুজ, নীল আলোর নীচে বসে মধুমিতা। আবার তাঁকে নাচতেও দেখা গিয়েছে একটি ভিডিওতে।
আরও এক রিলসে দেখা গিয়েছে সমুদ্রসৈকতে আপন মনে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তিনি। সূর্যাস্তের আলোয় তাঁকে যেন আরও তরতাজা দেখাচ্ছে।
প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে মধুমিতার ঝুলিতে রয়েছে একগুচ্ছ কাজ। ‘চিনি ২’ ছবির শুটিং চলছে। অন্য দিকে নতুন সিরিজ ‘জাতিস্মর’-এর শুটিং শেষ করেছেন। শোনা যাচ্ছে খুব তাড়াতাড়ি দক্ষিণী ছবিতেও দেখা যাবে টলি সুন্দরীকে।
বজ্রবিদ্যুৎ-এ (Lighting) মৃত্যু প্রায় সাড়ে তিনশো ছাগল এবং ভেড়ার। উত্তরাখন্ডের উত্তরকাশীতে (Uttarkashi) এই বজ্রপাতের ঘটনাটি ঘটে। শনিবার রাতে ৩৫০টি ছাগল ও ভেড়া নিয়ে বৃষ্টির মধ্যে হৃষীকেশ থেকে উত্তরকাশী ফিরছিলেন বারসু গ্রামের এক বাসিন্দা সঞ্জীব রাওয়াত। সঙ্গে তাঁর এক বন্ধুও ছিল। সেই সময় সঞ্জীব ছাগলের দল নিয়ে কিছুটা এগিয়ে যায় এবং তাঁর বন্ধু বৃষ্টির থেকে বাঁচতে একটি গাছের তলায় আশ্রয় নিয়েছিলো।
ঠিক সেই সময়ে খাট্টুখাল বনের একটি বিশাল পাইন গাছে বজ্রপাত হয়। সেই পাইন গাছটির কাছেই ছিল ছাগল ও ভেড়াগুলো। পাইন গাছে বজ্রপাত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মৃত্যু হয় সবগুলো ছাগল ও ভেড়ার। কোনোভাবে বজ্রপাত থেকে প্রাণে বাঁচে সঞ্জীব ও তার বন্ধু।
স্থানীয় এক গ্রামবাসী জগমোহন রাওয়াত জানিয়েছেন, খাট্টুখাল গ্রামের কাছে জঙ্গলে বাজ পড়ার আওয়াজ তাঁরাও পেয়েছিলেন। কিন্তু বুঝতে পারেননি এই ঘটনা ঘটেছে। উত্তরাখণ্ডের বিভিন্ন এলাকায় বজ্রপাতের খবর প্রায়ই শোনা যায়। আবহাওয়া দফতরের খবর, ৩০ মার্চ পর্যন্ত উত্তরাখণ্ড জুড়ে চলবে ভারী বৃষ্টি। ফলে এমন ঘটনা আবারও হতে পারে এই আশঙ্কায় মানুষকে সতর্ক করার কাজও শুরু হয়েছে।