দ্বিতীয় দিনে মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ভাইরালের ঘটনায় অভিযুক্তকে শনাক্ত করা হয়েছে বলে দাবি মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়ের। তিনি সাংবাদিক বৈঠকে জানান, সিএন-এর প্রতিনিধি মণি ভট্টাচার্যের মাধ্যেমে প্রথম জানতে পারেন লাল কালি দিয়ে বারকোড ঢাকা ইংরেজি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘোরাঘুরি করছে। এরপরই তদন্তে করে ১১জন পরীক্ষার্থীর সম্পূর্ণ পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। এছাড়াও কয়েকটি স্কুলে উদেশ্যপ্রণোদিত ভাবেই এই ঘটনাগুলো ঘটছে বলে উল্লেখ করেন। এই খবর সবার প্রথম সম্প্রচারও হয় সিএন-এ।
মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হয়েছে শুক্রবার থেকে। মাধ্যমিকের প্রথম দিনের মতোই দ্বিতীয় দিনও সকাল থেকেই হইহই রইরই কাণ্ড। হঠাৎ, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হুবহু মাধ্যমিকের ইংরেজি প্রশ্নপত্রের মতই এক প্রশ্নপত্রের বেশ কয়েকটি পাতা। যেখানে বারকোড রয়েছে, কিন্তু লাল কালি দিয়ে বারকোড নষ্ট করার চেষ্টা করা হয়েছে। এরপরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে তুমুল হৈচৈ পড়ে যায়। এই ভাইরাল হওয়া ইংরেজি প্রশ্নপত্র এবারের পরীক্ষার তা স্বীকার করেছেন পর্ষদ সভাপতি।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বাংলা পরীক্ষা শুরুর ১ ঘণ্টার মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায় বাংলার প্রশ্নপত্র। স্বাভাবিকভাবেই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। এ ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই অভিযুক্ত দুই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল করে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। এদিনও ইংরেজি প্রশ্নপত্র প্রকাশ্যে আসার ঘটনায় শাস্তির মুখে অভিযুক্ত পরিক্ষার্থীরা।
মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হয়েছে শুক্রবার থেকে। মাধ্যমিকের প্রথম দিনের মতোই দ্বিতীয় দিনও সকাল থেকেই হইহই রইরই কাণ্ড। হঠাৎ, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হুবহু মাধ্যমিকের ইংরেজি প্রশ্নপত্রের মতই এক প্রশ্নপত্রের বেশ কয়েকটি পাতা। যেখানে বারকোড রয়েছে, কিন্তু লাল কালি দিয়ে বারকোড নষ্ট করার চেষ্টা করা হয়েছে। এরপরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে তুমুল হৈচৈ পড়ে যায়। এই খবর সবার প্রথম সম্প্রচার করে সিএন। যদিও এই ভাইরাল হওয়া প্রশ্নপত্রগুলি এবারের পরীক্ষার কিনা তা এখনও জানা যায়নি।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বাংলা পরীক্ষা শুরুর ১ ঘণ্টার মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায় বাংলার প্রশ্নপত্র। স্বাভাবিকভাবেই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। এ ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই অভিযুক্ত দুই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল করে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের তরফে মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরুর একদিন আগেই নির্দেশিকা দিয়ে জানিয়েছিল, এবার প্রতিটি প্রশ্নপত্রে একটি ইউনিক বারকোড থাকবে। যদি কেউ প্রশ্নপত্রের ছবি তুলতে যায় তাহলে সেই ছবি কে তুলছে সেটা বোঝা যাবে। এত কড়া নিরাপত্তা ও সতর্কতা সত্ত্বেও দেখা গেল মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ঘোরাঘুরি করছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই বিষয়ে পর্ষদ কি বলছে সেটাই এখন দেখার।
বেসরকারি ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলগুলিতে বাংলা বাধ্যতামূলক করল রাজ্য। প্রথম ভাষা হিসেবে বাংলা নিতেই হবে। রাজ্য মন্ত্রিসভার বড় সিদ্ধান্ত। একইসঙ্গে বেসরকারি স্কুলগুলিকে নিয়ন্ত্রণের জন্য রাজ্য তৈরি হচ্ছে শিক্ষা কমিশন।
বেসরকারি স্কুলের বিরুদ্ধে যে ভুরি ভুরি অভিযোগ ওঠে, সেগুলি শুনবে কমিশন। কমিশনের মাধ্যমে বিশেষ গাইডলাইনও প্রকাশ করা হবে। কমিশনের সদস্যদের নামও শীঘ্রই জানানো হবে।
জানা গিয়েছে, সোমবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনুমোদিত রাজ্যের শিক্ষানীতিতে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয় বাংলা এবং ইংরেজি পড়াতেই হবে। বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যমের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম।
