স্ত্রীকে খুন করে পুঁতে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। ঘটনায় পলাতক অভিযুক্ত স্বামী। শনিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে বারুইপুর থানার আইসি সৌমজিৎ রায়ের নীতিতে বিশাল পুলিস বাহিনী যায়। পুলিস সূত্রে খবর, মৃত মহিলার নাম অঞ্জলি মণ্ডল (৩৭)। এবং অভিযুক্ত স্বামীর নাম রবিন মণ্ডল। বাড়ি বারুইপুর থানার অন্তর্গত শিখর বালি দুই নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ইন্দ্রপালার মনসাতলা গ্রামে। এই ঘটনাকে ঘিরে ব্য়াপক চাঞ্চল্য় ছড়িয়েছে এলাকায়।
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, দশমীর দিন অর্থাৎ মঙ্গলবার থেকে নিখোঁজ ছিল ওই গৃহবধূ। তারপর থেকে অনেক খোঁজাখুঁজির পরেও কোনো খবর মেলেনি তাঁর। এরপরেই বাড়ির ভিতর থেকে একটা পচাগন্ধ পায় স্থানীয়রা। এই বিষয়ে সন্দেহ হওয়া মাত্রই পুলিসে খবর দেওয়া হয়। এরপর পুলিস গিয়ে ছাগলের ঘর থেকে মাটি খুঁড়ে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য় পাঠায়। ইতিমধ্য়ে এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস প্রশাসন।
চিকিৎসা করাতে এসে হাসপাতাল থেকে পলাতক এক বিচারাধীন বন্দী (captive)। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে মালদা (Malda) মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। জানা গিয়েছে, পলাতক বন্দী উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জের বাসিন্দা।
পুলিস সূত্রে খবর, শুক্রবার দুপুরে ওই বন্দিকে অসুস্থতাজনিত কারণে হাসপাতালে নিয়ে যায় জেল কর্তৃপক্ষ। সেখানেই নিরাপত্তা রক্ষীদের ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে যায় ওই বন্দি। এই ঘটনায় শোরগোল পড়ে যায় গোটা হাসপাতাল চত্বরে। এছাড়াও মালদহের ইংরেজবাজারে মাদক মামলায় পুলিসের হাতে ধরা পড়েছিল অভিযুক্ত। গত এক বছরেরও বেশি সময় মালদা জেলা সংশোধনাগারে ছিল ওই অভিযুক্ত। পলাতক বন্দির খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিস। বন্দী পালানোর ঘটনায় নিরাপত্তা কর্মীদের কোনওরকম গাফিলতি ছিল কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
দাঁত মাজার ব্রাশ (Tooth Brush) দিয়ে জেলের দেওয়ালে গর্ত করে পালিয়ে গেলেন দুই বন্দি (Jail Inmates)। ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার (America) ভার্জিনিয়া প্রদেশে। যদিও পালিয়ে যাওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই একটি রেস্তোরাঁয় প্যানকেক খাওয়ার সময় পুলিস (Police) তাদের গ্রেফতার করে। গ্রেফতার হওয়ার পর দুই আসামি জানান, 'টুথব্রাশ এবং একটি ধাতব বস্তু ব্যবহার করেই জেলের ভিতরে গর্ত করেছিল তারা।'
সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী জানা গিয়েছে, জেল পালানো ওই দুই আসামির নাম জন গারজা এবং আরলি নিমো। মূলত গারজা আদালত অবমাননার জন্য এবং নিমো ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতির জন্যই জেলের সাজা খাটছেন। সোমবার সন্ধ্যায় তারা দু'জন জেল থেকে পালিয়ে যান। জেল কর্তৃপক্ষর কানে পালানোর বিষয়টি পৌঁছতেই তাঁরা তল্লাশি অভিযান শুরু করেন। কিছুক্ষণ পর ওই দুই আসামির কক্ষ তল্লাশি করে জেলের দেওয়ালে একটি গর্ত দেখতে পান তাঁরা। যদিও মঙ্গলবার ভোরবেলা জেলের কাছেই হ্যাম্পটন শহরের একটি রেঁস্তোরা থেকে তাদের গ্রেফতার করে পুলিস।