এছাড়া, বেসরকারি স্কুলগুলিকে নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করছে রাজ্য। উল্লেখ্য, প্রায়ই বেসরকারি স্কুলগুলিতে কখনও ফি বৃদ্ধি কখনও আবার সিলেবাস-পরীক্ষা নিয়ে একাধিক অভিযোগ উঠেছে। এবার এদিকটা দেখবে শিক্ষা কমিশন। একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি কমিশনের চেয়ারম্যান হবেন। তবে এই কমিশনে বেসরকারি স্কুলগুলিরও প্রতিনিধি থাকবে বলে জানা গিয়েছে।
ইংরেজিতে (English) কথা বলতে না পারায় স্কুলের ছাত্রীকে এমন শাস্তি দিলেন এক স্কুল শিক্ষক, যা নিয়ে তোলপাড় রাজ্য। সূত্রের খবর, এক ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র ক্লাসে ইংরেজিতে কথা বলতে না পারায় তাকে জুতোর মালা পরিয়ে 'শাস্তি' দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এই ঘটনাটি মেঘালয়ের (Meghalaya) এক স্কুলের।
সূত্রের খবর, মেঘালয়ের এক স্কুলে ক্লাস চলাকালীন ইংরেজিতে কথা বলতে বলেন শিক্ষক। কিন্তু সেই ছাত্র ইংরেজিতে কথা বলতে পারেনি। আর এরপরেই শাস্তি দেন শিক্ষক। শাস্তি দিতে সেই ছাত্রের গলায় পরিয়ে দেয় জুতোর মালা। শুধু তাই নয়, সেই মালা পরিয়ে প্রথমে প্রধান শিক্ষকের ঘরে নিয়ে যান ও পরে পুরো স্কুল চত্বর ঘোরানো হয় তাকে। আর এমন 'ঘৃণ্য অপরাধ'-এর কথা ছাত্রের পরিবারের কানে যেতেই তাঁরা ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন। এমনকি স্কুলের বাকি ছাত্রদের অভিভাবকরাও এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ। ফলে সেই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন ছাত্রের অভিভাবকরা। তাঁরা জানিয়েছেন, এটি অত্যন্ত 'নিন্দনীয়' ঘটনা ও 'বেআইনি'।
মেঘালয়ের শিক্ষামন্ত্রী রাক্কাম এ সাংমা পরে এই বিষয়ে জানতে পারলে তিনি জানান, ডেপুটি কমিশনার ও জেলা শিক্ষা দফতরের কাছে এর রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। এই অভিযোগ সত্য হলে সেই অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এক অজ্ঞাতপরিচয় মহিলার অর্ধনগ্ন মৃতদেহ (Dead Body) উদ্ধার। মালদহের ইংরেজবাজারে নিমা সরাই এলাকার মহানন্দা নদীর ধার থেকে উদ্ধার করা হয় দেহটি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় ইংরেজবাজার (English Bazar) থানার পুলিস (Police)। পুলিস মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠায়। ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়ায় গোটা এলাকায়।
কালিয়াগঞ্জ, কালিয়াচকের পর এবার মালদহের ইংরেজবাজার। স্থানীয় সূত্রে খবর, সোমবার সকালে তাঁরা এই মৃতদেহটি নদীর ধারে ব্রিজের নিচে পড়ে থাকতে দেখেন। ওই মৃত মহিলাটি সরাই এলাকার না বলে জানান, স্থানীয়রা। স্থানীয়দের দাবি, মৃতার মাথায় একটি আঘাতের চিহ্ন দেখা গিয়েছে। এমনকি ওই মৃতাকে অর্ধনগ্ন অবস্থায় ব্রিজের নিচে পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। তাঁদের অনুমান, হয়তো কেউ খুন করে দেহটি এখানে ফেলে রেখে গিয়েছে। তবে স্থানীয়রা এই ঘটনা জানার পরেই সঙ্গে সঙ্গে থানায় খবর দেন। তারপরেই পুলিস ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহটি নিয়ে যায়। তবে এখনও পর্যন্ত ওই মহিলার কোনও পরিচয় জানা যায়নি।
রাজ্যে একের পর এক ঘটে চলেছে দুঃসাহসিক শুটআউটের (shootout) ঘটনা। ফের শুটআউট, এবার মদের আসরেই চলল গুলি। আসরে মত্ত ছিলেন দুই বন্ধু। আর সূত্রপাত সেখান থেকেই। আচমকাই আসরে দুই বন্ধুর মধ্যে শুরু হয় বচসা। আর সেই বচসার জেরে চলে গুলি। এমনই ঘটনা মালদহের (Maldaha) ইংরেজবাজার থানার নঘরিয়া গ্রামে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, শুক্রবার রাত দশটা নাগাদ দুই বন্ধুর মধ্যে বচসার জেরে চলে গুলি। মনিরুল খান নামে এক বন্ধুকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় রকি শেখ নামে অপর এক বন্ধু, এমনটাই অভিযোগ। ঘটনার পর থেকে ফেরার রকি শেখ। স্থানী সূত্রে আরও খবর, ঘটনায় মনিরুলের নাকে গুলি লাগে। গুরুতর আহত (injured) অবস্থায় মালদহের একটি বেসরকারি হাসপাতালে (hospital) চিকিৎসাধীন মনিরুল। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিস (police)। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
তবে মালদহে এমন ঘটনায় লেগেছে রাজনৈতিক রঙ। শাসক দলের প্রচ্ছন্ন মতে অস্ত্র মজুদ করা হচ্ছে, অভিযোগ উত্তর মালদহের বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মুর।
যদিও সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এলাকা থেকে নির্বাচিত জেলা পরিষদ সদস্য তথা তৃণমূল নেতা স্বপন মিশ্র।
তবুও স্থানীয়দের প্রশ্ন, এত অস্ত্র আসছে কোথা থেকে? কতটা সুরক্ষিত তাঁরা আদতে? প্রশ্নে পুলিসের ভূমিকা। প্রশাসন কি আদতেও কোনও পদক্ষেপ নেবে? উত্তর অজানা।